শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

যেভাবে আমাদের উত্তম-সুচিত্রা

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে আমাদের উত্তম-সুচিত্রা

‘তুমি যে আমার কবিতা, আমারও বাঁশির রাগিণী...’ কবরীকে নিয়ে গেয়ে উঠলেন নায়করাজ রাজ্জাক। দর্শক-শ্রোতার হৃদয়ে প্রেমের ঝড় তুলে দিলেন তাঁরা ‘দর্পচূর্ণ’ ছবির এই গান গেয়ে। তাই অবিসংবাদিতভাবে তাঁরা হয়ে গেলেন আমাদের উত্তম-সুচিত্রা।

রাজ্জাক-কবরী জুটি তৈরি হয়ে যেন ঢালিউডের ছবিতে এক নতুন যুগের সূচনা করল। এ নিয়ে নায়করাজ বলেছিলেন, ‘কবরী এসে আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছিল।’ অর্থাৎ রাজ্জাকের হিট ছবির তালিকা কবরীকে পেয়ে বেড়ে গেল অনেক। যদিও দুজন আলাদা নায়ক-নায়িকার সঙ্গেও হিট ছবি করেছেন। কিন্তু তাঁদের জুটি ছাপিয়ে গিয়েছিল সবাইকে। ওপার বাংলায় তখন উত্তম-সুচিত্রা জুটির সিনেমা তুমুল জনপ্রিয়। বাংলাদেশে তখনো তেমন কোনো জনপ্রিয় জুটি গড়ে ওঠেনি। রাজ্জাক ও কবরী তখন একক অভিনয়শিল্পী হিসেবে নিজ নিজ জায়গায় জনপ্রিয়তা কুড়াচ্ছেন। ১৯৬৮ সালে এই দুজনে প্রথম একসঙ্গে অভিনয় করলেন। ১৯৬৮ সালে সুভাষ দত্ত এ জুটিকে নিয়ে নির্মাণ করেন ‘আবির্ভাব’ চলচ্চিত্রটি। প্রথম ছবি দিয়েই বাজিমাত করেন তাঁরা। দর্শকের মনে জায়গা করে নেয় রাজ্জাক-কবরী জুটি। এরপর থেকেই তাঁরা জুটি বেঁধে উপহার দিয়েছেন ‘ময়নামতি’, ‘নীল আকাশের নীচে’, ‘দর্পচূর্ণ’, ‘দীপ নেভে নাই’, ‘অধিকার’, ‘রংবাজ’সহ আরও অনেক দর্শকপ্রিয় ছবি। নায়ক রাজ্জাকের মতে, তখন থেকেই দেশের দর্শক তাঁদের উত্তম-সুচিত্রা জুটির বিকল্প হিসেবে আপন করে নেন। পরে রাজ্জাক-কবরী অভিনীত প্রায় সব সিনেমাই ছিল সুপারহিট। এভাবেই তাঁরা দুজনে দেশের সর্বকালের সেরা জুটির স্বীকৃতি পান। সাদা-কালো যুগে তাঁরা ছিলেন উজ্জ্বল নক্ষত্র। ওপার বাংলার দর্শকপ্রিয় জুটির মতো এপার বাংলার মানুষ পেলেন জনপ্রিয় রাজ্জাক-কবরী জুটিকে।

 

প্রেমিক-প্রেমিকার আদর্শ ছিল এই জুটি

প্রেমিক-প্রেমিকাদের রোমান্টিসিজমের হাতেখড়ি শুরু হয় রাজ্জাক-কবরীর ছবি দেখার মাধ্যমে। ১৯৭৩ সালে ‘রংবাজ’ ছবির ‘হৈ হৈ হৈ রঙ্গিলা, রঙ্গিলা রে’ গানটি তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। শুরু হয় তাঁদের নিয়ে আলোচনা। ওপার বাংলার উত্তম-সুচিত্রা জুটিকে নিয়ে যেমন আলোচনার ঝড় বইত, তেমন এপার বাংলাতেও রাজ্জাক-কবরীকে নিয়ে আলোচনার ঝড় শুরু হলো। রাজ্জাক-কবরী জুটি দর্শকদের সব সময় ভীষণভাবে টেনেছে। দর্শক তাঁদের কখনো পর্দায় নায়ক-নায়িকা মনে করেননি। সেই যুগের প্রেমিক-প্রেমিকারা এখনো ঋণ স্বীকার করেন তাঁদের কাছে। কারণ, পর্দার এ জুটি সিনেমার সংলাপ, গান, স্টাইলের বর্ণনা দিয়ে তাঁরা প্রেমপত্র লিখতেন। প্রেমিকযুগলের দেখা হলে আলোচনায় থাকত রাজ্জাক-কবরীর পর্দার প্রেম। তাঁরা গাইতেন সিনেমার গান। কখনো একসঙ্গে সিনেমা দেখতেন। দিন দিন তাঁরা ভক্তদের কাছে জীবন্ত হয়ে উঠেছিলেন। এ জুটির সঙ্গে ঠোঁট মিলিয়ে প্রেমিক-প্রেমিকারাও গেয়ে ওঠেছিল- ‘তুমি যে আমার কবিতা...।’

 

যেভাবে জনপ্রিয় জুটি

তাঁদের বিপুল এই জনপ্রিয়তা প্রসঙ্গে নায়ক রাজ্জাক এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, কবরীর সঙ্গে তাঁর জুটি গড়ে উঠেছিল ‘ময়নামতি’ সিনেমা দিয়ে। এটি ছিল একটি রোমান্টিক সিনেমা। সিনেমাটি দর্শক খুবই পছন্দ করেন। দর্শক চাহিদার কারণে পরে তাঁরা আবার একসঙ্গে অভিনয় করেন। সেটাও লুফে নেন দর্শক। একসময় তাঁরা বুঝতে পারেন, উত্তম-সুচিত্রার মতো তাঁদেরও জনপ্রিয়তা বাড়ছে। সেই সাক্ষাৎকারে রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘আমাদের অভিনয়ের মধ্য দিয়ে ফুটে উঠত গ্রামগঞ্জের ছেলেমেয়েদের আশা-আকাক্সক্ষা। আমরা সামাজিক গল্পে অভিনয় করতাম। পর্দায় আমাদের দেখলে দর্শক ভাবতেন, রাজ্জাক পাশের বাড়ির ছেলে আর কবরী পাশের বাড়ির মেয়ে। রাজ্জাকের মধ্য দিয়ে তরুণরা নিজেদের খুঁজে পেতেন। তরুণীরা নিজেদের কবরী ভাবতেন। আর আমি দেশের কোটি তরুণের প্রতিনিধিত্ব করতে পারতাম বলেই হয়তো সব শ্রেণির দর্শক আমাদের আপন করে নিয়েছিলেন। তারা কখনো আমাদের ঘৃণা করতেন, কখনো ভালোবাসতেন, কখনো আমাদের জন্য কষ্ট পেতেন। এটিই ছিল আমাদের সাফল্য। ‘ময়নামতি’, ‘আবির্ভাব’, ‘নীল আকাশের নীচে’, ‘বাঁশরী’, ‘রংবাজ’, ‘অধিকার’সহ আরও অনেক সিনেমা দিয়ে আমাদের জুটি পাকাপোক্ত হয়।

 

যেভাবে তাঁদের প্রথম দেখা

নায়করাজ রাজ্জাক ও কবরী দুজনই চলচ্চিত্রে কাজ করছেন। প্রথম দেখা প্রসঙ্গে কবরী বলেছিলেন, ‘‘রাজ্জাক সাহেবের সঙ্গে যখন আমার প্রথম দেখা তখন আমি কিছুই ফিল করিনি। তখন রাজ্জাক সাহেব ওতটা জনপ্রিয় হয়ে ওঠেননি। আমিও জনপ্রিয় হয়ে উঠিনি। রাজ্জাক সাহেব আগে থেকেই সিনেমায় কাজ করে আসছেন আর আমি ‘সুতরাং’ সিনেমার কাজ শেষ করেছি। গাজী মাজহারুল আনোয়ার ‘যোগাযোগ’ নামের একটি সিনেমা নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন। তাঁর বাসায় আমাকেও ডেকেছেন আর রাজ্জাক সাহেবকেও। সেদিনই আমাদের প্রথম সামনাসামনি কথা হয়। শেষ পর্যন্ত ওই সিনেমাটি আর নির্মাণ হয়নি।’’

 

যে পথে বন্ধুত্বের শুরু

সিনেমায় কাজ করতে গিয়ে তাঁদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। কবরী বলেছিলেন, ‘ময়নামতি সিনেমার কাজের সময় আমাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। সিনেমায় কাজ করতে গিয়ে বোঝাপড়া তৈরি হয়েছে। একে অপরের কাছ থেকে শিখেছি। আমরা নিজেদের মধ্যে ভাবের আদানপ্রদান করেছি। বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তা এক্সচেঞ্জ করেছি। সিনেমার চরিত্র নিয়ে কথা বলেছি। সিনেমায় কাজ করতে গিয়ে আমাদের বন্ধুত্ব হয়েছে। বিষয়টি এমন না যে, উনার সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আমার প্রেম হয়ে গেল। বরং কাজ করতে গিয়ে দুজনের মধ্যে দারুণ বোঝাপড়া তৈরি হয়েছে। দুজনই পেশাদারির সঙ্গে, ভক্তির সঙ্গে কাজ করেছি। এভাবেই অভিনেতা-অভিনেত্রী, বন্ধু হিসেবে ভালোবাসা  তৈরি হয়েছে। সকাল থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত একসঙ্গে কাজ করেছি। এর মধ্যে কত কথা হয়েছে। এর মধ্যে ভালোবাসা তৈরি হতেই পারে। আমরা শুধু জুটি হিসেবে সফল হয়েছি তা নয়, আমরা পেশাদার শিল্পী হিসেবেও স্বাক্ষর রাখতে পেরেছি।’

 

সবচেয়ে সফল জুটি

ষাটের দশক থেকে ঢাকাই ছবিতে এসেছে একের পর এক জনপ্রিয় জুটি। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে সফল রাজ্জাক-কবরী জুটি। বলা হয়, বাংলাদেশি সিনেমা জগতের নক্ষত্র প্রেম জুটি রাজ্জাক-কবরী। এ জুটির প্রেমের অনবদ্য উপস্থাপন দর্শকদের কাছে দারুণ জনপ্রিয়তা পায়। এ জুটি অভিনীত জনপ্রিয় সব গান বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ধ্রুপদি গানের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। পর্দার রসায়নের বাইরে রাজ্জাক-কবরীর প্রেম নিয়েও গল্প-গুজবের অভাব ছিল না। রাজ্জাক-কবরী সিনেমার অবিচ্ছেদ্য জুটি যেমন ছিলেন, তেমনি তাদের মধ্যে ঝগড়াও লেগে থাকত। এসব নিয়ে মান-অভিমানও নাকি তৈরি হতো। নিজের ৭৬তম জন্মদিনের প্রারম্ভে ২০১৭ সালের ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় গুলশানে নিজের বাসভবন ‘রাজলক্ষ্মী’তে বসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের ছলে কবরীর সঙ্গে ‘প্রেমকথা’ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন প্রয়াত নায়করাজ রাজ্জাক। তিনি বলেন, ‘তোমাদের মা-খালাদের কাছে প্রশ্ন করো যে রাজ্জাক-কবরী সম্পর্কে কিছু বলো। তারা দেখবে ফিসফিস করে বলছে, ওহ বাবা! সে কী প্রেম। আসলে আমার আর কবরীর পর্দার প্রেমটাকে সবাই এতটাই ভালোবেসেছিল।’ রাজ্জাক-কবরী দুজনই এখন প্রয়াত। কিন্তু যতদিন বাংলা চলচ্চিত্র থাকবে ততদিন দর্শকদের কাছে অমর হয়েই থাকবে এ জুটি।

 

‘ময়নামতি’ ছিল টার্নিং পয়েন্ট

কাজী জহির নির্মিত ‘ময়নামতি’ সিনেমা মুক্তির পর এই জটি বুঝতে পারে, জনপ্রিয়তা কাকে বলে। যেখানেই যেতেন, সবার মুখে শুনতেন রাজ্জাক-কবরী জুটির আরও সিনেমা চাই। দেশের সর্বকালের সেরা জুটি প্রসঙ্গে রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘স্বাধীনতার আগে থেকে আমরা অনেক সিনেমায় একসঙ্গে কাজ করেছি। পরে শুনতাম, আমরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ জুটি। কীভাবে মানুষের এতটা ভালোবাসা পেয়েছি, জানি না। তবে আমরা অভিনয়ের জন্য নিবেদিত। আমাদের বোঝাপড়া ভালো ছিল। হয়তো পর্দায় বিপুলসংখ্যক মধ্যবিত্ত পরিবারের প্রতিনিধিত্ব করতে পেরেছি।’ রাজ্জাকের বক্তব্যের সুরেই কবরী বলেছিলেন, ‘পর্দায় আমার আচার-আচরণ, বাচনভঙ্গি, লুকিয়ে কান্না করা, চাহনি, ডায়ালগ বলার ধরন, হাসি, সাধারণ গেটআপ, একদমই পাশের বাড়ির মেয়ের মতো ছিল। যেখানে যেতাম, দর্শক এটাই বলতেন। একজন মা-বাবা ভাবতেন তাঁদের মেয়ে। এটাই আমার সফলতা।’

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদে চাষীর প্রত্যাশা
ঈদে চাষীর প্রত্যাশা
আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেল ‘টগর’
আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেল ‘টগর’
অনন্ত-বর্ষার ঈদের স্মৃতি
অনন্ত-বর্ষার ঈদের স্মৃতি
ঈদে অভিনেত্রীদের ‘তারকা আড্ডা’
ঈদে অভিনেত্রীদের ‘তারকা আড্ডা’
স্বাধীন দেশে কোরবানি ঈদের সিনেমা - রংবাজ
স্বাধীন দেশে কোরবানি ঈদের সিনেমা - রংবাজ
ছোটপর্দায় ঈদের যত নাটক
ছোটপর্দায় ঈদের যত নাটক
ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস
ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
ঈদের পাঁচফোড়ন
ঈদের পাঁচফোড়ন
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
সর্বশেষ খবর
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার
আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু
ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০
কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?
অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক