শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

করোনার ৬৬ দিনে চার লাখ কোটি টাকা ক্ষতি

অভ্যন্তরীণ কৃষি ও শিল্প উৎপাদনই দেশের অর্থনীতিকে আবার চাঙ্গা করতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার ৬৬ দিনে চার লাখ কোটি টাকা ক্ষতি

করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে ৬৬ দিনের ছুটিতে (লকডাউনে) প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকার অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে। যা প্রায় এক বছরের বাজেটের সমান। চলতি অর্থবছরের বাজেটের পরিমাণ ৫ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকা। সব ধরনের কলকারখানা ও কর্মকান্ড বন্ধ থাকায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। হুমকির মুখে পড়েছে জনজীবন। অবশ্য এমন পরিস্থিতি এখন সারা বিশ্বেই। এরই মধ্যে অর্থনীতি বাঁচাতে অনেক দেশ মহাহারী সত্ত্বেও লকডাউন শিথিলের ঘোষণা দিয়েছে। অনেক দেশ ইতিমধ্যে তাদের বর্ডার ওপেন করারও ঘোষণা দিয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, করোনাভাইরাসের প্রভাবে প্রতিদিন অন্তত ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সে হিসাবে ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত সময়ে মোট ৬৬ দিনে ক্ষতি হয়েছে ২ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকার। আর দোকান মালিক সমিতির তথ্যমতে, প্রতিবছর রোজার ঈদকে কেন্দ্র করে অন্তত এক থেকে দেড় লাখ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়, যা এবার হয়নি। এ ছাড়া বাংলা নববর্ষকে কেন্দ্র করেও অন্তত প্রতি বছর ২০ হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য হয়। যা এ বছর করোনাভাইরাসের কবলে পড়ে পুরোটাই বন্ধ ছিল। এতে সাধারণ ছুটির ৬৬ দিনে অন্তত ৩ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে করোনা পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে ক্ষতির পরিমাণও অনেক বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এই ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিদিন অন্তত ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সেটাও ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের কেনাকাটা বাদ দিয়ে। এখন নতুন করে গবেষণা কিংবা হিসাব করতে গেলে এর পরিমাণ আরও অনেক বেশি হবে। কারণ এ বছর বাংলা নববর্ষ এবং ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে কোনো কেনাকাটা হয়নি। এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বিশ্বকে সতর্ক করে বলেছে, এ বছর গত ৬০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অর্থনৈতিক প্রবৃৃদ্ধি অর্জিত হবে। বেশির ভাগ দেশই শূন্য এবং নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি করবে। বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়বে প্রকটভাবে। এতে অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ থেকে ৩ শতাংশে নেমে আসবে বলে মনে করে সংস্থাটি। আর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বলছে, করোনার প্রভাবে এশিয়াজুড়ে বেকার হয়ে পড়বে ৬ কোটির বেশি মানুষ। বাংলাদেশও বেকারত্বের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। বাংলাদেশে এমনিতেই বেকারত্বের হার উচ্চ। এ ছাড়া করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা প্রায় ১০ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে এসেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তাদের ফেরত পাঠাতে না পারলে বেকারত্বের সংকট আরও বাড়বে। এর প্রভাবে ইতিমধ্যে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস নেমেছে। অবশ্য ঈদুুল ফিতরকে কেন্দ্র করে প্রবাসীরা প্রিয়জনদের জন্য বেশি পরিমাণে অর্থ পাঠানোয় মে মাসে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি কিছুটা চাঙ্গা হয়েছে। সরকার অবশ্য অন্য কথা বলছে। যারা ইতিমধ্যে দেশে ফিরে এসেছেন তাদের জন্য ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা বিদেশে রয়েছেন তাদের জন্য স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে তাদেরকে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ করে গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি নতুন করে শ্রমবাজার খোঁজার কাজও শুরু হয়েছে। কেননা করোনা-পরবর্তী বিশ্বে এক ধরনের কর্মঅস্থিরতা শুরু হবে। বিভিন্ন দেশে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা বাড়বে। বাংলাদেশ সে সুযোগ নেবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।   

এদিকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বাজার মারাত্মক সংকটে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী নামিদামি ব্র্যান্ডগুলো এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ কোটি ডলারের রপ্তানি আদেশ বাতিল করেছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে তারা রপ্তানি আদেশ বাতিল না করলেও পণ্য গ্রহণ করছে না। আদেশের বিপরীতে বিলও দিচ্ছে না। তবে লকডাউন শিথিলের ঘোষণায় ইতিমধ্যে নতুন করে কিছু রপ্তানি আদেশ আসতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছে বিজিএমইএ।  এই সংকটের মধ্যেই বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা দেখছে সরকার। কারণ আমেরিকা, জাপানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ চীন থেকে তাদের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। সেসব বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসার সম্ভাবনা দেখছে সরকার। কেননা চীনে সস্তা শ্র্রমের বিনিময়ে পণ্য উৎপাদন করত কোম্পানিগুলো। সে রকম সস্তা শ্রম কেবলমাত্র বাংলাদেশেই রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভিন্ন কথা। তাদের মতে, এটা আমাদের জন্য বড় সুযোগ কিন্তু আমরা এটাকে কতটা কাজে লাগাতে পারব সেটাই এখন প্রশ্ন। কেননা আমাদের তো অবকাঠামোগত সমস্যা বেশ পুরনো। প্রায় একই রকম সস্তা শ্রমের বিনিময়ে ভারত, ভিয়েতনাম, মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য চমৎকার অবকাঠামো নিশ্চিত করেছে। যা আমাদের নেই।

মহামারী রূপ নেওয়া করোনার প্রভাবে বিশ্বের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শিল্প, কৃষি উৎপাদন, সেবা, ব্যবসা-বাণিজ্য, ট্যুরিজম, শ্রমবাজারসহ সব খাতই স্থবির হয়ে পড়েছে। শুধু এশিয়ার দেশগুলোতেই ৬ কোটির বেশি মানুষ বেকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশেও টানা তিন মাসের বেশি সময় বন্ধ রয়েছে সব ধরনের উৎপাদন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম। শুধু জরুরি ও স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কিত পরিষেবা চালু রয়েছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের অন্তত দুই কোটি মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাবে বলে আশঙ্কা করছে পাবলিক অ্যান্ড পার্টিসিপেশন সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, এতে কর্মহীন হয়ে পড়বে বিপুল জনগোষ্ঠী। যা বেকার সমস্যার ক্ষেত্রে সৃষ্টি করবে নতুন মাত্রা। বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তের মতোই এশিয়ার দেশগুলোর জন্য মহাবিপর্যয় অপেক্ষা করছে। বাংলাদেশ কোনোভাবেই এর বাইরে নয় বলে তিনি মনে করেন।

এ প্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, এই মহামারীর কারণে সারা বিশ্বই বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো উৎপাদন ও বিপণন ব্যবস্থা সচল রাখা। এবার তা সম্পূর্ণরূপে ভেঙে পড়েছে। প্রতিটি দেশই বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতি যত দীর্ঘায়িত হবে ক্ষতির পরিমাণ ততই বাড়বে। তবে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে কিছুটা ভিন্নতা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে বাংলাদেশ পরিস্থিতি। এখানকার মানুষের চাহিদা কিছুটা কম। তবে এখনই ঠিক বলা যাবে না যে ক্ষতিটা কী পরিমাণ হবে। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি এ কে খান অ্যান্ড কোম্পানির পরিচালক আবুল কাসেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের অর্থনীতিতে স্মরণকালের ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিপুল পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে। এতে কত মানুষ বেকার হবে এটা হয়তো এখনই বলা যাবে না। তবে প্রতিটি খাতই যেহেতু আক্রান্ত ফলে পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ হবে। এখনই তার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। শিল্প-বাণিজ্যের উৎপাদন ও বিপণন ধীরে ধীরে চালু করতে না পারলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন এই ব্যবসায়ী নেতা।

গত ৫ মে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি বাঁচাতে সতর্কতা অবলম্বন করে লকডাউন ধীরে ধীরে তুলে নেওয়া দরকার। তিনি বলেন, আর্থ-সামাজিক কর্মকান্ড সাধারণীকরণ এবং ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে একটি সুষম ভারসাম্য তৈরি করে এমন একটি সতর্কতা অবলম্বন করা বাংলাদেশের জন্য জরুরি। যেসব ব্যবসায়িক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধ রয়েছে সেগুলো এখনই যদি পর্যায়ক্রমে শুরু করা না যায় তবে সামনের দিকে অর্থনৈতিক সংকট আরও বাড়বে। তাই করোনার বিস্তার নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনীতি সচলের জন্য পদক্ষেপগুলো একসঙ্গে নিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম