শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

তৃতীয় মেয়াদে সরকারের ১ বছর পূর্তি

দৃশ্যমান উন্নয়ন হলেও পিছু ছাড়েনি অনিয়ম-দুর্নীতি

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
দৃশ্যমান উন্নয়ন হলেও পিছু ছাড়েনি অনিয়ম-দুর্নীতি

দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স-একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এটি ছিল আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারের অন্যতম প্রতিশ্রুতি। তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের পর প্রথম বছরের মাঝামাঝি এসে মোটাদাগে দুর্নীতি ও ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষার কথা জানিয়ে দিয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার। নির্বাচনী ইশতেহারে আরও প্রতিশ্রুতি ছিল আইনের শাসন ও মানবাধিকারের সুরক্ষা; সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মূল; স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালীকরণ; অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়ন; প্রতিটি গ্রামকে আধুনিক নগরসুবিধার আওতায় নিয়ে আসা; নারীর ক্ষমতায়ন; দারিদ্র্য বিমোচন ও বৈষম্য হ্রাস; কৃষি, খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করে খাদ্যনিরাপত্তা অর্জনের।

এর সঙ্গে গত দুই মেয়াদে দেওয়া অন্য প্রতিশ্রুতিগুলো ধারাবাহিকভাবে রক্ষা করাও ছিল সরকারের তৃতীয় মেয়াদের অন্যতম প্রতিশ্রুতি। এসব প্রতিশ্রুতির অনেক ক্ষেত্রে সরকার সাফল্যের মুখ দেখেছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতা ছিল চোখে পড়ার মতো। বিশেষ করে এই মেয়াদের প্রথম বছরে পিয়াজের মূল্য বৃদ্ধিতে সরকার ছিল বিব্রত। কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে না পারায় আলোচনা-সমালোচনা ছিল। তবে আশার কথা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের প্রথম মেয়াদে দেওয়া নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির অনেকগুলো বৃহৎ প্রকল্পের বাস্তবায়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়েছে। পদ্মা সেতুর সার্বিক অগ্রগতি ৭৩ শতাংশ, ঢাকার প্রথম মেট্রোরেল প্রকল্পের অগ্রগতি ৪০ শতাংশ, কর্ণফুলী টানেলের অগ্রগতি ৪৯ শতাংশ, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৪১ দশমিক ২১ শতাংশ, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের ৫৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্পের ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের ২৬ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং দোহাজারী-ঘুমধুম পর্যন্ত রেল সংযোগ প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে ২৯ শতাংশ। অন্যদিকে ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ গড়ার যে প্রতিশ্রুতি সেটি এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান নয়। একইভাবে প্রথম বছরের শেষ দিকে এসে ব্যবসা-বাণিজ্যে এক ধরনের মন্দা দেখা গেছে। ব্যাংক খাতে এখনো সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যায়নি। সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ধরে রাখার ক্ষেত্রেও সরকার কিছুটা পিছিয়ে। তবে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে সরকারের প্রতিশ্রুতি উল্লেখ করার মতো। যদিও প্রতি ঘরে ঘরে চাকরি এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। অন্যদিকে সরকার তার বর্তমান মেয়াদের প্রথম বছরে দারিদ্র্য বিমোচনে সফলতা পেলেও বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে এখনো পিছিয়ে। স্থানীয় সরকারে নিয়মিত নির্বাচন দিয়ে সেটিকে সচল ও সক্রিয় রাখার ধারাবাহিকতা রক্ষা করার চেষ্টা অব্যাহত আছে। দক্ষ, সেবামুখী ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসনের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছতে না পারলেও সরকারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। সব মিলিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের তৃতীয় মেয়াদের প্রথম বছর কেটেছে ভালো-মন্দে। এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নির্বাচনী ইশতেহারের প্রধান দিকগুলোর মধ্যে ছিল দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ। কিন্তু গত এক বছরে দেশের বিভিন্ন খাতে অনিয়ম-দুর্নীতি কমেনি। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা বেড়েছে। প্রশাসনেও কাজের গতি খুব একটা বাড়েনি। বলা যায় প্রশাসনের কর্মকর্তারা রুটিনওয়ার্ক করে বছর কাটিয়েছেন। তবে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান সর্বস্তরের মানুষের কাছে প্রশংসা কুড়িয়েছে। কেননা এই দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে নিজ দলের সহযোগী সংগঠনের একাধিক শীর্ষ নেতাকে পর্যন্ত রেহাই দেওয়া হয়নি। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রেও সরকার অনেকটা সফল হয়েছে। নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী প্রতিটি পরিবারে একজনকে চাকরি দেওয়ার কথা থাকলেও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকার খুব একটা সফলতা দেখাতে পারেনি গত এক বছরে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর খসড়া হিসাবমতে, গত এক বছরে প্রায় ২৬ লাখ মানুষ কর্মক্ষম হলেও সরকারি-বেসরকারিভাবে কর্মসংস্থান হয়েছে মাত্র ১০ লাখ মানুষের। স্থায়ী কর্মসংস্থানে খুব একটা আশানুরূপ প্রবৃদ্ধি না হলেও অস্থায়ী কর্মসংস্থান, বিকল্প কর্মসংস্থান এবং কর্মমুখী শিক্ষার প্রসারের মাধ্যমে কর্মক্ষম মানুষ আর শ্রমশক্তিকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছে সরকার। একইভাবে প্রবাসী আয়, আমদানি, স্থানীয় বিনিয়োগ, বিশেষ করে সরকারি বিনিয়োগ, মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ন্ত্রণ, বাজেট বাস্তবায়ন, রাজস্ব আদায়সহ সব কটি সূচকে টানা কয়েক বছর ঈর্ষণীয় সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু চলতি বছরের শেষ দিকে এসে একমাত্র প্রবাসী আয় ছাড়া সামষ্টিক অর্থনীতির সবগুলো সূচকই নেতিবাচক ধারায় চলে গেছে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও মানবাধিকার সুরক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। সে অনুযায়ী আলোচিত কয়েকটি হত্যাকান্ড ও জঙ্গি হামলা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনে জয়ের মধ্য দিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার। বিদায়ী বছরের ৭ জানুয়ারি শপথ নেন নতুন সংসদ সদস্যরা। এ হিসেবে ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের এবং আজ ৭ জানুয়ারি সরকারের বর্ষপূর্তি হতে যাচ্ছে। আর এ উপলক্ষে ৭ জানুয়ারি জাতির উদ্দেশে ভাষণে বিস্তারিত তুলে ধরবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মেগা প্রকল্প : নির্বাচনী অঙ্গীকারের মধ্যে অন্যতম ছিল দেশকে উন্নয়নের শীর্ষে নিয়ে যাওয়া। সে অনুযায়ী স্বপ্নের পদ্মা সেতু প্রকল্প মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে পদ্মার বুক চিরে। ইতিমধ্যে এই প্রকল্পের ৭৩ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অগ্রগতি সাড়ে ১৮ শতাংশ। মেট্রোরেল লাইন-৬-এর কাজ এগিয়েছে ৪০ শতাংশ। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ প্রায় অর্ধেক এগিয়েছে। কর্ণফুলী টানেলের কাজের ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে গত এক বছরে। এ ছাড়া সরকারের আলোচিত উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর মধ্যে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৪১ দশমিক ২১ শতাংশ, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের ৫৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্পের ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের ২৬ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং দোহাজারী-ঘুমধুম পর্যন্ত রেল সংযোগ প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে ২৯ শতাংশ।

দুর্নীতি ও ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান : তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের আগে আওয়ামী লীগের নির্বাচিত ইশতেহারে দুর্নীতিবিরোধী কঠোর অবস্থানের বার্তা দেওয়া হয়েছিল। ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল নির্বাচিত হলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের (শূন্য সহনীয়) নীতি গ্রহণ করা হবে। বছরের মাঝামাঝিতে হলেও তা ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের মাধ্যমে সে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। কেননা এ অভিযানে নিজ দলের সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদেরও ছাড় দেওয়া হয়নি।

আলোচিত সড়ক পরিবহন আইনের বাস্তবায়ন : দুই বছর আগে নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে দেশের মানুষের প্রত্যাশা ছিল একটি যুগোপযোগী সড়ক আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন। এরপর পরিবহন শ্রমিকদের আন্দোলনসহ নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে আইনটি সংসদে পাস হলেও বাস্তবায়ন বিলম্বিত হচ্ছিল। শত প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে সে কঠোর আইন বিদায়ী বছরে বাস্তবায়ন শুরু করা হয়েছে। এই আইনের পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে পারলে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসার পাশাশি সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যাও কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।

হোলি আর্টিজানের ঘটনায় সাত জঙ্গির ফাঁসির আদেশ : জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনকে অগ্রাধিকার দেওয়াও ছিল একটি নির্বাচনী অঙ্গীকার। সে অঙ্গীকার রক্ষায় রাজধানীর গুলশানের হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় বর্বরোচিত জঙ্গি হামলা মামলায় সাতজনকে গত বছরের ২৭ নভেম্বর মৃত্যুদন্ড দেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে গুলশানের হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলা চালিয়ে বিদেশি নাগরিকসহ ২০ জনকে হত্যা করে জঙ্গিরা। তাদের গুলিতে দুই পুলিশ কর্মকর্তাও নিহত হন। পরে অভিযানে পাঁচ জঙ্গি নিহত হন।

নুসরাত হত্যায় সব আসামির ফাঁসির আদেশ : আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে ২৪ অক্টোবর ফেনীর সোনাগাজীর আলোচিত মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফি হত্যা মামলার রায়ে অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাসহ ১৬ জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। ২৭ মার্চ সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলা নিজ কক্ষে ডেকে নিয়ে নুসরাতের শ্লীলতাহানি করেন। এর প্রতিবাদ করলে পরে অধ্যক্ষের নির্দেশে নিজের সহপাঠীরা তাকে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে হত্যা করে।

এ ছাড়া ক্ষয়িষ্ণু ব্যাংক খাতের অনিয়ম বন্ধে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৩ নভেম্বর ব্যাংক খাতের ঋণ অনুমোদন ও আদায়ে দুর্বলতা খুঁজে বের করে এর প্রতিকারে সুপারিশ করার জন্য ৯ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট।

দারিদ্র্য বিমোচনে এতগুলো সুষম উন্নয়ন স্বপ্নই রয়ে গেল : নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দেশের দারিদ্র্য বিমোচনে গত এক বছরে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাও চলমান রয়েছে। তবে ইশতেহার অনুযায়ী সুষম উন্নয়নের মাধ্যমে সমতাভিত্তিক সমাজ গঠনের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সরকার, তা বাস্তবায়নে বারবার হোঁচট খেয়েছে গত বছর। বিদায়ী বছরে যতটা না অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে, এর চেয়ে বেশি বেড়েছে আয়বৈষম্য। সেই সঙ্গে দেশের কোনো কোনো অঞ্চলে বেড়েছে দারিদ্র্যের হারও।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির
সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে ২১ ঘন্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘন্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছয় দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
ছয় দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ
খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম