শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৮, রবিবার, ০৩ মে, ২০২০ আপডেট:

পল্টন ময়দানে সত্যজিতের কণ্ঠে ‘জয় বাংলা’ ধ্বনি শুনে উল্লাসে ফেটে পড়ল জনতা

Not defined
অনলাইন ভার্সন
পল্টন ময়দানে সত্যজিতের কণ্ঠে ‘জয় বাংলা’ ধ্বনি শুনে উল্লাসে ফেটে পড়ল জনতা

“…কে আছে এমন, যিনি বিশ্বময় বাঙ্গালিকে এমনতর সম্মানে – উঁচু আসনে নিয়ে যেতে পেরেছেন; রবীন্দ্রনাথ ছাড়া। বিশ্ব চলচ্চিত্রের রাজপুত্র সত্যজিৎ বাঙ্গালির দর্পণ হয়েই ছড়িয়েছেন মানবতার আলো সারা পৃথিবীময়। ক্ষণজন্মা এই মহান পুরুষের সৃষ্টি ও জীবন নিয়ে কৌতূহলের অন্ত নেই।’’ (অবারিত বিস্ময়ের অবলোকনঃ সত্যজিৎ চর্চা, চট্টগ্রাম, ১ম বর্ষ, ১ম সংখ্যা, জানুয়ারি ২০০১, পৃষ্ঠা– ৩)  

বাংলাদেশের হৃদয় জুড়ে সত্যজিৎ কতখানি ছিলেন, আছেন ও থাকবেন সেটি অনুভব করাতে ওখানকার লেখক নাজিমুদ্দিন শ্যামলের একটি লেখার এই উক্তি দিয়ে লেখাটা শুরু করলাম। মনে রাখতে হবে জন্মলগ্ন থেকে ওই ভূখণ্ড ছিল পাকিস্তান রাষ্ট্রের অপশাসনের অধীন। দেশভাগের যন্ত্রণাক্লিষ্ট অভিজ্ঞতার বছর আটেক পরে ‘পথের পাঁচালী’ মুক্তি পেলেও ওই সময় সিনেমা হাউস ছাড়া ছবি দেখার কোনও উপায়ই ছিল না, তাই পাসপোর্ট/ভিসার ধকল সহ্য করে ওখানকার খুব কম মানুষই কলকাতায় এসে ছবিটা দেখতে পেরেছিলেন। তবু দেখতে না পেলেও ইতিহাসের গতিধারাকে তো থামানো যায় না কোনও মতেই। তাই ‘পথের পাঁচালী’র জয়যাত্রার কথা সবার সঙ্গে যথাসময়ে জ্ঞাত হয়েছেন ওখানকার মানুষজন।

পূর্ব বাংলায় সত্যজিতের প্রথম যে ছবিটা যায় তার নাম ‘অপুর সংসার’। ওখানকার শিল্পবোদ্ধা মানুষেরা সবিস্ময়ে প্রত্যক্ষ করলেন বিশ্বমানের এক চলচ্চিত্র। দুঃখের কথা, ওই দেশের চলচ্চিত্র শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য ভারত থেকে ছবি আমদানি না করার সিদ্ধান্ত নেয় তখনকার পাকিস্তান সরকার। ফলে সত্যজিতের একটার পর একটা অসামান্য নির্মাণ দেখার জন্যে ওখানকার দর্শকদের দীর্ঘ দিন অপেক্ষা করতে হয়েছে। দেখতে হয়েছে ঘুরপথে।

প্রসঙ্গত ’৬৪-তে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনার কথা উল্লেখ করতেই হবে। ওই সময় ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য প্রথম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ভারত থেকে পাঠানো হয়েছিল সত্যজিতের ‘মহানগর’ ছবিটা। উৎসব কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতি দিন একটি করে ছবি দেখানো হবে। কিন্তু দর্শকদের বিপুল চাহিদার কথা মনে রেখে একদিনে, অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টায় দিনরাত মিলিয়ে ১০/১১টি ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হয়েছিল নিয়মরক্ষার তাগিদে। টিকিট কাটার জন্যে লম্বা লাইন পড়েছিল ঢাকা স্টেডিয়ামে। ওঁর ছবির প্রতি সাধারণ মানুষের কী আকর্ষণ ছিল, এই একটি ঘটনাতেই তার প্রমাণ পাওয়া যায়। তাঁর ছবির এই বিপুল জনপ্রিয়তার কথা জেনে অত্যন্ত খুশি হন স্বয়ং এর স্রষ্টা।

বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের পর পরই ওখানকার সরকারি আমন্ত্রণে গিয়ে ’৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি পল্টন ময়দানে সত্যজিৎ রায় অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে বলেছিলেন ওই ছবি দেখা নিয়ে ঢাকার জনগণের আবেগের কথা। বলেছিলেন এই উন্মাদনায় নিজের বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যাবার কথা। সে দিন ওখানে হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি তাঁকে অবাক করেছিল। অত্যন্ত আবেগাপ্লুত কণ্ঠে সে দিন তিনি বলেছিলেন, “গত বিশ বছরে অনেক জায়গায় অনেক দেশে অনেক বার নানানভাবে সম্মানিত হবার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। কিন্তু আমি জোর গলায় আজকে এখানে দাঁড়িয়ে, এই শহীদ দিবসের পুণ্য তিথিতে আমি বলতে পারি যে, আজকের যে সম্মান সে সম্মানের কাছে আগের সমস্ত সম্মান হার মেনে যায়। এর চেয়ে বড় সম্মান আমি কখনো পাইনি আর আমার মনে হয় না, আমি আর কখনো পাব। জয় বাংলা।’’ তাঁর এই ‘জয় বাংলা’ উচ্চারণের সঙ্গে সমস্ত মাঠ উল্লাসে ফেটে পড়েছিল।

এই হল বাংলাদেশের মানুষ, রক্তরাঙা মানুষের হৃদয়! যার পরতে পরতে পরম শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় মিশে আছে সত্যজিৎ রায়ের সমস্ত কাজ। বাঙালি হিসেবে গর্ব করার মতো শিল্পের মহা নান্দনিক অনুভব যে দেশকালের বেড়া মানে না, তার প্রমাণ স্বয়ং এই মানুষটা। তাঁর সৃষ্টি নিয়ে বাংলাদেশের অগ্রগণ্য চলচ্চিত্রকার তানভীর মোকাম্মেল লিখেছেন, “সেরা বাঙ্গালি তাঁরাই হতে পেরেছেন যাঁরা পূর্ব ও পশ্চিমের সেরা দিকগুলি আত্মস্থ করেছেন – রামমোহন, মাইকেল, বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ এবং সত্যজিৎ। যথার্থ রেনেসাঁম্যান এঁরা। সত্যজিৎই হয়তো বেঙ্গল রেনেসাঁর শেষ প্রতিভু।’’ (সিনেমার শিল্পরূপ – পৃষ্ঠা ২৩) । এমন শ্রদ্ধামিশ্রিত মূল্যায়ন ওখানকার অনেকেই করেছেন।

সম্প্রতি প্রয়াত বাংলাদেশের বরেণ্য ক্যামেরাম্যান আনোয়ার হোসেন লিখেছিলেন তাঁর নিজস্ব অনুভূতির কথা এই ভাবে, “...আপনারা হৃদয় থেকে অনুধাবন করবেন সত্যজিতের চলচ্চিত্র দেখাই আসল কথা নয়। অনুভূতি যে কোন পরিচালকই তুলে ধরেন তাঁর সেলুলয়েডের মাধ্যমে যা কিছু বৈজ্ঞানিক ও কারিগরি জটিলতার মধ্য দিয়ে মনকে নাড়া দেয়। তাতেই শিল্প সৃষ্টি হয়, তাতে চলচ্চিত্রের রূপরেখা গঠিত হয়। কিন্তু রায়ের মতো মহৎ চলচ্চিত্রকারেরা এ সব অনুভূতির এক বাস্তবসম্মত উপস্থাপনা করেন যে তা দর্শকদের ভীষণভাবে নাড়া দেয়, তাদেরকে ভাবতে উদ্বুদ্ধ করে এবং শিক্ষিত করে তোলে।’’ (সত্যজিৎ রায় স্মারক গ্রন্থ, ঋত্বিক চলচ্চিত্র সংসদ, ঢাকা, জানুয়ারি ১৯৯৩ )

চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত ‘সত্যজিৎ চর্চা’র সম্পাদক আনোয়ার হোসেন পিন্টু ২০১৭ সালে প্রকাশিত সংখ্যার সম্পাদকীয় লিখতে গিয়ে অকপটে জানান, “…সুস্থ ও নির্মল জীবনযাপনে এই মহাপৃথিবীর ব্যক্তিমানুষের মনের কন্দর থেকে যদি না তাড়ানো যায় ‘অন্ধকার’, তবে পৃথিবীর সবকিছুই মিছে বা অসার। জীবনযাপনের এমন সংকট ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ের ক্রান্তিলগ্নে সত্যজিতের ভাবনার কলম ও ক্যামেরা খুব সহজে সঠিক দিক নির্ণয়ের বাতিঘর হয়ে ওঠে বারবার।’’

যে মানুষটা সম্পর্কে বাংলাদেশের মানুষের এই অপার শ্রদ্ধাবোধ সেই সত্যজিৎ রায় স্বয়ং স্বাধীন বাংলাদেশ সম্পর্কে অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। তাই তো ’৭২-এ প্রথম সুযোগেই অনেক কাজ ফেলে ওখানে গিয়েছিলেন, অকপটে বলেছিলেন, “…আজ শহীদ দিবসে এসে, আপনাদের সামনে দাঁড়িয়ে ঢাকা শহরে এসে আমার স্বপ্ন অন্তত কিছুটা সফল হল। এবার আমি অনেক জরুরি কাজ ফেলে রেখে চলে এসেছি, আমার আশা আছে যে অদূর ভবিষ্যতে আমি আবার এদেশে আসব। এদেশটাকে ভাল করে দেখব। এদেশের মানুষের সঙ্গে এমনভাবে জনসভায় নয়, সামনাসামনি, মুখোমুখি বসে কথা বলে তাদের সঙ্গে পরিচয় করব।’’ (পল্টন ময়দানের ভাষণ, টেপ রেকর্ডার থেকে বাণীবদ্ধকরণ তরিকুল ইসলাম বাবু)

বাংলাদেশে পুনর্বার যাবার ইচ্ছাপূরণ হয়নি ঠিকই, কিন্তু তিনি ‘অশনি সংকেত’ ছবিতে ববিতাকে নির্বাচন করে সবাইকে চমকে দিয়েছিলেন। এই হলেন সত্যজিৎ রায়। ওই ছবিতে ববিতার অভিনয়ের কথা এখনও সকলের চিত্তপটে অমলিন।

নিজে না গেলেও বাংলাদেশের মানুষদের জন্য তাঁর দরজা ছিল অবারিত। কত মানুষ কত সময়ে তাঁর কাছে এসেছেন! অনেক ব্যস্ততার মধ্যে তাঁদের সময় দিয়েছেন তিনি। এক বার ওখানকার চলচ্চিত্রকার সুভাষ দত্ত টেলিফোনে অনেক কষ্টে যোগাযোগ করে পাঁচ মিনিটের জন্য সাক্ষাতের অনুমতি আদায় করেছিলেন। যথাসময়ে যথাস্থানে হাজির হন তিনি। অনর্গল কথা বলেন তাঁর সঙ্গে। তিনিও সমস্ত কিছু ভুলে তাঁর সমস্ত প্রশ্নের জবাব দেন। দেশ ফিরে চিত্রালী নামের একটি পত্রিকার বার্ষিক সংখ্যায় তিনি সাক্ষাৎকারের এই অভিজ্ঞতার কথা লেখেন। শিরোনাম দেন ‘পাঁচ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা’।

পরিশেষে বাংলাদেশের প্রথম মহিলা আলোকচিত্রকর বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী আব্দুল আহাদের বোন সাঈদা খানমের একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা জানাব। ১৯৬২ সালে তিনি সত্যজিৎ রায়ের সাক্ষাৎকার নিতে কলকাতায় আসেন। এই কাজের সূত্র ধরে এসে তিনি রায় পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িয়ে পড়েন। ছবি তোলা ছাড়া অনেক ব্যক্তিগত সুখ-দুঃখের স্মৃতি জড়ানো শ্রীমতী খানম তাঁর এক সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে রায় পরিবারের সঙ্গে তাঁর অন্তরঙ্গতার কথা জানান। দীর্ঘ সেই অভিজ্ঞতার কথা এখানে জানানোর অবকাশ নেই। কেবল সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে তাঁর শেষ দেখার অভিজ্ঞতাটুকু জানাব।

“...কান্নাভরা মন নিয়ে মানিকদার শয্যার পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম। মংকুদি বললেন ‘দেখো বাদল এসেছে।’ আশ্চর্য ! মানিকদা আমাকে চিনতে পারলেন। অন্য সময় ঘরে ঢুকলেই যেমন হেসে বলতেন, ভাল আছ ত? আজও তাই জিজ্ঞাসা করলেন। কিন্তু সেই উজ্জল মধুর হাসি বড় ম্লান বড় করুণ। কণ্ঠস্বর অতি ক্ষীণ। ‘আপনি আবার ভাল হয়ে উঠবেন।’ বলেই মানিকদার হিমশীতল হাত স্পর্শ করতেই মনে হল জীবনকে বড় ভালবাসতেন মানিকদা, সেই জীবনের সূর্য ধীরে ধীরে অস্ত যাচ্ছে। সমুদ্রের তীরে দাঁড়িয়ে মানিকদা সূর্যাস্ত দেখতে ভালবাসতেন। আমি দেখলাম মহাকালের অনন্ত স্রোতে সমগ্র পৃথিবীর আশীর্বাদ নিয়ে মহান সূর্য ডুবে যাচ্ছে। তার সঙ্গে আমার অশ্রুভেজা শ্রদ্ধা ও ভালবাসা মিশে গেল।’’ (নিশাত জাহান রানা সম্পাদিত ‘কথার ঘরবাড়ি’। পৃষ্ঠা– ১৩৭-১৩৮)।

(আনন্দবাজার পত্রিকায় সুশীল সাহার লেখা)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন
মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বৈশাখী টিভির ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’
বৈশাখী টিভির ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
ভারতে নিষিদ্ধ দিলজিত-হানিয়ার সিনেমা
ভারতে নিষিদ্ধ দিলজিত-হানিয়ার সিনেমা
ইরানি নির্মাতা জাফর পানাহির দেশে ফেরার আকুতি
ইরানি নির্মাতা জাফর পানাহির দেশে ফেরার আকুতি
পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা
পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা
যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা
যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
হলিউড সিনেমার শুটিংয়ে দুর্ঘটনার মুখে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া
হলিউড সিনেমার শুটিংয়ে দুর্ঘটনার মুখে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া
সর্বশেষ খবর
যশোরে ২৪ মামলার আসামি ডলার গ্রেপ্তার
যশোরে ২৪ মামলার আসামি ডলার গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে পুলিশের অভিযানে ৩টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে পুলিশের অভিযানে ৩টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালিয়াকান্দিতে তিন দিনব্যাপী ফল মেলার উদ্বোধন
বালিয়াকান্দিতে তিন দিনব্যাপী ফল মেলার উদ্বোধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনী মহিলা ডিগ্রি কলেজে দুদকের অভিযান
গাংনী মহিলা ডিগ্রি কলেজে দুদকের অভিযান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
চাঁদপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি পালন
ভালুকায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি পালন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উঠানে পুকুরপাড়ে ৩০ প্রকার ফলের মেলা
উঠানে পুকুরপাড়ে ৩০ প্রকার ফলের মেলা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায়ও যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলের বিরোধী নেতার
গাজায়ও যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলের বিরোধী নেতার

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিগঞ্জে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
কালিগঞ্জে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মব জাস্টিসের নামে কোন কর্মকাণ্ড সমর্থন করে না বিএনপি : রিজভী
মব জাস্টিসের নামে কোন কর্মকাণ্ড সমর্থন করে না বিএনপি : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীমঙ্গলে হেলথ এসিস্টেন্টদের অবস্থান কর্মসূচি পালন
শ্রীমঙ্গলে হেলথ এসিস্টেন্টদের অবস্থান কর্মসূচি পালন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করলো ট্রাইব্যুনাল
হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করলো ট্রাইব্যুনাল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন
ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে ছাত্রী বেশি
এইচএসসিতে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে ছাত্রী বেশি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ঝগড়া থামাতে গিয়ে নিহত ১
সিদ্ধিরগঞ্জে ঝগড়া থামাতে গিয়ে নিহত ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় তিন দিনব্যাপী ফল মেলা শুরু
চুয়াডাঙ্গায় তিন দিনব্যাপী ফল মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ
রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন
মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদের ছুটিতে সড়কে ১৫০ দুর্ঘটনা, ঝরেছে ১৬৯ প্রাণ: বিআরটিএ
ঈদের ছুটিতে সড়কে ১৫০ দুর্ঘটনা, ঝরেছে ১৬৯ প্রাণ: বিআরটিএ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মব জাস্টিস ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’
‘মব জাস্টিস ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিভিন্ন রুটের ফ্লাইটে পরিবর্তন
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিভিন্ন রুটের ফ্লাইটে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
শ্রীপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় অলিম্পিক ডে র‌্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
ঢাকায় অলিম্পিক ডে র‌্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডার টিকিট
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডার টিকিট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন