শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

দেশেই হোক টিকা উৎপাদন

চীন থেকে আরও দেড় কোটি টিকা কেনার অনুমতি । অ্যাস্ট্রাজেনেকার ২৯ লাখ দিচ্ছে জাপান । আগের চেয়ে কম দামে দিচ্ছে চীন : অর্থমন্ত্রী । প্রযুক্তি দিতে চায় না চীন-রাশিয়া । দ্রুত উৎপাদনের পক্ষে জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা
লাকমিনা জেসমিন সোমা ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
দেশেই হোক টিকা উৎপাদন

চীনের সঙ্গে আরও দেড় কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি করেছে সরকার। এর আগেও চীন থেকে দেড় কোটি টিকা কেনার চুক্তি হয়েছে। তবে কিনে এনে গণটিকাদান কঠিন হওয়ায় দেশে টিকা উৎপাদন ঘিরে চলছে জোর আলোচনা। দেশের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের রয়েছে টিকা উৎপাদনে সক্ষমতা। কিন্তু টিকা বিক্রির চুক্তিতে আগ্রহী হলেও উৎপাদনে প্রযুক্তি দিতে চায় না চীন-রাশিয়া।

এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দুই দেশের সঙ্গেই আমরা যৌথভাবে উৎপাদনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। দুই দেশই এ প্রস্তাবে রাজি হয়েছে। কিন্তু সমস্যা হলো তারা (চীন, রাশিয়ার কোম্পানি) শুধু ফিনিশিং এবং সেটিং অর্থাৎ টিকা বোতলে ভরার চূড়ান্ত কাজটুকু বাংলাদেশে করতে চায়। তাদের প্রযুক্তি দিতে চায় না। আমাদের কোম্পানিগুলো টিকা বানাতে চায়, টিকার প্রযুক্তিও চায়। কিন্তু কোনো দেশই তার প্রযুক্তি দিতে রাজি হচ্ছে না। আর রাষ্ট্র হিসেবে আমরা বলেছি- ইট শুড বি এ পাবলিক গুডস। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনও বলেছেন “দিস টেকনোলোজি শুড বি ওন্্ড বাই অল কান্ট্রিজ”। এটি উন্মুক্ত করে দেওয়া উচিত। আমরা বিষয়টি বিশ্বের সব ফোরামে তুলে ধরব।’

যৌথ উৎপাদন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি নিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের ডেপুটি চিফ অব মিশন হুয়ালং ইয়ান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের দুটি কোম্পানিই বাংলাদেশকে প্রস্তাব দিয়েছে। চীন বিশেষ করে সিনোফার্ম বাংলাদেশের ইনসেপ্টার সঙ্গে যৌথ উৎপাদনে যেতে পুরোপুরি প্রস্তুত। আমাদের এখন বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদন দরকার।’ যৌথ উৎপাদনে গেলেও চীন টিকা উৎপাদনের মূল প্রযুক্তি দিতে চায় না- বিষয়টির ব্যাখ্যা জানতে চাইলে এই চীনা কূটনীতিক বলেন, ‘এটা দুই দেশের সরকারের দরকষাকষির বিষয় নয়, দুই দেশের সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর বিষয়। সরকার চাইলেই একটি কোম্পানিকে তাদের মেধাস্বত্ব বিনিময় করতে বলতে পারে না। সে কারণে ইনসেপ্টার বরং সিনোফার্ম ও সিনোভ্যাক্সের সঙ্গে আলোচনা করা দরকার।’

পররাষ্ট্র ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চীনের সিনোফার্ম ও সিনোভ্যাক দুই প্রতিষ্ঠানই বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে টিকা উৎপাদন করতে চায়। এ বিষয়ে তারা বাংলাদেশি তিনটি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচনও করে ফেলেছে। ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে এখন তারা নানা রকম দরকষাকষি করছে। এর আগে ২২ জুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সবাই এখন টিকা ব্যবসায়ী। সবাই আমাদের কাছে টিকা বিক্রি করার জন্য আসছে। এখন সাংবাদিক, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিক, গায়ক সবাই টিকা ব্যবসায়ী।’ জানা যায়, চীন-রাশিয়া কেউই তাদের টিকা উৎপাদন প্রযুক্তি দিতে রাজি না হওয়ায় এগোচ্ছে না দেশেই উৎপাদন প্রক্রিয়া। দেশ দুটির সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে রাজি করাতে প্রতিনিয়তই চিঠি চালাচালি করছে পররাষ্ট্র ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু উভয় দেশই যৌথ উৎপাদনের চেয়ে উপহারের আড়ালে বাংলাদেশের কাছে টিকা বিক্রিতে বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে।

তাশখন্দে ভারত, চীন ও রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বসবেন মোমেন : মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক কানেকটিভিটি-বিষয়ক এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে গতকাল উজবেকিস্তানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সূত্রে জানা যায়, সম্মেলনের সাইডলাইনে তাশখন্দে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই এবং রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন। বৈঠকে রোহিঙ্গা ইস্যুর পাশাপাশি টিকা সরবরাহ ও উৎপাদন অগ্রগতি বিশেষ গুরুত্ব পাবে বলে জানা গেছে। চীনের সঙ্গে বৈঠকে নতুন করে আরও ১০ লাখ টিকা উপহারেরও ঘোষণা আসতে পারে। এ ছাড়া দ্রুততম সময়ে বাংলাদেশে টিকার প্রযুক্তি বিনিময় ও উৎপাদন শুরু করতে অনুরোধ জানাবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

চীন থেকে দেড় কোটি ডোজ টিকা কেনার প্রস্তাব অনুমোদন : চীনের সিনোফার্ম থেকে দেড় কোটি করোনা টিকা কেনাসহ ছয়টি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে ‘সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি’। টিকা কেনা ছাড়া চারটি ক্রয় প্রস্তাবে মোট ব্যয় হবে ৭৫১ কোটি ১৫ লাখ টাকা। এ ছাড়া দর সংশোধনের একটি প্রস্তাবে ব্যয় কমেছে ৩ কোটি ৬ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।

গতকাল সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ক্রয় কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শামসুল আরেফিন এক ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের জানান, ‘সিনোফার্ম ভ্যাকসিন সাপ্লিমেন্টাল অ্যাগ্রিমেন্ট-১’-এর আওতায় চীনা প্রতিষ্ঠান ‘সিনোফার্ম ইন্টারন্যাশনাল’ থেকে চুক্তিবদ্ধ ১ কোটি ৫০ লাখের মধ্যে অবশিষ্ট ১ কোটি ৩০ লাখ এবং নতুন প্রস্তাবিত ২০ লাখ- সর্বমোট দেড় কোটি ডোজ টিকা আমদানির একটি প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের আওতায় কেন্দ্রীয় ঔষধাগার এ টিকা আমদানি করবে। ইতিপূর্বে চুক্তিপত্রে উল্লিখিত মূল্যের চেয়ে কম মূল্যে টিকা কেনা হচ্ছে বলে বৈঠকে জানান তিনি। এর আগে ১৯ মে চীনের সিনোফার্ম থেকে দেড় কোটি ডোজ টিকা কেনার বিষয়টি অর্থনীতিবিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটিতে অনুমোদিত হয়েছিল। এ চুক্তির আওতায় প্রথম চালান হিসেবে ২০ লাখ ডোজ টিকা দেশে এসেছে। এ নিয়ে চীনের সঙ্গে দুই ধাপে ৩ কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি করল বাংলাদেশ। এ ছাড়া চীন উপহার হিসেবে দিয়েছে সিনোফার্মের ১১ লাখ ডোজ টিকা। কোভ্যাক্স সহায়তা থেকে বাংলাদেশ ফাইজারের ১ লাখ আর মডার্নার ২৫ লাখ ডোজ টিকা পেয়েছে। এবার কোভ্যাক্সের মাধ্যমে জাপান ২৯ লাখ ডোজ অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দিচ্ছে। এ টিকা হাতে এলে অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ নিয়ে অপেক্ষমাণ প্রায় ১৫ লাখ মানুষকে দেওয়া হবে দ্বিতীয় ডোজ টিকা। বাকি টিকা প্রথম ডোজ হিসেবে অন্যদের দেওয়া হবে।

দ্রুত টিকা উৎপাদনের পক্ষে মত বিশেষজ্ঞদের : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সেলিম রেজা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশ অবশ্যই টিকা উৎপাদনে সক্ষম। টিকা উৎপাদন করা যায় এমন ডেডিকেটেট ইনস্টিটিউড করা যেতে পারে। আমি একজন ফার্মাসিস্ট হিসেবে বলব, বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলোরও বিশ্বমানের সুবিধা আছে। সরকার ও ওষুধ কোম্পানিগুলোর সদিচ্ছা থাকলে এটা সম্ভব।’ বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির মহাসচিব এস এম শফিউজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ওষুধশিল্পে বাংলাদেশের অগ্রগতি প্রশংসনীয়। বিশ্বের ১৫১ দেশে বাংলাদেশের কোম্পানির উৎপাদিত ওষুধ রপ্তানি হয়। ১৭ কোটি জনসংখ্যার প্রয়োজনীয় ৯৯ ভাগ ওষুধই দেশে উৎপাদন হয়। এ ওষুধ বাইরে থেকে আমদানি করলে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ হয়ে যেত। টিকা কিনতে গিয়ে যেমন খরচ হচ্ছে এবং অপেক্ষা করতে হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘দেশের ওষুধ কোম্পানিগুলোর বেশ কয়েকটির টিকা তৈরির অভিজ্ঞতা আছে। ওষুধশিল্পের বিকাশের পাশাপাশি সরকারের খুব দ্রুত দেশে টিকা উৎপাদনের উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। আমরা টিকার চেয়েও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ তৈরিতে সক্ষম। অন্য দেশ থেকে আমদানি করে এই বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে টিকা দেওয়া ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়