শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে

মীর আবদুল আলীম
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে

দেশের অর্থনীতির শিরায় রক্ত জোগায় যে শিল্প, সে-ই আজ নিঃস্ব। উৎসবের ঢাক বাজছে বাজেটের নামে অথচ ধ্বংসের ঘণ্টা বাজছে কারখানাগুলোয়। গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই, ঋণ নেই। উদ্যোক্তা আছেন কিন্তু প্রাণ নেই। চারপাশে থমথমে নীরবতা- চোখ খুলুন, শিল্পকারখানা মরছে! ঋণ নেই, গ্যাস নেই, মালিক নেই শিল্প কীসে বাঁচবে? শিল্পে দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। উৎপাদন কমছে, কারখানা বন্ধ হচ্ছে, শ্রমিক ঘরে ফিরছে। অথচ বাজেট আসছে-উৎসবের ঢাক বাজছে। প্রশ্ন একটাই-এবারও কি কাগজকলমে ‘শিল্পের উন্নয়ন’ হবে আর বাস্তবে শিল্পের কফিনে আরেকটা পেরেক ঠোকা হবে? প্লিজ এবার বাজেট শিল্পবান্ধব করুন। শিল্পমালিকদের নির্বিঘ্নে শিল্পকারখানা চালাতে দিন। রাষ্ট্র পরিচালকদের উদ্দেশে বলছি, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ব্যথা বুঝুন, বন্ধ হলে কুফল কী সেটা বুঝুন।

খবর নিন, একটার পর একটা কলকারখানার দ্বার বন্ধ হচ্ছে। মেশিনের শব্দ থেমে গেছে, ধোঁয়া ওঠা চিমনিগুলো এখন কেবল স্মৃতি। হাজারো শ্রমিক ফেরত যাচ্ছে শূন্য হাতে, ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তা বুকে নিয়ে। অথচ বাজেট আসছে উৎসবের মুখোশ পরে। সংবাদ সম্মেলনে হাসিমুখ, রিপোর্টে উন্নয়নের বর্ণমালা। কিন্তু বাস্তবে শিল্পের শবযাত্রা চলছে নিঃশব্দে।

দ্বিচারিতাপ্রশ্ন একটাই- এ বাজেটেও কি ‘শিল্প উন্নয়ন’ হবে শুধু ফাইলের পাতায়? আর বাস্তবে চলবে অব্যাহত অবহেলা, উদাসীনতা, আরেকটি পেরেক ঠুকে দেওয়া হবে দেশের উৎপাদনব্যবস্থার কফিনে? রাষ্ট্র পরিচালকদের কাছে নিবেদন-দয়া করে এবার শিল্পের কান্না শুনুন। মুখে ‘রপ্তানি’ বলবেন, অথচ উদ্যোক্তারা গ্যাসের জন্য ধরনা দেবেন- এ দ্বিচারিতা চলতে পারে না। শিল্প নেই মানে কর্মসংস্থান নেই, বৈদেশিক আয় নেই, নেই আত্মনির্ভরতার ভিত্তি। শিল্পকে বাঁচতে দিন, চলতে দিন। এ দেশকে বাঁচাতে হলে আগে শিল্পকে বাঁচান।

এ দেশের শিল্পপতিরা আজ আতঙ্কে দিন গুনছেন। তারা চোর নন, ডাকাত নন, কর ফাঁকি দেওয়া লোকও নন। বরং দিনের পর দিন ব্যাংকের দুয়ারে ধরনা দিয়ে, গ্যাস-বিদ্যুৎ ছাড়া আধা-অন্ধকারে কাজ চালিয়ে যারা দেশের অর্থনীতিকে জাগিয়ে রেখেছেন, তারাই এখন সবচেয়ে বেশি অবজ্ঞার পাত্র। রাষ্ট্রের কাছে তারা যেন এক ঝামেলার নাম! কারখানায় উৎপাদন চলছে ৪০-৫০ শতাংশ। অথচ ব্যাংক বলছে, ‘ঋণের কিস্তি সময়মতো না দিলে খেলাপি বানাব।’ সরকার বলছে, ‘শ্রমিকের বেতন সময়ে দাও, না হলে শাস্তি পাবে।’ এ যেন বস্তাবন্দি করে নদীতে ফেলে সাঁতার কাটতে বলার মতো। কেউ জিজ্ঞেস করছে না, ‘এই লোকটা বাঁচছে কীভাবে?’ শিল্পপতিরা না বাঁচলে শিল্প বাঁচবে কী করে। শিল্প পরিচালনার জন্য অনেক মেধার প্রয়োজন হয়। ড্রাইভিং সিটে বসে শিল্প চালান শিল্পপতিরা। তাদের হাত-পা বেঁধে রাখলে চলবে না। কেউ অপরাধী থাকতে পারেন, তাই বলে শিল্পকারখানা বন্ধ করা যাবে না। প্রতিষ্ঠানটি চলার ব্যবস্থা করতে হবে। নইলে শ্রমিক বেকার হবে, দেশের অর্থনীতিতে তার বিরাট প্রভাব পড়বে।

আমরা এমন এক সময়ে দাঁড়িয়ে আছি যেখানে শিল্পমালিক, শ্রমিক, উদ্যোক্তা- সবার চোখে আজ হতাশা। কেউ বলছে গ্যাস নেই, কেউ বলছে বিদ্যুৎ নেই, কেউ বলছে ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়া যায় না। আর সরকার? সরকার বলছে, ‘বেতন ঠিক সময়ে দাও, না হলে আইন আছে!’ আমার প্রশ্ন, এ রাষ্ট্র কি শুধু আইন জানে? ন্যায় জানে না? আমার নানা এখলাস গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের কর্ণধার হাজি এখলাস উদ্দিন ভুইয়া বলতেন, ‘দেশটা গরিব হতে পারে, কিন্তু মানুষের স্বপ্নটা গরিব হলে চলে না।’ আজ শিল্পপতিরা স্বপ্ন দেখতে ভুলে যাচ্ছেন। ব্যাংককে, সরকারকে, সমাজকে- সবার উচিত তাদের পাশে দাঁড়ানো। কারণ শিল্প বাঁচলে মানুষ বাঁচবে, সমাজ বাঁচবে, রাষ্ট্রও বাঁচবে।

আমাদের দেশের শিল্পপতিরা কেউ অন্য গ্রহ থেকে আসেননি। এরা এ দেশের সন্তান। এ মাটির ঘামে, পরিশ্রমে, ঘর বন্ধক রেখে কারখানা বানিয়েছেন। অথচ আজ রাষ্ট্র তার দায়িত্ব ভুলে গেছে। শুধু ঋণ আদায়ের খাতা আর হিসাবের কষাকষিতে শিল্প ধ্বংসের পথে। আমি বহু দেশ ঘুরেছি, বহু শিল্পনগরী দেখেছি, কিন্তু এমন নিষ্ঠুর বাস্তবতা খুব কম জায়গায়ই দেখেছি। সেখানে সরকার শিল্পকে ঘিরে পরিকল্পনা করে, প্রণোদনা দেয়, সহযোগিতা করে। আমাদের দেশে সরকার শুধু দাবি করে- দাও, জমাও, হিসাব দাও। প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা শিল্প চাই, না দুর্ভিক্ষ? শিল্প যদি মরে যায় তাহলে কয়েক বছর পর হুট করে আমরা দেখব, বেকারত্ব বেড়েছে, মুদ্রাস্ফীতি আকাশছোঁয়া, সামাজিক অপরাধ ছড়িয়ে পড়ছে। তখন বাজেট দিয়ে আর কিছু রক্ষা করা যাবে না। এখনো সময় আছে।

এ অবস্থায় আমরা কোন অর্থনীতি চাই? আমরা চাই একটি টেকসই অর্থনীতি, যেখানে কাঁচামাল আমদানিতে অগ্রাধিকার থাকবে, গ্যাস-বিদ্যুৎ শিল্প খাতের জন্য নিরবচ্ছিন্ন থাকবে, ব্যাংক লোন সহজ হবে, আমলাতন্ত্র কমবে। শিল্পপতিরা ভিলেন নয়, তারা সুযোগ পেলে সমাজের নায়ক হতে পারেন। শিল্পকে দমন নয়, সহানুভূতি দিয়ে বাঁচান। একটি শিল্প বন্ধ মানে কয়েক হাজার মানুষের জীবিকা বন্ধ। একটি শিল্প রুগ্ণ মানে একটি এলাকার অর্থনীতি রগ্ণ। অথচ আমরা দেখি, যেই মালিক সমস্যায় পড়ে, তাকে নানা অনুসন্ধান, হয়রানি ও হুমকির মধ্যে ফেলা হয়। আমি বলছি, অপরাধী হলে বিচার হোক, কিন্তু তার শিল্প যেন মরে না যায়।

শিল্প বাঁচানো মানে শুধু অর্থনীতিকে বাঁচানো নয়, এটা মানবিক দায়িত্ব। গার্মেন্ট হোক বা টেক্সটাইল, ওষুধ হোক বা রপ্তানি শিল্প, সবখানে শ্রমিকের রক্ত-ঘাম মিশে থাকে। এদের সুরক্ষা মানেই রাষ্ট্রের প্রাণ ফিরিয়ে আনা। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট হতে হবে শিল্পবান্ধব, এই হোক অঙ্গীকার। এ বাজেট যেন হয় কর্মসংস্থানের ভিত্তি, উদ্যোক্তাদের আশ্রয়, ব্যাংক-শিল্প সংলাপের সেতু। করের বোঝা নয়, হোক সহায়তার হাত। আমলাতান্ত্রিক জটিলতার ভিড়ে নয়, হোক সহজ প্রক্রিয়া।

এটা কি আমরা ভুলে গেছি যে শিল্প মানেই কর্মসংস্থান? শিল্প মানেই একেকটা পরিবারের রুটি রুজির নিশ্চয়তা? ‘চোরেরা সব চুরি করে গেছে’, কারা চোর? সবাই জানে। টেক্সটাইল ও গার্মেন্ট খাতের নেতারা সরাসরি বলেছেন, ব্যাংকিং খাতের অবস্থা ভয়াবহ। চোরের দল সবকিছু লুটেপুটে খেয়ে গেছে। এখন সেই দায় চাপানো হচ্ছে শিল্পমালিকদের কাঁধে। ব্যাংক লোন পাওয়া যাচ্ছে না। সুদের হার উঠেছে ১৪-১৬ শতাংশে। গ্যাস চাইলেও পাওয়া যাচ্ছে না, আর বিদ্যুৎ গেলে আসে ভ্যাঙচি মেরে। এমন শিল্পনীতি নিয়ে কোন উন্নয়ন? গুটি কয়েক ব্যাংকচোর সব লুট করে গেছে। তাতে শিল্প পড়েছে বেকায়দায়। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘাঁয়ের মতো শিল্পমালিকদের নানাভাবে চাপে রাখা হচ্ছে। তাতে শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যেগুলো চলছে তা খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।

বাজেট হোক শিল্পবান্ধব? সরকার বলছে, ‘এবার বাজেট হবে উৎপাদনমুখী, বিনিয়োগবান্ধব।’ বাস্তবে সেটা হয় কি না, দেখা যাক। এ শিল্প খাতের জন্য বাজেট যদি সত্যিকারের সহানুভূতিশীল না হয় তাহলে শুধু পত্রিকার পাতায় ভাষণ ছাপিয়েই শিল্প বাঁচবে না। চাই বাস্তব পদক্ষেপ। কী পদক্ষেপ চাই- (১) শিল্প খাতে গ্যাস ও বিদ্যুতে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করুন, (২) ব্যাংকঋণের সুদের হার শিল্পবান্ধব পর্যায়ে আনুন, (৩) কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক ছাড় ও অগ্রাধিকার দিন, (৪) বন্ধ হওয়া শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করতে রিভাইভাল প্যাকেজ ঘোষণা করুন, (৫) শিল্পমালিকের ভুল থাকলে বিচার করুন, কিন্তু তার শ্রমিকের ভবিষ্যৎ কেড়ে নেবেন না, (৬) উৎপাদন খাতে প্রণোদনা দিন, ব্যবসা চালু রাখতে কর্মপরিকল্পনা নিন, (৭) উদ্যোক্তাদের সম্মান দিন, অপরাধী বানাবেন না।

এ শিল্প কার জন্য? শিল্প মানে শুধু মালিকের নয়, দেশ এবং শ্রমিকেরও। মালিক মানে শুধুই লভ্যাংশ না, তার সঙ্গে দায়িত্বও আছে। কিন্তু সেই দায়িত্ব পালন করতে হলে রাষ্ট্রকে আগে তার পাশে দাঁড়াতে হবে। আইন, কর, সুদের বোঝায় যখন একজন উদ্যোক্তা নুয়ে পড়ে তখন তার কারখানায় আলো জ্বলে না, ভবিষ্যৎ নিভে যায়। আজকের এ অব্যবস্থার মধ্যে বহু শিল্প ইতোমধ্যে বন্ধ হয়েছে। বাকিরাও দম আটকে পড়ে আছে। অথচ একটা বাজেটেই অনেক কিছু বদলে দেওয়া সম্ভব, যদি সদিচ্ছা থাকে।

বাজেট কার জন্য? উন্নয়নের গল্প শুনিয়ে লাভ নেই, যদি পেটে ভাত না থাকে। শিল্প বাঁচলে তবেই কর্মসংস্থান, রপ্তানি, রাজস্ব- সব টিকবে। আজ বাজেট শুধুই সংখ্যা নয়, এটা দেশের শিল্পকে নতুন প্রাণ দেওয়ার শেষ সুযোগ। এ সুযোগ হাতছাড়া করলে ক্ষুধা, বেকারত্ব আর দুর্ভিক্ষের দিকে ধাবিত হবে বাংলাদেশ। ইতিহাস এমন রাষ্ট্রের প্রতি করুণা করে না।

সামনের বাজেট যদি শিল্প খাতকে অগ্রাধিকার না দেয় তবে তা হবে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। শিল্প রক্ষা করা মানে কেবল অর্থনীতি টিকিয়ে রাখা নয়, এটি লাখো শ্রমজীবী মানুষের খাবার টিকিয়ে রাখার প্রশ্ন, একটি রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা রক্ষার শপথ। এ বাজেট হতে হবে প্রকৃত অর্থেই শিল্পবান্ধব, সহানুভূতিশীল ও সময়োপযোগী। একটি জাতির উন্নয়নের মেরুদণ্ড তার শিল্প। আর শিল্প যদি মরে যায় তাহলে রাষ্ট্রও ধীরে ধীরে নিঃশেষ হয়ে যায়, শুধু কাঠামোটা বেঁচে থাকে, ভিতরটা ফাঁপা হয়ে যায়। আজ বাংলাদেশের শিল্প খাত এমনই এক ফাঁপা ভবনের নিচে দাঁড়িয়ে ধ্বংসের প্রতীক্ষায়। তাই শিল্প বাঁচান, রাষ্ট্রকে বাঁচান। সরকারের উচিত আগামী বাজেটে শিল্প খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া। কারণ শিল্পই দেশের ফুসফুস। ফুসফুস বন্ধ মানে নিঃশ্বাস থেমে যাওয়া।

 

লেখক : সাংবাদিক, সমাজ গবেষক, মহাসচিব-কলামিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ

www.mirabdulalim.com

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইপিজেড বাস্তবায়নের দাবিতে গাইবান্ধায় স্মারকলিপি
ইপিজেড বাস্তবায়নের দাবিতে গাইবান্ধায় স্মারকলিপি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর জন্য বাউবি একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: উপাচার্য
তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর জন্য বাউবি একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: উপাচার্য

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার

১৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাইয়ে যুবলীগ
পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাইয়ে যুবলীগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোসাইরহাটে পুকুর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
গোসাইরহাটে পুকুর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্যামলীতে ছিনতাই : আসামি কবির কারাগারে
শ্যামলীতে ছিনতাই : আসামি কবির কারাগারে

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি, নববধূর ওপর পাশবিক নির্যাতনের অভিযোগ
কলাপাড়ায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি, নববধূর ওপর পাশবিক নির্যাতনের অভিযোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকে বর্জ্য অপসারণে নীতিমালার বাইরে টাকা আদায় করা যাবে না
চসিকে বর্জ্য অপসারণে নীতিমালার বাইরে টাকা আদায় করা যাবে না

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বন্দর অবকাঠামো উন্নয়নে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার
বন্দর অবকাঠামো উন্নয়নে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৩৭৫
ডেঙ্গুতে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৩৭৫

৫৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পঞ্চগড়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
পঞ্চগড়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের আগে দু’টি প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে নারী দল
বিশ্বকাপের আগে দু’টি প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে নারী দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯-এ ফোন করে ছিনতাইয়ের অভিযোগ দিয়ে নিজেই গ্রেফতার
৯৯৯-এ ফোন করে ছিনতাইয়ের অভিযোগ দিয়ে নিজেই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয়ার্ধে বদলে গেল বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচের ভেন্যু
দ্বিতীয়ার্ধে বদলে গেল বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচের ভেন্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থী মাহফুজ হত্যায় জড়িতদের বিচার দাবি সহপাঠী ও শিক্ষকদের
শিক্ষার্থী মাহফুজ হত্যায় জড়িতদের বিচার দাবি সহপাঠী ও শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরাধীদের কোনো ছাড় নয়, কঠোরভাবে দমন করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
অপরাধীদের কোনো ছাড় নয়, কঠোরভাবে দমন করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর ডাকে আল নাসরে পর্তুগিজ কোচ
রোনালদোর ডাকে আল নাসরে পর্তুগিজ কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাকর্মীদের কোনো উস্কানিতে পা না দিতে রিজভীর আহ্বান
নেতাকর্মীদের কোনো উস্কানিতে পা না দিতে রিজভীর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়