শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

করোনার ৬৬ দিনে চার লাখ কোটি টাকা ক্ষতি

অভ্যন্তরীণ কৃষি ও শিল্প উৎপাদনই দেশের অর্থনীতিকে আবার চাঙ্গা করতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার ৬৬ দিনে চার লাখ কোটি টাকা ক্ষতি

করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে ৬৬ দিনের ছুটিতে (লকডাউনে) প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকার অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে। যা প্রায় এক বছরের বাজেটের সমান। চলতি অর্থবছরের বাজেটের পরিমাণ ৫ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকা। সব ধরনের কলকারখানা ও কর্মকান্ড বন্ধ থাকায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। হুমকির মুখে পড়েছে জনজীবন। অবশ্য এমন পরিস্থিতি এখন সারা বিশ্বেই। এরই মধ্যে অর্থনীতি বাঁচাতে অনেক দেশ মহাহারী সত্ত্বেও লকডাউন শিথিলের ঘোষণা দিয়েছে। অনেক দেশ ইতিমধ্যে তাদের বর্ডার ওপেন করারও ঘোষণা দিয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, করোনাভাইরাসের প্রভাবে প্রতিদিন অন্তত ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সে হিসাবে ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত সময়ে মোট ৬৬ দিনে ক্ষতি হয়েছে ২ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকার। আর দোকান মালিক সমিতির তথ্যমতে, প্রতিবছর রোজার ঈদকে কেন্দ্র করে অন্তত এক থেকে দেড় লাখ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়, যা এবার হয়নি। এ ছাড়া বাংলা নববর্ষকে কেন্দ্র করেও অন্তত প্রতি বছর ২০ হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য হয়। যা এ বছর করোনাভাইরাসের কবলে পড়ে পুরোটাই বন্ধ ছিল। এতে সাধারণ ছুটির ৬৬ দিনে অন্তত ৩ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে করোনা পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে ক্ষতির পরিমাণও অনেক বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এই ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিদিন অন্তত ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সেটাও ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের কেনাকাটা বাদ দিয়ে। এখন নতুন করে গবেষণা কিংবা হিসাব করতে গেলে এর পরিমাণ আরও অনেক বেশি হবে। কারণ এ বছর বাংলা নববর্ষ এবং ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে কোনো কেনাকাটা হয়নি। এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বিশ্বকে সতর্ক করে বলেছে, এ বছর গত ৬০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অর্থনৈতিক প্রবৃৃদ্ধি অর্জিত হবে। বেশির ভাগ দেশই শূন্য এবং নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি করবে। বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়বে প্রকটভাবে। এতে অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ থেকে ৩ শতাংশে নেমে আসবে বলে মনে করে সংস্থাটি। আর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বলছে, করোনার প্রভাবে এশিয়াজুড়ে বেকার হয়ে পড়বে ৬ কোটির বেশি মানুষ। বাংলাদেশও বেকারত্বের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। বাংলাদেশে এমনিতেই বেকারত্বের হার উচ্চ। এ ছাড়া করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা প্রায় ১০ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে এসেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তাদের ফেরত পাঠাতে না পারলে বেকারত্বের সংকট আরও বাড়বে। এর প্রভাবে ইতিমধ্যে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস নেমেছে। অবশ্য ঈদুুল ফিতরকে কেন্দ্র করে প্রবাসীরা প্রিয়জনদের জন্য বেশি পরিমাণে অর্থ পাঠানোয় মে মাসে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি কিছুটা চাঙ্গা হয়েছে। সরকার অবশ্য অন্য কথা বলছে। যারা ইতিমধ্যে দেশে ফিরে এসেছেন তাদের জন্য ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা বিদেশে রয়েছেন তাদের জন্য স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে তাদেরকে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ করে গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি নতুন করে শ্রমবাজার খোঁজার কাজও শুরু হয়েছে। কেননা করোনা-পরবর্তী বিশ্বে এক ধরনের কর্মঅস্থিরতা শুরু হবে। বিভিন্ন দেশে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা বাড়বে। বাংলাদেশ সে সুযোগ নেবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।   

এদিকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বাজার মারাত্মক সংকটে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী নামিদামি ব্র্যান্ডগুলো এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ কোটি ডলারের রপ্তানি আদেশ বাতিল করেছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে তারা রপ্তানি আদেশ বাতিল না করলেও পণ্য গ্রহণ করছে না। আদেশের বিপরীতে বিলও দিচ্ছে না। তবে লকডাউন শিথিলের ঘোষণায় ইতিমধ্যে নতুন করে কিছু রপ্তানি আদেশ আসতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছে বিজিএমইএ।  এই সংকটের মধ্যেই বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা দেখছে সরকার। কারণ আমেরিকা, জাপানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ চীন থেকে তাদের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। সেসব বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসার সম্ভাবনা দেখছে সরকার। কেননা চীনে সস্তা শ্র্রমের বিনিময়ে পণ্য উৎপাদন করত কোম্পানিগুলো। সে রকম সস্তা শ্রম কেবলমাত্র বাংলাদেশেই রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভিন্ন কথা। তাদের মতে, এটা আমাদের জন্য বড় সুযোগ কিন্তু আমরা এটাকে কতটা কাজে লাগাতে পারব সেটাই এখন প্রশ্ন। কেননা আমাদের তো অবকাঠামোগত সমস্যা বেশ পুরনো। প্রায় একই রকম সস্তা শ্রমের বিনিময়ে ভারত, ভিয়েতনাম, মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য চমৎকার অবকাঠামো নিশ্চিত করেছে। যা আমাদের নেই।

মহামারী রূপ নেওয়া করোনার প্রভাবে বিশ্বের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শিল্প, কৃষি উৎপাদন, সেবা, ব্যবসা-বাণিজ্য, ট্যুরিজম, শ্রমবাজারসহ সব খাতই স্থবির হয়ে পড়েছে। শুধু এশিয়ার দেশগুলোতেই ৬ কোটির বেশি মানুষ বেকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশেও টানা তিন মাসের বেশি সময় বন্ধ রয়েছে সব ধরনের উৎপাদন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম। শুধু জরুরি ও স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কিত পরিষেবা চালু রয়েছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের অন্তত দুই কোটি মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাবে বলে আশঙ্কা করছে পাবলিক অ্যান্ড পার্টিসিপেশন সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, এতে কর্মহীন হয়ে পড়বে বিপুল জনগোষ্ঠী। যা বেকার সমস্যার ক্ষেত্রে সৃষ্টি করবে নতুন মাত্রা। বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তের মতোই এশিয়ার দেশগুলোর জন্য মহাবিপর্যয় অপেক্ষা করছে। বাংলাদেশ কোনোভাবেই এর বাইরে নয় বলে তিনি মনে করেন।

এ প্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, এই মহামারীর কারণে সারা বিশ্বই বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো উৎপাদন ও বিপণন ব্যবস্থা সচল রাখা। এবার তা সম্পূর্ণরূপে ভেঙে পড়েছে। প্রতিটি দেশই বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতি যত দীর্ঘায়িত হবে ক্ষতির পরিমাণ ততই বাড়বে। তবে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে কিছুটা ভিন্নতা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে বাংলাদেশ পরিস্থিতি। এখানকার মানুষের চাহিদা কিছুটা কম। তবে এখনই ঠিক বলা যাবে না যে ক্ষতিটা কী পরিমাণ হবে। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি এ কে খান অ্যান্ড কোম্পানির পরিচালক আবুল কাসেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের অর্থনীতিতে স্মরণকালের ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিপুল পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে। এতে কত মানুষ বেকার হবে এটা হয়তো এখনই বলা যাবে না। তবে প্রতিটি খাতই যেহেতু আক্রান্ত ফলে পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ হবে। এখনই তার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। শিল্প-বাণিজ্যের উৎপাদন ও বিপণন ধীরে ধীরে চালু করতে না পারলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন এই ব্যবসায়ী নেতা।

গত ৫ মে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি বাঁচাতে সতর্কতা অবলম্বন করে লকডাউন ধীরে ধীরে তুলে নেওয়া দরকার। তিনি বলেন, আর্থ-সামাজিক কর্মকান্ড সাধারণীকরণ এবং ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে একটি সুষম ভারসাম্য তৈরি করে এমন একটি সতর্কতা অবলম্বন করা বাংলাদেশের জন্য জরুরি। যেসব ব্যবসায়িক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধ রয়েছে সেগুলো এখনই যদি পর্যায়ক্রমে শুরু করা না যায় তবে সামনের দিকে অর্থনৈতিক সংকট আরও বাড়বে। তাই করোনার বিস্তার নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনীতি সচলের জন্য পদক্ষেপগুলো একসঙ্গে নিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
এখনই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হচ্ছে না কক্সবাজার
এখনই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হচ্ছে না কক্সবাজার
সৌদি আরব সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি আরব সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিকে শ্বাসরোধে হত্যা, আটক ৬
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিকে শ্বাসরোধে হত্যা, আটক ৬
পরপর দুই দুর্ঘটনায় নিহত ২ আহত ৪
পরপর দুই দুর্ঘটনায় নিহত ২ আহত ৪
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু
ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোলাবারুদ আর বাজেট সংকটে ভুগছে ইসরায়েলি বাহিনী: রিপোর্ট
গোলাবারুদ আর বাজেট সংকটে ভুগছে ইসরায়েলি বাহিনী: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ
ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

ভারতে বাসে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২০
ভারতে বাসে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মুসলিমদের কেবল ভোটব্যাংক হিসেবে দেখেন মমতা : অধীর রঞ্জন চৌধুরী
মুসলিমদের কেবল ভোটব্যাংক হিসেবে দেখেন মমতা : অধীর রঞ্জন চৌধুরী

পূর্ব-পশ্চিম

অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

সম্পাদকীয়

বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা

সম্পাদকীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পশ্চিম তীর দখল নীতির কঠোর নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলের পশ্চিম তীর দখল নীতির কঠোর নিন্দা বাংলাদেশের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প

সম্পাদকীয়

মিয়ানমারে অভিযানের মুখে সহস্রাধিক লোকের থাইল্যান্ডে অনুপ্রবেশ
মিয়ানমারে অভিযানের মুখে সহস্রাধিক লোকের থাইল্যান্ডে অনুপ্রবেশ

পূর্ব-পশ্চিম

আগাম আমন ধানে বগুড়ায় কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক
আগাম আমন ধানে বগুড়ায় কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক

পেছনের পৃষ্ঠা