শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

মাটিতে শুয়ে গেছে শেয়ারবাজার

রাস্তায় বিনিয়োগকারীরা, বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে পদক্ষেপ নেওয়া হবে, চার ব্যাংককে বিনিয়োগের নির্দেশ, বন্ড ছাড়তে চায় ঢাকা চেম্বার
আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
মাটিতে শুয়ে গেছে শেয়ারবাজার

দেশের শেয়ারবাজার এখন মাটিতে শুয়ে পড়েছে। প্রতিদিনই শেয়ারের দর নামছে। কেউ কোনো দিশা দিতে পারছেন না। পুরোপুরি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে কর্তৃপক্ষ উদাসীন। ফলে ভয়াবহ অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে শেয়ারবাজার। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক ৮৭ কমে ৪ হাজার ৩৬ পয়েন্টে নেমেছে। ২০১৩ সালে চালু করা সূচকটির ভিত্তি পয়েন্টের নিচে অবস্থান করছে। চলতি সপ্তাহের তিন দিনের লেনদেনে সূচক কমেছে ১৮৬ পয়েন্ট। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ২৭৪ পয়েন্ট। বাজারের এই  চরম দৈন্যদশায় আতঙ্কিত ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা মতিঝিলে ডিএসইর সামনের সড়কে বিক্ষোভ করেছে। এদিকে বাজারের তারল্য সংকট কাটাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে বিনিয়োগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  শেয়ারবাজারের সংকট নিরসনে ২০ জানুয়ারি স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। রাজধানীর দিলকুশায় ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) কার্যালয়ে এ বৈঠক হবে। এর আগে ২ জানুয়ারি ডিএসইর পরিচালন পর্ষদের সঙ্গে বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী। ওই বৈঠকের পরও কোনো উন্নতি দেখা যায়নি শেয়ারবাজারে।

বাজারে দেখা গেছে, বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা ও ক্রেতা সংকটে ধারাবাহিক দরপতন চলছে। চলতি বছরের আট দিনে ডিএসই প্রধান সূচক কমেছে ৪০০ পয়েন্টের বেশি। আগের সপ্তাহের পাঁচ দিনে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক কমে ২৬১ পয়েন্ট। এর মধ্যে মঙ্গলবার কমেছে ৮৭ পয়েন্ট। সপ্তাহের তৃতীয় দিনের লেনদেন শুরু পতন দিয়ে। একপর্যায়ে সূচক ১০৩ পয়েন্ট পর্যন্ত কমে যায়, লেনদেন শেষে ৮৭ পয়েন্ট কমে স্থির হয় ৪ হাজার ৩৬ পয়েন্টে। এই বড় পতনের প্রতিবাদে লেনদেন শেষ হওয়ার আগেই রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ শুরু করেন বিনিয়োগকারীরা। বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এ বিক্ষোভ হয়। বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যানের পদত্যাগসহ কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানান। তারা দরপতনের জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংককে দায়ী করেন।

শেয়ারের ক্রেতা সংকটে বাজারে দেখা দিয়েছে লেনদেন খরা। গত বছরের ৫ ডিসেম্বরের পর ডিএসইর লেনদেন আর ৪০০ কোটি টাকার ঘর স্পর্শ করতে পারেনি। বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকার ঘরে আটকে রয়েছে। সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ২৬২ কোটি ৮১ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ২৮৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। বাজার লেনদেন শেষে দেখা গেছে, হাতবদল হওয়া বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। লেনদেনকৃত ৩৫৫টি কো¤পানির মধ্যে ২৯৩টির শেয়ার দর কমে যায়। দাম বেড়েছে মাত্র ৩২টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩০টি কোম্পানির শেয়ার। সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৭৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ২৯৫ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৪৪ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২১টির, কমেছে ২০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির।

ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক হিসেবে ডিএসইএক্স ৪ হাজার ৫৫ ভিত্তি পয়েন্ট হিসেবে চালু করা হয় ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি। শুরুর অবস্থান থেকে সূচকটি এখন ১৯ পয়েন্ট কম রয়েছে। প্রধান মূল্য সূচকের থেকেও করুণ দশা বিরাজ করছে ডিএসইর অপর সূচকগুলোর। ব্লু চিপস হিসেবে বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ এক হাজার ৪৬০ পয়েন্ট নিয়ে ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি চালু হওয়া সূচকটি এখন এক হাজার ৩৬১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। মঙ্গলবার এ সূচকটি কমেছে ২৬ পয়েন্ট। ডিএসইর আরেক সূচক ডিএসই ইসলামী শরিয়াহ্ভিত্তিক পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে ২০১৪ সালের ২০ জানুয়ারি এ সূচকটি যাত্রা শুরু করে। শুরুতে এ সূচকটি ছিল ৯৪১ পয়েন্টে। সর্বশেষ লেনদেন শেষে সূচকটি ২২ পয়েন্ট কমে ৯০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। চলতি বছরের প্রথম দিন ১ জানুয়ারি থেকে অফিসিয়ালি ডিএসইর ওয়েবসাইটে সূচকটি উন্মুক্ত করা হয়। ৪০টি কোম্পানি নিয়ে শুরু হওয়া সূচকটির ভিত্তি ভ্যালু ধরা হয় ১০০০ পয়েন্ট। তবে এখন সূচকটি ৮১১ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সবকটি মূল্য সূচকের এমন উল্টো যাত্রায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক বেড়েই চলেছে। অনেক বিনিয়োগকারী ধারণ করা শেয়ারের দাম কমিয়েও বিক্রি করতে পারছেন না। এতে দিন যত যাচ্ছে শেয়ারের দাম তত কমছে, আর ভারী হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের লোকসানের পাল্লা।

বাজারের করুণ পরিস্থিতি কেউ কোনো দিশা দিতে পারছেন না। কয়েক দিন ধরে ভয়াবহ পতনের প্রতিকারে কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ (বিএসইসি) ও ডিএসইর কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় এখন বাজারের বেহাল অবস্থা চরমে। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীসহ বৃহৎ ও বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সবাই শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন। এদিকে ডিএসইতে এমডি নিয়োগ কেন্দ্র করে পরিচালকদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এই দ্বন্দ্বের জের ধরে বাজার আরও বেশি অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। বাজারের এই পরিণতির মধ্যে গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) নেতৃবৃন্দ। বৈঠক শেষে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব আসাদুল ইসলাম জানিয়েছেন, শেয়ারবাজারের তারল্য সংকট নিরসনে সরকারি চার ব্যাংককে বিনিয়োগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে উৎসাহিত করার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে করণীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান করা হয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন শেয়ারবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে পদক্ষেপ নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) একটি প্রতিনিধি দল গভর্নর ফজলে কবীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় ব্যাংক ও আর্থিক খাতের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এর মধ্যে সিঙ্গেল ডিজিটের সুদহার বাস্তবায়ন, খেলাপি ঋণ, ব্যবসা সহজীকরণ, বর্তমান শেয়ারবাজারের পরিস্থিতি এবং এক্সচেঞ্জ রেট নিয়ে আলোচনা হয়। তবে শেয়ারবাজারের বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন গভর্নর। শেয়ারবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতায় এ পর্যন্ত যেসব প্রস্তাব পাওয়া গেছে তার মধ্যে সর্বোত্তম প্রস্তাব বাস্তবায়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সব ধরনের সহায়তা করবে।

এদিকে শেয়ারবাজারে ভয়াবহ দরপতনের যুক্তিসঙ্গত কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না বিশ্লেষকরা। পতনের প্রবণতা দেখে অনেকেই বিস্মিত। তবে তারা মনে করছেন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা সংকট আর সুশাসনের অভাবে শেয়ারবাজারে এ দুরবস্থা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, বাজারের ওপর অবিশ্বাস সৃষ্টি হয়েছে। বিনিয়োগকারীরা এত ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন যে, তারা আর কোনো ভরসা পাচ্ছেন না। এটা অশনিসংকেত।

পুঁজিবাজারে বন্ড ছাড়তে চায় ঢাকা চেম্বার : শিল্পখাতে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন নিশ্চিত করতে বিকল্প উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারে বন্ড প্রবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছে দেশের প্রাচীন বাণিজ্য সংগঠন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি- ডিসিসিআই। সংগঠনটি বলেছে- কাক্সিক্ষত মাত্রায় বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ছে না। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহের হার নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এর অন্যতম প্রধান কারণ হলো- ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদহার। এক্ষেত্রে ব্যাংকিং ব্যবস্থার ওপর সরকারের ঋণ গ্রহণের নির্ভরতা কমিয়ে অবকাঠামো উন্নয়নের প্রস্তাব দিয়েছে ডিসিসিআই।

গতকাল মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এই প্রস্তাব দেন ডিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদ। এ সময় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং রিফর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা এস কে সুর চৌধুরী, ডিসিসিআই পরিচালক আন্দালিব হাসান, আরমান হক, নূহের লতিফ খান ও ওয়াকার আহমেদ চৌধুরী। উপস্থিত ছিলেন- ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি এন কে এ মবিন, পরিচালক দীন মোহাম্মদ, এনামুল হক পাটোয়ারী প্রমুখ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন, দেশে একটি সেকেন্ডারি বন্ড মার্কেট চালু একান্ত জরুরি। গভর্নর বলেন, ইচ্ছাকৃত ও অনিচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপি চিহ্নিতকরণে আইনে সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা রয়েছে। তবে কোনো উদ্যোক্তা যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি, গ্যাস সংযোগ অথবা ব্যাংক ঋণ প্রভৃতি সেবা না পেয়ে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যর্থ হন, সেটি বিশেষ বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু সত্যিকারের ঋণ খেলাপি চিহ্নিতকরণে ব্যাংকসমূহের যত্নবান হওয়া আবশ্যক। তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘রপ্তানি উন্নয়ন ফান্ড (ইডিএফ)-এর যথাযথ ব্যবহারের জন্য ব্যবসায়ীদের আহ্বান জানান।    

ডিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ স্থবিরতা কাটাতে ব্যবসা-সহায়ক পরিবেশ উন্নয়নের পাশাপাশি ব্যাংক ঋণের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে কমিয়ে আনতে হবে। খেলাপি ঋণ কমাতে ইচ্ছাকৃত ও অনিচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপি চিহ্নিতকরণে একটি সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি বের করতে হবে। তিনি বলেন, এসএমই খাতের উদ্যোক্তাদের রপ্তানি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং ঋণ প্রাপ্তির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে হবে। তার মতে, মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এক্ষেত্রে টাকার অবমূল্যায়নের চেয়ে সম্ভাবনাময় রপ্তানিমুখী খাতসমূহের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে নগদ প্রণোদনা প্রদান করা দরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল
বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সমবায় শিল্প বণিক সমিতির চেয়ারম্যানের ৪ বছরের কারাদণ্ড
বগুড়ায় সমবায় শিল্প বণিক সমিতির চেয়ারম্যানের ৪ বছরের কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটা বড় কাজ করতে যাচ্ছি, অনেক বেশি এক্সাইটেড: তানজিন তিশা
একটা বড় কাজ করতে যাচ্ছি, অনেক বেশি এক্সাইটেড: তানজিন তিশা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় উদ্ধার হওয়া ৩৯ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় উদ্ধার হওয়া ৩৯ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন টিকিট কালোবাজারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন টিকিট কালোবাজারি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, নিজাম হাজারীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, নিজাম হাজারীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনশক্তি পাঠানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ-জাপান ১৩ সমঝোতা
জনশক্তি পাঠানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ-জাপান ১৩ সমঝোতা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের সবচেয়ে উঁচুতে জাতীয় পতাকা উড়ছে বাংলাবান্ধায়
দেশের সবচেয়ে উঁচুতে জাতীয় পতাকা উড়ছে বাংলাবান্ধায়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেপ্তার ২
আশুগঞ্জে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেপ্তার ২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাবি শিক্ষক মোনামির মামলা তদন্তের নির্দেশ
৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাবি শিক্ষক মোনামির মামলা তদন্তের নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে বীরগঞ্জ-কাহারোলে ব্যাপক সংবর্ধনা
বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে বীরগঞ্জ-কাহারোলে ব্যাপক সংবর্ধনা

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাঠে হার্ট অ্যাটাকে কোচের মৃত্যু
মাঠে হার্ট অ্যাটাকে কোচের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ইজিবাইক চুরির অভিযোগ নারী কারাগারে
গাইবান্ধায় ইজিবাইক চুরির অভিযোগ নারী কারাগারে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা ঘোষণায় নির্বাচনী উচ্ছাসে উত্তাল দিনাজপুর
খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা ঘোষণায় নির্বাচনী উচ্ছাসে উত্তাল দিনাজপুর

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জন্মদিনে শাহরুখের হাতে নতুন ঘড়ি, উপহার দিলেন কে?
জন্মদিনে শাহরুখের হাতে নতুন ঘড়ি, উপহার দিলেন কে?

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরেণ্য চিত্রশিল্পী মতলুব আলী মারা গেছেন
বরেণ্য চিত্রশিল্পী মতলুব আলী মারা গেছেন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুব সমাজের সহায়তায় ভিক্ষা ছাড়লো পা হারানো ব্যক্তি
যুব সমাজের সহায়তায় ভিক্ষা ছাড়লো পা হারানো ব্যক্তি

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেবাচিমে নতুন কেবিন ব্লক ও ফোয়ারা উদ্বোধন
শেবাচিমে নতুন কেবিন ব্লক ও ফোয়ারা উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে রপ্তানি, অক্টোবরেই কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ
ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে রপ্তানি, অক্টোবরেই কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যে কারণে নাচোলের ইউএনও’র ডিএনএ টেস্ট করাবে দুদক
যে কারণে নাচোলের ইউএনও’র ডিএনএ টেস্ট করাবে দুদক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুয়াকাটায় রাস পূজা উদযাপনে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন
কুয়াকাটায় রাস পূজা উদযাপনে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন রামগঞ্জ উপজেলা
জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন রামগঞ্জ উপজেলা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
বাগেরহাটে গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
নবীনগরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল ভবন নির্মাণে ৭০ ফুটের পরিবর্তে ৩০ ফুট পাইলিং, দুদকের হানা
স্কুল ভবন নির্মাণে ৭০ ফুটের পরিবর্তে ৩০ ফুট পাইলিং, দুদকের হানা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম