শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ওরা কেন বিপথগামী

কোচিং সেন্টারগুলোতে প্রাথমিক উদ্বুদ্ধকরণ। স্যোশাল মিডিয়া ও মাদকে আসক্তি। পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা। হতাশাবোধ, সুস্থ বিনোদনের অভাব। দেশে রাজনৈতিক আদর্শের অনুপস্থিতি।
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা কেন বিপথগামী

রাজধানী ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলায় অংশ নেওয়া পাঁচ জঙ্গিই বয়সে তরুণ। তাদের বয়স ১৭ থেকে ২৫-এর মধ্যে। সবাই সচ্ছল পরিবারের সন্তান। পড়াশোনা করেছেন দেশি-বিদেশি নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। তাদের ছিল না কোনো অভাব। শুধু এ পাঁচজনই নয়, দেশে-বিদেশে এখন যারা উগ্রপন্থায় জড়িত হচ্ছে, তাদের বড় অংশই আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত। প্রচলিত জ্ঞানের পাশাপাশি প্রযুক্তিগত বিদ্যায়ও তারা পারদর্শী। কিন্তু তারা কেন বিপথগামী হলো— বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে এমন প্রশ্ন রাখা হয় দেশের নিরাপত্তা বিশ্লেষক, সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী ও অপরাধবিজ্ঞানীদের কাছে।

মোটা দাগে বিশ্লেষকরা যে বিষয়টিকে ‘মূল সমস্যা’ বলে চিহ্নিত করছেন, তা হলো পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা। এ ছাড়া কোচিং সেন্টারগুলোতে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধকরণ, অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্তি, পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা, মাদকাসক্তিতে হতাশাবোধ, রাজনৈতিক আদর্শের অনুপস্থিতি, সামাজিক বিশৃঙ্খলা, সুস্থ বিনোদনের অভাবেও তরুণেরা উগ্রপন্থায় ঝুঁকছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। অবাধে মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটার বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহারকেও দায়ী করছেন বিশ্লেষকরা।

তা ছাড়া সচ্ছল পরিবারে বাবা-মা চাকরি কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। সন্তানকে সময় দেওয়া কিংবা কোনো কিছু নিয়ে পরামর্শ করার সুযোগ থাকে না। অন্যদিকে সন্তানের একাকিত্ব থেকে হতাশাবোধের জন্ম নেয়। জড়িয়ে পড়ে নানা অপরাধপ্রবণতায়; যে সম্পর্কে পরিবার কিছুই জানে না। মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটার বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তরুণেরা কী করছে, তারও খোঁজখবর রাখেন না বাবা-মা। সবকিছু পাওয়ার পরও তাদের মধ্যে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা, হতাশাবোধ কাজ করে। এতে তারা ডিপ্রেশনে ভোগে এবং ক্রমেই তাদের দুর্বল করে ফেলে। তখন তারা উগ্রপন্থায় জড়িয়ে পড়ে। বিপথগামিতা থেকে ফিরিয়ে আনায় করণীয় হিসেবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বাবা-মাকে সন্তানদের বেড়ে ওঠা ও তার সঙ্গী-সাথীদের ওপর সচেতনভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। সন্তানকে জবাবদিহিতার সংস্কৃতিও বজায় রাখতে হবে। পারিবারিক নানা বিষয়ে সন্তানের মতামতকেও গুরুত্ব দিতে হবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিতে হবে। সন্তান মাদকাসক্ত হচ্ছে কিনা, কার সঙ্গে চলাফেরা করছে তা কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেন সন্তানরা সর্বক্ষণ ব্যস্ত না হয়ে পড়ে তার খেয়াল রাখতে হবে। তা ছাড়া সন্তানটি হঠাৎ একেবারে চুপচাপ হয়ে গেল কিনা, সেদিকেও খেয়াল রাখা জরুরি। প্রয়োজনে তাকে কাউন্সেলিং করাতে হবে। জানা যায়, গুলশানে জঙ্গি হামলায় অংশ নেওয়া ছয় যুবকের মধ্যে তিনজন ইসলামের নামে উগ্র মতবাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দেশ ছেড়েছিলেন। রোহান ইমতিয়াজ বাংলাদেশের নামি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাস্টিকায় পড়েছে। স্কুলের গণ্ডি পার হয়ে সে ভর্তি হয়েছিল নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। আরেক জঙ্গি মুবাশ্বিরও স্কলাস্টিকা স্কুলের ছাত্র ছিল। এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে নিবরাস ইসলামও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল। পরে আরও উন্নত শিক্ষার জন্য সে মালয়েশিয়ার মনাশ ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। কিন্তু অজ্ঞাত সম্মোহনী শক্তির হাতছানিতে তারা সবাই জীবনের মায়া ত্যাগ করে জঙ্গি মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। অথচ কয়েক মাস আগেও এদের কাউকে কাউকে বন্ধুবান্ধবীদের সঙ্গে আড্ডা, কিংবা দেশি-বিদেশি নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে নাচানাচি করতে দেখা গেছে। কিন্তু মাত্র ছয় মাসের ব্যবধানে তাদের মধ্যে আমূল পরিবর্তন দেখা যায়। জঙ্গি মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে পড়ে তারা। পারিবারিক সম্পর্কও ছিন্ন করে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মনোবিদ অধ্যাপক ড. মোহিত কামাল বলেন, গুলশানে জঙ্গি হামলায় অংশ নেওয়া তরুণদের মোটিভ কী আমরা জানি না। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, সন্তানরা যদি পারিবারিক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে তাহলে বিচ্ছিন্নতা, নিরাপত্তাহীনতা বা বিপথগামী হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। তখন তারা অপরাধপ্রবণতায় জড়িয়ে পড়ে। এ সুযোগ কাজে লাগায় একটি প্রভাবশালী মহল। তখন ওই তরুণেরা না বলতে পারে না। ধর্ম রক্ষা হচ্ছে, না ধর্মের ক্ষতি হচ্ছে— তা তারা বুঝতে পারে না। এসব তরুণ যখন না চাইতেই সবকিছু পেয়ে যায়, তখন নতুন কিছু পাওয়ার জন্য তাদের মধ্যে রোমাঞ্চ জাগে। মাদকের মতো তারা ওই পন্থাকে বেছে নেয়। এ নিয়ে উল্লাসও করে। তাই বাবা-মায়ের উচিত সন্তানদের খোঁজ খবর নেওয়া। তাদের সময় দেওয়া। সবকিছু শেয়ার করা। অন্যথায় সন্তানরা এসব মায়াজালে জড়িয়ে পড়তে পারে।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আল-কায়েদা বা আইএসের সাইটে যেসব তরুণকে দেখা যায়, তারা সবাই উচ্চ মেধাসম্পন্ন। বাংলাদেশের অনেক বিত্তশালী পরিবারের সন্তানরাও সে পথে চলে গেছে। যা আমাদের বিশ্বাস করতেও কষ্ট হয়। ছেলেগুলো কেন যাচ্ছে? আমার মতে, তাদের বাবা-মা সবাই চাকরি বা ব্যবসা-বাণিজ্যে ব্যস্ত। সবাই টাকার পেছনে ছুটছেন। তাদের সন্তানদের প্রতি নজর দেওয়া বা দেখভাল করার সময় নেই। সন্তানেরা বেড়ে উঠছে একাকী। তারা কার সঙ্গে মেলামেশা করছে, স্কুলে কার সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে তা পরিবার জানে না। আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে যে পারিবারিক বন্ধন ছিল, তাও এখন অনুপস্থিত।

সাবেক এই নির্বাচন কমিশনারের মতে, ‘ধনাঢ্য অনেক পরিবারেই এখন ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। দরজা বন্ধ করে ছেলেমেয়েরা মোবাইল, ফেসবুক, টুইটারে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কী করে— বাবা-মা সেই খেয়ালও রাখেন না। এতে তাদের মধ্যে এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা ও হতাশাবোধ কাজ করে। এটা এক পর্যায়ে ডিপ্রেশনে চলে যায়। সেই ডিপ্রেশন তাকে দুর্বল করে ফেলে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানী ড. জিনাত হুদা বলেন, ‘সমাজটা এখন হয়ে উঠেছে পুঁজিবাদী। সবাই নিজেদের ভোগ নিয়ে ব্যস্ত। এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে, খাও দাও ফুর্তি কর। আসলে এসব কারণে পরিবারেও অশান্তি লেগেই আছে। ’৯০-এর আগে পরিবার ও সমাজে যে বন্ধন দেখা যেত তা আর এখন নেই। ওই যে বললাম সবাই এখন পুঁজিবাদী। এসব সমস্যা উত্তরণে পরিবারকেই এগিয়ে আসতে হবে। সন্তানদের সর্বক্ষণ পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। তাদের ন্যায্য মতামতের গুরুত্ব দিতে হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজান বলেন, ‘আগে মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিতরা জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ত। তাদের এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার পেছনে দরিদ্রতা একটা অন্যতম প্রধান কারণ ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানেরা জঙ্গিবাদ বা উগ্রপন্থায় ঝুঁকছে। এর কারণ হলো— পারিবারিক বন্ধন না থাকা। মা-বাবার ব্যস্ততার কারণে ছেলের সঙ্গে তাদের দেখা-সাক্ষাৎ নেই। বয়সে তারা তরুণ। এ বয়সে ব্রেন ওয়াশের সুযোগ থাকে। তাই একটি গোষ্ঠী তাদের আবেগটাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করে। আরেকটি বিষয় হলো, উচ্চবিত্ত তরুণেরা এ বয়সেই যা পায়, তা অনেকেই পায় না। সবকিছু হাতের নাগালে পাওয়ার সুখটাও একটা বড় সমস্যা। জঙ্গি বা উগ্রবাদী পথে যারা যাচ্ছে, তারা প্রযুক্তিগত বা মেধা-মননে অনেক এগিয়ে। তরুণেরা এটাতেও উদ্বুদ্ধ হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেক তরুণ দেশ ছেড়ে হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যাচ্ছে। এভাবে যারা নিখোঁজ হয়েছেন তাদের তালিকা তৈরি করতে হবে। এরপর তালিকা ধরে ধরে তাদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে হবে। ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। তাহলেই জঙ্গিবাদের এই বিষবাষ্প থেকে রক্ষা পাবে পরিবার, সমাজ তথা রাষ্ট্র।’ ব্রিগেডিয়ার (অব.) সাখাওয়াত হোসেন আরও বলেন, ‘একজন তরুণ যখন দেখে তুরস্কের সাগরে ছোট্ট শিশু আয়লান কুর্দি ভাসছে, সিরিয়া, ইরাক জ্বলছে, তখন তার মধ্যে একটা হতাশাবোধ ও অস্থিরতা কাজ করে। তার পরও সে একাকী থাকছে। এ নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে শেয়ারও করতে পারে না। তখন বন্ধুবান্ধব বা কোনো পক্ষ এ নিয়ে কথা বললে, ওই ইভেন্টগুলোর সঙ্গে সে একাত্ম হয়ে যায়। তা ছাড়া ছোট বয়সে সে যখন দেখে, তার স্কুলে ভর্তি হতে হলেও অতিরিক্ত টাকা লাগে। ঘুষ আর দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে সমাজ, তখন সে ডিপ্রেশনে ভোগে। তখন সে মনে করে, এই পৃথিবীতে তারও কিছু করার আছে। তখন সে বন্ধুবান্ধবদের মাধ্যমে ওইসব লোকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তারা নানাভাবে এদের মগজ ধোলাই করে। তরুণদের বলা হয়, এই সমাজ পরিবর্তন করতে হবে। এটা করতে হবে। তখন তাই করে এসব তরুণ। দুনিয়ার সবকিছু ভুলে যায়।’ তিনি বলেন, ‘ওইসব বিপথগামী তরুণের বাবা-মায়েরাও কিন্তু ছেলেকে খুঁজে না পেয়ে আইনের আশ্রয় নিয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি নেয়নি। এও একটা সমস্যা। ওই সময় যদি সন্তানদের খুঁজে বের করা যেত, তাহলে এত বড় সমস্যা নাও হতে পারত।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

২ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ