শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ মার্চ, ২০২০

প্রযুক্তির উৎকর্ষে কৃষি খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন

উৎপাদন বেড়েছে কয়েকগুণ, খাদ্যশস্য উৎপাদনের দিক থেকে বাংলাদেশ পেছনে ফেলেছে আর্জেন্টিনা, চীন ও ব্রাজিলকে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তির উৎকর্ষে কৃষি খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন

প্রযুক্তির ব্যবহার দেশের কৃষি খাতে রীতিমতো বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। বীজ বপন থেকে ফসল মাড়াই, এমনকি সংরক্ষণের ক্ষেত্রেও প্রযুক্তির ব্যবহার প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এর ফলে ১৯৭১ সালের তুলনায় কৃষিতে উৎপাদন বেড়েছে ২৬ গুণ। আর দুর্ভিক্ষ ও ক্ষুধা-দারিদ্র্যের দেশ থেকে বাংলাদেশ হয়েছে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বর্তমানে দেশের ৮০-৯০ ভাগ কৃষকই প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি সরঞ্জাম ব্যবহার করছেন। প্রযুক্তির উৎকর্ষে কৃষি গবেষণাতেও ব্যাপক উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। ফলে প্রতিনিয়তই উচ্চ ফলনশীল ফসলের জাত উদ্ভাবনে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। গত এক দশকের ব্যবধানে বাংলাদেশের কৃষিতে প্রায় ৫০ ধরনের নতুন জাতের ধান যুক্ত হয়েছে। একইভাবে যুক্ত হয়েছে নতুন জাতের ভুট্টা, গম, সরিষা ও বিভিন্ন ধরনের সবজি। সব ধরনের শস্যখেতে বালাইনাশক কীটনাশকের ব্যবহার বেড়েছে, যা মূলত প্রযুক্তিরই আশীর্বাদ। এর ফলে উচ্চ ফলনশীল জাতের শস্য দেশের খাদ্যচাহিদা মেটাতে প্রধান ভূমিকা পালন করছে। খাদ্যশস্য উৎপাদনের দিক থেকে বাংলাদেশ পেছনে ফেলেছে আর্জেন্টিনা, চীন ও ব্রাজিলকে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর ও কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে, এক দশকে বাংলাদেশ বিশ্বে ধান, চাল ও মাছ উৎপাদনে চতুর্থ অবস্থানে, সবজি উৎপাদনে তৃতীয়, ছাগল উৎপাদনে চতুর্থ, আম উৎপাদনে সপ্তম স্থান অর্জন করেছে। একইভাবে আলু উৎপাদনেও এক বিস্ময় সৃষ্টি করেছে বাংলাদেশ। বিভিন্ন ফসলের উচ্চ ফলনশীল জাত উদ্ভাবনেও শীর্ষস্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ।

স্বাধীনতার পর গরু-মহিষ দিয়ে হাল চাষ করে ফসল ফলানো আর হাতে নিড়ানি নিয়ে আগাছা দমন করাই ছিল এ খাতের একমাত্র ভরসা। সেচকাজের ভরসা ছিল প্রাকৃতিক বৃষ্টি। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় কলের লাঙল এসেছে। এখন প্রায় ৭৫ ভাগ জমিতেই কলের লাঙল অর্থাৎ পাওয়ার টিলার কিংবা ট্রাক্টর ব্যবহার করা হয়। একই সঙ্গে তীব্র খড়ার মৌসুমে সেচের জন্য বৃষ্টির পানির আশায় বসে থাকতে হয় না। শ্যালো মেশিন কিংবা গভীর নলকূপের সাহায্যে সেচকাজ পরিচালনা করা হয়। বীজ বপন, চারা রোপণ, কাটাই, মাড়াই, আগাছা দমন ও সংরক্ষণ প্রতিটি ধাপেই উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে হরহামেশা। তবে দেশের জনসংখ্যা যে হারে বাড়ছে, এর পরিপ্রেক্ষিতে খাদ্য চাহিদার জোগান দিতে অদূর ভবিষ্যতে কৃষি খাতের উৎপাদন বাড়াতে হবে আরও কয়েকগুণ। কেননা দেশের কৃষিজমির পরিমাণ প্রতিনিয়তই কমছে। কৃষিজ জমিতে গড়ে উঠছে নিত্যনতুন বসতি। অর্থনীতির অন্যান্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে গড়ে উঠছে নতুন নতুন শিল্প-কারখানা। কৃষি খাতের কর্মসংস্থান কমার সঙ্গে বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য শিল্প-কারখানা গড়ে উঠছে কৃষিজমির ওপর। এ জন্য কৃষি খাতে সরকারের বার্ষিক বাজেট বরাদ্দ আরও বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ও কীটনাশকের ব্যবহারের ফলে বিভিন্ন ফসলের খেতে বেড়েছে রোগবালাই। এসব দমনেও দরকার সরকারের সহায়তা। এর অংশ হিসেবে কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে সম্প্রতি ৪০০ কোটি টাকা চেয়েছিল কৃষি মন্ত্রণালয়। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিয়েছে মাত্র ১০০ কোটি টাকা। অন্যদিকে প্রায় এক বছর ধরে কৃষি খাতে বন্ধ রয়েছে নানা ধরনের ভর্তুকি কার্যক্রম। আগামী বাজেটে কৃষি যন্ত্রপাতি কিনতে বা কৃষিকে আধুনিকীকরণ করতে অন্তত ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রয়োজন বলে মনে করে কৃষি মন্ত্রণালয়।

এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘কৃষিব্যবস্থাকে শতভাগ যান্ত্রিকীকরণ করতে চায় সরকার। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা ৪০০ কোটি টাকার থোক বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। আগামী বাজেটে আরও বেশি অর্থ বরাদ্দের প্রয়োজন হবে। আমাদের জনসংখ্যার ভিত্তিতে জমির পরিমাণ খুবই কম। মানুষের গড় আয়ু বাড়ায় আর শিল্প খাতের প্রসারের কারণে কৃষিজমির পরিমাণও কমছে। ফলে ভবিষ্যতে খাদ্যচাহিদা মেটাতে হলে উৎপাদন আরও বাড়াতে হবে। আর এর জন্য প্রয়োজন উচ্চ ফলনশীল জাতের উদ্ভাবন, যার জন্য প্রয়োজন বেশি বেশি গবেষণা।’ এ জন্য প্রযুক্তিনির্ভরতার কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করেন তিনি।

আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান দি মেটাল প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী সাদিদ জামিল বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি বিভিন্নভাবে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ব্যবস্থাটি সচল রাখার। বিভিন্ন মেয়াদে প্রকল্পের মাধ্যমে যে সহায়তা দেওয়া হতো, সেটি গত জুনে শেষ হয়েছে। কার্যত তখন থেকেই বন্ধ রয়েছে যান্ত্রিকীকরণে ভর্তুকি কার্যক্রম।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্যমতে, সারা দেশে বর্তমানে ট্রাক্টর ব্যবহৃত হচ্ছে প্রায় ৫০ হাজার। পাওয়ার টিলার ব্যবহৃত হচ্ছে প্রায় ৭ লাখ। এসব যন্ত্রের মাধ্যমে মাটি কর্তনের প্রায় ৯০ শতাংশ চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে। ধান কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যবহৃত হয় কম্বাইন্ড হার্ভেস্টার। এ যন্ত্রের চাহিদা রয়েছে ১ লাখের বেশি। কিন্তু দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে ১ হাজারের কম। আর ধানবীজ বোনার জন্য রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের প্রয়োজন ২ লাখ। অথচ দেশে এ যন্ত্রটি ব্যবহৃত হচ্ছে ১ হাজারেরও কম। শুধু ধান কাটার যন্ত্র রিপারের চাহিদা ১ লাখ। অথচ দেশে এ যন্ত্র রয়েছে মাত্র ৫ হাজার। আর ধান বোনার জন্য পিটিও সিডার আছে মাত্র আড়াই হাজার। দেশে এ যন্ত্রের চাহিদা রয়েছে ১ লাখ। একটি কম্বাইন্ড হার্ভেস্টারের দাম ২৫-৩০ লাখ টাকার মধ্যে। বপন ও কর্তন যন্ত্রের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকদের জন্য ক্রয় করা কষ্টসাধ্য। সরকার ৫০ শতাংশ ভর্তুকি দিলে কৃষকদের মধ্যে কিছুটা আগ্রহ তৈরি হচ্ছে। কিন্তু সেটি ৯ মাস ধরে বন্ধ থাকায় বিক্রিতে এক ধরনের ভাটা পড়েছে। কিছু মাঝারি ও হালকা কৃষিযন্ত্র বিক্রি হলেও বড় কৃষিযন্ত্রের বিক্রি প্রায় শূন্যের কোঠায় পৌঁছেছে। জানা গেছে, একসময় বাংলাদেশের পুরো কৃষিব্যবস্থা ছিল প্রকৃতিনির্ভর। দেশের ৭০ ভাগ লোক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। দেশে মোট উৎপাদনের প্রায় ২৪ শতাংশ আসে কৃষি থেকে। কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধির হার ৪ শতাংশ। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো সবুজ বিপ্লবের ফলে তথা নানা রকম ফসলের জাত উন্নয়নে গত ৫০ বছরে দানাশস্যের ফলন বেড়েছে কয়েকগুণ। উচ্চ ফলনশীল ধান ও গমের জাতের সূচনার ফলে স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশে খাদ্য উৎপাদন প্রায় তিনগুণ বেড়েছে। প্রযুক্তি প্রয়োগে কৃষির অন্যান্য শাখা তথা পোলট্রি, গবাদিপশু ও মৎস্য চাষেও হয়েছে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ইমেরিটাস ড. আবদুস সাত্তার মন্ডল বলেন, আধুনিক চাষাবাদে উন্নত প্রযুক্তির ট্রাক্টর ও কম্বাইন্ড হার্ভেস্টারের ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একই সঙ্গে কৃষি খাতে গবেষণা আরও বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। জানা গেছে, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশে ধানের উৎপাদন তিনগুণেরও বেশি, গম দ্বিগুণ, সবজি পাঁচগুণ ও ভুট্টার উৎপাদন বেড়েছে দশগুণ। দুই যুগ আগেও দেশের অর্ধেক এলাকায় একটি এবং বাকি এলাকায় দুটি ফসল হতো। বর্তমানে দেশে বছরে গড়ে দুটি ফসল হচ্ছে। সরকারের যুগোপযোগী পরিকল্পনা, পরিশ্রমী কৃষক, মেধাবী কৃষিবিজ্ঞানী ও সম্প্রসারণবিদদের যৌথ প্রয়াসেই এ সাফল্য। স্বাধীনতার পর দেশে প্রতি হেক্টর জমিতে দুই টন চাল উৎপাদিত হতো। এখন হেক্টরপ্রতি উৎপাদিত হচ্ছে চার টনেরও বেশি। এ ছাড়া হেক্টরপ্রতি ভুট্টা উৎপাদনে বিশ্বে গড় ৫ দশমিক ১২ টন। অথচ বাংলাদেশে এ হার ৬ দশমিক ৯৮ টন। খাদ্যশস্যে প্রতি হেক্টরে ১০ দশমিক ৩৪ টন উৎপাদন করে বাংলাদেশের ওপরে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে আর্জেন্টিনা, চীন ও ব্রাজিল। ফসলের নতুন নতুন জাত উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের সফলতাও বাড়ছে। বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) বেশ কয়েকটি জাত ছাড়াও এরই মধ্যে পাটের জীবন-রহস্য উন্মোচন করেছে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা মোট ১৩টি প্রতিকূল পরিবেশসহিষ্ণু ধানের জাত উদ্ভাবন করেছেন। এর মধ্যে লবণসহিষ্ণু নয়টি, খরাসহিষ্ণু দুটি ও বন্যাসহিষ্ণু চারটি ধানের জাত উদ্ভাবন করেছেন তারা। ২০১৩ সালে বিশ্বে প্রথমবারের মতো জিঙ্কসমৃদ্ধ ধানের জাত উদ্ভাবন করেন বাংলাদেশের কৃষি গবেষকরা। উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে এতগুলো প্রতিকূল পরিবেশসহিষ্ণু ধানের জাত উদ্ভাবনের দিক থেকেও বাংলাদেশ বিশ্বে শীর্ষে।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

এই মাত্র | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা

৭ মিনিট আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
খাগড়াছড়িতে শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোলমরিচ যেভাবে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
গোলমরিচ যেভাবে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব
গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম
জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা
কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন