শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই

যেখানে যাই সেখানেই মানুষের কাছ থেকে প্রশ্ন আসে- নির্বাচন কবে হবে? দেশের মানুষ নির্বাচনের জন্য উন্মুখ বছরের পর বছর ধরে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার পাশাপাশি সর্বস্তরের মানুষ রাজপথে নেমেছিল গণতন্ত্রহীনতার অপমান থেকে রক্ষা পেতে। শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের কর্তৃত্ববাদী শাসন অবসানের পর দীর্ঘ আট মাস কেটে গেলেও নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি নির্বাচন বিষয়ে স্পষ্ট হতে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপির একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন।  দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর আশা ছিল, এ বৈঠকে নির্বাচন সম্পর্কিত সুস্পষ্ট রোডম্যাপ পাওয়া যাবে। এ নিয়ে জনমনে যে প্রশ্ন রয়েছে তার সদুত্তর মিলবে।

বিএনপির সাত সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে। অন্তর্বর্তী সরকারকে বিএনপি যৌক্তিক কারণেই নিজেদের সরকার বলে মনে করে। কারণ বিএনপিসহ স্বৈরশাসনবিরোধী দলগুলোর আন্দোলনের ফসল এ অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু বৈঠক শেষে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলতে বাধ্য হয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় একেবারেই সন্তুষ্ট হতে পারেনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। বিএনপির প্রতিনিধিদল সরকারপ্রধানের কাছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সুস্পষ্ট তারিখ জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সুনির্দিষ্টভাবে কোনো ডেডলাইন দেননি প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বরাবরের মতোই ডিসেম্বর থেকে জুন মাসের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে সাফ সাফ বলে দেওয়া হয়েছে, ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচন চান।

বিএনপির পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসা হয়েছিল আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে। নিছক চা পান বা খোশগল্পের জন্য নয়। কবে নির্বাচন হবে সে ডেডলাইন সম্পর্কে অবহিত হওয়াও ছিল তাদের উদ্দেশ্য। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা কথামালা দিয়েই বিএনপি প্রতিনিধিদলকে বিদায় করেছেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেননি, ডিসেম্বরে ভোট হবে না। বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে ছাব্বিশের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ডিসেম্বরের মধ্যেই ভোট হতে হবে। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা না দেওয়ায় বিএনপি যে অসন্তুষ্ট সেটিও স্পষ্ট করা হয়েছে সাংবাদিকদের কাছে।

ফ্যাসিবাদী শাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘ পৌনে ১৬ বছর নিষ্পেষিত হয়েছে বিএনপি। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন চাওয়ার পাশাপাশি এ নিয়ে রোডম্যাপ চেয়ে আসছিল।

কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে ধরি মাছ না ছুঁই পানি নীতি অবলম্বন করা হচ্ছিল। প্রথমে বলা হচ্ছিল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। পরে বলা হলো কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরে আর বেশি সংস্কার চাইলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। হঠাৎ করে কোনো কোনো উপদেষ্টার পাখা গজাতে শুরু করল। এদের একজন বলে বসলেন, জনগণ নাকি তাদের পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চায়। আরেকজন দাবি করলেন, এ সরকার নাকি অনির্বাচিত নয়। সোজা কথায় অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টার আচরণে জনমনে যে সন্দেহ দানা বেঁধে উঠছে তা প্রত্যাশিত ছিল না। এ প্রেক্ষাপটে সরকারের অবস্থান জানতে ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির শীর্ষস্থানীয় আটজন নেতা। প্রতিনিধিদলে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে কোনো সুস্পষ্ট জবাব পাওয়া যায়নি। বিএনপি মহাসচিব প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তাঁর কাছে দেশে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দ্রুত করণীয় কিছু বিষয়ে মতামত ও পরামর্শ শীর্ষক এ চিঠি হস্তান্তর করেন।

চিঠিতে বিএনপি উল্লেখ করে, দীর্ঘ ১৬ বছরের লড়াইয়ে ১৭০০-এর বেশি বিরোধী নেতা-কর্মী গুম, সহস্রাধিক খুন এবং ৬০ লাখের বেশি নেতা-কর্মী আহত, পঙ্গু ও গায়েবি মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে ২ সহস্রাধিক তরুণ, ছাত্র, শ্রমিক ও নারী-শিশু জীবন উৎসর্গ করেছেন এবং আরও কয়েক হাজার আহত ও পঙ্গু হয়েছেন। ফ্যাসিবাদের পতন এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াইকে অসীম আত্মত্যাগ ও সাহসী লড়াইয়ের এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস বলে অভিহিত করেছে বিএনপি।

চিঠিতে বলা হয়, মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে গণতন্ত্র ও মানবিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রতিটি লড়াইয়ের নেতৃত্বদানকারী বা সক্রিয় অংশীদার হিসেবে বিএনপি সর্বদা জনগণের কল্যাণে কাজ করে এসেছে। সেই লক্ষ্যে বিএনপি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের সুফল জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে এবং তাদের আকাক্সক্ষা পূরণে একটি টেকসই ক্ষেত্র তৈরির জন্য সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার ভার গ্রহণে অধ্যাপক ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন জানিয়েছে এবং পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে ও সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। বিএনপি আশা প্রকাশ করে, অধ্যাপক ইউনূস ও তাঁর নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা হলো- দ্রুত ফ্যাসিবাদী দল, তাদের দলীয় সরকার ও সহযোগীদের আইনের আওতায় এনে গণবিরোধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার, দুর্নীতি ও লুটপাটের বিচার এবং পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা, নিহত ও আহতদের ক্ষতিপূরণ ও সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা, দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলার উন্নতি ঘটানো এবং দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের হাতে রাষ্ট্রক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া।

বিএনপি গণতন্ত্রের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ দল। স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এ দলের প্রতিষ্ঠাতা। বাকশালী শাসনের অবসান ঘটিয়ে তিনি দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। এরশাদের সেনা-শাসনের বিরুদ্ধে গণ অভ্যুত্থান গড়ে তুলতে নেতৃত্ব দিয়েছে বিএনপি। নির্যাতিত হয়েছে কিন্তু তারা স্বৈরাচারের সঙ্গে আপস করেনি। ওয়ান-ইলেভেনের অবৈধ শাসকরা বিএনপির ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে তা শিউরে ওঠার মতো। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে ভরা হয়েছে মিথ্যা অভিযোগে। শহীদ জিয়া ও বেগম খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমানের ওপর পৈশাচিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। তাঁকে পঙ্গু করার ষড়যন্ত্র চলেছে। তারপরও বিএনপিকে মাথানত করানো যায়নি। আওয়ামী দুঃশাসনের পৌনে ষোল বছরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা ও হামলার নির্মম শিকার হয়েছেন শহীদ জিয়ার শিষ্যরা। কিন্তু তারা মাথানত করেননি। এ সময়ে বিএনপিতে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা চলেছে। দলীয় নিবেদিতপ্রাণ কর্মীরা তা রুখে দিয়েছেন। মুনাফিকদের মতো বিএনপি বা অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ছাত্রলীগ সেজে তস্কর বৃত্তিতে জড়িত হয়নি।

বিএনপি দেশ পরিচালনায় জনগণকেই অথরিটি মনে করে। কীভাবে দেশ চলবে তা দেশের মালিক মোক্তার জনগণই নির্ধারণ করবে। এ কারণে বিএনপি দ্রুত নির্বাচন চায়। সংস্কার কিংবা অন্য কোনো অজুহাতে নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা হলে জনগণ তা মেনে নেবে না।

হঠাৎ গজিয়ে ওঠা কিছু রাজনৈতিক দল আবিষ্কার করছে বিএনপি নাকি সংস্কার চায় না। অথচ বিএনপির আত্মপ্রকাশ সংস্কারের লক্ষ্য নিয়ে। দেশে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি প্রবর্তন করেছে বিএনপি শহীদ জিয়ার নেতৃত্বে। দেশের কৃষিব্যবস্থার সংস্কারে শহীদ জিয়া যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন তা ছিল সুদূরপ্রসারী। দেশের রাজনৈতিক সংস্কারের কৃতিত্বও তাঁর পাওনা। বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি রপ্তানি শুরু হয় বিএনপি আমলেই। আর তাই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, পত্রপত্রিকা খুললেই সংস্কার আর সংস্কার। সংস্কার শুরু করেছে বিএনপি।  শহীদ জিয়া প্রথম সংস্কার শুরু করেন খাল খননের মধ্য দিয়ে। বিএনপি যদি জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসে তাহলে বাংলাদেশের সব খাল খনন করে জীবিত করা হবে। প্রথম কাজ হবে খাল খনন কর্মসূচি। রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের লক্ষ্যে দেশের জনগণের স্বার্থে ৩১ দফা বাস্তবায়ন অত্যন্ত জরুরি।

এর মধ্য দিয়েই বাংলাদেশে শান্তি ফিরে আসবে। সব সেক্টর দুর্নীতিমুক্ত হবে। দেশে থাকবে না একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা।  আর সে জন্যই আগে দরকার নির্বাচন। এটি আজ সবচেয়ে বড় জনদাবি।

লেখক : যুগ্ম মহাসচিব, বিএনপি। সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
সর্বশেষ খবর
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বরিশালে ভাড়া বাসা থেকে শিক্ষকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে ভাড়া বাসা থেকে শিক্ষকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শুক্রবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শুক্রবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিলে সেনাকল্যাণ ভবনের আগুন এক ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে
মতিঝিলে সেনাকল্যাণ ভবনের আগুন এক ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক
২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে
সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত
কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা
জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১
অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা
গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন
কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান
যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন
ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু
জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতবর্ষী ধানের চারার হাট
শতবর্ষী ধানের চারার হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন

দেখা মিলছে না রানি মাছের
দেখা মিলছে না রানি মাছের

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নগর জীবন

বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ
বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠকানো হয়েছে আমাদের
ঠকানো হয়েছে আমাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান
মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান

নগর জীবন

৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা
৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা

নগর জীবন

বাজুসের ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন
বাজুসের ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে

নগর জীবন