শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২০

তৃতীয় মেয়াদে সরকারের ১ বছর পূর্তি

দৃশ্যমান উন্নয়ন হলেও পিছু ছাড়েনি অনিয়ম-দুর্নীতি

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
দৃশ্যমান উন্নয়ন হলেও পিছু ছাড়েনি অনিয়ম-দুর্নীতি

দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স-একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এটি ছিল আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারের অন্যতম প্রতিশ্রুতি। তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের পর প্রথম বছরের মাঝামাঝি এসে মোটাদাগে দুর্নীতি ও ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষার কথা জানিয়ে দিয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার। নির্বাচনী ইশতেহারে আরও প্রতিশ্রুতি ছিল আইনের শাসন ও মানবাধিকারের সুরক্ষা; সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মূল; স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালীকরণ; অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়ন; প্রতিটি গ্রামকে আধুনিক নগরসুবিধার আওতায় নিয়ে আসা; নারীর ক্ষমতায়ন; দারিদ্র্য বিমোচন ও বৈষম্য হ্রাস; কৃষি, খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করে খাদ্যনিরাপত্তা অর্জনের।

এর সঙ্গে গত দুই মেয়াদে দেওয়া অন্য প্রতিশ্রুতিগুলো ধারাবাহিকভাবে রক্ষা করাও ছিল সরকারের তৃতীয় মেয়াদের অন্যতম প্রতিশ্রুতি। এসব প্রতিশ্রুতির অনেক ক্ষেত্রে সরকার সাফল্যের মুখ দেখেছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতা ছিল চোখে পড়ার মতো। বিশেষ করে এই মেয়াদের প্রথম বছরে পিয়াজের মূল্য বৃদ্ধিতে সরকার ছিল বিব্রত। কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে না পারায় আলোচনা-সমালোচনা ছিল। তবে আশার কথা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের প্রথম মেয়াদে দেওয়া নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির অনেকগুলো বৃহৎ প্রকল্পের বাস্তবায়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়েছে। পদ্মা সেতুর সার্বিক অগ্রগতি ৭৩ শতাংশ, ঢাকার প্রথম মেট্রোরেল প্রকল্পের অগ্রগতি ৪০ শতাংশ, কর্ণফুলী টানেলের অগ্রগতি ৪৯ শতাংশ, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৪১ দশমিক ২১ শতাংশ, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের ৫৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্পের ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের ২৬ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং দোহাজারী-ঘুমধুম পর্যন্ত রেল সংযোগ প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে ২৯ শতাংশ। অন্যদিকে ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ গড়ার যে প্রতিশ্রুতি সেটি এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান নয়। একইভাবে প্রথম বছরের শেষ দিকে এসে ব্যবসা-বাণিজ্যে এক ধরনের মন্দা দেখা গেছে। ব্যাংক খাতে এখনো সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যায়নি। সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ধরে রাখার ক্ষেত্রেও সরকার কিছুটা পিছিয়ে। তবে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে সরকারের প্রতিশ্রুতি উল্লেখ করার মতো। যদিও প্রতি ঘরে ঘরে চাকরি এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। অন্যদিকে সরকার তার বর্তমান মেয়াদের প্রথম বছরে দারিদ্র্য বিমোচনে সফলতা পেলেও বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে এখনো পিছিয়ে। স্থানীয় সরকারে নিয়মিত নির্বাচন দিয়ে সেটিকে সচল ও সক্রিয় রাখার ধারাবাহিকতা রক্ষা করার চেষ্টা অব্যাহত আছে। দক্ষ, সেবামুখী ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসনের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছতে না পারলেও সরকারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। সব মিলিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের তৃতীয় মেয়াদের প্রথম বছর কেটেছে ভালো-মন্দে। এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নির্বাচনী ইশতেহারের প্রধান দিকগুলোর মধ্যে ছিল দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ। কিন্তু গত এক বছরে দেশের বিভিন্ন খাতে অনিয়ম-দুর্নীতি কমেনি। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা বেড়েছে। প্রশাসনেও কাজের গতি খুব একটা বাড়েনি। বলা যায় প্রশাসনের কর্মকর্তারা রুটিনওয়ার্ক করে বছর কাটিয়েছেন। তবে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান সর্বস্তরের মানুষের কাছে প্রশংসা কুড়িয়েছে। কেননা এই দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে নিজ দলের সহযোগী সংগঠনের একাধিক শীর্ষ নেতাকে পর্যন্ত রেহাই দেওয়া হয়নি। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রেও সরকার অনেকটা সফল হয়েছে। নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী প্রতিটি পরিবারে একজনকে চাকরি দেওয়ার কথা থাকলেও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকার খুব একটা সফলতা দেখাতে পারেনি গত এক বছরে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর খসড়া হিসাবমতে, গত এক বছরে প্রায় ২৬ লাখ মানুষ কর্মক্ষম হলেও সরকারি-বেসরকারিভাবে কর্মসংস্থান হয়েছে মাত্র ১০ লাখ মানুষের। স্থায়ী কর্মসংস্থানে খুব একটা আশানুরূপ প্রবৃদ্ধি না হলেও অস্থায়ী কর্মসংস্থান, বিকল্প কর্মসংস্থান এবং কর্মমুখী শিক্ষার প্রসারের মাধ্যমে কর্মক্ষম মানুষ আর শ্রমশক্তিকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছে সরকার। একইভাবে প্রবাসী আয়, আমদানি, স্থানীয় বিনিয়োগ, বিশেষ করে সরকারি বিনিয়োগ, মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ন্ত্রণ, বাজেট বাস্তবায়ন, রাজস্ব আদায়সহ সব কটি সূচকে টানা কয়েক বছর ঈর্ষণীয় সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু চলতি বছরের শেষ দিকে এসে একমাত্র প্রবাসী আয় ছাড়া সামষ্টিক অর্থনীতির সবগুলো সূচকই নেতিবাচক ধারায় চলে গেছে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও মানবাধিকার সুরক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। সে অনুযায়ী আলোচিত কয়েকটি হত্যাকান্ড ও জঙ্গি হামলা মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনে জয়ের মধ্য দিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার। বিদায়ী বছরের ৭ জানুয়ারি শপথ নেন নতুন সংসদ সদস্যরা। এ হিসেবে ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের এবং আজ ৭ জানুয়ারি সরকারের বর্ষপূর্তি হতে যাচ্ছে। আর এ উপলক্ষে ৭ জানুয়ারি জাতির উদ্দেশে ভাষণে বিস্তারিত তুলে ধরবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মেগা প্রকল্প : নির্বাচনী অঙ্গীকারের মধ্যে অন্যতম ছিল দেশকে উন্নয়নের শীর্ষে নিয়ে যাওয়া। সে অনুযায়ী স্বপ্নের পদ্মা সেতু প্রকল্প মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে পদ্মার বুক চিরে। ইতিমধ্যে এই প্রকল্পের ৭৩ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অগ্রগতি সাড়ে ১৮ শতাংশ। মেট্রোরেল লাইন-৬-এর কাজ এগিয়েছে ৪০ শতাংশ। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ প্রায় অর্ধেক এগিয়েছে। কর্ণফুলী টানেলের কাজের ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে গত এক বছরে। এ ছাড়া সরকারের আলোচিত উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর মধ্যে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৪১ দশমিক ২১ শতাংশ, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের ৫৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্পের ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের ২৬ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং দোহাজারী-ঘুমধুম পর্যন্ত রেল সংযোগ প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে ২৯ শতাংশ।

দুর্নীতি ও ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান : তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের আগে আওয়ামী লীগের নির্বাচিত ইশতেহারে দুর্নীতিবিরোধী কঠোর অবস্থানের বার্তা দেওয়া হয়েছিল। ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল নির্বাচিত হলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের (শূন্য সহনীয়) নীতি গ্রহণ করা হবে। বছরের মাঝামাঝিতে হলেও তা ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের মাধ্যমে সে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। কেননা এ অভিযানে নিজ দলের সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদেরও ছাড় দেওয়া হয়নি।

আলোচিত সড়ক পরিবহন আইনের বাস্তবায়ন : দুই বছর আগে নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে দেশের মানুষের প্রত্যাশা ছিল একটি যুগোপযোগী সড়ক আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন। এরপর পরিবহন শ্রমিকদের আন্দোলনসহ নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে আইনটি সংসদে পাস হলেও বাস্তবায়ন বিলম্বিত হচ্ছিল। শত প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে সে কঠোর আইন বিদায়ী বছরে বাস্তবায়ন শুরু করা হয়েছে। এই আইনের পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে পারলে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসার পাশাশি সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যাও কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।

হোলি আর্টিজানের ঘটনায় সাত জঙ্গির ফাঁসির আদেশ : জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনকে অগ্রাধিকার দেওয়াও ছিল একটি নির্বাচনী অঙ্গীকার। সে অঙ্গীকার রক্ষায় রাজধানীর গুলশানের হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় বর্বরোচিত জঙ্গি হামলা মামলায় সাতজনকে গত বছরের ২৭ নভেম্বর মৃত্যুদন্ড দেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে গুলশানের হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলা চালিয়ে বিদেশি নাগরিকসহ ২০ জনকে হত্যা করে জঙ্গিরা। তাদের গুলিতে দুই পুলিশ কর্মকর্তাও নিহত হন। পরে অভিযানে পাঁচ জঙ্গি নিহত হন।

নুসরাত হত্যায় সব আসামির ফাঁসির আদেশ : আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে ২৪ অক্টোবর ফেনীর সোনাগাজীর আলোচিত মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফি হত্যা মামলার রায়ে অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাসহ ১৬ জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। ২৭ মার্চ সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলা নিজ কক্ষে ডেকে নিয়ে নুসরাতের শ্লীলতাহানি করেন। এর প্রতিবাদ করলে পরে অধ্যক্ষের নির্দেশে নিজের সহপাঠীরা তাকে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে হত্যা করে।

এ ছাড়া ক্ষয়িষ্ণু ব্যাংক খাতের অনিয়ম বন্ধে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৩ নভেম্বর ব্যাংক খাতের ঋণ অনুমোদন ও আদায়ে দুর্বলতা খুঁজে বের করে এর প্রতিকারে সুপারিশ করার জন্য ৯ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট।

দারিদ্র্য বিমোচনে এতগুলো সুষম উন্নয়ন স্বপ্নই রয়ে গেল : নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দেশের দারিদ্র্য বিমোচনে গত এক বছরে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাও চলমান রয়েছে। তবে ইশতেহার অনুযায়ী সুষম উন্নয়নের মাধ্যমে সমতাভিত্তিক সমাজ গঠনের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সরকার, তা বাস্তবায়নে বারবার হোঁচট খেয়েছে গত বছর। বিদায়ী বছরে যতটা না অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে, এর চেয়ে বেশি বেড়েছে আয়বৈষম্য। সেই সঙ্গে দেশের কোনো কোনো অঞ্চলে বেড়েছে দারিদ্র্যের হারও।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আ.লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আ.লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের
গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ
রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়
মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ
বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ
সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের
ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা
নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু
ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার, বিএনপি নেত্রীর প্রতিবাদ
দলকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার, বিএনপি নেত্রীর প্রতিবাদ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নটিংহ্যাম ফরেস্টের নতুন কোচ শন ডাইচ, প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবেন পোর্তোর
নটিংহ্যাম ফরেস্টের নতুন কোচ শন ডাইচ, প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবেন পোর্তোর

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার
ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে পাওনা টাকা চাওয়ায় নারীকে হত্যা
শেরপুরে পাওনা টাকা চাওয়ায় নারীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামার করে স্বাবলম্বী শৈলকুপার খুশি খাতুন
খামার করে স্বাবলম্বী শৈলকুপার খুশি খাতুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পাঠাও চালকের ওপর হামলা, টাকা-মোবাইল ছিনতাই
রাজধানীতে পাঠাও চালকের ওপর হামলা, টাকা-মোবাইল ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা
কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন