শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

করোনার ৬৬ দিনে চার লাখ কোটি টাকা ক্ষতি

অভ্যন্তরীণ কৃষি ও শিল্প উৎপাদনই দেশের অর্থনীতিকে আবার চাঙ্গা করতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার ৬৬ দিনে চার লাখ কোটি টাকা ক্ষতি

করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে ৬৬ দিনের ছুটিতে (লকডাউনে) প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকার অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে। যা প্রায় এক বছরের বাজেটের সমান। চলতি অর্থবছরের বাজেটের পরিমাণ ৫ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকা। সব ধরনের কলকারখানা ও কর্মকান্ড বন্ধ থাকায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। হুমকির মুখে পড়েছে জনজীবন। অবশ্য এমন পরিস্থিতি এখন সারা বিশ্বেই। এরই মধ্যে অর্থনীতি বাঁচাতে অনেক দেশ মহাহারী সত্ত্বেও লকডাউন শিথিলের ঘোষণা দিয়েছে। অনেক দেশ ইতিমধ্যে তাদের বর্ডার ওপেন করারও ঘোষণা দিয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, করোনাভাইরাসের প্রভাবে প্রতিদিন অন্তত ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সে হিসাবে ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত সময়ে মোট ৬৬ দিনে ক্ষতি হয়েছে ২ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকার। আর দোকান মালিক সমিতির তথ্যমতে, প্রতিবছর রোজার ঈদকে কেন্দ্র করে অন্তত এক থেকে দেড় লাখ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়, যা এবার হয়নি। এ ছাড়া বাংলা নববর্ষকে কেন্দ্র করেও অন্তত প্রতি বছর ২০ হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য হয়। যা এ বছর করোনাভাইরাসের কবলে পড়ে পুরোটাই বন্ধ ছিল। এতে সাধারণ ছুটির ৬৬ দিনে অন্তত ৩ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে করোনা পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে ক্ষতির পরিমাণও অনেক বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এই ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিদিন অন্তত ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সেটাও ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের কেনাকাটা বাদ দিয়ে। এখন নতুন করে গবেষণা কিংবা হিসাব করতে গেলে এর পরিমাণ আরও অনেক বেশি হবে। কারণ এ বছর বাংলা নববর্ষ এবং ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে কোনো কেনাকাটা হয়নি। এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বিশ্বকে সতর্ক করে বলেছে, এ বছর গত ৬০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অর্থনৈতিক প্রবৃৃদ্ধি অর্জিত হবে। বেশির ভাগ দেশই শূন্য এবং নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি করবে। বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়বে প্রকটভাবে। এতে অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ থেকে ৩ শতাংশে নেমে আসবে বলে মনে করে সংস্থাটি। আর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বলছে, করোনার প্রভাবে এশিয়াজুড়ে বেকার হয়ে পড়বে ৬ কোটির বেশি মানুষ। বাংলাদেশও বেকারত্বের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। বাংলাদেশে এমনিতেই বেকারত্বের হার উচ্চ। এ ছাড়া করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা প্রায় ১০ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে এসেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তাদের ফেরত পাঠাতে না পারলে বেকারত্বের সংকট আরও বাড়বে। এর প্রভাবে ইতিমধ্যে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস নেমেছে। অবশ্য ঈদুুল ফিতরকে কেন্দ্র করে প্রবাসীরা প্রিয়জনদের জন্য বেশি পরিমাণে অর্থ পাঠানোয় মে মাসে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি কিছুটা চাঙ্গা হয়েছে। সরকার অবশ্য অন্য কথা বলছে। যারা ইতিমধ্যে দেশে ফিরে এসেছেন তাদের জন্য ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা বিদেশে রয়েছেন তাদের জন্য স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে তাদেরকে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ করে গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি নতুন করে শ্রমবাজার খোঁজার কাজও শুরু হয়েছে। কেননা করোনা-পরবর্তী বিশ্বে এক ধরনের কর্মঅস্থিরতা শুরু হবে। বিভিন্ন দেশে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা বাড়বে। বাংলাদেশ সে সুযোগ নেবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।   

এদিকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বাজার মারাত্মক সংকটে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী নামিদামি ব্র্যান্ডগুলো এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ কোটি ডলারের রপ্তানি আদেশ বাতিল করেছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে তারা রপ্তানি আদেশ বাতিল না করলেও পণ্য গ্রহণ করছে না। আদেশের বিপরীতে বিলও দিচ্ছে না। তবে লকডাউন শিথিলের ঘোষণায় ইতিমধ্যে নতুন করে কিছু রপ্তানি আদেশ আসতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছে বিজিএমইএ।  এই সংকটের মধ্যেই বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা দেখছে সরকার। কারণ আমেরিকা, জাপানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ চীন থেকে তাদের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। সেসব বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসার সম্ভাবনা দেখছে সরকার। কেননা চীনে সস্তা শ্র্রমের বিনিময়ে পণ্য উৎপাদন করত কোম্পানিগুলো। সে রকম সস্তা শ্রম কেবলমাত্র বাংলাদেশেই রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভিন্ন কথা। তাদের মতে, এটা আমাদের জন্য বড় সুযোগ কিন্তু আমরা এটাকে কতটা কাজে লাগাতে পারব সেটাই এখন প্রশ্ন। কেননা আমাদের তো অবকাঠামোগত সমস্যা বেশ পুরনো। প্রায় একই রকম সস্তা শ্রমের বিনিময়ে ভারত, ভিয়েতনাম, মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য চমৎকার অবকাঠামো নিশ্চিত করেছে। যা আমাদের নেই।

মহামারী রূপ নেওয়া করোনার প্রভাবে বিশ্বের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শিল্প, কৃষি উৎপাদন, সেবা, ব্যবসা-বাণিজ্য, ট্যুরিজম, শ্রমবাজারসহ সব খাতই স্থবির হয়ে পড়েছে। শুধু এশিয়ার দেশগুলোতেই ৬ কোটির বেশি মানুষ বেকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশেও টানা তিন মাসের বেশি সময় বন্ধ রয়েছে সব ধরনের উৎপাদন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম। শুধু জরুরি ও স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কিত পরিষেবা চালু রয়েছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের অন্তত দুই কোটি মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাবে বলে আশঙ্কা করছে পাবলিক অ্যান্ড পার্টিসিপেশন সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, এতে কর্মহীন হয়ে পড়বে বিপুল জনগোষ্ঠী। যা বেকার সমস্যার ক্ষেত্রে সৃষ্টি করবে নতুন মাত্রা। বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তের মতোই এশিয়ার দেশগুলোর জন্য মহাবিপর্যয় অপেক্ষা করছে। বাংলাদেশ কোনোভাবেই এর বাইরে নয় বলে তিনি মনে করেন।

এ প্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, এই মহামারীর কারণে সারা বিশ্বই বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো উৎপাদন ও বিপণন ব্যবস্থা সচল রাখা। এবার তা সম্পূর্ণরূপে ভেঙে পড়েছে। প্রতিটি দেশই বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতি যত দীর্ঘায়িত হবে ক্ষতির পরিমাণ ততই বাড়বে। তবে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে কিছুটা ভিন্নতা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে বাংলাদেশ পরিস্থিতি। এখানকার মানুষের চাহিদা কিছুটা কম। তবে এখনই ঠিক বলা যাবে না যে ক্ষতিটা কী পরিমাণ হবে। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি এ কে খান অ্যান্ড কোম্পানির পরিচালক আবুল কাসেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের অর্থনীতিতে স্মরণকালের ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিপুল পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে। এতে কত মানুষ বেকার হবে এটা হয়তো এখনই বলা যাবে না। তবে প্রতিটি খাতই যেহেতু আক্রান্ত ফলে পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ হবে। এখনই তার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। শিল্প-বাণিজ্যের উৎপাদন ও বিপণন ধীরে ধীরে চালু করতে না পারলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন এই ব্যবসায়ী নেতা।

গত ৫ মে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি বাঁচাতে সতর্কতা অবলম্বন করে লকডাউন ধীরে ধীরে তুলে নেওয়া দরকার। তিনি বলেন, আর্থ-সামাজিক কর্মকান্ড সাধারণীকরণ এবং ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে একটি সুষম ভারসাম্য তৈরি করে এমন একটি সতর্কতা অবলম্বন করা বাংলাদেশের জন্য জরুরি। যেসব ব্যবসায়িক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধ রয়েছে সেগুলো এখনই যদি পর্যায়ক্রমে শুরু করা না যায় তবে সামনের দিকে অর্থনৈতিক সংকট আরও বাড়বে। তাই করোনার বিস্তার নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনীতি সচলের জন্য পদক্ষেপগুলো একসঙ্গে নিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর