শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের নিয়ে লিখতে গিয়ে সুকুমার রায়ের অমর শিশুতোষ কবিতা বাবুরাম সাপুড়ের কথা মনের পর্দায় ভেসে উঠল। আমার বয়সি লোকজন যারা শৈশবে কবিতাটি পড়েছেন তারা হাল আমলে সেই কবিতা নিয়ে কী ভাবছেন তা বলতে পারব না। কিন্তু আমার মনে শৈশবের অনেক কবিতার মতো বাবুরাম সাপুড়ে কবিতাটি নানা বর্ণে, রঙে এবং বিচিত্র ভাবার্থে বারবার মনের জানালায় উঁকি দেয়, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের মানবিক আচরণ-অমানবিক দাম্ভিকতা-কাপুরুষতা, কল্পনার ফানুস, রাজনীতি এবং অর্থনীতি নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে আমি কীভাবে কবিতাটির খপ্পরে পড়ি সেই কথাই আজ আপনাদের বলব। কিন্তু তার আগে শিরোনামের দ্বিতীয় অংশ নিয়ে আলোচনা আবশ্যক।

বাংলা ব্যাকরণে কাপুড়ে বাবু নামক একটি বাগধারা রয়েছে, তার অর্থ ভণ্ড। কিন্তু অন্য ভণ্ডদের তুলনায় কাপুড়ে বাবু প্রকৃতির ভণ্ডদের যে বিশাল পার্থক্য রয়েছে, তা খুঁজতে গিয়ে আমি রীতিমতো অবাক। বিশ্ব পাঠশালায় আমি যে কত বড় শিশু এবং আমাদের চারপাশে এমন অনেক কিছু রয়েছে, যা এখনো জানা হয়নি, এমনকি কেউ বলেওনি তার একটি নমুনা কাপুড়ে বাবু বাগধারার মধ্যে পেয়ে গেলাম। পৃথিবীতে দর্শনশাস্ত্র এবং যুক্তিবিদ্যার গুরুত্ব যে বিজ্ঞানের সব শাখার ঊর্ধ্বে তা আবার নতুন করে অনুভব করলাম। কারণ আমাদের চারপাশে এমন অনেক কিছু রয়েছে, যা নিয়ে চিন্তা না করলে আপনার কাছে কোনো দিন প্রকৃত সত্য উন্মোচিত হবে না। কাপুড়ে বাবু অর্থাৎ ভণ্ড নামক শব্দটি নিয়ে যদি চিন্তা না করেন তবে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু আপনার মনে যদি প্রশ্ন জাগে, ব্যাকরণবিদরা কেন ভণ্ড শব্দটি সরাসরি ব্যবহার না করে কাপুড়ে বাবু শব্দটি ব্যবহার করলেন!

দার্শনিকদের মতে, ভণ্ড একটা চাঁচাছোলা সাধারণ শব্দ, যা অহরহ উচ্চারিত হয়। ভণ্ড যদি দুর্বল-অসহায় হয় তবে ভুক্তভোগী অথবা ভণ্ডামিতে অতিষ্ঠ লোকজন খুব সহজে ভণ্ডের মুখের ওপর বলে দিতে পারে তুই ভণ্ড অথবা ভণ্ডামি বন্ধ কর। কিন্তু ভণ্ডের গায়ে যদি রাজকীয় পোশাক থাকে, ভণ্ড যদি রাজা হন অথবা রাজার আজ্ঞাবহ উর্দিধারী অর্থাৎ পোশাকধারী কোতোয়াল অথবা ফৌজি হন তবে ঘাড়ের ওপর কল্লা রেখে ভণ্ডের সামনে দাঁড়িয়ে তুই ভণ্ড বলার মতো মানুষ কেবল গল্প-উপন্যাসেই সম্ভব। সুতরাং ক্ষমতাধর ভণ্ডদের টিটকারী করার জন্যই ভাষাবিদরা কাপুড়ে বাবু বাগধারাটির প্রচলন করেছেন।

বিশাল পার্থক্যক্ষমতার সব স্তরের মতো রাজনীতিতেও কাপুড়ে বাবুদের দাপট সব সময়ই ছিল, আছে এবং থাকবে। আমাদের দেশে রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের নিয়ে আলোচনা করব বটে কিন্তু তার আগে বাবুরাম সাপুড়ে কবিতা এবং সেই কবিতার সঙ্গে রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের কী সম্পর্ক তা নিয়ে প্রাক-আলোচনা জরুরি। সাম্প্রতিক সময়ে নীরবের সরব চাঁদাবাজি অর্থাৎ অতীতে যেসব চাঁদাবাজি নীরবে হতো তা হঠাৎ করে যেভাবে সরবে হচ্ছে এবং সেসব চাঁদাবাজি নিয়ে কাপুড়ে বাবুদের নানারকম আকুতিমিনতি দেখে সুকুমার রায়ের কবিতার কথা মনে পড়ে গেল। রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের ভণ্ডামির কারণে জনগণের জানমাল-ইজ্জতের যে বেহাল তার সঙ্গে সুকুমার রায়ের কবিতার কী সম্পর্ক তা অনুধাবনের জন্য শিশুতোষ কবিতাটির ভাবার্থ আপনাদের সামনে পেশ করছি।

বাবুরাম সাপুড়ে কবিতার নায়ক একজন অবোধ বালক। বালকটি দুরন্ত নয়। তার সাহসশক্তির কোনো পরিচয় কবিতার মধ্যে নেই। তবে সে দুর্বোধ্য স্বপ্নবিলাসী এক বালক যে কল্পনার জাদুকরি কিছু খেলাধুলা করতে আগ্রহী। আবহমান বাংলার ফণা তোলা বিষধর গোখরা সাপ নিয়ে ছেলে-বুড়ো সবারই এক ধরনের স্বপ্ন, ভয়, আতঙ্ক এবং ভালোবাসা কাজ করে। বালক-বালিকারা সাপ খেলা দেখতে পছন্দ করে। অনেকের মনে সাপুড়ে হওয়ার বাসনা জাগে। বাঁশি বাজিয়ে গোখরা সাপকে নাচাতে কী কী মন্ত্র শেখা দরকার তা শেখার জন্য অনেক বালক-বালিকা সাপুড়েদের সঙ্গে ভাব জমানোর চেষ্টা করে।

সাপ নিয়ে উল্লিখিত আগ্রহের পাশাপাশি বালকদের আতঙ্কও কম নয়। অনেকে সাপের কামড় থেকে বাঁচার জন্য তাবিজ পরিধান করে। অনেকে দোয়াদরুদ, ঝাড়ফুঁক করে শরীর বন্ধ করার কলাকৌশল শেখে। অনেকে আবার কামরূপ কামাখ্যা গিয়ে সর্পবিদ্যা অর্জন করে সর্পরাজ হওয়ার স্বপ্ন দেখে। বাবুরাম সাপুড়ে কবিতার বালকের আকুতি দেখে মনে হয় সে সাপ নিয়ে খেলতে চায় এবং প্রতিপক্ষকে সাপ দিয়ে ভয় দেখিয়ে মজা লুটতে চায়। সেজন্য বালকটি এমন দুটো সাপ এনে দেওয়ার জন্য সাপুড়ের কাছে আবদার করে, যে সাপের কোনো চোখ নেই, শিং নেই, নখ নেই, কাউকে কামড় দেয় না এবং অযথা ছোটাছুটি, ফোঁসফাঁস, টুসটাস এবং উৎপাত করে না। সাপু দুটো কোনো আজেবাজে খাবার খায় না- শুধু দুধভাত খেয়ে চুপচাপ বালকের বিনোদন সঙ্গীরূপে বেঁচে থাকে। কবিতার শেষ অংশে সুকুমার রায় বালকের মুখ দিয়ে যা বলার চেষ্টা করেছেন, তা বাঙালির চিরায়ত স্বভাবকে এমনভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যা সচরাচর অন্য কোনো শিশুতোষ কবিতায় পাওয়া যায় না। কবি বলেন, সেই সাপ জ্যান্ত, গোটা দুই আনতো, তেড়ে মেরে ডান্ডা, করে দিই ঠান্ডা।

আপনি যদি বালকের সর্পসংক্রান্ত স্বপ্ন এবং সাপ নিয়ে তার পরিকল্পনা চুলচেরা বিশ্লেষণ করেন তবে বাঙালির আত্মঘাতী স্বভাব, বিপরীতমুখী কর্মকাণ্ড এবং অহেতুক লম্ফঝম্ফ, দাম্ভিকতা এবং দুর্বলের ওপর অত্যাচার করে সুখ অনুভব করার মনমানসিকতার পরিচয় পেয়ে যাবেন। প্রথমত বালক যে এক জোড়া সাপের আবদার করেছে সেগুলো নির্বিষ, নড়াচড়া করে না, ফোঁসফাঁস করে না। সুতরাং সেই সাপগুলোর সঙ্গে বালক কেন অমানবিক আচরণ করবে। প্রথমত কেন সে নড়াচড়া করতে অপারগ সাপগুলোকে লাঠি নিয়ে তাড়া করবে। সাপগুলো প্রাণভয়ে দৌড়ানোর চেষ্টা করবে কিন্তু নিজেদের দুর্বলতার জন্য বালকের সঙ্গে পেরে উঠবে না। তখন বালক তার লাঠি দিয়ে আচ্ছামতো পিটিয়ে সাপগুলোকে অজ্ঞান অথবা স্তব্ধ করে  দেবে।

বালকের অভিনব স্বপ্ন এবং অভিলাষের সঙ্গে যদি আপনি আমাদের দেশের কাপুড়ে বাবুদের চরিত্র এবং তাদের সফলতার ইতিহাস খোঁজেন তবে দেখতে পাবেন যে কাপুড়ে বাবুরা কখনো আলেকজান্ডার, হ্যানিবন, সিজার, নেপোলিয়ন কিংবা খালিদ বিন ওয়ালিদ হতে চায় না। এমনকি তারা হালাকু, চেঙ্গিস অথবা হিটলার হতেও ভয় পায়। তারা এমন কিছু হতে চায়, যা কেবল তাদের ভোগবিলাস, আরাম-আয়েশ, আহারবিহারকে শতভাগ নিশ্চিত-নিরাপদ এবং ঝামেলামুক্ত করবে। এ জন্য তারা প্রতিযোগিতা-যুদ্ধ কিংবা পরিশ্রম কোনোটিই করতে রাজি নয়। তারা শুধু কূটকৌশল, ভণ্ডামি-মোনাফেকির মাধ্যমে দুর্বল ও অসহায় মানুষের ওপর তেড়ে মেরে ডান্ডা করে দিই ঠান্ডা নীতি প্রয়োগ করে- সফলতার জন্য একের পর এক কুকর্ম করতে থাকে।

আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের হালনাগাদ হালহকিকত সংক্ষেপে বলে নিবন্ধের ইতি টানব। সারা দেশে কাপুড়ে বাবুদের ডান্ডা যেভাবে দুর্বল-অসহায় এবং নিশ্চল-নিশ্চুপ জনগণকে তাড়া করছে তাতে করে বহু মানুষের জীবনের গতি থেমে গেছে। অনেকের স্বপ্ন ভেঙে ছারখার হয়েছে। অনেকে বেঁচে থাকার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। ফলে সারা দেশের প্রকৃতি ও পরিবেশে অদ্ভুত এক নীরবতা আবার মাঝেমধ্যে অস্থিরতা লক্ষ করা যাচ্ছে। জীবনের গতি ও প্রকৃতি এলোমেলো এবং আঁকাবাঁকা হয়ে গেছে। চিন্তায় জড়তা দেখা দিয়েছে এবং কর্মের প্রেরণা উধাও হয়ে গেছে। ফলে ডান্ডার আঘাত থেকে বাঁচার জন্য যে দৌড় অপরিহার্য তার শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার কারণে নির্জীব হয়ে নির্যাতন ভোগ করার মধ্যেই বেঁচে থাকার সার্থকতা অনুভব করতে হচ্ছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

১০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা
সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি
সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিশরের সঙ্গে অন-অ্যারাইভাল ভিসা বিবেচনায়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মিশরের সঙ্গে অন-অ্যারাইভাল ভিসা বিবেচনায়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধে লাগামহীন খরচ
ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটের প্রথম দিনটি দুই দলের
সিলেটের প্রথম দিনটি দুই দলের

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্বেষমূলক ঘটনায় ভারতে উদ্বেগ
বিদ্বেষমূলক ঘটনায় ভারতে উদ্বেগ

পূর্ব-পশ্চিম

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বজ্রপাতে তিন জেলায় গৃহবধূসহ নিহত ৩
বজ্রপাতে তিন জেলায় গৃহবধূসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

সালমানকে অসাধারণ বললেন ট্রাম্প
সালমানকে অসাধারণ বললেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

গাজাজুড়ে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭০
গাজাজুড়ে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭০

পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা