শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সাক্ষাৎকার : আ হ ম মুস্তফা কামাল

চীন ভারত ভিয়েতনামও আমাদের পেছনে থাকবে

প্রিন্ট ভার্সন
চীন ভারত ভিয়েতনামও আমাদের পেছনে থাকবে

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, চলতি বছর শেষে বাংলাদেশ তার লক্ষ্য অনুযায়ীই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে। এক্ষেত্রে চীন-ভারত, ভিয়েতনামও আমাদের পেছনে থাকবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে বুুঝতে পারেন। তাঁর একটা সক্ষমতা হলো তিনি সামনে দেখতে পান। তিনি মানুষকে ওয়ান টু ওয়ান জানেন। ফলে তিনি মনে করেছিলেন মানুুষ ও অর্থনীতি বাঁচাতে সবকিছু রিওপেন (পুনরায় চালু) করতে হবে। এ জন্যই তিনি সবকিছু খুলে দিয়েছেন সময়মতো। তিনি জানতেন কারফিউ দিয়েও মানুষকে আটকানো যাবে না। বরং তিনি মনে করেছিলেন তাদের কাজ করতে দিতে হবে। এতে মানুষের ইমিউনিটি বাড়বে। অর্থনৈতিক কর্মকান্ডও চাঙ্গা থাকবে। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত তুলে ধরেছেন সিনিয়র রিপোর্টার মানিক মুনতাসির        বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি জানেন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) পূর্বাভাস দিয়ে বলেছে, চলতি বছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। অথচ বিশে^র অনেক দেশই এখন ঋণাত্বক প্রবৃদ্ধিতে রয়েছে। এটা কী করে সম্ভব হচ্ছে বলে আপনি মনে করেন? 

অর্থমন্ত্রী : দেখুন এখানে এডিবির পূর্বাভাসে দুটো বিষয় রয়েছে। এর একটি গত বছর। যা ২০২০ সালের অর্জন। অন্যটা ২০২১ সালের সম্ভাব্যতা। ২০২০ সালে আমাদের প্রবৃদ্ধি ছিল ৫ দশমিক ২। এটাকে যদি বিবেচনায় নেন তাহলে আমরা স্পষ্ট দেখতেই পাই, গত বছর চায়না ১ দশমিক ৮ শতাংশ ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। কোরিয়া  মাইনাস ১ শতাংশ, থাইল্যান্ড মাইনাস ৮ শতাংশ, ভারত মাইনাস ৯ শতাংশ, শ্রীলঙ্কা মাইনাস ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। মালয়েশিয়া মাইনাস ৫ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়া মাইনাস ১ শতাংশ, সিঙ্গাপুর মাইনাস ৬ শতাংশ, পাকিস্তান মাইনাস দশমিক ৪ শতাংশ, ফিলিপিনস মাইনাস ৭ শতাংশ, ভিয়েতনাম পজিটিভ ১ দশমিক ৮, থাইল্যান্ড মাইনাস ৮ শতাংশ। এখানে বাংলাদেশ, চীন, ভিয়েতনাম ছাড়া সবাই নেতিবাচক। আর বাংলাদেশ এই তিনটি দেশের তুলনায়ও অনেক ভালো করেছে। ২০২০ সালের আমাদের অর্জনটা অনেক বড়। এটা একটা ঐতিহাসিক বছর। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী। জাতির পিতাকে আরও বেশি স্মরণীয় করে রাখতে প্রত্যেকটা মানুষই যার যা কিছু আছে সবকিছুই নিবেদন করেছেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি। আমি তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এবার আসেন চলতি বছরের ব্যাপারে। এখানে এডিবি বলেছে বাংলাদেশ শুরু করেছে। বাংলাদেশ ৫ দশমিক ২ থেকে লাফ দিয়ে ৬ দশমিক ৮-এ উঠেছে। এটা ধরলেও দক্ষিণ এশিয়াতে বাংলাদেশের ওপরে পাওয়া যাবে মাত্র দুটি দেশ- চীন আর ভারত। কিন্তু আমরা বলছি আমাদের প্রবৃদ্ধি হবে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। ফলে চলতি বছর শেষে আমাদের পেছনে থাকবে চীন, ভারত ও ভিয়েতনাম। এখানে আমাদের মূল শক্তিই হচ্ছে দেশের মানুষ। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে গত মার্চ-এপ্রিলে সব বন্ধ রাখার ৬৬ দিন পর আবার সবকিছু রিওপেন করা হয়। তখনো বেশ ঝুঁকি ছিল। অনেকেই অনেক সমালোচনা করেছিল কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে দেখা গেছে খুব একটা সমস্যা হয়নি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এ বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী? 

অর্থমন্ত্রী : দেখুন এখানে সবার আগে বলতে হবে- আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে বুুঝতে পারেন। তাঁর একটা সক্ষমতা হলো তিনি সামনে দেখতে পান। তিনি মানুষকে ওয়ান টু ওয়ান জানেন। ফলে তিনি মনে করেছিলেন মানুুষ ও অর্থনীতি বাঁচাতে সবকিছু রিওপেন (পুনরায় চালু) করতে হবে। এ জন্যই তিনি সবকিছু খুলে দিয়েছেন সময়মতো। তিনি জানতেন কারফিউ দিয়েও মানুষকে আটকানো যাবে না। বরং তাদের কাজে যেতে দিতে হবে। এতে তাদের ইমিউনিটি বাড়বে। আমরা তো এখন তার ফল পাচ্ছি। শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে করোনার প্রভাব নেই বললেই চলে। সামষ্টিক অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রই আলোকিত, প্রতিটি সূচকই উড়ন্ত, ঊর্ধ্বমুখী। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হয়েছে এবং আমরা সেখানে সফল হয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অর্থমন্ত্রী হিসেবে বর্তমানে দেশের অর্থনীতির মূল সূচকগুলো কী অবস্থায় রয়েছে বলে আপনি মনে করেন?

অর্থমন্ত্রী : দেখুন আমরা যখন ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবকিছু খুলে দিয়েছিলাম, আমরা তো তার ফল এখন পাচ্ছি। সামষ্টিক অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রই আলোকিত, প্রতিটি সূচকই উড়ন্ত, ঊর্ধ্বমুখী। কোনো সূচকই এখন নেতিবাচক অবস্থায় নেই। এখানে বলতে হয়, আমরা যখন শুরু করি, যখন আমি অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিই, তখন আমাদের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ছিল নেগেটিভ। ৬৫৩ মিলিয়ন ছিল সেটা নেতিবাচক ছিল। এখন সেটা পজিটিভ ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন। ঠিক তেমনিভাবে আমাদের ব্যালেন্স অব পেমেন্টও ৪৬৩২ মিলিয়ন ছিল নেতিবাচক। এখন সেটা ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার পজিটিভ। আর রেমিট্যান্স দুই মাসে ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আমি দায়িত্ব নেওয়ার সময় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩৩ বিলিয়ন ডলার। এখন তা ৩৯ বিলিয়ন ডলার। হয়তো কদিন পরে তা ৪০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে। আগে ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হতো। পুঁজিবাজার আজকে কতটা ভাইব্রেন্ট তা ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই। এখন রেমিট্যান্সের টাকাও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ হচ্ছে। ২০১৯ এর জানুয়ারিতে প্রতিদিন লেনদেন হতো ৫৫৫ মিলিয়ন। অথচ তা এখন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। রপ্তানি বাণিজ্যও  ঘুরে দাঁড়িয়েছে। সেখানেও ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী দিনের অর্থনীতি কেমন হবে। প্রবৃদ্ধি কেমন হবে বলে আপনার ধারণা?

অর্থমন্ত্রী : আমাদের চলতি বছরের টার্গেট রয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। এখানে এডিবি বলেছে আমরা ভালোভাবে পুনরুদ্ধারটা শুরু করেছি। তারা বলছে, এটা হবে ৬  দশমিক ৮ শতাংশ। যদি এটাও হয়, এর ওপরে দক্ষিণ এশিয়ার আর মাত্র দুটি দেশ থাকবে। কিন্তু আমরা মনে করি এটাই যথেষ্ট নয়। আমাদের প্রবৃদ্ধি হবে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। আমি মনে করি এটা ৬ দশমিক ৮ শতাংশে এসে থেমে থাকবে না। এটাকেও যদি বিবেচনায় নিই তাও বাংলাদেশের ওপরে থাকবে মাত্র দুটি দেশ। চায়না আর ভারত। এক্ষেত্রে ভিয়েতনামও বাংলাদেশের পেছনেই থাকবে। এ জন্য আমাদের আরও অনেক কাজ করতে হবে। আমাদের আসল শক্তি হচ্ছে দেশের মানুষ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বেকারত্ব, কর্মসংস্থান, বিশেষ করে দেশে ফিরে আসা প্রবাসীদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে?

অর্থমন্ত্রী : এখানে বেকারত্ব তো আমাদের একার সমস্যা নয়। করোনার কারণে সারা বিশ^ই এখন ধরাশায়ী। সবাই কর্মী ছাঁটাই করছে। আমাদের এখানে তুলনামূলক কমই হচ্ছে। যারা বিদেশ থেকে ফিরে এসেছেন তাদের জন্যও তো সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। তাদের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যবস্থা করতে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। এখানে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক ও পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন কাজ করছে। এ চারটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের ঋণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য দুই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দও রাখা হয়েছে। প্রয়োজন হলে বরাদ্দ আরও বাড়ানো হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : করোনাভাইরাস মহামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধারের জন্য যে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয় তা কতটা উপযোগী ছিল বলে আপনি মনে করেন? 

অর্থমন্ত্রী : এখানে অবশ্যই আমি স্বীকার করি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তৎক্ষণাৎ কার্যকর সিদ্ধান্ত নেন। যার ফলে আমরা ধাক্কা সামাল দিতে পেরেছি। তিনি এক লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন। যার সুফল এখন সবাই ভোগ করছে। এর ফলে দ্রুতই অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আমাদের কাছে এটা প্রথমে অবিশ^াস্য মনে হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সবকিছুই সময়োপযোগী করেছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রেমিট্যান্সের ওপর প্রণোদনা দেওয়ায় সম্প্রতি রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও রেকর্ড হয়েছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

অর্থমন্ত্রী : সবশেষ দুই মাস ধরে রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫ শতাংশ। অথচ শুরুতে সবাই মনে করেছিল রেমিট্যান্সে ধস নামবে। করোনার ধাক্কার কারণে সাময়িক সমস্যা হলেও এখন কিন্তু রেমিট্যান্স প্রতিদিনই বাড়ছে। দুুই শতাংশ প্রণোদনা আর রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ করায় এটা সম্ভব হয়েছে। আমি যখন পরিকল্পনা মন্ত্রী ছিলাম তখন স্টাডি করে দেখেছি। আমাদের রেমিট্যান্সের পরিমাণ হচ্ছে ৩৪ বিলিয়ন ডলার আর অফিসিয়াল চ্যানেলে আসে মাত্র ১২/১৩ বিলিয়ন ডলার। আমি তখন ভাবলাম, আমরা পরে বাড়াব। আগে যেটা আসছে সেটাকে প্রোপার চ্যানেলে নিয়ে আসি। সেই সঙ্গে চিন্তা করলাম যে, তাদের কিছু খরচ আছে। কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। এ জন্য ইনসেনটিভ দেওয়ার ঘোষণা দিলাম। একই সঙ্গে নিয়মটি সহজ করে দিলাম। বললাম, কোনো প্রশ্ন করা হবে না। এটাই বেশ কার্যকর হয়েছে। আমি যেখানেই যাই সেখানেই এখন রেমিট্যান্স নিয়ে কথা বলি। তাদেরও (প্রবাসীদের) বিশ^াস ছিল। যার ফলে এটা সম্ভব হয়েছে। এখন তো প্রতি মাসে ১০০ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসছে। এই মাসে গত ১৫ দিনে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এটা অবিশ^াস্য। এটা তাদের বিশ^াসের কারণেই হয়েছে। সবকিছু তো ভালোভাবেই চলছে। প্রধানমন্ত্রী কী নিরলস পরিশ্রম করছেন। তিনি এ জাতিকে অনেক ওপরে নিয়ে যাবেন। সোনার বাংলা গড়ার সুবর্ণ রেখাটা আমরা স্পষ্ট করতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি দায়িত্ব নেওয়ার পরই বলেছিলেন, ব্যাংকের সুদের হার কমিয়ে এক অঙ্কে নামিয়ে আনা হবে এবং আপনি তা করেছেন। এ ব্যাপারে আপনার বর্তমান পর্যবেক্ষণ কী? 

অর্থমন্ত্রী : ইয়েস, আমি বলেছিলাম। তা কার্যকরও হয়েছে। যার ফলে এখন ব্যাংক খাতে লিকুইডিটি বেড়েছে। খেলাপি ঋণ কমেছে। উদ্যোক্তাদের ওপর চাপ কমেছে। ব্যাংকগুলোও লাভ করছে। এখানে বলতে হয়, এটাও কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর একটা অনন্য উদ্যোগ। তিনিই কিন্তু আমাকে প্রথমে বলেছিলেন, সুদের হার কমাতে হলে কী করা যায়। নইলে ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো করা যাবে না। ব্যক্তিগতভাবে আমি প্রত্যেকটি ব্যাংকের এমডি, চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বললাম। এটার মেরিট, ডিমেরিট কী হতে পারে তা নিয়েও কথা বললাম এবং তাদের বললাম তোমরা যদি লোকসান কর, তা আমি পুষিয়ে দেব। কিন্তু আমি জানতাম লস হবে না। আমি তাদের বুঝালাম, ১৫ শতাংশ সুুদ নিচ্ছেন অথচ অনেকেই তা শোধ করতে না পেরে বছর শেষে খেলাপি হয়ে যাচ্ছেন। আবার পরে আপনাকে তা রাইট অব করতে হচ্ছে বিপুল পরিমাণে। কিন্তু যদি ৯ শতাংশ হারে আপনি ঋণ দেন তাহলে রিকভারি ভালো হবে। রাইট অব করতে হবে না। এটা একটা ভালো কাজ হয়েছে। এটা কিন্তু প্রধানমন্ত্রীরই আইডিয়া ছিল। এর ফলে সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণও কমেছে। আগে তাদের মূলধনের জন্য বছর বছর টাকা দেওয়া লাগত। এখন কাউকে টাকা দিতে হচ্ছে না। এখন তাদের তারল্য নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না। কত টাকা। বেসরকারি ব্যাংকগুলোও প্রত্যেকেই এখন লাভ করছে। এই গতি যদি আমরা ধরে রাখতে পারি, নিশ্চয়ই আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছে যাব। বঙ্গবন্ধু যা শেষ করতে পারেননি সেগুলো আমরা শেষ করব। যেন সেই সুবর্ণ রেখাটি আমরা স্পষ্ট করতে পারি। আমরা সেই কাজই করে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনের দিনগুলোতে কী ধরনের আর্থিক নীতিতে চলবে বলে আপনি মনে করেন।

অর্থমন্ত্রী : সম্প্রসারণশীল মানিটারি পলিসি এখন তো আছেই। আমাদের যখন যেটা প্রয়োজন তখন সেটাই করা হবে। যথেষ্ট বিনিয়োগ হয়েছে। আর দরকার নেই- ব্যাপারটা তো এমন নয়। আমাদের এখন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলার। আমি শুরু করেছিলাম ৩৩ বিলিয়ন ডলার দিয়ে। এখন তা ৩৯ বিলিয়ন ডলার এবং তা আরও বাড়বে। আমাদের শিল্পায়ন তো বাড়াতে হবে। অন্য খাতগুলোও এগিয়ে যাবে। দেশের সমৃদ্ধি, উন্নয়নে সরকার যখন যা প্রয়োজন মনে করবে ঠিক তখন তা-ই করবে। আমি এখানে আরেকটা কথা বলতে চাই-আমাদের রপ্তানি খাত নিয়ে যারা বেশি চিন্তিত তাদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যও এখন ভালো হচ্ছে। কিছু দিন আমরা খারাপ করেছি করোনার কারণে। কিন্তু দুই মাস পরই তো আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

অর্থমন্ত্রী : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন