শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের নিয়ে লিখতে গিয়ে সুকুমার রায়ের অমর শিশুতোষ কবিতা বাবুরাম সাপুড়ের কথা মনের পর্দায় ভেসে উঠল। আমার বয়সি লোকজন যারা শৈশবে কবিতাটি পড়েছেন তারা হাল আমলে সেই কবিতা নিয়ে কী ভাবছেন তা বলতে পারব না। কিন্তু আমার মনে শৈশবের অনেক কবিতার মতো বাবুরাম সাপুড়ে কবিতাটি নানা বর্ণে, রঙে এবং বিচিত্র ভাবার্থে বারবার মনের জানালায় উঁকি দেয়, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের মানবিক আচরণ-অমানবিক দাম্ভিকতা-কাপুরুষতা, কল্পনার ফানুস, রাজনীতি এবং অর্থনীতি নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে আমি কীভাবে কবিতাটির খপ্পরে পড়ি সেই কথাই আজ আপনাদের বলব। কিন্তু তার আগে শিরোনামের দ্বিতীয় অংশ নিয়ে আলোচনা আবশ্যক।

বাংলা ব্যাকরণে কাপুড়ে বাবু নামক একটি বাগধারা রয়েছে, তার অর্থ ভণ্ড। কিন্তু অন্য ভণ্ডদের তুলনায় কাপুড়ে বাবু প্রকৃতির ভণ্ডদের যে বিশাল পার্থক্য রয়েছে, তা খুঁজতে গিয়ে আমি রীতিমতো অবাক। বিশ্ব পাঠশালায় আমি যে কত বড় শিশু এবং আমাদের চারপাশে এমন অনেক কিছু রয়েছে, যা এখনো জানা হয়নি, এমনকি কেউ বলেওনি তার একটি নমুনা কাপুড়ে বাবু বাগধারার মধ্যে পেয়ে গেলাম। পৃথিবীতে দর্শনশাস্ত্র এবং যুক্তিবিদ্যার গুরুত্ব যে বিজ্ঞানের সব শাখার ঊর্ধ্বে তা আবার নতুন করে অনুভব করলাম। কারণ আমাদের চারপাশে এমন অনেক কিছু রয়েছে, যা নিয়ে চিন্তা না করলে আপনার কাছে কোনো দিন প্রকৃত সত্য উন্মোচিত হবে না। কাপুড়ে বাবু অর্থাৎ ভণ্ড নামক শব্দটি নিয়ে যদি চিন্তা না করেন তবে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু আপনার মনে যদি প্রশ্ন জাগে, ব্যাকরণবিদরা কেন ভণ্ড শব্দটি সরাসরি ব্যবহার না করে কাপুড়ে বাবু শব্দটি ব্যবহার করলেন!

দার্শনিকদের মতে, ভণ্ড একটা চাঁচাছোলা সাধারণ শব্দ, যা অহরহ উচ্চারিত হয়। ভণ্ড যদি দুর্বল-অসহায় হয় তবে ভুক্তভোগী অথবা ভণ্ডামিতে অতিষ্ঠ লোকজন খুব সহজে ভণ্ডের মুখের ওপর বলে দিতে পারে তুই ভণ্ড অথবা ভণ্ডামি বন্ধ কর। কিন্তু ভণ্ডের গায়ে যদি রাজকীয় পোশাক থাকে, ভণ্ড যদি রাজা হন অথবা রাজার আজ্ঞাবহ উর্দিধারী অর্থাৎ পোশাকধারী কোতোয়াল অথবা ফৌজি হন তবে ঘাড়ের ওপর কল্লা রেখে ভণ্ডের সামনে দাঁড়িয়ে তুই ভণ্ড বলার মতো মানুষ কেবল গল্প-উপন্যাসেই সম্ভব। সুতরাং ক্ষমতাধর ভণ্ডদের টিটকারী করার জন্যই ভাষাবিদরা কাপুড়ে বাবু বাগধারাটির প্রচলন করেছেন।

বিশাল পার্থক্যক্ষমতার সব স্তরের মতো রাজনীতিতেও কাপুড়ে বাবুদের দাপট সব সময়ই ছিল, আছে এবং থাকবে। আমাদের দেশে রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের নিয়ে আলোচনা করব বটে কিন্তু তার আগে বাবুরাম সাপুড়ে কবিতা এবং সেই কবিতার সঙ্গে রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের কী সম্পর্ক তা নিয়ে প্রাক-আলোচনা জরুরি। সাম্প্রতিক সময়ে নীরবের সরব চাঁদাবাজি অর্থাৎ অতীতে যেসব চাঁদাবাজি নীরবে হতো তা হঠাৎ করে যেভাবে সরবে হচ্ছে এবং সেসব চাঁদাবাজি নিয়ে কাপুড়ে বাবুদের নানারকম আকুতিমিনতি দেখে সুকুমার রায়ের কবিতার কথা মনে পড়ে গেল। রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের ভণ্ডামির কারণে জনগণের জানমাল-ইজ্জতের যে বেহাল তার সঙ্গে সুকুমার রায়ের কবিতার কী সম্পর্ক তা অনুধাবনের জন্য শিশুতোষ কবিতাটির ভাবার্থ আপনাদের সামনে পেশ করছি।

বাবুরাম সাপুড়ে কবিতার নায়ক একজন অবোধ বালক। বালকটি দুরন্ত নয়। তার সাহসশক্তির কোনো পরিচয় কবিতার মধ্যে নেই। তবে সে দুর্বোধ্য স্বপ্নবিলাসী এক বালক যে কল্পনার জাদুকরি কিছু খেলাধুলা করতে আগ্রহী। আবহমান বাংলার ফণা তোলা বিষধর গোখরা সাপ নিয়ে ছেলে-বুড়ো সবারই এক ধরনের স্বপ্ন, ভয়, আতঙ্ক এবং ভালোবাসা কাজ করে। বালক-বালিকারা সাপ খেলা দেখতে পছন্দ করে। অনেকের মনে সাপুড়ে হওয়ার বাসনা জাগে। বাঁশি বাজিয়ে গোখরা সাপকে নাচাতে কী কী মন্ত্র শেখা দরকার তা শেখার জন্য অনেক বালক-বালিকা সাপুড়েদের সঙ্গে ভাব জমানোর চেষ্টা করে।

সাপ নিয়ে উল্লিখিত আগ্রহের পাশাপাশি বালকদের আতঙ্কও কম নয়। অনেকে সাপের কামড় থেকে বাঁচার জন্য তাবিজ পরিধান করে। অনেকে দোয়াদরুদ, ঝাড়ফুঁক করে শরীর বন্ধ করার কলাকৌশল শেখে। অনেকে আবার কামরূপ কামাখ্যা গিয়ে সর্পবিদ্যা অর্জন করে সর্পরাজ হওয়ার স্বপ্ন দেখে। বাবুরাম সাপুড়ে কবিতার বালকের আকুতি দেখে মনে হয় সে সাপ নিয়ে খেলতে চায় এবং প্রতিপক্ষকে সাপ দিয়ে ভয় দেখিয়ে মজা লুটতে চায়। সেজন্য বালকটি এমন দুটো সাপ এনে দেওয়ার জন্য সাপুড়ের কাছে আবদার করে, যে সাপের কোনো চোখ নেই, শিং নেই, নখ নেই, কাউকে কামড় দেয় না এবং অযথা ছোটাছুটি, ফোঁসফাঁস, টুসটাস এবং উৎপাত করে না। সাপু দুটো কোনো আজেবাজে খাবার খায় না- শুধু দুধভাত খেয়ে চুপচাপ বালকের বিনোদন সঙ্গীরূপে বেঁচে থাকে। কবিতার শেষ অংশে সুকুমার রায় বালকের মুখ দিয়ে যা বলার চেষ্টা করেছেন, তা বাঙালির চিরায়ত স্বভাবকে এমনভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যা সচরাচর অন্য কোনো শিশুতোষ কবিতায় পাওয়া যায় না। কবি বলেন, সেই সাপ জ্যান্ত, গোটা দুই আনতো, তেড়ে মেরে ডান্ডা, করে দিই ঠান্ডা।

আপনি যদি বালকের সর্পসংক্রান্ত স্বপ্ন এবং সাপ নিয়ে তার পরিকল্পনা চুলচেরা বিশ্লেষণ করেন তবে বাঙালির আত্মঘাতী স্বভাব, বিপরীতমুখী কর্মকাণ্ড এবং অহেতুক লম্ফঝম্ফ, দাম্ভিকতা এবং দুর্বলের ওপর অত্যাচার করে সুখ অনুভব করার মনমানসিকতার পরিচয় পেয়ে যাবেন। প্রথমত বালক যে এক জোড়া সাপের আবদার করেছে সেগুলো নির্বিষ, নড়াচড়া করে না, ফোঁসফাঁস করে না। সুতরাং সেই সাপগুলোর সঙ্গে বালক কেন অমানবিক আচরণ করবে। প্রথমত কেন সে নড়াচড়া করতে অপারগ সাপগুলোকে লাঠি নিয়ে তাড়া করবে। সাপগুলো প্রাণভয়ে দৌড়ানোর চেষ্টা করবে কিন্তু নিজেদের দুর্বলতার জন্য বালকের সঙ্গে পেরে উঠবে না। তখন বালক তার লাঠি দিয়ে আচ্ছামতো পিটিয়ে সাপগুলোকে অজ্ঞান অথবা স্তব্ধ করে  দেবে।

বালকের অভিনব স্বপ্ন এবং অভিলাষের সঙ্গে যদি আপনি আমাদের দেশের কাপুড়ে বাবুদের চরিত্র এবং তাদের সফলতার ইতিহাস খোঁজেন তবে দেখতে পাবেন যে কাপুড়ে বাবুরা কখনো আলেকজান্ডার, হ্যানিবন, সিজার, নেপোলিয়ন কিংবা খালিদ বিন ওয়ালিদ হতে চায় না। এমনকি তারা হালাকু, চেঙ্গিস অথবা হিটলার হতেও ভয় পায়। তারা এমন কিছু হতে চায়, যা কেবল তাদের ভোগবিলাস, আরাম-আয়েশ, আহারবিহারকে শতভাগ নিশ্চিত-নিরাপদ এবং ঝামেলামুক্ত করবে। এ জন্য তারা প্রতিযোগিতা-যুদ্ধ কিংবা পরিশ্রম কোনোটিই করতে রাজি নয়। তারা শুধু কূটকৌশল, ভণ্ডামি-মোনাফেকির মাধ্যমে দুর্বল ও অসহায় মানুষের ওপর তেড়ে মেরে ডান্ডা করে দিই ঠান্ডা নীতি প্রয়োগ করে- সফলতার জন্য একের পর এক কুকর্ম করতে থাকে।

আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের হালনাগাদ হালহকিকত সংক্ষেপে বলে নিবন্ধের ইতি টানব। সারা দেশে কাপুড়ে বাবুদের ডান্ডা যেভাবে দুর্বল-অসহায় এবং নিশ্চল-নিশ্চুপ জনগণকে তাড়া করছে তাতে করে বহু মানুষের জীবনের গতি থেমে গেছে। অনেকের স্বপ্ন ভেঙে ছারখার হয়েছে। অনেকে বেঁচে থাকার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। ফলে সারা দেশের প্রকৃতি ও পরিবেশে অদ্ভুত এক নীরবতা আবার মাঝেমধ্যে অস্থিরতা লক্ষ করা যাচ্ছে। জীবনের গতি ও প্রকৃতি এলোমেলো এবং আঁকাবাঁকা হয়ে গেছে। চিন্তায় জড়তা দেখা দিয়েছে এবং কর্মের প্রেরণা উধাও হয়ে গেছে। ফলে ডান্ডার আঘাত থেকে বাঁচার জন্য যে দৌড় অপরিহার্য তার শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার কারণে নির্জীব হয়ে নির্যাতন ভোগ করার মধ্যেই বেঁচে থাকার সার্থকতা অনুভব করতে হচ্ছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

এই মাত্র | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা