শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

করোনার ৬৬ দিনে চার লাখ কোটি টাকা ক্ষতি

অভ্যন্তরীণ কৃষি ও শিল্প উৎপাদনই দেশের অর্থনীতিকে আবার চাঙ্গা করতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার ৬৬ দিনে চার লাখ কোটি টাকা ক্ষতি

করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে ৬৬ দিনের ছুটিতে (লকডাউনে) প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকার অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে। যা প্রায় এক বছরের বাজেটের সমান। চলতি অর্থবছরের বাজেটের পরিমাণ ৫ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকা। সব ধরনের কলকারখানা ও কর্মকান্ড বন্ধ থাকায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। হুমকির মুখে পড়েছে জনজীবন। অবশ্য এমন পরিস্থিতি এখন সারা বিশ্বেই। এরই মধ্যে অর্থনীতি বাঁচাতে অনেক দেশ মহাহারী সত্ত্বেও লকডাউন শিথিলের ঘোষণা দিয়েছে। অনেক দেশ ইতিমধ্যে তাদের বর্ডার ওপেন করারও ঘোষণা দিয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, করোনাভাইরাসের প্রভাবে প্রতিদিন অন্তত ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সে হিসাবে ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত সময়ে মোট ৬৬ দিনে ক্ষতি হয়েছে ২ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকার। আর দোকান মালিক সমিতির তথ্যমতে, প্রতিবছর রোজার ঈদকে কেন্দ্র করে অন্তত এক থেকে দেড় লাখ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়, যা এবার হয়নি। এ ছাড়া বাংলা নববর্ষকে কেন্দ্র করেও অন্তত প্রতি বছর ২০ হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য হয়। যা এ বছর করোনাভাইরাসের কবলে পড়ে পুরোটাই বন্ধ ছিল। এতে সাধারণ ছুটির ৬৬ দিনে অন্তত ৩ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে করোনা পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে ক্ষতির পরিমাণও অনেক বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এই ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিদিন অন্তত ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সেটাও ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের কেনাকাটা বাদ দিয়ে। এখন নতুন করে গবেষণা কিংবা হিসাব করতে গেলে এর পরিমাণ আরও অনেক বেশি হবে। কারণ এ বছর বাংলা নববর্ষ এবং ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে কোনো কেনাকাটা হয়নি। এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বিশ্বকে সতর্ক করে বলেছে, এ বছর গত ৬০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অর্থনৈতিক প্রবৃৃদ্ধি অর্জিত হবে। বেশির ভাগ দেশই শূন্য এবং নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি করবে। বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়বে প্রকটভাবে। এতে অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ থেকে ৩ শতাংশে নেমে আসবে বলে মনে করে সংস্থাটি। আর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বলছে, করোনার প্রভাবে এশিয়াজুড়ে বেকার হয়ে পড়বে ৬ কোটির বেশি মানুষ। বাংলাদেশও বেকারত্বের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। বাংলাদেশে এমনিতেই বেকারত্বের হার উচ্চ। এ ছাড়া করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা প্রায় ১০ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে এসেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তাদের ফেরত পাঠাতে না পারলে বেকারত্বের সংকট আরও বাড়বে। এর প্রভাবে ইতিমধ্যে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস নেমেছে। অবশ্য ঈদুুল ফিতরকে কেন্দ্র করে প্রবাসীরা প্রিয়জনদের জন্য বেশি পরিমাণে অর্থ পাঠানোয় মে মাসে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি কিছুটা চাঙ্গা হয়েছে। সরকার অবশ্য অন্য কথা বলছে। যারা ইতিমধ্যে দেশে ফিরে এসেছেন তাদের জন্য ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা বিদেশে রয়েছেন তাদের জন্য স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে তাদেরকে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ করে গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি নতুন করে শ্রমবাজার খোঁজার কাজও শুরু হয়েছে। কেননা করোনা-পরবর্তী বিশ্বে এক ধরনের কর্মঅস্থিরতা শুরু হবে। বিভিন্ন দেশে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা বাড়বে। বাংলাদেশ সে সুযোগ নেবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।   

এদিকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বাজার মারাত্মক সংকটে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী নামিদামি ব্র্যান্ডগুলো এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ কোটি ডলারের রপ্তানি আদেশ বাতিল করেছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে তারা রপ্তানি আদেশ বাতিল না করলেও পণ্য গ্রহণ করছে না। আদেশের বিপরীতে বিলও দিচ্ছে না। তবে লকডাউন শিথিলের ঘোষণায় ইতিমধ্যে নতুন করে কিছু রপ্তানি আদেশ আসতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছে বিজিএমইএ।  এই সংকটের মধ্যেই বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা দেখছে সরকার। কারণ আমেরিকা, জাপানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ চীন থেকে তাদের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। সেসব বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসার সম্ভাবনা দেখছে সরকার। কেননা চীনে সস্তা শ্র্রমের বিনিময়ে পণ্য উৎপাদন করত কোম্পানিগুলো। সে রকম সস্তা শ্রম কেবলমাত্র বাংলাদেশেই রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভিন্ন কথা। তাদের মতে, এটা আমাদের জন্য বড় সুযোগ কিন্তু আমরা এটাকে কতটা কাজে লাগাতে পারব সেটাই এখন প্রশ্ন। কেননা আমাদের তো অবকাঠামোগত সমস্যা বেশ পুরনো। প্রায় একই রকম সস্তা শ্রমের বিনিময়ে ভারত, ভিয়েতনাম, মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য চমৎকার অবকাঠামো নিশ্চিত করেছে। যা আমাদের নেই।

মহামারী রূপ নেওয়া করোনার প্রভাবে বিশ্বের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শিল্প, কৃষি উৎপাদন, সেবা, ব্যবসা-বাণিজ্য, ট্যুরিজম, শ্রমবাজারসহ সব খাতই স্থবির হয়ে পড়েছে। শুধু এশিয়ার দেশগুলোতেই ৬ কোটির বেশি মানুষ বেকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশেও টানা তিন মাসের বেশি সময় বন্ধ রয়েছে সব ধরনের উৎপাদন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম। শুধু জরুরি ও স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কিত পরিষেবা চালু রয়েছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের অন্তত দুই কোটি মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাবে বলে আশঙ্কা করছে পাবলিক অ্যান্ড পার্টিসিপেশন সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, এতে কর্মহীন হয়ে পড়বে বিপুল জনগোষ্ঠী। যা বেকার সমস্যার ক্ষেত্রে সৃষ্টি করবে নতুন মাত্রা। বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তের মতোই এশিয়ার দেশগুলোর জন্য মহাবিপর্যয় অপেক্ষা করছে। বাংলাদেশ কোনোভাবেই এর বাইরে নয় বলে তিনি মনে করেন।

এ প্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, এই মহামারীর কারণে সারা বিশ্বই বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো উৎপাদন ও বিপণন ব্যবস্থা সচল রাখা। এবার তা সম্পূর্ণরূপে ভেঙে পড়েছে। প্রতিটি দেশই বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতি যত দীর্ঘায়িত হবে ক্ষতির পরিমাণ ততই বাড়বে। তবে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে কিছুটা ভিন্নতা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে বাংলাদেশ পরিস্থিতি। এখানকার মানুষের চাহিদা কিছুটা কম। তবে এখনই ঠিক বলা যাবে না যে ক্ষতিটা কী পরিমাণ হবে। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি এ কে খান অ্যান্ড কোম্পানির পরিচালক আবুল কাসেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের অর্থনীতিতে স্মরণকালের ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিপুল পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে। এতে কত মানুষ বেকার হবে এটা হয়তো এখনই বলা যাবে না। তবে প্রতিটি খাতই যেহেতু আক্রান্ত ফলে পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ হবে। এখনই তার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। শিল্প-বাণিজ্যের উৎপাদন ও বিপণন ধীরে ধীরে চালু করতে না পারলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন এই ব্যবসায়ী নেতা।

গত ৫ মে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি বাঁচাতে সতর্কতা অবলম্বন করে লকডাউন ধীরে ধীরে তুলে নেওয়া দরকার। তিনি বলেন, আর্থ-সামাজিক কর্মকান্ড সাধারণীকরণ এবং ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে একটি সুষম ভারসাম্য তৈরি করে এমন একটি সতর্কতা অবলম্বন করা বাংলাদেশের জন্য জরুরি। যেসব ব্যবসায়িক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধ রয়েছে সেগুলো এখনই যদি পর্যায়ক্রমে শুরু করা না যায় তবে সামনের দিকে অর্থনৈতিক সংকট আরও বাড়বে। তাই করোনার বিস্তার নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনীতি সচলের জন্য পদক্ষেপগুলো একসঙ্গে নিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা