শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দেবে

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দেবে

প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর কেমন হবে জো বাইডেনের পররাষ্ট্রনীতি এবং প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে কী ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে সে প্রসঙ্গে খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ডিসটিঙগুইশড অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ বলেন, বাইডেন প্রশাসনের প্রথম কাজ হবে আন্তর্জাতিক সমাজকে বলা যে- গত চার বছরে যুক্তরাষ্ট্র যেসব নীতিমালা অনুসরণ করেছে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সমাজের সঙ্গে তাদের যে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, সেই সম্পর্কে বড় রকমের বদল ঘটবে। এ বার্তাটি কার্যত প্রথম দিনই দিতে হবে এবং আমার কোনো সংশয় নেই যে, সেটি দেবেন বাইডেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে শুক্রবার রাতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন।

ড. আলী রীয়াজ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যে প্যারিস চুক্তিতে ফিরে যাবে তা খুব সহজভাবে জানানো দরকার এবং জানাবে। ন্যাটোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে যেসব টানাপড়েন তৈরি হয়েছে, সেগুলোর সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হবে- তাও তাদের জানাতে হবে। ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তা ঘোচানোর জন্য যোগাযোগ এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থানগুলোর হিসাব-নিকাশ করা এবং সামনের দিকে কীভাবে অগ্রসর হওয়া যায় সেই পথ খুঁজতে হবে। ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি, যেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এসেছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখন কী ভাবছে, সেটিও ইউরোপের দেশগুলোকে জানাতে হবে। এ বিষয়ে ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে এক ধরনের ঐকমত্য তৈরি করে ইরান ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে জানিয়ে দেওয়া দরকার এবং এই পদক্ষেপ নেওয়াটা খুবই জরুরি। রাশিয়ার ব্যাপারে বাইডেন প্রশাসনের মনোভাব কঠোর হবে বলে মনে করছি। তবে সেই কঠোরতা যেন কোনো অবস্থাতেই যুদ্ধংদেহী মনোবলে রূপ না নেয় তা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, চীন একটি বড় ফ্যাক্টর। চীনের বিভিন্ন কার্যকলাপের বিরুদ্ধে বাইডেন প্রশাসন অবশ্যই অবস্থান নেবে, কারণ চীনের ব্যাপারে তাদের বড় আপত্তি আছে। তবে চীনের ব্যাপারে ট্রাম্প প্রশাসনের যুদ্ধংদেহী নীতি থেকে বাইডেন প্রশাসন সরে আসবে বলে আমার ধারণা। একই সঙ্গে কোথায় কোথায় সহযোগিতা করতে পারবে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ভিন্নমত আছে, সেগুলো নিয়েও চীনের সঙ্গে আলোচনা হবে বলেই আমার ধারণা। এ প্রক্রিয়াগুলো খুব দ্রুত শুরু হবে। অপরদিকে, মধ্যপ্রাচ্যে বেশকটি চুক্তি হয়েছে। বাইডেন প্রশাসন এসব চুক্তি সমুন্নত রাখার চেষ্টায় থাকবে। কারণ, চুক্তিগুলোতে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র সংশ্লিষ্ট নয়। তারা কেবল মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করেছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যা হবে, দৃষ্টিভঙ্গিটাকে ইউনিলেটারেল দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মাল্টিলেটারেল করা হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনেস্কো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এসেছে, সেগুলোতে ফিরে যাওয়ার জন্য কী পদক্ষেপ নেবে তা শিগগিরই বাইডেন প্রশাসন সবাইকে জানাবে এটা সহজেই অনুমান করা যায়।

দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের মনোভাব প্রসঙ্গে ড. আলী রীয়াজ বলেন, অবিলম্বে কোনো পরিবর্তন ঘটানো হবে-তা মনে করার কারণ নেই। দক্ষিণ এশিয়াতে যুক্তরাষ্ট্রের নীতি কেবল দক্ষিণ এশিয়াকেন্দ্রিক হবে না। আমি অনুমান করি, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশীয় নীতিতে যা-ই পরিবর্তন করবে, তা হবে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যে কাঠামো তারা গড়তে চাইছে, যে দৃষ্টিভঙ্গি তারা অনুসরণ করবে- এই নীতি রাতারাতি তৈরি হবে না। তাদের প্রথম কাজটি হবে চীনের সঙ্গে তার সম্পর্কে এক ধরনের স্থিতাবস্থা তৈরি করা, কিছু বোঝাপড়া-সমঝোতা তৈরি করা, তার ভিত্তিতে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার অন্য দেশগুলোকে একটি কাঠামোর মধ্যে সংযুক্ত করা। তারই আলোকে ভারতসহ অন্যদের ভূমিকা কী হবে, তা নির্ধারণ করবে। ড. আলী রীয়াজ বলেন, এশিয়ার যে কোনো নীতি দুটো বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হবে। প্রথমত, চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কী ধরনের সম্পর্ক, সমঝোতা তৈরি হচ্ছে তার ওপর এবং দ্বিতীয় হচ্ছে গোটা এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় কোন ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি ও কাঠামো যুক্তরাষ্ট্র গড়ে তুলতে চায় তার ওপর নির্ভর করবে। আলাদাভাবে দক্ষিণ এশিয়ার নীতি তৈরি হবে না। তবে একটি সুনির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি অবশ্যই থাকবে।

ভারতের সঙ্গে চমৎকার সম্পর্ক অটুট রেখেই চীনের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক গড়ে বাংলাদেশ সম্মুখে এগিয়ে চলার চেষ্টা করছে বলে অনেকের ধারণা। এ অবস্থায় বাইডেন প্রশাসনের চীন নীতি যদি ভিন্ন রকমের হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বিদ্যমান সম্পর্কে কী প্রভাব পড়বে- জানতে চাইলে খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক রীয়াজ বলেন, বাইডেন প্রশাসন চীনের সঙ্গে যে ধরনের সম্পর্কই তৈরি করুক না কেন কোনো অবস্থাতেই যুক্তরাষ্ট্র চাইবে না এশিয়া অথবা দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব বৃদ্ধি অব্যাহত থাকুক। অত্যন্ত কৌশলে অথবা অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নীতি থাকবে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শুধু বাণিজ্যিক-সামরিক কারণে নয়, এর একটা বড় রাজনৈতিক কারণ হচ্ছে এই যে- চীন কেবল অর্থই দেয় না, চীন এক ধরনের রাজনৈতিক পদ্ধতির ব্যাপারেও বৈশ্বিক কথা বলে, যা গণতান্ত্রিক নয়। বাইডেন প্রশাসন যদি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধগুলোকে রক্ষা করতে চায়, শুধু যুক্তরাষ্ট্রে নয়, বাইরের দেশগুলোতেও, তাহলে চীনের এই রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিও যে প্রভাব তাকে তারা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইবে।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশ এখন যে অবস্থার মধ্যে আছে, সেক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেবে। কেননা, এখন ভূ-রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ। সে ক্ষেত্রে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, যুক্তরাষ্ট্র আসলে ভারতের সঙ্গে তার বর্তমান সম্পর্কে এবং ওই অঞ্চলে ভারতের কী ভূমিকা হবে- তা এই আলোচনায় রাখবে। কারণ, চীনকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কেবল চীনের সঙ্গে আলোচনা যথেষ্ট নয়। দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ভারতের ভূমিকা অনিবার্য। ভারতকে বাদ দিয়ে যথাযথ ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া সহজ হবে না। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের এত বেশি প্রভাব বিস্তারের কারণ হচ্ছে ভারত তার প্রতিবেশীদের সঙ্গে যে আচরণ করে, তা এই দেশগুলোর জন্য প্রীতিকর নয়। ক্ষেত্রবিশেষে ভারত যে ধরনের ‘বিগব্রাদার’ সুলভ আচরণ করে এবং ভারত যেভাবে দক্ষিণ এশিয়াকে তার ব্যাকইয়ার্ড হিসেবে মনে করে, সেটিই আসলে চীনকে ওই এলাকায় প্রভাব বিস্তারে সাহায্য করেছে। দক্ষিণ এশিয়া সম্পর্কে ভারতের যে নীতি, তার পরিবর্তন না করলে, অন্ততপক্ষে সে বিষয়ে বড় ধরনের সংশোধন না আনলে এ অঞ্চলে চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করার সম্ভাবনা নেই।

অভিবাসন ইস্যুতে বাইডেনের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. রীয়াজ বলেন, অবশ্যই সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ নেবে বলে আমি মনে করি। আশা করি প্রথমেই তারা ট্রাম্প প্রশাসনের অভ্যন্তরীণভাবে নেওয়া অমানবিক, অ-আমেরিকান নিষ্ঠুর পদক্ষেপগুলোর পরিবর্তন করবে। বিশেষ করে অভিবাসীদের বিরুদ্ধে যেসব আইনি ও পুলিশি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, আটক করার পাশাপাশি আইনে কিছু কঠোরতা আনা হয়েছে, এইচওয়ান-বি, ড্যাকা ইত্যাদির ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পদক্ষেপগুলো রিভার্স করবে বলে আমার ধারণা।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে