শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

মশার আক্রমণে বিপর্যয় নগরে

মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
মশার আক্রমণে বিপর্যয় নগরে

মশার আক্রমণে বিপর্যয়ে ঢাকাবাসী। শুধু রাজধানী নয়, সারা দেশেই মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ মানুষ। গ্রামে-গঞ্জে, শহরে-বন্দরে সবার মুখেই এখন যন্ত্রণার নাম মশা। রাত নেই দিন নেই ২৪ ঘণ্টাই মশার উৎপাত। মশার যন্ত্রণায় অনেকেরই কাটছে নির্ঘুম রাত। বছরে বছরে মশা মারতে বাড়ছে বাজেট, দফায় দফায় পাল্টানো হচ্ছে ওষুধ। টেন্ডারও হচ্ছে ওষুধ আমদানিতে। কিন্তু বাস্তবে মরছে না মশা। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন মাঝেমধ্যেই গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে মশা মারতে মহড়া দেয়। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় না। মশা মারতে নেই প্রযুক্তিনির্ভর কোনো কার্যক্রম। নগর বিশ্লেষকরা বলছেন, মশা বৃদ্ধির মূল উৎস বদ্ধ জলাধার ও ড্রেন। আবার ডেঙ্গু মশার উৎস ভিন্ন। বাসাবাড়িতে নির্মাণাধীন উন্মুক্ত আধার ও পরিষ্কার পানি। মশা নিধনে জরুরি এখন দুই সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সমন্বিত উদ্যোগ। প্রকল্পের নামে কোটি কোটি টাকা অপচয় না করে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। প্রয়োজনে টাস্কফোর্স গঠন করে চালাতে হবে নিয়মিত অভিযান। একই সঙ্গে ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান সবাইকে হতে হবে সচেতন।

শীতের মৌসুমের শুরু থেকেই মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে নগরজীবন। চার-পাঁচ মাস ধরে এ অবস্থা চললেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। লোক দেখানো অভিযান, কমিটি আর মিডিয়া কাভারেজ নিয়ে ব্যস্ত সংস্থা দুটি। প্রায়ই গণমাধ্যমগুলোয় বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে কাভারেজের অনুরোধ জানানো হয় দুই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে। গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত হন। কিন্তু তারা চলে গেলেই সরে যান সিটি করপোরেশনের মশক নিধন কর্মীরাও। ফলে এসব নামসর্বস্ব অভিযানে নিয়ন্ত্রণে আসছে না মশা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নাগরিক সেবা নিয়ে সিটি করপোরেশনের নজর নেই। মেয়র ও নগর ভবনের কর্মকর্তারা আন্তরিক হলে মশক পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছত না। ছয় মাস সঠিকভাবে মশার ওষুধ ছিটালে হয়তো নিয়ন্ত্রণে আনা যেত। কিন্তু কাজ না করে তারা অপেক্ষা করছেন প্রকৃতির। কখন ঝড়-বৃষ্টি হবে আর মশার লার্ভা প্রবহমান পানিতে ধুয়ে যাবে। রাজধানীর পল্লবীর বাসিন্দা সুরাইয়া আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সন্ধ্যার আগেই বাসার দরজা-জানালা বন্ধ করা হয়। কিন্তু এর পরও মশার কামড় থেকে রক্ষা নেই। ছেলেমেয়েরা পড়তে বসলে মশার কামড়ে হাত, পা, মুখে রক্তবিন্দু জমে থাকে। রান্নাঘরে কাজ করতে গেলে কানের পাশে ভোঁ ভোঁ করে মশা। মশা মারতে কয়েল, স্প্রে, বৈদ্যুতিক ব্যাট সবই কিনেছি। কিন্তু কিছুতেই মশার কামড় থেকে নিস্তার পাচ্ছি না।’

শুধু পল্লবী নয়, অভিজাত গুলশান, বনানী থেকে শুরু করে উত্তরা, খিলক্ষেত, নিকেতন, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, মহাখালী, ফার্মগেট, শাহবাগ, ধানমন্ডি, গুলিস্তান, ওয়ারী, যাত্রাবাড়ী সব এলাকার পরিস্থিতি প্রায় একই। শীত এলেই বেড়ে যায় কিউলেক্স মশার প্রকোপ। এর মধ্যে রয়েছে এডিস মশার কামড়। এসব মশার কামড়ে ডেঙ্গুজ্বর, চিকুনগুনিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা যায়, এ বছর গতকাল পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৪২ জন। গত বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন ১ হাজার ৪০৫ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন সাতজন।

রাজধানীর কলাবাগানের বাসিন্দা সাব্বির হোসেন বলেন, ‘মশার কামড়ে বাড়িতে অতিষ্ঠ অবস্থা। মশারি টানিয়ে ঘুমালেও শান্তি নেই। মশারির ফাঁক গলে ঢুকে পড়া মশা মারতে গিয়ে রাতের ঘুম নষ্ট হয়।’ গুলশান-২ এলাকার বাসিন্দা আফরোজা শাহিন বলেন, ‘শীতের শুরু থেকেই মশার উপদ্রব বেড়ে গেছে। এ এলাকার আশপাশে খাল, নালার বদ্ধ পানিতে মশার বংশবিস্তার বেড়েছে। মশা নিয়ে খুব ভয়ে আছি। মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম বাড়াতে হবে। অনিয়মিতভাবে ধোঁয়া দিয়ে মশা তাড়ানো সম্ভব নয়।’ গুলশান সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ আবদুল্লাহ আল জহির স্বপন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সন্ধ্যার পর মশার উপস্থিতি বেড়ে যায়। সিটি করপোরেশনের মশার ওষুধ কাজ করলে এ অবস্থা হওয়ার কথা নয়। মশা কামড়ালেই এখন ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়ার ভয় হয়।’

মোহাম্মদপুরের মুদিদোকানি লিয়াকত আলী বলেন, ‘খালের পানিতে তাকালে যে পরিমাণ মশার লার্ভা দেখি তাতে মশার কামড়ানো স্বাভাবিক। এসব খাল পরিষ্কার করে ওষুধ ছিটালে মশার কামড় থেকে এলাকাবাসী রক্ষা পেত। মশার কামড়ে দোকানে দাঁড়িয়ে থাকা কঠিন। কয়েল, স্প্রে দিলেও মশা কমে না। মাঝেমধ্যে সন্ধ্যার আগে কাঁধে মেশিন নিয়ে এসে সিটি করপোরেশনের লোকজন ধোঁয়া দিয়ে যায়। এতে মশা কমার বদলে মনে হয় যেন আরও বাড়ে।’

স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রধান কীটতত্ত্ববিদ খলিলুর রহমান বলেন, গত মাসে রোগনিয়ন্ত্রণ শাখার জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগনিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় জরিপ পরিচালিত হয়েছে। সেখানে এডিস মশার ঘনত্ব অনেক কম পাওয়া গেছে। এ সময় খালে পানিপ্রবাহ কমে যাওয়ায় বদ্ধ পানিতে কিউলেক্স মশা বংশবিস্তার করে। খোলা ড্রেন নিয়মিত পরিষ্কার না করলে সেখানে মশার বংশবিস্তারের পরিবেশ তৈরি হয়। সিটি করপোরেশন এসব ময়লা পরিষ্কার করে ওষুধ স্প্রে করলে মশার বংশবিস্তার কমে আসবে।

২০ ফেব্রুয়ারি থেকে মশক নিধনে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ অভিযান চালিয়েছে ডিএনসিসি। অভিযানে ২১০টি স্থাপনায় লার্ভা পাওয়া যায়। ৩০ হাজার ১২৯টি প্রজননস্থল ধ্বংস করে কীটনাশক দেওয়া হয়েছে। মশার লার্ভা ও বংশবিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়া এবং অন্যান্য অপরাধে ৮৯টি মামলায় মোট ১০ লাখ ৮২ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। কিন্তু অভিযানের পরও মশার হাত থেকে রেহাই মেলেনি নগরবাসীর।

৮ থেকে ১৬ মার্চ পর্যন্ত কিউলেক্স মশা নিধনে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম চালানো হবে জানিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। এ প্রোগ্রামে উত্তর সিটির ১০টি অঞ্চলের সব নিধন কর্মী এবং যান-যন্ত্রপাতি একটি অঞ্চলে নিয়ে এক দিন করে মশক নিধন অভিযান পরিচালনা করা হবে। উত্তর সিটির মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম গতকাল রাওয়া ক্লাবে অনুষ্ঠিত পঞ্চম করপোরেশন সভায় এ পরিকল্পনার কথা জানান। তিনি বলেন, ‘কিউলেক্স মশা নিধনে আমরা “ইনটেনসিভলি” কাজ করব। মশক নিধনের পাশাপাশি পরিচ্ছন্নতা অভিযানও পরিচালিত হবে। সমগ্র ঢাকা উত্তরকে আমরা সম্পূর্ণ “সুইপিং” করতে চাই। মশক নিধন অভিযান চলাকালে আমি মাঠে থাকব। প্রত্যেক কাউন্সিলরকেও মাঠে থাকতে হবে। জিআইএস ম্যাপিং করা হচ্ছে। অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে এ অভিযান পরিচালিত হবে।’ প্রতিদিন ভোর ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত লার্ভিসাইডিং এবং বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অ্যাডাল্টিসাইডিং করা হবে। এরই মধ্যে রাজধানীর বনানী লেকে ড্রোন ব্যবহার করে মশার ওষুধ ছিটানোর জন্য পরীক্ষামূলকভাবে একটি কার্যক্রম চালিয়েছে উত্তর সিটি। বিমানবন্দর এলাকায় মশক নিধনে ফগার মেশিনবাহী যানবাহন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাতেও বাগে আসছে না মশা।

মশক নিধনে ২০২০-২১ অর্থবছরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বাজেট রাখা হয়েছে ৭৭ কোটি টাকা। এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছরে বাজেট ছিল ৪৯ কোটি ৩০ লাখ। এরও আগে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এ বরাদ্দ ছিল ২৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা। অন্যদিকে মশা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। ২০১৯-২০ অর্থবছরে বাজেট ছিল ৪৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এর আগে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এ কার্যক্রমের জন্য দক্ষিণ সিটির বাজেট ছিল ১১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ‘অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে দক্ষিণ সিটি এলাকায় মশা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। শীত মৌসুমে যেহেতু পানিপ্রবাহ কমে যায় তাই ওই সময় কিউলেক্স মশা বৃদ্ধি পায়। আমরা নিয়মিতভাবে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম পরিচালনা করছি।’ ২৪ ফেব্রুয়ারি টিটিপাড়ায় মাঠ পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। দক্ষিণের মেয়র আরও বলেন, ‘মশার ওষুধ বা কীটনাশকের মান যেন ঠিক থাকে সে জন্য আমরা বারবার পরীক্ষা করাই। বেশি দিন ধরে যদি একই কীটনাশক বারবার ব্যবহৃত হয় তাহলে তা মশার জন্য সহনশীল হয়ে যায়। সে জন্য আমরা কীটনাশক পরিবর্তন করে দিচ্ছি। দুই সপ্তাহ পর নতুন কীটনাশক ব্যবহার করা হবে। আশা করছি দুই সপ্তাহ পর থেকে মশা আরও বেশি নিয়ন্ত্রণে আসবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়