শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সেই ৭ নভেম্বর নিয়ে বিতর্ক

তাহেরের নেতৃত্বে জাসদের সমর্থনে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান

হাসানুল হক ইনু
প্রিন্ট ভার্সন
তাহেরের নেতৃত্বে জাসদের সমর্থনে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান

৭ নভেম্বর ছিল কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে জাসদের সমর্থনে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান। এটা মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবসও নয়, অফিসার হত্যা দিবসও নয় এবং অবৈধ ক্ষমতা দখলও নয়, বিএনপির বিপ্লব ও সংহতি দিবসও নয়; এটা যে সামরিক ক্যু তাও নয়। এটা হচ্ছে হাজার হাজার সিপাহির বিদ্রোহ দিবস। ৭ নভেম্বরের আগে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকা  ঘটে। ৩ নভেম্বর ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে দ্বিতীয় সামরিক অভ্যুত্থান হয়। জাতীয় চার নেতাকে জেলে হত্যার ঘটনা ঘটে এবং খালেদ মোশাররফের তত্ত্বাবধানে এবং ব্যবস্থাপনায় ও সহযোগিতায় বঙ্গবন্ধুর আত্মস¦ীকৃত খুনি কর্নেল ফারুক, রশীদ, ডালিমসহ ২৯ জনকে ঢাকা বিমানবন্দর থেকে বিমানে করে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে নিরাপদে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধুকে সরাসরি গুলি করে হত্যাকারী রিসালদার মুসলেহউদ্দিনও ছিল। খালেদ মোশাররফ সেনাবাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার নামে ক্ষমতা দখল করে তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ক্ষমতাচ্যুত করে বন্দী করে নিজেই শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন। তিনি তৎকালীন রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাককে দিয়ে নিজেই নিজের পদোন্নতি নেন এবং খন্দকার মোশতাকের যোগসাজশে নিজেই সেনাপ্রধান পদে অধিষ্ঠিত হন। খালেদ মোশাররফ ক্ষমতা দখল করে নেন এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে তুমুল বিশৃঙ্খলা তৈরি করে সশস্ত্র বাহিনীকে বিভক্ত করে দেন। ফলে এক সৈনিক আরেক সৈনিকের বিরুদ্ধে অস্ত্র তাক করে বসে। এর ফলে একটি রক্তক্ষয়ী পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। খালেদ মোশাররফ তার ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করার জন্য তার অনুসারীদের দিয়ে যখন বল প্রয়োগের ইচ্ছা প্রকাশ করেন তখন একটি রক্তগঙ্গা বয়ে যাওয়ার ও একটি গৃহযুদ্ধের দিকে দেশকে ঠেলে দেওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে সশস্ত্র বাহিনীর সাধারণ সৈনিকরা এই গৃহযুদ্ধ ও রক্তাগঙ্গা থেকে নিজেদের বাঁচাতে, উপর্যুপরি অবৈধ ক্ষমতা দখলের চক্রান্ত থেকে সশস্ত্র বাহিনী ও দেশকে রক্ষা করতে, সাংবিধানিক ধারায় দেশকে ফিরিয়ে নিতে, রাজবন্দীদের মুক্ত করতে, সশস্ত্র বাহিনীর ভিতরে চালু মান্ধাতা আমলের ঔপনিবেশিক চালচলন, রীতিনীতি, আইন-কানুন পরিবর্তন করতে ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার এই বিদ্রোহ ঘটে। এই বিদ্রোহটা ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিরুদ্ধে দেশে প্রথম বিদ্রোহ, ক্ষমতালোভী অফিসারদের চক্রান্তের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ, সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ। এ বিদ্রোহে কর্নেল তাহের নেতৃত্ব দেন। এ বিদ্রোহ গৃহযুদ্ধ ঠেকাতে সফল হয়। রক্তগঙ্গা বন্ধ করতে সফল হয়। সশস্ত্র বাহিনীর ভিতরে বিশৃঙ্খলা বন্ধ করতে সফল হয়। খুনি খন্দকার মোশতাকের ক্ষমতা দখলের পুনঃপ্রচেষ্টা নস্যাৎ করে দেয় এবং ঔপনিবেশিক রীতিনীতি বদলাতে সফল হয়। কিন্তু সৈনিকদের উত্থাপিত ১২ দফার সঙ্গে জেনারেল জিয়াউর রহমানের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে সিপাহি-জনতার লক্ষ্য মার খায় এবং জিয়াউর রহমান ক্ষমতা কুক্ষিগত করে নেয়। কর্নেল তাহের হচ্ছেন সিপাহি-জনতার নায়ক। আর জেনারেল জিয়াউর রহমান হচ্ছে খলনায়ক। তাই ১৯৭৫ সালের ২৩ ও ২৪ নভেম্বর জিয়াউর রহমান তার সৈন্যবাহিনী দিয়ে সিপাহি-জনতার নায়ক কর্নেল তাহের ও নেতৃত্বদানকারী অন্যান্য নেতা এবং জাসদ নেতা মেজর এম এ জলিল, আ স ম আবদুর রব, আমি (হাসানুল হক ইনু)-কে বন্দী করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখে। জেনারেল জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী পাকিস্তানি পন্থা ও জামায়াতি সাম্প্রদায়িক রাজনীতি চাপিয়ে দেওয়ার জন্য শেষ বাধা জাসদ ও কর্নেল তাহেরের সৈনিকদের ধ্বংস করার জন্য ১৯৭৬ সালের ২১ জুলাই কর্নেল তাহেরকে হত্যা করে। মেজর এম এ জলিল, আ স ম আবদুর রব ও আমাকে (হাসানুল হক ইনু)সহ অন্য নেতাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। ৭ নভেম্বর সিপাহি বিদ্রোহ দিবস- অফিসার হত্যা বা মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবস নয়। শত শত অফিসার এদিন ক্যান্টনমেন্টে ছিল। অফিসার মেস বা কোয়ার্টারে সৈনিকদের কোনো অভিযান পরিচালিত হয়নি। বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেদ মোশাররফ, হুদা ও হায়দার- এই তিনজন শেরেবাংলানগরে অবস্থানরত সৈনিকদের ঘাঁটিতে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পর সকাল ৮টার দিকে কোনো সৈনিক নয়, কতিপয় মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের হাতে নিহত হন। সিপাহি বিদ্রোহের মাধ্যমে মুক্ত জেনারেল জিয়াউর রহমানকে খুশি করার জন্য অথবা তার যোগসাজশে কতিপয় মুক্তিযোদ্ধা অফিসার ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ, হুদা ও হায়দারকে নিজ হাতে হত্যা করে। কোনো বিদ্রোহি সিপাহির হাতে তারা নিহত হননি। একটা বিদ্রোহের ভিতর দিয়ে জেনারেল জিয়া ক্ষমতায় ঢুকে পড়ে। তার ক্ষমতায় যাওয়ার বিষয়ে সিপাহি বিদ্রোহ নিয়ে যারা বিষোদগার করেন সিপাহি বিদ্রোহকে ধামাচাপা দিতে এটিকে মুক্তিযোদ্ধা-অফিসার হত্যা দিবস এবং বিপ্লব ও সংহতি দিবস বলে সিপাহিদের বীরত্বকে খাটো করার চেষ্টা করেন। এ মহলটা কোনো না কোনোভাবে ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র সঙ্গে, সামরিক শাসনের পক্ষে এবং চক্রান্তের রাজনীতির পক্ষে। কর্নেল তাহের বা জাসদকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য সিপাহিদের এ বিদ্রোহ কর্নেল তাহের করেননি। বরং এ বিদ্রোহ সাংবিধানিক ধারায় দেশকে ফিরিয়ে আনার জন্য রাজনীতিকদের অংশগ্রহণে সর্বদলীয় অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের একটা মহৎ প্রচেষ্টা ছিল। কর্নেল তাহের ব্যর্থ হয়েছেন, জিয়া ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছে, বিশ্বাসঘাতকতা করেছে- তার মানে সিপাহি-জনতার লক্ষ্য বা উদ্যোগ ভুল ছিল- এটা ঠিক নয়। আমরা সবাই মিলে ’৯০-এ স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি। ’৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। আমরা বা শেখ হাসিনা ক্ষমতা নিতে পারলাম না, ব্যর্থ হলাম- তার মানে কি এই যে, ’৯০-এ স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন ভুল ছিল? শেখ হাসিনা, জাসদ বা আমাদের কৌশলগত ভুল ও ব্যর্থতার কারণে খালেদা জিয়া ক্ষমতা নিয়েছেন। ঠিক তেমনি ৭ নভেম্বর আমরা পরিস্থিতি আয়ত্তে রাখতে পারিনি। জেনারেল জিয়া বিশ্বাসঘাতকতা করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছে। এটা আমাদেল ভুল ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

এই মাত্র | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়
এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত
সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’
সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন
অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের
গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে