শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

বিশ্বে নতুন উচ্চতায় শেখ হাসিনা

দেশে কঠোর হাতে করোনা মোকাবিলার পাশাপাশি বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক উদ্যোগ, ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে আন্তর্জাতিক তহবিলে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার অনুদান, কভিড-১৯ পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশ্বকে পাঁচ প্রস্তাব
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বে নতুন উচ্চতায় শেখ হাসিনা

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় কেবল দেশের মধ্যেই উদ্যোগ নিয়ে থেমে থাকেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈশি^ক ও আঞ্চলিক উদ্যোগ নিয়েও তিনি প্রশংসিত হয়েছেন। ইতিমধ্যে করোনার ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের আন্তর্জাতিক উদ্যোগেও অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। ‘গ্লোবাল সিটিজেন’ তহবিলে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ। পাশাপাশি করোনাভাইরাসের অর্থনৈতিক বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জন্য তহবিল গঠনের ক্ষেত্রেও কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের মধ্যেই আরেক প্রাণঘাতী দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফান’ এর আঘাতে সৃষ্ট পরিস্থিতিও মোকাবিলা করতে হয়েছে শক্ত হাতে। এমন পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুকন্যার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগগুলো প্রশংসা কুড়াচ্ছে বিশ্বের দেশে দেশে।

গত ৩ জুন ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানে ‘ফাইটিং সাইক্লোনস অ্যান্ড করোনাভাইরাস : হাউ উই এভাকুয়েটেড ডিউরিং অ্যা প্যানডেমিক’ শিরোনামে এক নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশ সুপার-সাইক্লোন ‘আম্ফান’ এবং কভিড-১৯ এর মতো দুটি বিপদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। আমরা অন্যদেরকে একই রকম বিপদ মোকাবিলায় পাঠ দিতে পারি।’’ এপ্রিলে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে করোনা প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় বিশ্বকে ৫ দফা প্রস্তাব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লেখেন, ‘বিশ্ব এক অজানা এবং অদেখা শত্রুর বিরুদ্ধে আজ লড়াই করছে। এই শত্রুর কোনো সীমানাবোধ নেই, নেই কোনো শ্রেণিবোধ। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো আমাদের ব্যবস্থাপনার ত্রুটিগুলো দেখিয়ে দিচ্ছে এই শত্রু। এমন অবস্থায় বিচ্ছিন্ন হয়ে নয়, বরং পরস্পরকে সহযোগিতার মাধ্যমে এই কভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হতে পারব আমরা।’

বৈশি^ক ব্যবস্থাপনার ত্রুটি নিয়ে বিশ্বকে সচেতন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে করোনা মোকাবিলায় সফল নারী নেতৃত্বের তালিকায় স্থান দিয়েছে বিশ্বের জনপ্রিয় ফোর্বস ম্যাগাজিন। অর্থনীতির শীর্ষস্থানীয় ম্যাগাজিন ফোর্বসে বলা হয়, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনাভাইরাস সংক্রমণের শুরুতে যেই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বাংলাদেশে তা এখনো কার্যকর করতে পারেনি যুক্তরাজ্য। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগাজিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের প্রশংসা করে গত ২৪ এপ্রিল এক আর্টিকেলে লেখে, প্রায় ১৬ কোটিরও বেশি মানুষের বসবাস বাংলাদেশে। সেখানে দুর্যোগ কোনো নতুন ঘটনা নয়। আর এই করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেননি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা ফেব্রুয়ারির শুরুতেই চীনে থাকা বাংলাদেশিদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসার পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। মার্চের শুরুতে প্রথম সংক্রমণের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেন এবং কম গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনলাইনে কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দেন। তিনি দেশের সব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে করোনা রোগী শনাক্ত করতে স্ক্রিনিংয়ের জন্য মেশিন ব্যবহার করে কয়েক হাজার মানুষকে দ্রুত কোয়ারেন্টাইনের নির্দেশ দেন, যা এখনো যুক্তরাজ্য কার্যকর করতে পারেনি বলে উল্লেখ করেন ফোর্বসের লেখক আভিভাহ উইটেনবাগ-কক্স। শেখ হাসিনার প্রশংসা করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামও। এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের আয়োজিত ‘এনহ্যান্সিং রিজিওনাল কো-অপারেশন ইন সাউথ এশিয়া টু কমব্যাট কভিড-১৯ রিলেটেড ইমপ্যাক্ট অন ইটস ইকোনমিকস’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল সম্মেলনে গণভবন থেকে যোগ দেন শেখ হাসিনা। এ সম্মেলনে বিশ্বকে এক হয়ে করোনা মোকাবিলা করার আহ্বান জানান তিনি। গত ৪ জুন ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিন অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন আয়োজিত ভ্যাকসিন সামিটে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে তিনি দ্রুত ভ্যাকসিন আবিষ্কারের আহ্বান জানান এবং সংস্থাটির তহবিল বাড়াতে অনুদান দিতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান। গত ২৫ মে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সহায়তা প্রদান বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং। শি জিন পিংয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী পরে চীনের বিশেষজ্ঞ দল বাংলাদেশে আসে। এর আগে গত ১৫ মার্চ গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে কভিড-১৯ ঠেকানোর লড়াইয়ে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে সার্ক নেতাদের আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।

বিশ্বকে পাঁচ প্রস্তাবনা শেখ হাসিনার : করোনা মোকাবিলায় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে পাঁচটি প্রস্তাবনা প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী যেই পাঁচটি প্রস্তাবনা দিয়েছেন তার মধ্যে একটি হলো ‘বৈষম্য দূর করতে নতুন করে ভাবতে হবে’। প্রস্তাবনায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্য ও বৈষম্য খুব দ্রুত বেড়ে যাবে আমাদের পরিচিত এই সমাজে। বিগত দশকে আমরা আমাদের অর্ধেক দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে দারিদ্র্য অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পেরেছি। তাদের অনেকেই আবারও দরিদ্র অবস্থায় ফেরত যাবে। মানুষ ঋণের ফাঁদে পড়ে যাবে। আমাদের ৮৫ ভাগ মানুষ অনানুষ্ঠানিক খাতে চাকরি করছে। আমাদের এসএমই (ঋণ ব্যবস্থা) বাজেভাবে আঘাত করছে। এই পরিস্থিতি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশ বা আফ্রিকার দেশগুলোতেও খুব একটা ভিন্ন নয়। আর সে কারণেই বিশ্বের সবার এখন মানুষের ভালো কীভাবে করা যায় সে কথা ভাবা উচিত। কীভাবে বৈষম্যের মোকাবিলা করবে, দরিদ্রকে সহায়তা করবে এবং আমাদের অর্থনীতিকে কীভাবে প্রি-কভিড (কভিড ১৯ সংক্রমণের আগের) পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যাবে তা ভাবতে হবে। দ্বিতীয় প্রস্তাবনায় তিনি বলেন, ‘জি-৭, জি-২০ এবং ওইসিডির মতো বলিষ্ঠ বিশ্ব নেতৃত্ব প্রয়োজন’। প্রধানমন্ত্রী এর ব্যাখ্যায় লেখেন, জাতিসংঘের নেতৃত্বে একটি বহুপাক্ষিক ব্যবস্থাপনাকে সামনে এগিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে অধ্যাপক ক্লাউস সোয়াব এবং ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘ইনফেকশাস ডিজিজেস’কে ‘গ্লোবাল রিস্ক রিপোর্ট ২০২০’-এর কেন্দ্র হিসেবে উল্লেখ করছি। বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য খাতের দুরবস্থাকে এখানে গুরুত্ব সহকারে দেখানো হয়েছে। আর সে কারণেই কভিড অ্যাকশন প্লাটফর্ম এবং রিজিওনাল অ্যাকশন গ্রুপের মতো ফোরাম গঠন এ সময়ে সঠিক পদক্ষেপ। আমি বিশ্বাস করি, এর পাশাপাশি বাড়তি উদ্যোগ হিসেবে জাতিসংঘের মতো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার সঙ্গে সম্মিলিতভাবে কভিড-১৯ পরবর্তী পরিকল্পনা কী হবে তা ঠিক করে ফেলা উচিত।

‘নতুন ব্যবসার নিয়মগুলো নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে’ বলে তৃতীয় প্রস্তাবনায় উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি বলেন, আমরা এরই মধ্যে দেখেছি কীভাবে বিশ্বের ব্যবসা, কর্মক্ষেত্রে এবং উৎপাদন ব্যবস্থায় পরিবর্তন আসছে। আর এই কভিড যুগের অবসান হলে ব্যবসার নতুন নিয়ম এবং চর্চা শুরু হবে। এরই মধ্যে আমরা দেখেছি সাপ্লাই চেইনে থাকা অনেক বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান দায়িত্বশীল আচরণ করছে না। আমি মনে করি পুঁজিবাদের সুবিধাভোগী গোষ্ঠী এর মাধ্যমে একটা পরীক্ষা চালাচ্ছে। আর আমাদের বাংলাদেশের মতো দেশগুলোকে এই বিষয়গুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে নতুন পরিকল্পনা এবং ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করতে হবে। চতুর্থ প্রস্তাবনায় তিনি বলেন, ‘বৈশ্বিক দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে’। এখানে অভিবাসী শ্রমিকদের প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, অভিবাসী শ্রমিকরা ধনী দেশগুলোর আয়ের পথে প্রথম সারিতে থেকে অবদান রাখছে। কিন্তু হঠাৎ করেই এই শ্রমিকদের জন্য কঠিন এক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি তারা চাকরিও হারাচ্ছে। এ কারণেও ঝুঁকির মুখে পড়ছে দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি। আর সে কারণেই বৈশ্বিক দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, আমরা আমাদের দায়িত্ববোধ ছেড়ে পালিয়ে যাইনি। আপনারা হয়তো অবগত আছেন বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী ক্যাম্প বর্তমানে আমাদের দেশে। আর আমাদের ‘কভিড-১৯’ যুদ্ধের পরিকল্পনা এই ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে সঙ্গে নিয়েই করা হয়েছে।

সর্বশেষ প্রস্তাবনায় শেখ হাসিনা জানান, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লব (৪ আইআর) ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে সহায়ক হবে’। সেখানে তিনি বলেন, শেষ দশকে নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে আমাদের ‘এটুআই’ প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ডিজিটাইজেশনে চ্যাম্পিয়নে পরিণত হয়েছে। আর এই মহামারীর মধ্যেও আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) এবং সংক্রমণ খুঁজে পেতে মোবাইল ট্র্যাকিংয়ের মতো বেশ কিছু প্রযুক্তির সহায়ক টুলস ব্যবহার করেছি। আর ভবিষ্যতের প্রস্তুতি হিসেবেও আমাদের প্রথমেই প্রয়োজন সমস্যাগুলোর উদ্ভাবনী সমাধান। বিশেষ করে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি এবং সাপ্লাই চেইন খাতকে নিয়ে উদ্ভাবনী সব সমাধান প্রয়োজন। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়বে। আর এমন এক পরিস্থিতিতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম।

ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের তহবিলে ৫০ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা : কভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে ‘গ্লোবাল সিটিজেন’ তহবিলে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিরাপদ ও কার্যকর ভ্যাকসিন উদ্ভাবন এবং সহজ প্রাপ্যতার জন্য বাংলাদেশ আনন্দের সঙ্গে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিচ্ছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীগুলোর কভিড-১৯ মোকাবিলা এবং ন্যায্য ও সমতার ভিত্তিতে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এই অর্থ সহায়তা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন, পরীক্ষা ও চিকিৎসার উন্নয়নে অতিরিক্ত তহবিল জোগাড়ের লক্ষ্যে ইউরোপীয় কমিশন ও গ্লোবাল সিটিজেন আয়োজিত ‘গ্লোবাল গোল : ইউনাইট ফর আওয়ার ফিউচার- দ্য সামিট’-এ এই অর্থ প্রদানের ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, করোনাভাইরাসের মহামারীতে সৃষ্ট নজিরবিহীন সংকট মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামনে থেকে দৃঢ়তার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। এই দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশে যে দায়বদ্ধতা আছে, তার প্রতিও তিনি অবিচল এবং একই সঙ্গে অন্য অংশীদারদের কাছ থেকেও দায়িত্বপূর্ণ আচরণের প্রত্যাশা করছে বাংলাদেশ। মোমেন আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সব সময়েই সাম্য, ন্যায় ও জাতীয় মালিকানার নীতিকে গুরুত্ব দিয়ে আসছে। যাদের এই সেবার সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তারা যেন তা পান, একজনও যেন বাদ না পড়েন তা নিশ্চিত করতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই প্রয়াস। বিশ্বের সবাই যেন সমতার ভিত্তিতে সেবা পায় সে লক্ষ্যেই এই সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
সর্বশেষ খবর
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম