শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সাক্ষাৎকার : আ হ ম মুস্তফা কামাল

চীন ভারত ভিয়েতনামও আমাদের পেছনে থাকবে

প্রিন্ট ভার্সন
চীন ভারত ভিয়েতনামও আমাদের পেছনে থাকবে

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, চলতি বছর শেষে বাংলাদেশ তার লক্ষ্য অনুযায়ীই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে। এক্ষেত্রে চীন-ভারত, ভিয়েতনামও আমাদের পেছনে থাকবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে বুুঝতে পারেন। তাঁর একটা সক্ষমতা হলো তিনি সামনে দেখতে পান। তিনি মানুষকে ওয়ান টু ওয়ান জানেন। ফলে তিনি মনে করেছিলেন মানুুষ ও অর্থনীতি বাঁচাতে সবকিছু রিওপেন (পুনরায় চালু) করতে হবে। এ জন্যই তিনি সবকিছু খুলে দিয়েছেন সময়মতো। তিনি জানতেন কারফিউ দিয়েও মানুষকে আটকানো যাবে না। বরং তিনি মনে করেছিলেন তাদের কাজ করতে দিতে হবে। এতে মানুষের ইমিউনিটি বাড়বে। অর্থনৈতিক কর্মকান্ডও চাঙ্গা থাকবে। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত তুলে ধরেছেন সিনিয়র রিপোর্টার মানিক মুনতাসির        বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি জানেন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) পূর্বাভাস দিয়ে বলেছে, চলতি বছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। অথচ বিশে^র অনেক দেশই এখন ঋণাত্বক প্রবৃদ্ধিতে রয়েছে। এটা কী করে সম্ভব হচ্ছে বলে আপনি মনে করেন? 

অর্থমন্ত্রী : দেখুন এখানে এডিবির পূর্বাভাসে দুটো বিষয় রয়েছে। এর একটি গত বছর। যা ২০২০ সালের অর্জন। অন্যটা ২০২১ সালের সম্ভাব্যতা। ২০২০ সালে আমাদের প্রবৃদ্ধি ছিল ৫ দশমিক ২। এটাকে যদি বিবেচনায় নেন তাহলে আমরা স্পষ্ট দেখতেই পাই, গত বছর চায়না ১ দশমিক ৮ শতাংশ ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। কোরিয়া  মাইনাস ১ শতাংশ, থাইল্যান্ড মাইনাস ৮ শতাংশ, ভারত মাইনাস ৯ শতাংশ, শ্রীলঙ্কা মাইনাস ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। মালয়েশিয়া মাইনাস ৫ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়া মাইনাস ১ শতাংশ, সিঙ্গাপুর মাইনাস ৬ শতাংশ, পাকিস্তান মাইনাস দশমিক ৪ শতাংশ, ফিলিপিনস মাইনাস ৭ শতাংশ, ভিয়েতনাম পজিটিভ ১ দশমিক ৮, থাইল্যান্ড মাইনাস ৮ শতাংশ। এখানে বাংলাদেশ, চীন, ভিয়েতনাম ছাড়া সবাই নেতিবাচক। আর বাংলাদেশ এই তিনটি দেশের তুলনায়ও অনেক ভালো করেছে। ২০২০ সালের আমাদের অর্জনটা অনেক বড়। এটা একটা ঐতিহাসিক বছর। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী। জাতির পিতাকে আরও বেশি স্মরণীয় করে রাখতে প্রত্যেকটা মানুষই যার যা কিছু আছে সবকিছুই নিবেদন করেছেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি। আমি তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এবার আসেন চলতি বছরের ব্যাপারে। এখানে এডিবি বলেছে বাংলাদেশ শুরু করেছে। বাংলাদেশ ৫ দশমিক ২ থেকে লাফ দিয়ে ৬ দশমিক ৮-এ উঠেছে। এটা ধরলেও দক্ষিণ এশিয়াতে বাংলাদেশের ওপরে পাওয়া যাবে মাত্র দুটি দেশ- চীন আর ভারত। কিন্তু আমরা বলছি আমাদের প্রবৃদ্ধি হবে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। ফলে চলতি বছর শেষে আমাদের পেছনে থাকবে চীন, ভারত ও ভিয়েতনাম। এখানে আমাদের মূল শক্তিই হচ্ছে দেশের মানুষ। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে গত মার্চ-এপ্রিলে সব বন্ধ রাখার ৬৬ দিন পর আবার সবকিছু রিওপেন করা হয়। তখনো বেশ ঝুঁকি ছিল। অনেকেই অনেক সমালোচনা করেছিল কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে দেখা গেছে খুব একটা সমস্যা হয়নি। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এ বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী? 

অর্থমন্ত্রী : দেখুন এখানে সবার আগে বলতে হবে- আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে বুুঝতে পারেন। তাঁর একটা সক্ষমতা হলো তিনি সামনে দেখতে পান। তিনি মানুষকে ওয়ান টু ওয়ান জানেন। ফলে তিনি মনে করেছিলেন মানুুষ ও অর্থনীতি বাঁচাতে সবকিছু রিওপেন (পুনরায় চালু) করতে হবে। এ জন্যই তিনি সবকিছু খুলে দিয়েছেন সময়মতো। তিনি জানতেন কারফিউ দিয়েও মানুষকে আটকানো যাবে না। বরং তাদের কাজে যেতে দিতে হবে। এতে তাদের ইমিউনিটি বাড়বে। আমরা তো এখন তার ফল পাচ্ছি। শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে করোনার প্রভাব নেই বললেই চলে। সামষ্টিক অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রই আলোকিত, প্রতিটি সূচকই উড়ন্ত, ঊর্ধ্বমুখী। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হয়েছে এবং আমরা সেখানে সফল হয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অর্থমন্ত্রী হিসেবে বর্তমানে দেশের অর্থনীতির মূল সূচকগুলো কী অবস্থায় রয়েছে বলে আপনি মনে করেন?

অর্থমন্ত্রী : দেখুন আমরা যখন ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবকিছু খুলে দিয়েছিলাম, আমরা তো তার ফল এখন পাচ্ছি। সামষ্টিক অর্থনীতির প্রতিটি ক্ষেত্রই আলোকিত, প্রতিটি সূচকই উড়ন্ত, ঊর্ধ্বমুখী। কোনো সূচকই এখন নেতিবাচক অবস্থায় নেই। এখানে বলতে হয়, আমরা যখন শুরু করি, যখন আমি অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিই, তখন আমাদের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ছিল নেগেটিভ। ৬৫৩ মিলিয়ন ছিল সেটা নেতিবাচক ছিল। এখন সেটা পজিটিভ ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন। ঠিক তেমনিভাবে আমাদের ব্যালেন্স অব পেমেন্টও ৪৬৩২ মিলিয়ন ছিল নেতিবাচক। এখন সেটা ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার পজিটিভ। আর রেমিট্যান্স দুই মাসে ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আমি দায়িত্ব নেওয়ার সময় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩৩ বিলিয়ন ডলার। এখন তা ৩৯ বিলিয়ন ডলার। হয়তো কদিন পরে তা ৪০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে। আগে ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হতো। পুঁজিবাজার আজকে কতটা ভাইব্রেন্ট তা ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই। এখন রেমিট্যান্সের টাকাও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ হচ্ছে। ২০১৯ এর জানুয়ারিতে প্রতিদিন লেনদেন হতো ৫৫৫ মিলিয়ন। অথচ তা এখন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। রপ্তানি বাণিজ্যও  ঘুরে দাঁড়িয়েছে। সেখানেও ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী দিনের অর্থনীতি কেমন হবে। প্রবৃদ্ধি কেমন হবে বলে আপনার ধারণা?

অর্থমন্ত্রী : আমাদের চলতি বছরের টার্গেট রয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। এখানে এডিবি বলেছে আমরা ভালোভাবে পুনরুদ্ধারটা শুরু করেছি। তারা বলছে, এটা হবে ৬  দশমিক ৮ শতাংশ। যদি এটাও হয়, এর ওপরে দক্ষিণ এশিয়ার আর মাত্র দুটি দেশ থাকবে। কিন্তু আমরা মনে করি এটাই যথেষ্ট নয়। আমাদের প্রবৃদ্ধি হবে ৮ দশমিক ২ শতাংশ। আমি মনে করি এটা ৬ দশমিক ৮ শতাংশে এসে থেমে থাকবে না। এটাকেও যদি বিবেচনায় নিই তাও বাংলাদেশের ওপরে থাকবে মাত্র দুটি দেশ। চায়না আর ভারত। এক্ষেত্রে ভিয়েতনামও বাংলাদেশের পেছনেই থাকবে। এ জন্য আমাদের আরও অনেক কাজ করতে হবে। আমাদের আসল শক্তি হচ্ছে দেশের মানুষ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বেকারত্ব, কর্মসংস্থান, বিশেষ করে দেশে ফিরে আসা প্রবাসীদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে?

অর্থমন্ত্রী : এখানে বেকারত্ব তো আমাদের একার সমস্যা নয়। করোনার কারণে সারা বিশ^ই এখন ধরাশায়ী। সবাই কর্মী ছাঁটাই করছে। আমাদের এখানে তুলনামূলক কমই হচ্ছে। যারা বিদেশ থেকে ফিরে এসেছেন তাদের জন্যও তো সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। তাদের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যবস্থা করতে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। এখানে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক ও পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন কাজ করছে। এ চারটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের ঋণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য দুই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দও রাখা হয়েছে। প্রয়োজন হলে বরাদ্দ আরও বাড়ানো হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : করোনাভাইরাস মহামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধারের জন্য যে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয় তা কতটা উপযোগী ছিল বলে আপনি মনে করেন? 

অর্থমন্ত্রী : এখানে অবশ্যই আমি স্বীকার করি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তৎক্ষণাৎ কার্যকর সিদ্ধান্ত নেন। যার ফলে আমরা ধাক্কা সামাল দিতে পেরেছি। তিনি এক লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন। যার সুফল এখন সবাই ভোগ করছে। এর ফলে দ্রুতই অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আমাদের কাছে এটা প্রথমে অবিশ^াস্য মনে হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সবকিছুই সময়োপযোগী করেছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রেমিট্যান্সের ওপর প্রণোদনা দেওয়ায় সম্প্রতি রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও রেকর্ড হয়েছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

অর্থমন্ত্রী : সবশেষ দুই মাস ধরে রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৫ শতাংশ। অথচ শুরুতে সবাই মনে করেছিল রেমিট্যান্সে ধস নামবে। করোনার ধাক্কার কারণে সাময়িক সমস্যা হলেও এখন কিন্তু রেমিট্যান্স প্রতিদিনই বাড়ছে। দুুই শতাংশ প্রণোদনা আর রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজ করায় এটা সম্ভব হয়েছে। আমি যখন পরিকল্পনা মন্ত্রী ছিলাম তখন স্টাডি করে দেখেছি। আমাদের রেমিট্যান্সের পরিমাণ হচ্ছে ৩৪ বিলিয়ন ডলার আর অফিসিয়াল চ্যানেলে আসে মাত্র ১২/১৩ বিলিয়ন ডলার। আমি তখন ভাবলাম, আমরা পরে বাড়াব। আগে যেটা আসছে সেটাকে প্রোপার চ্যানেলে নিয়ে আসি। সেই সঙ্গে চিন্তা করলাম যে, তাদের কিছু খরচ আছে। কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। এ জন্য ইনসেনটিভ দেওয়ার ঘোষণা দিলাম। একই সঙ্গে নিয়মটি সহজ করে দিলাম। বললাম, কোনো প্রশ্ন করা হবে না। এটাই বেশ কার্যকর হয়েছে। আমি যেখানেই যাই সেখানেই এখন রেমিট্যান্স নিয়ে কথা বলি। তাদেরও (প্রবাসীদের) বিশ^াস ছিল। যার ফলে এটা সম্ভব হয়েছে। এখন তো প্রতি মাসে ১০০ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসছে। এই মাসে গত ১৫ দিনে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এটা অবিশ^াস্য। এটা তাদের বিশ^াসের কারণেই হয়েছে। সবকিছু তো ভালোভাবেই চলছে। প্রধানমন্ত্রী কী নিরলস পরিশ্রম করছেন। তিনি এ জাতিকে অনেক ওপরে নিয়ে যাবেন। সোনার বাংলা গড়ার সুবর্ণ রেখাটা আমরা স্পষ্ট করতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি দায়িত্ব নেওয়ার পরই বলেছিলেন, ব্যাংকের সুদের হার কমিয়ে এক অঙ্কে নামিয়ে আনা হবে এবং আপনি তা করেছেন। এ ব্যাপারে আপনার বর্তমান পর্যবেক্ষণ কী? 

অর্থমন্ত্রী : ইয়েস, আমি বলেছিলাম। তা কার্যকরও হয়েছে। যার ফলে এখন ব্যাংক খাতে লিকুইডিটি বেড়েছে। খেলাপি ঋণ কমেছে। উদ্যোক্তাদের ওপর চাপ কমেছে। ব্যাংকগুলোও লাভ করছে। এখানে বলতে হয়, এটাও কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর একটা অনন্য উদ্যোগ। তিনিই কিন্তু আমাকে প্রথমে বলেছিলেন, সুদের হার কমাতে হলে কী করা যায়। নইলে ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো করা যাবে না। ব্যক্তিগতভাবে আমি প্রত্যেকটি ব্যাংকের এমডি, চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বললাম। এটার মেরিট, ডিমেরিট কী হতে পারে তা নিয়েও কথা বললাম এবং তাদের বললাম তোমরা যদি লোকসান কর, তা আমি পুষিয়ে দেব। কিন্তু আমি জানতাম লস হবে না। আমি তাদের বুঝালাম, ১৫ শতাংশ সুুদ নিচ্ছেন অথচ অনেকেই তা শোধ করতে না পেরে বছর শেষে খেলাপি হয়ে যাচ্ছেন। আবার পরে আপনাকে তা রাইট অব করতে হচ্ছে বিপুল পরিমাণে। কিন্তু যদি ৯ শতাংশ হারে আপনি ঋণ দেন তাহলে রিকভারি ভালো হবে। রাইট অব করতে হবে না। এটা একটা ভালো কাজ হয়েছে। এটা কিন্তু প্রধানমন্ত্রীরই আইডিয়া ছিল। এর ফলে সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণও কমেছে। আগে তাদের মূলধনের জন্য বছর বছর টাকা দেওয়া লাগত। এখন কাউকে টাকা দিতে হচ্ছে না। এখন তাদের তারল্য নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না। কত টাকা। বেসরকারি ব্যাংকগুলোও প্রত্যেকেই এখন লাভ করছে। এই গতি যদি আমরা ধরে রাখতে পারি, নিশ্চয়ই আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছে যাব। বঙ্গবন্ধু যা শেষ করতে পারেননি সেগুলো আমরা শেষ করব। যেন সেই সুবর্ণ রেখাটি আমরা স্পষ্ট করতে পারি। আমরা সেই কাজই করে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনের দিনগুলোতে কী ধরনের আর্থিক নীতিতে চলবে বলে আপনি মনে করেন।

অর্থমন্ত্রী : সম্প্রসারণশীল মানিটারি পলিসি এখন তো আছেই। আমাদের যখন যেটা প্রয়োজন তখন সেটাই করা হবে। যথেষ্ট বিনিয়োগ হয়েছে। আর দরকার নেই- ব্যাপারটা তো এমন নয়। আমাদের এখন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলার। আমি শুরু করেছিলাম ৩৩ বিলিয়ন ডলার দিয়ে। এখন তা ৩৯ বিলিয়ন ডলার এবং তা আরও বাড়বে। আমাদের শিল্পায়ন তো বাড়াতে হবে। অন্য খাতগুলোও এগিয়ে যাবে। দেশের সমৃদ্ধি, উন্নয়নে সরকার যখন যা প্রয়োজন মনে করবে ঠিক তখন তা-ই করবে। আমি এখানে আরেকটা কথা বলতে চাই-আমাদের রপ্তানি খাত নিয়ে যারা বেশি চিন্তিত তাদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যও এখন ভালো হচ্ছে। কিছু দিন আমরা খারাপ করেছি করোনার কারণে। কিন্তু দুই মাস পরই তো আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

অর্থমন্ত্রী : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ
রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন