শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

বিশ্বে নতুন উচ্চতায় শেখ হাসিনা

দেশে কঠোর হাতে করোনা মোকাবিলার পাশাপাশি বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক উদ্যোগ, ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে আন্তর্জাতিক তহবিলে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার অনুদান, কভিড-১৯ পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশ্বকে পাঁচ প্রস্তাব
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বে নতুন উচ্চতায় শেখ হাসিনা

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় কেবল দেশের মধ্যেই উদ্যোগ নিয়ে থেমে থাকেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈশি^ক ও আঞ্চলিক উদ্যোগ নিয়েও তিনি প্রশংসিত হয়েছেন। ইতিমধ্যে করোনার ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের আন্তর্জাতিক উদ্যোগেও অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। ‘গ্লোবাল সিটিজেন’ তহবিলে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ। পাশাপাশি করোনাভাইরাসের অর্থনৈতিক বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জন্য তহবিল গঠনের ক্ষেত্রেও কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের মধ্যেই আরেক প্রাণঘাতী দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফান’ এর আঘাতে সৃষ্ট পরিস্থিতিও মোকাবিলা করতে হয়েছে শক্ত হাতে। এমন পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুকন্যার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগগুলো প্রশংসা কুড়াচ্ছে বিশ্বের দেশে দেশে।

গত ৩ জুন ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানে ‘ফাইটিং সাইক্লোনস অ্যান্ড করোনাভাইরাস : হাউ উই এভাকুয়েটেড ডিউরিং অ্যা প্যানডেমিক’ শিরোনামে এক নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশ সুপার-সাইক্লোন ‘আম্ফান’ এবং কভিড-১৯ এর মতো দুটি বিপদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। আমরা অন্যদেরকে একই রকম বিপদ মোকাবিলায় পাঠ দিতে পারি।’’ এপ্রিলে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে করোনা প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় বিশ্বকে ৫ দফা প্রস্তাব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লেখেন, ‘বিশ্ব এক অজানা এবং অদেখা শত্রুর বিরুদ্ধে আজ লড়াই করছে। এই শত্রুর কোনো সীমানাবোধ নেই, নেই কোনো শ্রেণিবোধ। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো আমাদের ব্যবস্থাপনার ত্রুটিগুলো দেখিয়ে দিচ্ছে এই শত্রু। এমন অবস্থায় বিচ্ছিন্ন হয়ে নয়, বরং পরস্পরকে সহযোগিতার মাধ্যমে এই কভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হতে পারব আমরা।’

বৈশি^ক ব্যবস্থাপনার ত্রুটি নিয়ে বিশ্বকে সচেতন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে করোনা মোকাবিলায় সফল নারী নেতৃত্বের তালিকায় স্থান দিয়েছে বিশ্বের জনপ্রিয় ফোর্বস ম্যাগাজিন। অর্থনীতির শীর্ষস্থানীয় ম্যাগাজিন ফোর্বসে বলা হয়, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনাভাইরাস সংক্রমণের শুরুতে যেই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বাংলাদেশে তা এখনো কার্যকর করতে পারেনি যুক্তরাজ্য। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগাজিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের প্রশংসা করে গত ২৪ এপ্রিল এক আর্টিকেলে লেখে, প্রায় ১৬ কোটিরও বেশি মানুষের বসবাস বাংলাদেশে। সেখানে দুর্যোগ কোনো নতুন ঘটনা নয়। আর এই করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেননি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা ফেব্রুয়ারির শুরুতেই চীনে থাকা বাংলাদেশিদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসার পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। মার্চের শুরুতে প্রথম সংক্রমণের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেন এবং কম গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনলাইনে কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দেন। তিনি দেশের সব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে করোনা রোগী শনাক্ত করতে স্ক্রিনিংয়ের জন্য মেশিন ব্যবহার করে কয়েক হাজার মানুষকে দ্রুত কোয়ারেন্টাইনের নির্দেশ দেন, যা এখনো যুক্তরাজ্য কার্যকর করতে পারেনি বলে উল্লেখ করেন ফোর্বসের লেখক আভিভাহ উইটেনবাগ-কক্স। শেখ হাসিনার প্রশংসা করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামও। এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের আয়োজিত ‘এনহ্যান্সিং রিজিওনাল কো-অপারেশন ইন সাউথ এশিয়া টু কমব্যাট কভিড-১৯ রিলেটেড ইমপ্যাক্ট অন ইটস ইকোনমিকস’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল সম্মেলনে গণভবন থেকে যোগ দেন শেখ হাসিনা। এ সম্মেলনে বিশ্বকে এক হয়ে করোনা মোকাবিলা করার আহ্বান জানান তিনি। গত ৪ জুন ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিন অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন আয়োজিত ভ্যাকসিন সামিটে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে তিনি দ্রুত ভ্যাকসিন আবিষ্কারের আহ্বান জানান এবং সংস্থাটির তহবিল বাড়াতে অনুদান দিতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান। গত ২৫ মে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সহায়তা প্রদান বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং। শি জিন পিংয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী পরে চীনের বিশেষজ্ঞ দল বাংলাদেশে আসে। এর আগে গত ১৫ মার্চ গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে কভিড-১৯ ঠেকানোর লড়াইয়ে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে সার্ক নেতাদের আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।

বিশ্বকে পাঁচ প্রস্তাবনা শেখ হাসিনার : করোনা মোকাবিলায় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে পাঁচটি প্রস্তাবনা প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী যেই পাঁচটি প্রস্তাবনা দিয়েছেন তার মধ্যে একটি হলো ‘বৈষম্য দূর করতে নতুন করে ভাবতে হবে’। প্রস্তাবনায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্য ও বৈষম্য খুব দ্রুত বেড়ে যাবে আমাদের পরিচিত এই সমাজে। বিগত দশকে আমরা আমাদের অর্ধেক দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে দারিদ্র্য অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পেরেছি। তাদের অনেকেই আবারও দরিদ্র অবস্থায় ফেরত যাবে। মানুষ ঋণের ফাঁদে পড়ে যাবে। আমাদের ৮৫ ভাগ মানুষ অনানুষ্ঠানিক খাতে চাকরি করছে। আমাদের এসএমই (ঋণ ব্যবস্থা) বাজেভাবে আঘাত করছে। এই পরিস্থিতি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশ বা আফ্রিকার দেশগুলোতেও খুব একটা ভিন্ন নয়। আর সে কারণেই বিশ্বের সবার এখন মানুষের ভালো কীভাবে করা যায় সে কথা ভাবা উচিত। কীভাবে বৈষম্যের মোকাবিলা করবে, দরিদ্রকে সহায়তা করবে এবং আমাদের অর্থনীতিকে কীভাবে প্রি-কভিড (কভিড ১৯ সংক্রমণের আগের) পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যাবে তা ভাবতে হবে। দ্বিতীয় প্রস্তাবনায় তিনি বলেন, ‘জি-৭, জি-২০ এবং ওইসিডির মতো বলিষ্ঠ বিশ্ব নেতৃত্ব প্রয়োজন’। প্রধানমন্ত্রী এর ব্যাখ্যায় লেখেন, জাতিসংঘের নেতৃত্বে একটি বহুপাক্ষিক ব্যবস্থাপনাকে সামনে এগিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে অধ্যাপক ক্লাউস সোয়াব এবং ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘ইনফেকশাস ডিজিজেস’কে ‘গ্লোবাল রিস্ক রিপোর্ট ২০২০’-এর কেন্দ্র হিসেবে উল্লেখ করছি। বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য খাতের দুরবস্থাকে এখানে গুরুত্ব সহকারে দেখানো হয়েছে। আর সে কারণেই কভিড অ্যাকশন প্লাটফর্ম এবং রিজিওনাল অ্যাকশন গ্রুপের মতো ফোরাম গঠন এ সময়ে সঠিক পদক্ষেপ। আমি বিশ্বাস করি, এর পাশাপাশি বাড়তি উদ্যোগ হিসেবে জাতিসংঘের মতো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার সঙ্গে সম্মিলিতভাবে কভিড-১৯ পরবর্তী পরিকল্পনা কী হবে তা ঠিক করে ফেলা উচিত।

‘নতুন ব্যবসার নিয়মগুলো নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে’ বলে তৃতীয় প্রস্তাবনায় উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি বলেন, আমরা এরই মধ্যে দেখেছি কীভাবে বিশ্বের ব্যবসা, কর্মক্ষেত্রে এবং উৎপাদন ব্যবস্থায় পরিবর্তন আসছে। আর এই কভিড যুগের অবসান হলে ব্যবসার নতুন নিয়ম এবং চর্চা শুরু হবে। এরই মধ্যে আমরা দেখেছি সাপ্লাই চেইনে থাকা অনেক বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান দায়িত্বশীল আচরণ করছে না। আমি মনে করি পুঁজিবাদের সুবিধাভোগী গোষ্ঠী এর মাধ্যমে একটা পরীক্ষা চালাচ্ছে। আর আমাদের বাংলাদেশের মতো দেশগুলোকে এই বিষয়গুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে নতুন পরিকল্পনা এবং ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করতে হবে। চতুর্থ প্রস্তাবনায় তিনি বলেন, ‘বৈশ্বিক দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে’। এখানে অভিবাসী শ্রমিকদের প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, অভিবাসী শ্রমিকরা ধনী দেশগুলোর আয়ের পথে প্রথম সারিতে থেকে অবদান রাখছে। কিন্তু হঠাৎ করেই এই শ্রমিকদের জন্য কঠিন এক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি তারা চাকরিও হারাচ্ছে। এ কারণেও ঝুঁকির মুখে পড়ছে দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি। আর সে কারণেই বৈশ্বিক দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, আমরা আমাদের দায়িত্ববোধ ছেড়ে পালিয়ে যাইনি। আপনারা হয়তো অবগত আছেন বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী ক্যাম্প বর্তমানে আমাদের দেশে। আর আমাদের ‘কভিড-১৯’ যুদ্ধের পরিকল্পনা এই ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে সঙ্গে নিয়েই করা হয়েছে।

সর্বশেষ প্রস্তাবনায় শেখ হাসিনা জানান, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লব (৪ আইআর) ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে সহায়ক হবে’। সেখানে তিনি বলেন, শেষ দশকে নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে আমাদের ‘এটুআই’ প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ডিজিটাইজেশনে চ্যাম্পিয়নে পরিণত হয়েছে। আর এই মহামারীর মধ্যেও আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) এবং সংক্রমণ খুঁজে পেতে মোবাইল ট্র্যাকিংয়ের মতো বেশ কিছু প্রযুক্তির সহায়ক টুলস ব্যবহার করেছি। আর ভবিষ্যতের প্রস্তুতি হিসেবেও আমাদের প্রথমেই প্রয়োজন সমস্যাগুলোর উদ্ভাবনী সমাধান। বিশেষ করে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি এবং সাপ্লাই চেইন খাতকে নিয়ে উদ্ভাবনী সব সমাধান প্রয়োজন। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়বে। আর এমন এক পরিস্থিতিতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম।

ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের তহবিলে ৫০ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা : কভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে ‘গ্লোবাল সিটিজেন’ তহবিলে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিরাপদ ও কার্যকর ভ্যাকসিন উদ্ভাবন এবং সহজ প্রাপ্যতার জন্য বাংলাদেশ আনন্দের সঙ্গে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিচ্ছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীগুলোর কভিড-১৯ মোকাবিলা এবং ন্যায্য ও সমতার ভিত্তিতে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এই অর্থ সহায়তা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন, পরীক্ষা ও চিকিৎসার উন্নয়নে অতিরিক্ত তহবিল জোগাড়ের লক্ষ্যে ইউরোপীয় কমিশন ও গ্লোবাল সিটিজেন আয়োজিত ‘গ্লোবাল গোল : ইউনাইট ফর আওয়ার ফিউচার- দ্য সামিট’-এ এই অর্থ প্রদানের ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, করোনাভাইরাসের মহামারীতে সৃষ্ট নজিরবিহীন সংকট মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামনে থেকে দৃঢ়তার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। এই দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশে যে দায়বদ্ধতা আছে, তার প্রতিও তিনি অবিচল এবং একই সঙ্গে অন্য অংশীদারদের কাছ থেকেও দায়িত্বপূর্ণ আচরণের প্রত্যাশা করছে বাংলাদেশ। মোমেন আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সব সময়েই সাম্য, ন্যায় ও জাতীয় মালিকানার নীতিকে গুরুত্ব দিয়ে আসছে। যাদের এই সেবার সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তারা যেন তা পান, একজনও যেন বাদ না পড়েন তা নিশ্চিত করতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই প্রয়াস। বিশ্বের সবাই যেন সমতার ভিত্তিতে সেবা পায় সে লক্ষ্যেই এই সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন