শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

তৃতীয় মেয়াদে সরকারের ১ বছর পূর্তি

দৃশ্যমান উন্নয়ন হলেও পিছু ছাড়েনি অনিয়ম-দুর্নীতি

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
দৃশ্যমান উন্নয়ন হলেও পিছু ছাড়েনি অনিয়ম-দুর্নীতি

দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স-একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এটি ছিল আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারের অন্যতম প্রতিশ্রুতি। তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের পর প্রথম বছরের মাঝামাঝি এসে মোটাদাগে দুর্নীতি ও ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষার কথা জানিয়ে দিয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার। নির্বাচনী ইশতেহারে আরও প্রতিশ্রুতি ছিল আইনের শাসন ও মানবাধিকারের সুরক্ষা; সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মূল; স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালীকরণ; অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়ন; প্রতিটি গ্রামকে আধুনিক নগরসুবিধার আওতায় নিয়ে আসা; নারীর ক্ষমতায়ন; দারিদ্র্য বিমোচন ও বৈষম্য হ্রাস; কৃষি, খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করে খাদ্যনিরাপত্তা অর্জনের।

এর সঙ্গে গত দুই মেয়াদে দেওয়া অন্য প্রতিশ্রুতিগুলো ধারাবাহিকভাবে রক্ষা করাও ছিল সরকারের তৃতীয় মেয়াদের অন্যতম প্রতিশ্রুতি। এসব প্রতিশ্রুতির অনেক ক্ষেত্রে সরকার সাফল্যের মুখ দেখেছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতা ছিল চোখে পড়ার মতো। বিশেষ করে এই মেয়াদের প্রথম বছরে পিয়াজের মূল্য বৃদ্ধিতে সরকার ছিল বিব্রত। কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে না পারায় আলোচনা-সমালোচনা ছিল। তবে আশার কথা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের প্রথম মেয়াদে দেওয়া নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির অনেকগুলো বৃহৎ প্রকল্পের বাস্তবায়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়েছে। পদ্মা সেতুর সার্বিক অগ্রগতি ৭৩ শতাংশ, ঢাকার প্রথম মেট্রোরেল প্রকল্পের অগ্রগতি ৪০ শতাংশ, কর্ণফুলী টানেলের অগ্রগতি ৪৯ শতাংশ, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৪১ দশমিক ২১ শতাংশ, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের ৫৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্পের ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের ২৬ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং দোহাজারী-ঘুমধুম পর্যন্ত রেল সংযোগ প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে ২৯ শতাংশ। অন্যদিকে ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ গড়ার যে প্রতিশ্রুতি সেটি এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান নয়। একইভাবে প্রথম বছরের শেষ দিকে এসে ব্যবসা-বাণিজ্যে এক ধরনের মন্দা দেখা গেছে। ব্যাংক খাতে এখনো সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যায়নি। সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ধরে রাখার ক্ষেত্রেও সরকার কিছুটা পিছিয়ে। তবে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে সরকারের প্রতিশ্রুতি উল্লেখ করার মতো। যদিও প্রতি ঘরে ঘরে চাকরি এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। অন্যদিকে সরকার তার বর্তমান মেয়াদের প্রথম বছরে দারিদ্র্য বিমোচনে সফলতা পেলেও বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে এখনো পিছিয়ে। স্থানীয় সরকারে নিয়মিত নির্বাচন দিয়ে সেটিকে সচল ও সক্রিয় রাখার ধারাবাহিকতা রক্ষা করার চেষ্টা অব্যাহত আছে। দক্ষ, সেবামুখী ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসনের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছতে না পারলেও সরকারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। সব মিলিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের তৃতীয় মেয়াদের প্রথম বছর কেটেছে ভালো-মন্দে। এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নির্বাচনী ইশতেহারের প্রধান দিকগুলোর মধ্যে ছিল দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ। কিন্তু গত এক বছরে দেশের বিভিন্ন খাতে অনিয়ম-দুর্নীতি কমেনি। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা বেড়েছে। প্রশাসনেও কাজের গতি খুব একটা বাড়েনি। বলা যায় প্রশাসনের কর্মকর্তারা রুটিনওয়ার্ক করে বছর কাটিয়েছেন। তবে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান সর্বস্তরের মানুষের কাছে প্রশংসা কুড়িয়েছে। কেননা এই দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে নিজ দলের সহযোগী সংগঠনের একাধিক শীর্ষ নেতাকে পর্যন্ত রেহাই দেওয়া হয়নি। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রেও সরকার অনেকটা সফল হয়েছে। নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী প্রতিটি পরিবারে একজনকে চাকরি দেওয়ার কথা থাকলেও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকার খুব একটা সফলতা দেখাতে পারেনি গত এক বছরে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর খসড়া হিসাবমতে, গত এক বছরে প্রায় ২৬ লাখ মানুষ কর্মক্ষম হলেও সরকারি-বেসরকারিভাবে কর্মসংস্থান হয়েছে মাত্র ১০ লাখ মানুষের। স্থায়ী কর্মসংস্থানে খুব একটা আশানুরূপ প্রবৃদ্ধি না হলেও অস্থায়ী কর্মসংস্থান, বিকল্প কর্মসংস্থান এবং কর্মমুখী শিক্ষার প্রসারের মাধ্যমে কর্মক্ষম মানুষ আর শ্রমশক্তিকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছে সরকার। একইভাবে প্রবাসী আয়, আমদানি, স্থানীয় বিনিয়োগ, বিশেষ করে সরকারি বিনিয়োগ, মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ন্ত্রণ, বাজেট বাস্তবায়ন, রাজস্ব আদায়সহ সব কটি সূচকে টানা কয়েক বছর ঈর্ষণীয় সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু চলতি বছরের শেষ দিকে এসে একমাত্র প্রবাসী আয় ছাড়া সামষ্টিক অর্থনীতির সবগুলো সূচকই নেতিবাচক ধারায় চলে গেছে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও মানবাধিকার সুরক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। সে অনুযায়ী আলোচিত কয়েকটি হত্যাকান্ড ও জঙ্গি হামলা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনে জয়ের মধ্য দিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার। বিদায়ী বছরের ৭ জানুয়ারি শপথ নেন নতুন সংসদ সদস্যরা। এ হিসেবে ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের এবং আজ ৭ জানুয়ারি সরকারের বর্ষপূর্তি হতে যাচ্ছে। আর এ উপলক্ষে ৭ জানুয়ারি জাতির উদ্দেশে ভাষণে বিস্তারিত তুলে ধরবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মেগা প্রকল্প : নির্বাচনী অঙ্গীকারের মধ্যে অন্যতম ছিল দেশকে উন্নয়নের শীর্ষে নিয়ে যাওয়া। সে অনুযায়ী স্বপ্নের পদ্মা সেতু প্রকল্প মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে পদ্মার বুক চিরে। ইতিমধ্যে এই প্রকল্পের ৭৩ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অগ্রগতি সাড়ে ১৮ শতাংশ। মেট্রোরেল লাইন-৬-এর কাজ এগিয়েছে ৪০ শতাংশ। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ প্রায় অর্ধেক এগিয়েছে। কর্ণফুলী টানেলের কাজের ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে গত এক বছরে। এ ছাড়া সরকারের আলোচিত উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর মধ্যে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৪১ দশমিক ২১ শতাংশ, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের ৫৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্পের ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের ২৬ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং দোহাজারী-ঘুমধুম পর্যন্ত রেল সংযোগ প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে ২৯ শতাংশ।

দুর্নীতি ও ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান : তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের আগে আওয়ামী লীগের নির্বাচিত ইশতেহারে দুর্নীতিবিরোধী কঠোর অবস্থানের বার্তা দেওয়া হয়েছিল। ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল নির্বাচিত হলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের (শূন্য সহনীয়) নীতি গ্রহণ করা হবে। বছরের মাঝামাঝিতে হলেও তা ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের মাধ্যমে সে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। কেননা এ অভিযানে নিজ দলের সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদেরও ছাড় দেওয়া হয়নি।

আলোচিত সড়ক পরিবহন আইনের বাস্তবায়ন : দুই বছর আগে নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে দেশের মানুষের প্রত্যাশা ছিল একটি যুগোপযোগী সড়ক আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন। এরপর পরিবহন শ্রমিকদের আন্দোলনসহ নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে আইনটি সংসদে পাস হলেও বাস্তবায়ন বিলম্বিত হচ্ছিল। শত প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে সে কঠোর আইন বিদায়ী বছরে বাস্তবায়ন শুরু করা হয়েছে। এই আইনের পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে পারলে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসার পাশাশি সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যাও কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।

হোলি আর্টিজানের ঘটনায় সাত জঙ্গির ফাঁসির আদেশ : জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনকে অগ্রাধিকার দেওয়াও ছিল একটি নির্বাচনী অঙ্গীকার। সে অঙ্গীকার রক্ষায় রাজধানীর গুলশানের হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় বর্বরোচিত জঙ্গি হামলা মামলায় সাতজনকে গত বছরের ২৭ নভেম্বর মৃত্যুদন্ড দেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে গুলশানের হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলা চালিয়ে বিদেশি নাগরিকসহ ২০ জনকে হত্যা করে জঙ্গিরা। তাদের গুলিতে দুই পুলিশ কর্মকর্তাও নিহত হন। পরে অভিযানে পাঁচ জঙ্গি নিহত হন।

নুসরাত হত্যায় সব আসামির ফাঁসির আদেশ : আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে ২৪ অক্টোবর ফেনীর সোনাগাজীর আলোচিত মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফি হত্যা মামলার রায়ে অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাসহ ১৬ জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। ২৭ মার্চ সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলা নিজ কক্ষে ডেকে নিয়ে নুসরাতের শ্লীলতাহানি করেন। এর প্রতিবাদ করলে পরে অধ্যক্ষের নির্দেশে নিজের সহপাঠীরা তাকে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে হত্যা করে।

এ ছাড়া ক্ষয়িষ্ণু ব্যাংক খাতের অনিয়ম বন্ধে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৩ নভেম্বর ব্যাংক খাতের ঋণ অনুমোদন ও আদায়ে দুর্বলতা খুঁজে বের করে এর প্রতিকারে সুপারিশ করার জন্য ৯ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট।

দারিদ্র্য বিমোচনে এতগুলো সুষম উন্নয়ন স্বপ্নই রয়ে গেল : নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দেশের দারিদ্র্য বিমোচনে গত এক বছরে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাও চলমান রয়েছে। তবে ইশতেহার অনুযায়ী সুষম উন্নয়নের মাধ্যমে সমতাভিত্তিক সমাজ গঠনের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সরকার, তা বাস্তবায়নে বারবার হোঁচট খেয়েছে গত বছর। বিদায়ী বছরে যতটা না অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে, এর চেয়ে বেশি বেড়েছে আয়বৈষম্য। সেই সঙ্গে দেশের কোনো কোনো অঞ্চলে বেড়েছে দারিদ্র্যের হারও।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৪১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ