শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০

সাফল্যে নুসরাত থেকে রাহাত

প্রিন্ট ভার্সন
সাফল্যে নুসরাত থেকে রাহাত

উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী নুসরাত ফতেহ আলী খান। কাওয়ালি সম্রাটদের এ রাজা শাস্ত্রীয় সংগীতেও অনবদ্য। তার ভাতিজা রাহাত ফতেহ আলী খান পাকিস্তানের পাশাপাশি বলিউডের ছবিতে গান গেয়ে তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। সুফি ঘরানার এ শিল্পী তার কণ্ঠের জাদুতে প্রতিনিয়ত মাতোয়ারা করছেন সীমান্তের এপার-ওপার। এ দুই সংগীতশিল্পীকে নিয়ে লিখেছেন- পান্থ আফজাল

 

শাহেনশাহ এ কাওয়ালি

সত্তর দশকের শেষদিকে অনেকটা হঠাৎ করেই আবির্ভাব ঘটেছিল পাকিস্তানের কাওয়ালি গায়ক নুসরাত ফতেহ আলী খানের। যিনি পরবর্তী কয়েক বছরের মধ্যেই পরিণত হয়েছিলেন বিশ্বসংগীত জগতেরই এক তারকায়। প্রায় ৬০০ বছরের পারিবারিক কাওয়ালি ঐতিহ্যের মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠেন পাকিস্তানের কিংবদন্তিতুল্য সংগীতশিল্পী নুসরাত ফতেহ আলী খান। ইসলামের সুফিবাদের অবিচ্ছেদ্য অংশ আধ্যাত্মিক সংগীত কাওয়ালির জন্য বিশ্বনন্দিত তিনি। অসাধারণ কণ্ঠের ক্ষমতার জন্য তাকে রেকর্ডকৃত কণ্ঠে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠদের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা একই তালে কাওয়ালি পরিবেশন করতে পারতেন। কাওয়ালি সংগীতকে বিশ্বসংগীতে পরিণত করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখেন তিনি। তাকে বলা হয় শাহেনশাহ এ কাওয়ালি, মানে কাওয়ালির রাজাদের রাজা! 

 

খান পরিবারের পঞ্চম সন্তান

ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খান ১৯৪৮ সালের ১৩ অক্টোবর ফয়সালাবাদের পাঞ্জাবি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ফতেহ আলী খান একসঙ্গে একজন সংগীততাত্ত্বিক, গায়ক, বাদক এবং কাউয়াল। তার পঞ্চম সন্তান এবং ছেলে সন্তানদের মধ্যে প্রথম পুত্র সন্তান নুসরাত। এই খান পরিবারে রয়েছে চার বড় বোনসহ এক ছোট ভাই ফররুখ ফতেহ আলী।

 

বাবার স্বপ্ন ছিল ছেলে ডাক্তার হবে

প্রথমদিকে নুসরাতের পিতা চাননি ছেলে পারিবারিক পেশায় আসুক। তিনি চেয়েছিলেন নুসরাত সম্মানিত একটি পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করুক এবং ডাক্তার হোক। কারণ তিনি মনে করতেন, কাওয়ালি শিল্পীরা নিম্ন সামাজিক মর্যাদার অধিকারী। তবে নুসরাতের কাওয়ালির প্রতি প্রবল প্রবণতা এবং আগ্রহের কাছে বাবা হার মানলেন।

 

ম্যাট্রিকের পর বাবাকে হারান

নুসরাত লেখাপড়ায় এভারেজ ছিলেন। তৎকালীন ম্যাট্রিক পাস করার পর তার বাবা মারা যান। বাধ্য হয়েই সংসারের খরচ চালাতে নুসরাত ভাবধারার সংগীতের জগতে পা রাখেন। নিজের কণ্ঠ ভালো না জেনে অমানুষিক পরিশ্রম করেন নিজেকে তৈরি করতে। গাওয়ার পাশাপাশি রেওয়াজ বাড়িয়ে দেন কয়েকগুণ। চেষ্টা করতে লাগলেন নিজের সংগীতে আরও কত রকম রং যুক্ত করে মানুষের কাছে আকর্ষণীয় করা যায়।

 

আইউবের হাত ধরে বার্মিংহামে

কাওয়ালির একজন ভবিষ্যৎ তারকা হিসেবে নুসরাত ফতেহ আলী খানের সম্ভাবনা প্রথম অনুভব করেছিলেন ইংল্যান্ডের বার্মিংহাম শহরের রেকর্ড ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আইউব। বার্মিংহাম শহরে তার একটি দোকান ছিল, যেখান থেকে তিনি এশিয়ান মিউজিকের রেকর্ড বের করতেন। ১৯৭৭ সালে একদিন সকালে তার হাতে পৌঁছল কতগুলো টেপ, যাতে পাকিস্তানের কিছু নবীন গায়কের গান ছিল। গান শোনার সময় বিশেষ একটি কণ্ঠ তাকে চমকে দিল। এই কণ্ঠ ছিল নুসরাত ফতেহ আলী খানের। আইউব কালবিলম্ব না করে নুসরাত ফতেহ আলী খানের সঙ্গে চুক্তি করে ফেললেন, তার চারটি অ্যালবাম বের করার জন্য। তবে, আইউবের সঙ্গে নুসরাত ফতেহ আলী খানের মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয় ১৯৮০ সালে, ইংল্যান্ডেই। নুসরাতকে আমন্ত্রণ জানানো হলো প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডে কিছু অনুষ্ঠান করার জন্য। এর মধ্যে একটি আয়োজন করা হয়েছিল বার্মিংহামে। তবে অনুষ্ঠানে বেশি লোক হয়নি তখন। তবে দ্বিতীয় অনুষ্ঠানে জোরেশোরে প্রচারে অনুষ্ঠানটির সব টিকিট বিক্রি হয়ে যায়। মিলনায়তন এমনভাবে ভরে গেল যে সবাই বসার সুযোগ পাননি। অনেককেই করিডরে দাঁড়িয়ে গান শুনতে হয়েছিল। এরপর নুসরাত ইংল্যান্ডের অন্য শহরগুলোতে গান করলেন। ১৯৮৫ সালে চিত্র গেল পাল্টে। সে বছর গ্রীষ্মকালে এসেক্সে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ব্রিটিশ বিশ্বসংগীত উৎসব বা ওম্যাড। সেই উৎসবেই এক রাতে নুসরাত আর তার দল মঞ্চে উপস্থিত হলেন। বলা হয়, সেদিনের সেই অনুষ্ঠান নুসরাতের সংগীতজীবনের গতিধারাই বদলে দিয়েছিল।

 

হলিউডের ছবিতে গেয়েছেন

নুসরাত হলিউডের ছবিতেও গান গেয়েছিলেন। তিনি কাওয়ালি নিয়ে নিরীক্ষাধর্মী কিছু কাজেও হাত দেন। তিনি কাওয়ালির সঙ্গে পাশ্চাত্য সংগীতের মিশ্রণ ঘটান। ১৯৮৫ সালে পিটার গ্যাব্রিয়েলের সঙ্গে মিলে ‘দ্য লাস্ট টেম্পটেশন অব ক্রাইস্ট’ ছবিতে কাজ করেন। ১৯৯০ সালে কানাডীয় সংগীতজ্ঞ ও গিটারিস্ট মাইকেল ব্রুকের সঙ্গে ‘মাস্ত মাস্ত’ ও ১৯৯৬ সালে ‘নাইট সং’ অ্যালবামে কাজ করেন। ১৯৯৫ সালে ‘ডেড ম্যান ওয়াকিং’র সাউন্ডট্র্যাকে পার্ল জ্যামের প্রধান গায়ক এডি ভেডারের সঙ্গে কাজ করেন। এ আর রহমানের ‘বন্দে মাতেরম’ অ্যালবামে ‘গুরুস অব পিস’ গানে কণ্ঠ দেন।

 

সংগীতের নতুনত্বকে স্বাগত জানান

নুসরাত ফতেহ আলী যেখানেই যেতেন, সুফিদের গান গাইতেন। যে গানের মূল মর্ম হচ্ছে ভালোবাসা, মঙ্গল কামনা এবং সহমর্মিতা। নুসরাত মনে করতেন সংগীতকেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হতে হয়। নিরীক্ষামূলক কাজ তিনি খুবই ভালোবাসতেন। সংগীতকে একটা ভিন্ন কাঠামোর মধ্যে ফেলে নতুন কিছু সৃষ্টির প্রক্রিয়ার সঙ্গে তিনি পুরোপুরি একাত্ম ছিলেন।

 

জনপ্রিয় গান ও অন্যান্য অর্জন

নুসরাত পাকিস্তানি ও ভারতীয় সিনেমায় অনেক গান করেছেন। এ ছাড়া অন্য অনেকের গলায় তার গান ব্যবহৃত হয়েছে। প্রকাশিত হয়েছে অসংখ্য অডিও-ভিডিও অ্যালবাম। তার জনপ্রিয় কয়েকটি গান হলো- আল্লাহ হু, ইয়ে জো হালকা হালকা, মাস্ত মাস্ত, হক্ব আলী আলী, শাহবাজ কালান্দার, ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম, কিনা সোনা, মোরা সাইয়া, নি মাই জানা জোগি যে নীল এবং তুমহে দিল্লাগি ভুল জানি পড়েগি। ১৯৮৭ সালে সংগীতে অবদানের জন্য পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে অ্যাওয়ার্ড ফর প্রাইস অব পারফরম্যান্স গ্রহণ করেন নুসরাত। ১৯৯৫ সালে পান ইউনেস্কো মিউজিক প্রাইস। ১৯৯৬ সালে মন্ট্রিয়েল ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে গ্র্যান্ড পিক্স ডেস আমেরিকাস পুরস্কার জিতেন। একই বছর পান ফুকুয়োকা এশিয়ান কালচারাল প্রাইস। এ ছাড়া আরও অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন। তার ওপর ৫টির মতো ডকুমেন্টারি নির্মিত হয়েছে।

 

মাত্র ৪৮ বছর বয়সে দেহত্যাগ

নুসরাতের জীবনযাত্রার প্রভাব তার শরীরের ওপর পড়তে শুরু করেছিল। তার ওজন খুব বেশি বেড়ে যায় এবং স্বাস্থ্যগত নানা সমস্যা দেখা দেয়। ১৯৯৭ সালের ১৬ আগস্ট মাত্র ৪৮ বছর বয়সে তিনি মারা যান। তার মৃত্যুর পর শুধু যে পাকিস্তানেই মানুষ শোকাহত হয়েছিলেন তা নয়, পৃথিবীর নানা দেশের মানুষ তার বিদায়ের শূন্যতাকে অনুভব করেছিলেন।

 

নুসরাতের উত্তরসূরি ভাতিজা রাহাত ফতেহ

রাহাত ফতেহ আলী খান ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খানের ভাতিজা এবং ওস্তাদ ফররুখ ফতেহ আলী খানের পুত্র। এ ছাড়াও তিনি পুরাণখ্যাত কাওয়ালি শিল্পী ফতেহ আলী খানের নাতি হন। তার জন্ম ১৯৭৩ সালের ৯ ডিসেম্বর। এই পাকিস্তানি সংগীত শিল্পী প্রাথমিকভাবে মুসলিম সুফি হিসেবে ভক্তিমূলক গান গাইতেন। কাওয়ালি ছাড়াও রাহাত গজল গাইতেন এবং অন্যান্য মৃদু সংগীতেও খ্যাতি রয়েছে। তিনি বলিউডের জনপ্রিয় একজন প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত।

 

তিন বছর বয়স থেকে রাহাতের গান গাওয়া শুরু

রাহাতকে তার চাচা ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খান কর্তৃক কাওয়ালি সংগীতের ঐতিহ্যকে ধারণ করার লক্ষ্যে তৈরি করেন। মাত্র তিন বছর বয়স থেকে রাহাত তার চাচা ও পিতার সঙ্গে গাওয়া শুরু করেন।

 

পাকিস্তানের শিল্পীর বলিউড জয়

বর্তমান সময়ে বলিউডের জনপ্রিয় একজন প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে নিজেকে পরিচিত করেছেন রাহাত ফতেহ আলী খান। পাকিস্তানের পাশাপাশি ভারতেও তিনি তুমুল জনপ্রিয়। বাংলাদেশি গানেও তিনি কণ্ঠ দিয়েছেন। তার প্রকাশিত অ্যালবামের সংখ্যা অনেক। বলিউড চলচ্চিত্র শিল্পে একজন প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে রাহাতের অসামান্য অবদান রয়েছে।

 

বাংলাদেশি গানে তার কণ্ঠ

উর্দু ও হিন্দির পাশাপাশি বাংলাতেও গান গেয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী রুনা লায়লার সুর ও সংগীত পরিচালনায় রাহাত ফতেহ আলী খান গেয়েছেন ‘ভালোবাসা আমার পর হয়েছে’ গানটি। কবির বকুলের কথায় এ গানের মিউজিক ভিডিওতে মডেল হয়েছেন কাজী নওশাবা আহমেদ। গানটিতে মডেল হিসেবে নওশাবার বিপরীতে ছিলেন আবু হুরায়রা তানভীর। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন শাহরিয়ার পুলক। গানটি প্রকাশের পর ব্যাপক প্রশংসিত হয়। ‘রুনা লায়লা ফিচারিং লেজেন্ডস ফরএভার’ অ্যালবামে আরও গেয়েছেন আশা ভোঁসলে, হরিহরণ, রুনা লায়লা ও আদনান সামী।

 

দ্বিতীয়বারের মতো বিয়ে

প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ চূড়ান্ত হওয়ার পর প্রেমিকা ও মডেল ফালাককে বিয়ে করেছেন রাহাত। নুসরাত ফতেহ আলী খানের মেয়ে নিডাকে বিয়ে করেছিলেন রাহাত। রাহাত-নিডার তিন সন্তান। দুই মেয়ের নাম মাহিন খান ও ফিলজা খান এবং ছেলের নাম সাজমান খান। ঘর-সংসার থাকার পরও মডেল ফালাকের সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন রাহাত। এক পর্যায়ে প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেন তিনি।

 

অক্সফোর্ডের ‘ডক্টরেট অব মিউজিক’ ডিগ্রি অর্জন

রাহাত ফতেহ আলী খান অর্জন করেন ডক্টরেট ডিগ্রি। সংগীতের ওপর তার দখল ও অনন্য অবদানের জন্য অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাকে এ সম্মাননা দেয়। এর আগে ২০১৬ সালে আজীবন সম্মাননা দিয়েছিল অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মুসলিম সুফিদের ভক্তিমূলক গান ও কাওয়ালির কিংবদন্তি হিসেবেও অভিহিত করে পাকিস্তানের এই গায়ককে।

 

তার গানে সমৃদ্ধ যেসব ছবি

‘পাপ’, ‘ওমকারা’, ‘ওম শান্তি ওম’, ‘লাভ আজকাল’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন মুম্বাই’, ‘রেডি’, ‘বডিগার্ড’, ‘জান্নাত-২’, ‘হিরোইন’, ‘দাবাং’, ‘দাবাং-২’, ‘ফাটা পোস্টার নিকলা হিরো’সহ এ যাবৎকালের প্রায় সব ছবির গানে তার গান যেন অন্যতম চমক সংগীতপ্রেমীদের কাছে।

এই বিভাগের আরও খবর
এটিএন বাংলায়  ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
এটিএন বাংলায় ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
অবশেষে ফিরছেন পপি
অবশেষে ফিরছেন পপি
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
আলিয়া কেন সেরা
আলিয়া কেন সেরা
সাবিলার পারফিউমপ্রীতি
সাবিলার পারফিউমপ্রীতি
লন্ডনের মঞ্চে সাবিনা ইয়াসমিন
লন্ডনের মঞ্চে সাবিনা ইয়াসমিন
এক সংগীতপ্রেমী আত্মার অসমাপ্ত গান
এক সংগীতপ্রেমী আত্মার অসমাপ্ত গান
নায়িকা কেবল নায়কের প্রয়োজনে
নায়িকা কেবল নায়কের প্রয়োজনে
পাল্টা জবাব সোনাক্ষীর...
পাল্টা জবাব সোনাক্ষীর...
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন