শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ওরা কেন বিপথগামী

কোচিং সেন্টারগুলোতে প্রাথমিক উদ্বুদ্ধকরণ। স্যোশাল মিডিয়া ও মাদকে আসক্তি। পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা। হতাশাবোধ, সুস্থ বিনোদনের অভাব। দেশে রাজনৈতিক আদর্শের অনুপস্থিতি।
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা কেন বিপথগামী

রাজধানী ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলায় অংশ নেওয়া পাঁচ জঙ্গিই বয়সে তরুণ। তাদের বয়স ১৭ থেকে ২৫-এর মধ্যে। সবাই সচ্ছল পরিবারের সন্তান। পড়াশোনা করেছেন দেশি-বিদেশি নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। তাদের ছিল না কোনো অভাব। শুধু এ পাঁচজনই নয়, দেশে-বিদেশে এখন যারা উগ্রপন্থায় জড়িত হচ্ছে, তাদের বড় অংশই আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত। প্রচলিত জ্ঞানের পাশাপাশি প্রযুক্তিগত বিদ্যায়ও তারা পারদর্শী। কিন্তু তারা কেন বিপথগামী হলো— বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে এমন প্রশ্ন রাখা হয় দেশের নিরাপত্তা বিশ্লেষক, সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী ও অপরাধবিজ্ঞানীদের কাছে।

মোটা দাগে বিশ্লেষকরা যে বিষয়টিকে ‘মূল সমস্যা’ বলে চিহ্নিত করছেন, তা হলো পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা। এ ছাড়া কোচিং সেন্টারগুলোতে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধকরণ, অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্তি, পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা, মাদকাসক্তিতে হতাশাবোধ, রাজনৈতিক আদর্শের অনুপস্থিতি, সামাজিক বিশৃঙ্খলা, সুস্থ বিনোদনের অভাবেও তরুণেরা উগ্রপন্থায় ঝুঁকছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। অবাধে মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটার বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহারকেও দায়ী করছেন বিশ্লেষকরা।

তা ছাড়া সচ্ছল পরিবারে বাবা-মা চাকরি কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। সন্তানকে সময় দেওয়া কিংবা কোনো কিছু নিয়ে পরামর্শ করার সুযোগ থাকে না। অন্যদিকে সন্তানের একাকিত্ব থেকে হতাশাবোধের জন্ম নেয়। জড়িয়ে পড়ে নানা অপরাধপ্রবণতায়; যে সম্পর্কে পরিবার কিছুই জানে না। মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটার বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তরুণেরা কী করছে, তারও খোঁজখবর রাখেন না বাবা-মা। সবকিছু পাওয়ার পরও তাদের মধ্যে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা, হতাশাবোধ কাজ করে। এতে তারা ডিপ্রেশনে ভোগে এবং ক্রমেই তাদের দুর্বল করে ফেলে। তখন তারা উগ্রপন্থায় জড়িয়ে পড়ে। বিপথগামিতা থেকে ফিরিয়ে আনায় করণীয় হিসেবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বাবা-মাকে সন্তানদের বেড়ে ওঠা ও তার সঙ্গী-সাথীদের ওপর সচেতনভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। সন্তানকে জবাবদিহিতার সংস্কৃতিও বজায় রাখতে হবে। পারিবারিক নানা বিষয়ে সন্তানের মতামতকেও গুরুত্ব দিতে হবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিতে হবে। সন্তান মাদকাসক্ত হচ্ছে কিনা, কার সঙ্গে চলাফেরা করছে তা কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেন সন্তানরা সর্বক্ষণ ব্যস্ত না হয়ে পড়ে তার খেয়াল রাখতে হবে। তা ছাড়া সন্তানটি হঠাৎ একেবারে চুপচাপ হয়ে গেল কিনা, সেদিকেও খেয়াল রাখা জরুরি। প্রয়োজনে তাকে কাউন্সেলিং করাতে হবে। জানা যায়, গুলশানে জঙ্গি হামলায় অংশ নেওয়া ছয় যুবকের মধ্যে তিনজন ইসলামের নামে উগ্র মতবাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দেশ ছেড়েছিলেন। রোহান ইমতিয়াজ বাংলাদেশের নামি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাস্টিকায় পড়েছে। স্কুলের গণ্ডি পার হয়ে সে ভর্তি হয়েছিল নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। আরেক জঙ্গি মুবাশ্বিরও স্কলাস্টিকা স্কুলের ছাত্র ছিল। এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে নিবরাস ইসলামও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল। পরে আরও উন্নত শিক্ষার জন্য সে মালয়েশিয়ার মনাশ ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। কিন্তু অজ্ঞাত সম্মোহনী শক্তির হাতছানিতে তারা সবাই জীবনের মায়া ত্যাগ করে জঙ্গি মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। অথচ কয়েক মাস আগেও এদের কাউকে কাউকে বন্ধুবান্ধবীদের সঙ্গে আড্ডা, কিংবা দেশি-বিদেশি নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে নাচানাচি করতে দেখা গেছে। কিন্তু মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানে তাদের মধ্যে আমূল পরিবর্তন দেখা যায়। জঙ্গি মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে পড়ে তারা। পারিবারিক সম্পর্কও ছিন্ন করে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মনোবিদ অধ্যাপক ড. মোহিত কামাল বলেন, গুলশানে জঙ্গি হামলায় অংশ নেওয়া তরুণদের মোটিভ কী আমরা জানি না। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, সন্তানরা যদি পারিবারিক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে তাহলে বিচ্ছিন্নতা, নিরাপত্তাহীনতা বা বিপথগামী হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। তখন তারা অপরাধপ্রবণতায় জড়িয়ে পড়ে। এ সুযোগ কাজে লাগায় একটি প্রভাবশালী মহল। তখন ওই তরুণেরা না বলতে পারে না। ধর্ম রক্ষা হচ্ছে, না ধর্মের ক্ষতি হচ্ছে— তা তারা বুঝতে পারে না। এসব তরুণ যখন না চাইতেই সবকিছু পেয়ে যায়, তখন নতুন কিছু পাওয়ার জন্য তাদের মধ্যে রোমাঞ্চ জাগে। মাদকের মতো তারা ওই পন্থাকে বেছে নেয়। এ নিয়ে উল্লাসও করে। তাই বাবা-মায়ের উচিত সন্তানদের খোঁজ খবর নেওয়া। তাদের সময় দেওয়া। সবকিছু শেয়ার করা। অন্যথায় সন্তানরা এসব মায়াজালে জড়িয়ে পড়তে পারে।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আল-কায়েদা বা আইএসের সাইটে যেসব তরুণকে দেখা যায়, তারা সবাই উচ্চ মেধাসম্পন্ন। বাংলাদেশের অনেক বিত্তশালী পরিবারের সন্তানরাও সে পথে চলে গেছে। যা আমাদের বিশ্বাস করতেও কষ্ট হয়। ছেলেগুলো কেন যাচ্ছে? আমার মতে, তাদের বাবা-মা সবাই চাকরি বা ব্যবসা-বাণিজ্যে ব্যস্ত। সবাই টাকার পেছনে ছুটছেন। তাদের সন্তানদের প্রতি নজর দেওয়া বা দেখভাল করার সময় নেই। সন্তানেরা বেড়ে উঠছে একাকী। তারা কার সঙ্গে মেলামেশা করছে, স্কুলে কার সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে তা পরিবার জানে না। আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে যে পারিবারিক বন্ধন ছিল, তাও এখন অনুপস্থিত।

সাবেক এই নির্বাচন কমিশনারের মতে, ‘ধনাঢ্য অনেক পরিবারেই এখন ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। দরজা বন্ধ করে ছেলেমেয়েরা মোবাইল, ফেসবুক, টুইটারে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কী করে— বাবা-মা সেই খেয়ালও রাখেন না। এতে তাদের মধ্যে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা ও হতাশাবোধ কাজ করে। এটা এক পর্যায়ে ডিপ্রেশনে চলে যায়। সেই ডিপ্রেশন তাকে দুর্বল করে ফেলে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানী ড. জিনাত হুদা বলেন, ‘সমাজটা এখন হয়ে উঠেছে পুঁজিবাদী। সবাই নিজেদের ভোগ নিয়ে ব্যস্ত। এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে, খাও দাও ফুর্তি কর। আসলে এসব কারণে পরিবারেও অশান্তি লেগেই আছে। ’৯০-এর আগে পরিবার ও সমাজে যে বন্ধন দেখা যেত তা আর এখন নেই। ওই যে বললাম সবাই এখন পুঁজিবাদী। এসব সমস্যা উত্তরণে পরিবারকেই এগিয়ে আসতে হবে। সন্তানদের সর্বক্ষণ পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। তাদের ন্যায্য মতামতের গুরুত্ব দিতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজান বলেন, ‘আগে মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিতরা জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ত। তাদের এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার পেছনে দরিদ্রতা একটা অন্যতম প্রধান কারণ ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানেরা জঙ্গিবাদ বা উগ্রপন্থায় ঝুঁকছে। এর কারণ হলো— পারিবারিক বন্ধন না থাকা। মা-বাবার ব্যস্ততার কারণে ছেলের সঙ্গে তাদের দেখা-সাক্ষাৎ নেই। বয়সে তারা তরুণ। এ বয়সে ব্রেন ওয়াশের সুযোগ থাকে। তাই একটি গোষ্ঠী তাদের আবেগটাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করে। আরেকটি বিষয় হলো, উচ্চবিত্ত তরুণেরা এ বয়সেই যা পায়, তা অনেকেই পায় না। সবকিছু হাতের নাগালে পাওয়ার সুখটাও একটা বড় সমস্যা। জঙ্গি বা উগ্রবাদী পথে যারা যাচ্ছে, তারা প্রযুক্তিগত বা মেধা-মননে অনেক এগিয়ে। তরুণেরা এটাতেও উদ্বুদ্ধ হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেক তরুণ দেশ ছেড়ে হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যাচ্ছে। এভাবে যারা নিখোঁজ হয়েছেন তাদের তালিকা তৈরি করতে হবে। এরপর তালিকা ধরে ধরে তাদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে হবে। ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। তাহলেই জঙ্গিবাদের এই বিষবাষ্প থেকে রক্ষা পাবে পরিবার, সমাজ তথা রাষ্ট্র।’ ব্রিগেডিয়ার (অব.) সাখাওয়াত হোসেন আরও বলেন, ‘একজন তরুণ যখন দেখে তুরস্কের সাগরে ছোট্ট শিশু আয়লান কুর্দি ভাসছে, সিরিয়া, ইরাক জ্বলছে, তখন তার মধ্যে একটা হতাশাবোধ ও অস্থিরতা কাজ করে। তার পরও সে একাকী থাকছে। এ নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে শেয়ারও করতে পারে না। তখন বন্ধুবান্ধব বা কোনো পক্ষ এ নিয়ে কথা বললে, ওই ইভেন্টগুলোর সঙ্গে সে একাত্ম হয়ে যায়। তা ছাড়া ছোট বয়সে সে যখন দেখে, তার স্কুলে ভর্তি হতে হলেও অতিরিক্ত টাকা লাগে। ঘুষ আর দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে সমাজ, তখন সে ডিপ্রেশনে ভোগে। তখন সে মনে করে, এই পৃথিবীতে তারও কিছু করার আছে। তখন সে বন্ধুবান্ধবদের মাধ্যমে ওইসব লোকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তারা নানাভাবে এদের মগজ ধোলাই করে। তরুণদের বলা হয়, এই সমাজ পরিবর্তন করতে হবে। এটা করতে হবে। তখন তাই করে এসব তরুণ। দুনিয়ার সবকিছু ভুলে যায়।’ তিনি বলেন, ‘ওইসব বিপথগামী তরুণের বাবা-মায়েরাও কিন্তু ছেলেকে খুঁজে না পেয়ে আইনের আশ্রয় নিয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি নেয়নি। এও একটা সমস্যা। ওই সময় যদি সন্তানদের খুঁজে বের করা যেত, তাহলে এত বড় সমস্যা নাও হতে পারত।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে