শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

উৎসব শঙ্কা উত্তেজনার ভোট

দুই সিটিতে ইভিএম ২৮ হাজার ৮৮৭, ইভিএমের ত্রুটিবিচ্যুতি দেখতে প্রতি কেন্দ্রে দুজন সেনা সদস্য, মোট ভোটার ৫৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৬৭, ভোট কেন্দ্র ২ হাজার ৪৬৮, সব কেন্দ্র থাকবে সিসি টিভির আওতায়, বিদেশি কূটনীতিকদের সতর্ক পর্যবেক্ষণ
মাহমুদ আজহার, গোলাম রাব্বানী ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসব শঙ্কা উত্তেজনার ভোট

উৎসব, শঙ্কা ও উত্তেজনার মধ্যে আজ ঢাকার দুই সিটি-  উত্তর ও দক্ষিণে মেয়র ও কাউন্সিলর নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হচ্ছে। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট নেওয়া হবে। এবার পুরো ভোট হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএমে। অর্থাৎ এবারেই প্রথম  কাগজের ভাঁজের পরিবর্তে বোতাম টিপেই নির্বাচিত করা হবে ঢাকার দুই নগর পিতা। সবার দৃষ্টি এখন রাজধানীর দিকে। গত ২২ ডিসেম্বর তফসিলের পর থেকেই দুই সিটি ভোটের আমেজে উত্তাল ঢাকা। এর মধ্যে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা রাজধানীর অলিগলিতে ঘাম ঝরানো প্রচার চালিয়েছেন। ২০১৪ সালের পর এই প্রথম ভোটের রাজনীতিতে সরগরম পরিস্থিতি। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের পাশাপাশি রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ প্রায়  সব রাজনৈতিক দলই ভোটের মাঠে। এই প্রথম ঢাকায় নৌকা-ধানের শীষসহ দলীয় প্রতীক নিয়ে মেয়র

নির্বাচন হচ্ছে। নৌকা-ধানের শীষের প্রার্থীদের তুমুল লড়াইয়ের সম্ভাবনা। সুষ্ঠু ভোট গ্রহণে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অর্ধলাখ সদস্য।

এবারই প্রথম সব কেন্দ্র থাকবে সিসিটিভির আওতায়। ইভিএমের ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখভালে প্রতিটি কেন্দ্রে দুজন করে পোশাকধারী সেনাসদস্য থাকবেন। দুই সিটি ভোট সতর্ক পর্যবেক্ষণ করবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিদেশি কূটনীতিকরা। কয়েকটি প্রভাবশালী দেশের ৬৭ জন পর্যবেক্ষক ভোটের মাঠ পর্যবেক্ষণ করবেন। এবার দুই সিটিতে ১৩ জন মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত (নারী) কাউন্সিলরসহ মোট ৭৪৯ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

রাজধানীর উত্তরে ছয় মেয়র প্রার্থী হলেন-  আওয়ামী লীগের আতিকুল ইসলাম (নৌকা), বিএনপির তাবিথ আউয়াল (ধানের শীষ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবির আহাম্মদ সাজেদুল হক রুবেল (কাস্তে), প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল-পিডিপির শাহীন খান (বাঘ), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শেখ মো. ফজলে বারী মাসউদ (হাতপাখা) ও ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি-এনপিপির আনিসুর রহমান দেওয়ান (আম)। এর মধ্যে নৌকার আতিকুল ইসলামের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের তাবিথ আউয়াল।

দক্ষিণের সাত মেয়র প্রার্থী হলেন-  আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস (নৌকা), বিএনপির ইশরাক হোসেন (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টির হাজী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন মিলন (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলনের আবদুর রহমান (হাতপাখা), ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি-এনপিপির বাহরানে সুলতান বাহার (আম), বাংলাদেশ কংগ্রেসের আকতার-উজ্জামান ওরফে আয়াতুল্লাহ (ডাব) ও গণফ্রন্টের আবদুস সামাদ সুজন (মাছ)। এখানে নৌকার ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন।

নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দুই সিটিতে মোট ভোটার ৫৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৬৭। উত্তরে ভোটার ৩০ লাখ ১০ হাজার ২৭৩ জন। মেয়র প্রার্থী ছয়জন, ৫৪ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ২৫১ আর ১৮ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে প্রার্থী ৭৭ জন। কেন্দ্র ১ হাজার ৩১৮টি। ভোটকক্ষ ৭ হাজার ৮৪৬টি। দক্ষিণে ভোটার ২৪ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৪ জন। মেয়র প্রার্থী সাতজন, ৭৫ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ৩২৬ ও ২৫ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে প্রার্থী ৮২ জন। কেন্দ্র ১ হাজার ১৫০টি। ভোটকক্ষ ৬ হাজার ৫৮৮টি। দুই সিটিতে ইভিএমের সংখ্যা ২৮ হাজার ৮৮৭। উত্তর সিটিতে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য থাকবেন ২ হাজার ৬৩৬ আর দক্ষিণে ২ হাজার ৩০০ জন। তারা ইভিএম নিয়ে কারিগরি সহায়তা দেবেন। দুই সিটিতে মোট কর্মকর্তা থাকবেন ৪৫ হাজার ৭৭০ জন।

ঢাকার দুই সিটির ভোটারদের নির্ভয়ে কেন্দ্রে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। তিনি বলেন, ‘আপনারা আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করুন। নির্বাচন কমিশন সব ধরনের সহযোগিতা করবে।’ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এবার ইভিএমে ভোট গ্রহণই নির্বাচন কমিশনের বড় চ্যালেঞ্জ ও অগ্নিপরীক্ষা। সর্বশেষ ১৩ জানুয়ারি চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপনির্বাচনে সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোট হয়। এতে ভোট পড়ে মাত্র ২২.৯৪%। এ নিয়েও ভাবনার শেষ নেই ইসির। রাজধানীতে ভোটারদের উপস্থিতি কমতে পারে বলে শঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া প্রধান দুই দলে কাউন্সিলর পদে বেশকিছু বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। ওইসব ওয়ার্ডের অধিকাংশই ঝুঁকিপূর্ণ। সব মিলিয়ে ভোট পড়ার গতি কেমন হবে তা নিয়েও সংশয় রয়েছে।

দুই সিটিতে ২৮ হাজার ৮৭৮টি ইভিএম সেট প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন (এনআইডি) অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সেগুলো (ইভিএম) পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এরই মধ্যে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। ইভিএমের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য ভোট হবে বলে আমরা আশাবাদী। প্রতি কেন্দ্রে দুজন করে ৫ হাজার ১৫ জন সেনা, নৌ, বিমান ও কোস্টগার্ডের সদস্য মোতায়েন থাকবেন। তারা টেকনিক্যাল কাজ দেখবেন। তবে আইনশৃঙ্খলার কোনো কাজে অংশ নেবেন না।’

আওয়ামী লীগসূত্র জানান, দুই সিটিতে জয় নিয়েই ঘরে ফিরতে চায় আওয়ামী লীগ। তবে দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুষ্ঠু ভোট গ্রহণে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর আগমুহূর্তে কোনো বিতর্কে যেতে চান না তিনি। কারণ, তিনি মনে করেন, এ ভোটে ক্ষমতার পালাবদলও হবে না। সবার কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেওয়াই সরকারের লক্ষ্য। তবে দলের নেতা-কর্মীদের মাঠে থেকে ভোটারদের কেন্দ্রে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগে নীতিনির্ধারকদের পক্ষ থেকে। আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, ‘ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ হবে। জনগণ উৎসবমুখর পরিবেশে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারবেন। বিএনপি যতই চেষ্টা করুক, যতই ষড়যন্ত্র করুক না কেন, সারা দেশ থেকে তাদের যতই সন্ত্রাসী ও পেটোয়া বাহিনী আসুক না কেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থান আছে।’

অন্যদিকে বিএনপি চিন্তায় ইভিএম ও কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট উপস্থিতি নিয়ে। এ নিয়ে দলের নীতিনির্ধারকরা কিছুটা শঙ্কায় রয়েছেন। তবে দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, মোটামুটি সুষ্ঠু ভোট হলে বিএনপির দুই মেয়র ও বিপুলসংখ্যক কাউন্সিলর প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত। এজন্য দলটি দুই স্তরের পোলিং এজেন্ট রেখেছে। পাশাপাশি দলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের সকাল সকাল কেন্দ্রে চলে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে। দলটি মনে করছে, কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে পারলে কারচুপির সম্ভাবনা কম। বিএনপি ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত মাঠে থাকবে বলেও দলের নীতিনির্ধারকরা জানিয়েছেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সুষ্ঠু ভোট হলে বিএনপির দুই মেয়র ও দল সমর্থিত অধিকাংশ কাউন্সিলরই জয়ী হবেন। তবে ভোট সুষ্ঠু হবে কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে। কেন্দ্র পাহারা দেওয়ার কথা বলে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের উপস্থিত করছে। ভোটারদের বলব, আপনারা নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে আপনাদের অধিকার প্রয়োগ করুন।’

ইসি প্রস্তুত : দুই সিটি নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। গতকাল কড়া নিরাপত্তায় ভোটের সরঞ্জাম কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের কাছে ভোটের ৪৩ ধরনের সরঞ্জাম বিতরণ করেছেন। এ সময় সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরও প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা গেছে। আটটি করে মোট ১৬টি ভেন্যু থেকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২ হাজার ৪৬৮টি কেন্দ্রের ভোটের সরঞ্জাম বিতরণ করা হচ্ছে। কর্মকর্তারা জানান, ইভিএম মেশিন, ইভিএম ফিঙ্গার মেশিন ফরম, ছবিসহ ভোটার তালিকা, অমোচনীয় কালির কলম, বিশেষ খাম; ভোটদান প্রক্রিয়ার পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুনসহ ৪৩ ধরনের ভোটের সরঞ্জাম বিতরণ করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন সংস্থা ২ হাজার ৪৬৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ১ হাজার ৫৯৭টিকেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

যান চলাচল বন্ধ : ঢাকার দুই সিটি ভোট সামনে রেখে ভোটের দিন লঞ্চ ও ইঞ্জিনচালিত নৌযান চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও আন্তজেলা লঞ্চ চলতে কোনো বাধা নেই। ইসি জানিয়েছে, গতকাল দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে আজ ১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাস, বেবিট্যাক্সি/অটোরিকশা, ট্যাক্সিক্যাব, মাইক্রোবাস, জিপ, পিকআপ, কার, ট্রাক, টেম্পো, অন্যান্য যন্ত্রচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে ৩০ জানুয়ারি দিবাগত রাত ১২টা থেকে। এ নিষেধাজ্ঞা চলবে ২ ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টা পর্যন্ত। তবে মোটরসাইকল ও বিভিন্ন যানবাহনে নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাদের এজেন্ট, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য। এ ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষকদের পরিচয়পত্র থাকতে হবে। এ ছাড়া নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং জরুরি কাজে বিশেষ করে অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক ও টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

১০৫ এসএমএসে মিলবে ভোটার নম্বর-ভোট কেন্দ্র : দুই সিটি ভোটে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিয়ে ভোট কেন্দ্র ও ভোটার তালিকার ক্রমিক নম্বরসহ যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে। এজন্য ভোটারদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরটি লিখে ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিতে হবে। চঈ লিখে স্পেস এনআইডি নম্বর (স্মার্ট কার্ডের ১০ ডিজিট অথবা জাতীয় পরিচয়পত্রের ১৭ ডিজিট) লিখে ১০৫ নম্বরে এসএমএম পাঠালেই ফিরতি এসএমএসে নাম, ভোট কেন্দ্র, ভোটার নম্বর ও ক্রমিক জানা যাবে। কারও ১৩ ডিজিটের এনআইডি নম্বর থাকলে শুরুতে জন্মসাল যোগ করে ১৭ ডিজিট করে এসএমএস করতে হবে। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) প্রকল্পের অপারেশন প্ল্যানিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন অফিসার ইনচার্জ স্কোয়ার্ডন লিডার কাজী আশিকুজ্জামান বলেন, ‘মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে চঈ স্পেস ঘওউ হঁসনবৎ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ভোট কেন্দ্রের নাম ও ভোটার নম্বর চলে আসবে ভোটারের।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত
ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং
দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো
রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল
ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল
অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক
পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’
‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে