শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ওরা কেন বিপথগামী

কোচিং সেন্টারগুলোতে প্রাথমিক উদ্বুদ্ধকরণ। স্যোশাল মিডিয়া ও মাদকে আসক্তি। পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা। হতাশাবোধ, সুস্থ বিনোদনের অভাব। দেশে রাজনৈতিক আদর্শের অনুপস্থিতি।
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা কেন বিপথগামী

রাজধানী ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলায় অংশ নেওয়া পাঁচ জঙ্গিই বয়সে তরুণ। তাদের বয়স ১৭ থেকে ২৫-এর মধ্যে। সবাই সচ্ছল পরিবারের সন্তান। পড়াশোনা করেছেন দেশি-বিদেশি নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। তাদের ছিল না কোনো অভাব। শুধু এ পাঁচজনই নয়, দেশে-বিদেশে এখন যারা উগ্রপন্থায় জড়িত হচ্ছে, তাদের বড় অংশই আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত। প্রচলিত জ্ঞানের পাশাপাশি প্রযুক্তিগত বিদ্যায়ও তারা পারদর্শী। কিন্তু তারা কেন বিপথগামী হলো— বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে এমন প্রশ্ন রাখা হয় দেশের নিরাপত্তা বিশ্লেষক, সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী ও অপরাধবিজ্ঞানীদের কাছে।

মোটা দাগে বিশ্লেষকরা যে বিষয়টিকে ‘মূল সমস্যা’ বলে চিহ্নিত করছেন, তা হলো পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা। এ ছাড়া কোচিং সেন্টারগুলোতে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধকরণ, অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্তি, পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা, মাদকাসক্তিতে হতাশাবোধ, রাজনৈতিক আদর্শের অনুপস্থিতি, সামাজিক বিশৃঙ্খলা, সুস্থ বিনোদনের অভাবেও তরুণেরা উগ্রপন্থায় ঝুঁকছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। অবাধে মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটার বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহারকেও দায়ী করছেন বিশ্লেষকরা।

তা ছাড়া সচ্ছল পরিবারে বাবা-মা চাকরি কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। সন্তানকে সময় দেওয়া কিংবা কোনো কিছু নিয়ে পরামর্শ করার সুযোগ থাকে না। অন্যদিকে সন্তানের একাকিত্ব থেকে হতাশাবোধের জন্ম নেয়। জড়িয়ে পড়ে নানা অপরাধপ্রবণতায়; যে সম্পর্কে পরিবার কিছুই জানে না। মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটার বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তরুণেরা কী করছে, তারও খোঁজখবর রাখেন না বাবা-মা। সবকিছু পাওয়ার পরও তাদের মধ্যে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা, হতাশাবোধ কাজ করে। এতে তারা ডিপ্রেশনে ভোগে এবং ক্রমেই তাদের দুর্বল করে ফেলে। তখন তারা উগ্রপন্থায় জড়িয়ে পড়ে। বিপথগামিতা থেকে ফিরিয়ে আনায় করণীয় হিসেবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বাবা-মাকে সন্তানদের বেড়ে ওঠা ও তার সঙ্গী-সাথীদের ওপর সচেতনভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। সন্তানকে জবাবদিহিতার সংস্কৃতিও বজায় রাখতে হবে। পারিবারিক নানা বিষয়ে সন্তানের মতামতকেও গুরুত্ব দিতে হবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিতে হবে। সন্তান মাদকাসক্ত হচ্ছে কিনা, কার সঙ্গে চলাফেরা করছে তা কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেন সন্তানরা সর্বক্ষণ ব্যস্ত না হয়ে পড়ে তার খেয়াল রাখতে হবে। তা ছাড়া সন্তানটি হঠাৎ একেবারে চুপচাপ হয়ে গেল কিনা, সেদিকেও খেয়াল রাখা জরুরি। প্রয়োজনে তাকে কাউন্সেলিং করাতে হবে। জানা যায়, গুলশানে জঙ্গি হামলায় অংশ নেওয়া ছয় যুবকের মধ্যে তিনজন ইসলামের নামে উগ্র মতবাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দেশ ছেড়েছিলেন। রোহান ইমতিয়াজ বাংলাদেশের নামি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাস্টিকায় পড়েছে। স্কুলের গণ্ডি পার হয়ে সে ভর্তি হয়েছিল নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। আরেক জঙ্গি মুবাশ্বিরও স্কলাস্টিকা স্কুলের ছাত্র ছিল। এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে নিবরাস ইসলামও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল। পরে আরও উন্নত শিক্ষার জন্য সে মালয়েশিয়ার মনাশ ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। কিন্তু অজ্ঞাত সম্মোহনী শক্তির হাতছানিতে তারা সবাই জীবনের মায়া ত্যাগ করে জঙ্গি মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। অথচ কয়েক মাস আগেও এদের কাউকে কাউকে বন্ধুবান্ধবীদের সঙ্গে আড্ডা, কিংবা দেশি-বিদেশি নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে নাচানাচি করতে দেখা গেছে। কিন্তু মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানে তাদের মধ্যে আমূল পরিবর্তন দেখা যায়। জঙ্গি মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে পড়ে তারা। পারিবারিক সম্পর্কও ছিন্ন করে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মনোবিদ অধ্যাপক ড. মোহিত কামাল বলেন, গুলশানে জঙ্গি হামলায় অংশ নেওয়া তরুণদের মোটিভ কী আমরা জানি না। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, সন্তানরা যদি পারিবারিক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে তাহলে বিচ্ছিন্নতা, নিরাপত্তাহীনতা বা বিপথগামী হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। তখন তারা অপরাধপ্রবণতায় জড়িয়ে পড়ে। এ সুযোগ কাজে লাগায় একটি প্রভাবশালী মহল। তখন ওই তরুণেরা না বলতে পারে না। ধর্ম রক্ষা হচ্ছে, না ধর্মের ক্ষতি হচ্ছে— তা তারা বুঝতে পারে না। এসব তরুণ যখন না চাইতেই সবকিছু পেয়ে যায়, তখন নতুন কিছু পাওয়ার জন্য তাদের মধ্যে রোমাঞ্চ জাগে। মাদকের মতো তারা ওই পন্থাকে বেছে নেয়। এ নিয়ে উল্লাসও করে। তাই বাবা-মায়ের উচিত সন্তানদের খোঁজ খবর নেওয়া। তাদের সময় দেওয়া। সবকিছু শেয়ার করা। অন্যথায় সন্তানরা এসব মায়াজালে জড়িয়ে পড়তে পারে।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আল-কায়েদা বা আইএসের সাইটে যেসব তরুণকে দেখা যায়, তারা সবাই উচ্চ মেধাসম্পন্ন। বাংলাদেশের অনেক বিত্তশালী পরিবারের সন্তানরাও সে পথে চলে গেছে। যা আমাদের বিশ্বাস করতেও কষ্ট হয়। ছেলেগুলো কেন যাচ্ছে? আমার মতে, তাদের বাবা-মা সবাই চাকরি বা ব্যবসা-বাণিজ্যে ব্যস্ত। সবাই টাকার পেছনে ছুটছেন। তাদের সন্তানদের প্রতি নজর দেওয়া বা দেখভাল করার সময় নেই। সন্তানেরা বেড়ে উঠছে একাকী। তারা কার সঙ্গে মেলামেশা করছে, স্কুলে কার সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে তা পরিবার জানে না। আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে যে পারিবারিক বন্ধন ছিল, তাও এখন অনুপস্থিত।

সাবেক এই নির্বাচন কমিশনারের মতে, ‘ধনাঢ্য অনেক পরিবারেই এখন ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। দরজা বন্ধ করে ছেলেমেয়েরা মোবাইল, ফেসবুক, টুইটারে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কী করে— বাবা-মা সেই খেয়ালও রাখেন না। এতে তাদের মধ্যে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা ও হতাশাবোধ কাজ করে। এটা এক পর্যায়ে ডিপ্রেশনে চলে যায়। সেই ডিপ্রেশন তাকে দুর্বল করে ফেলে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানী ড. জিনাত হুদা বলেন, ‘সমাজটা এখন হয়ে উঠেছে পুঁজিবাদী। সবাই নিজেদের ভোগ নিয়ে ব্যস্ত। এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে, খাও দাও ফুর্তি কর। আসলে এসব কারণে পরিবারেও অশান্তি লেগেই আছে। ’৯০-এর আগে পরিবার ও সমাজে যে বন্ধন দেখা যেত তা আর এখন নেই। ওই যে বললাম সবাই এখন পুঁজিবাদী। এসব সমস্যা উত্তরণে পরিবারকেই এগিয়ে আসতে হবে। সন্তানদের সর্বক্ষণ পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। তাদের ন্যায্য মতামতের গুরুত্ব দিতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজান বলেন, ‘আগে মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিতরা জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ত। তাদের এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার পেছনে দরিদ্রতা একটা অন্যতম প্রধান কারণ ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানেরা জঙ্গিবাদ বা উগ্রপন্থায় ঝুঁকছে। এর কারণ হলো— পারিবারিক বন্ধন না থাকা। মা-বাবার ব্যস্ততার কারণে ছেলের সঙ্গে তাদের দেখা-সাক্ষাৎ নেই। বয়সে তারা তরুণ। এ বয়সে ব্রেন ওয়াশের সুযোগ থাকে। তাই একটি গোষ্ঠী তাদের আবেগটাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করে। আরেকটি বিষয় হলো, উচ্চবিত্ত তরুণেরা এ বয়সেই যা পায়, তা অনেকেই পায় না। সবকিছু হাতের নাগালে পাওয়ার সুখটাও একটা বড় সমস্যা। জঙ্গি বা উগ্রবাদী পথে যারা যাচ্ছে, তারা প্রযুক্তিগত বা মেধা-মননে অনেক এগিয়ে। তরুণেরা এটাতেও উদ্বুদ্ধ হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেক তরুণ দেশ ছেড়ে হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যাচ্ছে। এভাবে যারা নিখোঁজ হয়েছেন তাদের তালিকা তৈরি করতে হবে। এরপর তালিকা ধরে ধরে তাদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে হবে। ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। তাহলেই জঙ্গিবাদের এই বিষবাষ্প থেকে রক্ষা পাবে পরিবার, সমাজ তথা রাষ্ট্র।’ ব্রিগেডিয়ার (অব.) সাখাওয়াত হোসেন আরও বলেন, ‘একজন তরুণ যখন দেখে তুরস্কের সাগরে ছোট্ট শিশু আয়লান কুর্দি ভাসছে, সিরিয়া, ইরাক জ্বলছে, তখন তার মধ্যে একটা হতাশাবোধ ও অস্থিরতা কাজ করে। তার পরও সে একাকী থাকছে। এ নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে শেয়ারও করতে পারে না। তখন বন্ধুবান্ধব বা কোনো পক্ষ এ নিয়ে কথা বললে, ওই ইভেন্টগুলোর সঙ্গে সে একাত্ম হয়ে যায়। তা ছাড়া ছোট বয়সে সে যখন দেখে, তার স্কুলে ভর্তি হতে হলেও অতিরিক্ত টাকা লাগে। ঘুষ আর দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে সমাজ, তখন সে ডিপ্রেশনে ভোগে। তখন সে মনে করে, এই পৃথিবীতে তারও কিছু করার আছে। তখন সে বন্ধুবান্ধবদের মাধ্যমে ওইসব লোকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তারা নানাভাবে এদের মগজ ধোলাই করে। তরুণদের বলা হয়, এই সমাজ পরিবর্তন করতে হবে। এটা করতে হবে। তখন তাই করে এসব তরুণ। দুনিয়ার সবকিছু ভুলে যায়।’ তিনি বলেন, ‘ওইসব বিপথগামী তরুণের বাবা-মায়েরাও কিন্তু ছেলেকে খুঁজে না পেয়ে আইনের আশ্রয় নিয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি নেয়নি। এও একটা সমস্যা। ওই সময় যদি সন্তানদের খুঁজে বের করা যেত, তাহলে এত বড় সমস্যা নাও হতে পারত।’

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা