শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৬

হলি আর্টিজান থেকেও ভয়ঙ্কর ছক ছিল

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
হলি আর্টিজান থেকেও ভয়ঙ্কর ছক ছিল

রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁ থেকেও ভয়াবহ হামলার পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। তাই তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারি এড়াতে রাজধানী থেকে দূরে সাভার, গাজীপুর এবং টাঙ্গাইলে গড়ে তুলেছিল নিরাপদ আস্তানা। বিশেষ করে সাভারে আবিষ্কৃত আবদুর রহমানের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা (পানির নিচে ছবি তোলা যায়), অপারেশন মানচিত্র এবং মোবাইল জ্যামার থেকে এমন ইঙ্গিতই মিলেছে। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খুব শিগগিরই হয়তো বড় ধরনের কোনো অপারেশনে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। এদিকে গাজীপুর ও টাঙ্গাইলে র্যাব-পুলিশের পৃথক অপারেশনে নিহত ১১ জঙ্গির পরিচয় নিশ্চিতের জন্য তাদের লাশ হিমঘরে রাখা হয়েছে। গাজীপুরের ঘটনায় জয়দেবপুর থানার ওসি বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সাভারের বাইপাইল বসুন্ধরা এলাকার শাহীন মৃধার পঞ্চমতলা বাড়িতে অভিযান চালিয়ে র্যাব সদস্যরা আটক করেন শীর্ষ জঙ্গি আবদুর রহমান, তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন ও তিন সন্তানকে। তবে গুরুতর আহত অবস্থায় আটকের কিছু সময় পর সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান আবদুর রহমান। র্যাব বলছে, ওই আস্তানা থেকে নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা, মোবাইল জ্যামার, ২০ রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল, ৩০ লাখ টাকাসহ বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক জব্দ করা হয়।

অভিযান সংশ্লিষ্টরা জানান, নব্য জেএমবির শীর্ষ সংগঠক ও অর্থের জোগানদাতা তামিম আহমেদ চৌধুরী ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জাহিদুল ইসলাম নিহত হওয়ার পর নব্য জেএমবি অনেকটাই মুখ থুবড়ে পড়েছিল। কিন্তু নেপথ্যে থাকা অর্থদাতারা নিষিদ্ধ এ জঙ্গি সংগঠনটির অন্য সদস্যদের অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করে আসছিল। একই সঙ্গে বাইরে পালিয়ে থাকা জঙ্গিরা আবার সংগঠিত হয়ে তাদের নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। কিন্তু পুলিশ ও র্যাবের সাঁড়াশি অভিযানে তাদের সে চেষ্টাও অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়ে গেছে। প্রসঙ্গত, গুলশান হামলার পর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অপারেশন স্টর্ম-২৬ অভিযানে রাজধানীর কল্যাণপুরে ৯ জঙ্গি নিহত হয়। এরপর নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়া অভিযানে তামিম আহমেদ চৌধুরীসহ নিহত হয় আরও তিন শীর্ষ জঙ্গি। র্যাব সূত্র বলছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সংঘটিত সবগুলো টার্গেটেড হামলার সঙ্গে জড়িত ছিল আবদুর রহমান। ওষুধ কোম্পানির কর্মকর্তা পরিচয়ে ওই বাসাটি ভাড়া নিলেও সেখান থেকে অতি গোপনে টার্গেট বাস্তবায়ন করে আসছিল সে। গ্রেফতারকৃত রহমানের দ্বিতীয় স্ত্রী শাহনাজ পারভীন একেক সময় একেক কথা বললেও তার গ্রামের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ে। সে অন্তঃসত্ত্বা। সাত বছর আগে রহমানের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। রহমানের আগের স্ত্রীর দুই সন্তান তাদের সঙ্গে বসবাস করে। নব্য জেএমবির সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আবদুর রহমানের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হতো বলে জানিয়েছে শাহনাজ। অর্থ প্রাপ্তি থেকে শুরু করে অর্থ ব্যয়সহ যাবতীয় বণ্টন এবং হিসাব তার মাধ্যমে পরিচালিত হতো। সব অপারেশনসহ অন্যান্য যাবতীয় অর্থের ব্যয় কোথায় কখন কীভাবে হবে এবং কোন কোন মাধ্যমে অর্থ আদান-প্রদান করতে হবে- এর নির্দেশনাও আসত আবদুর রহমানের কাছ থেকে। র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভার থেকে বিভিন্ন আস্তানায় থাকা জঙ্গিদের অর্থ সরবরাহ করতেন আবদুর রহমান। অনেক দিন ধরেই আমরা তাকে খুঁজছিলাম। গুরুতর আহত অবস্থায় আটক করা হলেও তাকে বাঁচিয়ে রাখতে সব ধরনের চেষ্টা করেছেন চিকিৎসকরা। সে জীবিত থাকলে হয়তো আরও তথ্য পাওয়া যেত। তবে তার আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা, মোবাইল জ্যামার দেখে আমরা রীতিমতো বিস্মিত হয়েছি। এগুলো ভালো আলামত ছিল না। তিনি বলেন, তার স্ত্রী শাহনাজ বলছে আবদুর রহমানের গ্রামের বাড়ি বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায়। যদিও জব্দকৃত পাসপোর্টে সাতক্ষীরার ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে।

রহমান সাতক্ষীরার নয় : জব্দকৃত পাসপোর্টে আবদুর রহমানের ঠিকানা সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালি গ্রাম উল্লেখ করা হলেও তা সঠিক নয় বলে দাবি করেছে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ। পুলিশ বলছে, শনিবার রাতভর সাতক্ষীরার সীমান্ত গ্র্রাম কুশখালিতে গিয়ে পুলিশ বাড়ি বাড়ি খোঁজ নেয়। তবে ঢাকার আশুলিয়ায় র্যাবের অভিযানে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালাতে গিয়ে আটক ও পরে মৃত নিউ জেএমবি সদস্য আবদুর রহমানের ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। পুলিশের কাছে পৌঁছানো এক বার্তায় বলা হয়, আশুলিয়ায় নিহত অর্থদাতা জঙ্গির নাম আবদুর রহমান। তার বাবার নাম আবদুল্লাহ। তার বাড়ি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালি গ্রামে। সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন জানান, কুশখালি এলাকায় মো. আবদুল্লাহর ছেলে আবদুর রহমান নামে কোনো জঙ্গির সন্ধান পাওয়া যায়নি। এমনকি ঢাকায় নিহত ব্যক্তির পাসপোর্টে দেওয়া ছবিও এ এলাকার কেউ শনাক্ত করতে পারেননি। জব্দকৃত পাসপোর্টে আবদুর রহমানের দেওয়া তথ্য ঘেঁটে দেখা গেছে, পাসপোর্ট নম্বর বিসি ০০৪০২৫০, জন্মতারিখ ১৯৮৬ সালের ২২ জুন। মায়ের নাম রাজিয়া খাতুন। স্ত্রীর নাম শাহনাজ পারভীন। গত ২০১৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর তিনি এই পাসপোর্ট সংগ্রহ করেছিলেন। মেয়াদ ছিল ২০১৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। রাতভর অনুসন্ধান শেষে সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ মোল্যা জানান, কুশখালির ভ্যানচালক আবদুল্লাহর ছেলের নাম রাকিবুল ইসলাম (২৪)। আবদুর রহমান নামে তার কোনো ছেলে নেই। নিজ গ্রামের মক্তবে লেখাপড়া করে ভ্যান চালাত রাকিবুল। বিএনপি সমর্থক পরিবারটির সদস্য রাকিবুল হেফাজতে ইসলামে যোগ দেয়। সে এলাকায় খানিকটা দুর্ধর্ষ বলে পরিচিত ছিল। তার বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারির ঘটনাবলির পর একাধিক নাশকতার মামলা হয়। এরপর থেকে সে নিখোঁজ। বাড়ির সঙ্গে তার যোগাযোগ কম। তিনি আরও জানান, নিহত জঙ্গি আবদুর রহমানের ছবি নিয়ে কুশখালি ইউনিয়নের কয়েক গ্রাম চষে বেড়িয়েছে পুলিশ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। এই ছবির লোকটি তাদের এলাকার নয় বলেও গ্রামবাসী নিশ্চিত করেছেন। একই তথ্য দিয়েছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. ইউসুফ আলম। তারা নিশ্চিত করেছেন, তাদের এলাকায় আবদুল্লাহ নামে যে দুজন লোক রয়েছে তাদের কারও ছেলের নাম আবদুর রহমান নয়।

যেভাবে চলছে নব্য জেএমবি : সাভারে আবদুর রহমানের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত বিভিন্ন নথিপত্র পর্যালোচনা করে দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, নব্য জেএমবির জঙ্গিদের সবাই নিরাপত্তামূলক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে স্মার্ট মোবাইল ফোন ব্যবহার করত এবং এসব মোবাইলে তারা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস-এর মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করত। নিরাপত্তার স্বার্থে তারা একটি মোবাইল সর্বোচ্চ এক থেকে দুই মাস ব্যবহার করে। পরে ওই মোবাইলসহ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ধ্বংস করে দিত। জঙ্গিরা যোগাযোগসহ বিভিন্ন কাজে ল্যাপটপ ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে এবং সেগুলো তাদের সংগঠন থেকেই সরবরাহ করা হয়। নব্য জেএমবির সব সদস্যের পারিবারিক ব্যয়ভার বহন করা হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে। বিশেষ করে জিহাদি কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য বিদেশে যেতে ইচ্ছুক জঙ্গিদের পাসপোর্ট তৈরির জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন, দালাল চক্র এবং দ্রুত পাসপোর্ট পেতে প্রচুর টাকা ব্যয় করতে বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। ভুয়া নাম-ঠিকানা দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং বিভিন্ন কোম্পানির পরিচয়পত্র তৈরি, রেজিস্ট্রেশনবিহীন বেনামি সিম কেনার জন্য ব্যয় করা হয় প্রচুর অর্থ। অপারেশন করার জন্য রেকি করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচের জন্য উদারতা দেখানোর জন্য রয়েছে অলিখিত নির্দেশনা। একই নির্দেশনা আছে জঙ্গি হামলা ও নাশকতা করার উদ্দেশে অস্ত্র, অ্যামোনেশন এবং বোমাসহ বিভিন্ন বিস্ফোরক দ্রব্য ক্রয়ের জন্যও। এ ছাড়া আহত জঙ্গিদের চিকিত্সার সম্পূর্ণ ব্যয়ভার বহন করে সংগঠন। সূত্র আরও বলছে, জঙ্গিরা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য মোটা অঙ্কের বিনিময়ে বাসা ভাড়া করে এবং তা খুব তাড়াতাড়ি পরিবর্তন করে। বাসা ভাড়া করার সময় বাসার মালিকের সঙ্গে কোনো ধরনের দর কষাকষি না করে মালিক পক্ষ থেকে যে পরিমাণ টাকা চাওয়া হয়, তাই দিয়ে দেয় এবং অগ্রিম হিসেবে অনেক টাকা প্রদান করে। জঙ্গিদের যাতে খুব সহজে শনাক্ত করা না যায় সে জন্য তারা দ্রুত গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট/রাউটার ব্যবহার করে এবং পরবর্তীতে তা নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে ধ্বংস করে ফেলে। এসবে প্রচুর অর্থ ব্যয় করা হয়। জঙ্গিবাদে চাকরিরত সদস্যদের টানতে অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে চাকরি ছাড়তে উদ্বুদ্ধ করার কাজটি সুকৌশলে করার ব্যাপারে রয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। পরবর্তীতে চাকরিচ্যুত সদস্যদের ফটোকপি মেশিন, প্রিন্টার, স্ক্যানার, কম্পিউটার, মোবাইল ফ্লেক্সি দোকানের কাজে নিয়োগ দেওয়া হয়। এদিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন জানান, গাজীপুরের একটি আস্তানায় পুলিশের অভিযানে নিহত আকাশ শোলাকিয়া হামলার মূল পরিকল্পনাকারী ছিল। এ ছাড়া নব্য জেএমবির ঢাকা বিভাগের কমান্ডার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে আসছিল সে। গুলশান হামলার পর থেকে এ পর্যন্ত নিহত সব জঙ্গিই একই গ্রুপের বলে জানান তিনি।

জঙ্গি আকাশের মা-বোন আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য : গাজীপুরের পাতারটেকে নিহত জঙ্গি ফরিদুল ইসলাম আকাশই সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের পশ্চিম বরইতলী গ্রামের ফরিদুল ইসলাম কিনা-তা নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। এলাকাবাসী তাকে শহিদুল ইসলাম নামে চেনেন। সে গত দেড় বছর ধরে নিখোঁজ রয়েছে। তার পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যে মা ফুলেরা খাতুন, দুই বোন শাকিলা খাতুন ও সালমা খাতুন জেএমবির সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে কারাগারে রয়েছেন। তার বাবা আবু সাঈদও নিখোঁজ রয়েছেন প্রায় এক বছর ধরে। পুলিশ সুপার মিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ জানান, সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে ফরিদুল ইসলাম নামের এক শীর্ষ জেএমবি নেতা দীর্ঘদিন ধরেই পলাতক। তার মা ও দুই বোনকে আটক করা হয়েছে। এরা জেএমবির আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মূলত ফরিদুলের প্ররোচনায় তার দুই বোন ও মাসহ প্রতিবেশীরা জেএমবি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। তার পুরো পরিবার এখন জেএমবির সঙ্গে যুক্ত।

গাজীপুর ঘটনায় মামলা, লাশ এখনো হিমঘরে : গাজীপুরে শনিবার দুটি পৃথক ‘জঙ্গি আস্তানায়’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে নব্য জেএমবির ঢাকা বিভাগীয় কমান্ডার আকাশসহ সন্দেহভাজন ৯ জঙ্গি নিহত হওয়ার ঘটনায় গতকাল বিকালে জয়দেবপুর থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হলেও লাশ গ্রহণ করতে কেউ মর্গে আসেনি। এমনকি গতকাল রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কেউ লাশের দাবিও করেনি। গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নোয়াগাঁও পাতারটেকে শনিবার পুলিশের অভিযানের ঘটনায় ওই বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক (কেয়ারটেকার) ওসমান সরকার ও নিহত অজ্ঞাত সাতজনকে আসামি করে সন্ত্রাস দমন আইনে জয়দেবপুর থানায় মামলা হয়েছে। জয়দেবপুর থানার ওসি খন্দকার রেজাউল হাসান রেজা বাদী হয়ে গতকাল মামলাটি দায়ের করেন। নিহত সাতজনকে আসামি করে এ মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। তবে ঘটনার পর থেকে বাড়ির মালিকের ভাই, ওই বাড়ির কেয়ারটেকার ওসমান সরকার পলাতক রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেমরায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী গণসংযোগ
ডেমরায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী গণসংযোগ

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও
নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার
শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন
ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন
চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২
রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স
বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম