শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৮, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

ডাক্তারি ও রাজনীতির বিষয়ে আমাদের অগাধ জ্ঞান। কোথাও কোনো আড্ডায় বা সামাজিক অনুষ্ঠানে দুটি হাঁচি দেওয়ার পর কেউ যদি বলেন, হাঁচিটা আমার সমস্যা, কী করব বুঝতে পারছি না। কত ডাক্তার দেখালাম কাজ হচ্ছে না-  সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত প্রায় সবাই কোনো না কোনো পরামর্শ দেবেন। কেউ কেউ ওষুধের নামও বলে দেবেন। কখন কতটুকু খেতে হবে তাও বলে দেবেন। একইভাবে বর্তমান সময়ে কোথাও বসে যদি কেউ বলেন, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে যা শুরু হয়েছে তাতে দেশটার যে কী হবে বুঝতে পারছি না- বাক্যটি শেষ হওয়ার আগেই কেউ না কেউ উত্তর দেবেন। তারপর শুরু হবে ধারাবাহিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণ। দুই দিন আগে আমজনতার এক রাজনৈতিক আড্ডায় একজন বলছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের এবারই শেষ সুযোগ। ছিয়ানব্বই সালের মতো এবারও যদি না বোঝে, তাহলে এ দুই দলের কপালে দুঃখ আছে।

আওয়ামী লীগ, বাকশাল ও খন্দকার মোশতাকের পর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশে একটি নতুন ধারার, নতুন চিন্তার রাজনীতির প্রবর্তন করেন। বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের বন্ধ দরজা তিনিই খুলে দিয়েছিলেন। সংবিধানের প্রস্তাবনায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সংযোজন করা হয়। বাঙালি জাতীয়তাবাদ অপসারণ করে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ধর্মভিত্তিক রাজনীতির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয় এবং দলগুলোর নিবন্ধনের অনুমতি দেওয়া হয়। সংবিধানের মূলনীতি থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দিয়ে সংবিধানের প্রস্তাবনার আগে সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস যুক্ত করা হয়। সংবিধানে ২৫(২) অনুচ্ছেদ সংযোজন করে বলা হয়, রাষ্ট্র ইসলামী সংহতির ভিত্তিতে মুসলিম দেশসমূহের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সম্পর্ক সংহত, সংরক্ষণ ও জোরদার করিতে সচেষ্ট হইবেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কারণেই আওয়ামী লীগ ও জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক  কার্যক্রম করার সুযোগ পায়। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার হওয়ার পরেও বিভাজনের রাজনীতি বন্ধ করতে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত সব রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে দেশটা গড়ে তুলতে চেষ্টা করেন। ১৯ দফা কর্মসূচি নিয়ে দেশে নতুন বিপ্লব শুরু করেন। নিজের হাতে কোদাল দিয়ে খাল কাটেন এবং খাল কাটা কর্মসূচি নিয়ে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত ছুটে বেড়ান। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই প্রথম ব্যক্তি, যিনি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি শুরু করেন। সে কারণেই তাঁর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কার্যক্রম দেশবাসী খুব স্বল্প সময়ে গ্রহণ করেছিল। এন্টি আওয়ামী, এন্টি ইন্ডিয়া চিন্তার সব মানুষ বিএনপিকে নিজেদের দল হিসেবে বিবেচনা করেছিল। একই রাজনৈতিক মেরুকরণে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীরও সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের আগে সেই সম্পর্কে চরম বৈরিতা তৈরি হয়। এক সময়ের চরম শত্রু আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনি ঐক্য তৈরি করে বিএনপিকে পরাজিত করে। দুই দলের সম্পর্কের সেই ক্ষত ২০২৪-এর জুলাই বিপ্লব পর্যন্ত তাড়িত করেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, ছিয়ান্নব্বই সালে যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না আসত, তাহলে মুসলিম লীগের মতো অবস্থা হতো। সে সময় আওয়ামী লীগের পরিণতি যদি মুসলিম লীগের মতো হতো, তাহলে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশে ফ্যাসিবাদ, কর্তৃত্ববাদের জন্ম হতো না। আওয়ামী লীগকে দানবে রূপান্তরের জন্য কোন রাজনৈতিক শক্তি সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে, তা আত্মসমালোচনার এখনই সময়। 

জুলাই বিপ্লবের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট ও জাতীয় পার্টি ছাড়া অন্য সব রাজনৈতিক দল দম নেওয়ার পরিবেশ পেয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীও রাজনৈতিক বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়েছে। দুই দলের সামনে এখন নতুন চ্যালেঞ্জ, নতুন লড়াই। লড়াই চ্যালেঞ্জের লক্ষ্য ক্ষমতা। আওয়ামী দুঃশাসনে নিষ্পেষিত দেশের পুরোনো রাজনৈতিক দল হিসেবে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হওয়ার লক্ষ্য থাকা অস্বাভাবিক  নয়। বরং এটাই স্বাভাবিক, বাস্তবতা। তবে এ বাস্তবতার মধ্যে দুই দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই বিপ্লবীরা দলটি গঠন করেছেন। সাদা চোখে এটাকে তরুণদের দল, বিপ্লবীদের দল, রাজনীতিতে অনভিজ্ঞদের দল মনে হলেও শিশু বয়সেই এটি অনেক বেশি পরিণত। রাজনৈতিক দল এনসিপি সম্পর্কে মনে হচ্ছে, এর শিকড় অনেক গভীরে প্রোথিত। এই ঘুড়ির নাটাই অভিজ্ঞ কোনো খেলোয়াড়ের হাতে।

ডাক্তারি ও রাজনীতির বিষয়ে আমাদের অগাধ জ্ঞান। কোথাও কোনো আড্ডায় বা সামাজিকগত রবিবার (২০ এপ্রিল) এনসিপি নেতৃবৃন্দ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেন। নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতা এনসিপি সন্দেহের চোখে দেখছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনেক কথা ইসি থেকে শুনতে পাই। ইসিকে নিজেদের জায়গায় সতর্ক থাকতে হবে। এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করা হবে বলে প্রধান উপদেষ্টা যে সময়সীমা জানিয়ে দিয়েছেন, ইসি সে বিষয়ে কাজ শুরু করতে পারে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের ব্যাপারেও তিনি ঈঙ্গিত দেন। তিনি সুস্পষ্ট আভাস দেন যে, সবকিছু ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে হবে। উল্লেখ্য, সরকারপ্রধান যখন বলছেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে তখনো নির্বাচন কমিশন থেকে সাংবাদিকদের বলা হয়েছে, ডিসেম্বরে নির্বাচন করার প্রস্তুতি কমিশনের রয়েছে। ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতির বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনকে কিছু বলা হয়নি। বর্তমান নির্বাচন কমিশন ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে পুনর্গঠন করা হবে কি না সে বিষয়েও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কিছু বলা হয়নি। অথচ এনসিপি নেতা অনেকটা স্পষ্ট করেই জানান দিলেন তাদের শিকড় কতদূর, তারা কোন কাননের ফুল। তারা সরকারের, নাকি সরকার তাদের, আগামী নির্বাচন তাদের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে হবে, নাকি নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতির ওপর নির্ভর করে হবে- তা এনসিপি নেতা স্পষ্ট করেই বুঝিয়ে দিয়েছেন। বলতে গেলে ইশারাই কাফি

একই দিনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতাদের সঙ্গেও মতবিনিময় করে। আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য বিএনপি-জামায়াত যেমন সমমনা দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করছে সেভাবে নতুন দলটিও কাজ শুরু করেছে। তাদেরও মিত্র দরকার। তাদেরও সমমনা দরকার। একলা চলো রাজনীতি তারাও করতে চায় না। তবে মনে রাখতে হবে তাদের পথ আর বিএনপি-জামায়াতের পথ এক নয়। এনসিপির নেতারা বিপ্লব করে রাজনীতিতে এসেছেন। বিপ্লবী থেকে তারা রাজনীতিবিদ হওয়ার চেষ্টা করছেন। আর বিএনপি-জামায়াতের নেতারা রাজনীতি করতে করতে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। অনেক কিছুতেই গতানুগতিক রাজনীতি ও রাজনীতিবিদের সঙ্গে তাদের মিলবে না। যেমন মেলেনি পাকিস্তানের ঝানু রাজনীতিবিদদের সঙ্গে ইমরান খানের। পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন), পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) মতো পুরোনো রাজনৈতিক দলও ইমরানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) কাছে ধরাশায়ী হয়। জনপ্রিয় ক্রিকেটার ইমরান খান ১৯৯৬ সালে তাঁর দলটি প্রতিষ্ঠিত করেন। নিজেকে গুছিয়ে নিতে একটু সময় লেগেছিল। তারপর ২০১৩ সালের আইনসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে নির্বাচিত হয় পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। এরপর ২০১৮ সালে ইমরান খান হন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। মাত্র ২২ বছরের মধ্যে দলটি পাকিস্তানের রাজনীতিতে অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক খেলোয়াড় হয়ে ওঠে।

লেখার শুরুতে আমজনতার একজনের বক্তব্য তুলে ধরেছিলাম। কী ভেবে বা কী বুঝে তিনি বলেছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের কপালে দুঃখ আছে- তা  জানা নেই। তবে এতটুকু বুঝতে পারি, আমজনতার রাজনীতি বোধ অনেক বেশি তীক্ষè। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর থেকে এই দুটি দল যদি এক বলয়ে থেকে রাজনীতি করত, তাহলে হয়তো এখনো তারা ক্ষমতায় থাকত। কেউ থাকত ট্রেজারি বেঞ্চে, কেউবা অপজিশনে। কেউ হতেন প্রধানমন্ত্রী, কেউ বিরোধীদলীয় নেতা। এ দুটি দল যদি একমতে চলতে পারত তাহলে দেশে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের জন্ম হতো না। কোনো রাজনৈতিক নেতার ফাঁসি হতো না। কাউকে দেশান্তরী হতে হতো না। ব্যাপক লুটপাট, চুরি, দুর্নীতি, অর্থ পাচারে দেউলিয়া হতো না দেশ। মাথাপিছু লাখ টাকা ঋণের বোঝা চাপত না। জুলাই বিপ্লবের পর এখন যদি ফের কোনো মরীচিকার মোহে বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে বৈরিতা তৈরি হয়, তাহলে অতীতের চেয়ে ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে।  যারা নতুন এসেছে, তারা মননে মেধায় জেন-জি। এরা অন্যকে ক্ষমতার চেয়ারে বসানোর জন্য রাজনৈতিক দল গঠন করেনি। আবার বিএনপি বা জামায়াতকে ক্ষমতার আসনে বরণ করার জন্য বিপ্লবীদের অন্তর্বর্তী সরকার ফুলের মালা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে- এটা ভাবারও কারণ নেই। সুতরাং এবারই শেষ সুযোগ। ঐক্যে থাকলে সিংহাসন। অনৈক্যে নিশ্চিত নির্বাসন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসুন ঐক্যবদ্ধ থেকে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাই : মির্জা ফখরুল
আসুন ঐক্যবদ্ধ থেকে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাই : মির্জা ফখরুল

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা