শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

করোনার ৬৬ দিনে চার লাখ কোটি টাকা ক্ষতি

অভ্যন্তরীণ কৃষি ও শিল্প উৎপাদনই দেশের অর্থনীতিকে আবার চাঙ্গা করতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার ৬৬ দিনে চার লাখ কোটি টাকা ক্ষতি

করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে ৬৬ দিনের ছুটিতে (লকডাউনে) প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকার অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে। যা প্রায় এক বছরের বাজেটের সমান। চলতি অর্থবছরের বাজেটের পরিমাণ ৫ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকা। সব ধরনের কলকারখানা ও কর্মকান্ড বন্ধ থাকায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। হুমকির মুখে পড়েছে জনজীবন। অবশ্য এমন পরিস্থিতি এখন সারা বিশ্বেই। এরই মধ্যে অর্থনীতি বাঁচাতে অনেক দেশ মহাহারী সত্ত্বেও লকডাউন শিথিলের ঘোষণা দিয়েছে। অনেক দেশ ইতিমধ্যে তাদের বর্ডার ওপেন করারও ঘোষণা দিয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, করোনাভাইরাসের প্রভাবে প্রতিদিন অন্তত ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সে হিসাবে ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত সময়ে মোট ৬৬ দিনে ক্ষতি হয়েছে ২ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকার। আর দোকান মালিক সমিতির তথ্যমতে, প্রতিবছর রোজার ঈদকে কেন্দ্র করে অন্তত এক থেকে দেড় লাখ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়, যা এবার হয়নি। এ ছাড়া বাংলা নববর্ষকে কেন্দ্র করেও অন্তত প্রতি বছর ২০ হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য হয়। যা এ বছর করোনাভাইরাসের কবলে পড়ে পুরোটাই বন্ধ ছিল। এতে সাধারণ ছুটির ৬৬ দিনে অন্তত ৩ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে করোনা পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে ক্ষতির পরিমাণও অনেক বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এই ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিদিন অন্তত ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। সেটাও ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের কেনাকাটা বাদ দিয়ে। এখন নতুন করে গবেষণা কিংবা হিসাব করতে গেলে এর পরিমাণ আরও অনেক বেশি হবে। কারণ এ বছর বাংলা নববর্ষ এবং ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে কোনো কেনাকাটা হয়নি। এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বিশ্বকে সতর্ক করে বলেছে, এ বছর গত ৬০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অর্থনৈতিক প্রবৃৃদ্ধি অর্জিত হবে। বেশির ভাগ দেশই শূন্য এবং নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি করবে। বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়বে প্রকটভাবে। এতে অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২ থেকে ৩ শতাংশে নেমে আসবে বলে মনে করে সংস্থাটি। আর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বলছে, করোনার প্রভাবে এশিয়াজুড়ে বেকার হয়ে পড়বে ৬ কোটির বেশি মানুষ। বাংলাদেশও বেকারত্বের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। বাংলাদেশে এমনিতেই বেকারত্বের হার উচ্চ। এ ছাড়া করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা প্রায় ১০ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে এসেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তাদের ফেরত পাঠাতে না পারলে বেকারত্বের সংকট আরও বাড়বে। এর প্রভাবে ইতিমধ্যে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস নেমেছে। অবশ্য ঈদুুল ফিতরকে কেন্দ্র করে প্রবাসীরা প্রিয়জনদের জন্য বেশি পরিমাণে অর্থ পাঠানোয় মে মাসে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি কিছুটা চাঙ্গা হয়েছে। সরকার অবশ্য অন্য কথা বলছে। যারা ইতিমধ্যে দেশে ফিরে এসেছেন তাদের জন্য ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা বিদেশে রয়েছেন তাদের জন্য স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে তাদেরকে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ করে গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি নতুন করে শ্রমবাজার খোঁজার কাজও শুরু হয়েছে। কেননা করোনা-পরবর্তী বিশ্বে এক ধরনের কর্মঅস্থিরতা শুরু হবে। বিভিন্ন দেশে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা বাড়বে। বাংলাদেশ সে সুযোগ নেবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।   

এদিকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বাজার মারাত্মক সংকটে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী নামিদামি ব্র্যান্ডগুলো এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ কোটি ডলারের রপ্তানি আদেশ বাতিল করেছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে তারা রপ্তানি আদেশ বাতিল না করলেও পণ্য গ্রহণ করছে না। আদেশের বিপরীতে বিলও দিচ্ছে না। তবে লকডাউন শিথিলের ঘোষণায় ইতিমধ্যে নতুন করে কিছু রপ্তানি আদেশ আসতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছে বিজিএমইএ।  এই সংকটের মধ্যেই বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা দেখছে সরকার। কারণ আমেরিকা, জাপানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ চীন থেকে তাদের বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। সেসব বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসার সম্ভাবনা দেখছে সরকার। কেননা চীনে সস্তা শ্র্রমের বিনিময়ে পণ্য উৎপাদন করত কোম্পানিগুলো। সে রকম সস্তা শ্রম কেবলমাত্র বাংলাদেশেই রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভিন্ন কথা। তাদের মতে, এটা আমাদের জন্য বড় সুযোগ কিন্তু আমরা এটাকে কতটা কাজে লাগাতে পারব সেটাই এখন প্রশ্ন। কেননা আমাদের তো অবকাঠামোগত সমস্যা বেশ পুরনো। প্রায় একই রকম সস্তা শ্রমের বিনিময়ে ভারত, ভিয়েতনাম, মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য চমৎকার অবকাঠামো নিশ্চিত করেছে। যা আমাদের নেই।

মহামারী রূপ নেওয়া করোনার প্রভাবে বিশ্বের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শিল্প, কৃষি উৎপাদন, সেবা, ব্যবসা-বাণিজ্য, ট্যুরিজম, শ্রমবাজারসহ সব খাতই স্থবির হয়ে পড়েছে। শুধু এশিয়ার দেশগুলোতেই ৬ কোটির বেশি মানুষ বেকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশেও টানা তিন মাসের বেশি সময় বন্ধ রয়েছে সব ধরনের উৎপাদন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম। শুধু জরুরি ও স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কিত পরিষেবা চালু রয়েছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের অন্তত দুই কোটি মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাবে বলে আশঙ্কা করছে পাবলিক অ্যান্ড পার্টিসিপেশন সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, এতে কর্মহীন হয়ে পড়বে বিপুল জনগোষ্ঠী। যা বেকার সমস্যার ক্ষেত্রে সৃষ্টি করবে নতুন মাত্রা। বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তের মতোই এশিয়ার দেশগুলোর জন্য মহাবিপর্যয় অপেক্ষা করছে। বাংলাদেশ কোনোভাবেই এর বাইরে নয় বলে তিনি মনে করেন।

এ প্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, এই মহামারীর কারণে সারা বিশ্বই বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো উৎপাদন ও বিপণন ব্যবস্থা সচল রাখা। এবার তা সম্পূর্ণরূপে ভেঙে পড়েছে। প্রতিটি দেশই বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতি যত দীর্ঘায়িত হবে ক্ষতির পরিমাণ ততই বাড়বে। তবে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে কিছুটা ভিন্নতা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে বাংলাদেশ পরিস্থিতি। এখানকার মানুষের চাহিদা কিছুটা কম। তবে এখনই ঠিক বলা যাবে না যে ক্ষতিটা কী পরিমাণ হবে। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি এ কে খান অ্যান্ড কোম্পানির পরিচালক আবুল কাসেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের অর্থনীতিতে স্মরণকালের ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিপুল পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে। এতে কত মানুষ বেকার হবে এটা হয়তো এখনই বলা যাবে না। তবে প্রতিটি খাতই যেহেতু আক্রান্ত ফলে পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ হবে। এখনই তার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। শিল্প-বাণিজ্যের উৎপাদন ও বিপণন ধীরে ধীরে চালু করতে না পারলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন এই ব্যবসায়ী নেতা।

গত ৫ মে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি বাঁচাতে সতর্কতা অবলম্বন করে লকডাউন ধীরে ধীরে তুলে নেওয়া দরকার। তিনি বলেন, আর্থ-সামাজিক কর্মকান্ড সাধারণীকরণ এবং ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে একটি সুষম ভারসাম্য তৈরি করে এমন একটি সতর্কতা অবলম্বন করা বাংলাদেশের জন্য জরুরি। যেসব ব্যবসায়িক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধ রয়েছে সেগুলো এখনই যদি পর্যায়ক্রমে শুরু করা না যায় তবে সামনের দিকে অর্থনৈতিক সংকট আরও বাড়বে। তাই করোনার বিস্তার নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনীতি সচলের জন্য পদক্ষেপগুলো একসঙ্গে নিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়