শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

কেন আজও মহাজনের দ্বারস্থ হন কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কেন আজও মহাজনের দ্বারস্থ হন কৃষক

রাজশাহীর আড়ানী রেলস্টেশনে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক আত্মহত্যা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে দেশের প্রান্তিক কৃষকের জীবন কতটা অনিশ্চয়তায় ঘেরা এবং ঋণের চাপে কী ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে। পেঁয়াজচাষি মীর রুহুল আমিনের আত্মহত্যার পেছনে সামাজিক গল্পের চেয়েও বড় যে বাস্তবতা উঠে এসেছে, তা হলো ঋণগ্রস্ততার জটিল বাস্তবতা। আমাকে প্রায় প্রতি সপ্তাহেই কাজের প্রয়োজনে মাঠের কৃষকের সঙ্গে কথা বলতে হয়। তাদের কাছ থেকে জেনেছি ব্যাংক থেকে কম সুদে ঋণ দেওয়া হলেও তারা ব্যাংক থেকে ঋণ সুবিধা পান না। সহজে ঋণ পেতে তাদের ছুটে যেতে হয় এনজিও বা মহাজনের কাছে। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন কৃষক মহাজন বা এনজিওর দ্বারস্থ হন?

ব্যবসায়ীরা ঋণ পান, চাকরিজীবীরা ঋণ পান, কোম্পানিওয়ালারা ঋণ পান, আমি কৃষক ব্যাংকে গেলে ঋণ পাই না কেন? আমি কৃষক অন্যের জমি বর্গা চাষ করি। এত কাগজপত্র কই পামু? এনজিও ঋণ দেয় কোনো ঝুটঝামেলা নেই; ব্যাংকের ঋণ নিতে গেলে এত ঝামেলা কেন? প্রশ্নটি খোদ অর্থমন্ত্রীর সামনেই উত্থাপন করেছিলেন এক কৃষক; টাঙ্গাইলে অনুষ্ঠিত কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে। ২০০৬ সাল থেকে কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে প্রতি বছরই কৃষিঋণ নিয়ে কৃষকের দাবি উঠে আসছে। কৃষক সহজ শর্তে সহজে ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে চায়। কারণ ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে তাকে সুদ দিতে হবে শতকরা ৪ থেকে ৮ টাকা। আর এনজিও থেকে ঋণ নিলে সেটার সুদের পরিমাণ ক্ষেত্র বিশেষে শতকরা ২০ থেকে ২৫ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। আর মহাজনী ঋণের সুদ তো বিদ্যুতের গতিতে বাড়ে। আমাদের কৃষকের জন্য ঋণ পাওয়াটা একটা জটিল বিষয়। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (ইফপ্রি) ২০১৯ সালের একটি সমীক্ষা রয়েছে। সমীক্ষা বলছে, বাংলাদেশের কৃষক সাধারণত এনজিও, আত্মীয়স্বজন, বেসরকারি ব্যাংক, দাদন ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন বেসরকারি উৎস থেকে ৮১ শতাংশের বেশি ঋণ নেন। আর এসব ঋণের সুদের হার ১৯ থেকে ৬৩ শতাংশ। অন্যদিকে কৃষি ব্যাংক থেকে যে ঋণ দেওয়া হয়, তার সুদের হার ৯ শতাংশ (এখন আরও কম)। কিন্তু কোনো এক অজানা কারণে কৃষকের মোট ঋণের মাত্র ৬ শতাংশ আসে কৃষি ব্যাংক থেকে। অথচ প্রকৃত কৃষক কখনো ঋণখেলাপি হয় না তার প্রমাণ আমরা সব সময়ই পেয়ে এসেছি। বিশেষ করে করোনার সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি পরিসংখ্যান তা স্পষ্ট করে দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর, এ ছয় মাসে ব্যাংকগুলো কৃষকদের ঋণ দিয়েছে ১২ হাজার ৭৭ কোটি টাকা। বিপরীতে একই সময়ে কৃষকদের কাছ থেকে আদায় করেছে ১৪ হাজার ৯১ কোটি টাকা। সে হিসাবে ছয় মাসে ব্যাংকগুলো বিতরণের তুলনায় ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেশি কৃষিঋণ আদায় করেছে। অর্থাৎ বলা যায়, মহামারিতে আমাদের কৃষকই অর্থনীতির হাল ধরে ছিলেন। পাশাপাশি তারা অন্যদের তুলনায় ব্যাংকের অর্থও বেশি পরিশোধ করেছেন। যদিও করোনার মাঝে কৃষকের ঋণের কিস্তি দেওয়ার ব্যাপারে বিশেষ শিথিলতা ছিল। সরকারের পক্ষ থেকে ঋণের কিস্তি আদায়ে কৃষককে বাধ্য করার ব্যাপারটিতে ছিল নিষেধাজ্ঞা। তারপরও বেশির ভাগ কৃষক ব্যাংকের ঋণের কিস্তি নিয়মিত পরিশোধ করেছেন।

দেশের বহু ঋণদান প্রতিষ্ঠান ফুলে ফেঁপে বড় হয়েছে। অথচ কৃষকের সেরকম কোনো পরিবর্তন হয় না। কৃষক ঋণের জালে আটকে যায়। কখনো এনজিও, কখনো মহাজনের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে দীর্ঘ ঋণের বোঝা টানতে থাকে। আমার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানের এক আসরে নাটোরে কৃষক রফিকুল ইসলাম ক্ষোভের সঙ্গে বলেছিলেন, কখনো কোনো রাজনীতিবিদকে তো দেখি নাই রাজনীতি করে নিঃস্ব হয়ে যেতে, সেটা সরকারি দলের হোক আর বেসরকারি দলেরই হোক। কৃষক কেন কৃষি ক্ষেতি করে নিঃস্ব হয় তার খোঁজখবর তো কেউ নেয় না। আপনারা তিল থেকে তাল হইছেন, শিল্পপতি হইছেন। আর আমাদের পুঁজি নাই, আমাদের বাজার নিয়ে কেউ ভাবে না, আমাদের কথা কেউ বলে না। এই ক্ষোভ শুধু রফিকুল ইসলামের নয়, প্রতিটি কৃষকের। মহাজন কিংবা মহাজনদের মতো যারা কৃষকের দুরবস্থাকে পুঁজি করে নিজেদের ব্যবসা সম্প্রসারণ করেছে তারা কখনোই চায় না মহাজনী দুষ্টুচক্র থেকে কৃষক বের হয়ে যাক।

ফসলনির্ভর কৃষকের ঋণের বোঝা বাড়ে সাধারণত দুই কারণে। কৃষক ঋণ নিয়ে ফসল ফলায়। মৌসুমে সে ফসলের দাম পায় না। কিন্তু ওই সময়টাতে তার টাকা বেশি প্রয়োজন। কারণ সার-ওষুধের দোকানের বাকি মেটাতে হবে, মহাজনের কাছ থেকে নেওয়া ঋণ শোধ করতে হবে এবং পরবর্তী ফসলের জন্য জমি প্রস্তুত করতে হবে। তাই ওই সময়টাতে ফসলের দাম কম থাকা সত্ত্বেও সে ফসল বিক্রি করে দেয়। কম দামে ফসল বিক্রি করে দেনা শোধ করে, নতুন ফসল চাষে যেতে যেতে দেখা যায় তার ঋণের পরিমাণ আগের চেয়ে বেড়ে গেছে।

বাংলাদেশের প্রান্তিক কৃষকের জন্য সবচেয়ে সহজলভ্য ঋণের উৎস হলো স্থানীয় এনজিও এবং মহাজন। এদের কাছ থেকে টাকা পাওয়া সহজ, দ্রুত এবং তেমন কাগজপত্রের ঝামেলাও নেই। একজন কৃষক যখন হঠাৎ পেঁয়াজ চাষের সিদ্ধান্ত নেন, তখন তার কাছে হয়তো প্রয়োজনীয় সঞ্চয় থাকে না। মাঠে চাষ শুরু করতে হবে সময়মতো। অথচ ব্যাংকে ঋণের জন্য আবেদন করলে শুরু হবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। জাতীয় পরিচয়পত্র, দলিল, চাষের প্রমাণ, জামিনদার, বিভিন্ন ধরনের চিঠিপত্র এবং দীর্ঘ প্রতীক্ষা। পক্ষান্তরে এনজিওতে শুধু একটি বই খোলা, কিছু মৌখিক শর্ত মানা, আর কিস্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি।

মীর রুহুল আমিনের ক্ষেত্রেও দেখা গেছে, তিনি তিনটি এনজিও থেকে যথাক্রমে ৫০ হাজার, ৬৪ হাজার এবং ৮০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন। সাপ্তাহিক কিস্তি ৪ হাজার ৪৫০ টাকা- একজন পেঁয়াজচাষির পক্ষে তা নিয়মিত দেওয়া প্রায় অসম্ভব। বিশেষ করে যখন বাজারে পেঁয়াজের দাম পড়ে যায় এবং বিক্রি করে লোকসান গুনতে হয়। মহাজনের ঋণব্যবস্থা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অমানবিক। উচ্চ সুদের হার। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে কৃষিঋণ দেওয়ার জন্য যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দিয়েছে, অনেক ব্যাংক গ্রাম পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনার অবকাঠামো না থাকায় এনজিওর মাধ্যমে ঋণকার্যক্রম পরিচালনা করে। অনেক ক্ষেত্রে ঋণের সুদের পরিমাণও বেড়ে যায়। যা হোক, এনজিওর ঋণের ক্ষেত্রে কিস্তি দিতে হয় সময়মতো, ফলন যা-ই হোক না কেন। কোনো ধরনের ছুটি বা দেরি সহ্য করে না তারা। বরং সময়মতো কিস্তি না দিতে পারলে মানসিক চাপ এমনকি সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার ঘটনা ঘটে। অনেকে বাড়িঘর বিক্রি করে দেন, কেউ সন্তানদের পড়াশোনা বন্ধ করে দেন, কেউবা আত্মহত্যার পথ বেছে নেন- যেমনটি করলেন মীর রুহুল আমিন। ২০১০ সালে নওগাঁ আত্রাইয়ের চক শিমলা গ্রামে কৃষকের ঈদ আনন্দ অনুষ্ঠান ধারণ করতে গিয়ে খবর পেয়েছিলাম সেখানকার কৃষকের আত্মহত্যার অমানবিক বিষয়টির। এত দিন পরও সমস্যার তেমন সমাধান হয়নি। এ থেকে আমাদের কৃষককে বাঁচাতে হবে। ঋণের দুষ্টচক্র থেকে উদ্ধার করতে হবে তাদের। প্রক্রিয়াটা আমরা সবাই জানি, কিন্তু কেউ এগিয়ে আসছি না। মীর রুহুল আমিনের মৃত্যু কোনো একক ঘটনা নয়- এটা আমাদের দেশের হাজারো ঋণগ্রস্ত কৃষকের প্রতীক। তিনি চলে গেছেন, কিন্তু রেখে গেছেন প্রশ্ন- কেন আমাদের কৃষকের জীবন এখনো এত অনিরাপদ, কেন তারা নিজেদের শেষ সম্বল আত্মাকেও উৎসর্গ করতে বাধ্য হন? উত্তর খুঁজে বের করা এখন আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও
পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়