শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৬

হলি আর্টিজান থেকেও ভয়ঙ্কর ছক ছিল

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
হলি আর্টিজান থেকেও ভয়ঙ্কর ছক ছিল

রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁ থেকেও ভয়াবহ হামলার পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। তাই তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারি এড়াতে রাজধানী থেকে দূরে সাভার, গাজীপুর এবং টাঙ্গাইলে গড়ে তুলেছিল নিরাপদ আস্তানা। বিশেষ করে সাভারে আবিষ্কৃত আবদুর রহমানের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা (পানির নিচে ছবি তোলা যায়), অপারেশন মানচিত্র এবং মোবাইল জ্যামার থেকে এমন ইঙ্গিতই মিলেছে। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খুব শিগগিরই হয়তো বড় ধরনের কোনো অপারেশনে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। এদিকে গাজীপুর ও টাঙ্গাইলে র্যাব-পুলিশের পৃথক অপারেশনে নিহত ১১ জঙ্গির পরিচয় নিশ্চিতের জন্য তাদের লাশ হিমঘরে রাখা হয়েছে। গাজীপুরের ঘটনায় জয়দেবপুর থানার ওসি বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সাভারের বাইপাইল বসুন্ধরা এলাকার শাহীন মৃধার পঞ্চমতলা বাড়িতে অভিযান চালিয়ে র্যাব সদস্যরা আটক করেন শীর্ষ জঙ্গি আবদুর রহমান, তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন ও তিন সন্তানকে। তবে গুরুতর আহত অবস্থায় আটকের কিছু সময় পর সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান আবদুর রহমান। র্যাব বলছে, ওই আস্তানা থেকে নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা, মোবাইল জ্যামার, ২০ রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল, ৩০ লাখ টাকাসহ বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক জব্দ করা হয়।

অভিযান সংশ্লিষ্টরা জানান, নব্য জেএমবির শীর্ষ সংগঠক ও অর্থের জোগানদাতা তামিম আহমেদ চৌধুরী ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জাহিদুল ইসলাম নিহত হওয়ার পর নব্য জেএমবি অনেকটাই মুখ থুবড়ে পড়েছিল। কিন্তু নেপথ্যে থাকা অর্থদাতারা নিষিদ্ধ এ জঙ্গি সংগঠনটির অন্য সদস্যদের অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করে আসছিল। একই সঙ্গে বাইরে পালিয়ে থাকা জঙ্গিরা আবার সংগঠিত হয়ে তাদের নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। কিন্তু পুলিশ ও র্যাবের সাঁড়াশি অভিযানে তাদের সে চেষ্টাও অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়ে গেছে। প্রসঙ্গত, গুলশান হামলার পর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অপারেশন স্টর্ম-২৬ অভিযানে রাজধানীর কল্যাণপুরে ৯ জঙ্গি নিহত হয়। এরপর নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়া অভিযানে তামিম আহমেদ চৌধুরীসহ নিহত হয় আরও তিন শীর্ষ জঙ্গি। র্যাব সূত্র বলছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সংঘটিত সবগুলো টার্গেটেড হামলার সঙ্গে জড়িত ছিল আবদুর রহমান। ওষুধ কোম্পানির কর্মকর্তা পরিচয়ে ওই বাসাটি ভাড়া নিলেও সেখান থেকে অতি গোপনে টার্গেট বাস্তবায়ন করে আসছিল সে। গ্রেফতারকৃত রহমানের দ্বিতীয় স্ত্রী শাহনাজ পারভীন একেক সময় একেক কথা বললেও তার গ্রামের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ে। সে অন্তঃসত্ত্বা। সাত বছর আগে রহমানের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। রহমানের আগের স্ত্রীর দুই সন্তান তাদের সঙ্গে বসবাস করে। নব্য জেএমবির সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আবদুর রহমানের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হতো বলে জানিয়েছে শাহনাজ। অর্থ প্রাপ্তি থেকে শুরু করে অর্থ ব্যয়সহ যাবতীয় বণ্টন এবং হিসাব তার মাধ্যমে পরিচালিত হতো। সব অপারেশনসহ অন্যান্য যাবতীয় অর্থের ব্যয় কোথায় কখন কীভাবে হবে এবং কোন কোন মাধ্যমে অর্থ আদান-প্রদান করতে হবে- এর নির্দেশনাও আসত আবদুর রহমানের কাছ থেকে। র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভার থেকে বিভিন্ন আস্তানায় থাকা জঙ্গিদের অর্থ সরবরাহ করতেন আবদুর রহমান। অনেক দিন ধরেই আমরা তাকে খুঁজছিলাম। গুরুতর আহত অবস্থায় আটক করা হলেও তাকে বাঁচিয়ে রাখতে সব ধরনের চেষ্টা করেছেন চিকিৎসকরা। সে জীবিত থাকলে হয়তো আরও তথ্য পাওয়া যেত। তবে তার আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা, মোবাইল জ্যামার দেখে আমরা রীতিমতো বিস্মিত হয়েছি। এগুলো ভালো আলামত ছিল না। তিনি বলেন, তার স্ত্রী শাহনাজ বলছে আবদুর রহমানের গ্রামের বাড়ি বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায়। যদিও জব্দকৃত পাসপোর্টে সাতক্ষীরার ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে।

রহমান সাতক্ষীরার নয় : জব্দকৃত পাসপোর্টে আবদুর রহমানের ঠিকানা সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালি গ্রাম উল্লেখ করা হলেও তা সঠিক নয় বলে দাবি করেছে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ। পুলিশ বলছে, শনিবার রাতভর সাতক্ষীরার সীমান্ত গ্র্রাম কুশখালিতে গিয়ে পুলিশ বাড়ি বাড়ি খোঁজ নেয়। তবে ঢাকার আশুলিয়ায় র্যাবের অভিযানে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালাতে গিয়ে আটক ও পরে মৃত নিউ জেএমবি সদস্য আবদুর রহমানের ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। পুলিশের কাছে পৌঁছানো এক বার্তায় বলা হয়, আশুলিয়ায় নিহত অর্থদাতা জঙ্গির নাম আবদুর রহমান। তার বাবার নাম আবদুল্লাহ। তার বাড়ি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালি গ্রামে। সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন জানান, কুশখালি এলাকায় মো. আবদুল্লাহর ছেলে আবদুর রহমান নামে কোনো জঙ্গির সন্ধান পাওয়া যায়নি। এমনকি ঢাকায় নিহত ব্যক্তির পাসপোর্টে দেওয়া ছবিও এ এলাকার কেউ শনাক্ত করতে পারেননি। জব্দকৃত পাসপোর্টে আবদুর রহমানের দেওয়া তথ্য ঘেঁটে দেখা গেছে, পাসপোর্ট নম্বর বিসি ০০৪০২৫০, জন্মতারিখ ১৯৮৬ সালের ২২ জুন। মায়ের নাম রাজিয়া খাতুন। স্ত্রীর নাম শাহনাজ পারভীন। গত ২০১৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর তিনি এই পাসপোর্ট সংগ্রহ করেছিলেন। মেয়াদ ছিল ২০১৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। রাতভর অনুসন্ধান শেষে সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ মোল্যা জানান, কুশখালির ভ্যানচালক আবদুল্লাহর ছেলের নাম রাকিবুল ইসলাম (২৪)। আবদুর রহমান নামে তার কোনো ছেলে নেই। নিজ গ্রামের মক্তবে লেখাপড়া করে ভ্যান চালাত রাকিবুল। বিএনপি সমর্থক পরিবারটির সদস্য রাকিবুল হেফাজতে ইসলামে যোগ দেয়। সে এলাকায় খানিকটা দুর্ধর্ষ বলে পরিচিত ছিল। তার বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারির ঘটনাবলির পর একাধিক নাশকতার মামলা হয়। এরপর থেকে সে নিখোঁজ। বাড়ির সঙ্গে তার যোগাযোগ কম। তিনি আরও জানান, নিহত জঙ্গি আবদুর রহমানের ছবি নিয়ে কুশখালি ইউনিয়নের কয়েক গ্রাম চষে বেড়িয়েছে পুলিশ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। এই ছবির লোকটি তাদের এলাকার নয় বলেও গ্রামবাসী নিশ্চিত করেছেন। একই তথ্য দিয়েছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. ইউসুফ আলম। তারা নিশ্চিত করেছেন, তাদের এলাকায় আবদুল্লাহ নামে যে দুজন লোক রয়েছে তাদের কারও ছেলের নাম আবদুর রহমান নয়।

যেভাবে চলছে নব্য জেএমবি : সাভারে আবদুর রহমানের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত বিভিন্ন নথিপত্র পর্যালোচনা করে দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, নব্য জেএমবির জঙ্গিদের সবাই নিরাপত্তামূলক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে স্মার্ট মোবাইল ফোন ব্যবহার করত এবং এসব মোবাইলে তারা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস-এর মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করত। নিরাপত্তার স্বার্থে তারা একটি মোবাইল সর্বোচ্চ এক থেকে দুই মাস ব্যবহার করে। পরে ওই মোবাইলসহ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ধ্বংস করে দিত। জঙ্গিরা যোগাযোগসহ বিভিন্ন কাজে ল্যাপটপ ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে এবং সেগুলো তাদের সংগঠন থেকেই সরবরাহ করা হয়। নব্য জেএমবির সব সদস্যের পারিবারিক ব্যয়ভার বহন করা হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে। বিশেষ করে জিহাদি কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য বিদেশে যেতে ইচ্ছুক জঙ্গিদের পাসপোর্ট তৈরির জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন, দালাল চক্র এবং দ্রুত পাসপোর্ট পেতে প্রচুর টাকা ব্যয় করতে বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। ভুয়া নাম-ঠিকানা দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং বিভিন্ন কোম্পানির পরিচয়পত্র তৈরি, রেজিস্ট্রেশনবিহীন বেনামি সিম কেনার জন্য ব্যয় করা হয় প্রচুর অর্থ। অপারেশন করার জন্য রেকি করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচের জন্য উদারতা দেখানোর জন্য রয়েছে অলিখিত নির্দেশনা। একই নির্দেশনা আছে জঙ্গি হামলা ও নাশকতা করার উদ্দেশে অস্ত্র, অ্যামোনেশন এবং বোমাসহ বিভিন্ন বিস্ফোরক দ্রব্য ক্রয়ের জন্যও। এ ছাড়া আহত জঙ্গিদের চিকিত্সার সম্পূর্ণ ব্যয়ভার বহন করে সংগঠন। সূত্র আরও বলছে, জঙ্গিরা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য মোটা অঙ্কের বিনিময়ে বাসা ভাড়া করে এবং তা খুব তাড়াতাড়ি পরিবর্তন করে। বাসা ভাড়া করার সময় বাসার মালিকের সঙ্গে কোনো ধরনের দর কষাকষি না করে মালিক পক্ষ থেকে যে পরিমাণ টাকা চাওয়া হয়, তাই দিয়ে দেয় এবং অগ্রিম হিসেবে অনেক টাকা প্রদান করে। জঙ্গিদের যাতে খুব সহজে শনাক্ত করা না যায় সে জন্য তারা দ্রুত গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট/রাউটার ব্যবহার করে এবং পরবর্তীতে তা নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে ধ্বংস করে ফেলে। এসবে প্রচুর অর্থ ব্যয় করা হয়। জঙ্গিবাদে চাকরিরত সদস্যদের টানতে অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে চাকরি ছাড়তে উদ্বুদ্ধ করার কাজটি সুকৌশলে করার ব্যাপারে রয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। পরবর্তীতে চাকরিচ্যুত সদস্যদের ফটোকপি মেশিন, প্রিন্টার, স্ক্যানার, কম্পিউটার, মোবাইল ফ্লেক্সি দোকানের কাজে নিয়োগ দেওয়া হয়। এদিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন জানান, গাজীপুরের একটি আস্তানায় পুলিশের অভিযানে নিহত আকাশ শোলাকিয়া হামলার মূল পরিকল্পনাকারী ছিল। এ ছাড়া নব্য জেএমবির ঢাকা বিভাগের কমান্ডার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে আসছিল সে। গুলশান হামলার পর থেকে এ পর্যন্ত নিহত সব জঙ্গিই একই গ্রুপের বলে জানান তিনি।

জঙ্গি আকাশের মা-বোন আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য : গাজীপুরের পাতারটেকে নিহত জঙ্গি ফরিদুল ইসলাম আকাশই সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের পশ্চিম বরইতলী গ্রামের ফরিদুল ইসলাম কিনা-তা নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। এলাকাবাসী তাকে শহিদুল ইসলাম নামে চেনেন। সে গত দেড় বছর ধরে নিখোঁজ রয়েছে। তার পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যে মা ফুলেরা খাতুন, দুই বোন শাকিলা খাতুন ও সালমা খাতুন জেএমবির সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে কারাগারে রয়েছেন। তার বাবা আবু সাঈদও নিখোঁজ রয়েছেন প্রায় এক বছর ধরে। পুলিশ সুপার মিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ জানান, সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে ফরিদুল ইসলাম নামের এক শীর্ষ জেএমবি নেতা দীর্ঘদিন ধরেই পলাতক। তার মা ও দুই বোনকে আটক করা হয়েছে। এরা জেএমবির আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মূলত ফরিদুলের প্ররোচনায় তার দুই বোন ও মাসহ প্রতিবেশীরা জেএমবি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। তার পুরো পরিবার এখন জেএমবির সঙ্গে যুক্ত।

গাজীপুর ঘটনায় মামলা, লাশ এখনো হিমঘরে : গাজীপুরে শনিবার দুটি পৃথক ‘জঙ্গি আস্তানায়’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে নব্য জেএমবির ঢাকা বিভাগীয় কমান্ডার আকাশসহ সন্দেহভাজন ৯ জঙ্গি নিহত হওয়ার ঘটনায় গতকাল বিকালে জয়দেবপুর থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হলেও লাশ গ্রহণ করতে কেউ মর্গে আসেনি। এমনকি গতকাল রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কেউ লাশের দাবিও করেনি। গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নোয়াগাঁও পাতারটেকে শনিবার পুলিশের অভিযানের ঘটনায় ওই বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক (কেয়ারটেকার) ওসমান সরকার ও নিহত অজ্ঞাত সাতজনকে আসামি করে সন্ত্রাস দমন আইনে জয়দেবপুর থানায় মামলা হয়েছে। জয়দেবপুর থানার ওসি খন্দকার রেজাউল হাসান রেজা বাদী হয়ে গতকাল মামলাটি দায়ের করেন। নিহত সাতজনকে আসামি করে এ মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। তবে ঘটনার পর থেকে বাড়ির মালিকের ভাই, ওই বাড়ির কেয়ারটেকার ওসমান সরকার পলাতক রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা