শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সেই ৭ নভেম্বর নিয়ে বিতর্ক

তাহেরের নেতৃত্বে জাসদের সমর্থনে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান

হাসানুল হক ইনু
প্রিন্ট ভার্সন
তাহেরের নেতৃত্বে জাসদের সমর্থনে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান

৭ নভেম্বর ছিল কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে জাসদের সমর্থনে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান। এটা মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবসও নয়, অফিসার হত্যা দিবসও নয় এবং অবৈধ ক্ষমতা দখলও নয়, বিএনপির বিপ্লব ও সংহতি দিবসও নয়; এটা যে সামরিক ক্যু তাও নয়। এটা হচ্ছে হাজার হাজার সিপাহির বিদ্রোহ দিবস। ৭ নভেম্বরের আগে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকা  ঘটে। ৩ নভেম্বর ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে দ্বিতীয় সামরিক অভ্যুত্থান হয়। জাতীয় চার নেতাকে জেলে হত্যার ঘটনা ঘটে এবং খালেদ মোশাররফের তত্ত্বাবধানে এবং ব্যবস্থাপনায় ও সহযোগিতায় বঙ্গবন্ধুর আত্মস¦ীকৃত খুনি কর্নেল ফারুক, রশীদ, ডালিমসহ ২৯ জনকে ঢাকা বিমানবন্দর থেকে বিমানে করে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে নিরাপদে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধুকে সরাসরি গুলি করে হত্যাকারী রিসালদার মুসলেহউদ্দিনও ছিল। খালেদ মোশাররফ সেনাবাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার নামে ক্ষমতা দখল করে তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ক্ষমতাচ্যুত করে বন্দী করে নিজেই শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন। তিনি তৎকালীন রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাককে দিয়ে নিজেই নিজের পদোন্নতি নেন এবং খন্দকার মোশতাকের যোগসাজশে নিজেই সেনাপ্রধান পদে অধিষ্ঠিত হন। খালেদ মোশাররফ ক্ষমতা দখল করে নেন এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে তুমুল বিশৃঙ্খলা তৈরি করে সশস্ত্র বাহিনীকে বিভক্ত করে দেন। ফলে এক সৈনিক আরেক সৈনিকের বিরুদ্ধে অস্ত্র তাক করে বসে। এর ফলে একটি রক্তক্ষয়ী পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। খালেদ মোশাররফ তার ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করার জন্য তার অনুসারীদের দিয়ে যখন বল প্রয়োগের ইচ্ছা প্রকাশ করেন তখন একটি রক্তগঙ্গা বয়ে যাওয়ার ও একটি গৃহযুদ্ধের দিকে দেশকে ঠেলে দেওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে সশস্ত্র বাহিনীর সাধারণ সৈনিকরা এই গৃহযুদ্ধ ও রক্তাগঙ্গা থেকে নিজেদের বাঁচাতে, উপর্যুপরি অবৈধ ক্ষমতা দখলের চক্রান্ত থেকে সশস্ত্র বাহিনী ও দেশকে রক্ষা করতে, সাংবিধানিক ধারায় দেশকে ফিরিয়ে নিতে, রাজবন্দীদের মুক্ত করতে, সশস্ত্র বাহিনীর ভিতরে চালু মান্ধাতা আমলের ঔপনিবেশিক চালচলন, রীতিনীতি, আইন-কানুন পরিবর্তন করতে ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার এই বিদ্রোহ ঘটে। এই বিদ্রোহটা ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিরুদ্ধে দেশে প্রথম বিদ্রোহ, ক্ষমতালোভী অফিসারদের চক্রান্তের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ, সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ। এ বিদ্রোহে কর্নেল তাহের নেতৃত্ব দেন। এ বিদ্রোহ গৃহযুদ্ধ ঠেকাতে সফল হয়। রক্তগঙ্গা বন্ধ করতে সফল হয়। সশস্ত্র বাহিনীর ভিতরে বিশৃঙ্খলা বন্ধ করতে সফল হয়। খুনি খন্দকার মোশতাকের ক্ষমতা দখলের পুনঃপ্রচেষ্টা নস্যাৎ করে দেয় এবং ঔপনিবেশিক রীতিনীতি বদলাতে সফল হয়। কিন্তু সৈনিকদের উত্থাপিত ১২ দফার সঙ্গে জেনারেল জিয়াউর রহমানের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে সিপাহি-জনতার লক্ষ্য মার খায় এবং জিয়াউর রহমান ক্ষমতা কুক্ষিগত করে নেয়। কর্নেল তাহের হচ্ছেন সিপাহি-জনতার নায়ক। আর জেনারেল জিয়াউর রহমান হচ্ছে খলনায়ক। তাই ১৯৭৫ সালের ২৩ ও ২৪ নভেম্বর জিয়াউর রহমান তার সৈন্যবাহিনী দিয়ে সিপাহি-জনতার নায়ক কর্নেল তাহের ও নেতৃত্বদানকারী অন্যান্য নেতা এবং জাসদ নেতা মেজর এম এ জলিল, আ স ম আবদুর রব, আমি (হাসানুল হক ইনু)-কে বন্দী করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখে। জেনারেল জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী পাকিস্তানি পন্থা ও জামায়াতি সাম্প্রদায়িক রাজনীতি চাপিয়ে দেওয়ার জন্য শেষ বাধা জাসদ ও কর্নেল তাহেরের সৈনিকদের ধ্বংস করার জন্য ১৯৭৬ সালের ২১ জুলাই কর্নেল তাহেরকে হত্যা করে। মেজর এম এ জলিল, আ স ম আবদুর রব ও আমাকে (হাসানুল হক ইনু)সহ অন্য নেতাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। ৭ নভেম্বর সিপাহি বিদ্রোহ দিবস- অফিসার হত্যা বা মুক্তিযোদ্ধা হত্যা দিবস নয়। শত শত অফিসার এদিন ক্যান্টনমেন্টে ছিল। অফিসার মেস বা কোয়ার্টারে সৈনিকদের কোনো অভিযান পরিচালিত হয়নি। বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেদ মোশাররফ, হুদা ও হায়দার- এই তিনজন শেরেবাংলানগরে অবস্থানরত সৈনিকদের ঘাঁটিতে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পর সকাল ৮টার দিকে কোনো সৈনিক নয়, কতিপয় মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের হাতে নিহত হন। সিপাহি বিদ্রোহের মাধ্যমে মুক্ত জেনারেল জিয়াউর রহমানকে খুশি করার জন্য অথবা তার যোগসাজশে কতিপয় মুক্তিযোদ্ধা অফিসার ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ, হুদা ও হায়দারকে নিজ হাতে হত্যা করে। কোনো বিদ্রোহি সিপাহির হাতে তারা নিহত হননি। একটা বিদ্রোহের ভিতর দিয়ে জেনারেল জিয়া ক্ষমতায় ঢুকে পড়ে। তার ক্ষমতায় যাওয়ার বিষয়ে সিপাহি বিদ্রোহ নিয়ে যারা বিষোদগার করেন সিপাহি বিদ্রোহকে ধামাচাপা দিতে এটিকে মুক্তিযোদ্ধা-অফিসার হত্যা দিবস এবং বিপ্লব ও সংহতি দিবস বলে সিপাহিদের বীরত্বকে খাটো করার চেষ্টা করেন। এ মহলটা কোনো না কোনোভাবে ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র সঙ্গে, সামরিক শাসনের পক্ষে এবং চক্রান্তের রাজনীতির পক্ষে। কর্নেল তাহের বা জাসদকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য সিপাহিদের এ বিদ্রোহ কর্নেল তাহের করেননি। বরং এ বিদ্রোহ সাংবিধানিক ধারায় দেশকে ফিরিয়ে আনার জন্য রাজনীতিকদের অংশগ্রহণে সর্বদলীয় অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের একটা মহৎ প্রচেষ্টা ছিল। কর্নেল তাহের ব্যর্থ হয়েছেন, জিয়া ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছে, বিশ্বাসঘাতকতা করেছে- তার মানে সিপাহি-জনতার লক্ষ্য বা উদ্যোগ ভুল ছিল- এটা ঠিক নয়। আমরা সবাই মিলে ’৯০-এ স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি। ’৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। আমরা বা শেখ হাসিনা ক্ষমতা নিতে পারলাম না, ব্যর্থ হলাম- তার মানে কি এই যে, ’৯০-এ স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন ভুল ছিল? শেখ হাসিনা, জাসদ বা আমাদের কৌশলগত ভুল ও ব্যর্থতার কারণে খালেদা জিয়া ক্ষমতা নিয়েছেন। ঠিক তেমনি ৭ নভেম্বর আমরা পরিস্থিতি আয়ত্তে রাখতে পারিনি। জেনারেল জিয়া বিশ্বাসঘাতকতা করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছে। এটা আমাদেল ভুল ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা