শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৮, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

ডাক্তারি ও রাজনীতির বিষয়ে আমাদের অগাধ জ্ঞান। কোথাও কোনো আড্ডায় বা সামাজিক অনুষ্ঠানে দুটি হাঁচি দেওয়ার পর কেউ যদি বলেন, হাঁচিটা আমার সমস্যা, কী করব বুঝতে পারছি না। কত ডাক্তার দেখালাম কাজ হচ্ছে না-  সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত প্রায় সবাই কোনো না কোনো পরামর্শ দেবেন। কেউ কেউ ওষুধের নামও বলে দেবেন। কখন কতটুকু খেতে হবে তাও বলে দেবেন। একইভাবে বর্তমান সময়ে কোথাও বসে যদি কেউ বলেন, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে যা শুরু হয়েছে তাতে দেশটার যে কী হবে বুঝতে পারছি না- বাক্যটি শেষ হওয়ার আগেই কেউ না কেউ উত্তর দেবেন। তারপর শুরু হবে ধারাবাহিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণ। দুই দিন আগে আমজনতার এক রাজনৈতিক আড্ডায় একজন বলছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের এবারই শেষ সুযোগ। ছিয়ানব্বই সালের মতো এবারও যদি না বোঝে, তাহলে এ দুই দলের কপালে দুঃখ আছে।

আওয়ামী লীগ, বাকশাল ও খন্দকার মোশতাকের পর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশে একটি নতুন ধারার, নতুন চিন্তার রাজনীতির প্রবর্তন করেন। বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের বন্ধ দরজা তিনিই খুলে দিয়েছিলেন। সংবিধানের প্রস্তাবনায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সংযোজন করা হয়। বাঙালি জাতীয়তাবাদ অপসারণ করে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ধর্মভিত্তিক রাজনীতির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয় এবং দলগুলোর নিবন্ধনের অনুমতি দেওয়া হয়। সংবিধানের মূলনীতি থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দিয়ে সংবিধানের প্রস্তাবনার আগে সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস যুক্ত করা হয়। সংবিধানে ২৫(২) অনুচ্ছেদ সংযোজন করে বলা হয়, রাষ্ট্র ইসলামী সংহতির ভিত্তিতে মুসলিম দেশসমূহের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সম্পর্ক সংহত, সংরক্ষণ ও জোরদার করিতে সচেষ্ট হইবেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কারণেই আওয়ামী লীগ ও জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক  কার্যক্রম করার সুযোগ পায়। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার হওয়ার পরেও বিভাজনের রাজনীতি বন্ধ করতে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত সব রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে দেশটা গড়ে তুলতে চেষ্টা করেন। ১৯ দফা কর্মসূচি নিয়ে দেশে নতুন বিপ্লব শুরু করেন। নিজের হাতে কোদাল দিয়ে খাল কাটেন এবং খাল কাটা কর্মসূচি নিয়ে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত ছুটে বেড়ান। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই প্রথম ব্যক্তি, যিনি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি শুরু করেন। সে কারণেই তাঁর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কার্যক্রম দেশবাসী খুব স্বল্প সময়ে গ্রহণ করেছিল। এন্টি আওয়ামী, এন্টি ইন্ডিয়া চিন্তার সব মানুষ বিএনপিকে নিজেদের দল হিসেবে বিবেচনা করেছিল। একই রাজনৈতিক মেরুকরণে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীরও সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের আগে সেই সম্পর্কে চরম বৈরিতা তৈরি হয়। এক সময়ের চরম শত্রু আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনি ঐক্য তৈরি করে বিএনপিকে পরাজিত করে। দুই দলের সম্পর্কের সেই ক্ষত ২০২৪-এর জুলাই বিপ্লব পর্যন্ত তাড়িত করেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, ছিয়ান্নব্বই সালে যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না আসত, তাহলে মুসলিম লীগের মতো অবস্থা হতো। সে সময় আওয়ামী লীগের পরিণতি যদি মুসলিম লীগের মতো হতো, তাহলে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশে ফ্যাসিবাদ, কর্তৃত্ববাদের জন্ম হতো না। আওয়ামী লীগকে দানবে রূপান্তরের জন্য কোন রাজনৈতিক শক্তি সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে, তা আত্মসমালোচনার এখনই সময়। 

জুলাই বিপ্লবের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট ও জাতীয় পার্টি ছাড়া অন্য সব রাজনৈতিক দল দম নেওয়ার পরিবেশ পেয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীও রাজনৈতিক বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়েছে। দুই দলের সামনে এখন নতুন চ্যালেঞ্জ, নতুন লড়াই। লড়াই চ্যালেঞ্জের লক্ষ্য ক্ষমতা। আওয়ামী দুঃশাসনে নিষ্পেষিত দেশের পুরোনো রাজনৈতিক দল হিসেবে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হওয়ার লক্ষ্য থাকা অস্বাভাবিক  নয়। বরং এটাই স্বাভাবিক, বাস্তবতা। তবে এ বাস্তবতার মধ্যে দুই দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই বিপ্লবীরা দলটি গঠন করেছেন। সাদা চোখে এটাকে তরুণদের দল, বিপ্লবীদের দল, রাজনীতিতে অনভিজ্ঞদের দল মনে হলেও শিশু বয়সেই এটি অনেক বেশি পরিণত। রাজনৈতিক দল এনসিপি সম্পর্কে মনে হচ্ছে, এর শিকড় অনেক গভীরে প্রোথিত। এই ঘুড়ির নাটাই অভিজ্ঞ কোনো খেলোয়াড়ের হাতে।

ডাক্তারি ও রাজনীতির বিষয়ে আমাদের অগাধ জ্ঞান। কোথাও কোনো আড্ডায় বা সামাজিকগত রবিবার (২০ এপ্রিল) এনসিপি নেতৃবৃন্দ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেন। নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতা এনসিপি সন্দেহের চোখে দেখছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনেক কথা ইসি থেকে শুনতে পাই। ইসিকে নিজেদের জায়গায় সতর্ক থাকতে হবে। এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করা হবে বলে প্রধান উপদেষ্টা যে সময়সীমা জানিয়ে দিয়েছেন, ইসি সে বিষয়ে কাজ শুরু করতে পারে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের ব্যাপারেও তিনি ঈঙ্গিত দেন। তিনি সুস্পষ্ট আভাস দেন যে, সবকিছু ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে হবে। উল্লেখ্য, সরকারপ্রধান যখন বলছেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে তখনো নির্বাচন কমিশন থেকে সাংবাদিকদের বলা হয়েছে, ডিসেম্বরে নির্বাচন করার প্রস্তুতি কমিশনের রয়েছে। ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতির বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনকে কিছু বলা হয়নি। বর্তমান নির্বাচন কমিশন ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে পুনর্গঠন করা হবে কি না সে বিষয়েও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কিছু বলা হয়নি। অথচ এনসিপি নেতা অনেকটা স্পষ্ট করেই জানান দিলেন তাদের শিকড় কতদূর, তারা কোন কাননের ফুল। তারা সরকারের, নাকি সরকার তাদের, আগামী নির্বাচন তাদের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে হবে, নাকি নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতির ওপর নির্ভর করে হবে- তা এনসিপি নেতা স্পষ্ট করেই বুঝিয়ে দিয়েছেন। বলতে গেলে ইশারাই কাফি

একই দিনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতাদের সঙ্গেও মতবিনিময় করে। আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য বিএনপি-জামায়াত যেমন সমমনা দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করছে সেভাবে নতুন দলটিও কাজ শুরু করেছে। তাদেরও মিত্র দরকার। তাদেরও সমমনা দরকার। একলা চলো রাজনীতি তারাও করতে চায় না। তবে মনে রাখতে হবে তাদের পথ আর বিএনপি-জামায়াতের পথ এক নয়। এনসিপির নেতারা বিপ্লব করে রাজনীতিতে এসেছেন। বিপ্লবী থেকে তারা রাজনীতিবিদ হওয়ার চেষ্টা করছেন। আর বিএনপি-জামায়াতের নেতারা রাজনীতি করতে করতে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। অনেক কিছুতেই গতানুগতিক রাজনীতি ও রাজনীতিবিদের সঙ্গে তাদের মিলবে না। যেমন মেলেনি পাকিস্তানের ঝানু রাজনীতিবিদদের সঙ্গে ইমরান খানের। পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন), পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) মতো পুরোনো রাজনৈতিক দলও ইমরানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) কাছে ধরাশায়ী হয়। জনপ্রিয় ক্রিকেটার ইমরান খান ১৯৯৬ সালে তাঁর দলটি প্রতিষ্ঠিত করেন। নিজেকে গুছিয়ে নিতে একটু সময় লেগেছিল। তারপর ২০১৩ সালের আইনসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে নির্বাচিত হয় পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। এরপর ২০১৮ সালে ইমরান খান হন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। মাত্র ২২ বছরের মধ্যে দলটি পাকিস্তানের রাজনীতিতে অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক খেলোয়াড় হয়ে ওঠে।

লেখার শুরুতে আমজনতার একজনের বক্তব্য তুলে ধরেছিলাম। কী ভেবে বা কী বুঝে তিনি বলেছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের কপালে দুঃখ আছে- তা  জানা নেই। তবে এতটুকু বুঝতে পারি, আমজনতার রাজনীতি বোধ অনেক বেশি তীক্ষè। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর থেকে এই দুটি দল যদি এক বলয়ে থেকে রাজনীতি করত, তাহলে হয়তো এখনো তারা ক্ষমতায় থাকত। কেউ থাকত ট্রেজারি বেঞ্চে, কেউবা অপজিশনে। কেউ হতেন প্রধানমন্ত্রী, কেউ বিরোধীদলীয় নেতা। এ দুটি দল যদি একমতে চলতে পারত তাহলে দেশে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের জন্ম হতো না। কোনো রাজনৈতিক নেতার ফাঁসি হতো না। কাউকে দেশান্তরী হতে হতো না। ব্যাপক লুটপাট, চুরি, দুর্নীতি, অর্থ পাচারে দেউলিয়া হতো না দেশ। মাথাপিছু লাখ টাকা ঋণের বোঝা চাপত না। জুলাই বিপ্লবের পর এখন যদি ফের কোনো মরীচিকার মোহে বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে বৈরিতা তৈরি হয়, তাহলে অতীতের চেয়ে ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে।  যারা নতুন এসেছে, তারা মননে মেধায় জেন-জি। এরা অন্যকে ক্ষমতার চেয়ারে বসানোর জন্য রাজনৈতিক দল গঠন করেনি। আবার বিএনপি বা জামায়াতকে ক্ষমতার আসনে বরণ করার জন্য বিপ্লবীদের অন্তর্বর্তী সরকার ফুলের মালা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে- এটা ভাবারও কারণ নেই। সুতরাং এবারই শেষ সুযোগ। ঐক্যে থাকলে সিংহাসন। অনৈক্যে নিশ্চিত নির্বাসন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন