শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

একজন গৃহবধূ। তিনি সংসার খরচের টাকা বাঁচিয়ে ১৫ বছর আগে শুরু করলেন ৩ হাজার টাকার একটি সঞ্চয় স্কিম। প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা করে জমা দেন। একসময় তিনি চিন্তা করলেন তার মেয়ে বড় হচ্ছে, তার ভবিষ্যতের জন্য কিছু করা দরকার। এজন্য তিনি বিভিন্ন রান্না, পরিচিতজনের কাছে বিক্রি করা শুরু করলেন। হাতের কাজও তিনি ভালো পারেন। রান্নার কাজে যখন তিনি সাফল্য দেখলেন যে ভালোই টাকাপয়সা উপার্জন করা যায়, তখন তিনি হাতের কাজে মনোযোগী হলেন। এভাবে তার একদিকে যেমন পরিচিত বাড়ল তেমনি উপার্জনের একটা ভালো পথ তৈরি হলো। সংসারখরচের জন্য তিনি এ উপার্জনগুলো ব্যবহার করলেন না, বরং ব্যবহার করলেন ভবিষ্যতের সঞ্চয়ের জন্য। মধ্যবিত্তের জন্য সঞ্চয়ের একমাত্র পথ হলো ব্যাংকে টাকা রাখা। তিনি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র যেমন ৫ হাজার, ১০ হাজার বা ২০ হাজার টাকা ছোট ছোট সঞ্চয় স্কিম বা ডিপোজিট স্কিমের মাধ্যমে সঞ্চয় করতে শুরু করলেন। যখনই একটা ডিপিএস মেয়াদ পূর্ণ করে তখন তিনি সেই টাকাটা তুলে খরচ করেন না। বরং সেই টাকা স্থায়ী আমানত হিসেবে ওই ব্যাংকে জমা রাখেন। এভাবে করতে করতে তার বেশ কিছু স্থায়ী আমানত তৈরি হলো। উপার্জনের টাকায় তিনি তার ডিপিএসগুলো অব্যাহত রাখতে থাকলেন। একপর্যায়ে তার মোটামুটি ভালো একটা সঞ্চয় হলো। কিন্তু তখন শুরু হলো এক অনাকাক্সিক্ষত উদ্ভট বিড়ম্বনা। হঠাৎ করে তিনি জানলেন যে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে। তার ডিপিএস এবং স্থায়ী আমানত সব স্থগিত রাখা হয়েছে। ছুটে গেলেন ব্যাংকে। যেখানে তার সারাজীবনের সঞ্চয় গচ্ছিত রয়েছে। ব্যাংক বলল, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) তার ব্যাংকের হিসাবগুলোকে জব্দ করেছে। কারণ তারা মনে করছে একজন গৃহবধূ হিসেবে এত টাকা জমা হয় কীভাবে। এ ব্যাপারে তদন্ত হচ্ছে। তদন্তের পর তাকে জানানো হবে। এক মাস যায় দুই মাস যায়। তিনি একদিকে যেমন তার ডিপিএসের জন্য প্রতি মাসে টাকা দিতে পারছেন না, অন্যদিকে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকাও তুলতে পারছেন না। এর মধ্যে তিনি স্থায়ী আমানতের বিপরীতে ঋণ নিয়েছিলেন। সেই ঋণের কিস্তিও পরিশোধ করতে পারছেন না। ফলে ঋণের বিপরীত সুদের বোঝা বড় হচ্ছে। ভদ্রমহিলার চোখমুখে অন্ধকার অনিশ্চয়তা। অনন্যোপায় হয়ে তিনি একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিলেন। বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগে রিট আবেদন করলেন। হাই কোর্টে শুনানি হলো। সবকিছু দেখে আদালতও বিস্মিত হতবাক। কোর্ট নির্দেশ দিলেন বিএফআইইউ যে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে, তা আইনবহির্ভূত। অবিলম্বে তা খুলে দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো। এ নির্দেশের কাগজ নিয়ে ভদ্রমহিলা ছুটলেন আবার ব্যাংকে। ব্যাংক বলল, বিএফআইইউ যতক্ষণ না বলবে তখন তারা খুলতে পারবেন না। অর্থাৎ আদালতের নির্দেশও তারা মানবেন না। এরপর তিনি বিএফআইইউতে জমা দিলেন আদালতের রায়ের কপি। হঠাৎ করে একদিন তার আইনজীবী জানালেন যে বিএফআইইউ হাই কোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছে। মাত্র কিছু টাকার জন্য বিএফআইইউ এত মরিয়া হলো কেন? এ নিয়ে যেমন মহিলা বিভ্রান্ত তেমনি হতবাক আদালতও। এখন প্রশ্ন হলো, বিএফআইইউ একজন গৃহবধূকে নিয়ে এরকম ঘটনা কেন করছে? এটা কি সরকারের নির্দেশ নাকি অতি উৎসাহীরা সরকারকে অজনপ্রিয় করতে করছে? ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেলজয়ী। তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন নারীর ক্ষমতায়নের জন্য। গ্রামীণ মহিলারা যেন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মাধ্যমে আত্মমর্যাদায় বলীয়ান হয়। আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ পায় এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিজেদের যুক্ত করে, সেই প্রত্যাশা থেকে। ড. ইউনূস দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে শুধু গ্রামে নয়, শহরেও এখন ছোট ছোট হোমমেকার তৈরি হয়েছে। যারা বাড়িতে পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ, রান্না, সেলাই ইত্যাদি করে ভালো উপার্জন করেন। এখন যদি বিএফআইইউ এ ব্যক্তিদের হয়রানি শুরু করে তাহলে কি নারীরা সঞ্চয় করতে পারবে?

বিএফআইইউ তার অভিযোগে বলেছে, একজন গৃহবধূর অ্যাকাউন্টে এত টাকা থাকে কীভাবে? কিন্তু বিএফআইইউ কি জানে বাংলাদেশের নারীদের সক্ষমতা? ড. ইউনূস বাংলাদেশের নারীদের কীভাবে বদলে দিয়েছেন?

এ ছোট্ট ঘটনাটি উল্লেখ করলাম ৫ আগস্টের পর অতি উৎসাহী কোনো কোনো মহলের বাড়াবাড়ি দৃষ্টান্ত হিসেবে। এরকম ঘটনা একটি না। আমাদের চারপাশে তাকালে দেখা যায় এরকম বহু বাড়াবাড়ির ঘটনা ঘটছে। ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে যেমন অতি উৎসাহী, চাটুকার কিছু সরকারি কর্মকর্তা, আমলা তৈরি হয়েছিল, যারা সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত করেছিল নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য, এখন আবার একই রকম কিছু চাটুকার শ্রেণি তৈরি হয়েছে। উৎসাহী গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। এদের বাড়াবাড়ির কারণে সাধারণ মানুষের হয়রানি হচ্ছে। সরকার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থান খুব সুস্পষ্ট। এ সরকার চাইছে যারা অর্থ পাচার করেছে, যারা দুর্নীতিবাজ, যারা ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে কাজ করে অনৈতিক পন্থায় বিত্ত-বৈভবের পাহাড় গড়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে; কিন্তু বিএফআইইউ যেন এটিকে এখন মানুষকে হয়রানি করার এক মিশন হিসেবে নিয়েছে। আমরা দেখছি বিভিন্ন বড় বড় শিল্প গ্রুপের ব্যক্তিদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে অকারণে স্রেফ হয়রানি করার জন্য। তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। ফলে ব্যবসাবাণিজ্যে একটা স্থবিরতা নেমে এসেছে। বেসরকারি খাতে রীতিমতো আতঙ্ক বিরাজ করছে। শুধু তা-ই নয়, আমরা দেখছি বিভিন্ন ক্ষেত্রে অতি উৎসাহীরা নানা রকম ষড়যন্ত্রের ডালপালা বিস্তার করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, প্রশাসন এখন বিএনপির পক্ষে কাজ করছে। নাহিদ ইসলাম যে পুরোপুরি বিষয়টি ভুল বলেছেন এমন নয়। এ প্রশাসনের রদবদলে ছাত্রদের একটা ভূমিকা ছিল। ছাত্ররা যাচাইবাছাই করে যারা ফ্যাসিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিল না তাদের বিভিন্ন জায়গায় পদায়ন করেছে। এ ক্ষেত্রে তাদের মতামত ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের আপত্তির কারণে অনেকের পদায়ন হয়নি। কিন্তু যখন আমলারা বিভিন্ন চেয়ারে বসেছেন, তারা মনে করছেন যে আগামী নির্বাচনে হয়তো বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। এজন্য তারা বিএনপির পক্ষে কাজ করার চেষ্টা করছেন। বিএনপির চেয়েও নিজেরা বড় বিএনপি সাজার চেষ্টা করছেন। এতে বিএনপির কোনো লাভ হচ্ছে না, বরং ক্ষতি হচ্ছে। আমি নিশ্চিত, বিএনপির কোনো নেতাই প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তাকেই তাদের পক্ষে কাজ করতে বলেননি। যারা করছে, তারা সুবিধাবাদী, নব্য চাটুকার।

আমরা চাটুকার, দলবাজ অতি উৎসাহী প্রশাসন চাই না। আমরা চাই একটা নিরপেক্ষ, নির্মোহ জনগণের প্রশাসন। এ সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। একটি গণবিপ্লবের মধ্য দিয়ে। এ গণবিপ্লবের প্রধান আকাক্সক্ষা ছিল বাংলাদেশ যেন বৈষম্যমুক্ত হয়। কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয়। মানুষ যেন আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার পায় সমানভাবে। সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা পায় সমাজের সব ক্ষেত্রে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে কাউকে খুশি করার জন্য আমলারা আদাজল খেয়ে নেমেছে। তারা এক পক্ষকে খুশি করার জন্য যা বলা হয়নি তার চেয়ে বেশি কাজ করছে। সর্বক্ষেত্রে আমরা এ ধরনের অতি উৎসাহীদের বিচরণ দেখতে পাচ্ছি। গত ১৫ বছর যারা বিএনপির নাম শুনলে ক্ষেপে যেত, বিএনপি নেতাদের দেখলে অন্যদিকে ঘুরে হাঁটত, বিএনপির কোনো কর্মী ফোন করলে সেই ফোন ধরত না, তারা এখন বড় বিএনপি নেতা সেজেছে। সচিবালয়ে বিএনপিকে গালমন্দ না করলে যাদের পেটের ভাত হজম হতো না, কদিন আগেই যারা ছাত্র আন্দোলন নিয়ে উপহাস করত, ছাত্র আন্দোলনকে নিয়ে নানা রকম নেতিবাচক কথাবার্তা বলত, তারা এখন বিএনপি-ছাত্রদের কৃপা পেতে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করছে। বিএফআইইউ বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যারা জনসম্পৃক্ত এবং সরকারের স্পর্শকাতর দায়িত্ব পালন করছে তাদের এ অতি উৎসাহ পরিহার করতে হবে। একজন গৃহবধূকে যেভাবে হয়রানি করা হচ্ছে, সেই গৃহবধূর মতো অনেকেই হয়রানির শিকার হচ্ছেন। তিনি হয়তো সাহস করে আদালতে গেছেন। কিন্তু এ আদালতে যাওয়ার পর তাকে কত দিন ভুগতে হবে সেটি হয়তো তিনি নিজেও জানেন না। কিন্তু অন্যদের কী হবে? এর ফলে যেটা হচ্ছে ক্ষুদ্র, মাঝারি উদ্যোক্তাদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হচ্ছে। যারা কখনোই কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না, তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। যে ব্যবসায়ীরা লাখ লাখ মানুষের জীবিকা নির্বাহের মহান দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন, তাদের অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনাগুলো যদি অবিলম্বে বন্ধ না হয় তাহলে জনগণের মধ্যে একটি নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে।

আমরা ৫ আগস্টের পর এমন একটি প্রশাসন চেয়েছি, যেখানে সব জনগণ নির্ভয়ে যেতে পারবে। যেটি ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, জনগণ যেন নির্ভয়ে প্রশাসনের কাছে যেতে পারে। প্রশাসন যেন জনগণের কল্যাণকামী হয়। প্রশাসনের প্রধান কাজ জনগণকে হয়রানি করা নয়, তাদের হয়রানি থেকে রক্ষা করা। কিন্তু বাংলাদেশে গত ১৭ বছরে একটি অদ্ভুত সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। প্রশাসনকে দাঁড় করানো হয়েছে হয়রানির হাতিয়ার হিসেবে। এ দানব সংস্কৃতি থেকে আমরা এখনো মুক্ত হতে পারিনি। ড. ইউনূসের পাশাপাশি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও এ উৎসাহীদের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। ৫ আগস্টের পর বিএনপি একটি বুদ্ধিদীপ্ত কাজ করেছে। তারা নতুন করে বিএনপিতে যোগদান বন্ধ করেছে। তারপরও বিএনপির মতো একটি বড় দলে বিভিন্ন রকম হাইব্রিডের অনুপ্রবেশ ঘটছে। এরা অধিকাংশই চাটুকার ও মোসাহেব। যারা সুসময়ে এসে হালুয়া-রুটি খেতে চায় একটি রাজনৈতিক দলকে বিপদে ফেলে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য। আমরা দেখছি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নানা বিষয়ে ঐকমত্য হচ্ছে। সংস্কার এবং বিচারের ব্যাপারে যেমন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য, তেমনি একটি নিরপেক্ষ প্রশাসনের ব্যাপারে জাতির ঐকমত্যের প্রয়োজন। আমরা হয়রানির প্রশাসন চাই না। কতৃত্ববাদী প্রশাসন চাই না। এমন প্রশাসন চাই না যেখানে একজন গৃহবধূকে তার সারা জীবনের অর্জিত সম্পদ রক্ষার জন্য আদালতে যেতে হবে। এ ধরনের তৎপরতা ড. ইউনূসের সারা জীবনের অর্জনের বিপরীত। কারণ তিনি বাংলাদেশে নারীদের কর্মমুখী করেছেন।

নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের পথ দেখিয়েছেন। যে কারণে বিশ্বে তিনি শান্তির দূত হিসেবে পরিচিত। তাঁর সরকারের সময় নারীদের এভাবে হয়রানি করা, কথায় কথায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা, বিভিন্ন বাহিনীর লোকজনের হয়রানি হস্তক্ষেপ, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নানা রকম বাধা অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের একটি অংশ। এসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা জুলাই বিপ্লবের চেতনার সঙ্গে কোনোভাবেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এটা যারা করছে তারা জনগণকে জুলাই বিপ্লবের বিরুদ্ধে জনগণকে ক্ষেপিয়ে তোলার চেষ্টা করছে। এ অতি উৎসাহীদের হাত থেকে সরকারকে বাঁচাতে হবে। এ অতি উৎসাহীদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। একটি সরকারকে ভুলপথে নিয়ে যায়, বিভ্রান্ত করে অতি উৎসাহী চাটুকাররা। তারা অনেক কাজ করছে দেখাতে গিয়ে সরকারকেই বিপদে ফেলে। সেরকম কিছু কিছু ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে। সরকার যত দ্রুত এ চাটুকারদের থামাতে পারবে ততই দেশের মঙ্গল।

 

লেখক :  নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা