শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সাক্ষাৎকার : আ হ ম মুস্তফা কামাল

চীন ভারত ভিয়েতনামও আমাদের পেছনে থাকবে

প্রিন্ট ভার্সন
চীন ভারত ভিয়েতনামও আমাদের পেছনে থাকবে

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, চলতি বছর শেষে বাংলাদেশ তার লক্ষ্য অনুযায়ীই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে। এক্ষেত্রে চীন-ভারত, ভিয়েতনামও আমাদের পেছনে থাকবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে বুুঝতে পারেন। তাঁর একটা সক্ষমতা হলো তিনি সামনে দেখতে পান। তিনি মানুষকে ওয়ান টু ওয়ান জানেন। ফলে তিনি মনে করেছিলেন মানুুষ ও অর্থনীতি বাঁচাতে সবকিছু রিওপেন (পুনরায় চালু) করতে হবে। এ জন্যই তিনি সবকিছু খুলে দিয়েছেন সময়মতো। তিনি জানতেন কারফিউ দিয়েও মানুষকে আটকানো যাবে না। বরং তিনি মনে করেছিলেন তাদের কাজ করতে দিতে হবে। এতে মানুষের ইমিউনিটি বাড়বে। অর্থনৈতিক কর্মকান্ডও চাঙ্গা থাকবে। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত তুলে ধরেছেন সিনিয়র রিপোর্টার মানিক মুনতাসির        বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি জানেন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) পূর্বাভাস দিয়ে বলেছে, চলতি বছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। অথচ বিশে^র অনেক দেশই এখন ঋণাত্বক প্রবৃদ্ধিতে রয়েছে। এটা কী করে সম্ভব হচ্ছে বলে আপনি মনে করেন? 

অর্থমন্ত্রী : দেখুন এখানে এডিবির পূর্বাভাসে দুটো বিষয় রয়েছে। এর একটি গত বছর। যা ২০২০ সালের অর্জন। অন্যটা ২০২১ সালের সম্ভাব্যতা। ২০২০ সালে আমাদের প্রবৃদ্ধি ছিল ৫ দশমিক ২। এটাকে যদি বিবেচনায় নেন তাহলে আমরা স্পষ্ট দেখতেই পাই, গত বছর চায়না ১ দশমিক ৮ শতাংশ ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। কোরিয়া  মাইনাস ১ শতাংশ, থাইল্যান্ড মাইনাস ৮ শতাংশ, ভারত মাইনাস ৯ শতাংশ, শ্রীলঙ্কা মাইনাস ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। মালয়েশিয়া মাইনাস ৫ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়া মাইনাস ১ শতাংশ, সিঙ্গাপুর মাইনাস ৬ শতাংশ, পাকিস্তান মাইনাস দশমিক ৪ শতাংশ, ফিলিপিনস মাইনাস ৭ শতাংশ, ভিয়েতনাম পজিটিভ ১ দশমিক ৮, থাইল্যান্ড মাইনাস ৮ শতাংশ। এখানে বাংলাদেশ, চীন, ভিয়েতনাম ছাড়া সবাই নেতিবাচক। আর বাংলাদেশ এই তিনটি দেশের তুলনায়ও অনেক ভালো করেছে। ২০২০ সালের আমাদের অর্জনটা অনেক বড়। এটা একটা ঐতিহাসিক বছর। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী। জাতির পিতাকে আরও বেশি স্মরণীয় করে রাখতে প্রত্যেকটা মানুষই যার যা কিছু আছে সবকিছুই নিবেদন করেছেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি। আমি তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এবার আসেন চলতি বছরের ব্যাপারে। এখানে এডিবি বলেছে বাংলাদেশ শুরু করেছে। বাংলাদেশ ৫ দশমিক ২ থেকে লাফ দিয়ে ৬ দশমিক ৮-এ উঠেছে। এটা ধরলেও দক্ষিণ এশিয়াতে বাংলাদেশের ওপরে পাওয়া যাবে মাত্র দুটি দেশ- চীন আর ভারত। কিন্তু আমরা বলছি আমাদের প্রবৃদ্ধি হবে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। ফলে চলতি বছর শেষে আমাদের পেছনে থাকবে চীন, ভারত ও ভিয়েতনাম। এখানে আমাদের মূল শক্তিই হচ্ছে দেশের মানুষ। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে গত মার্চ-এপ্রিলে সব বন্ধ রাখার ৬৬ দিন পর আবার সবকিছু রিওপেন করা হয়। তখনো বেশ ঝুঁকি ছিল। অনেকেই অনেক সমালোচনা করেছিল কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে দেখা গেছে খুব একটা সমস্যা হয়নি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এ বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী? 

অর্থমন্ত্রী : দেখুন এখানে সবার আগে বলতে হবে- আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে বুুঝতে পারেন। তাঁর একটা সক্ষমতা হলো তিনি সামনে দেখতে পান। তিনি মানুষকে ওয়ান টু ওয়ান জানেন। ফলে তিনি মনে করেছিলেন মানুুষ ও অর্থনীতি বাঁচাতে সবকিছু রিওপেন (পুনরায় চালু) করতে হবে। এ জন্যই তিনি সবকিছু খুলে দিয়েছেন সময়মতো। তিনি জানতেন কারফিউ দিয়েও মানুষকে আটকানো যাবে না। বরং তাদের কাজে যেতে দিতে হবে। এতে তাদের ইমিউনিটি বাড়বে। আমরা তো এখন তার ফল পাচ্ছি। শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে করোনার প্রভাব নেই বললেই চলে। সামষ্টিক অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রই আলোকিত, প্রতিটি সূচকই উড়ন্ত, ঊর্ধ্বমুখী। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হয়েছে এবং আমরা সেখানে সফল হয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অর্থমন্ত্রী হিসেবে বর্তমানে দেশের অর্থনীতির মূল সূচকগুলো কী অবস্থায় রয়েছে বলে আপনি মনে করেন?

অর্থমন্ত্রী : দেখুন আমরা যখন ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবকিছু খুলে দিয়েছিলাম, আমরা তো তার ফল এখন পাচ্ছি। সামষ্টিক অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রই আলোকিত, প্রতিটি সূচকই উড়ন্ত, ঊর্ধ্বমুখী। কোনো সূচকই এখন নেতিবাচক অবস্থায় নেই। এখানে বলতে হয়, আমরা যখন শুরু করি, যখন আমি অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিই, তখন আমাদের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ছিল নেগেটিভ। ৬৫৩ মিলিয়ন ছিল সেটা নেতিবাচক ছিল। এখন সেটা পজিটিভ ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন। ঠিক তেমনিভাবে আমাদের ব্যালেন্স অব পেমেন্টও ৪৬৩২ মিলিয়ন ছিল নেতিবাচক। এখন সেটা ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার পজিটিভ। আর রেমিট্যান্স দুই মাসে ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আমি দায়িত্ব নেওয়ার সময় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩৩ বিলিয়ন ডলার। এখন তা ৩৯ বিলিয়ন ডলার। হয়তো কদিন পরে তা ৪০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে। আগে ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হতো। পুঁজিবাজার আজকে কতটা ভাইব্রেন্ট তা ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই। এখন রেমিট্যান্সের টাকাও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ হচ্ছে। ২০১৯ এর জানুয়ারিতে প্রতিদিন লেনদেন হতো ৫৫৫ মিলিয়ন। অথচ তা এখন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। রপ্তানি বাণিজ্যও  ঘুরে দাঁড়িয়েছে। সেখানেও ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী দিনের অর্থনীতি কেমন হবে। প্রবৃদ্ধি কেমন হবে বলে আপনার ধারণা?

অর্থমন্ত্রী : আমাদের চলতি বছরের টার্গেট রয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। এখানে এডিবি বলেছে আমরা ভালোভাবে পুনরুদ্ধারটা শুরু করেছি। তারা বলছে, এটা হবে ৬  দশমিক ৮ শতাংশ। যদি এটাও হয়, এর ওপরে দক্ষিণ এশিয়ার আর মাত্র দুটি দেশ থাকবে। কিন্তু আমরা মনে করি এটাই যথেষ্ট নয়। আমাদের প্রবৃদ্ধি হবে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। আমি মনে করি এটা ৬ দশমিক ৮ শতাংশে এসে থেমে থাকবে না। এটাকেও যদি বিবেচনায় নিই তাও বাংলাদেশের ওপরে থাকবে মাত্র দুটি দেশ। চায়না আর ভারত। এক্ষেত্রে ভিয়েতনামও বাংলাদেশের পেছনেই থাকবে। এ জন্য আমাদের আরও অনেক কাজ করতে হবে। আমাদের আসল শক্তি হচ্ছে দেশের মানুষ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বেকারত্ব, কর্মসংস্থান, বিশেষ করে দেশে ফিরে আসা প্রবাসীদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে?

অর্থমন্ত্রী : এখানে বেকারত্ব তো আমাদের একার সমস্যা নয়। করোনার কারণে সারা বিশ^ই এখন ধরাশায়ী। সবাই কর্মী ছাঁটাই করছে। আমাদের এখানে তুলনামূলক কমই হচ্ছে। যারা বিদেশ থেকে ফিরে এসেছেন তাদের জন্যও তো সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। তাদের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যবস্থা করতে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। এখানে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক ও পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন কাজ করছে। এ চারটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের ঋণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য দুই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দও রাখা হয়েছে। প্রয়োজন হলে বরাদ্দ আরও বাড়ানো হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : করোনাভাইরাস মহামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধারের জন্য যে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয় তা কতটা উপযোগী ছিল বলে আপনি মনে করেন? 

অর্থমন্ত্রী : এখানে অবশ্যই আমি স্বীকার করি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তৎক্ষণাৎ কার্যকর সিদ্ধান্ত নেন। যার ফলে আমরা ধাক্কা সামাল দিতে পেরেছি। তিনি এক লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন। যার সুফল এখন সবাই ভোগ করছে। এর ফলে দ্রুতই অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আমাদের কাছে এটা প্রথমে অবিশ^াস্য মনে হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সবকিছুই সময়োপযোগী করেছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রেমিট্যান্সের ওপর প্রণোদনা দেওয়ায় সম্প্রতি রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও রেকর্ড হয়েছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

অর্থমন্ত্রী : সবশেষ দুই মাস ধরে রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫ শতাংশ। অথচ শুরুতে সবাই মনে করেছিল রেমিট্যান্সে ধস নামবে। করোনার ধাক্কার কারণে সাময়িক সমস্যা হলেও এখন কিন্তু রেমিট্যান্স প্রতিদিনই বাড়ছে। দুুই শতাংশ প্রণোদনা আর রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ করায় এটা সম্ভব হয়েছে। আমি যখন পরিকল্পনা মন্ত্রী ছিলাম তখন স্টাডি করে দেখেছি। আমাদের রেমিট্যান্সের পরিমাণ হচ্ছে ৩৪ বিলিয়ন ডলার আর অফিসিয়াল চ্যানেলে আসে মাত্র ১২/১৩ বিলিয়ন ডলার। আমি তখন ভাবলাম, আমরা পরে বাড়াব। আগে যেটা আসছে সেটাকে প্রোপার চ্যানেলে নিয়ে আসি। সেই সঙ্গে চিন্তা করলাম যে, তাদের কিছু খরচ আছে। কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। এ জন্য ইনসেনটিভ দেওয়ার ঘোষণা দিলাম। একই সঙ্গে নিয়মটি সহজ করে দিলাম। বললাম, কোনো প্রশ্ন করা হবে না। এটাই বেশ কার্যকর হয়েছে। আমি যেখানেই যাই সেখানেই এখন রেমিট্যান্স নিয়ে কথা বলি। তাদেরও (প্রবাসীদের) বিশ^াস ছিল। যার ফলে এটা সম্ভব হয়েছে। এখন তো প্রতি মাসে ১০০ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসছে। এই মাসে গত ১৫ দিনে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এটা অবিশ^াস্য। এটা তাদের বিশ^াসের কারণেই হয়েছে। সবকিছু তো ভালোভাবেই চলছে। প্রধানমন্ত্রী কী নিরলস পরিশ্রম করছেন। তিনি এ জাতিকে অনেক ওপরে নিয়ে যাবেন। সোনার বাংলা গড়ার সুবর্ণ রেখাটা আমরা স্পষ্ট করতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি দায়িত্ব নেওয়ার পরই বলেছিলেন, ব্যাংকের সুদের হার কমিয়ে এক অঙ্কে নামিয়ে আনা হবে এবং আপনি তা করেছেন। এ ব্যাপারে আপনার বর্তমান পর্যবেক্ষণ কী? 

অর্থমন্ত্রী : ইয়েস, আমি বলেছিলাম। তা কার্যকরও হয়েছে। যার ফলে এখন ব্যাংক খাতে লিকুইডিটি বেড়েছে। খেলাপি ঋণ কমেছে। উদ্যোক্তাদের ওপর চাপ কমেছে। ব্যাংকগুলোও লাভ করছে। এখানে বলতে হয়, এটাও কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর একটা অনন্য উদ্যোগ। তিনিই কিন্তু আমাকে প্রথমে বলেছিলেন, সুদের হার কমাতে হলে কী করা যায়। নইলে ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো করা যাবে না। ব্যক্তিগতভাবে আমি প্রত্যেকটি ব্যাংকের এমডি, চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বললাম। এটার মেরিট, ডিমেরিট কী হতে পারে তা নিয়েও কথা বললাম এবং তাদের বললাম তোমরা যদি লোকসান কর, তা আমি পুষিয়ে দেব। কিন্তু আমি জানতাম লস হবে না। আমি তাদের বুঝালাম, ১৫ শতাংশ সুুদ নিচ্ছেন অথচ অনেকেই তা শোধ করতে না পেরে বছর শেষে খেলাপি হয়ে যাচ্ছেন। আবার পরে আপনাকে তা রাইট অব করতে হচ্ছে বিপুল পরিমাণে। কিন্তু যদি ৯ শতাংশ হারে আপনি ঋণ দেন তাহলে রিকভারি ভালো হবে। রাইট অব করতে হবে না। এটা একটা ভালো কাজ হয়েছে। এটা কিন্তু প্রধানমন্ত্রীরই আইডিয়া ছিল। এর ফলে সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণও কমেছে। আগে তাদের মূলধনের জন্য বছর বছর টাকা দেওয়া লাগত। এখন কাউকে টাকা দিতে হচ্ছে না। এখন তাদের তারল্য নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না। কত টাকা। বেসরকারি ব্যাংকগুলোও প্রত্যেকেই এখন লাভ করছে। এই গতি যদি আমরা ধরে রাখতে পারি, নিশ্চয়ই আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছে যাব। বঙ্গবন্ধু যা শেষ করতে পারেননি সেগুলো আমরা শেষ করব। যেন সেই সুবর্ণ রেখাটি আমরা স্পষ্ট করতে পারি। আমরা সেই কাজই করে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনের দিনগুলোতে কী ধরনের আর্থিক নীতিতে চলবে বলে আপনি মনে করেন।

অর্থমন্ত্রী : সম্প্রসারণশীল মানিটারি পলিসি এখন তো আছেই। আমাদের যখন যেটা প্রয়োজন তখন সেটাই করা হবে। যথেষ্ট বিনিয়োগ হয়েছে। আর দরকার নেই- ব্যাপারটা তো এমন নয়। আমাদের এখন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলার। আমি শুরু করেছিলাম ৩৩ বিলিয়ন ডলার দিয়ে। এখন তা ৩৯ বিলিয়ন ডলার এবং তা আরও বাড়বে। আমাদের শিল্পায়ন তো বাড়াতে হবে। অন্য খাতগুলোও এগিয়ে যাবে। দেশের সমৃদ্ধি, উন্নয়নে সরকার যখন যা প্রয়োজন মনে করবে ঠিক তখন তা-ই করবে। আমি এখানে আরেকটা কথা বলতে চাই-আমাদের রপ্তানি খাত নিয়ে যারা বেশি চিন্তিত তাদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যও এখন ভালো হচ্ছে। কিছু দিন আমরা খারাপ করেছি করোনার কারণে। কিন্তু দুই মাস পরই তো আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

অর্থমন্ত্রী : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা