শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৮, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

ডাক্তারি ও রাজনীতির বিষয়ে আমাদের অগাধ জ্ঞান। কোথাও কোনো আড্ডায় বা সামাজিক অনুষ্ঠানে দুটি হাঁচি দেওয়ার পর কেউ যদি বলেন, হাঁচিটা আমার সমস্যা, কী করব বুঝতে পারছি না। কত ডাক্তার দেখালাম কাজ হচ্ছে না-  সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত প্রায় সবাই কোনো না কোনো পরামর্শ দেবেন। কেউ কেউ ওষুধের নামও বলে দেবেন। কখন কতটুকু খেতে হবে তাও বলে দেবেন। একইভাবে বর্তমান সময়ে কোথাও বসে যদি কেউ বলেন, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে যা শুরু হয়েছে তাতে দেশটার যে কী হবে বুঝতে পারছি না- বাক্যটি শেষ হওয়ার আগেই কেউ না কেউ উত্তর দেবেন। তারপর শুরু হবে ধারাবাহিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণ। দুই দিন আগে আমজনতার এক রাজনৈতিক আড্ডায় একজন বলছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের এবারই শেষ সুযোগ। ছিয়ানব্বই সালের মতো এবারও যদি না বোঝে, তাহলে এ দুই দলের কপালে দুঃখ আছে।

আওয়ামী লীগ, বাকশাল ও খন্দকার মোশতাকের পর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশে একটি নতুন ধারার, নতুন চিন্তার রাজনীতির প্রবর্তন করেন। বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের বন্ধ দরজা তিনিই খুলে দিয়েছিলেন। সংবিধানের প্রস্তাবনায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সংযোজন করা হয়। বাঙালি জাতীয়তাবাদ অপসারণ করে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ধর্মভিত্তিক রাজনীতির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয় এবং দলগুলোর নিবন্ধনের অনুমতি দেওয়া হয়। সংবিধানের মূলনীতি থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দিয়ে সংবিধানের প্রস্তাবনার আগে সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস যুক্ত করা হয়। সংবিধানে ২৫(২) অনুচ্ছেদ সংযোজন করে বলা হয়, রাষ্ট্র ইসলামী সংহতির ভিত্তিতে মুসলিম দেশসমূহের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সম্পর্ক সংহত, সংরক্ষণ ও জোরদার করিতে সচেষ্ট হইবেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কারণেই আওয়ামী লীগ ও জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক  কার্যক্রম করার সুযোগ পায়। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার হওয়ার পরেও বিভাজনের রাজনীতি বন্ধ করতে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত সব রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে দেশটা গড়ে তুলতে চেষ্টা করেন। ১৯ দফা কর্মসূচি নিয়ে দেশে নতুন বিপ্লব শুরু করেন। নিজের হাতে কোদাল দিয়ে খাল কাটেন এবং খাল কাটা কর্মসূচি নিয়ে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত ছুটে বেড়ান। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই প্রথম ব্যক্তি, যিনি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি শুরু করেন। সে কারণেই তাঁর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কার্যক্রম দেশবাসী খুব স্বল্প সময়ে গ্রহণ করেছিল। এন্টি আওয়ামী, এন্টি ইন্ডিয়া চিন্তার সব মানুষ বিএনপিকে নিজেদের দল হিসেবে বিবেচনা করেছিল। একই রাজনৈতিক মেরুকরণে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীরও সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের আগে সেই সম্পর্কে চরম বৈরিতা তৈরি হয়। এক সময়ের চরম শত্রু আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনি ঐক্য তৈরি করে বিএনপিকে পরাজিত করে। দুই দলের সম্পর্কের সেই ক্ষত ২০২৪-এর জুলাই বিপ্লব পর্যন্ত তাড়িত করেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, ছিয়ান্নব্বই সালে যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না আসত, তাহলে মুসলিম লীগের মতো অবস্থা হতো। সে সময় আওয়ামী লীগের পরিণতি যদি মুসলিম লীগের মতো হতো, তাহলে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশে ফ্যাসিবাদ, কর্তৃত্ববাদের জন্ম হতো না। আওয়ামী লীগকে দানবে রূপান্তরের জন্য কোন রাজনৈতিক শক্তি সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে, তা আত্মসমালোচনার এখনই সময়। 

জুলাই বিপ্লবের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট ও জাতীয় পার্টি ছাড়া অন্য সব রাজনৈতিক দল দম নেওয়ার পরিবেশ পেয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীও রাজনৈতিক বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়েছে। দুই দলের সামনে এখন নতুন চ্যালেঞ্জ, নতুন লড়াই। লড়াই চ্যালেঞ্জের লক্ষ্য ক্ষমতা। আওয়ামী দুঃশাসনে নিষ্পেষিত দেশের পুরোনো রাজনৈতিক দল হিসেবে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হওয়ার লক্ষ্য থাকা অস্বাভাবিক  নয়। বরং এটাই স্বাভাবিক, বাস্তবতা। তবে এ বাস্তবতার মধ্যে দুই দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই বিপ্লবীরা দলটি গঠন করেছেন। সাদা চোখে এটাকে তরুণদের দল, বিপ্লবীদের দল, রাজনীতিতে অনভিজ্ঞদের দল মনে হলেও শিশু বয়সেই এটি অনেক বেশি পরিণত। রাজনৈতিক দল এনসিপি সম্পর্কে মনে হচ্ছে, এর শিকড় অনেক গভীরে প্রোথিত। এই ঘুড়ির নাটাই অভিজ্ঞ কোনো খেলোয়াড়ের হাতে।

ডাক্তারি ও রাজনীতির বিষয়ে আমাদের অগাধ জ্ঞান। কোথাও কোনো আড্ডায় বা সামাজিকগত রবিবার (২০ এপ্রিল) এনসিপি নেতৃবৃন্দ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেন। নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতা এনসিপি সন্দেহের চোখে দেখছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনেক কথা ইসি থেকে শুনতে পাই। ইসিকে নিজেদের জায়গায় সতর্ক থাকতে হবে। এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করা হবে বলে প্রধান উপদেষ্টা যে সময়সীমা জানিয়ে দিয়েছেন, ইসি সে বিষয়ে কাজ শুরু করতে পারে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের ব্যাপারেও তিনি ঈঙ্গিত দেন। তিনি সুস্পষ্ট আভাস দেন যে, সবকিছু ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে হবে। উল্লেখ্য, সরকারপ্রধান যখন বলছেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে তখনো নির্বাচন কমিশন থেকে সাংবাদিকদের বলা হয়েছে, ডিসেম্বরে নির্বাচন করার প্রস্তুতি কমিশনের রয়েছে। ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতির বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনকে কিছু বলা হয়নি। বর্তমান নির্বাচন কমিশন ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে পুনর্গঠন করা হবে কি না সে বিষয়েও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কিছু বলা হয়নি। অথচ এনসিপি নেতা অনেকটা স্পষ্ট করেই জানান দিলেন তাদের শিকড় কতদূর, তারা কোন কাননের ফুল। তারা সরকারের, নাকি সরকার তাদের, আগামী নির্বাচন তাদের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে হবে, নাকি নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতির ওপর নির্ভর করে হবে- তা এনসিপি নেতা স্পষ্ট করেই বুঝিয়ে দিয়েছেন। বলতে গেলে ইশারাই কাফি

একই দিনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতাদের সঙ্গেও মতবিনিময় করে। আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য বিএনপি-জামায়াত যেমন সমমনা দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করছে সেভাবে নতুন দলটিও কাজ শুরু করেছে। তাদেরও মিত্র দরকার। তাদেরও সমমনা দরকার। একলা চলো রাজনীতি তারাও করতে চায় না। তবে মনে রাখতে হবে তাদের পথ আর বিএনপি-জামায়াতের পথ এক নয়। এনসিপির নেতারা বিপ্লব করে রাজনীতিতে এসেছেন। বিপ্লবী থেকে তারা রাজনীতিবিদ হওয়ার চেষ্টা করছেন। আর বিএনপি-জামায়াতের নেতারা রাজনীতি করতে করতে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। অনেক কিছুতেই গতানুগতিক রাজনীতি ও রাজনীতিবিদের সঙ্গে তাদের মিলবে না। যেমন মেলেনি পাকিস্তানের ঝানু রাজনীতিবিদদের সঙ্গে ইমরান খানের। পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন), পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) মতো পুরোনো রাজনৈতিক দলও ইমরানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) কাছে ধরাশায়ী হয়। জনপ্রিয় ক্রিকেটার ইমরান খান ১৯৯৬ সালে তাঁর দলটি প্রতিষ্ঠিত করেন। নিজেকে গুছিয়ে নিতে একটু সময় লেগেছিল। তারপর ২০১৩ সালের আইনসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে নির্বাচিত হয় পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। এরপর ২০১৮ সালে ইমরান খান হন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। মাত্র ২২ বছরের মধ্যে দলটি পাকিস্তানের রাজনীতিতে অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক খেলোয়াড় হয়ে ওঠে।

লেখার শুরুতে আমজনতার একজনের বক্তব্য তুলে ধরেছিলাম। কী ভেবে বা কী বুঝে তিনি বলেছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের কপালে দুঃখ আছে- তা  জানা নেই। তবে এতটুকু বুঝতে পারি, আমজনতার রাজনীতি বোধ অনেক বেশি তীক্ষè। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর থেকে এই দুটি দল যদি এক বলয়ে থেকে রাজনীতি করত, তাহলে হয়তো এখনো তারা ক্ষমতায় থাকত। কেউ থাকত ট্রেজারি বেঞ্চে, কেউবা অপজিশনে। কেউ হতেন প্রধানমন্ত্রী, কেউ বিরোধীদলীয় নেতা। এ দুটি দল যদি একমতে চলতে পারত তাহলে দেশে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের জন্ম হতো না। কোনো রাজনৈতিক নেতার ফাঁসি হতো না। কাউকে দেশান্তরী হতে হতো না। ব্যাপক লুটপাট, চুরি, দুর্নীতি, অর্থ পাচারে দেউলিয়া হতো না দেশ। মাথাপিছু লাখ টাকা ঋণের বোঝা চাপত না। জুলাই বিপ্লবের পর এখন যদি ফের কোনো মরীচিকার মোহে বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে বৈরিতা তৈরি হয়, তাহলে অতীতের চেয়ে ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে।  যারা নতুন এসেছে, তারা মননে মেধায় জেন-জি। এরা অন্যকে ক্ষমতার চেয়ারে বসানোর জন্য রাজনৈতিক দল গঠন করেনি। আবার বিএনপি বা জামায়াতকে ক্ষমতার আসনে বরণ করার জন্য বিপ্লবীদের অন্তর্বর্তী সরকার ফুলের মালা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে- এটা ভাবারও কারণ নেই। সুতরাং এবারই শেষ সুযোগ। ঐক্যে থাকলে সিংহাসন। অনৈক্যে নিশ্চিত নির্বাসন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ