শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দেবে

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে বাংলাদেশকে আলাদা গুরুত্ব দেবে

প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর কেমন হবে জো বাইডেনের পররাষ্ট্রনীতি এবং প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে কী ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে সে প্রসঙ্গে খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ডিসটিঙগুইশড অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ বলেন, বাইডেন প্রশাসনের প্রথম কাজ হবে আন্তর্জাতিক সমাজকে বলা যে- গত চার বছরে যুক্তরাষ্ট্র যেসব নীতিমালা অনুসরণ করেছে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সমাজের সঙ্গে তাদের যে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, সেই সম্পর্কে বড় রকমের বদল ঘটবে। এ বার্তাটি কার্যত প্রথম দিনই দিতে হবে এবং আমার কোনো সংশয় নেই যে, সেটি দেবেন বাইডেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে শুক্রবার রাতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন।

ড. আলী রীয়াজ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যে প্যারিস চুক্তিতে ফিরে যাবে তা খুব সহজভাবে জানানো দরকার এবং জানাবে। ন্যাটোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে যেসব টানাপড়েন তৈরি হয়েছে, সেগুলোর সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হবে- তাও তাদের জানাতে হবে। ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তা ঘোচানোর জন্য যোগাযোগ এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থানগুলোর হিসাব-নিকাশ করা এবং সামনের দিকে কীভাবে অগ্রসর হওয়া যায় সেই পথ খুঁজতে হবে। ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি, যেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এসেছে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখন কী ভাবছে, সেটিও ইউরোপের দেশগুলোকে জানাতে হবে। এ বিষয়ে ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে এক ধরনের ঐকমত্য তৈরি করে ইরান ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে জানিয়ে দেওয়া দরকার এবং এই পদক্ষেপ নেওয়াটা খুবই জরুরি। রাশিয়ার ব্যাপারে বাইডেন প্রশাসনের মনোভাব কঠোর হবে বলে মনে করছি। তবে সেই কঠোরতা যেন কোনো অবস্থাতেই যুদ্ধংদেহী মনোবলে রূপ না নেয় তা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, চীন একটি বড় ফ্যাক্টর। চীনের বিভিন্ন কার্যকলাপের বিরুদ্ধে বাইডেন প্রশাসন অবশ্যই অবস্থান নেবে, কারণ চীনের ব্যাপারে তাদের বড় আপত্তি আছে। তবে চীনের ব্যাপারে ট্রাম্প প্রশাসনের যুদ্ধংদেহী নীতি থেকে বাইডেন প্রশাসন সরে আসবে বলে আমার ধারণা। একই সঙ্গে কোথায় কোথায় সহযোগিতা করতে পারবে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ভিন্নমত আছে, সেগুলো নিয়েও চীনের সঙ্গে আলোচনা হবে বলেই আমার ধারণা। এ প্রক্রিয়াগুলো খুব দ্রুত শুরু হবে। অপরদিকে, মধ্যপ্রাচ্যে বেশকটি চুক্তি হয়েছে। বাইডেন প্রশাসন এসব চুক্তি সমুন্নত রাখার চেষ্টায় থাকবে। কারণ, চুক্তিগুলোতে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র সংশ্লিষ্ট নয়। তারা কেবল মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করেছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যা হবে, দৃষ্টিভঙ্গিটাকে ইউনিলেটারেল দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মাল্টিলেটারেল করা হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনেস্কো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে এসেছে, সেগুলোতে ফিরে যাওয়ার জন্য কী পদক্ষেপ নেবে তা শিগগিরই বাইডেন প্রশাসন সবাইকে জানাবে এটা সহজেই অনুমান করা যায়।

দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের মনোভাব প্রসঙ্গে ড. আলী রীয়াজ বলেন, অবিলম্বে কোনো পরিবর্তন ঘটানো হবে-তা মনে করার কারণ নেই। দক্ষিণ এশিয়াতে যুক্তরাষ্ট্রের নীতি কেবল দক্ষিণ এশিয়াকেন্দ্রিক হবে না। আমি অনুমান করি, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশীয় নীতিতে যা-ই পরিবর্তন করবে, তা হবে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যে কাঠামো তারা গড়তে চাইছে, যে দৃষ্টিভঙ্গি তারা অনুসরণ করবে- এই নীতি রাতারাতি তৈরি হবে না। তাদের প্রথম কাজটি হবে চীনের সঙ্গে তার সম্পর্কে এক ধরনের স্থিতাবস্থা তৈরি করা, কিছু বোঝাপড়া-সমঝোতা তৈরি করা, তার ভিত্তিতে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার অন্য দেশগুলোকে একটি কাঠামোর মধ্যে সংযুক্ত করা। তারই আলোকে ভারতসহ অন্যদের ভূমিকা কী হবে, তা নির্ধারণ করবে। ড. আলী রীয়াজ বলেন, এশিয়ার যে কোনো নীতি দুটো বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হবে। প্রথমত, চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কী ধরনের সম্পর্ক, সমঝোতা তৈরি হচ্ছে তার ওপর এবং দ্বিতীয় হচ্ছে গোটা এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় কোন ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি ও কাঠামো যুক্তরাষ্ট্র গড়ে তুলতে চায় তার ওপর নির্ভর করবে। আলাদাভাবে দক্ষিণ এশিয়ার নীতি তৈরি হবে না। তবে একটি সুনির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি অবশ্যই থাকবে।

ভারতের সঙ্গে চমৎকার সম্পর্ক অটুট রেখেই চীনের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক গড়ে বাংলাদেশ সম্মুখে এগিয়ে চলার চেষ্টা করছে বলে অনেকের ধারণা। এ অবস্থায় বাইডেন প্রশাসনের চীন নীতি যদি ভিন্ন রকমের হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বিদ্যমান সম্পর্কে কী প্রভাব পড়বে- জানতে চাইলে খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক রীয়াজ বলেন, বাইডেন প্রশাসন চীনের সঙ্গে যে ধরনের সম্পর্কই তৈরি করুক না কেন কোনো অবস্থাতেই যুক্তরাষ্ট্র চাইবে না এশিয়া অথবা দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব বৃদ্ধি অব্যাহত থাকুক। অত্যন্ত কৌশলে অথবা অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নীতি থাকবে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শুধু বাণিজ্যিক-সামরিক কারণে নয়, এর একটা বড় রাজনৈতিক কারণ হচ্ছে এই যে- চীন কেবল অর্থই দেয় না, চীন এক ধরনের রাজনৈতিক পদ্ধতির ব্যাপারেও বৈশ্বিক কথা বলে, যা গণতান্ত্রিক নয়। বাইডেন প্রশাসন যদি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধগুলোকে রক্ষা করতে চায়, শুধু যুক্তরাষ্ট্রে নয়, বাইরের দেশগুলোতেও, তাহলে চীনের এই রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিও যে প্রভাব তাকে তারা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইবে।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশ এখন যে অবস্থার মধ্যে আছে, সেক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র নিঃসন্দেহে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেবে। কেননা, এখন ভূ-রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ। সে ক্ষেত্রে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, যুক্তরাষ্ট্র আসলে ভারতের সঙ্গে তার বর্তমান সম্পর্কে এবং ওই অঞ্চলে ভারতের কী ভূমিকা হবে- তা এই আলোচনায় রাখবে। কারণ, চীনকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কেবল চীনের সঙ্গে আলোচনা যথেষ্ট নয়। দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ভারতের ভূমিকা অনিবার্য। ভারতকে বাদ দিয়ে যথাযথ ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া সহজ হবে না। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের এত বেশি প্রভাব বিস্তারের কারণ হচ্ছে ভারত তার প্রতিবেশীদের সঙ্গে যে আচরণ করে, তা এই দেশগুলোর জন্য প্রীতিকর নয়। ক্ষেত্রবিশেষে ভারত যে ধরনের ‘বিগব্রাদার’ সুলভ আচরণ করে এবং ভারত যেভাবে দক্ষিণ এশিয়াকে তার ব্যাকইয়ার্ড হিসেবে মনে করে, সেটিই আসলে চীনকে ওই এলাকায় প্রভাব বিস্তারে সাহায্য করেছে। দক্ষিণ এশিয়া সম্পর্কে ভারতের যে নীতি, তার পরিবর্তন না করলে, অন্ততপক্ষে সে বিষয়ে বড় ধরনের সংশোধন না আনলে এ অঞ্চলে চীনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করার সম্ভাবনা নেই।

অভিবাসন ইস্যুতে বাইডেনের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. রীয়াজ বলেন, অবশ্যই সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ নেবে বলে আমি মনে করি। আশা করি প্রথমেই তারা ট্রাম্প প্রশাসনের অভ্যন্তরীণভাবে নেওয়া অমানবিক, অ-আমেরিকান নিষ্ঠুর পদক্ষেপগুলোর পরিবর্তন করবে। বিশেষ করে অভিবাসীদের বিরুদ্ধে যেসব আইনি ও পুলিশি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, আটক করার পাশাপাশি আইনে কিছু কঠোরতা আনা হয়েছে, এইচওয়ান-বি, ড্যাকা ইত্যাদির ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পদক্ষেপগুলো রিভার্স করবে বলে আমার ধারণা।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৩১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন