শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

কৃষি উদ্যোগে তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মেলবন্ধন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি উদ্যোগে তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মেলবন্ধন

বয়সের অভিজ্ঞতা আর তারুণ্যের উদ্দীপনার সমন্বয়ে দারুণ কিছু হতে পারে। হোক সেটা সমাজ বিনির্মাণে কিংবা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায়। এ রকম সফল উদাহরণ অনেক দেখেছি। এই যেমন ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার কাচিনা গ্রামে দেখা মিলল চমৎকার এক উদ্যোগের। চার স্বপ্নবান তরুণ এবং তিনজন অভিজ্ঞ কৃষক এক হয়ে গড়ে তুলেছেন সমন্বিত খামার। তিনজন অভিজ্ঞ কৃষকের দীর্ঘদিনের কৃষি অভিজ্ঞতা আর চার তরুণের প্রযুক্তির দক্ষতা মিলিয়ে গড়ে তোলা সফল এ কৃষি উদ্যোগ অনেকের কাছেই এখন সাফল্যের উদাহরণ। কাচিনা গ্রামে বিশ একর জমিতে মাল্টা, লেবু ও মাছ চাষের প্রকল্প তাঁদের। ‘শুরুটা ২০১৭ সালে। কম্পিউটার সায়েন্সে উচ্চ শিক্ষা নিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত চার বন্ধু প্রযুক্তি নিয়ে কাজকর্ম করতে করতে ভাবলাম প্রকৃতি কাছাকাছি থেকে কম সময় বিনিয়োগ করে হালাল অথচ সচ্ছল জীবনধারণের জন্য উপার্জনের খাত কী হতে পারে। ইউটিউবে আপনার কৃষিবিষয়ক প্রতিবেদনগুলো আমাদের চোখ খুলে দিল। উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষ হতে পারে দারুণ কিছু। কিন্তু আমাদের কৃষির অভিজ্ঞতা নেই। আছে অদম্য ইচ্ছা এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের জ্ঞান।’ বলছিলেন চার তরুণের একজন শরিফুল ইসলাম। তিনি তাঁর খামারে একটি ল্যাপটপে কাজ করতে করতে কথা বলছিলেন আমার সঙ্গে। শরিফুলের বয়স ত্রিশের কোঠায় হবে। বুদ্ধিদীপ্ত চোখজুড়ে স্বপ্ন খেলছে।

অভিজ্ঞ কৃষক সামছুল হক সুরুজ। বয়স ষাটের কাছাকাছি। তিনি এই উদ্যোগের একজন সদস্য। তরুণ উদ্যোক্তাদের তারুণ্যের ছটায় যেন উজ্জ্বল হয়ে আছেন তিনি। ‘কৃষিকাজ করে আসছি অনেক বছর। কিন্তু চাষ তো করছি ধান, পাট, গম, আখ ইত্যাদি। মাল্টা-কমলা তো চাষ করিনি। এই চাষাবাদও আমাদের কাছে নতুন। ওরা কম্পিউটারে আপনার ভিডিও দেখাল। চুয়াডাঙ্গায় দামুড়হুদার শাখাওয়াত হোসেনের মাল্টা বাগানের। সেখানে গেলাম আমরা। কথা বললাম বাবুলের সঙ্গে। তিনি আমাদের পরামর্শ দিলেন। কৃষির সঙ্গে অনেক দিনের বোঝাপড়ায় মাটির ভাষা বুঝতে খুব একটা কঠিন লাগল না। কথায় বলে না, দশে মিলি করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ, আল্লাহ ভরসা! নেমে পড়লাম। তরুণদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে নতুন কিছু করার আনন্দ পাচ্ছিলাম।’ হাসি মুখে বলছিলেন সামছুল হক সুরুজ। আট একরের বিশাল মাল্টাবাগান ঘুরে ঘুরে দেখছিলাম। মাশাল্লাহ প্রতিটি গাছ ফলে ফলে ভরা। সামছুল হক সুরুজ বলছিলেন বাগান শুরুর কথা। ‘শাখাওয়াত হোসেন বাবুলের কাছ থেকে ফিরে ১৭০০ মাল্টা চারা কিনে শুরু করলাম মাল্টা চাষ। সরকারের কৃষি বিভাগ তাদের এক প্রকল্প থেকে দিল ১২০টি চারা আর দিকনির্দেশনা। কিছুদিন পর জমিতে সরকারের কৃষি বিভাগ তাদের প্রকল্প থেকে ৩০০ চারা দিল। আমরা আরও ২৩০টি চারা কিনে এক একর জমিতে বাগান বাড়ালাম। মোট মাল্টা গাছ হলো ২ হাজার  ৩৫০টি। প্রথম বছরেই ফলন এলো। তিন টনের মতো ফল বিক্রি করলাম। প্রথম বছর ফলন কম আসে। অপেক্ষা করছিলাম দ্বিতীয় বছরের। মাশাল্লাহ বাম্পার ফলন হলো। আমরা বাগান থেকে ১৮ টন ফল বিক্রি করলাম। সব খরচ শেষে পনেরো লাখ টাকা লাভ থাকল।’ লাভের কথায় উজ্জ্বল প্রভা ছড়িয়ে পড়ছিল সামছুল হক সুরুজের চোখমুখে। জানতে চাইলাম, ‘কৃষিতে এমন লাভ আগে কি কখনো ভেবেছিলেন?’

বললেন, ‘নাহ। এমন লাভ দেখিনি। এই জমিতেই ২০০-৩০০ মণ আখ চাষ করছি একসময়। কিন্তু এত টাকা পাইনি। এখন ১০ গুণ বেশি আয়।’

প্রশ্ন করলাম, আগের কৃষিতে লাভ কম হওয়ার কারণ কী ছিল?

সুরুজ বললেন, ‘শ্রমিকের মজুরি বেশি দিতে হয়। এখন তো মজুর পাওয়াই যায় না। তারপর কীটনাশকের পেছনে চলে যায় লাখ লাখ টাকা। ধরেন এই বাগানে কোনো কীটনাশক দিই না। সেক্স ফেরোমেন্ট ট্র্যাপ ব্যবহার করি। প্রথমে ২৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছিল। এখন বছরে খরচ হয় মাত্র ৫ হাজার টাকা। অথচ কীটনাশক ব্যবহার করলে লাখ টাকা খরচ হতো।’

তিন বছরের অভিজ্ঞতায় দারুণ এক জায়গায় এসে পৌঁছেছেন তাঁরা। বাগানে সাতজন উদ্যোক্তার চারজন উপস্থিত ছিলেন। সাধারণত পালাক্রমে বাগানে উপস্থিত থাকেন সবাই। আবার কখনো কখনো একসঙ্গেও খামারে থাকেন। কারণ এই খামারটিই তাঁদের স্বপ্নের জায়গা। যাঁরা প্রযুক্তি নিয়ে শহরে কাজ করছেন তাঁরাও সময় করে ফলন মৌসুমে সুযোগ করে একসঙ্গে খামারে আসেন। ফলে ফলে ভরা মাল্টাবাগানের মাঝে ছাউনি ঘরে বসে উপস্থিত চার উদ্যোক্তার সঙ্গে কথা হচ্ছিল।

এখন কৃষি যতটা বাণিজ্যিক, ততটাই প্রযুক্তিনির্ভর। বলা যায় প্রযুক্তিই এমন উদ্যোক্তাদের মূল আকর্ষণের জায়গা। প্রত্যন্ত গ্রামের এই মাল্টাবাগানে বসে তাঁরা ভবিষ্যতের কৃষি নিয়ে অসাধারণ স্বপ রচনা করে চলেছেন। এই কৃষিখামারের আরেকজন উদ্যোক্তা হলেন তরুণ প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেন বাদল। আইটি বিষয়ে ভালো চাকরির সুযোগ থেকেও তিনি গ্রামে থেকে কৃষিকাজে যুক্ত হয়েছেন। তাঁর কাছে গতানুগতিক কৃষি নয় সময়োপযোগী আধুনিক কৃষিখামার গড়াই মূল লক্ষ্য। বিশ্বের সর্বাধুনিক উচ্চফলনশীল ফসলের সবই উৎপাদনে আনতে চান তিনি। তিনি বললেন, ‘বর্তমানে অর্গানিক কৃষিপণ্যের একটা বিশাল বাজার তৈরি হচ্ছে সারা বিশ্বে। তাই আমরাও সিদ্ধান্ত নিয়েছি অর্গানিকভাবে চাষাবাদ করার। প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে পোকামাকড় দমন থেকে ফলন বৃদ্ধির জন্য রাসায়নিক ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই।’

মাল্টার মৌসুমে যদিও স্থানীয় মাল্টার দাম আমদানি মাল্টার চেয়ে অর্ধেক থাকে, তারপরও উৎপাদন খরচের হিসেবে বর্তমান বাজারমূল্যে অসন্তুষ্ট নন তাঁরা। উৎপাদিত পণ্যের মূল্য এবং বাজারনীতি ও কৌশল নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন শরিফুল ইসলাম। তিনি জানালেন, অনলাইনে বেচা-বিক্রি হয়ে যায় অধিক। তবে কিছু সমস্যার কথাও জানালেন। অনলাইনে অনেকেই ৫-১০ কেজি মাল্টার অর্ডার করেন। কিন্তু অল্পসংখ্যক মাল্টা ডেলিভারি করার সুযোগ থাকে না। যেমনটা আমের মৌসুমে হয়। আমের ডেলিভারি দেওয়ার জন্য অনেক কুরিয়ার সার্ভিস পাওয়া যায়। মাল্টা বা অন্য ফল-ফসল ডেলিভারি দেওয়ার জন্য সারা বছর কোনো সার্ভিস পাওয়া গেলে তাদের জন্য ভালো হতো। শরিফুলের কথায় আরেক সম্ভাবনার কথা মনে হলো। কৃষি ও কৃষিপণ্যকে ঘিরে নতুন নতুন সব উদ্যোক্তা বের হয়ে আসার এক ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। ব্যাপারটা আশাজাগানিয়া।  যা হোক, গাছে গাছে মাল্টার বিস্ময়কর ফলনে খুশি উদ্যোক্তারা। বাগান থেকেই গত বছর মাল্টা বিক্রি করেছেন প্রায় ৪৩ লাখ টাকার। এবার চতুর্থ বছরে এসেও কমপক্ষে ৪০ থেকে ৫০ টন মাল্টার আশা করছেন। যেখান থেকে এবারও ভালো লাভ ঘরে আসবে বলে ধারণা তাঁদের।

এই এলাকায় আগেও কৃষিকাজ করেছেন মজিবর রহমান। এই উদ্যোগের অপর সদস্য। তিনি মনে করেন, এখানকার এই সমন্বিত উদ্যোগ আর আগেকার কৃষির মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে। তরুণদের সান্নিধ্যে নতুন নতুন ফল ফসল উৎপাদনের মধ্যে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন তিনি। কৃষিকেও তিনি যেন নতুন করে পেয়েছেন, নতুন করে দেখছেন সবকিছু। সাহস করে উদ্যোগ নেওয়াটাই বড় কথা। তারপর নিষ্ঠার সঙ্গে সেটি ধরে রাখলে একদিন সাফল্যের পথ পাওয়া যায়। আজকের দিনে তরুণ উদ্যোক্তাদের সফল কৃষি প্রকল্পগুলো এর প্রমাণ রাখছে। ভালুকার কাচিনা গ্রামে যে কৃষিসাফল্য দেখে এসেছি তা শিক্ষিত তরুণদের কর্মপ্রয়াসের একটি দৃষ্টান্ত। এর সঙ্গে দিনে দিনে অনেক কৃষকই যুক্ত হচ্ছেন। প্রযুক্তিনির্ভর ও জৈব কৃষি অনুশীলনের সাফল্যজনক দিকগুলো তাঁদের কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠছে। এটি আমাদের সামগ্রিক কৃষি উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। 

♦ লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ