শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

একজন গৃহবধূ। তিনি সংসার খরচের টাকা বাঁচিয়ে ১৫ বছর আগে শুরু করলেন ৩ হাজার টাকার একটি সঞ্চয় স্কিম। প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা করে জমা দেন। একসময় তিনি চিন্তা করলেন তার মেয়ে বড় হচ্ছে, তার ভবিষ্যতের জন্য কিছু করা দরকার। এজন্য তিনি বিভিন্ন রান্না, পরিচিতজনের কাছে বিক্রি করা শুরু করলেন। হাতের কাজও তিনি ভালো পারেন। রান্নার কাজে যখন তিনি সাফল্য দেখলেন যে ভালোই টাকাপয়সা উপার্জন করা যায়, তখন তিনি হাতের কাজে মনোযোগী হলেন। এভাবে তার একদিকে যেমন পরিচিত বাড়ল তেমনি উপার্জনের একটা ভালো পথ তৈরি হলো। সংসারখরচের জন্য তিনি এ উপার্জনগুলো ব্যবহার করলেন না, বরং ব্যবহার করলেন ভবিষ্যতের সঞ্চয়ের জন্য। মধ্যবিত্তের জন্য সঞ্চয়ের একমাত্র পথ হলো ব্যাংকে টাকা রাখা। তিনি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র যেমন ৫ হাজার, ১০ হাজার বা ২০ হাজার টাকা ছোট ছোট সঞ্চয় স্কিম বা ডিপোজিট স্কিমের মাধ্যমে সঞ্চয় করতে শুরু করলেন। যখনই একটা ডিপিএস মেয়াদ পূর্ণ করে তখন তিনি সেই টাকাটা তুলে খরচ করেন না। বরং সেই টাকা স্থায়ী আমানত হিসেবে ওই ব্যাংকে জমা রাখেন। এভাবে করতে করতে তার বেশ কিছু স্থায়ী আমানত তৈরি হলো। উপার্জনের টাকায় তিনি তার ডিপিএসগুলো অব্যাহত রাখতে থাকলেন। একপর্যায়ে তার মোটামুটি ভালো একটা সঞ্চয় হলো। কিন্তু তখন শুরু হলো এক অনাকাক্সিক্ষত উদ্ভট বিড়ম্বনা। হঠাৎ করে তিনি জানলেন যে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে। তার ডিপিএস এবং স্থায়ী আমানত সব স্থগিত রাখা হয়েছে। ছুটে গেলেন ব্যাংকে। যেখানে তার সারাজীবনের সঞ্চয় গচ্ছিত রয়েছে। ব্যাংক বলল, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) তার ব্যাংকের হিসাবগুলোকে জব্দ করেছে। কারণ তারা মনে করছে একজন গৃহবধূ হিসেবে এত টাকা জমা হয় কীভাবে। এ ব্যাপারে তদন্ত হচ্ছে। তদন্তের পর তাকে জানানো হবে। এক মাস যায় দুই মাস যায়। তিনি একদিকে যেমন তার ডিপিএসের জন্য প্রতি মাসে টাকা দিতে পারছেন না, অন্যদিকে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকাও তুলতে পারছেন না। এর মধ্যে তিনি স্থায়ী আমানতের বিপরীতে ঋণ নিয়েছিলেন। সেই ঋণের কিস্তিও পরিশোধ করতে পারছেন না। ফলে ঋণের বিপরীত সুদের বোঝা বড় হচ্ছে। ভদ্রমহিলার চোখমুখে অন্ধকার অনিশ্চয়তা। অনন্যোপায় হয়ে তিনি একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিলেন। বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগে রিট আবেদন করলেন। হাই কোর্টে শুনানি হলো। সবকিছু দেখে আদালতও বিস্মিত হতবাক। কোর্ট নির্দেশ দিলেন বিএফআইইউ যে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে, তা আইনবহির্ভূত। অবিলম্বে তা খুলে দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো। এ নির্দেশের কাগজ নিয়ে ভদ্রমহিলা ছুটলেন আবার ব্যাংকে। ব্যাংক বলল, বিএফআইইউ যতক্ষণ না বলবে তখন তারা খুলতে পারবেন না। অর্থাৎ আদালতের নির্দেশও তারা মানবেন না। এরপর তিনি বিএফআইইউতে জমা দিলেন আদালতের রায়ের কপি। হঠাৎ করে একদিন তার আইনজীবী জানালেন যে বিএফআইইউ হাই কোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছে। মাত্র কিছু টাকার জন্য বিএফআইইউ এত মরিয়া হলো কেন? এ নিয়ে যেমন মহিলা বিভ্রান্ত তেমনি হতবাক আদালতও। এখন প্রশ্ন হলো, বিএফআইইউ একজন গৃহবধূকে নিয়ে এরকম ঘটনা কেন করছে? এটা কি সরকারের নির্দেশ নাকি অতি উৎসাহীরা সরকারকে অজনপ্রিয় করতে করছে? ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেলজয়ী। তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন নারীর ক্ষমতায়নের জন্য। গ্রামীণ মহিলারা যেন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মাধ্যমে আত্মমর্যাদায় বলীয়ান হয়। আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ পায় এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিজেদের যুক্ত করে, সেই প্রত্যাশা থেকে। ড. ইউনূস দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে শুধু গ্রামে নয়, শহরেও এখন ছোট ছোট হোমমেকার তৈরি হয়েছে। যারা বাড়িতে পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ, রান্না, সেলাই ইত্যাদি করে ভালো উপার্জন করেন। এখন যদি বিএফআইইউ এ ব্যক্তিদের হয়রানি শুরু করে তাহলে কি নারীরা সঞ্চয় করতে পারবে?

বিএফআইইউ তার অভিযোগে বলেছে, একজন গৃহবধূর অ্যাকাউন্টে এত টাকা থাকে কীভাবে? কিন্তু বিএফআইইউ কি জানে বাংলাদেশের নারীদের সক্ষমতা? ড. ইউনূস বাংলাদেশের নারীদের কীভাবে বদলে দিয়েছেন?

এ ছোট্ট ঘটনাটি উল্লেখ করলাম ৫ আগস্টের পর অতি উৎসাহী কোনো কোনো মহলের বাড়াবাড়ি দৃষ্টান্ত হিসেবে। এরকম ঘটনা একটি না। আমাদের চারপাশে তাকালে দেখা যায় এরকম বহু বাড়াবাড়ির ঘটনা ঘটছে। ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে যেমন অতি উৎসাহী, চাটুকার কিছু সরকারি কর্মকর্তা, আমলা তৈরি হয়েছিল, যারা সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত করেছিল নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য, এখন আবার একই রকম কিছু চাটুকার শ্রেণি তৈরি হয়েছে। উৎসাহী গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। এদের বাড়াবাড়ির কারণে সাধারণ মানুষের হয়রানি হচ্ছে। সরকার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থান খুব সুস্পষ্ট। এ সরকার চাইছে যারা অর্থ পাচার করেছে, যারা দুর্নীতিবাজ, যারা ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে কাজ করে অনৈতিক পন্থায় বিত্ত-বৈভবের পাহাড় গড়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে; কিন্তু বিএফআইইউ যেন এটিকে এখন মানুষকে হয়রানি করার এক মিশন হিসেবে নিয়েছে। আমরা দেখছি বিভিন্ন বড় বড় শিল্প গ্রুপের ব্যক্তিদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে অকারণে স্রেফ হয়রানি করার জন্য। তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। ফলে ব্যবসাবাণিজ্যে একটা স্থবিরতা নেমে এসেছে। বেসরকারি খাতে রীতিমতো আতঙ্ক বিরাজ করছে। শুধু তা-ই নয়, আমরা দেখছি বিভিন্ন ক্ষেত্রে অতি উৎসাহীরা নানা রকম ষড়যন্ত্রের ডালপালা বিস্তার করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, প্রশাসন এখন বিএনপির পক্ষে কাজ করছে। নাহিদ ইসলাম যে পুরোপুরি বিষয়টি ভুল বলেছেন এমন নয়। এ প্রশাসনের রদবদলে ছাত্রদের একটা ভূমিকা ছিল। ছাত্ররা যাচাইবাছাই করে যারা ফ্যাসিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিল না তাদের বিভিন্ন জায়গায় পদায়ন করেছে। এ ক্ষেত্রে তাদের মতামত ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের আপত্তির কারণে অনেকের পদায়ন হয়নি। কিন্তু যখন আমলারা বিভিন্ন চেয়ারে বসেছেন, তারা মনে করছেন যে আগামী নির্বাচনে হয়তো বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। এজন্য তারা বিএনপির পক্ষে কাজ করার চেষ্টা করছেন। বিএনপির চেয়েও নিজেরা বড় বিএনপি সাজার চেষ্টা করছেন। এতে বিএনপির কোনো লাভ হচ্ছে না, বরং ক্ষতি হচ্ছে। আমি নিশ্চিত, বিএনপির কোনো নেতাই প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তাকেই তাদের পক্ষে কাজ করতে বলেননি। যারা করছে, তারা সুবিধাবাদী, নব্য চাটুকার।

আমরা চাটুকার, দলবাজ অতি উৎসাহী প্রশাসন চাই না। আমরা চাই একটা নিরপেক্ষ, নির্মোহ জনগণের প্রশাসন। এ সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। একটি গণবিপ্লবের মধ্য দিয়ে। এ গণবিপ্লবের প্রধান আকাক্সক্ষা ছিল বাংলাদেশ যেন বৈষম্যমুক্ত হয়। কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয়। মানুষ যেন আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার পায় সমানভাবে। সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা পায় সমাজের সব ক্ষেত্রে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে কাউকে খুশি করার জন্য আমলারা আদাজল খেয়ে নেমেছে। তারা এক পক্ষকে খুশি করার জন্য যা বলা হয়নি তার চেয়ে বেশি কাজ করছে। সর্বক্ষেত্রে আমরা এ ধরনের অতি উৎসাহীদের বিচরণ দেখতে পাচ্ছি। গত ১৫ বছর যারা বিএনপির নাম শুনলে ক্ষেপে যেত, বিএনপি নেতাদের দেখলে অন্যদিকে ঘুরে হাঁটত, বিএনপির কোনো কর্মী ফোন করলে সেই ফোন ধরত না, তারা এখন বড় বিএনপি নেতা সেজেছে। সচিবালয়ে বিএনপিকে গালমন্দ না করলে যাদের পেটের ভাত হজম হতো না, কদিন আগেই যারা ছাত্র আন্দোলন নিয়ে উপহাস করত, ছাত্র আন্দোলনকে নিয়ে নানা রকম নেতিবাচক কথাবার্তা বলত, তারা এখন বিএনপি-ছাত্রদের কৃপা পেতে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করছে। বিএফআইইউ বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যারা জনসম্পৃক্ত এবং সরকারের স্পর্শকাতর দায়িত্ব পালন করছে তাদের এ অতি উৎসাহ পরিহার করতে হবে। একজন গৃহবধূকে যেভাবে হয়রানি করা হচ্ছে, সেই গৃহবধূর মতো অনেকেই হয়রানির শিকার হচ্ছেন। তিনি হয়তো সাহস করে আদালতে গেছেন। কিন্তু এ আদালতে যাওয়ার পর তাকে কত দিন ভুগতে হবে সেটি হয়তো তিনি নিজেও জানেন না। কিন্তু অন্যদের কী হবে? এর ফলে যেটা হচ্ছে ক্ষুদ্র, মাঝারি উদ্যোক্তাদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হচ্ছে। যারা কখনোই কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না, তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। যে ব্যবসায়ীরা লাখ লাখ মানুষের জীবিকা নির্বাহের মহান দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন, তাদের অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনাগুলো যদি অবিলম্বে বন্ধ না হয় তাহলে জনগণের মধ্যে একটি নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে।

আমরা ৫ আগস্টের পর এমন একটি প্রশাসন চেয়েছি, যেখানে সব জনগণ নির্ভয়ে যেতে পারবে। যেটি ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, জনগণ যেন নির্ভয়ে প্রশাসনের কাছে যেতে পারে। প্রশাসন যেন জনগণের কল্যাণকামী হয়। প্রশাসনের প্রধান কাজ জনগণকে হয়রানি করা নয়, তাদের হয়রানি থেকে রক্ষা করা। কিন্তু বাংলাদেশে গত ১৭ বছরে একটি অদ্ভুত সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। প্রশাসনকে দাঁড় করানো হয়েছে হয়রানির হাতিয়ার হিসেবে। এ দানব সংস্কৃতি থেকে আমরা এখনো মুক্ত হতে পারিনি। ড. ইউনূসের পাশাপাশি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও এ উৎসাহীদের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। ৫ আগস্টের পর বিএনপি একটি বুদ্ধিদীপ্ত কাজ করেছে। তারা নতুন করে বিএনপিতে যোগদান বন্ধ করেছে। তারপরও বিএনপির মতো একটি বড় দলে বিভিন্ন রকম হাইব্রিডের অনুপ্রবেশ ঘটছে। এরা অধিকাংশই চাটুকার ও মোসাহেব। যারা সুসময়ে এসে হালুয়া-রুটি খেতে চায় একটি রাজনৈতিক দলকে বিপদে ফেলে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য। আমরা দেখছি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নানা বিষয়ে ঐকমত্য হচ্ছে। সংস্কার এবং বিচারের ব্যাপারে যেমন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য, তেমনি একটি নিরপেক্ষ প্রশাসনের ব্যাপারে জাতির ঐকমত্যের প্রয়োজন। আমরা হয়রানির প্রশাসন চাই না। কতৃত্ববাদী প্রশাসন চাই না। এমন প্রশাসন চাই না যেখানে একজন গৃহবধূকে তার সারা জীবনের অর্জিত সম্পদ রক্ষার জন্য আদালতে যেতে হবে। এ ধরনের তৎপরতা ড. ইউনূসের সারা জীবনের অর্জনের বিপরীত। কারণ তিনি বাংলাদেশে নারীদের কর্মমুখী করেছেন।

নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের পথ দেখিয়েছেন। যে কারণে বিশ্বে তিনি শান্তির দূত হিসেবে পরিচিত। তাঁর সরকারের সময় নারীদের এভাবে হয়রানি করা, কথায় কথায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা, বিভিন্ন বাহিনীর লোকজনের হয়রানি হস্তক্ষেপ, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নানা রকম বাধা অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের একটি অংশ। এসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা জুলাই বিপ্লবের চেতনার সঙ্গে কোনোভাবেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এটা যারা করছে তারা জনগণকে জুলাই বিপ্লবের বিরুদ্ধে জনগণকে ক্ষেপিয়ে তোলার চেষ্টা করছে। এ অতি উৎসাহীদের হাত থেকে সরকারকে বাঁচাতে হবে। এ অতি উৎসাহীদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। একটি সরকারকে ভুলপথে নিয়ে যায়, বিভ্রান্ত করে অতি উৎসাহী চাটুকাররা। তারা অনেক কাজ করছে দেখাতে গিয়ে সরকারকেই বিপদে ফেলে। সেরকম কিছু কিছু ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে। সরকার যত দ্রুত এ চাটুকারদের থামাতে পারবে ততই দেশের মঙ্গল।

 

লেখক :  নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে আগুন, যুবক গ্রেফতার
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে আগুন, যুবক গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববির ভিসি-প্রোভিসি ও ট্রেজারারকে অব্যাহতি, অন্তর্বর্তী ভিসি নিয়োগ
ববির ভিসি-প্রোভিসি ও ট্রেজারারকে অব্যাহতি, অন্তর্বর্তী ভিসি নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেজাল মদপানে ভারতে ২১ জনের প্রাণহানি
ভেজাল মদপানে ভারতে ২১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকৃবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বাকৃবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
শরীয়তপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধে ৩২টি আইন থাকলেও সুরক্ষায় কোনো আইন নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধে ৩২টি আইন থাকলেও সুরক্ষায় কোনো আইন নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল এবং কোওরার সিইওদের মন্তব্যে সাড়া দিলেন ইলন মাস্ক
গুগল এবং কোওরার সিইওদের মন্তব্যে সাড়া দিলেন ইলন মাস্ক

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দফা দাবিতে বুধবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’ জবি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে বুধবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’ জবি শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের সঙ্গে আমার কখনোই ঝামেলা ছিল না : আনচেলত্তি
রিয়ালের সঙ্গে আমার কখনোই ঝামেলা ছিল না : আনচেলত্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে সেই ব্যক্তিগত ‘আয়নাঘরের’ মালিক গ্রেফতার, আদালতে স্বীকারোক্তি
সিরাজগঞ্জে সেই ব্যক্তিগত ‘আয়নাঘরের’ মালিক গ্রেফতার, আদালতে স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়
ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাতক্ষীরায় ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
সাতক্ষীরায় ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ করল নৌবাহিনী
আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ করল নৌবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির বাংলা ২য় পত্রের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নে অসঙ্গতি
এসএসসির বাংলা ২য় পত্রের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নে অসঙ্গতি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু, শিক্ষক আটক
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু, শিক্ষক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন
বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে যুবলীগ কর্মীকে হত্যা, আটক ২
নোয়াখালীতে যুবলীগ কর্মীকে হত্যা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাক্তার না হয়েও দেখেন রোগী, জরিমানা এক লাখ টাকা
ডাক্তার না হয়েও দেখেন রোগী, জরিমানা এক লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৌশলী রাজনীতি বাংলাদেশের জনগণ দেখতে চায় না : মুফতি রেজাউল করীম
কৌশলী রাজনীতি বাংলাদেশের জনগণ দেখতে চায় না : মুফতি রেজাউল করীম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছর পর দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু
১৫ বছর পর দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ডলার গ্রেফতার
নাটোরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ডলার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ছেলের মৃত্যু, আহত মা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ছেলের মৃত্যু, আহত মা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ
সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

ক্যাম্পাসে মনোমুগ্ধকর পালাম
ক্যাম্পাসে মনোমুগ্ধকর পালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মিরাজের স্বপ্ন শীর্ষে ওঠা
মিরাজের স্বপ্ন শীর্ষে ওঠা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে
মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে

নগর জীবন

বিনিয়োগ নিয়ে দেশে চলছে সার্কাস
বিনিয়োগ নিয়ে দেশে চলছে সার্কাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা
ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে

আছিয়া ধর্ষণ হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
আছিয়া ধর্ষণ হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

পেছনের পৃষ্ঠা