শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

চেনা যায় সহজেই

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
চেনা যায় সহজেই

ভাষা দিয়ে চেনা যায়, চেনা যায় ক্ষমতা দিয়েও। ভাষা বরং অধিক, ক্ষমতার চেয়ে। মুখ খুললেই বক্তার পরিচয় হেসে-খেলে কিংবা রেগে-মেগে বের হয়ে আসে। ভাষা পারে চুম্বকের মতো কাছে টেনে নিতে এবং যন্ত্রের মতো ঠেলে দিতে দূরে। কাছে টেনে নেওয়াটা বিশেষভাবে ঘটে প্রবাসে। প্রবাসে বাঙালি মাত্রই বাঙালির মিত্র, শত্রুতে পরিণত হওয়ার আগে। এ বিষয়ে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা অনেকেরই রয়েছে, আমারও আছে বলে দাবি করতে পারি। আজ থেকে পঁয়ষট্টি বছর আগে আমি বিদেশে গিয়েছিলাম পড়তে। তখন আমরা পাকিস্তানি। সেই পরিচয়েই গিয়েছি ব্রিটিশ কাউন্সিলের বৃত্তি নিয়ে। উর্দুভাষী যে পাকিস্তানিরা সহযাত্রী ছিল আমার, তাদের কারও কারও সঙ্গে যে বন্ধুত্ব হয়নি তা নয়, হয়েছে। কিন্তু বিদেশে পা দিয়ে বাঙালিমাত্রকেই বন্ধু মনে হয়েছে, সে বাঙালি যে রাষ্ট্রেরই নাগরিক হোক। ভারত-পাকিস্তান তখন শত্রুর সম্পর্ক, কিন্তু সেই শত্রুতা ভারতীয় বাঙালিদের আপনজন ভাবার পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়ায়নি। পরে একাত্তর সালে, ভাষার টানের আত্মীয়তাটা আবার দেখেছি। হিন্দুধর্মের মানুষমাত্রই কাফের ছিল পাকিস্তানি হানাদারদের কাছে। তবে এমন ঘটনা গল্পে নয় বাস্তবেই ঘটেছে যে বিমানবিহারীকে তার নাম শুনে তারা ছেড়ে দিয়েছে, বিহারী ভেবে, কিন্তু তাজুল ইসলামকে নানাভাবে যাচাইবাছাই করে দেখেছে লোকটা জয় বাংলার মানুষ কি না, সেটা জানার জন্য। ১৬ ডিসেম্বরের পরে নিজের চোখে দেখেছি কাপ্তানবাজারের কসাইপাড়ার যে বিহারিরা কসম খাওয়া পাকিস্তানি ছিল, বাঙালি নিধন যাদের ধর্মীয় কর্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছিল, তাদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিহারি এবং অবশ্যই হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত সদস্যদের কী অসামান্য দোস্তালি! জড়িয়ে ধরছে, গলাগলি করছে, টেনে নিয়ে চা খাওয়াচ্ছে, পাটনা ও মুঙ্গেরের খবর আদানপ্রদান করছে। ধর্ম ও রাষ্ট্র মিথ্যা হয়ে গেছে ভাষার হাতে পড়ে। হ্যাঁ, ভাষা এ ক্ষমতা রাখে বৈকি। রাখতে থাকবে।

ভাষা দিয়ে চেনা যায়, চেনা যায় ক্ষমতা দিয়েও। ভাষা বরং অধিক, ক্ষমতার চেয়েকিন্তু তবু অনেক ক্ষেত্রেই ভাষার চেয়ে বেশি জোরদার হয় রাষ্ট্র, সমাজ ও অর্থের শক্তি। সেই শক্তি ক্ষমতা রাখে ভাষাকে জব্দ করার। বাঙালিরা যে দুটি রাষ্ট্রে ভাগ হয়েছে, সেটা ভাষার কারণে নয়, ক্ষমতার কারণে। ক্ষমতা ছিল রাষ্ট্র ও রাজনীতির হাতে, সেই ক্ষমতায় বলীয়ান যারা, ভূখণ্ডকে তারা দুই টুকরা করে ছেড়েছে। আর বাংলাদেশেও বাঙালিরা যে এক নয় তার কারণ কারও হাতে ক্ষমতা আছে, কারও হাতে ক্ষমতা নেই। ক্ষমতাবানরা আগে ছিল অবাঙালি, এখন যারা ক্ষমতায়, তারা বাঙালিই বটে, কিন্তু ক্ষমতা পেয়ে বাংলা ভাষা ব্যবহার করছে কম, কথাবার্তায় বাংলা বলে ইংরেজি মিশিয়ে।

যার কথায় যত বেশি ইংরেজি শব্দ, বুঝতে হবে সে ব্যক্তি তত অধিক ক্ষমতাবান। অন্য প্রমাণের দরকার পড়ে না, ওই একটি প্রমাণই যথেষ্ট, এই সত্য প্রমাণের জন্য যে ক্ষমতাবানরা বাঙালি থাকছে না, থাকতে চাইছে না, যতই উঠছে ততই বিচ্যুত হচ্ছে তাদের আদি বাঙালিত্ব থেকে। এ ভূখণ্ডের আদিবাসীরা আগের কালে ক্ষমতাবঞ্চিত ছিল, এখনো তাই। তাদের ভাষা যখন রাষ্ট্রভাষা হয় তখনো তা রাষ্ট্রের ভাষা হয় না। কেননা রাষ্ট্র ও ক্ষমতা তাদের হাতে নেই। রয়েছে তাদের হাতে, যারা বাংলা বলতে অনাগ্রহী।

ক্ষমতা যে ভাষার চেয়ে জোরদার, সে অভিজ্ঞতা লাভ আমার ওই প্রথম প্রবাসকালেই ঘটেছিল, ঢাকায় ফেরার পথে বাঙালির শহর কলকাতায় থেমে। কলকাতায় এসেছিলাম জল ও স্থলপথে। জাহাজে যে কজন বাঙালি ছিল সবার সঙ্গেই খাতির জমেছিল, আমরা তিন বাঙালি তো একই কেবিনে থেকেছি, বিশ দিন। করাচিতে একজন নেমে গেছে, সে জাহাজ ধরবে অস্ট্রেলিয়ার, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দেবব্রত আর আমি বম্বে (মুম্বাই) হয়ে এসেছি কলকাতায়। হাওড়া রেলস্টেশন পা দিয়েই মনে হলো দেশে ফিরেছি। আমার ছেলেবেলার একটা অংশ কলকাতায় কেটেছে। তেরো বছর পরে সেখানে এসে আপনজনদের দেখতে পেলাম, যদিও কাউকেই আমি চিনি না, এক দেবব্রতকে ছাড়া। বিকালে পরিচিত রাস্তাঘাটে হাঁটাহাঁটি করেছি, চৌরঙ্গী এলাকায় কোনো সিনেমা হলে টিকিট পাওয়া না যাওয়ায় ভবানীপুরে গিয়ে বাংলা সিনেমা দেখেছি। সন্ধ্যার পরে দেবব্রতের সঙ্গে ধর্মতলা, গড়ের মাঠ, পদ্মার ধার, এসব জায়গায় পায়চারি করেছি। অপ্রত্যাশিত ঘটনাটা ঘটল পরের দিন সকালে। অতিপ্রত্যুষে। ব্রিটিশ কাউন্সিলের লোক আমাকে জমা রেখে গেছে গ্র্যান্ড হোটেলে, পরদিন সকালে তাদের ড্রাইভার এসে নিয়ে যাবে দমদম বিমানবন্দরে। বাক্সপেটরা নিয়ে নিচে নেমে দেখি হোটেলের কাউন্টারে কাজ করছেন এক বাঙালি ভদ্রলোক। আমি উৎফুল্ল হয়ে তাঁর কাছ থেকে বিদায় চেয়েছি, যেন আপনজন। তিনি বললেন, বিলের টাকা দিন

আমি বললাম, সে তো দেবে ব্রিটিশ কাউন্সিল।

তিনি কাগজপত্র নাড়াচাড়া করে বলেন, না, তেমন কোনো চিঠি তাঁর টেবিলে নেই।

গোলমাল আঁচ করে অপেক্ষমাণ ড্রাইভারটি এগিয়ে এসে জানতে চাইল ঘটনা। সেই লোক কলকাতার আদিবাসী। কথা বলে বাংলার সঙ্গে উর্দু মিশিয়ে। কাউন্টারের ভদ্রলোককে সে বলল, কোনো অসুবিধা নেই, আমার সত্যবাদিতার বিষয়ে সন্দেহ দেখা দিয়ে থাকলে ফোন করে আমার সাহেবের সঙ্গে কথা বললেই সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। বলে ফোন নম্বর দিল এবং আশ্বস্ত করল যে তার সাহেবকে অবশ্যই বাসাতে পাওয়া যাবে; এত সকালে যাবেন আর কোথায়, নিশ্চয়ই ঘুমাচ্ছেন। ঘুমন্ত ইংরেজ সাহেবকে জাগানো ঠিক হবে কি না, এ ব্যাপারে হোটেলের বাঙালি কর্মচারীটিকে দ্বিধান্বিত দেখে লোকটি পকেট থেকে তার সচিত্র পরিচয়পত্র বের করে বলল, এই যে আমার নাম-ঠিকানা, সব লিখে নিন, দরকার হলে আমি সই করে দিচ্ছি। কিন্তু আর বিলম্ব করবেন না। করলে প্লেন ধরা যাবে না।

এতে কাজ হলো। ড্রাইভারটি সই করল, আমি মুক্ত হলাম।

পথিমধ্যে সে তার মিশ্রিত ভাষায় আমাকে জ্ঞানসমৃদ্ধ করল। পার্টিশনের পরে সে ঢাকায় গিয়েছিল, কিন্তু নকরির সুবিধা না দেখে অল্প দিন পরে ওয়াপস চলে এসেছে। সে মুসলমান, সেই হিসেবে আমার নিকটজন, তাই বলেছে কথাটা। কথাটা হলো, আমি মস্ত বড় ভুল করেছি কাউন্টারে বাংলা বলে। আমি হচ্ছি ব্রিটিশ কাউন্সিলের গেস্ট। ফিরছি লন্ডন থেকে কিন্তু সেটা বোঝা যাবে কী করে, বাংলা বললে? যদি বাংলায় কথা না বলে ইংরেজিতে দাপট দিতাম, তাহলে দেখা যেত কত সহজে কাজ হচ্ছে। কাউন্টারের ভদ্রলোক এত  সব কথা বলতেন না, চোখ তুলে তাকাতেনও না, ঘাড় গুঁজে কুইকুই করে আমাকে বিদায় দিতেন। এ আলোচনা আর যাতে না এগোয়, সেই লক্ষ্যে আমি ভিন্ন প্রসঙ্গের অবতারণা করি। জানতে চাই ঢাকা তার কাছে কেমন লেগেছে? বলল, না, ঢাকা তার মোটেই ভালো লাগেনি, খুবই গরিব শহর। দেখি বেশ দাপটের সঙ্গে গাড়ি চালাচ্ছে, একে তো কলকাতার বাসিন্দা, তদুপরি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী। শহর ছেড়ে শহরতলির ভিতর দিয়ে চলছে গাড়ি, চারপাশে মানুষ জেগে উঠছে, তাদের ভাষা বাংলা, কিন্তু তাদের হাতে ক্ষমতা নেই, ক্ষমতা অবাঙালির হাতে। গ্র্যান্ড হোটেলের নিম্নপদস্থ কর্মচারীটিই শুধু বাঙালি, তার ওপরের সবাই উত্তর ও দক্ষিণ ভারতীয়। ওই অবস্থানে থাকলে আমিও হয়তো অমন আচরণই করতাম, কাউন্টারে বাঙালি ভদ্রলোক যেমনটা করেছেন, আমার সঙ্গে।

এটা ১৯৬০ সালের কথা। তারপর অবস্থার যে বিস্তর পরিবর্তন ঘটেছে, তাতে সন্দেহ নেই। পশ্চিমবঙ্গে একুশে ফেব্রুয়ারি পালন করা হয়। আরও বড় খবর এই যে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ঠিক করেছে অফিস-আদালতে বাংলা ব্যবহার করা হবে, ইংরেজির পরিবর্তে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ তো স্বাধীন রাষ্ট্র নয়, সে ভারতের একটি প্রদেশ মাত্র। সীমানা পার হলেই বাংলা ভাষা হারিয়ে যায়, রবীন্দ্রনাথ পরিণত হন একজন প্রাদেশিক কবিতে। একদিন তাঁর গান ভারতের জাতীয় সংগীতের মর্যাদা পেয়েছিল, কিন্তু সেটা অতীতের ব্যাপার, একালে হলে পেত না। একালে অন্য ক্ষমতা তো বটেই, সাংস্কৃতিক ক্ষমতাও চলে গেছে অন্যদের হাতে। আগের দিনে বাঙালি লেখকেরা ইংরেজি ছেড়ে বাংলায় লিখতেন। কেননা, দেশ তখন প্রত্যক্ষরূপে পরাধীন ছিল এবং পরাধীনতাকে তারা পরাধীনতা বলেই জানতেন। আজকের দিনের পরাধীনতাটা অপ্রত্যক্ষ, যে জন্য পরাধীনতাকে স্বাধীনতা বলে মনে করা সম্ভব হচ্ছে। মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাঁর মাইকেল পরিচয় ফেলে দিয়ে শেষ পর্যন্ত মধুসূদন হতে চেয়েছিলেন। আজকের দিনের কোনো মাইকেল অমনটি করবেন না। তিনি বরং তাঁর মধুসূদনত্বকেই বর্জন করতে চাইবেন। মাইকেল সত্তাকে উচ্চে তুলে ধরবেন; লিখবেন ইংরেজিতেই, কেননা, ওই ভাষার ক্ষমতা বেশি, বাজারের কারণে। কোনো গ্লানি নেই।

বাংলা ভাষা পশ্চিমবঙ্গে প্রাদেশিক ভাষাই থাকবে, যতই উচ্চে উঠুক না কেন। সরকারি ভাষা হবে, রাষ্ট্রভাষা হবে না। তা ছাড়া অর্থনৈতিক ক্ষমতাও তো বাঙালির হাতে নেই। যে হোটেলের মালিক অবাঙালি, তার বাঙালি কর্মচারীটির সাধ্য কী সেই মালিকানায় পরিবর্তন আনে, সেই বেচারা বাঙালি গ্রাহক দেখলে বরং দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়, ভাবে ঠকাবে, নয়তো পালাবে, বিল বাকি রেখে। বড় দোকানেও এমনই ঘটনা, কর্মচারীটি বাঙালি, ক্যাশবাক্স নিয়ে বসে রয়েছে অবাঙালি। বাঙালি কর্মচারী অবাঙালি ক্রেতা পেলে খুশি হয়, বাঙালি আগন্তুক দেখলে ধরে নেয় নাড়াচাড়া করবে, কিনবে না। সব মিলিয়ে সত্যটা এই যে দপ্তরে যা-ই হোক ক্ষমতার বলয়ে বাংলার প্রবেশাধিকার মোটামুটি নিষিদ্ধ।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ