শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ওরা কেন বিপথগামী

কোচিং সেন্টারগুলোতে প্রাথমিক উদ্বুদ্ধকরণ। স্যোশাল মিডিয়া ও মাদকে আসক্তি। পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা। হতাশাবোধ, সুস্থ বিনোদনের অভাব। দেশে রাজনৈতিক আদর্শের অনুপস্থিতি।
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা কেন বিপথগামী

রাজধানী ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলায় অংশ নেওয়া পাঁচ জঙ্গিই বয়সে তরুণ। তাদের বয়স ১৭ থেকে ২৫-এর মধ্যে। সবাই সচ্ছল পরিবারের সন্তান। পড়াশোনা করেছেন দেশি-বিদেশি নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। তাদের ছিল না কোনো অভাব। শুধু এ পাঁচজনই নয়, দেশে-বিদেশে এখন যারা উগ্রপন্থায় জড়িত হচ্ছে, তাদের বড় অংশই আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত। প্রচলিত জ্ঞানের পাশাপাশি প্রযুক্তিগত বিদ্যায়ও তারা পারদর্শী। কিন্তু তারা কেন বিপথগামী হলো— বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে এমন প্রশ্ন রাখা হয় দেশের নিরাপত্তা বিশ্লেষক, সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী ও অপরাধবিজ্ঞানীদের কাছে।

মোটা দাগে বিশ্লেষকরা যে বিষয়টিকে ‘মূল সমস্যা’ বলে চিহ্নিত করছেন, তা হলো পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা। এ ছাড়া কোচিং সেন্টারগুলোতে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধকরণ, অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্তি, পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা, মাদকাসক্তিতে হতাশাবোধ, রাজনৈতিক আদর্শের অনুপস্থিতি, সামাজিক বিশৃঙ্খলা, সুস্থ বিনোদনের অভাবেও তরুণেরা উগ্রপন্থায় ঝুঁকছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। অবাধে মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটার বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহারকেও দায়ী করছেন বিশ্লেষকরা।

তা ছাড়া সচ্ছল পরিবারে বাবা-মা চাকরি কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। সন্তানকে সময় দেওয়া কিংবা কোনো কিছু নিয়ে পরামর্শ করার সুযোগ থাকে না। অন্যদিকে সন্তানের একাকিত্ব থেকে হতাশাবোধের জন্ম নেয়। জড়িয়ে পড়ে নানা অপরাধপ্রবণতায়; যে সম্পর্কে পরিবার কিছুই জানে না। মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটার বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তরুণেরা কী করছে, তারও খোঁজখবর রাখেন না বাবা-মা। সবকিছু পাওয়ার পরও তাদের মধ্যে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা, হতাশাবোধ কাজ করে। এতে তারা ডিপ্রেশনে ভোগে এবং ক্রমেই তাদের দুর্বল করে ফেলে। তখন তারা উগ্রপন্থায় জড়িয়ে পড়ে। বিপথগামিতা থেকে ফিরিয়ে আনায় করণীয় হিসেবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বাবা-মাকে সন্তানদের বেড়ে ওঠা ও তার সঙ্গী-সাথীদের ওপর সচেতনভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। সন্তানকে জবাবদিহিতার সংস্কৃতিও বজায় রাখতে হবে। পারিবারিক নানা বিষয়ে সন্তানের মতামতকেও গুরুত্ব দিতে হবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিতে হবে। সন্তান মাদকাসক্ত হচ্ছে কিনা, কার সঙ্গে চলাফেরা করছে তা কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেন সন্তানরা সর্বক্ষণ ব্যস্ত না হয়ে পড়ে তার খেয়াল রাখতে হবে। তা ছাড়া সন্তানটি হঠাৎ একেবারে চুপচাপ হয়ে গেল কিনা, সেদিকেও খেয়াল রাখা জরুরি। প্রয়োজনে তাকে কাউন্সেলিং করাতে হবে। জানা যায়, গুলশানে জঙ্গি হামলায় অংশ নেওয়া ছয় যুবকের মধ্যে তিনজন ইসলামের নামে উগ্র মতবাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দেশ ছেড়েছিলেন। রোহান ইমতিয়াজ বাংলাদেশের নামি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাস্টিকায় পড়েছে। স্কুলের গণ্ডি পার হয়ে সে ভর্তি হয়েছিল নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। আরেক জঙ্গি মুবাশ্বিরও স্কলাস্টিকা স্কুলের ছাত্র ছিল। এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে নিবরাস ইসলামও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল। পরে আরও উন্নত শিক্ষার জন্য সে মালয়েশিয়ার মনাশ ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। কিন্তু অজ্ঞাত সম্মোহনী শক্তির হাতছানিতে তারা সবাই জীবনের মায়া ত্যাগ করে জঙ্গি মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। অথচ কয়েক মাস আগেও এদের কাউকে কাউকে বন্ধুবান্ধবীদের সঙ্গে আড্ডা, কিংবা দেশি-বিদেশি নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে নাচানাচি করতে দেখা গেছে। কিন্তু মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানে তাদের মধ্যে আমূল পরিবর্তন দেখা যায়। জঙ্গি মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে পড়ে তারা। পারিবারিক সম্পর্কও ছিন্ন করে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মনোবিদ অধ্যাপক ড. মোহিত কামাল বলেন, গুলশানে জঙ্গি হামলায় অংশ নেওয়া তরুণদের মোটিভ কী আমরা জানি না। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, সন্তানরা যদি পারিবারিক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে তাহলে বিচ্ছিন্নতা, নিরাপত্তাহীনতা বা বিপথগামী হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। তখন তারা অপরাধপ্রবণতায় জড়িয়ে পড়ে। এ সুযোগ কাজে লাগায় একটি প্রভাবশালী মহল। তখন ওই তরুণেরা না বলতে পারে না। ধর্ম রক্ষা হচ্ছে, না ধর্মের ক্ষতি হচ্ছে— তা তারা বুঝতে পারে না। এসব তরুণ যখন না চাইতেই সবকিছু পেয়ে যায়, তখন নতুন কিছু পাওয়ার জন্য তাদের মধ্যে রোমাঞ্চ জাগে। মাদকের মতো তারা ওই পন্থাকে বেছে নেয়। এ নিয়ে উল্লাসও করে। তাই বাবা-মায়ের উচিত সন্তানদের খোঁজ খবর নেওয়া। তাদের সময় দেওয়া। সবকিছু শেয়ার করা। অন্যথায় সন্তানরা এসব মায়াজালে জড়িয়ে পড়তে পারে।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আল-কায়েদা বা আইএসের সাইটে যেসব তরুণকে দেখা যায়, তারা সবাই উচ্চ মেধাসম্পন্ন। বাংলাদেশের অনেক বিত্তশালী পরিবারের সন্তানরাও সে পথে চলে গেছে। যা আমাদের বিশ্বাস করতেও কষ্ট হয়। ছেলেগুলো কেন যাচ্ছে? আমার মতে, তাদের বাবা-মা সবাই চাকরি বা ব্যবসা-বাণিজ্যে ব্যস্ত। সবাই টাকার পেছনে ছুটছেন। তাদের সন্তানদের প্রতি নজর দেওয়া বা দেখভাল করার সময় নেই। সন্তানেরা বেড়ে উঠছে একাকী। তারা কার সঙ্গে মেলামেশা করছে, স্কুলে কার সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে তা পরিবার জানে না। আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে যে পারিবারিক বন্ধন ছিল, তাও এখন অনুপস্থিত।

সাবেক এই নির্বাচন কমিশনারের মতে, ‘ধনাঢ্য অনেক পরিবারেই এখন ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। দরজা বন্ধ করে ছেলেমেয়েরা মোবাইল, ফেসবুক, টুইটারে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কী করে— বাবা-মা সেই খেয়ালও রাখেন না। এতে তাদের মধ্যে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা ও হতাশাবোধ কাজ করে। এটা এক পর্যায়ে ডিপ্রেশনে চলে যায়। সেই ডিপ্রেশন তাকে দুর্বল করে ফেলে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানী ড. জিনাত হুদা বলেন, ‘সমাজটা এখন হয়ে উঠেছে পুঁজিবাদী। সবাই নিজেদের ভোগ নিয়ে ব্যস্ত। এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে, খাও দাও ফুর্তি কর। আসলে এসব কারণে পরিবারেও অশান্তি লেগেই আছে। ’৯০-এর আগে পরিবার ও সমাজে যে বন্ধন দেখা যেত তা আর এখন নেই। ওই যে বললাম সবাই এখন পুঁজিবাদী। এসব সমস্যা উত্তরণে পরিবারকেই এগিয়ে আসতে হবে। সন্তানদের সর্বক্ষণ পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। তাদের ন্যায্য মতামতের গুরুত্ব দিতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজান বলেন, ‘আগে মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিতরা জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ত। তাদের এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার পেছনে দরিদ্রতা একটা অন্যতম প্রধান কারণ ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানেরা জঙ্গিবাদ বা উগ্রপন্থায় ঝুঁকছে। এর কারণ হলো— পারিবারিক বন্ধন না থাকা। মা-বাবার ব্যস্ততার কারণে ছেলের সঙ্গে তাদের দেখা-সাক্ষাৎ নেই। বয়সে তারা তরুণ। এ বয়সে ব্রেন ওয়াশের সুযোগ থাকে। তাই একটি গোষ্ঠী তাদের আবেগটাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করে। আরেকটি বিষয় হলো, উচ্চবিত্ত তরুণেরা এ বয়সেই যা পায়, তা অনেকেই পায় না। সবকিছু হাতের নাগালে পাওয়ার সুখটাও একটা বড় সমস্যা। জঙ্গি বা উগ্রবাদী পথে যারা যাচ্ছে, তারা প্রযুক্তিগত বা মেধা-মননে অনেক এগিয়ে। তরুণেরা এটাতেও উদ্বুদ্ধ হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেক তরুণ দেশ ছেড়ে হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যাচ্ছে। এভাবে যারা নিখোঁজ হয়েছেন তাদের তালিকা তৈরি করতে হবে। এরপর তালিকা ধরে ধরে তাদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে হবে। ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। তাহলেই জঙ্গিবাদের এই বিষবাষ্প থেকে রক্ষা পাবে পরিবার, সমাজ তথা রাষ্ট্র।’ ব্রিগেডিয়ার (অব.) সাখাওয়াত হোসেন আরও বলেন, ‘একজন তরুণ যখন দেখে তুরস্কের সাগরে ছোট্ট শিশু আয়লান কুর্দি ভাসছে, সিরিয়া, ইরাক জ্বলছে, তখন তার মধ্যে একটা হতাশাবোধ ও অস্থিরতা কাজ করে। তার পরও সে একাকী থাকছে। এ নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে শেয়ারও করতে পারে না। তখন বন্ধুবান্ধব বা কোনো পক্ষ এ নিয়ে কথা বললে, ওই ইভেন্টগুলোর সঙ্গে সে একাত্ম হয়ে যায়। তা ছাড়া ছোট বয়সে সে যখন দেখে, তার স্কুলে ভর্তি হতে হলেও অতিরিক্ত টাকা লাগে। ঘুষ আর দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে সমাজ, তখন সে ডিপ্রেশনে ভোগে। তখন সে মনে করে, এই পৃথিবীতে তারও কিছু করার আছে। তখন সে বন্ধুবান্ধবদের মাধ্যমে ওইসব লোকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তারা নানাভাবে এদের মগজ ধোলাই করে। তরুণদের বলা হয়, এই সমাজ পরিবর্তন করতে হবে। এটা করতে হবে। তখন তাই করে এসব তরুণ। দুনিয়ার সবকিছু ভুলে যায়।’ তিনি বলেন, ‘ওইসব বিপথগামী তরুণের বাবা-মায়েরাও কিন্তু ছেলেকে খুঁজে না পেয়ে আইনের আশ্রয় নিয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি নেয়নি। এও একটা সমস্যা। ওই সময় যদি সন্তানদের খুঁজে বের করা যেত, তাহলে এত বড় সমস্যা নাও হতে পারত।’

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা