শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

একজন গৃহবধূ। তিনি সংসার খরচের টাকা বাঁচিয়ে ১৫ বছর আগে শুরু করলেন ৩ হাজার টাকার একটি সঞ্চয় স্কিম। প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা করে জমা দেন। একসময় তিনি চিন্তা করলেন তার মেয়ে বড় হচ্ছে, তার ভবিষ্যতের জন্য কিছু করা দরকার। এজন্য তিনি বিভিন্ন রান্না, পরিচিতজনের কাছে বিক্রি করা শুরু করলেন। হাতের কাজও তিনি ভালো পারেন। রান্নার কাজে যখন তিনি সাফল্য দেখলেন যে ভালোই টাকাপয়সা উপার্জন করা যায়, তখন তিনি হাতের কাজে মনোযোগী হলেন। এভাবে তার একদিকে যেমন পরিচিত বাড়ল তেমনি উপার্জনের একটা ভালো পথ তৈরি হলো। সংসারখরচের জন্য তিনি এ উপার্জনগুলো ব্যবহার করলেন না, বরং ব্যবহার করলেন ভবিষ্যতের সঞ্চয়ের জন্য। মধ্যবিত্তের জন্য সঞ্চয়ের একমাত্র পথ হলো ব্যাংকে টাকা রাখা। তিনি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র যেমন ৫ হাজার, ১০ হাজার বা ২০ হাজার টাকা ছোট ছোট সঞ্চয় স্কিম বা ডিপোজিট স্কিমের মাধ্যমে সঞ্চয় করতে শুরু করলেন। যখনই একটা ডিপিএস মেয়াদ পূর্ণ করে তখন তিনি সেই টাকাটা তুলে খরচ করেন না। বরং সেই টাকা স্থায়ী আমানত হিসেবে ওই ব্যাংকে জমা রাখেন। এভাবে করতে করতে তার বেশ কিছু স্থায়ী আমানত তৈরি হলো। উপার্জনের টাকায় তিনি তার ডিপিএসগুলো অব্যাহত রাখতে থাকলেন। একপর্যায়ে তার মোটামুটি ভালো একটা সঞ্চয় হলো। কিন্তু তখন শুরু হলো এক অনাকাক্সিক্ষত উদ্ভট বিড়ম্বনা। হঠাৎ করে তিনি জানলেন যে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে। তার ডিপিএস এবং স্থায়ী আমানত সব স্থগিত রাখা হয়েছে। ছুটে গেলেন ব্যাংকে। যেখানে তার সারাজীবনের সঞ্চয় গচ্ছিত রয়েছে। ব্যাংক বলল, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) তার ব্যাংকের হিসাবগুলোকে জব্দ করেছে। কারণ তারা মনে করছে একজন গৃহবধূ হিসেবে এত টাকা জমা হয় কীভাবে। এ ব্যাপারে তদন্ত হচ্ছে। তদন্তের পর তাকে জানানো হবে। এক মাস যায় দুই মাস যায়। তিনি একদিকে যেমন তার ডিপিএসের জন্য প্রতি মাসে টাকা দিতে পারছেন না, অন্যদিকে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকাও তুলতে পারছেন না। এর মধ্যে তিনি স্থায়ী আমানতের বিপরীতে ঋণ নিয়েছিলেন। সেই ঋণের কিস্তিও পরিশোধ করতে পারছেন না। ফলে ঋণের বিপরীত সুদের বোঝা বড় হচ্ছে। ভদ্রমহিলার চোখমুখে অন্ধকার অনিশ্চয়তা। অনন্যোপায় হয়ে তিনি একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিলেন। বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগে রিট আবেদন করলেন। হাই কোর্টে শুনানি হলো। সবকিছু দেখে আদালতও বিস্মিত হতবাক। কোর্ট নির্দেশ দিলেন বিএফআইইউ যে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে, তা আইনবহির্ভূত। অবিলম্বে তা খুলে দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো। এ নির্দেশের কাগজ নিয়ে ভদ্রমহিলা ছুটলেন আবার ব্যাংকে। ব্যাংক বলল, বিএফআইইউ যতক্ষণ না বলবে তখন তারা খুলতে পারবেন না। অর্থাৎ আদালতের নির্দেশও তারা মানবেন না। এরপর তিনি বিএফআইইউতে জমা দিলেন আদালতের রায়ের কপি। হঠাৎ করে একদিন তার আইনজীবী জানালেন যে বিএফআইইউ হাই কোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছে। মাত্র কিছু টাকার জন্য বিএফআইইউ এত মরিয়া হলো কেন? এ নিয়ে যেমন মহিলা বিভ্রান্ত তেমনি হতবাক আদালতও। এখন প্রশ্ন হলো, বিএফআইইউ একজন গৃহবধূকে নিয়ে এরকম ঘটনা কেন করছে? এটা কি সরকারের নির্দেশ নাকি অতি উৎসাহীরা সরকারকে অজনপ্রিয় করতে করছে? ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেলজয়ী। তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন নারীর ক্ষমতায়নের জন্য। গ্রামীণ মহিলারা যেন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মাধ্যমে আত্মমর্যাদায় বলীয়ান হয়। আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ পায় এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিজেদের যুক্ত করে, সেই প্রত্যাশা থেকে। ড. ইউনূস দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে শুধু গ্রামে নয়, শহরেও এখন ছোট ছোট হোমমেকার তৈরি হয়েছে। যারা বাড়িতে পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ, রান্না, সেলাই ইত্যাদি করে ভালো উপার্জন করেন। এখন যদি বিএফআইইউ এ ব্যক্তিদের হয়রানি শুরু করে তাহলে কি নারীরা সঞ্চয় করতে পারবে?

বিএফআইইউ তার অভিযোগে বলেছে, একজন গৃহবধূর অ্যাকাউন্টে এত টাকা থাকে কীভাবে? কিন্তু বিএফআইইউ কি জানে বাংলাদেশের নারীদের সক্ষমতা? ড. ইউনূস বাংলাদেশের নারীদের কীভাবে বদলে দিয়েছেন?

এ ছোট্ট ঘটনাটি উল্লেখ করলাম ৫ আগস্টের পর অতি উৎসাহী কোনো কোনো মহলের বাড়াবাড়ি দৃষ্টান্ত হিসেবে। এরকম ঘটনা একটি না। আমাদের চারপাশে তাকালে দেখা যায় এরকম বহু বাড়াবাড়ির ঘটনা ঘটছে। ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে যেমন অতি উৎসাহী, চাটুকার কিছু সরকারি কর্মকর্তা, আমলা তৈরি হয়েছিল, যারা সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত করেছিল নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য, এখন আবার একই রকম কিছু চাটুকার শ্রেণি তৈরি হয়েছে। উৎসাহী গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। এদের বাড়াবাড়ির কারণে সাধারণ মানুষের হয়রানি হচ্ছে। সরকার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থান খুব সুস্পষ্ট। এ সরকার চাইছে যারা অর্থ পাচার করেছে, যারা দুর্নীতিবাজ, যারা ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে কাজ করে অনৈতিক পন্থায় বিত্ত-বৈভবের পাহাড় গড়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে; কিন্তু বিএফআইইউ যেন এটিকে এখন মানুষকে হয়রানি করার এক মিশন হিসেবে নিয়েছে। আমরা দেখছি বিভিন্ন বড় বড় শিল্প গ্রুপের ব্যক্তিদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে অকারণে স্রেফ হয়রানি করার জন্য। তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। ফলে ব্যবসাবাণিজ্যে একটা স্থবিরতা নেমে এসেছে। বেসরকারি খাতে রীতিমতো আতঙ্ক বিরাজ করছে। শুধু তা-ই নয়, আমরা দেখছি বিভিন্ন ক্ষেত্রে অতি উৎসাহীরা নানা রকম ষড়যন্ত্রের ডালপালা বিস্তার করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, প্রশাসন এখন বিএনপির পক্ষে কাজ করছে। নাহিদ ইসলাম যে পুরোপুরি বিষয়টি ভুল বলেছেন এমন নয়। এ প্রশাসনের রদবদলে ছাত্রদের একটা ভূমিকা ছিল। ছাত্ররা যাচাইবাছাই করে যারা ফ্যাসিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিল না তাদের বিভিন্ন জায়গায় পদায়ন করেছে। এ ক্ষেত্রে তাদের মতামত ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের আপত্তির কারণে অনেকের পদায়ন হয়নি। কিন্তু যখন আমলারা বিভিন্ন চেয়ারে বসেছেন, তারা মনে করছেন যে আগামী নির্বাচনে হয়তো বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। এজন্য তারা বিএনপির পক্ষে কাজ করার চেষ্টা করছেন। বিএনপির চেয়েও নিজেরা বড় বিএনপি সাজার চেষ্টা করছেন। এতে বিএনপির কোনো লাভ হচ্ছে না, বরং ক্ষতি হচ্ছে। আমি নিশ্চিত, বিএনপির কোনো নেতাই প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তাকেই তাদের পক্ষে কাজ করতে বলেননি। যারা করছে, তারা সুবিধাবাদী, নব্য চাটুকার।

আমরা চাটুকার, দলবাজ অতি উৎসাহী প্রশাসন চাই না। আমরা চাই একটা নিরপেক্ষ, নির্মোহ জনগণের প্রশাসন। এ সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। একটি গণবিপ্লবের মধ্য দিয়ে। এ গণবিপ্লবের প্রধান আকাক্সক্ষা ছিল বাংলাদেশ যেন বৈষম্যমুক্ত হয়। কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয়। মানুষ যেন আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার পায় সমানভাবে। সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা পায় সমাজের সব ক্ষেত্রে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে কাউকে খুশি করার জন্য আমলারা আদাজল খেয়ে নেমেছে। তারা এক পক্ষকে খুশি করার জন্য যা বলা হয়নি তার চেয়ে বেশি কাজ করছে। সর্বক্ষেত্রে আমরা এ ধরনের অতি উৎসাহীদের বিচরণ দেখতে পাচ্ছি। গত ১৫ বছর যারা বিএনপির নাম শুনলে ক্ষেপে যেত, বিএনপি নেতাদের দেখলে অন্যদিকে ঘুরে হাঁটত, বিএনপির কোনো কর্মী ফোন করলে সেই ফোন ধরত না, তারা এখন বড় বিএনপি নেতা সেজেছে। সচিবালয়ে বিএনপিকে গালমন্দ না করলে যাদের পেটের ভাত হজম হতো না, কদিন আগেই যারা ছাত্র আন্দোলন নিয়ে উপহাস করত, ছাত্র আন্দোলনকে নিয়ে নানা রকম নেতিবাচক কথাবার্তা বলত, তারা এখন বিএনপি-ছাত্রদের কৃপা পেতে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করছে। বিএফআইইউ বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যারা জনসম্পৃক্ত এবং সরকারের স্পর্শকাতর দায়িত্ব পালন করছে তাদের এ অতি উৎসাহ পরিহার করতে হবে। একজন গৃহবধূকে যেভাবে হয়রানি করা হচ্ছে, সেই গৃহবধূর মতো অনেকেই হয়রানির শিকার হচ্ছেন। তিনি হয়তো সাহস করে আদালতে গেছেন। কিন্তু এ আদালতে যাওয়ার পর তাকে কত দিন ভুগতে হবে সেটি হয়তো তিনি নিজেও জানেন না। কিন্তু অন্যদের কী হবে? এর ফলে যেটা হচ্ছে ক্ষুদ্র, মাঝারি উদ্যোক্তাদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হচ্ছে। যারা কখনোই কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না, তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। যে ব্যবসায়ীরা লাখ লাখ মানুষের জীবিকা নির্বাহের মহান দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন, তাদের অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনাগুলো যদি অবিলম্বে বন্ধ না হয় তাহলে জনগণের মধ্যে একটি নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে।

আমরা ৫ আগস্টের পর এমন একটি প্রশাসন চেয়েছি, যেখানে সব জনগণ নির্ভয়ে যেতে পারবে। যেটি ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, জনগণ যেন নির্ভয়ে প্রশাসনের কাছে যেতে পারে। প্রশাসন যেন জনগণের কল্যাণকামী হয়। প্রশাসনের প্রধান কাজ জনগণকে হয়রানি করা নয়, তাদের হয়রানি থেকে রক্ষা করা। কিন্তু বাংলাদেশে গত ১৭ বছরে একটি অদ্ভুত সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। প্রশাসনকে দাঁড় করানো হয়েছে হয়রানির হাতিয়ার হিসেবে। এ দানব সংস্কৃতি থেকে আমরা এখনো মুক্ত হতে পারিনি। ড. ইউনূসের পাশাপাশি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও এ উৎসাহীদের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। ৫ আগস্টের পর বিএনপি একটি বুদ্ধিদীপ্ত কাজ করেছে। তারা নতুন করে বিএনপিতে যোগদান বন্ধ করেছে। তারপরও বিএনপির মতো একটি বড় দলে বিভিন্ন রকম হাইব্রিডের অনুপ্রবেশ ঘটছে। এরা অধিকাংশই চাটুকার ও মোসাহেব। যারা সুসময়ে এসে হালুয়া-রুটি খেতে চায় একটি রাজনৈতিক দলকে বিপদে ফেলে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য। আমরা দেখছি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নানা বিষয়ে ঐকমত্য হচ্ছে। সংস্কার এবং বিচারের ব্যাপারে যেমন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্য, তেমনি একটি নিরপেক্ষ প্রশাসনের ব্যাপারে জাতির ঐকমত্যের প্রয়োজন। আমরা হয়রানির প্রশাসন চাই না। কতৃত্ববাদী প্রশাসন চাই না। এমন প্রশাসন চাই না যেখানে একজন গৃহবধূকে তার সারা জীবনের অর্জিত সম্পদ রক্ষার জন্য আদালতে যেতে হবে। এ ধরনের তৎপরতা ড. ইউনূসের সারা জীবনের অর্জনের বিপরীত। কারণ তিনি বাংলাদেশে নারীদের কর্মমুখী করেছেন।

নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের পথ দেখিয়েছেন। যে কারণে বিশ্বে তিনি শান্তির দূত হিসেবে পরিচিত। তাঁর সরকারের সময় নারীদের এভাবে হয়রানি করা, কথায় কথায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা, বিভিন্ন বাহিনীর লোকজনের হয়রানি হস্তক্ষেপ, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নানা রকম বাধা অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের একটি অংশ। এসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা জুলাই বিপ্লবের চেতনার সঙ্গে কোনোভাবেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এটা যারা করছে তারা জনগণকে জুলাই বিপ্লবের বিরুদ্ধে জনগণকে ক্ষেপিয়ে তোলার চেষ্টা করছে। এ অতি উৎসাহীদের হাত থেকে সরকারকে বাঁচাতে হবে। এ অতি উৎসাহীদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। একটি সরকারকে ভুলপথে নিয়ে যায়, বিভ্রান্ত করে অতি উৎসাহী চাটুকাররা। তারা অনেক কাজ করছে দেখাতে গিয়ে সরকারকেই বিপদে ফেলে। সেরকম কিছু কিছু ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে। সরকার যত দ্রুত এ চাটুকারদের থামাতে পারবে ততই দেশের মঙ্গল।

 

লেখক :  নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম