শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ মার্চ, ২০২৫

ব্যক্তিপূজার ব্যাধি সব সময় বিপজ্জনক

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যক্তিপূজার ব্যাধি সব সময় বিপজ্জনক

ব্রিটিশ রকসংগীতশিল্পী বার্কলি জেমস হারভেস্টের একটি গানের লাইন হলো : দ্য হাইয়ার ইউ ফ্লাই, দ্য হার্ডার ইউ ফল- তুমি যত বেশি ওপরে উড়বে, পতনে তুমি তত বেশি আঘাতপ্রাপ্ত হবে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী, যিনি এখন সর্বত্র ভারতে পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা অভিধায় বর্ণিত, তিনি ভেবেছিলেন, উড়তে উড়তে তিনি স্বর্গের উচ্চতায় ধরাছোঁয়ার ঊর্ধ্বে উঠে গেছেন, কেউ আর তাকে স্পর্শ করতে পারবে না। কিন্তু তিনি তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন করতে বছরের পর বছর ধরে তাদের ওপর সীমাহীন অত্যাচার-নিপীড়ন চালিয়ে, হত্যা ও গুম করে, অসংখ্য মানুষকে মিথ্যা মামলায় আটকে রেখে, অনেককে বিনা বিচারে বহু বছর পর্যন্ত অন্ধকুঠরিতে আটকে রেখে অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী না হওয়ার শপথ লঙ্ঘন করে পাপ করেছেন। সেই অপরাধ ও পাপের ঘড়া কানায় কানায় পূর্ণ হয়েছিল। তাই তার লজ্জাজনক পতন ঘটেছে এবং প্রাণরক্ষা করতে দেশ থেকে দ্রুত পালাতে হয়েছে। শেখ হাসিনার পতনের বেগ এত প্রচণ্ড ছিল যে তিনি গতির মতোই প্রচণ্ডভাবে আছড়ে পড়েছেন। সেই পতনের আঘাত তার ক্ষমতা ও শক্তিকে নিঃশেষ করে ফেলেছে। তার সোজা হয়ে দাঁড়ানোর শক্তি নেই। কার্যত তিনি রাজনৈতিক মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি নিজের, তার পিতা ও পরিবারের একটি মিথ বা কল্পকাহিনি তৈরি করেছিলেন। যে নীতি ও মূল্যবোধ তিনি নিজেও ধারণ ও বিশ্বাস করতেন না, তিনি সেসব কথা বলেছেন এবং তার শাসনকালজুড়ে গণহত্যার নেতৃত্ব দিয়ে তিনি তার রাজনৈতিক মৃত্যুকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

রাজনীতিতে ব্যক্তিপূজার ব্যাধি সব সময় সবচেয়ে বিপজ্জনক ছিল। সেই বিপদের কথা বাঙালি কখনো ভাবেনি বলেই ১৯৪৭ ও ১৯৭১ সালে ভারতীয় উপমহাদেশের এই অংশ স্বাধীন হয়েও ক্ষমতা নিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের কামড়াকামড়ির কারণে দেশকে কাঙ্ক্ষিত সমৃদ্ধির পথে নিতে পারেনি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরও যে তা সম্ভব হয়নি, এর কারণ একটাই, বাঙালি রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করার জন্য ব্যক্তিকে দেবতার পর্যায়ে উন্নীত করেছিল। এমন ব্যক্তিকে পৌরাণিক, এমনকি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলা হয় ডেমিগড, যিনি এমন এক ব্যক্তি, যার প্রতিভা ও ক্ষমতা এত বেশি যে, তিনি ঈশ্বর হওয়ার তুল্য। কোনো রাজনৈতিক নেতা যখন আমিত্বকে প্রতিষ্ঠা করতে চান, তখন তিনি তার অনুগতদের কাজে লাগান তার আমিত্বে দীক্ষিত অনুসারীদের মগজ ধোলাই করতে। তাদের শেখানো হয় কঠোর আনুগত্য। আনুগত্যহীনতার পরিণতির কথা বলে তাদের মধ্যে একধরনের অপরাধবোধ জাগিয়ে রাখা হয়।

ব্যক্তিপূজার অন্ধত্বের শিকার ছিল বা এখনো আছে আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের লোক। তাদের নেতাকে ঘিরে যে আবহ গড়ে তোলা হয়েছে, তার প্রতি অনুগত থাকা, তার কথা ধর্মীয় বাণীর মতো মান্য করার মনস্তাত্ত্বিক বাধ্যবাধকতা সৃষ্টি করার ওপরই নির্ভরশীল ছিল শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনার সাফল্য। এর অনুসারীরা কার্যত হয়ে পড়েছিল স্বেচ্ছা দাসে। মৃত মুজিব ও জীবিত হাসিনার বন্দনা গাওয়া ছাড়া তাদের আর কিছু করার ছিল না। তারা তাদের নিজেদের পরিচয় হারিয়ে ফেলেছিল এবং লাভ করেছিল নতুন পরিচয়। এই পরিচয়ের বাইরে যেতে পারত না তারা। কেউ এর বাইরে যেতে চেষ্টা করলে তাদের জীবন নরকতুল্য হয়ে উঠত, এমনকি জীবন হারানোর পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো। বাংলাদেশে আমরা এমন পরিস্থিতি দেখেছি ১৯৭৪ সালের এপ্রিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসীন হলের সামনে ছাত্রলীগের সাত নেতাকে হত্যার ঘটনায়। ওই সময় যেহেতু আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কোনো প্রতিপক্ষ ছিল না, অতএব অন্য দলের কেউ তাদের হত্যা করেছে, এমন অভিযোগ ওঠেনি। তারা নিজেরাই নিজেদের হত্যা করেছিল।

ব্যক্তিপূজার ব্যাধি সব সময় বিপজ্জনকশেখ মুজিব নিজেকে বাংলাদেশ নামের রাষ্ট্রটির প্রতিরূপ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন। তিনি জাতির পিতা অভিধায় সন্তুষ্ট ছিলেন না। তিনি পদ ও পদবিহীন মহাত্মা গান্ধী হতে চাননি। তিনি বাংলাদেশের আমৃত্যু রাষ্ট্রপ্রধান হওয়ার সব বন্দোবস্ত করে ফেলেছিলেন। তোষামোদকারীদের দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকতে ও তাদের দ্বারা গুণগানে আত্মতৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতে পছন্দ করতেন। ১৯৭৫ সালের আগস্টে দৈবক্রমে তার জীবন সংক্ষিপ্ত না হলে, মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তার প্রিয় স্লোগান- এক নেতা, এক দেশ, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ যে রাষ্ট্রীয় স্লোগানে পরিণত হতো, তাতে সন্দেহ নেই। শেখ মুজিবের জীবদ্দশায় তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তই ছিল রাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত। তার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করার সাহস দলের কোনো নেতার ছিল না বলে সব রাজনৈতিক দলের বিলুপ্তি ঘটিয়ে একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। চারটি দৈনিক সংবাদপত্রকে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে নিয়ে অন্য সব সংবাদপত্রের প্রকাশনা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।

এ ব্যাধি যে শুধু শেখ মুজিবের একার ছিল, তা নয়। বিশ্বের আরও অনেক নেতা এই সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত ছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, যিনি এক ঐতিহাসিক রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য ছিলেন, ক্ষমতার দাপট ও মোহ তার মাঝেও ব্যক্তিপূজার জীবাণু ছড়িয়েছিল। তাকে মা দুর্গার প্রতিরূপ বলে প্রচার করত তার দলের তোষামোদকারীরা। ১৯৭৪ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ৮৩তম সভাপতি দেবকান্ত বড়ুয়া ঘোষণা করেন ভারত হলো ইন্দিরা এবং ইন্দিরাই ভারত। ইন্দিরা যদি মৃত্যুবরণ করেন তাহলে কে বাঁচবে? ইন্দিরা গান্ধী সম্পর্কে বড়ুয়ার এ মন্তব্য দিয়ে তোষামোদীর মাত্রা সম্পর্কে ধারণা করা যায়।

একনায়কসুলভ চেতনার ধারক রাজনীতিবিদরা ব্যক্তিপূজাকে ক্ষমতার মূলমন্ত্র বলে ভাবেন। শেখ মুজিবও তা ভেবেছেন, তার কন্যা শেখ হাসিনা আরও বেশি ভেবেছেন। ব্যক্তিপূজা যদি ক্ষমতার শীর্ষ আসনে আসীন কোনো রাজনীতিবিদের প্রাণসঞ্জীবনীতে পরিণত হয়, তাহলে তিনি এর অসারতা সম্পর্কে ধারণা করতে পারেন না। শেখ হাসিনাও পারেননি। তোষামোদকারীরা তার পিতার ক্ষেত্রে উদ্ভাবন করেছিল এক নেতা এক দেশ ..., তারাই শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে উদ্ভাবন করেছিল, শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার। ক্ষমতায় থাকলে কেউ মহাভারতের ভবিষ্যদ্বাণী তোমাকে বধিবে যে গোকুলে বাড়িছে সে, স্মরণ রাখে না। শেখ হাসিনাও তা স্মরণ রাখেননি। তার অপশাসনে অতিষ্ঠ জনগণের ক্ষোভের আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ যেকোনো সময় ঘটতে পারে, তাকে ঘিরে রাখা তোষামোদকারী এবং পাইক-বরকন্দাজ, এমনকি তার পোষ্য গোয়েন্দারা তাকে সে আভাস দিতে পারেনি। তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছিল তার ক্ষমতার মন্দির। তার দেড় দশকের রাজনৈতিক আধিপত্য যে শুধু পুরোনো দিনের রাজা-মহারাজা ও নবাবদের মতো একদল সুবিধাভোগী দরবারীর সৃষ্টি করেছিল, তা তিনি উপলব্ধি করতে পারেন, যখন রাজা লক্ষ্মণ সেনের মতো অসহায় অবস্থায় তাকে প্রাণভয়ে পালিয়ে যেতে হয়। দুনিয়াজুড়ে দেশে দেশে প্রতিটি স্বৈরশাসকের একই পরিণতি ঘটেছে এবং ঘটছে। এর সর্বশেষ দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের শেখ হাসিনা এবং সিরিয়ার স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদ।

ইংরেজি-ভাষী বিশ্বে, কাল্ট শব্দটিকে নিন্দনীয় বিবেচনা করা হয়। শব্দটি উদ্ভব ল্যাটিন শব্দ cultus থেকে, যার অর্থ প্রার্থনা বা বন্দনা। রাজনৈতিক ব্যক্তিপূজা এবং আধ্যাত্মিক ব্যক্তিপূজার মধ্যে পার্থক্য হলো, আধ্যাত্মিক নেতা তার অনুসারীদের পরিচালিত করেন সংশ্লিষ্ট নেতার ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী তার ঈশ্বরের নামে। কিন্তু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নিজেকে ভাববাদী করে তোলেন সবকিছুর কৃতিত্ব নিজের দাবি করে। যে রাজনৈতিক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে তার ভূমিকা রাখার কথা, সে ব্যবস্থাকে নিজের মর্জির অধীনস্থ করে ফেলেন, যা করেছিলেন বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতার দাবিদার শেখ মুজিব। তিনি তার প্রতি জনগণের শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও আস্থাকে কাজে লাগিয়ে জনগণের ওপর তার যথেচ্ছচার প্রয়োগ করে নিজের, জনগণের ও দেশের সর্বনাশ ডেকে এনেছিলেন। ব্যক্তি যদি সব ক্ষমতার উৎস হয়ে ওঠেন, যেমন ফ্রান্সের রাজা চতুর্দশ লুই, জার্মানির চ্যান্সেলর এডলফ হিটলার হয়েছিলেন- তারা বিশ্বের আর কোনো শক্তিকে তাদের মোকাবিলায় মনে করতেন ক্ষমতাহীন চুনোপুঁটি। ফ্রান্সের রাজা চতুর্দশ লুই ১৬৪৩ সাল থেকে ৭২ বছরের বেশি সময় পর্যন্ত তার দেশ শাসন করেছেন নিরঙ্কুশভাবে। ক্ষমতার দাপট তাকে ভাবতে শিখিয়েছিল যে তিনিই রাষ্ট্রের সমার্থক এবং তিনি বলতে অভ্যস্ত ছিলেন, আমিই রাষ্ট্র। তিনি আরও বলতেন, যে ব্যক্তি নিজেকে জয় করতে পারেন, তার সামনে অন্য কিছুই টিকে থাকতে পারে না। কিন্তু তিনি যে জীবনভর নিজেকে রাষ্ট্র বলে দাবি করেছেন শেষ পর্যন্ত তার সেই ভ্রম কেটেছিল। তবে তার এই উপলব্ধি ঘটেছিল অনেক বিলম্বে, তার অন্তিম শয়ানে। শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করার আগে তিনি বলেন, আমি চলে যাচ্ছি, কিন্তু রাষ্ট্র সব সময় টিকে থাকবে।

কিন্তু বাংলাদেশের জন্য দুর্ভাগ্যজনক যে, বারবার নিজেদের ভুলের চরম খেসারত দিয়েও আওয়ামী লীগের কোনো পর্যায়ের নেতার সে উপলব্ধি ঘটে না। তারা বাংলাদেশকে মনে করেন তাদের জমিদারি এবং জনগণকে ভাবেন তাদের প্রজা। তারা শেখ মুজিবকে দেবতুল্য বিবেচনা করেন, তার আরাধনা করেন এবং অন্যদের বাধ্য করতে চান তাদের অনুকরণে শেখ মুজিবের, মুজিবকন্যার ও এমনকি তার পুত্রের আরাধনা করতে। দেশজুড়ে শেখ মুজিবের হাজার হাজার মূর্তি স্থাপন করে তাকে জাতিধর্মনির্বিশেষে সবার আরাধ্য করে তুলতে চেয়েছিলেন তারা। ব্যাপক জনগোষ্ঠীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে দেশে দেশে যেখানেই কোনো বিশেষ জীবিত বা মৃত ব্যক্তিকে পূজা করার জন্য বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে, সেখানেই জনরোষে মূর্তি ভূলুণ্ঠিত হয়েছে। সাম্প্রতিক ইতিহাসে জার্মানিতে হিটলার, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নে লেনিন ও স্টালিন, চীনে মাও জে দং, রোমানিয়ার নিকোলাই চশেস্কু এবং ইরাকে সাদ্দাম হোসেনের হাজার হাজার মূর্তি উৎপাটিত ও ধ্বংস করা হয়েছে। এসব দৃষ্টান্ত সামনে থাকা সত্ত্বেও রাষ্ট্রের ব্যয়ে বাংলাদেশের আনাচকানাচে শেখ মুজিবের ছোটবড় শত শত মূর্তি ও ম্যুরাল স্থাপন করা কতটুকু সংগত হয়েছিল, ব্যক্তিপূজায় অন্ধ আওয়ামী পুরোহিতরা বিবেচনায় নেননি। কারণ তারা জনগণ বা জনমতের থোড়াই তোয়াক্কা করেন।

জার্মান একনায়ক হিটলার জনপ্রিয় ও জনগণের ভোটে নির্বাচিত শাসক ছিলেন। তিনি জার্মানি এবং তার অধিকৃত ভূখণ্ডের যত্রতত্র তার বিশাল বিশাল ছবি টাঙানো দেখতে ও তার মূর্তি স্থাপনে উৎসাহী ছিলেন। এসব প্রতীকও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল, কারণ এগুলো ব্যাপকভাবে নাৎসি প্রচারের অংশ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। হিটলারের জন্য নাৎসিরা তাদের আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছিল : এক জনগোষ্ঠী, এক দেশ, এক নেতা (ein Volk, ein Reich, ein Führer)। নাৎসি প্রচারণা তাদের নেতাকে (ফুয়েরার) জার্মান জাতি ও জনগণের জীবন্ত প্রতীক হিসেবে চিত্রিত করেছিল, যা হিটলারের নাৎসি ধর্মকে আরও শক্তিশালী করেছিল। নাৎসি পার্টির দাবি হিটলারকে জার্মানির একক ত্রাণকর্তা এবং জার্মান জনগণের পিতা বানিয়েছিল।

শেখ মুজিবকে ব্যক্তিপূজার উপকরণে পরিণত করার সূচনা ঘটেছিল তার আকর্ষণীয় ক্ষমতা ও সহজাত দক্ষতার কারণে, যিনি তার কথার জাদুতে মানুষকে তার দিকে টানতে পারতেন। তিনি মানুষের মাঝে উন্মাদনা সৃষ্টি করে তাদের দিয়ে যা খুশি তাই করাতে পারতেন। রাজনৈতিক নেতা হয়েও তিনি নিজেকে অনেকটা আধ্যাত্মিক গুরুর মতো আবেদন সৃষ্টিকারী নেতায় পরিণত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। পরিণাম শুভ হয়নি, বরং তার জন্য ও দেশের জন্য ধ্বংসাত্মক প্রমাণিত হয়েছে। তার ওপর বিশ্বাস স্থাপনকারী জনগণ প্রতারিত হয়েছে। রাজনৈতিক বক্তা হিসেবে তিনি জনগণকে ক্ষেপিয়ে তুলতে বা উদ্বুদ্ধ করতে যতটা সক্ষম ছিলেন, যখন শাসক হিসেবে তার ওপর রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যে জনগণকে শাসন করার প্রকৃত দায়িত্ব অর্পিত হলো, তখন তিনি দায়িত্বের ওজন সামলাতে না পেরে নিজের অযোগ্যতা প্রমাণ করেন। তার ব্যর্থতায় জনগণ চরম আশাহত হয়। শেখ মুজিব তার ব্যর্থতা স্বীকার করার মতো ব্যক্তি ছিলেন না। তা ছাড়া তখনো তার তোষামোদ ও সুবিধাভোগীরা এক নেতা এক দেশ, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ধরনের স্লোগানে তাকে বুঁদ করে রেখেছিল। অতএব নিজের অযোগ্যতাকে আড়াল করতে শেখ মুজিব কঠোর হয়ে ওঠেন। কোনো ধরনের সমালোচনা ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন করতে তিনি রক্ষীবাহিনী গঠন করেন। দেশকে গণতন্ত্রশূন্য, এমনকি রাজনীতিশূন্য করতে তিনি বাকশাল কায়েম করেন।

তার কন্যা পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের নামে রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে তার এখতিয়ারের অধীন করেছিলেন। নির্বাচনব্যবস্থা ভেঙে দিয়েছিলেন। ২০১৪ থেকে তাকে আর নির্বাচিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী বলা যায় না। তিনি গায়ের জোরে, তার বিভিন্ন বাহিনীর শক্তির ওপর ভর করে ক্ষমতা ধরে রেখেছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশে দুই সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান ও জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমলের চেয়ে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনে জনগণ হাজার গুণ বেশি অত্যাচারিত হয়েছে এবং দুর্নীতি অনেক বেশি ডালপালা ছড়িয়েছে। ছাত্র-জনতার বিপ্লব হাসিনার ক্ষমতার মসনদকে খান খান না করে দিলে জাতিকে আরও দুর্ভাগ্য পোহাতে হতো।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, অনুবাদক, নিউইয়র্ক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১০ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে