শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই, ২০২০

৩৮ বছরের পুরনো অধ্যাদেশে চলছে বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা

আইন প্রণয়নের উদ্যোগ ভেস্তে গেছে একাধিকবার
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
৩৮ বছরের পুরনো অধ্যাদেশে চলছে বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা

৩৮ বছর আগের অধ্যাদেশেই চলছে বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো। ১৯৮২ সালে প্রণীত ‘বাংলাদেশে দ্য মেডিকেল প্র্যাকটিস অ্যান্ড প্রাইভেট ক্লিনিকস অ্যান্ড ল্যাবরেটরিজ রেগুলেশন অর্ডিন্যান্স’-এর আওতায় দেশের বেসরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থা পরিচালিত হয়। অধ্যাদেশটি যখন করা হয়েছিল, তখন দেশে হাতেগোনা কয়েকটি বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে তার অবয়ব কয়েকগুণ বাড়লেও বেসরকারি খাতের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতে যুযোপযোগী আইন প্রণয়ন করা হয়নি। অধ্যাদেশ হওয়ার পর আইন প্রণয়নে পাঁচবার উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা ভেস্তে যায়।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যুগোপযোগী আইন বা নীতিমালা না থাকায় বেসরকারি স্বাস্থ্য খাতে অনিয়ম-দুর্নীতিও বেড়েছে লাগামহীনভাবে। প্রাপ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন নাগরিকরা। করোনাকালে এ খাতের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি আরও প্রকাশ্যে এসেছে। এ অবস্থায় বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা খাতে শৃঙ্খলা ফেরাতে অধ্যাদেশের পরিবর্তে যুগোপযোগী আইন প্রণয়নের তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে সরকারি হাসপাতালের সংখ্যা ৬৫৪টি। আর ৫ হাজার ৫৫টি বেসরকারি হাসপাতাল। তবে সারা দেশে এর চেয়ে কয়েক গুণ বেশি অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে। ১৯৮২ সালের ‘দ্য মেডিকেল প্র্যাকটিস অ্যান্ড প্রাইভেট ক্লিনিকস অ্যান্ড ল্যাবরেটরিজ (রেগুলেশন) অর্ডিন্যান্স’-এর ১৩ ধারায় উল্লেখ রয়েছে, একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসক কিংবা একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ অধ্যাদেশের কোনো ধারা লঙ্ঘন করলে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা জরিমানার করা যাবে। অধ্যাদেশ অনুযায়ী তৈরি করা শিডিউলে একজন অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক বা সমমানের চিকিৎসকের ফি ৪০ টাকা নির্ধারণ করা আছে। এটা প্রথম দর্শনীর ফি। দ্বিতীয় দর্শনীর ফি ২০ টাকা। বাড়িতে গিয়ে রোগী দেখার ফি ৮০ টাকা। শুধু চিকিৎসকদের ফি-ই নয়, ছোট-বড় অপারেশন, অ্যানেসথেশিয়া, ইসিজি, এক্স-রেসহ সব কিছুর ফি নির্ধারিত আছে অধ্যাদেশটিতে। একটি মেজর অপারেশনের ফি নির্ধারণ আছে ২ হাজার টাকা। সেই সঙ্গে নির্ধারিত রয়েছে ইউরিন টেস্ট, প্রেগন্যান্সি টেস্টসহ ১০৫ ধরনের ল্যাবরেটরি টেস্টেরফিও।

এই শিডিউল সময়ে সময়ে সংশোধন করার দায়িত্ব দেওয়া আছে সরকারের ওপর। কিন্তু বিগত ৩৮ বছরে শিডিউল সংশোধন হয়নি, পরিবর্তন হয়নি এ মূল্য তালিকার। আবার মূল্য তালিকার প্রত্যেকটি হাসপাতালের মানুষের কাছে দৃশ্যমান হবে এমন জায়গায় টাঙানোর কথা। কিন্তু দুই বছর আগে সেটিও টাঙানো হতো না। এক ধরনের বিশৃঙ্খল অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা। অথচ দেশে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারী জনসংখ্যার প্রায় ৭০ শতাংশ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে সেবা নেন। জানা গেছে, এখন পর্যন্ত পাঁচবার বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা আইন তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনোটিই আলোর মুখ দেখেনি। প্রথমবার ১৯৯১ সালে আইনটি সময়োপযোগী করার জন্য খসড়া করা হয়েছিল। ১৯৯৮ সালে এসে আবার খসড়া করা হয়। নতুন করে ড. মোশাররফ হোসেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকাকালে উদ্যোগ নেন ২০০৩ সালে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পর ২০১১ সালে মহাজোট সরকারও উদ্যোগ নিয়েছিল। সর্বশেষ ২০১৬ সালে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা আইন করার উদ্যোগ নেন। এই আইন আজও আলোরমুখ দেখেনি। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার দাবিতে ২০১৮ সালে হাই কোর্টে একটি রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট বশির আহমেদ। ২০১৮ সালের ২৪ জুলাই এ রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিভিন্ন পরীক্ষার মূল্য তালিকা উন্মুক্ত স্থানে ১৫ দিনের মধ্যে প্রদর্শনের, ১৯৮২ সালের অধ্যাদেশের ধারা ১৪ এবং ১৬ অনুযায়ী চিকিৎসা ব্যয় শিডিউল রিভাইজড ও নতুন করে চিকিৎসা ব্যয় শিডিউল বিধি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে নির্দেশ দেয়। এ ছাড়া হাসপাতাল এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবহার না করে বাণিজিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দেয়। কিন্তু হাই কোর্টের সেই আদেশ আজও বাস্তবায়ন হয়নি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে রিটকারী আইনজীবী বশির আহমেদ বলেন, প্রায় দেড় বছর আগে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে জানিয়েছে, তারা একটি নতুন আইনের খসড়া তৈরি করেছে। এটা মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর আদালতে দাখিল করবে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তারা সেটা দাখিল করেনি। সবাই বড় বড় কথা বলে কিন্তু কাজ করে না। যার কারণে এই বেহালদশা। ঢাকা শিশু হাসপাতালের শিশু কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মোহাম্মদ হানিফ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ওই অধ্যাদেশের কিছু ধারা এখন একেবারেই অকার্যকর হয়ে পড়েছে। তাই অধ্যাদেশটিকে যুগোপযোগী করে পরিপূর্ণ আইনে পরিণত করা খুব জরুরি। তিনি বলেন, যে কোনো ধরনের আর্থিক বিষয় নির্ধারণ করতে হবে বর্তমান বাজারমূল্য যাচাই করে। তিনি বলেন, এ ধরনের আইন বা নীতিমালাগুলো ডিজিটাল মাধ্যমে সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে হবে। যাতে করে যে কেউ এই আইন বা নীতিমালা অনুযায়ী তার প্রাপ্য সেবা তিনি পাচ্ছেন কি-না, তা যাচাই করতে পারেন।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম