শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০

সাফল্যে নুসরাত থেকে রাহাত

প্রিন্ট ভার্সন
সাফল্যে নুসরাত থেকে রাহাত

উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী নুসরাত ফতেহ আলী খান। কাওয়ালি সম্রাটদের এ রাজা শাস্ত্রীয় সংগীতেও অনবদ্য। তার ভাতিজা রাহাত ফতেহ আলী খান পাকিস্তানের পাশাপাশি বলিউডের ছবিতে গান গেয়ে তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। সুফি ঘরানার এ শিল্পী তার কণ্ঠের জাদুতে প্রতিনিয়ত মাতোয়ারা করছেন সীমান্তের এপার-ওপার। এ দুই সংগীতশিল্পীকে নিয়ে লিখেছেন- পান্থ আফজাল

 

শাহেনশাহ এ কাওয়ালি

সত্তর দশকের শেষদিকে অনেকটা হঠাৎ করেই আবির্ভাব ঘটেছিল পাকিস্তানের কাওয়ালি গায়ক নুসরাত ফতেহ আলী খানের। যিনি পরবর্তী কয়েক বছরের মধ্যেই পরিণত হয়েছিলেন বিশ্বসংগীত জগতেরই এক তারকায়। প্রায় ৬০০ বছরের পারিবারিক কাওয়ালি ঐতিহ্যের মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠেন পাকিস্তানের কিংবদন্তিতুল্য সংগীতশিল্পী নুসরাত ফতেহ আলী খান। ইসলামের সুফিবাদের অবিচ্ছেদ্য অংশ আধ্যাত্মিক সংগীত কাওয়ালির জন্য বিশ্বনন্দিত তিনি। অসাধারণ কণ্ঠের ক্ষমতার জন্য তাকে রেকর্ডকৃত কণ্ঠে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠদের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা একই তালে কাওয়ালি পরিবেশন করতে পারতেন। কাওয়ালি সংগীতকে বিশ্বসংগীতে পরিণত করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখেন তিনি। তাকে বলা হয় শাহেনশাহ এ কাওয়ালি, মানে কাওয়ালির রাজাদের রাজা! 

 

খান পরিবারের পঞ্চম সন্তান

ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খান ১৯৪৮ সালের ১৩ অক্টোবর ফয়সালাবাদের পাঞ্জাবি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ফতেহ আলী খান একসঙ্গে একজন সংগীততাত্ত্বিক, গায়ক, বাদক এবং কাউয়াল। তার পঞ্চম সন্তান এবং ছেলে সন্তানদের মধ্যে প্রথম পুত্র সন্তান নুসরাত। এই খান পরিবারে রয়েছে চার বড় বোনসহ এক ছোট ভাই ফররুখ ফতেহ আলী।

 

বাবার স্বপ্ন ছিল ছেলে ডাক্তার হবে

প্রথমদিকে নুসরাতের পিতা চাননি ছেলে পারিবারিক পেশায় আসুক। তিনি চেয়েছিলেন নুসরাত সম্মানিত একটি পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করুক এবং ডাক্তার হোক। কারণ তিনি মনে করতেন, কাওয়ালি শিল্পীরা নিম্ন সামাজিক মর্যাদার অধিকারী। তবে নুসরাতের কাওয়ালির প্রতি প্রবল প্রবণতা এবং আগ্রহের কাছে বাবা হার মানলেন।

 

ম্যাট্রিকের পর বাবাকে হারান

নুসরাত লেখাপড়ায় এভারেজ ছিলেন। তৎকালীন ম্যাট্রিক পাস করার পর তার বাবা মারা যান। বাধ্য হয়েই সংসারের খরচ চালাতে নুসরাত ভাবধারার সংগীতের জগতে পা রাখেন। নিজের কণ্ঠ ভালো না জেনে অমানুষিক পরিশ্রম করেন নিজেকে তৈরি করতে। গাওয়ার পাশাপাশি রেওয়াজ বাড়িয়ে দেন কয়েকগুণ। চেষ্টা করতে লাগলেন নিজের সংগীতে আরও কত রকম রং যুক্ত করে মানুষের কাছে আকর্ষণীয় করা যায়।

 

আইউবের হাত ধরে বার্মিংহামে

কাওয়ালির একজন ভবিষ্যৎ তারকা হিসেবে নুসরাত ফতেহ আলী খানের সম্ভাবনা প্রথম অনুভব করেছিলেন ইংল্যান্ডের বার্মিংহাম শহরের রেকর্ড ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আইউব। বার্মিংহাম শহরে তার একটি দোকান ছিল, যেখান থেকে তিনি এশিয়ান মিউজিকের রেকর্ড বের করতেন। ১৯৭৭ সালে একদিন সকালে তার হাতে পৌঁছল কতগুলো টেপ, যাতে পাকিস্তানের কিছু নবীন গায়কের গান ছিল। গান শোনার সময় বিশেষ একটি কণ্ঠ তাকে চমকে দিল। এই কণ্ঠ ছিল নুসরাত ফতেহ আলী খানের। আইউব কালবিলম্ব না করে নুসরাত ফতেহ আলী খানের সঙ্গে চুক্তি করে ফেললেন, তার চারটি অ্যালবাম বের করার জন্য। তবে, আইউবের সঙ্গে নুসরাত ফতেহ আলী খানের মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয় ১৯৮০ সালে, ইংল্যান্ডেই। নুসরাতকে আমন্ত্রণ জানানো হলো প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডে কিছু অনুষ্ঠান করার জন্য। এর মধ্যে একটি আয়োজন করা হয়েছিল বার্মিংহামে। তবে অনুষ্ঠানে বেশি লোক হয়নি তখন। তবে দ্বিতীয় অনুষ্ঠানে জোরেশোরে প্রচারে অনুষ্ঠানটির সব টিকিট বিক্রি হয়ে যায়। মিলনায়তন এমনভাবে ভরে গেল যে সবাই বসার সুযোগ পাননি। অনেককেই করিডরে দাঁড়িয়ে গান শুনতে হয়েছিল। এরপর নুসরাত ইংল্যান্ডের অন্য শহরগুলোতে গান করলেন। ১৯৮৫ সালে চিত্র গেল পাল্টে। সে বছর গ্রীষ্মকালে এসেক্সে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ব্রিটিশ বিশ্বসংগীত উৎসব বা ওম্যাড। সেই উৎসবেই এক রাতে নুসরাত আর তার দল মঞ্চে উপস্থিত হলেন। বলা হয়, সেদিনের সেই অনুষ্ঠান নুসরাতের সংগীতজীবনের গতিধারাই বদলে দিয়েছিল।

 

হলিউডের ছবিতে গেয়েছেন

নুসরাত হলিউডের ছবিতেও গান গেয়েছিলেন। তিনি কাওয়ালি নিয়ে নিরীক্ষাধর্মী কিছু কাজেও হাত দেন। তিনি কাওয়ালির সঙ্গে পাশ্চাত্য সংগীতের মিশ্রণ ঘটান। ১৯৮৫ সালে পিটার গ্যাব্রিয়েলের সঙ্গে মিলে ‘দ্য লাস্ট টেম্পটেশন অব ক্রাইস্ট’ ছবিতে কাজ করেন। ১৯৯০ সালে কানাডীয় সংগীতজ্ঞ ও গিটারিস্ট মাইকেল ব্রুকের সঙ্গে ‘মাস্ত মাস্ত’ ও ১৯৯৬ সালে ‘নাইট সং’ অ্যালবামে কাজ করেন। ১৯৯৫ সালে ‘ডেড ম্যান ওয়াকিং’র সাউন্ডট্র্যাকে পার্ল জ্যামের প্রধান গায়ক এডি ভেডারের সঙ্গে কাজ করেন। এ আর রহমানের ‘বন্দে মাতেরম’ অ্যালবামে ‘গুরুস অব পিস’ গানে কণ্ঠ দেন।

 

সংগীতের নতুনত্বকে স্বাগত জানান

নুসরাত ফতেহ আলী যেখানেই যেতেন, সুফিদের গান গাইতেন। যে গানের মূল মর্ম হচ্ছে ভালোবাসা, মঙ্গল কামনা এবং সহমর্মিতা। নুসরাত মনে করতেন সংগীতকেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হতে হয়। নিরীক্ষামূলক কাজ তিনি খুবই ভালোবাসতেন। সংগীতকে একটা ভিন্ন কাঠামোর মধ্যে ফেলে নতুন কিছু সৃষ্টির প্রক্রিয়ার সঙ্গে তিনি পুরোপুরি একাত্ম ছিলেন।

 

জনপ্রিয় গান ও অন্যান্য অর্জন

নুসরাত পাকিস্তানি ও ভারতীয় সিনেমায় অনেক গান করেছেন। এ ছাড়া অন্য অনেকের গলায় তার গান ব্যবহৃত হয়েছে। প্রকাশিত হয়েছে অসংখ্য অডিও-ভিডিও অ্যালবাম। তার জনপ্রিয় কয়েকটি গান হলো- আল্লাহ হু, ইয়ে জো হালকা হালকা, মাস্ত মাস্ত, হক্ব আলী আলী, শাহবাজ কালান্দার, ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম, কিনা সোনা, মোরা সাইয়া, নি মাই জানা জোগি যে নীল এবং তুমহে দিল্লাগি ভুল জানি পড়েগি। ১৯৮৭ সালে সংগীতে অবদানের জন্য পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে অ্যাওয়ার্ড ফর প্রাইস অব পারফরম্যান্স গ্রহণ করেন নুসরাত। ১৯৯৫ সালে পান ইউনেস্কো মিউজিক প্রাইস। ১৯৯৬ সালে মন্ট্রিয়েল ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে গ্র্যান্ড পিক্স ডেস আমেরিকাস পুরস্কার জিতেন। একই বছর পান ফুকুয়োকা এশিয়ান কালচারাল প্রাইস। এ ছাড়া আরও অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন। তার ওপর ৫টির মতো ডকুমেন্টারি নির্মিত হয়েছে।

 

মাত্র ৪৮ বছর বয়সে দেহত্যাগ

নুসরাতের জীবনযাত্রার প্রভাব তার শরীরের ওপর পড়তে শুরু করেছিল। তার ওজন খুব বেশি বেড়ে যায় এবং স্বাস্থ্যগত নানা সমস্যা দেখা দেয়। ১৯৯৭ সালের ১৬ আগস্ট মাত্র ৪৮ বছর বয়সে তিনি মারা যান। তার মৃত্যুর পর শুধু যে পাকিস্তানেই মানুষ শোকাহত হয়েছিলেন তা নয়, পৃথিবীর নানা দেশের মানুষ তার বিদায়ের শূন্যতাকে অনুভব করেছিলেন।

 

নুসরাতের উত্তরসূরি ভাতিজা রাহাত ফতেহ

রাহাত ফতেহ আলী খান ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খানের ভাতিজা এবং ওস্তাদ ফররুখ ফতেহ আলী খানের পুত্র। এ ছাড়াও তিনি পুরাণখ্যাত কাওয়ালি শিল্পী ফতেহ আলী খানের নাতি হন। তার জন্ম ১৯৭৩ সালের ৯ ডিসেম্বর। এই পাকিস্তানি সংগীত শিল্পী প্রাথমিকভাবে মুসলিম সুফি হিসেবে ভক্তিমূলক গান গাইতেন। কাওয়ালি ছাড়াও রাহাত গজল গাইতেন এবং অন্যান্য মৃদু সংগীতেও খ্যাতি রয়েছে। তিনি বলিউডের জনপ্রিয় একজন প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত।

 

তিন বছর বয়স থেকে রাহাতের গান গাওয়া শুরু

রাহাতকে তার চাচা ওস্তাদ নুসরাত ফতেহ আলী খান কর্তৃক কাওয়ালি সংগীতের ঐতিহ্যকে ধারণ করার লক্ষ্যে তৈরি করেন। মাত্র তিন বছর বয়স থেকে রাহাত তার চাচা ও পিতার সঙ্গে গাওয়া শুরু করেন।

 

পাকিস্তানের শিল্পীর বলিউড জয়

বর্তমান সময়ে বলিউডের জনপ্রিয় একজন প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে নিজেকে পরিচিত করেছেন রাহাত ফতেহ আলী খান। পাকিস্তানের পাশাপাশি ভারতেও তিনি তুমুল জনপ্রিয়। বাংলাদেশি গানেও তিনি কণ্ঠ দিয়েছেন। তার প্রকাশিত অ্যালবামের সংখ্যা অনেক। বলিউড চলচ্চিত্র শিল্পে একজন প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে রাহাতের অসামান্য অবদান রয়েছে।

 

বাংলাদেশি গানে তার কণ্ঠ

উর্দু ও হিন্দির পাশাপাশি বাংলাতেও গান গেয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের জনপ্রিয় শিল্পী রুনা লায়লার সুর ও সংগীত পরিচালনায় রাহাত ফতেহ আলী খান গেয়েছেন ‘ভালোবাসা আমার পর হয়েছে’ গানটি। কবির বকুলের কথায় এ গানের মিউজিক ভিডিওতে মডেল হয়েছেন কাজী নওশাবা আহমেদ। গানটিতে মডেল হিসেবে নওশাবার বিপরীতে ছিলেন আবু হুরায়রা তানভীর। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন শাহরিয়ার পুলক। গানটি প্রকাশের পর ব্যাপক প্রশংসিত হয়। ‘রুনা লায়লা ফিচারিং লেজেন্ডস ফরএভার’ অ্যালবামে আরও গেয়েছেন আশা ভোঁসলে, হরিহরণ, রুনা লায়লা ও আদনান সামী।

 

দ্বিতীয়বারের মতো বিয়ে

প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ চূড়ান্ত হওয়ার পর প্রেমিকা ও মডেল ফালাককে বিয়ে করেছেন রাহাত। নুসরাত ফতেহ আলী খানের মেয়ে নিডাকে বিয়ে করেছিলেন রাহাত। রাহাত-নিডার তিন সন্তান। দুই মেয়ের নাম মাহিন খান ও ফিলজা খান এবং ছেলের নাম সাজমান খান। ঘর-সংসার থাকার পরও মডেল ফালাকের সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন রাহাত। এক পর্যায়ে প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেন তিনি।

 

অক্সফোর্ডের ‘ডক্টরেট অব মিউজিক’ ডিগ্রি অর্জন

রাহাত ফতেহ আলী খান অর্জন করেন ডক্টরেট ডিগ্রি। সংগীতের ওপর তার দখল ও অনন্য অবদানের জন্য অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাকে এ সম্মাননা দেয়। এর আগে ২০১৬ সালে আজীবন সম্মাননা দিয়েছিল অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মুসলিম সুফিদের ভক্তিমূলক গান ও কাওয়ালির কিংবদন্তি হিসেবেও অভিহিত করে পাকিস্তানের এই গায়ককে।

 

তার গানে সমৃদ্ধ যেসব ছবি

‘পাপ’, ‘ওমকারা’, ‘ওম শান্তি ওম’, ‘লাভ আজকাল’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন মুম্বাই’, ‘রেডি’, ‘বডিগার্ড’, ‘জান্নাত-২’, ‘হিরোইন’, ‘দাবাং’, ‘দাবাং-২’, ‘ফাটা পোস্টার নিকলা হিরো’সহ এ যাবৎকালের প্রায় সব ছবির গানে তার গান যেন অন্যতম চমক সংগীতপ্রেমীদের কাছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
আফজালের রঙিন সকাল
আফজালের রঙিন সকাল
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
সর্বশেষ খবর
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা