শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৮, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

ডাক্তারি ও রাজনীতির বিষয়ে আমাদের অগাধ জ্ঞান। কোথাও কোনো আড্ডায় বা সামাজিক অনুষ্ঠানে দুটি হাঁচি দেওয়ার পর কেউ যদি বলেন, হাঁচিটা আমার সমস্যা, কী করব বুঝতে পারছি না। কত ডাক্তার দেখালাম কাজ হচ্ছে না-  সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত প্রায় সবাই কোনো না কোনো পরামর্শ দেবেন। কেউ কেউ ওষুধের নামও বলে দেবেন। কখন কতটুকু খেতে হবে তাও বলে দেবেন। একইভাবে বর্তমান সময়ে কোথাও বসে যদি কেউ বলেন, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে যা শুরু হয়েছে তাতে দেশটার যে কী হবে বুঝতে পারছি না- বাক্যটি শেষ হওয়ার আগেই কেউ না কেউ উত্তর দেবেন। তারপর শুরু হবে ধারাবাহিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণ। দুই দিন আগে আমজনতার এক রাজনৈতিক আড্ডায় একজন বলছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের এবারই শেষ সুযোগ। ছিয়ানব্বই সালের মতো এবারও যদি না বোঝে, তাহলে এ দুই দলের কপালে দুঃখ আছে।

আওয়ামী লীগ, বাকশাল ও খন্দকার মোশতাকের পর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশে একটি নতুন ধারার, নতুন চিন্তার রাজনীতির প্রবর্তন করেন। বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের বন্ধ দরজা তিনিই খুলে দিয়েছিলেন। সংবিধানের প্রস্তাবনায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সংযোজন করা হয়। বাঙালি জাতীয়তাবাদ অপসারণ করে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ধর্মভিত্তিক রাজনীতির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয় এবং দলগুলোর নিবন্ধনের অনুমতি দেওয়া হয়। সংবিধানের মূলনীতি থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দিয়ে সংবিধানের প্রস্তাবনার আগে সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস যুক্ত করা হয়। সংবিধানে ২৫(২) অনুচ্ছেদ সংযোজন করে বলা হয়, রাষ্ট্র ইসলামী সংহতির ভিত্তিতে মুসলিম দেশসমূহের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সম্পর্ক সংহত, সংরক্ষণ ও জোরদার করিতে সচেষ্ট হইবেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কারণেই আওয়ামী লীগ ও জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক  কার্যক্রম করার সুযোগ পায়। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার হওয়ার পরেও বিভাজনের রাজনীতি বন্ধ করতে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত সব রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে দেশটা গড়ে তুলতে চেষ্টা করেন। ১৯ দফা কর্মসূচি নিয়ে দেশে নতুন বিপ্লব শুরু করেন। নিজের হাতে কোদাল দিয়ে খাল কাটেন এবং খাল কাটা কর্মসূচি নিয়ে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত ছুটে বেড়ান। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই প্রথম ব্যক্তি, যিনি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি শুরু করেন। সে কারণেই তাঁর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কার্যক্রম দেশবাসী খুব স্বল্প সময়ে গ্রহণ করেছিল। এন্টি আওয়ামী, এন্টি ইন্ডিয়া চিন্তার সব মানুষ বিএনপিকে নিজেদের দল হিসেবে বিবেচনা করেছিল। একই রাজনৈতিক মেরুকরণে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীরও সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের আগে সেই সম্পর্কে চরম বৈরিতা তৈরি হয়। এক সময়ের চরম শত্রু আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনি ঐক্য তৈরি করে বিএনপিকে পরাজিত করে। দুই দলের সম্পর্কের সেই ক্ষত ২০২৪-এর জুলাই বিপ্লব পর্যন্ত তাড়িত করেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, ছিয়ান্নব্বই সালে যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না আসত, তাহলে মুসলিম লীগের মতো অবস্থা হতো। সে সময় আওয়ামী লীগের পরিণতি যদি মুসলিম লীগের মতো হতো, তাহলে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশে ফ্যাসিবাদ, কর্তৃত্ববাদের জন্ম হতো না। আওয়ামী লীগকে দানবে রূপান্তরের জন্য কোন রাজনৈতিক শক্তি সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে, তা আত্মসমালোচনার এখনই সময়। 

জুলাই বিপ্লবের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট ও জাতীয় পার্টি ছাড়া অন্য সব রাজনৈতিক দল দম নেওয়ার পরিবেশ পেয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীও রাজনৈতিক বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়েছে। দুই দলের সামনে এখন নতুন চ্যালেঞ্জ, নতুন লড়াই। লড়াই চ্যালেঞ্জের লক্ষ্য ক্ষমতা। আওয়ামী দুঃশাসনে নিষ্পেষিত দেশের পুরোনো রাজনৈতিক দল হিসেবে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হওয়ার লক্ষ্য থাকা অস্বাভাবিক  নয়। বরং এটাই স্বাভাবিক, বাস্তবতা। তবে এ বাস্তবতার মধ্যে দুই দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই বিপ্লবীরা দলটি গঠন করেছেন। সাদা চোখে এটাকে তরুণদের দল, বিপ্লবীদের দল, রাজনীতিতে অনভিজ্ঞদের দল মনে হলেও শিশু বয়সেই এটি অনেক বেশি পরিণত। রাজনৈতিক দল এনসিপি সম্পর্কে মনে হচ্ছে, এর শিকড় অনেক গভীরে প্রোথিত। এই ঘুড়ির নাটাই অভিজ্ঞ কোনো খেলোয়াড়ের হাতে।

ডাক্তারি ও রাজনীতির বিষয়ে আমাদের অগাধ জ্ঞান। কোথাও কোনো আড্ডায় বা সামাজিকগত রবিবার (২০ এপ্রিল) এনসিপি নেতৃবৃন্দ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেন। নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতা এনসিপি সন্দেহের চোখে দেখছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনেক কথা ইসি থেকে শুনতে পাই। ইসিকে নিজেদের জায়গায় সতর্ক থাকতে হবে। এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করা হবে বলে প্রধান উপদেষ্টা যে সময়সীমা জানিয়ে দিয়েছেন, ইসি সে বিষয়ে কাজ শুরু করতে পারে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের ব্যাপারেও তিনি ঈঙ্গিত দেন। তিনি সুস্পষ্ট আভাস দেন যে, সবকিছু ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে হবে। উল্লেখ্য, সরকারপ্রধান যখন বলছেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে তখনো নির্বাচন কমিশন থেকে সাংবাদিকদের বলা হয়েছে, ডিসেম্বরে নির্বাচন করার প্রস্তুতি কমিশনের রয়েছে। ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতির বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনকে কিছু বলা হয়নি। বর্তমান নির্বাচন কমিশন ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে পুনর্গঠন করা হবে কি না সে বিষয়েও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কিছু বলা হয়নি। অথচ এনসিপি নেতা অনেকটা স্পষ্ট করেই জানান দিলেন তাদের শিকড় কতদূর, তারা কোন কাননের ফুল। তারা সরকারের, নাকি সরকার তাদের, আগামী নির্বাচন তাদের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে হবে, নাকি নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতির ওপর নির্ভর করে হবে- তা এনসিপি নেতা স্পষ্ট করেই বুঝিয়ে দিয়েছেন। বলতে গেলে ইশারাই কাফি

একই দিনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতাদের সঙ্গেও মতবিনিময় করে। আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য বিএনপি-জামায়াত যেমন সমমনা দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করছে সেভাবে নতুন দলটিও কাজ শুরু করেছে। তাদেরও মিত্র দরকার। তাদেরও সমমনা দরকার। একলা চলো রাজনীতি তারাও করতে চায় না। তবে মনে রাখতে হবে তাদের পথ আর বিএনপি-জামায়াতের পথ এক নয়। এনসিপির নেতারা বিপ্লব করে রাজনীতিতে এসেছেন। বিপ্লবী থেকে তারা রাজনীতিবিদ হওয়ার চেষ্টা করছেন। আর বিএনপি-জামায়াতের নেতারা রাজনীতি করতে করতে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। অনেক কিছুতেই গতানুগতিক রাজনীতি ও রাজনীতিবিদের সঙ্গে তাদের মিলবে না। যেমন মেলেনি পাকিস্তানের ঝানু রাজনীতিবিদদের সঙ্গে ইমরান খানের। পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন), পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) মতো পুরোনো রাজনৈতিক দলও ইমরানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) কাছে ধরাশায়ী হয়। জনপ্রিয় ক্রিকেটার ইমরান খান ১৯৯৬ সালে তাঁর দলটি প্রতিষ্ঠিত করেন। নিজেকে গুছিয়ে নিতে একটু সময় লেগেছিল। তারপর ২০১৩ সালের আইনসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে নির্বাচিত হয় পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। এরপর ২০১৮ সালে ইমরান খান হন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। মাত্র ২২ বছরের মধ্যে দলটি পাকিস্তানের রাজনীতিতে অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক খেলোয়াড় হয়ে ওঠে।

লেখার শুরুতে আমজনতার একজনের বক্তব্য তুলে ধরেছিলাম। কী ভেবে বা কী বুঝে তিনি বলেছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের কপালে দুঃখ আছে- তা  জানা নেই। তবে এতটুকু বুঝতে পারি, আমজনতার রাজনীতি বোধ অনেক বেশি তীক্ষè। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর থেকে এই দুটি দল যদি এক বলয়ে থেকে রাজনীতি করত, তাহলে হয়তো এখনো তারা ক্ষমতায় থাকত। কেউ থাকত ট্রেজারি বেঞ্চে, কেউবা অপজিশনে। কেউ হতেন প্রধানমন্ত্রী, কেউ বিরোধীদলীয় নেতা। এ দুটি দল যদি একমতে চলতে পারত তাহলে দেশে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের জন্ম হতো না। কোনো রাজনৈতিক নেতার ফাঁসি হতো না। কাউকে দেশান্তরী হতে হতো না। ব্যাপক লুটপাট, চুরি, দুর্নীতি, অর্থ পাচারে দেউলিয়া হতো না দেশ। মাথাপিছু লাখ টাকা ঋণের বোঝা চাপত না। জুলাই বিপ্লবের পর এখন যদি ফের কোনো মরীচিকার মোহে বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে বৈরিতা তৈরি হয়, তাহলে অতীতের চেয়ে ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে।  যারা নতুন এসেছে, তারা মননে মেধায় জেন-জি। এরা অন্যকে ক্ষমতার চেয়ারে বসানোর জন্য রাজনৈতিক দল গঠন করেনি। আবার বিএনপি বা জামায়াতকে ক্ষমতার আসনে বরণ করার জন্য বিপ্লবীদের অন্তর্বর্তী সরকার ফুলের মালা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে- এটা ভাবারও কারণ নেই। সুতরাং এবারই শেষ সুযোগ। ঐক্যে থাকলে সিংহাসন। অনৈক্যে নিশ্চিত নির্বাসন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা