শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান

মানুষ তার নিজের বোধ-বিশ্বাসের বিশ্বে বাস করতে চায়। সে তার সব পদক্ষেপকে নিজের নিরিখেই যৌক্তিক ভাবতে ভালোবাসে। জগৎ ও সংসারসংক্রান্ত উপলব্ধি ও ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াগুলো যার যেমন চিন্তা-চেতনা তদানুযায়ী পরিচালিত হয়ে থাকে। মনসচক্রবালের চৌহদ্দি ভেদে দৃষ্টিভঙ্গির তারতম্য হয়ে থাকে। নৃতত্ত্ববিদ আর সমাজতত্ত্ববিদ যথাক্রমে পৌরুষ ও পরিবেশকে মানুষের বোধ-বিশ্বাস সৃষ্টির নিয়ামক ভেবে থাকেন। উভয়ের মতবাদের মধ্যে বৈরিতা নেই-বরং পরিপূরকের সম্পর্ক আছে। অস্থিমজ্জার সঙ্গে মিশে থাকা জাত্যভিমানে এবং পরিবেশ-প্রভাবের মেলবন্ধনে যে অয়োময় প্রতিতি গড়ে ওঠে প্রত্যেক মানুষের মধ্যে তা ব্যষ্টিক ও সমষ্টির সমাজকে গতিদান করে। সমাজ এগোচ্ছে না পেছাচ্ছে, ভাঙছে না গড়ছে-তা শনাক্তকরণের কাজে নৃতাত্ত্বিক ও সমাজতাত্ত্বিকের সমীক্ষা সমীকরণের স্বকীয় ভূমিকা আছে।

সবার ওপর মানুষ সত্য এ উপলব্ধিরও সারবত্তা সেখানেই। মানুষই নিজেকে ও সবাইকে, অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যতের অবয়বে সময়কে, পরিবার-সমাজ ও রাষ্ট্রকে নির্মাণ নিয়ন্ত্রণ করে। অবকাঠামো গড়ে যে সভ্যতা-সংস্কৃতির বিকাশ সে ঘটায়, তার ধ্বংসের কারণও আবার সে-ই সৃষ্টি করে। কারণ যা-ই হোক না কেন ইসরায়েল এবং ইরান পরস্পরের সহায়সম্পদ স্থাপনা অবকাঠামো ধ্বংসের উন্মত্ততায় আচ্ছন্ন। মুক্তবুদ্ধির মানুষ যেমন দৃষ্টির প্রসারে আলোকিত হয়, অবরুদ্ধ চিন্তা-চেতনায় বন্দিত্ববরণের ফলে অন্ধকারে ডুবে যাওয়াও তার ভাগ্যে ঘটতে পারে। সত্য ও সুন্দরের পথ যাচাই ও গ্রহণ-বর্জনের প্রশ্নটিও আদিকাল থেকেই অব্যাহতভাবে অমীমাংসিত আছে বলেই জীবন ও সমাজ গতিশীল। বৈধ-অবৈধর প্রতি আসক্তি ও আকর্ষণের তারতম্যের মধ্যে সমাজের পরিবেশ-পরিচয় প্রকাশ পায়।

সৃজনশীলতা মানুষের অন্যতম ধর্ম। প্রকৃতির অপার সম্পদ ও সৌন্দর্যকে রূপান্তর ও বহুমাত্রিক ব্যবহারোপযোগী করে তুলতে মানুষ তার মেধা ও মননকে কাজে লাগায়। মানুষের মধ্যে যে সুকুমার বৃত্তিগুলো সৃজন সম্ভাবনায় উন্মুখ হয়ে আছে উপযুক্ত পরিবেশের পরিপোষক সমর্থনে ফল্গুধারার মতো তা বেরিয়ে আসতে পারে। এখানেও সৃজনশীলতা গঠন ও ধ্বংসের উভয় পর্যায়েই হতে পারে। সৃজনশীলতা গঠন না ধ্বংসের তা নির্ভর করে পরিবেশের প্রযত্ন প্রয়াস ও চাহিদার ওপর। ঘটনার প্রকৃত কারণ নিহিত থাকে নেপথ্যে। যার দ্বারা ঘটনা ঘটে সে উপলক্ষ্য মাত্র, যে কারণে ঘটনা ঘটে কিংবা যে ঘটনা ঘটায় সেটিই মুখ্য। ভাড়াটে খুনিকে দোষী সাব্যস্ত করার পাশাপাশি কার দ্বারা এবং কেন খুনি ভাড়া করা হলো তার যথাযথ হদিস হওয়া বাঞ্ছনীয় সমস্যার প্রকৃত নিষ্পত্তির লক্ষ্যেই। নইলে সমাজের নৈতিক ভারসাম্য আর মূল্যবোধের প্রতি আস্থার ভিতে ধরতে পারে ভাঙন। এটা প্রকৃতির অমোঘ বিধান, অন্যায়-অনিয়মের পরিবেশ সৃষ্টিকারী ও ইন্ধনদাতা অন্যায়কারীর চেয়ে বেশি দায়ী। একে সুকৌশলে পাশ কাটিয়ে এড়িয়ে যাওয়ার অবকাশ নেই, কেননা প্রকৃতির নিয়ম লঙ্ঘনকারীর অনিবার্য পরিণতিও অলঙ্ঘনীয়। কার্যকারণ ছাড়া কোনো কিছু যেমন ঘটে না, তেমনি কোনো ক্রিয়াই প্রতিক্রিয়াহীন থাকে না।

মানবকল্যাণকামিতার আদর্শ সময় ও সমাজভেদে নানান চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়ে থাকে। মানবকল্যাণধর্মী মূল্যবোধের বিকাশ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এটি অত্যন্ত জরুরি যে শত বাধাবিপত্তি সংশয়-সংকট সন্ধিক্ষণেও সত্য সুন্দরের সনাতন উপলব্ধি থাকতে হবে জাগ্রত। বিভ্রান্তির বেড়াজালে শাশ্বত মূল্যবোধ হারিয়ে যাবে কি না কিংবা নিরুদ্দিষ্ট হবে কি না, তা নির্ভর করে ব্যষ্টি ও সমষ্টির আকাক্সক্ষার আকৃতি আর সজাগ দৃষ্টিভঙ্গির প্রকৃতির ওপর। জনকল্যাণ, সংস্কার, কুশাসন-শোষণ মুক্তির নামে নানান মতবাদ-উপায়-উপলব্ধির অবয়বে শাশ্বত মূল্যবোধের ভাঙাগড়া চলে। শুভ উদ্যোগে বিশ্বাস ও প্রত্যয় হয় সুদৃঢ়। আত্মমর্যাদাবোধের বিকাশ আর কল্যাণকামিতায় আসে প্রাণপ্রাচুর্য। পক্ষান্তরে ক্ষুদ্র স্বার্থ চিন্তাচেতনা দ্বারা তাড়িত পদক্ষেপে সৃষ্ট হতবাক পরিস্থিতি ক্রমান্বয়ে নেতিবাচক মনোভাবের জন্ম দেয় সব ক্ষেত্রে। বিশ্বাস আর আস্থায় ধরে ভাঙন। মানুষ বিশ্বাসের বিশ্বে নিরাপত্তানির্ভরতায় বাস করতে চায়। আস্থা নিজের প্রতি, সমাজের প্রতি অতীব প্রয়োজন। আস্থার অবর্তমানে কিংকর্তব্যবিমূঢ় ব্যক্তি সমাজে জগদ্দল পাথর হয়ে দাঁড়ায় এবং কিয়ৎকাল পরে তার চলৎশক্তির গতিধারায় ঘটতে পারে অশুভ দিক পরিবর্তন। নিয়ন্ত্রণহীন ট্রাফিক যেমন পদে পদে, কারণে-অকারণে অহেতুক যানজটের হেতুতে পরিণত হয়। অসহিষ্ণুতা আর পারস্পরিক দোষারোপের বেড়াজালে সহযোগিতা, সহমর্মিতার মেলবন্ধন হয়ে পড়ে সুদূর পরাহত। রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি যেমন বহু রোগ সৃষ্টির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, চিন্তা-চেতনার ক্ষেত্রে, আত্মস্বার্থ উদ্ধারের ভেদবুদ্ধি প্রবল হলে ব্যষ্টি ও সমষ্টির সর্বনাশের সঙ্গে নিজের সর্বনাশও যে জড়িত-এ উপলব্ধিটাও হারিয়ে গেলে সমূহ বিপদ।

সমাজে নানান উপায় ও উপলক্ষে এমন সব ঘটনাবলির উদ্ভব হয়, যা সমাজের গতি-প্রকৃতির দিকনির্দেশ করে। গঠনমূলক কর্মকাণ্ডে সমাজ সমৃদ্ধ হয়। অবকাঠামোগত উন্নয়নের দ্বারা বিজ্ঞান ও সভ্যতার অনেক সুযোগ সহজে হাতের কাছে এসে যায়, ধ্যানধারণায় তা যেমন নতুন মাত্রা যোগ করে, মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও সূচিত হয় নানান সুযোগ। শোষণ-বঞ্চনা বৈষম্যের অবসান ঘটাতে মানুষ সংগ্রাম করে, শোষণহীন বঞ্চনা বৈষম্যরহিত সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রত্যাশায় বুক বাঁধে। প্রত্যাশা পূরণের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হতে দেখলে সংগ্রামের সার্থকতা সে খুঁজে পায়, উদ্দীপ্ত চেতনায় দীপান্বিত হয়ে ওঠে। তার এবং সবার ঐকান্তিক প্রয়াস-প্রচেষ্টায় উন্নয়ন ও সংহতি সুদৃঢ় হয়ে ওঠে। আকাক্সক্ষা ও প্রত্যাশা পূরণের পরিতৃপ্তিতে তুষ্ট জনগোষ্ঠীকে কোনো বাদ-বিসংবাদ বিভ্রান্ত করতে পারে না। আগে যেমন বলা হয়েছে, মানুষ তার কর্মকাণ্ডের যৌক্তিকতা খুঁজে ফিরে নিয়ত নিজের নিরিখে। যদি দেখা যায় ক্ষুদ্র ও খণ্ডিত স্বার্থবাদিতায় নানান বিভ্রান্তি ও ব্যর্থতায় পর্যবসিত হচ্ছে তার আত্মত্যাগের মহৎ উদ্দেশ্যগুলো তাহলে তার সক্রিয় অংশগ্রহণের যৌক্তিকতার ভিত্তি নড়বড়ে হয়ে যায়। তার উদ্দেশ্য-অভিপ্রায়ের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির খতিয়ানের আঙিনায় অপব্যাখ্যার আগাছা জন্ম হয়। প্রয়োজনে অনুরূপ সে আগাছা বাধা হয়ে দাঁড়ায়। সমাজের চলৎশক্তির জন্য সেটা এক দারুণ দুঃসংবাদ।

অথচ ব্যষ্টি ও সমষ্টির মধ্যে নিয়ত এ প্রয়াস প্রত্যাশিত থেকে যায় যে তীব্র প্রতিযোগিতাময় প্রাগ্রসরমান বিশ্বব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে তুলনামূলক সমৃদ্ধি অর্জনের। এটা অত্যন্ত জরুরি ও প্রয়োজন যে প্রতিনিয়ত সফলতা-ব্যর্থতার খতিয়ান পর্যালোচনা, ভুল পদক্ষেপকে শনাক্ত করে শ্রেয়তর পদক্ষেপ গ্রহণের ঐকান্তিকতার পরিপোষণ এবং বিভ্রান্তি ও বিভক্তি সৃষ্টির ষড়যন্ত্র প্রশ্রয় পেয়ে যাতে উন্নয়নের ধারায় বাধা সৃষ্টি করতে না পারে, সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র একই সূত্রে গাঁথা এবং তার বর্তমান অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ঐতিহ্যমণ্ডিত অতীতকে সফল বর্তমানে যুক্তিগ্রাহ্য করে তুলতে পারলেই তা সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের সোপান হিসেবে স্বীকৃত হবে। আজকের বর্তমানও একদিন ইতিহাসের বিবেচ্য বিষয় হবে। সব সময় অতীত বন্দনা ও প্রতিষ্ঠায় দৃষ্টি ও মনোযোগনিবদ্ধ থাকলে বর্তমানের কী হবে? কোন পরিচয়ে বর্তমান ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই নেবে সে বিবেচনাও যথেষ্ট জরুরি। অতীত থেকে শিক্ষা নিয়েই বর্তমানকে বিনির্মাণ প্রয়াস প্রচেষ্টার দ্বারা সোনালি ভবিষ্যৎ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন সার্থক হতে পারে।

অতীত থেকে শিক্ষা নেওয়ার ক্ষেত্র নির্বাচন ও পন্থা নির্ধারণেও সচেতন হওয়ার অবকাশ অনস্বীকার্য। অতীতের উদাহরণ এনে বর্তমানের ভুলভ্রান্তিকে জাস্টিফাই করার চেষ্টার চেয়ে আত্মঘাতী প্রতারণা আর নেই। গুড প্রিসিডেন্স বর্তমান ও ভবিষ্যৎকে সমৃদ্ধ হতে যতখানি সহায়তা করে ব্যাড প্রিসিডেন্স তার চেয়ে বেশি ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অতীতেও এমনটি করা হয়েছে এই বলে যদি বর্তমানের অপকর্মের যৌক্তিকতা দাঁড় করানো ও সাফাই-বন্দনা শুরু হয় তাহলে গঠনমূলক মূল্যবোধের বিকাশকে অসম্ভবই শুধু করে তোলা হবে না, চক্রবৃদ্ধি হারে তার মাশুল গুনতে হয় অতীতের ন্যায় ভবিষ্যৎকেও। অথচ কথা ছিল ‘তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?’

 

                লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআরের চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
মামলাজট
মামলাজট
চালের দামে দুশ্চিন্তা
চালের দামে দুশ্চিন্তা
ইলিশের একাল-সেকাল
ইলিশের একাল-সেকাল
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
সর্বশেষ খবর
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের টানা ষষ্ঠ দিনের অভিযান
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের টানা ষষ্ঠ দিনের অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে এশিয়ার দলকে হারিয়ে টিকে রইলো ইন্টার মিলান
শেষ মুহূর্তের গোলে এশিয়ার দলকে হারিয়ে টিকে রইলো ইন্টার মিলান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম
ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১২ বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে দেব-শুভশ্রী জুটি
১২ বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে দেব-শুভশ্রী জুটি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমছে বৃষ্টি, বাড়ছে তাপমাত্রা
কমছে বৃষ্টি, বাড়ছে তাপমাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজার দক্ষিণে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় নিহত ২
গাজার দক্ষিণে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে দুই ইউনিট
হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে দুই ইউনিট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় নিহত ৮
ব্রাজিলে হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেললেন বুমরাহ
ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেললেন বুমরাহ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচুকার বিপক্ষেও এমবাপ্পেকে পাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদ
পাচুকার বিপক্ষেও এমবাপ্পেকে পাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ওয়ারী বিভাগে শুরু হলো ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’
ডিএমপির ওয়ারী বিভাগে শুরু হলো ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডনে বিশাল র‍্যালিতে উড়লো ইরানের পতাকা
লন্ডনে বিশাল র‍্যালিতে উড়লো ইরানের পতাকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’: ভিন্নধর্মী গল্পে বক্স অফিসে সাড়া
আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’: ভিন্নধর্মী গল্পে বক্স অফিসে সাড়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত
নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকে অনেকেরই গা জ্বলতেছে: শামা ওবায়েদ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকে অনেকেরই গা জ্বলতেছে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে টানা দুই জয়ে নকআউটে বায়ার্ন
ক্লাব বিশ্বকাপে টানা দুই জয়ে নকআউটে বায়ার্ন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরবেলায় ম্যাথিউসের আবেগঘন বার্তা
অবসরবেলায় ম্যাথিউসের আবেগঘন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও
অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন
বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র
রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র

প্রথম পৃষ্ঠা