শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের নিয়ে লিখতে গিয়ে সুকুমার রায়ের অমর শিশুতোষ কবিতা বাবুরাম সাপুড়ের কথা মনের পর্দায় ভেসে উঠল। আমার বয়সি লোকজন যারা শৈশবে কবিতাটি পড়েছেন তারা হাল আমলে সেই কবিতা নিয়ে কী ভাবছেন তা বলতে পারব না। কিন্তু আমার মনে শৈশবের অনেক কবিতার মতো বাবুরাম সাপুড়ে কবিতাটি নানা বর্ণে, রঙে এবং বিচিত্র ভাবার্থে বারবার মনের জানালায় উঁকি দেয়, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের মানবিক আচরণ-অমানবিক দাম্ভিকতা-কাপুরুষতা, কল্পনার ফানুস, রাজনীতি এবং অর্থনীতি নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে আমি কীভাবে কবিতাটির খপ্পরে পড়ি সেই কথাই আজ আপনাদের বলব। কিন্তু তার আগে শিরোনামের দ্বিতীয় অংশ নিয়ে আলোচনা আবশ্যক।

বাংলা ব্যাকরণে কাপুড়ে বাবু নামক একটি বাগধারা রয়েছে, তার অর্থ ভণ্ড। কিন্তু অন্য ভণ্ডদের তুলনায় কাপুড়ে বাবু প্রকৃতির ভণ্ডদের যে বিশাল পার্থক্য রয়েছে, তা খুঁজতে গিয়ে আমি রীতিমতো অবাক। বিশ্ব পাঠশালায় আমি যে কত বড় শিশু এবং আমাদের চারপাশে এমন অনেক কিছু রয়েছে, যা এখনো জানা হয়নি, এমনকি কেউ বলেওনি তার একটি নমুনা কাপুড়ে বাবু বাগধারার মধ্যে পেয়ে গেলাম। পৃথিবীতে দর্শনশাস্ত্র এবং যুক্তিবিদ্যার গুরুত্ব যে বিজ্ঞানের সব শাখার ঊর্ধ্বে তা আবার নতুন করে অনুভব করলাম। কারণ আমাদের চারপাশে এমন অনেক কিছু রয়েছে, যা নিয়ে চিন্তা না করলে আপনার কাছে কোনো দিন প্রকৃত সত্য উন্মোচিত হবে না। কাপুড়ে বাবু অর্থাৎ ভণ্ড নামক শব্দটি নিয়ে যদি চিন্তা না করেন তবে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু আপনার মনে যদি প্রশ্ন জাগে, ব্যাকরণবিদরা কেন ভণ্ড শব্দটি সরাসরি ব্যবহার না করে কাপুড়ে বাবু শব্দটি ব্যবহার করলেন!

দার্শনিকদের মতে, ভণ্ড একটা চাঁচাছোলা সাধারণ শব্দ, যা অহরহ উচ্চারিত হয়। ভণ্ড যদি দুর্বল-অসহায় হয় তবে ভুক্তভোগী অথবা ভণ্ডামিতে অতিষ্ঠ লোকজন খুব সহজে ভণ্ডের মুখের ওপর বলে দিতে পারে তুই ভণ্ড অথবা ভণ্ডামি বন্ধ কর। কিন্তু ভণ্ডের গায়ে যদি রাজকীয় পোশাক থাকে, ভণ্ড যদি রাজা হন অথবা রাজার আজ্ঞাবহ উর্দিধারী অর্থাৎ পোশাকধারী কোতোয়াল অথবা ফৌজি হন তবে ঘাড়ের ওপর কল্লা রেখে ভণ্ডের সামনে দাঁড়িয়ে তুই ভণ্ড বলার মতো মানুষ কেবল গল্প-উপন্যাসেই সম্ভব। সুতরাং ক্ষমতাধর ভণ্ডদের টিটকারী করার জন্যই ভাষাবিদরা কাপুড়ে বাবু বাগধারাটির প্রচলন করেছেন।

বিশাল পার্থক্যক্ষমতার সব স্তরের মতো রাজনীতিতেও কাপুড়ে বাবুদের দাপট সব সময়ই ছিল, আছে এবং থাকবে। আমাদের দেশে রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের নিয়ে আলোচনা করব বটে কিন্তু তার আগে বাবুরাম সাপুড়ে কবিতা এবং সেই কবিতার সঙ্গে রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের কী সম্পর্ক তা নিয়ে প্রাক-আলোচনা জরুরি। সাম্প্রতিক সময়ে নীরবের সরব চাঁদাবাজি অর্থাৎ অতীতে যেসব চাঁদাবাজি নীরবে হতো তা হঠাৎ করে যেভাবে সরবে হচ্ছে এবং সেসব চাঁদাবাজি নিয়ে কাপুড়ে বাবুদের নানারকম আকুতিমিনতি দেখে সুকুমার রায়ের কবিতার কথা মনে পড়ে গেল। রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের ভণ্ডামির কারণে জনগণের জানমাল-ইজ্জতের যে বেহাল তার সঙ্গে সুকুমার রায়ের কবিতার কী সম্পর্ক তা অনুধাবনের জন্য শিশুতোষ কবিতাটির ভাবার্থ আপনাদের সামনে পেশ করছি।

বাবুরাম সাপুড়ে কবিতার নায়ক একজন অবোধ বালক। বালকটি দুরন্ত নয়। তার সাহসশক্তির কোনো পরিচয় কবিতার মধ্যে নেই। তবে সে দুর্বোধ্য স্বপ্নবিলাসী এক বালক যে কল্পনার জাদুকরি কিছু খেলাধুলা করতে আগ্রহী। আবহমান বাংলার ফণা তোলা বিষধর গোখরা সাপ নিয়ে ছেলে-বুড়ো সবারই এক ধরনের স্বপ্ন, ভয়, আতঙ্ক এবং ভালোবাসা কাজ করে। বালক-বালিকারা সাপ খেলা দেখতে পছন্দ করে। অনেকের মনে সাপুড়ে হওয়ার বাসনা জাগে। বাঁশি বাজিয়ে গোখরা সাপকে নাচাতে কী কী মন্ত্র শেখা দরকার তা শেখার জন্য অনেক বালক-বালিকা সাপুড়েদের সঙ্গে ভাব জমানোর চেষ্টা করে।

সাপ নিয়ে উল্লিখিত আগ্রহের পাশাপাশি বালকদের আতঙ্কও কম নয়। অনেকে সাপের কামড় থেকে বাঁচার জন্য তাবিজ পরিধান করে। অনেকে দোয়াদরুদ, ঝাড়ফুঁক করে শরীর বন্ধ করার কলাকৌশল শেখে। অনেকে আবার কামরূপ কামাখ্যা গিয়ে সর্পবিদ্যা অর্জন করে সর্পরাজ হওয়ার স্বপ্ন দেখে। বাবুরাম সাপুড়ে কবিতার বালকের আকুতি দেখে মনে হয় সে সাপ নিয়ে খেলতে চায় এবং প্রতিপক্ষকে সাপ দিয়ে ভয় দেখিয়ে মজা লুটতে চায়। সেজন্য বালকটি এমন দুটো সাপ এনে দেওয়ার জন্য সাপুড়ের কাছে আবদার করে, যে সাপের কোনো চোখ নেই, শিং নেই, নখ নেই, কাউকে কামড় দেয় না এবং অযথা ছোটাছুটি, ফোঁসফাঁস, টুসটাস এবং উৎপাত করে না। সাপু দুটো কোনো আজেবাজে খাবার খায় না- শুধু দুধভাত খেয়ে চুপচাপ বালকের বিনোদন সঙ্গীরূপে বেঁচে থাকে। কবিতার শেষ অংশে সুকুমার রায় বালকের মুখ দিয়ে যা বলার চেষ্টা করেছেন, তা বাঙালির চিরায়ত স্বভাবকে এমনভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যা সচরাচর অন্য কোনো শিশুতোষ কবিতায় পাওয়া যায় না। কবি বলেন, সেই সাপ জ্যান্ত, গোটা দুই আনতো, তেড়ে মেরে ডান্ডা, করে দিই ঠান্ডা।

আপনি যদি বালকের সর্পসংক্রান্ত স্বপ্ন এবং সাপ নিয়ে তার পরিকল্পনা চুলচেরা বিশ্লেষণ করেন তবে বাঙালির আত্মঘাতী স্বভাব, বিপরীতমুখী কর্মকাণ্ড এবং অহেতুক লম্ফঝম্ফ, দাম্ভিকতা এবং দুর্বলের ওপর অত্যাচার করে সুখ অনুভব করার মনমানসিকতার পরিচয় পেয়ে যাবেন। প্রথমত বালক যে এক জোড়া সাপের আবদার করেছে সেগুলো নির্বিষ, নড়াচড়া করে না, ফোঁসফাঁস করে না। সুতরাং সেই সাপগুলোর সঙ্গে বালক কেন অমানবিক আচরণ করবে। প্রথমত কেন সে নড়াচড়া করতে অপারগ সাপগুলোকে লাঠি নিয়ে তাড়া করবে। সাপগুলো প্রাণভয়ে দৌড়ানোর চেষ্টা করবে কিন্তু নিজেদের দুর্বলতার জন্য বালকের সঙ্গে পেরে উঠবে না। তখন বালক তার লাঠি দিয়ে আচ্ছামতো পিটিয়ে সাপগুলোকে অজ্ঞান অথবা স্তব্ধ করে  দেবে।

বালকের অভিনব স্বপ্ন এবং অভিলাষের সঙ্গে যদি আপনি আমাদের দেশের কাপুড়ে বাবুদের চরিত্র এবং তাদের সফলতার ইতিহাস খোঁজেন তবে দেখতে পাবেন যে কাপুড়ে বাবুরা কখনো আলেকজান্ডার, হ্যানিবন, সিজার, নেপোলিয়ন কিংবা খালিদ বিন ওয়ালিদ হতে চায় না। এমনকি তারা হালাকু, চেঙ্গিস অথবা হিটলার হতেও ভয় পায়। তারা এমন কিছু হতে চায়, যা কেবল তাদের ভোগবিলাস, আরাম-আয়েশ, আহারবিহারকে শতভাগ নিশ্চিত-নিরাপদ এবং ঝামেলামুক্ত করবে। এ জন্য তারা প্রতিযোগিতা-যুদ্ধ কিংবা পরিশ্রম কোনোটিই করতে রাজি নয়। তারা শুধু কূটকৌশল, ভণ্ডামি-মোনাফেকির মাধ্যমে দুর্বল ও অসহায় মানুষের ওপর তেড়ে মেরে ডান্ডা করে দিই ঠান্ডা নীতি প্রয়োগ করে- সফলতার জন্য একের পর এক কুকর্ম করতে থাকে।

আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার রাজনীতির কাপুড়ে বাবুদের হালনাগাদ হালহকিকত সংক্ষেপে বলে নিবন্ধের ইতি টানব। সারা দেশে কাপুড়ে বাবুদের ডান্ডা যেভাবে দুর্বল-অসহায় এবং নিশ্চল-নিশ্চুপ জনগণকে তাড়া করছে তাতে করে বহু মানুষের জীবনের গতি থেমে গেছে। অনেকের স্বপ্ন ভেঙে ছারখার হয়েছে। অনেকে বেঁচে থাকার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। ফলে সারা দেশের প্রকৃতি ও পরিবেশে অদ্ভুত এক নীরবতা আবার মাঝেমধ্যে অস্থিরতা লক্ষ করা যাচ্ছে। জীবনের গতি ও প্রকৃতি এলোমেলো এবং আঁকাবাঁকা হয়ে গেছে। চিন্তায় জড়তা দেখা দিয়েছে এবং কর্মের প্রেরণা উধাও হয়ে গেছে। ফলে ডান্ডার আঘাত থেকে বাঁচার জন্য যে দৌড় অপরিহার্য তার শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার কারণে নির্জীব হয়ে নির্যাতন ভোগ করার মধ্যেই বেঁচে থাকার সার্থকতা অনুভব করতে হচ্ছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ