শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

উৎসব শঙ্কা উত্তেজনার ভোট

দুই সিটিতে ইভিএম ২৮ হাজার ৮৮৭, ইভিএমের ত্রুটিবিচ্যুতি দেখতে প্রতি কেন্দ্রে দুজন সেনা সদস্য, মোট ভোটার ৫৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৬৭, ভোট কেন্দ্র ২ হাজার ৪৬৮, সব কেন্দ্র থাকবে সিসি টিভির আওতায়, বিদেশি কূটনীতিকদের সতর্ক পর্যবেক্ষণ
মাহমুদ আজহার, গোলাম রাব্বানী ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসব শঙ্কা উত্তেজনার ভোট

উৎসব, শঙ্কা ও উত্তেজনার মধ্যে আজ ঢাকার দুই সিটি-  উত্তর ও দক্ষিণে মেয়র ও কাউন্সিলর নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হচ্ছে। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট নেওয়া হবে। এবার পুরো ভোট হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএমে। অর্থাৎ এবারেই প্রথম  কাগজের ভাঁজের পরিবর্তে বোতাম টিপেই নির্বাচিত করা হবে ঢাকার দুই নগর পিতা। সবার দৃষ্টি এখন রাজধানীর দিকে। গত ২২ ডিসেম্বর তফসিলের পর থেকেই দুই সিটি ভোটের আমেজে উত্তাল ঢাকা। এর মধ্যে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা রাজধানীর অলিগলিতে ঘাম ঝরানো প্রচার চালিয়েছেন। ২০১৪ সালের পর এই প্রথম ভোটের রাজনীতিতে সরগরম পরিস্থিতি। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের পাশাপাশি রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ প্রায়  সব রাজনৈতিক দলই ভোটের মাঠে। এই প্রথম ঢাকায় নৌকা-ধানের শীষসহ দলীয় প্রতীক নিয়ে মেয়র

নির্বাচন হচ্ছে। নৌকা-ধানের শীষের প্রার্থীদের তুমুল লড়াইয়ের সম্ভাবনা। সুষ্ঠু ভোট গ্রহণে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অর্ধলাখ সদস্য।

এবারই প্রথম সব কেন্দ্র থাকবে সিসিটিভির আওতায়। ইভিএমের ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখভালে প্রতিটি কেন্দ্রে দুজন করে পোশাকধারী সেনাসদস্য থাকবেন। দুই সিটি ভোট সতর্ক পর্যবেক্ষণ করবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিদেশি কূটনীতিকরা। কয়েকটি প্রভাবশালী দেশের ৬৭ জন পর্যবেক্ষক ভোটের মাঠ পর্যবেক্ষণ করবেন। এবার দুই সিটিতে ১৩ জন মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত (নারী) কাউন্সিলরসহ মোট ৭৪৯ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

রাজধানীর উত্তরে ছয় মেয়র প্রার্থী হলেন-  আওয়ামী লীগের আতিকুল ইসলাম (নৌকা), বিএনপির তাবিথ আউয়াল (ধানের শীষ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবির আহাম্মদ সাজেদুল হক রুবেল (কাস্তে), প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল-পিডিপির শাহীন খান (বাঘ), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শেখ মো. ফজলে বারী মাসউদ (হাতপাখা) ও ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি-এনপিপির আনিসুর রহমান দেওয়ান (আম)। এর মধ্যে নৌকার আতিকুল ইসলামের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের তাবিথ আউয়াল।

দক্ষিণের সাত মেয়র প্রার্থী হলেন-  আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস (নৌকা), বিএনপির ইশরাক হোসেন (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টির হাজী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন মিলন (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলনের আবদুর রহমান (হাতপাখা), ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি-এনপিপির বাহরানে সুলতান বাহার (আম), বাংলাদেশ কংগ্রেসের আকতার-উজ্জামান ওরফে আয়াতুল্লাহ (ডাব) ও গণফ্রন্টের আবদুস সামাদ সুজন (মাছ)। এখানে নৌকার ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন।

নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দুই সিটিতে মোট ভোটার ৫৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৬৭। উত্তরে ভোটার ৩০ লাখ ১০ হাজার ২৭৩ জন। মেয়র প্রার্থী ছয়জন, ৫৪ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ২৫১ আর ১৮ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে প্রার্থী ৭৭ জন। কেন্দ্র ১ হাজার ৩১৮টি। ভোটকক্ষ ৭ হাজার ৮৪৬টি। দক্ষিণে ভোটার ২৪ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৪ জন। মেয়র প্রার্থী সাতজন, ৭৫ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ৩২৬ ও ২৫ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে প্রার্থী ৮২ জন। কেন্দ্র ১ হাজার ১৫০টি। ভোটকক্ষ ৬ হাজার ৫৮৮টি। দুই সিটিতে ইভিএমের সংখ্যা ২৮ হাজার ৮৮৭। উত্তর সিটিতে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য থাকবেন ২ হাজার ৬৩৬ আর দক্ষিণে ২ হাজার ৩০০ জন। তারা ইভিএম নিয়ে কারিগরি সহায়তা দেবেন। দুই সিটিতে মোট কর্মকর্তা থাকবেন ৪৫ হাজার ৭৭০ জন।

ঢাকার দুই সিটির ভোটারদের নির্ভয়ে কেন্দ্রে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। তিনি বলেন, ‘আপনারা আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করুন। নির্বাচন কমিশন সব ধরনের সহযোগিতা করবে।’ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এবার ইভিএমে ভোট গ্রহণই নির্বাচন কমিশনের বড় চ্যালেঞ্জ ও অগ্নিপরীক্ষা। সর্বশেষ ১৩ জানুয়ারি চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপনির্বাচনে সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোট হয়। এতে ভোট পড়ে মাত্র ২২.৯৪%। এ নিয়েও ভাবনার শেষ নেই ইসির। রাজধানীতে ভোটারদের উপস্থিতি কমতে পারে বলে শঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া প্রধান দুই দলে কাউন্সিলর পদে বেশকিছু বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। ওইসব ওয়ার্ডের অধিকাংশই ঝুঁকিপূর্ণ। সব মিলিয়ে ভোট পড়ার গতি কেমন হবে তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।

দুই সিটিতে ২৮ হাজার ৮৭৮টি ইভিএম সেট প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সেগুলো (ইভিএম) পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এরই মধ্যে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। ইভিএমের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য ভোট হবে বলে আমরা আশাবাদী। প্রতি কেন্দ্রে দুজন করে ৫ হাজার ১৫ জন সেনা, নৌ, বিমান ও কোস্টগার্ডের সদস্য মোতায়েন থাকবেন। তারা টেকনিক্যাল কাজ দেখবেন। তবে আইনশৃঙ্খলার কোনো কাজে অংশ নেবেন না।’

আওয়ামী লীগসূত্র জানান, দুই সিটিতে জয় নিয়েই ঘরে ফিরতে চায় আওয়ামী লীগ। তবে দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুষ্ঠু ভোট গ্রহণে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর আগমুহূর্তে কোনো বিতর্কে যেতে চান না তিনি। কারণ, তিনি মনে করেন, এ ভোটে ক্ষমতার পালাবদলও হবে না। সবার কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেওয়াই সরকারের লক্ষ্য। তবে দলের নেতা-কর্মীদের মাঠে থেকে ভোটারদের কেন্দ্রে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগে নীতিনির্ধারকদের পক্ষ থেকে। আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, ‘ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ হবে। জনগণ উৎসবমুখর পরিবেশে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারবেন। বিএনপি যতই চেষ্টা করুক, যতই ষড়যন্ত্র করুক না কেন, সারা দেশ থেকে তাদের যতই সন্ত্রাসী ও পেটোয়া বাহিনী আসুক না কেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থান আছে।’

অন্যদিকে বিএনপি চিন্তায় ইভিএম ও কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট উপস্থিতি নিয়ে। এ নিয়ে দলের নীতিনির্ধারকরা কিছুটা শঙ্কায় রয়েছেন। তবে দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, মোটামুটি সুষ্ঠু ভোট হলে বিএনপির দুই মেয়র ও বিপুলসংখ্যক কাউন্সিলর প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত। এজন্য দলটি দুই স্তরের পোলিং এজেন্ট রেখেছে। পাশাপাশি দলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের সকাল সকাল কেন্দ্রে চলে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে। দলটি মনে করছে, কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে পারলে কারচুপির সম্ভাবনা কম। বিএনপি ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত মাঠে থাকবে বলেও দলের নীতিনির্ধারকরা জানিয়েছেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সুষ্ঠু ভোট হলে বিএনপির দুই মেয়র ও দল সমর্থিত অধিকাংশ কাউন্সিলরই জয়ী হবেন। তবে ভোট সুষ্ঠু হবে কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে। কেন্দ্র পাহারা দেওয়ার কথা বলে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের উপস্থিত করছে। ভোটারদের বলব, আপনারা নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করুন।’

ইসি প্রস্তুত : দুই সিটি নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। গতকাল কড়া নিরাপত্তায় ভোটের সরঞ্জাম কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের কাছে ভোটের ৪৩ ধরনের সরঞ্জাম বিতরণ করেছেন। এ সময় সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরও প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা গেছে। আটটি করে মোট ১৬টি ভেন্যু থেকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২ হাজার ৪৬৮টি কেন্দ্রের ভোটের সরঞ্জাম বিতরণ করা হচ্ছে। কর্মকর্তারা জানান, ইভিএম মেশিন, ইভিএম ফিঙ্গার মেশিন ফরম, ছবিসহ ভোটার তালিকা, অমোচনীয় কালির কলম, বিশেষ খাম; ভোটদান প্রক্রিয়ার পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুনসহ ৪৩ ধরনের ভোটের সরঞ্জাম বিতরণ করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন সংস্থা ২ হাজার ৪৬৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ১ হাজার ৫৯৭টিকেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

যান চলাচল বন্ধ : ঢাকার দুই সিটি ভোট সামনে রেখে ভোটের দিন লঞ্চ ও ইঞ্জিনচালিত নৌযান চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও আন্তজেলা লঞ্চ চলতে কোনো বাধা নেই। ইসি জানিয়েছে, গতকাল দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে আজ ১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাস, বেবিট্যাক্সি/অটোরিকশা, ট্যাক্সিক্যাব, মাইক্রোবাস, জিপ, পিকআপ, কার, ট্রাক, টেম্পো, অন্যান্য যন্ত্রচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে ৩০ জানুয়ারি দিবাগত রাত ১২টা থেকে। এ নিষেধাজ্ঞা চলবে ২ ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টা পর্যন্ত। তবে মোটরসাইকল ও বিভিন্ন যানবাহনে নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাদের এজেন্ট, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য। এ ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষকদের পরিচয়পত্র থাকতে হবে। এ ছাড়া নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং জরুরি কাজে বিশেষ করে অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক ও টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

১০৫ এসএমএসে মিলবে ভোটার নম্বর-ভোট কেন্দ্র : দুই সিটি ভোটে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিয়ে ভোট কেন্দ্র ও ভোটার তালিকার ক্রমিক নম্বরসহ যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে। এজন্য ভোটারদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরটি লিখে ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিতে হবে। চঈ লিখে স্পেস এনআইডি নম্বর (স্মার্ট কার্ডের ১০ ডিজিট অথবা জাতীয় পরিচয়পত্রের ১৭ ডিজিট) লিখে ১০৫ নম্বরে এসএমএম পাঠালেই ফিরতি এসএমএসে নাম, ভোট কেন্দ্র, ভোটার নম্বর ও ক্রমিক জানা যাবে। কারও ১৩ ডিজিটের এনআইডি নম্বর থাকলে শুরুতে জন্মসাল যোগ করে ১৭ ডিজিট করে এসএমএস করতে হবে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) প্রকল্পের অপারেশন প্ল্যানিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন অফিসার ইনচার্জ স্কোয়ার্ডন লিডার কাজী আশিকুজ্জামান বলেন, ‘মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে চঈ স্পেস ঘওউ হঁসনবৎ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ভোট কেন্দ্রের নাম ও ভোটার নম্বর চলে আসবে ভোটারের।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা