শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে

শেখ হাসিনা পালানোর পর বাংলাদেশে যে রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে, তা রাতারাতি পূরণের সুযোগ নেই। এ রাজনৈতিক শূন্যতা যে কেবল শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট সরকারের আকস্মিক পতনে সৃষ্টি হয়েছে তা নয়। দেশকে রাজনীতিশূন্য করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই, যা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণতা লাভ করেছিল। শেখ হাসিনা তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের মতোই বিরোধী রাজনৈতিক মত ও পথ সহ্য করতে পারতেন না বলেই, দেশকে রাজনীতিশূন্য করার পরিণতি উপলব্ধি করতে পারেননি। তাসের ঘরের মতো তার ক্ষমতার দেউল ধসে পড়ার পরও সাড়ে পনেরো বছর ধরে রাজনৈতিক কর্মকান্ড করতে না পারা বিরোধী দলগুলো কার্যত রাজনীতিবিমুখ অথবা রাজনৈতিক ধারা বিস্মৃত হয়ে গিয়েছিল। তারা হঠাৎ রাজনৈতিক ময়দান ফাঁকা পেয়ে এমনই দিশাহারা হয়ে পড়েছে যে তাদের কী করণীয় অথবা কী বর্জনীয় যেন বুঝতে পারছে না। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তারা উন্মাতাল হয়ে পড়েছে। এতে তাদের দোষ দেওয়া যায় না। রাজনীতিচর্চার মধ্যে ধারাবাহিকতা না থাকলে এমন পরিস্থিতির উদ্ভব হতেই পারে।

বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে রাজনৈতিক দলগুলোর সাড়ে পনেরো বছরের নীরবতা এখন বাঁধভাঙা জোয়ারের তোড়ের মতো শ্রাব্য ও অশ্রাব্য কথনের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পাচ্ছে। ছাত্র-জনতার যে বিপ্লবের মধ্য দিয়ে তারা বাধাহীনভাবে কথা বলছে। ভিন্ন ভিন্ন দলের নেতাদের মধ্যে কথার কোনো সামঞ্জস্য নেই। মাত্র আট মাস আগে তাদের অভিন্ন শত্রু ছিল শেখ হাসিনা ও তার দলের সরকার। সেই সরকারের দমননীতির কবলে তাদের মুখ খোলার সুযোগ না থাকলেও মনে মনে হাসিনার অকল্যাণ কামনা করেছেন, তার বিনাশের জন্য বড়জোর সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করেছেন। রাজপথে ফ্যাসিস্ট সরকারের কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করতে সাহসী হননি। ছাত্ররা তাদের মুখ খোলার ও রাজপথে নেমে আসার সুযোগ করে দিয়েছে। কিন্তু এখন এটুকুতে তারা সন্তুষ্ট নন। তড়িঘড়ি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তারা অবিলম্বে নির্বাচন চান। তারা এরই মধ্যে তাদের অভিন্ন শত্রুকে ভুলে গেছেন, যে শত্রু তাদের হয় কারাগারে রেখেছিল অথবা অসংখ্য ভুয়া মামলা দিয়ে তাদের আত্মগোপনে থাকতে বাধ্য করেছিল। এমন আকস্মিক বিস্মরণ দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর নয়।

পতিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে দেশটিতে আশ্রয় গ্রহণ করেছেন। সেই ভারত বাংলাদেশকে প্রায় পুরোটাই বেষ্টন করে আছে। ১৯৪৭ সালে বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশে পরিণত হওয়ার পর থেকে ভারতের লক্ষ্যই ছিল বাংলাদেশকে তাদের অধীনতার বলয়ে রাখা। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় সহযোগিতা করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করলে ভারতের সেই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হয় ২৫ বছর মেয়াদি দাসত্ব চুক্তি সম্পাদনের মাধ্যমে। ১৯৭৫ সালের আগস্টে শেখ মুজিবুর রহমানের দুঃখজনক হত্যাকান্ডের ফলে বাংলাদেশকে অনুগত রাখার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তা পুনরায় সূচিত হয়েছিল ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর। ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করার জন্য শেখ হাসিনার টার্গেট ছিল দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। বিএনপি যেহেতু একাধিক মেয়াদে বাংলাদেশের শাসনক্ষমতায় ছিল, ভারত তাদেরও অনেক সময় আস্থার সঙ্গে গ্রহণ করেছে, যা এখনো বিএনপি নেতাদের কথাবার্তায় ফুটে ওঠে। জামায়াতে ইসলামী কখনো ক্ষমতায় না গেলেও তারা তাদের ভারতবিরোধী ভূমিকায় সব সময় অটল এবং তাদের প্রতি জনগণের একটি অংশের সমর্থন থাকায় ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর বিএনপির পরিবর্তে ভারতের প্রত্যক্ষ ইশারায় তারা জামায়াতে ইসলামীকে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে চিরতরে বিদায় করার পরিকল্পনা করে। কিন্তু ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস টাইব্যুনাল বা আইসিটির বিচার প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা না থাকা সত্ত্বেও জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার ঘটনায় জনমনে প্রশ্ন ওঠে। ভারতপন্থি শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট সরকারের দানবীয় শাসনে কেউ মুখ না খুললেও তারা ভিতরে ভিতরে ক্ষোভে ফুঁসতে থাকে, যা শেখ হাসিনা বা ভারত আঁচ করতে পারেনি।

জনগণের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ কীভাবে ঘটবে তা ক্ষমতার মদিরাসেবী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ এবং তাদের পৃষ্ঠপোষকতা দানকারী ভারত সরকারের পক্ষেও আন্দাজ করা সম্ভব হয়নি। দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে যে ২০২৪-এর তথাকথিত সংসদ নির্বাচনের ছয় মাস পরই ছাত্র-জনতা কোনো দমনপীড়নের তোয়াক্কা না করে কীভাবে রাস্তায় নেমে এসেছিল এবং জীবন দিয়ে, পঙ্গুত্ববরণ করে দেশকে তাদের মতে দ্বিতীয়বারের মতো স্বাধীন করেছে। এ স্বাধীনতা অর্জন অথবা বিপ্লবের সাফল্যের পর বিপ্লবীদের করণীয় কী, সে সম্পর্কে বিপ্লবীদের কোনো ধারণা ছিল না। তারা কোনো ছায়া সরকার গঠন করে বিপ্লবের সূচনা করেনি। এত দ্রুত বিপ্লব সফল হবে তা-ও তারা কল্পনা করেনি। অতএব বিপ্লবের সাফল্যে দেশ রাতারাতি প্রশাসনশূন্য অরাজক অবস্থার মধ্যে পড়ে। যারা দীর্ঘদিন রাজনীতির বাইরে ছিল, তারা বিপ্লবের সাফল্যের পেছনে তাদের অবদান দাবি করে এগিয়ে আসে। তারা নীতিনির্ধারণী বক্তব্য দিতে শুরু করে। এ দাবিদারদের অন্যতম বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। দল দুটির নেতাদের বক্তব্যের মধ্যে কোনো সামঞ্জস্য ছিল না, এখনো নেই। তাদের পরস্পরবিরোধী বক্তব্য নতুন করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির ইঙ্গিত দিচ্ছে। দেশ কি আরেকবার অস্থিতিশীল অবস্থার মধ্যে নিক্ষিপ্ত হতে যাচ্ছে? যে অস্থিতিশীল অবস্থা দেখার জন্য বাংলাদেশের প্রতিবেশী শেখ হাসিনার আশ্রয় দানকারী ভারত অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। 

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দেওয়া সত্ত্বেও বিএনপি অবিলম্বে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানাচ্ছে। অন্যদিকে জামায়াত নেতাদের বক্তব্য ও আচরণে মনে হচ্ছে, তারা ইতোমধ্যে সরকার গঠন করে ফেলেছে। বিদেশি রাষ্ট্রদূত ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিরা নিয়মিত জামায়াত নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন। তাতে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের সফলতায় লাভবান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দৃশ্যত জামায়াতের গুরুত্ব যথেষ্ট বৃদ্ধি পাওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়। কিন্তু বাংলাদেশের ৫৪ বছরের রাজনীতি বিশ্লেষণ করলে রাজনীতিসচেতন যে কারও বোঝার কথা যে জামায়াত এখন পর্যন্ত এককভাবে তো নয়ই, এমনকি কোনো কোয়ালিশন সরকারের বড় অংশ হয়েও দেশ পরিচালনার মতো পরিপক্বতা অর্জন বা প্রদর্শনের সুযোগ পায়নি।

শুধু আওয়ামী লীগ বা বিএনপি নয়, অন্য প্রায় সব ইসলামি দল জামায়াতে ইসলামীর প্রবল প্রতিপক্ষ। বাংলাদেশের জনগণ ধর্মনিরপেক্ষ না হলেও মধ্যপন্থি মুসলিম। তারা রোজা রাখা, তারাবিহ ও শুক্রবার জুমার নামাজ আদায় এবং হজ-উমরাহ পালনে যতটা ব্যগ্র, দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ে তারা তত মনোযোগী নয়। বহু নামাজি মুসলমান ঘুষ নেওয়া, সুদ খাওয়া, তহবিল তছরুপ করা, জুয়াখেলা, ভোগ্যপণ্যে ভেজাল দেওয়ার মধ্যে কোনো অন্যায় দেখে না। এ চিত্রের মধ্যে জামায়াতের পক্ষে ‘কোরআনের আইন ও সৎ লোকের শাসন’ কায়েম করা সহজসাধ্য নয়। অতএব জামায়াতের পক্ষে ধীরে চলার নীতি অবলম্বন করাই শ্রেয়। এখন সব দলের মুখ্য কাজ ভারতকে উপলব্ধি করতে দেওয়া যে আওয়ামী লীগ বা শেখ মুজিবের পরিবারের সদস্য হলেই তাদের ভারতের একমাত্র বন্ধু বিবেচনা করে আশ্রয়প্রশ্রয় দেওয়া কূটনৈতিক দূরদর্শিতা নয়। সৎ প্রতিবেশী হিসেবে ভারতের কর্তব্য বাংলাদেশে যখন যে সরকার ক্ষমতায় আসে তাদের বন্ধু বিবেচনা করা। আওয়ামী লীগের প্রতি ভারতের বিশেষ অনুরাগ বাংলাদেশের জনগণকে সন্দ্বিগ্ধ করে। ভারত একটি গণতান্ত্রিক দেশ হওয়া সত্ত্বেও আওয়ামী লীগের ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের ভোটার ও প্রার্থীবিহীন সাজানো ও প্রহসনের নির্বাচনের মধ্যে কোনো ত্রুটি দেখেনি। তিনটি নির্বাচনের কোনো একটির সমালোচনা করেনি। বরং সরকার গঠন করলে শেখ হাসিনার সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে। হাসিনার সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনের কোনো ঘটনার নিন্দা করেনি। এর ফলে শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার পথে কোনো প্রতিবন্ধকতা ছিল না। ভারত যেহেতু শেখ হাসিনাকে এখনো মদত দিয়ে যাচ্ছে, সেজন্য ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা কেটে গেছে এমন আত্মতুষ্টি লাভ করার সুযোগ নেই। কোনো প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক নেই, সে বিষয়টিও সবার মনে রাখা উচিত।

পাশাপাশি শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের উপলব্ধি করা উচিত যে বাংলাদেশ জনগণের, কারও পিতার বা কোনো দলের একক সম্পত্তি নয়। দেশের মালিকানার দাবি এবং জনগণকে প্রজা হিসেবে বিবেচনা করার বদভ্যাস ভুলতে না পারলে ভবিষ্যতেও যে আওয়ামী লীগকে ১৯৭৫ ও ২০২৪-এর মতো পরিণতির শিকার হতে হবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু ভারতের প্রশ্রয়ে শেখ হাসিনা নিয়মিত যে উসকানিমূলক আস্ফালন করছেন, তা তার নিজের এবং দলের জন্য কোনো শুভ ফল বয়ে আনবে না। বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে একবার স্বাধীনতা অর্জন করেছে, কিন্তু স্বাধীন দেশের জনগণ আওয়ামী লীগকে বারবার প্রত্যাখ্যান করেছে। এ থেকেও শেখ পরিবারের দাম্ভিক সদস্যবৃন্দ এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি শিক্ষালাভ না করেন, দেশকে জনগণের দেশ ভাবতে কুণ্ঠিত বোধ করেন, তাহলে জনগণই প্রতিবার ন্যক্কারজনক উপায়ে তাদের নতুন করে শিক্ষা দেবে।

এজন্য রাজনীতির আড়াল থেকে বের হয়ে আসা দলগুলোকে বিচক্ষণতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। বিএনপি এখন কার্যত নেতৃত্বহীন। যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তারা দীর্ঘদিন রাজনীতির বাইরে থাকায় তারা রাজনৈতিক আচরণ ভুলে গেছেন। আগামীতে রাজনীতির মাঠে অথবা সরকারে তারাও যে অন্য কাউকে দেখতে চান না, তা তাদের ভাষা, আচরণ ও দেহভঙ্গিতে ফুটে উঠছে। তারা যখন সরকারে ছিল তখন যথেষ্ট ভুলভ্রান্তি করেছে, সেই ভুলগুলোর যাতে পুনরাবৃত্তি না ঘটে সেজন্য এখন থেকেই তাদের দায়িত্বশীল আচরণ করা উচিত। পদে পদে তাদের মনে রাখা উচিত যে জনগণ যেভাবে ক্ষমতার আসনে বসায়, দেশের স্বার্থ পরিহার করে ব্যক্তিগত ও দলীয় স্বার্থ চরিতার্থ করতে ব্যস্ত হয়ে পড়লে জনগণই তাদের ক্ষমতার আসন থেকে অপমানজনকভাবে টেনে নামায়, ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে ছুড়ে ফেলে।

জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি প্রসঙ্গে গত সেপ্টেম্বর মাসে এক লেখায় উল্লেখ করেছিলাম যে জামায়াত বাংলাদেশে ক্ষমতার রাজনীতির মুখ্য খেলোয়াড় না হওয়া সত্ত্বেও সবচেয়ে যাতনা ভোগকারী দল। তাদের ভুলের কারণেই তারা বারবার নিপীড়নের শিকার হয়েছে, এমনকি ক্ষমতাসীন ও ক্ষমতার বাইরের দলগুলোর হাতে নির্যাতিত হতে হয়েছে। বাংলাদেশে একক দল হিসেবে জামায়াত ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের যত নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন, অন্য কোনো দলকে তত ক্ষয়ক্ষতির শিকার হতে হয়নি। যদিও জামায়াত উঠতে বসতে জান কোরবানির কথা বলে, কিন্তু ভুল পদক্ষেপ গ্রহণ করে বেঘোরে প্রাণ দেওয়ার মধ্যে কোনো কৃতিত্ব নেই। সেজন্য জামায়াতের সমঝে চলা উচিত। ‘আল্লাহর পথে জিহাদ’ করে শহীদ হলে জান্নাত লাভ অবশ্যম্ভাবী হতে পারে, কিন্তু তা তো নির্ধারিত হবে আসমানে, দুনিয়ায় নয়। অতএব প্রত্যেকের উচিত তাদের নিজ নিজ আত্মার পরিচালকে পরিণত হওয়া। ভুল সিদ্ধান্ত বা সিদ্ধান্ত গ্রহণে যাতে বালখিল্যতা না ঘটে, সেজন্য রাজনৈতিক ময়দানে তাদের আরও সতর্ক থাকা উচিত। জামায়াত নেতারা যেভাবে আগ বাড়িয়ে কথা বলছেন, তা অনেকের কাছে দৃষ্টিকটু লাগছে এবং অনেকে আশঙ্কা করছেন যে তারা আবারও কোনো ফাঁদে পড়তে যাচ্ছে কিনা! গত বছরের (২০২৪) আগস্টে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে প্রশাসনকে একের পর এক বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা চালানো হয়েছে। বিপ্লবী ছাত্ররাই অধিকাংশ অপচেষ্টা নস্যাৎ করেছে। তারা এখন নিজেরাই রাজনৈতিক দল গঠন করায় বিপ্লবের স্থান থেকে অনেকটা সরে এসেছে। অন্যান্য দলের মতো এখন তারাও একটি দলের অনুসারী এবং প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিদ্বন্দ্বী। সব মিলিয়ে দেশে যে অবস্থা বিরাজ করছে, আগামী নির্বাচনই তা কাটিয়ে ওঠার পথ সৃষ্টি করবে বলে দেশবাসী প্রতীক্ষা করছে। অতএব সব দলকে বিবেচক হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য ভূমিকা পালন করতে হবে। অস্থিরতা প্রদর্শনের কোনো সুযোগ নেই। রাজনৈতিক দলগুলোকে বঙ্কিমের ভাষায় বলতে হয় ‘ওহে ধীরে, রজনী ধীরে। এ পুরী আলো কর, কিন্তু দাহ কর কেন।’

♦ লেখক : নিউইয়র্কপ্রবাসী, সিনিয়র সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

এই মাত্র | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে