শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫

জনদুর্ভোগের অপসংস্কৃতি ও জনশিক্ষা

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জনদুর্ভোগের অপসংস্কৃতি ও জনশিক্ষা

একটি সমাজের নৈতিক ও মূল্যবোধভিত্তিক অগ্রগতি নির্ভর করে তার নাগরিকদের শিক্ষা, সচেতনতা ও ইচ্ছাশক্তির ওপর। তবে যখন শিক্ষার আলো সর্বস্তরে সঠিকভাবে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়, তখন সমাজে বিভিন্ন ধরনের অপসংস্কৃতি জন্ম নেয় ও সেগুলো নানাভাবে বিকশিত হয়। ইতিহাস সাক্ষী দেয় যে, শিক্ষা ও জনসচেতনতার অভাবে অনেক সমাজেই সহিংসতা, উগ্রতা এবং ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি রাজনীতি ও সামাজিক জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে প্রতিবাদ, আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের নামে এমন এক সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, যা জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে এবং গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চার বিকৃতি ঘটায়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন দাবি বাস্তবায়নের জন্য সহিংসতা, অবরোধ, ধ্বংসযজ্ঞের পথ বেছে নেওয়া এক বহুলচর্চিত অপসংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। অথচ সমাজ পরিবর্তনের জন্য একটি ন্যায়ভিত্তিক ও কল্যাণকর আন্দোলনের পথ হতে পারে জনশিক্ষা, যা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে গঠিত হবে।

জনশিক্ষার মাধ্যমে মানুষকে বোঝানো সম্ভব যে, নৈতিকতা ও মানবিক মূল্যবোধ বজায় রেখেও অধিকার আদায়ের আন্দোলন করা যায়। প্রাচীন চৈনিক দার্শনিক কনফুসিয়াস থেকে শুরু করে আধুনিককালের ভারতের গান্ধী, আমেরিকার মার্টিন লুথার কিং বা দক্ষিণ আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা- তাঁরা সবাই শান্তিপূর্ণ ও মানবিক আন্দোলনের মাধ্যমে সামাজিক পরিবর্তনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। জনশিক্ষা কেবল ব্যক্তি নয়, বরং গোটা সমাজকে যুক্তিবাদী চিন্তাধারায় পরিচালিত করতে পারে, যা সহিংস ও ধ্বংসাত্মক পন্থার পরিবর্তে আলোচনার সংস্কৃতি ও শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধানের পথ উন্মুক্ত করে। একটি সুসংগঠিত ও শিক্ষিত সমাজ জানে, ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে জনকল্যাণকে অগ্রাধিকার দিতে হয় এবং গণতান্ত্রিক দাবিদাওয়া কেবল সহিংসতা দিয়ে নয়, বরং বুদ্ধিবৃত্তিক ও নৈতিকতার মানদণ্ডে আলাপ-আলোচনা ও সমঝোতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করা যায়। জনশিক্ষা কেবল তথ্য-উপাত্ত সরবরাহের মাধ্যম নয়, এটি সমাজ বিনির্মাণের মৌলিক ভিত্তি। এটি একটি সমাজকে শুধু জ্ঞানদান করে না, বরং নাগরিক দায়িত্ব, মানবিকতা, নৈতিকতা ও যৌক্তিক চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটায়। গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস বিশ্বাস করতেন, অজ্ঞতাই সকল সমস্যার মূল কারণ। তাঁর শিক্ষা দর্শনে বারবার উঠে এসেছে যে প্রকৃত শিক্ষা মানুষের আত্মোপলব্ধি ও সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা বাড়ায়। জনশিক্ষার প্রসার ঘটলে জনগণ নিজেরাই বুঝতে পারবে কোনটি তাদের প্রকৃত অধিকার, কোনটি ন্যায়সংগত দাবি এবং কোনটি জনস্বার্থের পরিপন্থি। ফলে আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না করে তারা সাংবিধানিক ও নৈতিক উপায়ে নিজেদের দাবিদাওয়া উত্থাপন করতে সক্ষম হবে।

ইতিহাসের নানা বাঁকে প্রমাণ মেলে যে, সঠিক জনশিক্ষার মাধ্যমে সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনগুলো সফল হয়েছে। ঔপনিবেশিক ভারতে গান্ধীর অহিংস আন্দোলন তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। তিনি কেবল রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে অহিংসার ধারণা দেননি; বরং জনগণের মধ্যে আন্দোলনের প্রয়োজনীয়তা, ন্যায্যতা ও অহিংস উপায়ের শক্তি সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করেছিলেন। তাঁর জনশিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডের ফলে সাধারণ মানুষ বুঝতে পেরেছিল, সহিংসতা মুক্তিসংগ্রামের পথকে শুধু দীর্ঘায়িত করে না, বরং জনসমর্থনও কমিয়ে দেয়। একইভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের নেতৃত্বে নাগরিক অধিকার আন্দোলনও জনশিক্ষার মাধ্যমে সংগঠিত হয়েছিল। তিনি তাঁর বক্তৃতা ও শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে আফ্রিকান-আমেরিকান জনগোষ্ঠীর মধ্যে নাগরিক অধিকারের বিষয়টি গভীরভাবে প্রতিষ্ঠা করেন এবং শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের শক্তি সম্পর্কে তাদের সচেতন করেন। ঠিক তেমনই, বাংলাদেশসহ যে কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনশিক্ষার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আন্দোলনকারীরা বুঝতে পারবে যে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড তাদের লক্ষ্য অর্জনের পথকে শুধু দীর্ঘায়িতই করে না, বরং জনসমর্থন কমিয়ে দেয়। সুতরাং জনশিক্ষার মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত জনগণকে নৈতিক, শান্তিপূর্ণ ও যৌক্তিক উপায়ে দাবি আদায়ের পথ দেখানো। এটি কেবল সামাজিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে না, বরং জন-আন্দোলনকে গণতান্ত্রিক ও কল্যাণমুখী করে তুলবে।

জনদুর্ভোগ সৃষ্টির অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা আজ সময়ের দাবি। লক্ষণীয় যে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির একটি দুঃখজনক দিক হলো, আন্দোলনের নামে জনগণকে কষ্ট দেওয়া। পরিবহন ধর্মঘট, হরতাল, অবরোধ, ভাঙচুর ইত্যাদি কর্মসূচি কেবল রাজনৈতিক শক্তিপরীক্ষার অস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার প্রধান শিকার হয় সাধারণ জনগণ। প্রতিদিনের কর্মজীবন ব্যাহত হয়, চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাওয়া রোগী আটকে পড়ে, অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে, এমনকি প্রাণহানির ঘটনাও ঘটে। অথচ গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রকৃত লক্ষ্য হওয়া উচিত ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণ, যেখানে জনগণের স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে। জনশিক্ষার মাধ্যমে এ বাস্তবতা উপলব্ধি করানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে, আন্দোলনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করা নয়। আমেরিকান দার্শনিক জন রলস (১৯২১-২০০২) তাঁর ন্যায়বিচারের তত্ত্ব (এ থিওরি অব জাস্টিস) গ্রন্থে ন্যায়বিচারের নীতিমালা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে দেখিয়েছেন- একটি ন্যায়সংগত সমাজ গঠনের জন্য এমন নীতি গ্রহণ করতে হবে, যা সমগ্র সমাজের জন্য কল্যাণকর হয়। তাঁর মতে, কোনো দাবিদাওয়া যদি সামগ্রিক কল্যাণের বিরুদ্ধে গিয়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে, তবে সেটি নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। এ দর্শনের আলোকে বলা যায়, রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনগুলোকে এমনভাবে সংগঠিত করতে হবে, যাতে তা সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের কারণ না হয়, বরং সেগুলো সামষ্টির স্বার্থে ন্যায়ভিত্তিক ও কল্যাণমুখী সংস্কৃতির জন্ম দেয়।

বিশ্বের উন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে আন্দোলন, প্রতিবাদ ও দাবিদাওয়া উত্থাপন হয় শান্তিপূর্ণ ও সুসংগঠিত উপায়ে। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলন (সিভিল রাইটস মুভমেন্ট), ভারতের স্বদেশি আন্দোলন, দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন (অ্যান্টি-অপার্টহেইড মুভমেন্ট) -এগুলো সবই শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাজে স্থায়ী পরিবর্তন এনেছে। এর মূল ভিত্তি ছিল জনশিক্ষা, যা জনগণের মধ্যে আন্দোলনের নৈতিকতা, যৌক্তিকতা ও গণতান্ত্রিক উপায়ে দাবি আদায়ের পদ্ধতি সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করেছিল। সুতরাং জনশিক্ষার প্রসার ঘটিয়ে জনগণকে বোঝানো দরকার যে, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করা কেবল একটি অস্থায়ী সমাধান, যা মূল সমস্যার কোনো স্থায়ী সমাধান দিতে পারে না। বরং গণসচেতনতার মাধ্যমে আন্দোলনের নৈতিক দিক সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করা গেলে তারা শান্তিপূর্ণ ও কার্যকর উপায়ে দাবি আদায়ের পথ খুঁজবে। অতএব, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংস্কৃতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে জনশিক্ষাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা জরুরি। এটি দেশে কেবল জনদুর্ভোগমুক্ত আন্দোলনের সংস্কৃতি গড়ে তুলবে না, বরং গণতন্ত্রের সঠিক চর্চাকেও নিশ্চিত করবে।

এখন প্রশ্ন হলো, জনশিক্ষা কীভাবে জনদুর্ভোগহীন সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনকে ত্বরান্বিত করতে পারে? একটি গণতান্ত্রিক সমাজে জনশিক্ষা শুধু তথ্য-উপাত্ত প্রদান বা আহরণের উপায় নয়, বরং এটি সামষ্টিক কল্যাণে নৈতিক চিন্তাধারা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক দায়বদ্ধতার ভিত্তি গড়ে তোলে, যা সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনকে কল্যাণমুখী করতে পারে। জনশিক্ষা যদি জনগণের মধ্যে দায়িত্বশীলতার চেতনা, মানবিক মূল্যবোধ এবং যৌক্তিক চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটাতে পারে, তাহলে আন্দোলনের ভাষা বদলাবে, সহিংসতা কমবে এবং দাবি আদায়ের পদ্ধতি হবে অধিকতর ন্যায়সংগত ও কার্যকর। এ লক্ষ্যে নিচের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

১. জনশিক্ষার মাধ্যমে প্রতিটি মানুষের মাঝে নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের বিকাশের চেষ্টা চালানো। শিক্ষা যদি সামাজিক ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও নাগরিক দায়িত্ব সম্পর্কে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করে, তাহলে আন্দোলনের ভাষা ও পদ্ধতি পরিবর্তিত হবে। সক্রেটিসের মতে, একজন সত্যিকারের জ্ঞানী মানুষ কখনো অন্যের ক্ষতি করে না। শিক্ষা আন্দোলনকারীদের শেখাবে যে, জনস্বার্থের পরিপন্থি কর্মকাণ্ড বা ভাষা ব্যবহার করা যাবে না, বরং যুক্তিসংগত সংলাপ ও কাঠামোগত সমাধানই টেকসই পরিবর্তন আনতে পারে।

২. গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সফল ব্যবহার নিশ্চিত করা। আধুনিক যুগে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম জনশিক্ষার অন্যতম শক্তিশালী মাধ্যম। গণমাধ্যম যদি বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা, শিক্ষামূলক প্রবন্ধ, তথ্যচিত্র এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা করে আন্দোলনের নৈতিক ও যৌক্তিক দিক তুলে ধরে, তাহলে এটি জনগণের মধ্যে ইতিবাচক সংস্কৃতি গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোতে গণমাধ্যমের দ্বারা জনসচেতনতা সৃষ্টি করে অহিংস আন্দোলনের সংস্কৃতি গড়ে তোলা হয়েছে। এ ধরনের উদ্যোগ বাংলাদেশেও কার্যকর হতে পারে, যেখানে মিডিয়া জনশিক্ষার বাহক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।

৩. আনুষ্ঠানিক শিক্ষার পাঠ্যসূচিতে নৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনের শিক্ষা অন্তর্ভুক্তি অত্যাবশ্যক। আনুষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে যদি শিক্ষার্থীদের নাগরিক দায়দায়িত্ব, মানবাধিকার, আন্দোলনের নৈতিকতা ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন করা হয়, তাহলে নতুন প্রজন্ম ছোটবেলা থেকেই ন্যায়ভিত্তিক আন্দোলনের ধারণা পাবে। ফিনল্যান্ডের শিক্ষাব্যবস্থা একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ, যেখানে শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক চিন্তাভাবনা এবং সমাজকল্যাণমূলক কার্যক্রমের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়। বাংলাদেশেও শিক্ষার পাঠ্যক্রমে নৈতিক শিক্ষা, সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনের নীতিমালা এবং অহিংস পদ্ধতিতে দাবি আদায়ের কৌশল অন্তর্ভুক্ত করা হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গঠনমূলক রাজনৈতিক সংস্কৃতি শেখানো সম্ভব হবে।

৪. রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে জনগণের সংলাপের সংস্কৃতি গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চালানো জরুরি। আন্দোলন শুধু আন্দোলনকারীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকলে তা কাক্সিক্ষত ফল দেয় না। রাষ্ট্রীয় বা প্রাতিষ্ঠানিক পরিমণ্ডলে বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সংলাপ ও সমঝোতার সুযোগ তৈরি করতে হবে। জনশিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো জনগণ ও সরকার উভয়কে তাদের দায়দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করে তোলা, যাতে তারা সংঘাত নয়, বরং যুক্তিসংগত আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ খোঁজে। জন রলসের ন্যায়বিচারের তত্ত্ব অনুসারে, একটি সমাজ তখনই ন্যায়পরায়ণ হতে পারে, যখন রাষ্ট্র ও নাগরিকদের মধ্যে ভারসাম্যপূর্ণ সংলাপ থাকে। ফলে রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারকদের জনশিক্ষামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে সংলাপের সংস্কৃতিতে অভ্যস্ত করা গেলে গণতান্ত্রিক পরিবেশ সুদৃঢ় হবে এবং অযথা জনদুর্ভোগ এড়ানো সম্ভব হবে।

জনশিক্ষা কল্যাণমুখী সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনের মূল চাবিকাঠি। শিক্ষাই পারে আন্দোলনের ভাষা বদলাতে, জনদুর্ভোগহীন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে তুলতে এবং সমাজকে নৈতিক ও কল্যাণমুখী পথে পরিচালিত করতে। এ কথা সত্য যে, সমাজ পরিবর্তন একদিনে সম্ভব নয়, তবে দীর্ঘমেয়াদে জনশিক্ষার মাধ্যমে আন্দোলনের ইতিবাচক রূপ গড়ে তোলা সম্ভব। তাই একটি ন্যায়ভিত্তিক, গণতান্ত্রিক ও কল্যাণমুখী সমাজ গঠনের জন্য জনশিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, যেখানে শিক্ষার আলো সমাজের সর্বস্তরে পৌঁছায়নি, সেখানে সহিংসতা, বিশৃঙ্খলা ও ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের প্রবণতা বেড়েছে। পক্ষান্তরে সুশিক্ষিত ও সচেতন জনগোষ্ঠী নিজেদের অধিকার এবং দাবিদাওয়া আদায়ের ক্ষেত্রে যুক্তিবাদী ও শান্তিপূর্ণ পন্থাকে অগ্রাধিকার দেয়। জনশিক্ষার বিস্তার ঘটলে জনগণ উপলব্ধি করতে পারবে সহিংসতা ও জনদুর্ভোগ সৃষ্টি কোনো স্থায়ী সমাধান নয়; বরং নৈতিকতা, মানবিক মূল্যবোধ ও যুক্তিভিত্তিক আন্দোলনের পন্থাই অধিক কার্যকর।

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে