শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৬

হলি আর্টিজান থেকেও ভয়ঙ্কর ছক ছিল

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
হলি আর্টিজান থেকেও ভয়ঙ্কর ছক ছিল

রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁ থেকেও ভয়াবহ হামলার পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। তাই তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারি এড়াতে রাজধানী থেকে দূরে সাভার, গাজীপুর এবং টাঙ্গাইলে গড়ে তুলেছিল নিরাপদ আস্তানা। বিশেষ করে সাভারে আবিষ্কৃত আবদুর রহমানের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা (পানির নিচে ছবি তোলা যায়), অপারেশন মানচিত্র এবং মোবাইল জ্যামার থেকে এমন ইঙ্গিতই মিলেছে। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খুব শিগগিরই হয়তো বড় ধরনের কোনো অপারেশনে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। এদিকে গাজীপুর ও টাঙ্গাইলে র্যাব-পুলিশের পৃথক অপারেশনে নিহত ১১ জঙ্গির পরিচয় নিশ্চিতের জন্য তাদের লাশ হিমঘরে রাখা হয়েছে। গাজীপুরের ঘটনায় জয়দেবপুর থানার ওসি বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সাভারের বাইপাইল বসুন্ধরা এলাকার শাহীন মৃধার পঞ্চমতলা বাড়িতে অভিযান চালিয়ে র্যাব সদস্যরা আটক করেন শীর্ষ জঙ্গি আবদুর রহমান, তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন ও তিন সন্তানকে। তবে গুরুতর আহত অবস্থায় আটকের কিছু সময় পর সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান আবদুর রহমান। র্যাব বলছে, ওই আস্তানা থেকে নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা, মোবাইল জ্যামার, ২০ রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল, ৩০ লাখ টাকাসহ বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক জব্দ করা হয়।

অভিযান সংশ্লিষ্টরা জানান, নব্য জেএমবির শীর্ষ সংগঠক ও অর্থের জোগানদাতা তামিম আহমেদ চৌধুরী ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জাহিদুল ইসলাম নিহত হওয়ার পর নব্য জেএমবি অনেকটাই মুখ থুবড়ে পড়েছিল। কিন্তু নেপথ্যে থাকা অর্থদাতারা নিষিদ্ধ এ জঙ্গি সংগঠনটির অন্য সদস্যদের অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করে আসছিল। একই সঙ্গে বাইরে পালিয়ে থাকা জঙ্গিরা আবার সংগঠিত হয়ে তাদের নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। কিন্তু পুলিশ ও র্যাবের সাঁড়াশি অভিযানে তাদের সে চেষ্টাও অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়ে গেছে। প্রসঙ্গত, গুলশান হামলার পর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অপারেশন স্টর্ম-২৬ অভিযানে রাজধানীর কল্যাণপুরে ৯ জঙ্গি নিহত হয়। এরপর নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়া অভিযানে তামিম আহমেদ চৌধুরীসহ নিহত হয় আরও তিন শীর্ষ জঙ্গি। র্যাব সূত্র বলছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সংঘটিত সবগুলো টার্গেটেড হামলার সঙ্গে জড়িত ছিল আবদুর রহমান। ওষুধ কোম্পানির কর্মকর্তা পরিচয়ে ওই বাসাটি ভাড়া নিলেও সেখান থেকে অতি গোপনে টার্গেট বাস্তবায়ন করে আসছিল সে। গ্রেফতারকৃত রহমানের দ্বিতীয় স্ত্রী শাহনাজ পারভীন একেক সময় একেক কথা বললেও তার গ্রামের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ে। সে অন্তঃসত্ত্বা। সাত বছর আগে রহমানের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। রহমানের আগের স্ত্রীর দুই সন্তান তাদের সঙ্গে বসবাস করে। নব্য জেএমবির সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আবদুর রহমানের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হতো বলে জানিয়েছে শাহনাজ। অর্থ প্রাপ্তি থেকে শুরু করে অর্থ ব্যয়সহ যাবতীয় বণ্টন এবং হিসাব তার মাধ্যমে পরিচালিত হতো। সব অপারেশনসহ অন্যান্য যাবতীয় অর্থের ব্যয় কোথায় কখন কীভাবে হবে এবং কোন কোন মাধ্যমে অর্থ আদান-প্রদান করতে হবে- এর নির্দেশনাও আসত আবদুর রহমানের কাছ থেকে। র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভার থেকে বিভিন্ন আস্তানায় থাকা জঙ্গিদের অর্থ সরবরাহ করতেন আবদুর রহমান। অনেক দিন ধরেই আমরা তাকে খুঁজছিলাম। গুরুতর আহত অবস্থায় আটক করা হলেও তাকে বাঁচিয়ে রাখতে সব ধরনের চেষ্টা করেছেন চিকিৎসকরা। সে জীবিত থাকলে হয়তো আরও তথ্য পাওয়া যেত। তবে তার আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা, মোবাইল জ্যামার দেখে আমরা রীতিমতো বিস্মিত হয়েছি। এগুলো ভালো আলামত ছিল না। তিনি বলেন, তার স্ত্রী শাহনাজ বলছে আবদুর রহমানের গ্রামের বাড়ি বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায়। যদিও জব্দকৃত পাসপোর্টে সাতক্ষীরার ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে।

রহমান সাতক্ষীরার নয় : জব্দকৃত পাসপোর্টে আবদুর রহমানের ঠিকানা সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালি গ্রাম উল্লেখ করা হলেও তা সঠিক নয় বলে দাবি করেছে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ। পুলিশ বলছে, শনিবার রাতভর সাতক্ষীরার সীমান্ত গ্র্রাম কুশখালিতে গিয়ে পুলিশ বাড়ি বাড়ি খোঁজ নেয়। তবে ঢাকার আশুলিয়ায় র্যাবের অভিযানে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালাতে গিয়ে আটক ও পরে মৃত নিউ জেএমবি সদস্য আবদুর রহমানের ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। পুলিশের কাছে পৌঁছানো এক বার্তায় বলা হয়, আশুলিয়ায় নিহত অর্থদাতা জঙ্গির নাম আবদুর রহমান। তার বাবার নাম আবদুল্লাহ। তার বাড়ি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালি গ্রামে। সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন জানান, কুশখালি এলাকায় মো. আবদুল্লাহর ছেলে আবদুর রহমান নামে কোনো জঙ্গির সন্ধান পাওয়া যায়নি। এমনকি ঢাকায় নিহত ব্যক্তির পাসপোর্টে দেওয়া ছবিও এ এলাকার কেউ শনাক্ত করতে পারেননি। জব্দকৃত পাসপোর্টে আবদুর রহমানের দেওয়া তথ্য ঘেঁটে দেখা গেছে, পাসপোর্ট নম্বর বিসি ০০৪০২৫০, জন্মতারিখ ১৯৮৬ সালের ২২ জুন। মায়ের নাম রাজিয়া খাতুন। স্ত্রীর নাম শাহনাজ পারভীন। গত ২০১৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর তিনি এই পাসপোর্ট সংগ্রহ করেছিলেন। মেয়াদ ছিল ২০১৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। রাতভর অনুসন্ধান শেষে সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ মোল্যা জানান, কুশখালির ভ্যানচালক আবদুল্লাহর ছেলের নাম রাকিবুল ইসলাম (২৪)। আবদুর রহমান নামে তার কোনো ছেলে নেই। নিজ গ্রামের মক্তবে লেখাপড়া করে ভ্যান চালাত রাকিবুল। বিএনপি সমর্থক পরিবারটির সদস্য রাকিবুল হেফাজতে ইসলামে যোগ দেয়। সে এলাকায় খানিকটা দুর্ধর্ষ বলে পরিচিত ছিল। তার বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারির ঘটনাবলির পর একাধিক নাশকতার মামলা হয়। এরপর থেকে সে নিখোঁজ। বাড়ির সঙ্গে তার যোগাযোগ কম। তিনি আরও জানান, নিহত জঙ্গি আবদুর রহমানের ছবি নিয়ে কুশখালি ইউনিয়নের কয়েক গ্রাম চষে বেড়িয়েছে পুলিশ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। এই ছবির লোকটি তাদের এলাকার নয় বলেও গ্রামবাসী নিশ্চিত করেছেন। একই তথ্য দিয়েছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. ইউসুফ আলম। তারা নিশ্চিত করেছেন, তাদের এলাকায় আবদুল্লাহ নামে যে দুজন লোক রয়েছে তাদের কারও ছেলের নাম আবদুর রহমান নয়।

যেভাবে চলছে নব্য জেএমবি : সাভারে আবদুর রহমানের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত বিভিন্ন নথিপত্র পর্যালোচনা করে দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, নব্য জেএমবির জঙ্গিদের সবাই নিরাপত্তামূলক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে স্মার্ট মোবাইল ফোন ব্যবহার করত এবং এসব মোবাইলে তারা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস-এর মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করত। নিরাপত্তার স্বার্থে তারা একটি মোবাইল সর্বোচ্চ এক থেকে দুই মাস ব্যবহার করে। পরে ওই মোবাইলসহ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ধ্বংস করে দিত। জঙ্গিরা যোগাযোগসহ বিভিন্ন কাজে ল্যাপটপ ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে এবং সেগুলো তাদের সংগঠন থেকেই সরবরাহ করা হয়। নব্য জেএমবির সব সদস্যের পারিবারিক ব্যয়ভার বহন করা হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে। বিশেষ করে জিহাদি কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য বিদেশে যেতে ইচ্ছুক জঙ্গিদের পাসপোর্ট তৈরির জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন, দালাল চক্র এবং দ্রুত পাসপোর্ট পেতে প্রচুর টাকা ব্যয় করতে বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। ভুয়া নাম-ঠিকানা দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং বিভিন্ন কোম্পানির পরিচয়পত্র তৈরি, রেজিস্ট্রেশনবিহীন বেনামি সিম কেনার জন্য ব্যয় করা হয় প্রচুর অর্থ। অপারেশন করার জন্য রেকি করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচের জন্য উদারতা দেখানোর জন্য রয়েছে অলিখিত নির্দেশনা। একই নির্দেশনা আছে জঙ্গি হামলা ও নাশকতা করার উদ্দেশে অস্ত্র, অ্যামোনেশন এবং বোমাসহ বিভিন্ন বিস্ফোরক দ্রব্য ক্রয়ের জন্যও। এ ছাড়া আহত জঙ্গিদের চিকিত্সার সম্পূর্ণ ব্যয়ভার বহন করে সংগঠন। সূত্র আরও বলছে, জঙ্গিরা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য মোটা অঙ্কের বিনিময়ে বাসা ভাড়া করে এবং তা খুব তাড়াতাড়ি পরিবর্তন করে। বাসা ভাড়া করার সময় বাসার মালিকের সঙ্গে কোনো ধরনের দর কষাকষি না করে মালিক পক্ষ থেকে যে পরিমাণ টাকা চাওয়া হয়, তাই দিয়ে দেয় এবং অগ্রিম হিসেবে অনেক টাকা প্রদান করে। জঙ্গিদের যাতে খুব সহজে শনাক্ত করা না যায় সে জন্য তারা দ্রুত গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট/রাউটার ব্যবহার করে এবং পরবর্তীতে তা নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে ধ্বংস করে ফেলে। এসবে প্রচুর অর্থ ব্যয় করা হয়। জঙ্গিবাদে চাকরিরত সদস্যদের টানতে অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে চাকরি ছাড়তে উদ্বুদ্ধ করার কাজটি সুকৌশলে করার ব্যাপারে রয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। পরবর্তীতে চাকরিচ্যুত সদস্যদের ফটোকপি মেশিন, প্রিন্টার, স্ক্যানার, কম্পিউটার, মোবাইল ফ্লেক্সি দোকানের কাজে নিয়োগ দেওয়া হয়। এদিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন জানান, গাজীপুরের একটি আস্তানায় পুলিশের অভিযানে নিহত আকাশ শোলাকিয়া হামলার মূল পরিকল্পনাকারী ছিল। এ ছাড়া নব্য জেএমবির ঢাকা বিভাগের কমান্ডার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে আসছিল সে। গুলশান হামলার পর থেকে এ পর্যন্ত নিহত সব জঙ্গিই একই গ্রুপের বলে জানান তিনি।

জঙ্গি আকাশের মা-বোন আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য : গাজীপুরের পাতারটেকে নিহত জঙ্গি ফরিদুল ইসলাম আকাশই সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের পশ্চিম বরইতলী গ্রামের ফরিদুল ইসলাম কিনা-তা নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। এলাকাবাসী তাকে শহিদুল ইসলাম নামে চেনেন। সে গত দেড় বছর ধরে নিখোঁজ রয়েছে। তার পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যে মা ফুলেরা খাতুন, দুই বোন শাকিলা খাতুন ও সালমা খাতুন জেএমবির সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে কারাগারে রয়েছেন। তার বাবা আবু সাঈদও নিখোঁজ রয়েছেন প্রায় এক বছর ধরে। পুলিশ সুপার মিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ জানান, সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে ফরিদুল ইসলাম নামের এক শীর্ষ জেএমবি নেতা দীর্ঘদিন ধরেই পলাতক। তার মা ও দুই বোনকে আটক করা হয়েছে। এরা জেএমবির আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মূলত ফরিদুলের প্ররোচনায় তার দুই বোন ও মাসহ প্রতিবেশীরা জেএমবি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। তার পুরো পরিবার এখন জেএমবির সঙ্গে যুক্ত।

গাজীপুর ঘটনায় মামলা, লাশ এখনো হিমঘরে : গাজীপুরে শনিবার দুটি পৃথক ‘জঙ্গি আস্তানায়’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে নব্য জেএমবির ঢাকা বিভাগীয় কমান্ডার আকাশসহ সন্দেহভাজন ৯ জঙ্গি নিহত হওয়ার ঘটনায় গতকাল বিকালে জয়দেবপুর থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হলেও লাশ গ্রহণ করতে কেউ মর্গে আসেনি। এমনকি গতকাল রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কেউ লাশের দাবিও করেনি। গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নোয়াগাঁও পাতারটেকে শনিবার পুলিশের অভিযানের ঘটনায় ওই বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক (কেয়ারটেকার) ওসমান সরকার ও নিহত অজ্ঞাত সাতজনকে আসামি করে সন্ত্রাস দমন আইনে জয়দেবপুর থানায় মামলা হয়েছে। জয়দেবপুর থানার ওসি খন্দকার রেজাউল হাসান রেজা বাদী হয়ে গতকাল মামলাটি দায়ের করেন। নিহত সাতজনকে আসামি করে এ মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। তবে ঘটনার পর থেকে বাড়ির মালিকের ভাই, ওই বাড়ির কেয়ারটেকার ওসমান সরকার পলাতক রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়