শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

গঠিত হচ্ছে চলচ্চিত্র ফেডারেশন

চলচ্চিত্রের ১৮ সংগঠনের কাজ কী?

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রের ১৮ সংগঠনের কাজ কী?

‘চলচ্চিত্রের উন্নয়নের স্বার্থে এবার চলচ্চিত্রের ১৮টি সমিতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে গঠন করবে ফিল্ম ফেডারেশন। আগামী এক মাসের মধ্যে ফেডারেশন গঠনের সব কার্যক্রম চূড়ান্ত হবে।  চলচ্চিত্রের মন্দা, সিনেমা হলের অচল অবস্থা, দর্শকশূন্যতা, অভিনয়শিল্পী, নির্মাতা ও কলাকুশলী সংকট নিরসনে কাজ শুরু করতে চাই আমরা।’ গত  শনিবার এফডিসিতে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির অফিসে ১৮ সংগঠনের নেতারা এক বৈঠকে মিলিত হয়ে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। জানা গেছে, এই ফেডারেশনের সদস্য হবেন চলচ্চিত্রের ১৮ সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। তাঁদের মধ্য থেকে দুজন প্রধান দায়িত্ব পালন করবেন। তাদের এ উদ্যোগে সন্তুষ্ট হতে পারেনি চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি। কারণ এ বৈঠকে বরাবরের মতো প্রদর্শক সমিতিকে উপেক্ষিত রাখা হয়েছে। মানে এর আগে ১৮ সংগঠনের গঠিত ‘চলচ্চিত্র পরিবার’ ও ‘চলচ্চিত্র স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটি’তেও রাখা হয়নি প্রদর্শক সমিতিকে। ফলে প্রদর্শক সমিতি ও পরিবার বা স্বার্থ সংরক্ষণ সমিতি চলচ্চিত্রের নানা ইস্যুতে বারবার মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। চলচ্চিত্রকারদের কথা হলো- সব সংগঠনের একতায় যে কোনো নতুন সংগঠন গঠিত হলেই এর লক্ষ্য ফলপ্রসূ হতে পারে। নতুবা আবারও সব উদ্যোগ ভেস্তে যাবে। এ বিষয়ে চলচ্চিত্র সমিতিগুলোর নেতাদের বক্তব্য তুলে ধরা হলো-

 

কাউকে বাদ দেওয়া যাবে না

মোহাম্মদ হোসেন

[প্রযোজক সমিতির সাবেক নেতা]

আগে যারা চলচ্চিত্র পরিবার ও স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটি গঠন করেছিল তারা আংশিকভাবে সফল হয়েছিল। পুরোপুরি সফল হতে না পারার মূল কারণ ছিল নিজেদের মধ্যে বিভক্তি। এখন যদি সব সমিতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে সত্যিকার অর্থে কার্যকর একটি ফেডারেশন করতে পারে তাহলেই কেবল চলচ্চিত্রের উন্নয়নে সেই ফেডারেশন যথাযথ ভূমিকা রাখতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস। এ ছাড়া চলচ্চিত্র শিল্পকে বাঁচানোর আর কোনো পথ বা সুযোগ নেই। কারণ চলচ্চিত্র দীর্ঘদিন ধরে মহাক্রান্তিকাল পার করছে। দুঃসময়ে আছে। আগে পরিবার ও স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটিতে প্রদর্শক সমিতিকে রাখা হয়নি। এটি মোটেও ঠিক হয়নি। কারণ চলচ্চিত্রের কোনো অংশকে বাদ দিয়ে কিছু করলে তাতে ঐক্যের অভাবে সফলতা আসবে না। এবার যেন কোনো সমিতিকে বাদ দেওয়া না হয়। সবাই একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করলেই প্রকৃত লক্ষ্য মানে চলচ্চিত্রের উন্নয়নের উদ্যোগ সফল হবে।

এটি পুরনো হীন মানসিকতা

সুদীপ্ত কুমার দাস [কর্মকর্তা, প্রদর্শক সমিতি]

নিকট অতীতেও প্রযোজক, পরিবেশক, পরিচালক, শিল্পী সমিতিসহ কথিত ১৮ সংগঠনের যে জোট সেটা প্রথম আমরা দেখতে পাই মাসুদ পারভেজের নেতৃত্বে। পরবর্তীতে আবারও চলচ্চিত্র স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটি এবং চলচ্চিত্র পরিবারের কর্মকান্ড আমরা দেখেছি। এ প্রসঙ্গে বলতে হয় ২০১০ সালে যখন আমদানি নীতিতে উপমহাদেশীয় ছবি আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয় তখন তারানা হালিমের নেতৃত্বে তারা আন্দোলন করে হুমকি দিল এবং প্রধানমন্ত্রীর কাছে তদবির করে এই সরকারের সিদ্ধান্ত বাতিল করাল। পরবর্তীতে এই স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটি ও পরিবার যৌথ প্রযোজনার ছবির বিরুদ্ধেও আন্দোলন করল। সিনেমা হল থেকে ভারতীয় ছবির পোস্টার ছিঁড়ে এনে এফডিসির ভিতরে আগুন জ্বালাল। আমিসহ প্রদর্শক সমিতির কয়েকজন নেতার কার্টুন এঁকে তার মধ্যে থুথু দেওয়ার কথাও বলা হয়। তখনো আমরা বিনয়ের সঙ্গে বলেছিলাম আপনারা একতরফা সিদ্ধান্ত না নিয়ে আমাদের সঙ্গে বসুন। গত ২ বছরে প্রযোজক ও পরিচালক সমিতির সঙ্গে ৩/৪টি যৌথ সভা করেছি। এখন তারা ‘সিনেমা হল বাঁচলে চলচ্চিত্র বাঁচবে’- এই স্লোগান নিয়ে এগিয়ে এসেছেন, আমরা তাদের স্বাগত জানিয়েছি। বিলম্বে হলেও তাদের বোধদয়ে আশার আলো দেখেছি। কিন্তু সর্বশেষ তাদের কথিত ফেডারেশন গঠনের উদ্যোগের সঙ্গে আমাদের যুক্ত না করাটা সেই পুরনো হীন মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ বলে মনে হচ্ছে। পার্শ্ববর্তী যে কয়টি রাষ্ট্রে ফিল্ম ফেডারেশন রয়েছে তাতে প্রদর্শক, পরিচালক, শিল্পীসহ সব সংগঠনেরই সদস্য ভুক্ত আছে। যে কারণে তাদের মধ্যে ব্যবসায়িক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। সমগ্র ভারতে ১৪ হাজার সিনেমা হল ছিল। তার মধ্যে ২ হাজারের কিছু বেশি সিনেমা হল বন্ধ হয়েছে। এখন ১০ হাজার ৫০০ এর মতো সিংগেল সিনেমা হল এবং দেড় হাজারের মতো মাল্টিপ্লেক্স স্ক্রিন চালু আছে। আমাদের মতো তাদের এত বড় ধস নামেনি। এর বড় কারণ হলো ঐক্যবদ্ধভাবে তারা যে কোনো সমস্যার মোকাবিলা করে। কিন্তু আমাদের সেই ১৯৮৩ সালের জানুয়ারিতে এফডিসির উদ্যোগে একটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তির আওতায় সুষ্ঠু ব্যবসায়িক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য ২/৩টি সাব কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। যেগুলো বেশ কার্যকারিতা দেখায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ২০০২ সালে এসে প্রযোজক সমিতি একতরফাভাবে এগুলো ভেঙে দেয়। এই দুর্ভাগ্যজনক অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে আমরা চাইছিলাম করোনার আগ্রাসন থেকে মুক্ত হয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য চলচ্চিত্র শিল্প ও ব্যবসা অঙ্গনে একটি কার্যকর ঐক্য গড়ে উঠবে। কিন্তু আমাদের সেই আশা সম্ভবত দুরাশায় পরিণত হচ্ছে। আমি সচেতন এবং অভিজ্ঞ নেতৃত্বকে আহ্বান জানাব, পুরনো মানসিকতা পরিহার করে সময়ের প্রয়োজনে সবার মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলার পদক্ষেপ নেবেন।

 

চলচ্চিত্রকে বাঁচাতে এই উদ্যোগ

সোহানুর রহমান সোহান

[সভাপতি, পরিচালক সমিতি]

চলচ্চিত্রের অবস্থা ভালো নয়। সিনেমা হল কমে গেছে, ভালো ছবি নির্মিত হচ্ছে না, বাজেট নেই, সব শাখায় দক্ষ লোক নেই। সবকিছু মিলিয়েই আমাদের কাছে মনে হয়েছে, চলচ্চিত্রের উন্নয়নে ফেডারেশন না করলেই নয়। কীভাবে চলচ্চিত্রকে ঘুরে দাঁড় করানো যায়, তার শতভাগ চেষ্টাই আমরা করব এই ফেডারেশন দিয়ে। ইন্ডাস্ট্রির লোক ও বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞ এনে চলচ্চিত্রের উন্নয়নের কাজ কীভাবে করা যায়, সেগুলো নিয়ে আগে আলোচনা করব। আমাদের কোথায় কী সমস্যা, সেগুলো উঠে আসবে। চলচ্চিত্রশিল্পকে বাঁচাতে হবে। আর আমি পরিচালক সমিতির সভাপতি হিসেবে প্রদর্শক সমিতিকে ফেডারেশনে যুক্ত করার পক্ষে। কারণ প্রদর্শক হলো চলচ্চিত্রের অন্যতম একটি অংশ। তাদের বাদ দিয়ে আর কোনো সংগঠন নয়।

 

প্রদর্শকদেরও যুক্ত করা হবে

জায়েদ খান [কর্মকর্তা, শিল্পী সমিতি]

সমিতিগুলো সবসময় বিক্ষিপ্তভাবে কাজ করে। অনেক দিন থেকেই মনে হয়েছে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে সব সমিতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা দরকার। চলচ্চিত্রের বর্তমান যে ভঙ্গুর অবস্থা তাতে একত্রিত হয়ে কাজ না করলে এই শিল্পের কোনো উন্নয়ন কখনই হবে না। আগে সিনিয়র অভিনেতা ফারুক ভাইয়ের নেতৃত্বে চলচ্চিত্র পরিবারে অনেক ইতিবাচক কাজ হয়েছে। পরে তিনি এমপি ও অসুস্থ হয়ে পড়লে কাজ আর এগোয়নি। ফারুক ভাই ও আরেক সিনিয়র অভিনেতা আলমগীর ভাইও চেয়েছিলেন চলচ্চিত্র ফেডারেশন গঠিত হোক। এই ফেডারেশনে প্রদর্শক সমিতিকেও যুক্ত করা হবে। আগামী সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  সিনেমা হল মালিকরা চলচ্চিত্রের মূল এবং বড় একটি অংশ। আমরা তাদের এবং চলচ্চিত্র  সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়েই এই শিল্পের উন্নয়নে  একসঙ্গে পথ চলতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
চারুনীড়মের তিন নাটক
চারুনীড়মের তিন নাটক
সর্বশেষ খবর
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম