শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ, প্লিজ এগিয়ে যান

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ, প্লিজ এগিয়ে যান

ঘটনার কথা মনে হলে আজও ভয়ে তলপেটে চিন চিন ব্যথা অনুভব করি। বুকের মধ্যে শুরু হয় হাহাকার। নিজের অজান্তে দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের ১২ তারিখ থেকে ২ জানুয়ারি ২০২৫ সালের দিন রাতে আমার এবং আমার পরিবারের ওপর যারা জুলুম অত্যাচারের নিষ্ঠুর খড়গ চালিয়েছিল- তারা আজ ড. ইউনূস সরকারের শাস্তির কবলে পড়েছেন। ফলে বহু দিন পর মনের মধ্যে যে প্রশান্তি অনুভব করছি তার জন্য ড. ইউনূসকে অন্তরের অন্তস্তল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। পত্রিকায় খবর বের হয়েছে যে ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের বিনা ভোট, রাতের ভোট এবং ডামি ভোটের কারিগর হিসেবে জেলাগুলোতে কর্মরত উপকমিশনার তথা ডিসি পদমর্যাদার রাষ্ট্রীয় কর্মচারীদের বাধ্যতামূলক অবসর এবং যাদের চাকরির মেয়াদ এখনো ২৫ বছর পূর্ণ হয়নি তাদের ওএসডি করা হয়েছে। ডিসি ছাড়াও এসপি পদে থেকে যারা ফ্যাসিবাদ কায়েমে জল্লাদ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাদেরও বরখাস্ত বা ওএসডি করা হবে। সরকারের এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের জন্য সবার আগে মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি এবং আসমান জমিন সাক্ষ্য রেখে বলছি- আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ড. ইউনূস এবং তাঁর সহকর্মীদের মাধ্যমে বাংলার জমিনে খোদায়ি বিচারের যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন তার জন্য বর্তমান সরকারের সংশ্লিষ্ট সবার জন্য প্রাণভরে দোয়া করছি।

২০১৪ সাল থেকে আমি উল্টো স্রোতে ভবতরি পাড়ি দিতে গিয়ে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কত প্রকার এবং কী কী! রাষ্ট্রীয় কর্মচারীরা যে রাজনৈতিক পান্ডাদের হুকুমে কত বড় জাহেল কিংবা যমদূত হতে পারে, তা যেমন নিজে বহুবার শারীরিক, মানসিক, আর্থিক, সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে নাজেহালের শিকার হয়ে অনুধাবন করেছি তেমনি সেসব জুলুম-অত্যাচার কীভাবে আমার বেঁচে থাকার স্বপ্ন ভালোমন্দ অনুভব করার ক্ষমতা হ্রাস করে আমাকে ক্রমশ মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাচ্ছে- তা প্রতিমুহূর্তে বেদনার সাগরে নাকানিচুবানি খাওয়াচ্ছে, তা আমার মতো ভুক্তভোগী ছাড়া অন্য কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।

আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-অত্যাচার শুরু হয় সেই ২০১০ সাল থেকে যখন আমি সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ছিলাম। আমার অপরাধ ছিল পত্রপত্রিকায় লিখতাম এবং টক  শো, সামাজিক মাধ্যম ও সভাসমিতি-সেমিনারে সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলতাম। শেয়ারমার্কেট লুট-ব্যাংক লুট-ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে কথা বলতাম এবং দলীয়প্রধানের পরামর্শ উপেক্ষা করে সিন্ডিকেট, মাফিয়া ও অর্থদানবদের বিরুদ্ধে মেধাভিত্তিক প্রতিবাদ করতাম। ফলে দুর্নীতিবাজরা সদলবলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবদার জানাল আমাকে যে কোনো মূল্যে থামানোর জন্য। সংসদে বৈঠক হলো- গণভবনে বৈঠকের পর দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক। শুভানুধ্যায়ীরা বললেন, প্রধানমন্ত্রীর পা ধরে মাপ চাও। কেউ কেউ দরবেশের সঙ্গে সমঝোতার প্রস্তাব দিল। অজানা নম্বর থেকে ফোন করে গালাগাল-হুমকিধমকি দ্বারাও যখন থামানো গেল না তখন দুদক-জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, ডিবি, ডিজিএফআই ছাড়াও দলীয় গুন্ডাপান্ডাদের তৎপরতা যত বাড়ল, আমার সাহস-শক্তিও কেন জানি বেড়ে গেল। ফলে ইলিয়াস আলীর মতো গুমের ঝুঁকিতে পড়লাম। আল্লাহর দয়ায় গুম বা অপমৃত্যু অথবা আয়নাঘরের কবল থেকে বাঁচিয়ে জেলে গিয়ে সে যাত্রায় রক্ষা পেলাম।

জেল থেকে বের হয়ে সিদ্ধান্ত নিলাম আর আওয়ামী লীগ করব না। ফলে ২০১৪ সালের বিনা ভোটের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য দলীয় মনোনয়ন ক্রয় করিনি। দলের হাইকমান্ড থেকে নির্দেশ ব্যথা অনুভবসত্ত্বেও নির্বাচনের ফাঁদে পা দিইনি। উল্টো বিনা ভোটের বিরুদ্ধে জনমত তৈরিতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছিলাম। নির্বাচনের সাত দিনের মাথায় চ্যানেল আই তৃতীয় মাত্রায় বলেছিলাম, এমন একদিন আসবে যখন আওয়ামী লীগের অফিস খোলার মতো লোক পাওয়া যাবে না। বিএনপি-জামায়াতের ওপর সীমাহীন নির্যাতনের প্রেক্ষাপটে বলেছিলাম, আওয়ামী লীগের পতন এমন এক অসংগঠিত শক্তির দ্বারা হবে, যা তারা কল্পনাও করতে পারবে না। ড. ইউনূস সম্পর্কে বলেছিলাম, প্রকৃতির খেলা এতটাই নিষ্ঠুর যে ভবিষ্যতে হয়তো ড. ইউনূসের করুণার ওপর আওয়ামী লীগের ভাগ্য নির্ভর করবে।

উল্লিখিত কারণে স্বয়ং শেখ হাসিনা আমার ওপর যারপরনাই বিক্ষুব্ধ ও বিরক্ত ছিলেন, যা আমাকে মোকাবিলা করতে হয় তার জমানার পুরোটা সময় ধরে। তার সেই ক্ষোভ তিনি পটুয়াখালীর রাতের ভোটের এসপি-ডিসির মাধ্যমে কীভাবে চরিতার্থ করেছিলেন, তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা করে শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করব। পটুয়াখালীর ডিসি প্রথমেই আমার মনোনয়নপত্র বাতিল করলেন, যার জন্য আমাকে নির্বাচন কমিশনে এসে আপিল করতে হয়েছিল। প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার পর আমি যেন নির্বাচনি এলাকায় প্রবেশ করতে না পারি, এজন্য পুলিশ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তদারকিতে শত শত অস্ত্রধারী আওয়ামী ক্যাডার জেলা শহর থেকে যেসব রাস্তা আমার নির্বাচনি এলাকায় ঢুকেছে সেগুলোর প্রবেশপথে জল্লাদের মতো দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের চোখ এড়িয়ে কোনোমতে গ্রামের বাড়িতে উপস্থিত হই। রাতের আঁধারে বেশ কয়েকটি স্থানে আগুন লাগিয়ে পটকা ফাটিয়ে এবং নিজেদের লোক দ্বারা আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর করে কয়েকটি মামলা দায়েরের মাধ্যমে বিএনপির শত শত লোককে আসামি করা হয়। ফলে গ্রেপ্তারের ভয়ে সবাই এলাকা ছাড়েন। এসব কাজ করা হয় মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। এরপর বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে থানা-পুলিশ র‌্যাব, ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামী লীগের গুন্ডারা এমন তাণ্ডব চালায় যার ফলে আমার বাড়ির সামনে আমার মতো সাহস স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীরা হারিয়ে ফেলেন।

দ্বিতীয় দফায় আমাকে গৃহবন্দি করে ফেলা হয় এবং আমার বাড়ির সামনে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা শতাধিক অস্ত্রধারী আওয়ামী গুন্ডা মহড়া দিতে থাকে এবং অনবরত অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল দিয়ে আমাদের জীবনকে হারাম করে দিতে থাকে। পটুয়াখালীর এসপি ও ডিসির নির্দেশে গলাচিপার ওসি ও ইউএনও দৈনিক কয়েকবার আমার বাসভবনের অদূরে দাঁড়িয়ে আওয়ামী গুন্ডাদের গুন্ডামি তদারকি করতেন এবং তাদের সেই কুকর্মের জন্য দৈনিক ভিত্তিতে অর্থ পরিশোধ করত। আমি শত শতবার চেষ্টা করেও এসপিকে কোনো দিন ফোনে পাইনি। একবার অন্য নম্বর থেকে ফোন করে ডিসির সঙ্গে কথা বলেছিলাম এবং আমার ফোন করার ফলে গুন্ডাদের গুন্ডামি আরও বেড়ে গিয়েছিল।

পূর্বপরিচয়ের সূত্রে সিইসি নূরুল হুদাকে ফোন করেছি বহুবার। তিনিও ফোন ধরেননি। নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার অবশ্য ফোন ধরেছিলেন। কিন্তু সাহায্য করা তো দূরের কথা- উল্টো তিনি যেভাবে নিজের অসহায়ত্বের কথা বলেছিলেন, তাতে করে মনে হয়েছিল তিনিও আমার মতো বিপদে আছেন। তবে আমার সেই বিপদে একজন লোক ঝুঁকি নিয়ে সাহায্য করেছিলেন। আমি আরও অনেকের মতো তৎকালীন এনটিএমসির ডিজি মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে ফোন করেছিলাম। তিনি আমাকে আশ্বাস দিয়েছিলেন এবং আমার বাসার সামনে ১২ সদস্যের গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিমকে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার জন্য নিয়োগ দিয়েছিলেন। ডিবির সেসব সদস্য এবং মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানের প্রতি আমি এবং আমার পরিবার কেয়ামত পর্যন্ত কৃতজ্ঞ থাকব ইনশাআল্লাহ।

আজ বহু বছর পরও ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের তাণ্ডবের কথা স্মরণে এলে পটুয়াখালীর ডিসি-এসপি গলাচিপার ওসি-ইউএনওসহ জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের কর্মচারীরূপী দুর্বৃত্তদের তাণ্ডবের স্মৃতির নস্টালজিয়া ঘৃণা-বিরক্তি অভিশাপের বিষবৃক্ষরূপে হৃদয় ভারাক্রান্ত করে ফেলে। আমার সেই গৃহবন্দিত্বের সময়ে আমি বরিশাল বিভাগসহ অন্যান্য অঞ্চলের বিএনপি প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলতাম। অবাক করা ব্যাপার হলো, আমার বাড়ির সামনে যে সময়ে যেসব কুকর্ম জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের মদতে আওয়ামী গুন্ডারা ঘটাত, ঠিক একই ঘটনা একই সময়ে সারা বাংলায় সব বিএনপি প্রার্থীর বাড়ির সামনে ঘটানো হতো। এর বাইরে পুরো নির্বাচনি এলাকায় গায়েবি মামলা-হামলা এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর জুলুম-অত্যাচার ও ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে তাল মিলিয়ে একই সময়ে একই কায়দায় ঘটানো হতো।

উল্লিখিত কুকর্মের হোতারা শেখ হাসিনার জমানায় বহু রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেয়েছে এবং একই সঙ্গে পদপদবি-পদোন্নতি এবং দুর্নীতির পাহাড় গড়ে বাংলাদেশকে অসভ্যের অভয়ারণ্য বানিয়ে ফেলেছে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা যে অন্তর্বর্তী সরকার পেয়েছি, সেই সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বিনা ভোটে রাতের ভোট ডামি ভোটের কারিগর ডিসি-এসপিদের বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নিয়েছে সে জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান আমাদের মতো ভুক্তভোগীদের জন্য ফরজে আইন। আমরা আশা করব ড. ইউনূসের সরকার যে নজিরবিহীন কর্ম শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে এবং কেবল ডিসি-এসপি নয়- বরং তাদের হুকুম তামিলকারী ওসি-ইউএনওরা যেন শাস্তির আওতায় আসে, তার জন্য অদম্য দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে। আর এসব কাজ যদি মেটিকুলাসলি করা হয়, তবে সমালোচকদের মুখে ছাই পড়বে। চক্রান্তকারীরা পিছু হটবে এবং সারা দুনিয়া এক নতুন বাংলাদেশ দেখতে পাবে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

এই মাত্র | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে