শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

উৎসব শঙ্কা উত্তেজনার ভোট

দুই সিটিতে ইভিএম ২৮ হাজার ৮৮৭, ইভিএমের ত্রুটিবিচ্যুতি দেখতে প্রতি কেন্দ্রে দুজন সেনা সদস্য, মোট ভোটার ৫৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৬৭, ভোট কেন্দ্র ২ হাজার ৪৬৮, সব কেন্দ্র থাকবে সিসি টিভির আওতায়, বিদেশি কূটনীতিকদের সতর্ক পর্যবেক্ষণ
মাহমুদ আজহার, গোলাম রাব্বানী ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসব শঙ্কা উত্তেজনার ভোট

উৎসব, শঙ্কা ও উত্তেজনার মধ্যে আজ ঢাকার দুই সিটি-  উত্তর ও দক্ষিণে মেয়র ও কাউন্সিলর নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হচ্ছে। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট নেওয়া হবে। এবার পুরো ভোট হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএমে। অর্থাৎ এবারেই প্রথম  কাগজের ভাঁজের পরিবর্তে বোতাম টিপেই নির্বাচিত করা হবে ঢাকার দুই নগর পিতা। সবার দৃষ্টি এখন রাজধানীর দিকে। গত ২২ ডিসেম্বর তফসিলের পর থেকেই দুই সিটি ভোটের আমেজে উত্তাল ঢাকা। এর মধ্যে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা রাজধানীর অলিগলিতে ঘাম ঝরানো প্রচার চালিয়েছেন। ২০১৪ সালের পর এই প্রথম ভোটের রাজনীতিতে সরগরম পরিস্থিতি। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের পাশাপাশি রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ প্রায়  সব রাজনৈতিক দলই ভোটের মাঠে। এই প্রথম ঢাকায় নৌকা-ধানের শীষসহ দলীয় প্রতীক নিয়ে মেয়র

নির্বাচন হচ্ছে। নৌকা-ধানের শীষের প্রার্থীদের তুমুল লড়াইয়ের সম্ভাবনা। সুষ্ঠু ভোট গ্রহণে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অর্ধলাখ সদস্য।

এবারই প্রথম সব কেন্দ্র থাকবে সিসিটিভির আওতায়। ইভিএমের ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখভালে প্রতিটি কেন্দ্রে দুজন করে পোশাকধারী সেনাসদস্য থাকবেন। দুই সিটি ভোট সতর্ক পর্যবেক্ষণ করবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিদেশি কূটনীতিকরা। কয়েকটি প্রভাবশালী দেশের ৬৭ জন পর্যবেক্ষক ভোটের মাঠ পর্যবেক্ষণ করবেন। এবার দুই সিটিতে ১৩ জন মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত (নারী) কাউন্সিলরসহ মোট ৭৪৯ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

রাজধানীর উত্তরে ছয় মেয়র প্রার্থী হলেন-  আওয়ামী লীগের আতিকুল ইসলাম (নৌকা), বিএনপির তাবিথ আউয়াল (ধানের শীষ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবির আহাম্মদ সাজেদুল হক রুবেল (কাস্তে), প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল-পিডিপির শাহীন খান (বাঘ), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শেখ মো. ফজলে বারী মাসউদ (হাতপাখা) ও ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি-এনপিপির আনিসুর রহমান দেওয়ান (আম)। এর মধ্যে নৌকার আতিকুল ইসলামের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের তাবিথ আউয়াল।

দক্ষিণের সাত মেয়র প্রার্থী হলেন-  আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস (নৌকা), বিএনপির ইশরাক হোসেন (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টির হাজী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন মিলন (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলনের আবদুর রহমান (হাতপাখা), ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি-এনপিপির বাহরানে সুলতান বাহার (আম), বাংলাদেশ কংগ্রেসের আকতার-উজ্জামান ওরফে আয়াতুল্লাহ (ডাব) ও গণফ্রন্টের আবদুস সামাদ সুজন (মাছ)। এখানে নৌকার ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন।

নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দুই সিটিতে মোট ভোটার ৫৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৬৭। উত্তরে ভোটার ৩০ লাখ ১০ হাজার ২৭৩ জন। মেয়র প্রার্থী ছয়জন, ৫৪ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ২৫১ আর ১৮ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে প্রার্থী ৭৭ জন। কেন্দ্র ১ হাজার ৩১৮টি। ভোটকক্ষ ৭ হাজার ৮৪৬টি। দক্ষিণে ভোটার ২৪ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৪ জন। মেয়র প্রার্থী সাতজন, ৭৫ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ৩২৬ ও ২৫ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে প্রার্থী ৮২ জন। কেন্দ্র ১ হাজার ১৫০টি। ভোটকক্ষ ৬ হাজার ৫৮৮টি। দুই সিটিতে ইভিএমের সংখ্যা ২৮ হাজার ৮৮৭। উত্তর সিটিতে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য থাকবেন ২ হাজার ৬৩৬ আর দক্ষিণে ২ হাজার ৩০০ জন। তারা ইভিএম নিয়ে কারিগরি সহায়তা দেবেন। দুই সিটিতে মোট কর্মকর্তা থাকবেন ৪৫ হাজার ৭৭০ জন।

ঢাকার দুই সিটির ভোটারদের নির্ভয়ে কেন্দ্রে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। তিনি বলেন, ‘আপনারা আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করুন। নির্বাচন কমিশন সব ধরনের সহযোগিতা করবে।’ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এবার ইভিএমে ভোট গ্রহণই নির্বাচন কমিশনের বড় চ্যালেঞ্জ ও অগ্নিপরীক্ষা। সর্বশেষ ১৩ জানুয়ারি চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপনির্বাচনে সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোট হয়। এতে ভোট পড়ে মাত্র ২২.৯৪%। এ নিয়েও ভাবনার শেষ নেই ইসির। রাজধানীতে ভোটারদের উপস্থিতি কমতে পারে বলে শঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া প্রধান দুই দলে কাউন্সিলর পদে বেশকিছু বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। ওইসব ওয়ার্ডের অধিকাংশই ঝুঁকিপূর্ণ। সব মিলিয়ে ভোট পড়ার গতি কেমন হবে তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।

দুই সিটিতে ২৮ হাজার ৮৭৮টি ইভিএম সেট প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সেগুলো (ইভিএম) পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এরই মধ্যে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। ইভিএমের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য ভোট হবে বলে আমরা আশাবাদী। প্রতি কেন্দ্রে দুজন করে ৫ হাজার ১৫ জন সেনা, নৌ, বিমান ও কোস্টগার্ডের সদস্য মোতায়েন থাকবেন। তারা টেকনিক্যাল কাজ দেখবেন। তবে আইনশৃঙ্খলার কোনো কাজে অংশ নেবেন না।’

আওয়ামী লীগসূত্র জানান, দুই সিটিতে জয় নিয়েই ঘরে ফিরতে চায় আওয়ামী লীগ। তবে দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুষ্ঠু ভোট গ্রহণে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর আগমুহূর্তে কোনো বিতর্কে যেতে চান না তিনি। কারণ, তিনি মনে করেন, এ ভোটে ক্ষমতার পালাবদলও হবে না। সবার কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেওয়াই সরকারের লক্ষ্য। তবে দলের নেতা-কর্মীদের মাঠে থেকে ভোটারদের কেন্দ্রে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগে নীতিনির্ধারকদের পক্ষ থেকে। আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, ‘ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ হবে। জনগণ উৎসবমুখর পরিবেশে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারবেন। বিএনপি যতই চেষ্টা করুক, যতই ষড়যন্ত্র করুক না কেন, সারা দেশ থেকে তাদের যতই সন্ত্রাসী ও পেটোয়া বাহিনী আসুক না কেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থান আছে।’

অন্যদিকে বিএনপি চিন্তায় ইভিএম ও কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট উপস্থিতি নিয়ে। এ নিয়ে দলের নীতিনির্ধারকরা কিছুটা শঙ্কায় রয়েছেন। তবে দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, মোটামুটি সুষ্ঠু ভোট হলে বিএনপির দুই মেয়র ও বিপুলসংখ্যক কাউন্সিলর প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত। এজন্য দলটি দুই স্তরের পোলিং এজেন্ট রেখেছে। পাশাপাশি দলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের সকাল সকাল কেন্দ্রে চলে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে। দলটি মনে করছে, কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে পারলে কারচুপির সম্ভাবনা কম। বিএনপি ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত মাঠে থাকবে বলেও দলের নীতিনির্ধারকরা জানিয়েছেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সুষ্ঠু ভোট হলে বিএনপির দুই মেয়র ও দল সমর্থিত অধিকাংশ কাউন্সিলরই জয়ী হবেন। তবে ভোট সুষ্ঠু হবে কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে। কেন্দ্র পাহারা দেওয়ার কথা বলে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের উপস্থিত করছে। ভোটারদের বলব, আপনারা নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করুন।’

ইসি প্রস্তুত : দুই সিটি নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। গতকাল কড়া নিরাপত্তায় ভোটের সরঞ্জাম কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের কাছে ভোটের ৪৩ ধরনের সরঞ্জাম বিতরণ করেছেন। এ সময় সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরও প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা গেছে। আটটি করে মোট ১৬টি ভেন্যু থেকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২ হাজার ৪৬৮টি কেন্দ্রের ভোটের সরঞ্জাম বিতরণ করা হচ্ছে। কর্মকর্তারা জানান, ইভিএম মেশিন, ইভিএম ফিঙ্গার মেশিন ফরম, ছবিসহ ভোটার তালিকা, অমোচনীয় কালির কলম, বিশেষ খাম; ভোটদান প্রক্রিয়ার পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুনসহ ৪৩ ধরনের ভোটের সরঞ্জাম বিতরণ করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন সংস্থা ২ হাজার ৪৬৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ১ হাজার ৫৯৭টিকেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

যান চলাচল বন্ধ : ঢাকার দুই সিটি ভোট সামনে রেখে ভোটের দিন লঞ্চ ও ইঞ্জিনচালিত নৌযান চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও আন্তজেলা লঞ্চ চলতে কোনো বাধা নেই। ইসি জানিয়েছে, গতকাল দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে আজ ১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাস, বেবিট্যাক্সি/অটোরিকশা, ট্যাক্সিক্যাব, মাইক্রোবাস, জিপ, পিকআপ, কার, ট্রাক, টেম্পো, অন্যান্য যন্ত্রচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে ৩০ জানুয়ারি দিবাগত রাত ১২টা থেকে। এ নিষেধাজ্ঞা চলবে ২ ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টা পর্যন্ত। তবে মোটরসাইকল ও বিভিন্ন যানবাহনে নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাদের এজেন্ট, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য। এ ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষকদের পরিচয়পত্র থাকতে হবে। এ ছাড়া নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং জরুরি কাজে বিশেষ করে অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক ও টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

১০৫ এসএমএসে মিলবে ভোটার নম্বর-ভোট কেন্দ্র : দুই সিটি ভোটে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিয়ে ভোট কেন্দ্র ও ভোটার তালিকার ক্রমিক নম্বরসহ যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে। এজন্য ভোটারদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরটি লিখে ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিতে হবে। চঈ লিখে স্পেস এনআইডি নম্বর (স্মার্ট কার্ডের ১০ ডিজিট অথবা জাতীয় পরিচয়পত্রের ১৭ ডিজিট) লিখে ১০৫ নম্বরে এসএমএম পাঠালেই ফিরতি এসএমএসে নাম, ভোট কেন্দ্র, ভোটার নম্বর ও ক্রমিক জানা যাবে। কারও ১৩ ডিজিটের এনআইডি নম্বর থাকলে শুরুতে জন্মসাল যোগ করে ১৭ ডিজিট করে এসএমএস করতে হবে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) প্রকল্পের অপারেশন প্ল্যানিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন অফিসার ইনচার্জ স্কোয়ার্ডন লিডার কাজী আশিকুজ্জামান বলেন, ‘মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে চঈ স্পেস ঘওউ হঁসনবৎ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ভোট কেন্দ্রের নাম ও ভোটার নম্বর চলে আসবে ভোটারের।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা