শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

উৎসব শঙ্কা উত্তেজনার ভোট

দুই সিটিতে ইভিএম ২৮ হাজার ৮৮৭, ইভিএমের ত্রুটিবিচ্যুতি দেখতে প্রতি কেন্দ্রে দুজন সেনা সদস্য, মোট ভোটার ৫৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৬৭, ভোট কেন্দ্র ২ হাজার ৪৬৮, সব কেন্দ্র থাকবে সিসি টিভির আওতায়, বিদেশি কূটনীতিকদের সতর্ক পর্যবেক্ষণ
মাহমুদ আজহার, গোলাম রাব্বানী ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসব শঙ্কা উত্তেজনার ভোট

উৎসব, শঙ্কা ও উত্তেজনার মধ্যে আজ ঢাকার দুই সিটি-  উত্তর ও দক্ষিণে মেয়র ও কাউন্সিলর নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হচ্ছে। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট নেওয়া হবে। এবার পুরো ভোট হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএমে। অর্থাৎ এবারেই প্রথম  কাগজের ভাঁজের পরিবর্তে বোতাম টিপেই নির্বাচিত করা হবে ঢাকার দুই নগর পিতা। সবার দৃষ্টি এখন রাজধানীর দিকে। গত ২২ ডিসেম্বর তফসিলের পর থেকেই দুই সিটি ভোটের আমেজে উত্তাল ঢাকা। এর মধ্যে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা রাজধানীর অলিগলিতে ঘাম ঝরানো প্রচার চালিয়েছেন। ২০১৪ সালের পর এই প্রথম ভোটের রাজনীতিতে সরগরম পরিস্থিতি। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের পাশাপাশি রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ প্রায়  সব রাজনৈতিক দলই ভোটের মাঠে। এই প্রথম ঢাকায় নৌকা-ধানের শীষসহ দলীয় প্রতীক নিয়ে মেয়র

নির্বাচন হচ্ছে। নৌকা-ধানের শীষের প্রার্থীদের তুমুল লড়াইয়ের সম্ভাবনা। সুষ্ঠু ভোট গ্রহণে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অর্ধলাখ সদস্য।

এবারই প্রথম সব কেন্দ্র থাকবে সিসিটিভির আওতায়। ইভিএমের ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখভালে প্রতিটি কেন্দ্রে দুজন করে পোশাকধারী সেনাসদস্য থাকবেন। দুই সিটি ভোট সতর্ক পর্যবেক্ষণ করবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিদেশি কূটনীতিকরা। কয়েকটি প্রভাবশালী দেশের ৬৭ জন পর্যবেক্ষক ভোটের মাঠ পর্যবেক্ষণ করবেন। এবার দুই সিটিতে ১৩ জন মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত (নারী) কাউন্সিলরসহ মোট ৭৪৯ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

রাজধানীর উত্তরে ছয় মেয়র প্রার্থী হলেন-  আওয়ামী লীগের আতিকুল ইসলাম (নৌকা), বিএনপির তাবিথ আউয়াল (ধানের শীষ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবির আহাম্মদ সাজেদুল হক রুবেল (কাস্তে), প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল-পিডিপির শাহীন খান (বাঘ), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শেখ মো. ফজলে বারী মাসউদ (হাতপাখা) ও ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি-এনপিপির আনিসুর রহমান দেওয়ান (আম)। এর মধ্যে নৌকার আতিকুল ইসলামের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের তাবিথ আউয়াল।

দক্ষিণের সাত মেয়র প্রার্থী হলেন-  আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস (নৌকা), বিএনপির ইশরাক হোসেন (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টির হাজী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন মিলন (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলনের আবদুর রহমান (হাতপাখা), ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি-এনপিপির বাহরানে সুলতান বাহার (আম), বাংলাদেশ কংগ্রেসের আকতার-উজ্জামান ওরফে আয়াতুল্লাহ (ডাব) ও গণফ্রন্টের আবদুস সামাদ সুজন (মাছ)। এখানে নৌকার ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন।

নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দুই সিটিতে মোট ভোটার ৫৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৬৭। উত্তরে ভোটার ৩০ লাখ ১০ হাজার ২৭৩ জন। মেয়র প্রার্থী ছয়জন, ৫৪ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ২৫১ আর ১৮ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে প্রার্থী ৭৭ জন। কেন্দ্র ১ হাজার ৩১৮টি। ভোটকক্ষ ৭ হাজার ৮৪৬টি। দক্ষিণে ভোটার ২৪ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৪ জন। মেয়র প্রার্থী সাতজন, ৭৫ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ৩২৬ ও ২৫ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে প্রার্থী ৮২ জন। কেন্দ্র ১ হাজার ১৫০টি। ভোটকক্ষ ৬ হাজার ৫৮৮টি। দুই সিটিতে ইভিএমের সংখ্যা ২৮ হাজার ৮৮৭। উত্তর সিটিতে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য থাকবেন ২ হাজার ৬৩৬ আর দক্ষিণে ২ হাজার ৩০০ জন। তারা ইভিএম নিয়ে কারিগরি সহায়তা দেবেন। দুই সিটিতে মোট কর্মকর্তা থাকবেন ৪৫ হাজার ৭৭০ জন।

ঢাকার দুই সিটির ভোটারদের নির্ভয়ে কেন্দ্রে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। তিনি বলেন, ‘আপনারা আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করুন। নির্বাচন কমিশন সব ধরনের সহযোগিতা করবে।’ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এবার ইভিএমে ভোট গ্রহণই নির্বাচন কমিশনের বড় চ্যালেঞ্জ ও অগ্নিপরীক্ষা। সর্বশেষ ১৩ জানুয়ারি চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপনির্বাচনে সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোট হয়। এতে ভোট পড়ে মাত্র ২২.৯৪%। এ নিয়েও ভাবনার শেষ নেই ইসির। রাজধানীতে ভোটারদের উপস্থিতি কমতে পারে বলে শঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া প্রধান দুই দলে কাউন্সিলর পদে বেশকিছু বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। ওইসব ওয়ার্ডের অধিকাংশই ঝুঁকিপূর্ণ। সব মিলিয়ে ভোট পড়ার গতি কেমন হবে তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।

দুই সিটিতে ২৮ হাজার ৮৭৮টি ইভিএম সেট প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সেগুলো (ইভিএম) পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এরই মধ্যে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। ইভিএমের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য ভোট হবে বলে আমরা আশাবাদী। প্রতি কেন্দ্রে দুজন করে ৫ হাজার ১৫ জন সেনা, নৌ, বিমান ও কোস্টগার্ডের সদস্য মোতায়েন থাকবেন। তারা টেকনিক্যাল কাজ দেখবেন। তবে আইনশৃঙ্খলার কোনো কাজে অংশ নেবেন না।’

আওয়ামী লীগসূত্র জানান, দুই সিটিতে জয় নিয়েই ঘরে ফিরতে চায় আওয়ামী লীগ। তবে দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুষ্ঠু ভোট গ্রহণে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর আগমুহূর্তে কোনো বিতর্কে যেতে চান না তিনি। কারণ, তিনি মনে করেন, এ ভোটে ক্ষমতার পালাবদলও হবে না। সবার কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেওয়াই সরকারের লক্ষ্য। তবে দলের নেতা-কর্মীদের মাঠে থেকে ভোটারদের কেন্দ্রে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগে নীতিনির্ধারকদের পক্ষ থেকে। আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, ‘ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ হবে। জনগণ উৎসবমুখর পরিবেশে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারবেন। বিএনপি যতই চেষ্টা করুক, যতই ষড়যন্ত্র করুক না কেন, সারা দেশ থেকে তাদের যতই সন্ত্রাসী ও পেটোয়া বাহিনী আসুক না কেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থান আছে।’

অন্যদিকে বিএনপি চিন্তায় ইভিএম ও কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট উপস্থিতি নিয়ে। এ নিয়ে দলের নীতিনির্ধারকরা কিছুটা শঙ্কায় রয়েছেন। তবে দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, মোটামুটি সুষ্ঠু ভোট হলে বিএনপির দুই মেয়র ও বিপুলসংখ্যক কাউন্সিলর প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত। এজন্য দলটি দুই স্তরের পোলিং এজেন্ট রেখেছে। পাশাপাশি দলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের সকাল সকাল কেন্দ্রে চলে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে। দলটি মনে করছে, কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে পারলে কারচুপির সম্ভাবনা কম। বিএনপি ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত মাঠে থাকবে বলেও দলের নীতিনির্ধারকরা জানিয়েছেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সুষ্ঠু ভোট হলে বিএনপির দুই মেয়র ও দল সমর্থিত অধিকাংশ কাউন্সিলরই জয়ী হবেন। তবে ভোট সুষ্ঠু হবে কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে। কেন্দ্র পাহারা দেওয়ার কথা বলে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের উপস্থিত করছে। ভোটারদের বলব, আপনারা নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করুন।’

ইসি প্রস্তুত : দুই সিটি নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। গতকাল কড়া নিরাপত্তায় ভোটের সরঞ্জাম কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের কাছে ভোটের ৪৩ ধরনের সরঞ্জাম বিতরণ করেছেন। এ সময় সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরও প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা গেছে। আটটি করে মোট ১৬টি ভেন্যু থেকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২ হাজার ৪৬৮টি কেন্দ্রের ভোটের সরঞ্জাম বিতরণ করা হচ্ছে। কর্মকর্তারা জানান, ইভিএম মেশিন, ইভিএম ফিঙ্গার মেশিন ফরম, ছবিসহ ভোটার তালিকা, অমোচনীয় কালির কলম, বিশেষ খাম; ভোটদান প্রক্রিয়ার পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুনসহ ৪৩ ধরনের ভোটের সরঞ্জাম বিতরণ করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন সংস্থা ২ হাজার ৪৬৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ১ হাজার ৫৯৭টিকেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

যান চলাচল বন্ধ : ঢাকার দুই সিটি ভোট সামনে রেখে ভোটের দিন লঞ্চ ও ইঞ্জিনচালিত নৌযান চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও আন্তজেলা লঞ্চ চলতে কোনো বাধা নেই। ইসি জানিয়েছে, গতকাল দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে আজ ১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাস, বেবিট্যাক্সি/অটোরিকশা, ট্যাক্সিক্যাব, মাইক্রোবাস, জিপ, পিকআপ, কার, ট্রাক, টেম্পো, অন্যান্য যন্ত্রচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে ৩০ জানুয়ারি দিবাগত রাত ১২টা থেকে। এ নিষেধাজ্ঞা চলবে ২ ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টা পর্যন্ত। তবে মোটরসাইকল ও বিভিন্ন যানবাহনে নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাদের এজেন্ট, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য। এ ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষকদের পরিচয়পত্র থাকতে হবে। এ ছাড়া নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং জরুরি কাজে বিশেষ করে অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক ও টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

১০৫ এসএমএসে মিলবে ভোটার নম্বর-ভোট কেন্দ্র : দুই সিটি ভোটে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিয়ে ভোট কেন্দ্র ও ভোটার তালিকার ক্রমিক নম্বরসহ যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে। এজন্য ভোটারদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরটি লিখে ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিতে হবে। চঈ লিখে স্পেস এনআইডি নম্বর (স্মার্ট কার্ডের ১০ ডিজিট অথবা জাতীয় পরিচয়পত্রের ১৭ ডিজিট) লিখে ১০৫ নম্বরে এসএমএম পাঠালেই ফিরতি এসএমএসে নাম, ভোট কেন্দ্র, ভোটার নম্বর ও ক্রমিক জানা যাবে। কারও ১৩ ডিজিটের এনআইডি নম্বর থাকলে শুরুতে জন্মসাল যোগ করে ১৭ ডিজিট করে এসএমএস করতে হবে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) প্রকল্পের অপারেশন প্ল্যানিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন অফিসার ইনচার্জ স্কোয়ার্ডন লিডার কাজী আশিকুজ্জামান বলেন, ‘মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে চঈ স্পেস ঘওউ হঁসনবৎ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ভোট কেন্দ্রের নাম ও ভোটার নম্বর চলে আসবে ভোটারের।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা