শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

যেভাবে আমাদের উত্তম-সুচিত্রা

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে আমাদের উত্তম-সুচিত্রা

‘তুমি যে আমার কবিতা, আমারও বাঁশির রাগিণী...’ কবরীকে নিয়ে গেয়ে উঠলেন নায়করাজ রাজ্জাক। দর্শক-শ্রোতার হৃদয়ে প্রেমের ঝড় তুলে দিলেন তাঁরা ‘দর্পচূর্ণ’ ছবির এই গান গেয়ে। তাই অবিসংবাদিতভাবে তাঁরা হয়ে গেলেন আমাদের উত্তম-সুচিত্রা।

রাজ্জাক-কবরী জুটি তৈরি হয়ে যেন ঢালিউডের ছবিতে এক নতুন যুগের সূচনা করল। এ নিয়ে নায়করাজ বলেছিলেন, ‘কবরী এসে আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছিল।’ অর্থাৎ রাজ্জাকের হিট ছবির তালিকা কবরীকে পেয়ে বেড়ে গেল অনেক। যদিও দুজন আলাদা নায়ক-নায়িকার সঙ্গেও হিট ছবি করেছেন। কিন্তু তাঁদের জুটি ছাপিয়ে গিয়েছিল সবাইকে। ওপার বাংলায় তখন উত্তম-সুচিত্রা জুটির সিনেমা তুমুল জনপ্রিয়। বাংলাদেশে তখনো তেমন কোনো জনপ্রিয় জুটি গড়ে ওঠেনি। রাজ্জাক ও কবরী তখন একক অভিনয়শিল্পী হিসেবে নিজ নিজ জায়গায় জনপ্রিয়তা কুড়াচ্ছেন। ১৯৬৮ সালে এই দুজনে প্রথম একসঙ্গে অভিনয় করলেন। ১৯৬৮ সালে সুভাষ দত্ত এ জুটিকে নিয়ে নির্মাণ করেন ‘আবির্ভাব’ চলচ্চিত্রটি। প্রথম ছবি দিয়েই বাজিমাত করেন তাঁরা। দর্শকের মনে জায়গা করে নেয় রাজ্জাক-কবরী জুটি। এরপর থেকেই তাঁরা জুটি বেঁধে উপহার দিয়েছেন ‘ময়নামতি’, ‘নীল আকাশের নীচে’, ‘দর্পচূর্ণ’, ‘দীপ নেভে নাই’, ‘অধিকার’, ‘রংবাজ’সহ আরও অনেক দর্শকপ্রিয় ছবি। নায়ক রাজ্জাকের মতে, তখন থেকেই দেশের দর্শক তাঁদের উত্তম-সুচিত্রা জুটির বিকল্প হিসেবে আপন করে নেন। পরে রাজ্জাক-কবরী অভিনীত প্রায় সব সিনেমাই ছিল সুপারহিট। এভাবেই তাঁরা দুজনে দেশের সর্বকালের সেরা জুটির স্বীকৃতি পান। সাদা-কালো যুগে তাঁরা ছিলেন উজ্জ্বল নক্ষত্র। ওপার বাংলার দর্শকপ্রিয় জুটির মতো এপার বাংলার মানুষ পেলেন জনপ্রিয় রাজ্জাক-কবরী জুটিকে।

 

প্রেমিক-প্রেমিকার আদর্শ ছিল এই জুটি

প্রেমিক-প্রেমিকাদের রোমান্টিসিজমের হাতেখড়ি শুরু হয় রাজ্জাক-কবরীর ছবি দেখার মাধ্যমে। ১৯৭৩ সালে ‘রংবাজ’ ছবির ‘হৈ হৈ হৈ রঙ্গিলা, রঙ্গিলা রে’ গানটি তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। শুরু হয় তাঁদের নিয়ে আলোচনা। ওপার বাংলার উত্তম-সুচিত্রা জুটিকে নিয়ে যেমন আলোচনার ঝড় বইত, তেমন এপার বাংলাতেও রাজ্জাক-কবরীকে নিয়ে আলোচনার ঝড় শুরু হলো। রাজ্জাক-কবরী জুটি দর্শকদের সব সময় ভীষণভাবে টেনেছে। দর্শক তাঁদের কখনো পর্দায় নায়ক-নায়িকা মনে করেননি। সেই যুগের প্রেমিক-প্রেমিকারা এখনো ঋণ স্বীকার করেন তাঁদের কাছে। কারণ, পর্দার এ জুটি সিনেমার সংলাপ, গান, স্টাইলের বর্ণনা দিয়ে তাঁরা প্রেমপত্র লিখতেন। প্রেমিকযুগলের দেখা হলে আলোচনায় থাকত রাজ্জাক-কবরীর পর্দার প্রেম। তাঁরা গাইতেন সিনেমার গান। কখনো একসঙ্গে সিনেমা দেখতেন। দিন দিন তাঁরা ভক্তদের কাছে জীবন্ত হয়ে উঠেছিলেন। এ জুটির সঙ্গে ঠোঁট মিলিয়ে প্রেমিক-প্রেমিকারাও গেয়ে ওঠেছিল- ‘তুমি যে আমার কবিতা...।’

 

যেভাবে জনপ্রিয় জুটি

তাঁদের বিপুল এই জনপ্রিয়তা প্রসঙ্গে নায়ক রাজ্জাক এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, কবরীর সঙ্গে তাঁর জুটি গড়ে উঠেছিল ‘ময়নামতি’ সিনেমা দিয়ে। এটি ছিল একটি রোমান্টিক সিনেমা। সিনেমাটি দর্শক খুবই পছন্দ করেন। দর্শক চাহিদার কারণে পরে তাঁরা আবার একসঙ্গে অভিনয় করেন। সেটাও লুফে নেন দর্শক। একসময় তাঁরা বুঝতে পারেন, উত্তম-সুচিত্রার মতো তাঁদেরও জনপ্রিয়তা বাড়ছে। সেই সাক্ষাৎকারে রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘আমাদের অভিনয়ের মধ্য দিয়ে ফুটে উঠত গ্রামগঞ্জের ছেলেমেয়েদের আশা-আকাক্সক্ষা। আমরা সামাজিক গল্পে অভিনয় করতাম। পর্দায় আমাদের দেখলে দর্শক ভাবতেন, রাজ্জাক পাশের বাড়ির ছেলে আর কবরী পাশের বাড়ির মেয়ে। রাজ্জাকের মধ্য দিয়ে তরুণরা নিজেদের খুঁজে পেতেন। তরুণীরা নিজেদের কবরী ভাবতেন। আর আমি দেশের কোটি তরুণের প্রতিনিধিত্ব করতে পারতাম বলেই হয়তো সব শ্রেণির দর্শক আমাদের আপন করে নিয়েছিলেন। তারা কখনো আমাদের ঘৃণা করতেন, কখনো ভালোবাসতেন, কখনো আমাদের জন্য কষ্ট পেতেন। এটিই ছিল আমাদের সাফল্য। ‘ময়নামতি’, ‘আবির্ভাব’, ‘নীল আকাশের নীচে’, ‘বাঁশরী’, ‘রংবাজ’, ‘অধিকার’সহ আরও অনেক সিনেমা দিয়ে আমাদের জুটি পাকাপোক্ত হয়।

 

যেভাবে তাঁদের প্রথম দেখা

নায়করাজ রাজ্জাক ও কবরী দুজনই চলচ্চিত্রে কাজ করছেন। প্রথম দেখা প্রসঙ্গে কবরী বলেছিলেন, ‘‘রাজ্জাক সাহেবের সঙ্গে যখন আমার প্রথম দেখা তখন আমি কিছুই ফিল করিনি। তখন রাজ্জাক সাহেব ওতটা জনপ্রিয় হয়ে ওঠেননি। আমিও জনপ্রিয় হয়ে উঠিনি। রাজ্জাক সাহেব আগে থেকেই সিনেমায় কাজ করে আসছেন আর আমি ‘সুতরাং’ সিনেমার কাজ শেষ করেছি। গাজী মাজহারুল আনোয়ার ‘যোগাযোগ’ নামের একটি সিনেমা নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন। তাঁর বাসায় আমাকেও ডেকেছেন আর রাজ্জাক সাহেবকেও। সেদিনই আমাদের প্রথম সামনাসামনি কথা হয়। শেষ পর্যন্ত ওই সিনেমাটি আর নির্মাণ হয়নি।’’

 

যে পথে বন্ধুত্বের শুরু

সিনেমায় কাজ করতে গিয়ে তাঁদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। কবরী বলেছিলেন, ‘ময়নামতি সিনেমার কাজের সময় আমাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। সিনেমায় কাজ করতে গিয়ে বোঝাপড়া তৈরি হয়েছে। একে অপরের কাছ থেকে শিখেছি। আমরা নিজেদের মধ্যে ভাবের আদানপ্রদান করেছি। বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তা এক্সচেঞ্জ করেছি। সিনেমার চরিত্র নিয়ে কথা বলেছি। সিনেমায় কাজ করতে গিয়ে আমাদের বন্ধুত্ব হয়েছে। বিষয়টি এমন না যে, উনার সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আমার প্রেম হয়ে গেল। বরং কাজ করতে গিয়ে দুজনের মধ্যে দারুণ বোঝাপড়া তৈরি হয়েছে। দুজনই পেশাদারির সঙ্গে, ভক্তির সঙ্গে কাজ করেছি। এভাবেই অভিনেতা-অভিনেত্রী, বন্ধু হিসেবে ভালোবাসা  তৈরি হয়েছে। সকাল থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত একসঙ্গে কাজ করেছি। এর মধ্যে কত কথা হয়েছে। এর মধ্যে ভালোবাসা তৈরি হতেই পারে। আমরা শুধু জুটি হিসেবে সফল হয়েছি তা নয়, আমরা পেশাদার শিল্পী হিসেবেও স্বাক্ষর রাখতে পেরেছি।’

 

সবচেয়ে সফল জুটি

ষাটের দশক থেকে ঢাকাই ছবিতে এসেছে একের পর এক জনপ্রিয় জুটি। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে সফল রাজ্জাক-কবরী জুটি। বলা হয়, বাংলাদেশি সিনেমা জগতের নক্ষত্র প্রেম জুটি রাজ্জাক-কবরী। এ জুটির প্রেমের অনবদ্য উপস্থাপন দর্শকদের কাছে দারুণ জনপ্রিয়তা পায়। এ জুটি অভিনীত জনপ্রিয় সব গান বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ধ্রুপদি গানের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। পর্দার রসায়নের বাইরে রাজ্জাক-কবরীর প্রেম নিয়েও গল্প-গুজবের অভাব ছিল না। রাজ্জাক-কবরী সিনেমার অবিচ্ছেদ্য জুটি যেমন ছিলেন, তেমনি তাদের মধ্যে ঝগড়াও লেগে থাকত। এসব নিয়ে মান-অভিমানও নাকি তৈরি হতো। নিজের ৭৬তম জন্মদিনের প্রারম্ভে ২০১৭ সালের ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় গুলশানে নিজের বাসভবন ‘রাজলক্ষ্মী’তে বসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের ছলে কবরীর সঙ্গে ‘প্রেমকথা’ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন প্রয়াত নায়করাজ রাজ্জাক। তিনি বলেন, ‘তোমাদের মা-খালাদের কাছে প্রশ্ন করো যে রাজ্জাক-কবরী সম্পর্কে কিছু বলো। তারা দেখবে ফিসফিস করে বলছে, ওহ বাবা! সে কী প্রেম। আসলে আমার আর কবরীর পর্দার প্রেমটাকে সবাই এতটাই ভালোবেসেছিল।’ রাজ্জাক-কবরী দুজনই এখন প্রয়াত। কিন্তু যতদিন বাংলা চলচ্চিত্র থাকবে ততদিন দর্শকদের কাছে অমর হয়েই থাকবে এ জুটি।

 

‘ময়নামতি’ ছিল টার্নিং পয়েন্ট

কাজী জহির নির্মিত ‘ময়নামতি’ সিনেমা মুক্তির পর এই জটি বুঝতে পারে, জনপ্রিয়তা কাকে বলে। যেখানেই যেতেন, সবার মুখে শুনতেন রাজ্জাক-কবরী জুটির আরও সিনেমা চাই। দেশের সর্বকালের সেরা জুটি প্রসঙ্গে রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘স্বাধীনতার আগে থেকে আমরা অনেক সিনেমায় একসঙ্গে কাজ করেছি। পরে শুনতাম, আমরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ জুটি। কীভাবে মানুষের এতটা ভালোবাসা পেয়েছি, জানি না। তবে আমরা অভিনয়ের জন্য নিবেদিত। আমাদের বোঝাপড়া ভালো ছিল। হয়তো পর্দায় বিপুলসংখ্যক মধ্যবিত্ত পরিবারের প্রতিনিধিত্ব করতে পেরেছি।’ রাজ্জাকের বক্তব্যের সুরেই কবরী বলেছিলেন, ‘পর্দায় আমার আচার-আচরণ, বাচনভঙ্গি, লুকিয়ে কান্না করা, চাহনি, ডায়ালগ বলার ধরন, হাসি, সাধারণ গেটআপ, একদমই পাশের বাড়ির মেয়ের মতো ছিল। যেখানে যেতাম, দর্শক এটাই বলতেন। একজন মা-বাবা ভাবতেন তাঁদের মেয়ে। এটাই আমার সফলতা।’

এই বিভাগের আরও খবর
‘হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ, চেতনায় নজরুল’
‘হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ, চেতনায় নজরুল’
প্রেমে পড়ার আগে তার ছবি দেখিনি
প্রেমে পড়ার আগে তার ছবি দেখিনি
সৈকত নাসিরের নয়া কৌশল
সৈকত নাসিরের নয়া কৌশল
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
আঁখির স্বপ্নপূরণ
আঁখির স্বপ্নপূরণ
তাঁরাও ছিলেন নায়িকা
তাঁরাও ছিলেন নায়িকা
অনুরাগের আত্মপ্রকাশ
অনুরাগের আত্মপ্রকাশ
রফিকুল আলমের চাওয়া
রফিকুল আলমের চাওয়া
তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
দেশিবিদেশি তারকাদের আলোচিত গোপন প্রেম
দেশিবিদেশি তারকাদের আলোচিত গোপন প্রেম
ক্যাটরিনার সুখবর
ক্যাটরিনার সুখবর
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীসহ বাফুফের সহসভাপতি ফাহাদ করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ বাফুফের সহসভাপতি ফাহাদ করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর
ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়
ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল
ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল
আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল
মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৬ কোটি টাকার ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ জব্দ
টেকনাফে ৬ কোটি টাকার ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতু নির্মাণে কমেছে ভোগান্তি, বাড়ছে দর্শনার্থী
দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতু নির্মাণে কমেছে ভোগান্তি, বাড়ছে দর্শনার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বিপৎসীমার ১ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পদ্মার পানি
কুষ্টিয়ায় বিপৎসীমার ১ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পদ্মার পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনা সদর বিএনপির সভাপতি মজিবুর, সম্পাদক সেন্টু
নেত্রকোনা সদর বিএনপির সভাপতি মজিবুর, সম্পাদক সেন্টু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন আতিফ আসলাম
বাবা হারালেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে শোরুম ম্যানেজারের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ফরিদপুরে শোরুম ম্যানেজারের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড উচ্চতায় জাপানের নিক্কেই
রেকর্ড উচ্চতায় জাপানের নিক্কেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এক বছরে দুদকের ৪৫২ মামলার আসামি ১৭৪৩
গত এক বছরে দুদকের ৪৫২ মামলার আসামি ১৭৪৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিয়েতনামে গফল ক্লাব বানাচ্ছে ট্রাম্পের পরিবার?
ভিয়েতনামে গফল ক্লাব বানাচ্ছে ট্রাম্পের পরিবার?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত মিথ্যাচার হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইসিসির ‘মাস সেরা’ হয়ে ইতিহাস গড়লেন গিল
আইসিসির ‘মাস সেরা’ হয়ে ইতিহাস গড়লেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে গাছ থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু
নড়াইলে গাছ থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ
গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়
আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা
বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস
হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরাহা হয়নি নতুন ডিসি নিয়োগের
সুরাহা হয়নি নতুন ডিসি নিয়োগের

পেছনের পৃষ্ঠা