শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৬

হলি আর্টিজান থেকেও ভয়ঙ্কর ছক ছিল

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
হলি আর্টিজান থেকেও ভয়ঙ্কর ছক ছিল

রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁ থেকেও ভয়াবহ হামলার পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। তাই তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারি এড়াতে রাজধানী থেকে দূরে সাভার, গাজীপুর এবং টাঙ্গাইলে গড়ে তুলেছিল নিরাপদ আস্তানা। বিশেষ করে সাভারে আবিষ্কৃত আবদুর রহমানের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা (পানির নিচে ছবি তোলা যায়), অপারেশন মানচিত্র এবং মোবাইল জ্যামার থেকে এমন ইঙ্গিতই মিলেছে। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খুব শিগগিরই হয়তো বড় ধরনের কোনো অপারেশনে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। এদিকে গাজীপুর ও টাঙ্গাইলে র্যাব-পুলিশের পৃথক অপারেশনে নিহত ১১ জঙ্গির পরিচয় নিশ্চিতের জন্য তাদের লাশ হিমঘরে রাখা হয়েছে। গাজীপুরের ঘটনায় জয়দেবপুর থানার ওসি বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সাভারের বাইপাইল বসুন্ধরা এলাকার শাহীন মৃধার পঞ্চমতলা বাড়িতে অভিযান চালিয়ে র্যাব সদস্যরা আটক করেন শীর্ষ জঙ্গি আবদুর রহমান, তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন ও তিন সন্তানকে। তবে গুরুতর আহত অবস্থায় আটকের কিছু সময় পর সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান আবদুর রহমান। র্যাব বলছে, ওই আস্তানা থেকে নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা, মোবাইল জ্যামার, ২০ রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল, ৩০ লাখ টাকাসহ বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক জব্দ করা হয়।

অভিযান সংশ্লিষ্টরা জানান, নব্য জেএমবির শীর্ষ সংগঠক ও অর্থের জোগানদাতা তামিম আহমেদ চৌধুরী ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জাহিদুল ইসলাম নিহত হওয়ার পর নব্য জেএমবি অনেকটাই মুখ থুবড়ে পড়েছিল। কিন্তু নেপথ্যে থাকা অর্থদাতারা নিষিদ্ধ এ জঙ্গি সংগঠনটির অন্য সদস্যদের অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করে আসছিল। একই সঙ্গে বাইরে পালিয়ে থাকা জঙ্গিরা আবার সংগঠিত হয়ে তাদের নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। কিন্তু পুলিশ ও র্যাবের সাঁড়াশি অভিযানে তাদের সে চেষ্টাও অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়ে গেছে। প্রসঙ্গত, গুলশান হামলার পর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অপারেশন স্টর্ম-২৬ অভিযানে রাজধানীর কল্যাণপুরে ৯ জঙ্গি নিহত হয়। এরপর নারায়ণগঞ্জের পাইকপাড়া অভিযানে তামিম আহমেদ চৌধুরীসহ নিহত হয় আরও তিন শীর্ষ জঙ্গি। র্যাব সূত্র বলছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সংঘটিত সবগুলো টার্গেটেড হামলার সঙ্গে জড়িত ছিল আবদুর রহমান। ওষুধ কোম্পানির কর্মকর্তা পরিচয়ে ওই বাসাটি ভাড়া নিলেও সেখান থেকে অতি গোপনে টার্গেট বাস্তবায়ন করে আসছিল সে। গ্রেফতারকৃত রহমানের দ্বিতীয় স্ত্রী শাহনাজ পারভীন একেক সময় একেক কথা বললেও তার গ্রামের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ে। সে অন্তঃসত্ত্বা। সাত বছর আগে রহমানের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। রহমানের আগের স্ত্রীর দুই সন্তান তাদের সঙ্গে বসবাস করে। নব্য জেএমবির সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আবদুর রহমানের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হতো বলে জানিয়েছে শাহনাজ। অর্থ প্রাপ্তি থেকে শুরু করে অর্থ ব্যয়সহ যাবতীয় বণ্টন এবং হিসাব তার মাধ্যমে পরিচালিত হতো। সব অপারেশনসহ অন্যান্য যাবতীয় অর্থের ব্যয় কোথায় কখন কীভাবে হবে এবং কোন কোন মাধ্যমে অর্থ আদান-প্রদান করতে হবে- এর নির্দেশনাও আসত আবদুর রহমানের কাছ থেকে। র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভার থেকে বিভিন্ন আস্তানায় থাকা জঙ্গিদের অর্থ সরবরাহ করতেন আবদুর রহমান। অনেক দিন ধরেই আমরা তাকে খুঁজছিলাম। গুরুতর আহত অবস্থায় আটক করা হলেও তাকে বাঁচিয়ে রাখতে সব ধরনের চেষ্টা করেছেন চিকিৎসকরা। সে জীবিত থাকলে হয়তো আরও তথ্য পাওয়া যেত। তবে তার আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত নাইটভিশন বাইনোকুলার, আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা, মোবাইল জ্যামার দেখে আমরা রীতিমতো বিস্মিত হয়েছি। এগুলো ভালো আলামত ছিল না। তিনি বলেন, তার স্ত্রী শাহনাজ বলছে আবদুর রহমানের গ্রামের বাড়ি বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায়। যদিও জব্দকৃত পাসপোর্টে সাতক্ষীরার ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে।

রহমান সাতক্ষীরার নয় : জব্দকৃত পাসপোর্টে আবদুর রহমানের ঠিকানা সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালি গ্রাম উল্লেখ করা হলেও তা সঠিক নয় বলে দাবি করেছে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ। পুলিশ বলছে, শনিবার রাতভর সাতক্ষীরার সীমান্ত গ্র্রাম কুশখালিতে গিয়ে পুলিশ বাড়ি বাড়ি খোঁজ নেয়। তবে ঢাকার আশুলিয়ায় র্যাবের অভিযানে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালাতে গিয়ে আটক ও পরে মৃত নিউ জেএমবি সদস্য আবদুর রহমানের ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। পুলিশের কাছে পৌঁছানো এক বার্তায় বলা হয়, আশুলিয়ায় নিহত অর্থদাতা জঙ্গির নাম আবদুর রহমান। তার বাবার নাম আবদুল্লাহ। তার বাড়ি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালি গ্রামে। সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন জানান, কুশখালি এলাকায় মো. আবদুল্লাহর ছেলে আবদুর রহমান নামে কোনো জঙ্গির সন্ধান পাওয়া যায়নি। এমনকি ঢাকায় নিহত ব্যক্তির পাসপোর্টে দেওয়া ছবিও এ এলাকার কেউ শনাক্ত করতে পারেননি। জব্দকৃত পাসপোর্টে আবদুর রহমানের দেওয়া তথ্য ঘেঁটে দেখা গেছে, পাসপোর্ট নম্বর বিসি ০০৪০২৫০, জন্মতারিখ ১৯৮৬ সালের ২২ জুন। মায়ের নাম রাজিয়া খাতুন। স্ত্রীর নাম শাহনাজ পারভীন। গত ২০১৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর তিনি এই পাসপোর্ট সংগ্রহ করেছিলেন। মেয়াদ ছিল ২০১৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। রাতভর অনুসন্ধান শেষে সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ মোল্যা জানান, কুশখালির ভ্যানচালক আবদুল্লাহর ছেলের নাম রাকিবুল ইসলাম (২৪)। আবদুর রহমান নামে তার কোনো ছেলে নেই। নিজ গ্রামের মক্তবে লেখাপড়া করে ভ্যান চালাত রাকিবুল। বিএনপি সমর্থক পরিবারটির সদস্য রাকিবুল হেফাজতে ইসলামে যোগ দেয়। সে এলাকায় খানিকটা দুর্ধর্ষ বলে পরিচিত ছিল। তার বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারির ঘটনাবলির পর একাধিক নাশকতার মামলা হয়। এরপর থেকে সে নিখোঁজ। বাড়ির সঙ্গে তার যোগাযোগ কম। তিনি আরও জানান, নিহত জঙ্গি আবদুর রহমানের ছবি নিয়ে কুশখালি ইউনিয়নের কয়েক গ্রাম চষে বেড়িয়েছে পুলিশ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। এই ছবির লোকটি তাদের এলাকার নয় বলেও গ্রামবাসী নিশ্চিত করেছেন। একই তথ্য দিয়েছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. ইউসুফ আলম। তারা নিশ্চিত করেছেন, তাদের এলাকায় আবদুল্লাহ নামে যে দুজন লোক রয়েছে তাদের কারও ছেলের নাম আবদুর রহমান নয়।

যেভাবে চলছে নব্য জেএমবি : সাভারে আবদুর রহমানের আস্তানা থেকে উদ্ধারকৃত বিভিন্ন নথিপত্র পর্যালোচনা করে দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, নব্য জেএমবির জঙ্গিদের সবাই নিরাপত্তামূলক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে স্মার্ট মোবাইল ফোন ব্যবহার করত এবং এসব মোবাইলে তারা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস-এর মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করত। নিরাপত্তার স্বার্থে তারা একটি মোবাইল সর্বোচ্চ এক থেকে দুই মাস ব্যবহার করে। পরে ওই মোবাইলসহ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ধ্বংস করে দিত। জঙ্গিরা যোগাযোগসহ বিভিন্ন কাজে ল্যাপটপ ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে এবং সেগুলো তাদের সংগঠন থেকেই সরবরাহ করা হয়। নব্য জেএমবির সব সদস্যের পারিবারিক ব্যয়ভার বহন করা হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে। বিশেষ করে জিহাদি কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য বিদেশে যেতে ইচ্ছুক জঙ্গিদের পাসপোর্ট তৈরির জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন, দালাল চক্র এবং দ্রুত পাসপোর্ট পেতে প্রচুর টাকা ব্যয় করতে বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। ভুয়া নাম-ঠিকানা দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং বিভিন্ন কোম্পানির পরিচয়পত্র তৈরি, রেজিস্ট্রেশনবিহীন বেনামি সিম কেনার জন্য ব্যয় করা হয় প্রচুর অর্থ। অপারেশন করার জন্য রেকি করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচের জন্য উদারতা দেখানোর জন্য রয়েছে অলিখিত নির্দেশনা। একই নির্দেশনা আছে জঙ্গি হামলা ও নাশকতা করার উদ্দেশে অস্ত্র, অ্যামোনেশন এবং বোমাসহ বিভিন্ন বিস্ফোরক দ্রব্য ক্রয়ের জন্যও। এ ছাড়া আহত জঙ্গিদের চিকিত্সার সম্পূর্ণ ব্যয়ভার বহন করে সংগঠন। সূত্র আরও বলছে, জঙ্গিরা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য মোটা অঙ্কের বিনিময়ে বাসা ভাড়া করে এবং তা খুব তাড়াতাড়ি পরিবর্তন করে। বাসা ভাড়া করার সময় বাসার মালিকের সঙ্গে কোনো ধরনের দর কষাকষি না করে মালিক পক্ষ থেকে যে পরিমাণ টাকা চাওয়া হয়, তাই দিয়ে দেয় এবং অগ্রিম হিসেবে অনেক টাকা প্রদান করে। জঙ্গিদের যাতে খুব সহজে শনাক্ত করা না যায় সে জন্য তারা দ্রুত গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট/রাউটার ব্যবহার করে এবং পরবর্তীতে তা নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে ধ্বংস করে ফেলে। এসবে প্রচুর অর্থ ব্যয় করা হয়। জঙ্গিবাদে চাকরিরত সদস্যদের টানতে অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে চাকরি ছাড়তে উদ্বুদ্ধ করার কাজটি সুকৌশলে করার ব্যাপারে রয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। পরবর্তীতে চাকরিচ্যুত সদস্যদের ফটোকপি মেশিন, প্রিন্টার, স্ক্যানার, কম্পিউটার, মোবাইল ফ্লেক্সি দোকানের কাজে নিয়োগ দেওয়া হয়। এদিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন জানান, গাজীপুরের একটি আস্তানায় পুলিশের অভিযানে নিহত আকাশ শোলাকিয়া হামলার মূল পরিকল্পনাকারী ছিল। এ ছাড়া নব্য জেএমবির ঢাকা বিভাগের কমান্ডার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে আসছিল সে। গুলশান হামলার পর থেকে এ পর্যন্ত নিহত সব জঙ্গিই একই গ্রুপের বলে জানান তিনি।

জঙ্গি আকাশের মা-বোন আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য : গাজীপুরের পাতারটেকে নিহত জঙ্গি ফরিদুল ইসলাম আকাশই সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের পশ্চিম বরইতলী গ্রামের ফরিদুল ইসলাম কিনা-তা নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। এলাকাবাসী তাকে শহিদুল ইসলাম নামে চেনেন। সে গত দেড় বছর ধরে নিখোঁজ রয়েছে। তার পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যে মা ফুলেরা খাতুন, দুই বোন শাকিলা খাতুন ও সালমা খাতুন জেএমবির সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে কারাগারে রয়েছেন। তার বাবা আবু সাঈদও নিখোঁজ রয়েছেন প্রায় এক বছর ধরে। পুলিশ সুপার মিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ জানান, সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে ফরিদুল ইসলাম নামের এক শীর্ষ জেএমবি নেতা দীর্ঘদিন ধরেই পলাতক। তার মা ও দুই বোনকে আটক করা হয়েছে। এরা জেএমবির আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মূলত ফরিদুলের প্ররোচনায় তার দুই বোন ও মাসহ প্রতিবেশীরা জেএমবি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। তার পুরো পরিবার এখন জেএমবির সঙ্গে যুক্ত।

গাজীপুর ঘটনায় মামলা, লাশ এখনো হিমঘরে : গাজীপুরে শনিবার দুটি পৃথক ‘জঙ্গি আস্তানায়’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে নব্য জেএমবির ঢাকা বিভাগীয় কমান্ডার আকাশসহ সন্দেহভাজন ৯ জঙ্গি নিহত হওয়ার ঘটনায় গতকাল বিকালে জয়দেবপুর থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হলেও লাশ গ্রহণ করতে কেউ মর্গে আসেনি। এমনকি গতকাল রাতে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কেউ লাশের দাবিও করেনি। গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নোয়াগাঁও পাতারটেকে শনিবার পুলিশের অভিযানের ঘটনায় ওই বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক (কেয়ারটেকার) ওসমান সরকার ও নিহত অজ্ঞাত সাতজনকে আসামি করে সন্ত্রাস দমন আইনে জয়দেবপুর থানায় মামলা হয়েছে। জয়দেবপুর থানার ওসি খন্দকার রেজাউল হাসান রেজা বাদী হয়ে গতকাল মামলাটি দায়ের করেন। নিহত সাতজনকে আসামি করে এ মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। তবে ঘটনার পর থেকে বাড়ির মালিকের ভাই, ওই বাড়ির কেয়ারটেকার ওসমান সরকার পলাতক রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইসির কাজে গতি আনতে দুই আইন সংস্কার অনুমোদন
ইসির কাজে গতি আনতে দুই আইন সংস্কার অনুমোদন
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়