শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

একজন গৃহবধূ। তিনি সংসার খরচের টাকা বাঁচিয়ে ১৫ বছর আগে শুরু করলেন ৩ হাজার টাকার একটি সঞ্চয় স্কিম। প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা করে জমা দেন। একসময় তিনি চিন্তা করলেন তার মেয়ে বড় হচ্ছে, তার ভবিষ্যতের জন্য কিছু করা দরকার। এজন্য তিনি বিভিন্ন রান্না, পরিচিতজনের কাছে বিক্রি করা শুরু করলেন। হাতের কাজও তিনি ভালো পারেন। রান্নার কাজে যখন তিনি সাফল্য দেখলেন যে ভালোই টাকাপয়সা উপার্জন করা যায়, তখন তিনি হাতের কাজে মনোযোগী হলেন। এভাবে তার একদিকে যেমন পরিচিত বাড়ল তেমনি উপার্জনের একটা ভালো পথ তৈরি হলো। সংসারখরচের জন্য তিনি এ উপার্জনগুলো ব্যবহার করলেন না, বরং ব্যবহার করলেন ভবিষ্যতের সঞ্চয়ের জন্য। মধ্যবিত্তের জন্য সঞ্চয়ের একমাত্র পথ হলো ব্যাংকে টাকা রাখা। তিনি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র যেমন ৫ হাজার, ১০ হাজার বা ২০ হাজার টাকা ছোট ছোট সঞ্চয় স্কিম বা ডিপোজিট স্কিমের মাধ্যমে সঞ্চয় করতে শুরু করলেন। যখনই একটা ডিপিএস মেয়াদ পূর্ণ করে তখন তিনি সেই টাকাটা তুলে খরচ করেন না। বরং সেই টাকা স্থায়ী আমানত হিসেবে ওই ব্যাংকে জমা রাখেন। এভাবে করতে করতে তার বেশ কিছু স্থায়ী আমানত তৈরি হলো। উপার্জনের টাকায় তিনি তার ডিপিএসগুলো অব্যাহত রাখতে থাকলেন। একপর্যায়ে তার মোটামুটি ভালো একটা সঞ্চয় হলো। কিন্তু তখন শুরু হলো এক অনাকাক্সিক্ষত উদ্ভট বিড়ম্বনা। হঠাৎ করে তিনি জানলেন যে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে। তার ডিপিএস এবং স্থায়ী আমানত সব স্থগিত রাখা হয়েছে। ছুটে গেলেন ব্যাংকে। যেখানে তার সারাজীবনের সঞ্চয় গচ্ছিত রয়েছে। ব্যাংক বলল, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) তার ব্যাংকের হিসাবগুলোকে জব্দ করেছে। কারণ তারা মনে করছে একজন গৃহবধূ হিসেবে এত টাকা জমা হয় কীভাবে। এ ব্যাপারে তদন্ত হচ্ছে। তদন্তের পর তাকে জানানো হবে। এক মাস যায় দুই মাস যায়। তিনি একদিকে যেমন তার ডিপিএসের জন্য প্রতি মাসে টাকা দিতে পারছেন না, অন্যদিকে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকাও তুলতে পারছেন না। এর মধ্যে তিনি স্থায়ী আমানতের বিপরীতে ঋণ নিয়েছিলেন। সেই ঋণের কিস্তিও পরিশোধ করতে পারছেন না। ফলে ঋণের বিপরীত সুদের বোঝা বড় হচ্ছে। ভদ্রমহিলার চোখমুখে অন্ধকার অনিশ্চয়তা। অনন্যোপায় হয়ে তিনি একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিলেন। বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগে রিট আবেদন করলেন। হাই কোর্টে শুনানি হলো। সবকিছু দেখে আদালতও বিস্মিত হতবাক। কোর্ট নির্দেশ দিলেন বিএফআইইউ যে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে, তা আইনবহির্ভূত। অবিলম্বে তা খুলে দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো। এ নির্দেশের কাগজ নিয়ে ভদ্রমহিলা ছুটলেন আবার ব্যাংকে। ব্যাংক বলল, বিএফআইইউ যতক্ষণ না বলবে তখন তারা খুলতে পারবেন না। অর্থাৎ আদালতের নির্দেশও তারা মানবেন না। এরপর তিনি বিএফআইইউতে জমা দিলেন আদালতের রায়ের কপি। হঠাৎ করে একদিন তার আইনজীবী জানালেন যে বিএফআইইউ হাই কোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছে। মাত্র কিছু টাকার জন্য বিএফআইইউ এত মরিয়া হলো কেন? এ নিয়ে যেমন মহিলা বিভ্রান্ত তেমনি হতবাক আদালতও। এখন প্রশ্ন হলো, বিএফআইইউ একজন গৃহবধূকে নিয়ে এরকম ঘটনা কেন করছে? এটা কি সরকারের নির্দেশ নাকি অতি উৎসাহীরা সরকারকে অজনপ্রিয় করতে করছে? ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেলজয়ী। তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন নারীর ক্ষমতায়নের জন্য। গ্রামীণ মহিলারা যেন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মাধ্যমে আত্মমর্যাদায় বলীয়ান হয়। আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ পায় এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিজেদের যুক্ত করে, সেই প্রত্যাশা থেকে। ড. ইউনূস দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে শুধু গ্রামে নয়, শহরেও এখন ছোট ছোট হোমমেকার তৈরি হয়েছে। যারা বাড়িতে পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ, রান্না, সেলাই ইত্যাদি করে ভালো উপার্জন করেন। এখন যদি বিএফআইইউ এ ব্যক্তিদের হয়রানি শুরু করে তাহলে কি নারীরা সঞ্চয় করতে পারবে?

বিএফআইইউ তার অভিযোগে বলেছে, একজন গৃহবধূর অ্যাকাউন্টে এত টাকা থাকে কীভাবে? কিন্তু বিএফআইইউ কি জানে বাংলাদেশের নারীদের সক্ষমতা? ড. ইউনূস বাংলাদেশের নারীদের কীভাবে বদলে দিয়েছেন?

এ ছোট্ট ঘটনাটি উল্লেখ করলাম ৫ আগস্টের পর অতি উৎসাহী কোনো কোনো মহলের বাড়াবাড়ি দৃষ্টান্ত হিসেবে। এরকম ঘটনা একটি না। আমাদের চারপাশে তাকালে দেখা যায় এরকম বহু বাড়াবাড়ির ঘটনা ঘটছে। ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে যেমন অতি উৎসাহী, চাটুকার কিছু সরকারি কর্মকর্তা, আমলা তৈরি হয়েছিল, যারা সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত করেছিল নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য, এখন আবার একই রকম কিছু চাটুকার শ্রেণি তৈরি হয়েছে। উৎসাহী গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। এদের বাড়াবাড়ির কারণে সাধারণ মানুষের হয়রানি হচ্ছে। সরকার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থান খুব সুস্পষ্ট। এ সরকার চাইছে যারা অর্থ পাচার করেছে, যারা দুর্নীতিবাজ, যারা ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে কাজ করে অনৈতিক পন্থায় বিত্ত-বৈভবের পাহাড় গড়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে; কিন্তু বিএফআইইউ যেন এটিকে এখন মানুষকে হয়রানি করার এক মিশন হিসেবে নিয়েছে। আমরা দেখছি বিভিন্ন বড় বড় শিল্প গ্রুপের ব্যক্তিদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে অকারণে স্রেফ হয়রানি করার জন্য। তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। ফলে ব্যবসাবাণিজ্যে একটা স্থবিরতা নেমে এসেছে। বেসরকারি খাতে রীতিমতো আতঙ্ক বিরাজ করছে। শুধু তা-ই নয়, আমরা দেখছি বিভিন্ন ক্ষেত্রে অতি উৎসাহীরা নানা রকম ষড়যন্ত্রের ডালপালা বিস্তার করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, প্রশাসন এখন বিএনপির পক্ষে কাজ করছে। নাহিদ ইসলাম যে পুরোপুরি বিষয়টি ভুল বলেছেন এমন নয়। এ প্রশাসনের রদবদলে ছাত্রদের একটা ভূমিকা ছিল। ছাত্ররা যাচাইবাছাই করে যারা ফ্যাসিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিল না তাদের বিভিন্ন জায়গায় পদায়ন করেছে। এ ক্ষেত্রে তাদের মতামত ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের আপত্তির কারণে অনেকের পদায়ন হয়নি। কিন্তু যখন আমলারা বিভিন্ন চেয়ারে বসেছেন, তারা মনে করছেন যে আগামী নির্বাচনে হয়তো বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। এজন্য তারা বিএনপির পক্ষে কাজ করার চেষ্টা করছেন। বিএনপির চেয়েও নিজেরা বড় বিএনপি সাজার চেষ্টা করছেন। এতে বিএনপির কোনো লাভ হচ্ছে না, বরং ক্ষতি হচ্ছে। আমি নিশ্চিত, বিএনপির কোনো নেতাই প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তাকেই তাদের পক্ষে কাজ করতে বলেননি। যারা করছে, তারা সুবিধাবাদী, নব্য চাটুকার।

আমরা চাটুকার, দলবাজ অতি উৎসাহী প্রশাসন চাই না। আমরা চাই একটা নিরপেক্ষ, নির্মোহ জনগণের প্রশাসন। এ সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। একটি গণবিপ্লবের মধ্য দিয়ে। এ গণবিপ্লবের প্রধান আকাক্সক্ষা ছিল বাংলাদেশ যেন বৈষম্যমুক্ত হয়। কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয়। মানুষ যেন আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার পায় সমানভাবে। সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা পায় সমাজের সব ক্ষেত্রে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে কাউকে খুশি করার জন্য আমলারা আদাজল খেয়ে নেমেছে। তারা এক পক্ষকে খুশি করার জন্য যা বলা হয়নি তার চেয়ে বেশি কাজ করছে। সর্বক্ষেত্রে আমরা এ ধরনের অতি উৎসাহীদের বিচরণ দেখতে পাচ্ছি। গত ১৫ বছর যারা বিএনপির নাম শুনলে ক্ষেপে যেত, বিএনপি নেতাদের দেখলে অন্যদিকে ঘুরে হাঁটত, বিএনপির কোনো কর্মী ফোন করলে সেই ফোন ধরত না, তারা এখন বড় বিএনপি নেতা সেজেছে। সচিবালয়ে বিএনপিকে গালমন্দ না করলে যাদের পেটের ভাত হজম হতো না, কদিন আগেই যারা ছাত্র আন্দোলন নিয়ে উপহাস করত, ছাত্র আন্দোলনকে নিয়ে নানা রকম নেতিবাচক কথাবার্তা বলত, তারা এখন বিএনপি-ছাত্রদের কৃপা পেতে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করছে। বিএফআইইউ বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যারা জনসম্পৃক্ত এবং সরকারের স্পর্শকাতর দায়িত্ব পালন করছে তাদের এ অতি উৎসাহ পরিহার করতে হবে। একজন গৃহবধূকে যেভাবে হয়রানি করা হচ্ছে, সেই গৃহবধূর মতো অনেকেই হয়রানির শিকার হচ্ছেন। তিনি হয়তো সাহস করে আদালতে গেছেন। কিন্তু এ আদালতে যাওয়ার পর তাকে কত দিন ভুগতে হবে সেটি হয়তো তিনি নিজেও জানেন না। কিন্তু অন্যদের কী হবে? এর ফলে যেটা হচ্ছে ক্ষুদ্র, মাঝারি উদ্যোক্তাদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হচ্ছে। যারা কখনোই কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না, তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। যে ব্যবসায়ীরা লাখ লাখ মানুষের জীবিকা নির্বাহের মহান দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন, তাদের অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনাগুলো যদি অবিলম্বে বন্ধ না হয় তাহলে জনগণের মধ্যে একটি নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে।

আমরা ৫ আগস্টের পর এমন একটি প্রশাসন চেয়েছি, যেখানে সব জনগণ নির্ভয়ে যেতে পারবে। যেটি ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, জনগণ যেন নির্ভয়ে প্রশাসনের কাছে যেতে পারে। প্রশাসন যেন জনগণের কল্যাণকামী হয়। প্রশাসনের প্রধান কাজ জনগণকে হয়রানি করা নয়, তাদের হয়রানি থেকে রক্ষা করা। কিন্তু বাংলাদেশে গত ১৭ বছরে একটি অদ্ভুত সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। প্রশাসনকে দাঁড় করানো হয়েছে হয়রানির হাতিয়ার হিসেবে। এ দানব সংস্কৃতি থেকে আমরা এখনো মুক্ত হতে পারিনি। ড. ইউনূসের পাশাপাশি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও এ উৎসাহীদের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। ৫ আগস্টের পর বিএনপি একটি বুদ্ধিদীপ্ত কাজ করেছে। তারা নতুন করে বিএনপিতে যোগদান বন্ধ করেছে। তারপরও বিএনপির মতো একটি বড় দলে বিভিন্ন রকম হাইব্রিডের অনুপ্রবেশ ঘটছে। এরা অধিকাংশই চাটুকার ও মোসাহেব। যারা সুসময়ে এসে হালুয়া-রুটি খেতে চায় একটি রাজনৈতিক দলকে বিপদে ফেলে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য। আমরা দেখছি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নানা বিষয়ে ঐকমত্য হচ্ছে। সংস্কার এবং বিচারের ব্যাপারে যেমন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য, তেমনি একটি নিরপেক্ষ প্রশাসনের ব্যাপারে জাতির ঐকমত্যের প্রয়োজন। আমরা হয়রানির প্রশাসন চাই না। কতৃত্ববাদী প্রশাসন চাই না। এমন প্রশাসন চাই না যেখানে একজন গৃহবধূকে তার সারা জীবনের অর্জিত সম্পদ রক্ষার জন্য আদালতে যেতে হবে। এ ধরনের তৎপরতা ড. ইউনূসের সারা জীবনের অর্জনের বিপরীত। কারণ তিনি বাংলাদেশে নারীদের কর্মমুখী করেছেন।

নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের পথ দেখিয়েছেন। যে কারণে বিশ্বে তিনি শান্তির দূত হিসেবে পরিচিত। তাঁর সরকারের সময় নারীদের এভাবে হয়রানি করা, কথায় কথায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা, বিভিন্ন বাহিনীর লোকজনের হয়রানি হস্তক্ষেপ, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নানা রকম বাধা অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের একটি অংশ। এসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা জুলাই বিপ্লবের চেতনার সঙ্গে কোনোভাবেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এটা যারা করছে তারা জনগণকে জুলাই বিপ্লবের বিরুদ্ধে জনগণকে ক্ষেপিয়ে তোলার চেষ্টা করছে। এ অতি উৎসাহীদের হাত থেকে সরকারকে বাঁচাতে হবে। এ অতি উৎসাহীদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। একটি সরকারকে ভুলপথে নিয়ে যায়, বিভ্রান্ত করে অতি উৎসাহী চাটুকাররা। তারা অনেক কাজ করছে দেখাতে গিয়ে সরকারকেই বিপদে ফেলে। সেরকম কিছু কিছু ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে। সরকার যত দ্রুত এ চাটুকারদের থামাতে পারবে ততই দেশের মঙ্গল।

 

লেখক :  নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা