শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

অপ্রতিরোধ্য মাদক মাফিয়ারা

দেশজুড়ে পাচার ও সরবরাহের বিশাল নেটওয়ার্ক । জনপ্রতিনিধি ও প্রভাবশালী নেতার পৃষ্ঠপোষকতা । দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের যোগসাজশ । সম্পৃক্ততা শোবিজ গ্ল্যামারদের । চাঁদাবাজির টাকা ব্যবহার হচ্ছে ইয়াবা বাণিজ্যের পুঁজিতে
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
অপ্রতিরোধ্য মাদক মাফিয়ারা

করোনায় বিপর্যস্ত দেশে মাদকের অবাধ সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছে। সর্বত্রই মাদকের সরবরাহ, কেনাবেচা এমনকি দেশ থেকে বিদেশেও মাদক পাচারের সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেটের বেপরোয়া তৎপরতা চলছে। বছরের পর বছর ধরে সরকারের সব প্রশাসনকে চ্যালেঞ্জ করে দেশব্যাপী অপ্রতিরোধ্য মাদক বাজার পরিচালনা করে তারা একেকজন হয়ে উঠেছেন মাদক মাফিয়া। পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব, মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকায়ও তারা ডাকসাইটে মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে চিহ্নিত, থানা-আদালতে আছে ডজন ডজন মামলা। অথচ কোনো কিছুতে কিছুই হচ্ছে না তাদের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর রুটিন তৎপরতা, বিভিন্ন বাহিনীর বিশেষ অভিযান, চিরুনি অভিযান, সাঁড়াশি অভিযান, ক্রসফায়ার, গোয়েন্দা তৎপরতার সবকিছুকে ব্যর্থ করে দিয়ে মাদক মাফিয়ারা গড়ে তুলেছে আলাদা সাম্রাজ্য, নিজস্ব বলয়। সারা দেশে রয়েছে তাদের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। অপ্রতিরোধ্য এ সরবরাহব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৫৬ জন জনপ্রতিনিধি, শতাধিক প্রভাবশালী নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নানা পর্যায়ের কয়েক শ লোভী সদস্যকে মাদক বাণিজ্যে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িয়ে নেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে রাজনৈতিক নেতৃত্বের আড়ালে মাদক বাণিজ্যে নেপথ্য পৃষ্ঠপোষকতার ঘৃণ্য চিত্র বেরিয়ে আসে। প্রতিবেদনসূত্রে জানা যায়, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের ওয়ার্ড, থানা, জেলা ও মহানগর পর্যায়ের নেতা থেকে খোদ সংসদ সদস্য পর্যন্ত সম্পৃক্ত রয়েছেন। আছেন সিআইপি খেতাব পাওয়া ধনাঢ্য ব্যবসায়ী থেকে সরকারি কর্মকর্তারাও। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের প্রতিবেদনেও এসব প্রভাবশালী ব্যক্তিকে ১৪১ মাদক মাফিয়ার নেপথ্যশক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সে তালিকা দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকে পাঠানো হয়েছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, মাফিয়া হিসেবে পরিচিতরা সবাই মাদক বাণিজ্যের সুবাদে শত কোটিপতি হয়েছেন, কারও কারও সহায়সম্পদ হাজার কোটি টাকাও ছাড়িয়েছে।

বিদেশের কেমিক্যালে ঢাকায় ইয়াবা!

এদিকে প্রশাসনিক কড়াকড়ির মুখে মাদক সিন্ডিকেটগুলো পাচারঝুঁকি এড়াতে বাংলাদেশেই একাধিক কারখানা বসিয়ে দেদার ইয়াবা প্রস্তুত করছে বলে চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে। রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশান, বনানী,                 উত্তরার সুরক্ষিত বাসাবাড়িতে এ ধরনের কারখানা থাকার ব্যাপারে গোয়েন্দাদের কাছেও তথ্য রয়েছে। এর আগে ঢাকা মহানগর ডিবি একাধিক অভিযানে চলন্তপথে ইয়াবা তৈরির সরঞ্জাম, রাসায়নিক দ্রব্যাদিসহ কয়েক ব্যক্তিকে আটক করতে সক্ষম হয়। তবে তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেও গোয়েন্দারা কোনো কারখানার অবস্থান শনাক্ত করতে পারেননি। দীর্ঘদিন ইয়াবা সরবরাহ ও পাইকারি ব্যবসা পরিচালনার সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন এমন একাধিক ব্যক্তি জানান, প্রায় দুই বছর ধরে প্রশাসনিক ঝুঁকি এড়াতে ট্যাবলেটের পাশাপাশি তরল পদার্থ হিসেবেও ইয়াবা প্রবেশ করেছে ঢাকায়। মিয়ানমারসহ দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবাধে ঢুকছে এটি। টেকনাফ-কক্সবাজার এলাকার মাদক বাণিজ্য নিয়ে অনুসন্ধান চালানো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক কর্মকর্তা ও সাংবাদিক জানিয়েছেন, মূলত দুটি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই সীমান্ত গলিয়ে আসা মাদক ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। এর একটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একশ্রেণির অপরাধী কর্মকর্তাদের বিশেষ ব্যবস্থাপনা এবং অন্যটি হচ্ছে বিভিন্ন মাদক গডফাদারের নিয়ন্ত্রিত ব্যবসায়ীদের মাদক সরবরাহব্যবস্থা। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মাদক চালান মাঝেমধ্যে ধরা পড়লেও তখন কর্মকর্তাদের সমন্বিত মাদক সরবরাহব্যবস্থা যথারীতি চলতেই থাকে। এ কারণেই বিভিন্ন অভিযানে লাখ লাখ এমনকি কোটি কোটি পিস ইয়াবা আটক হলেও সারা দেশে ইয়াবার কোনো সংকট হয় না, দামেও হেরফের হয় না। ইদানীং শাহ আলমের নেতৃত্বাধীন কুমিল্লা সিন্ডিকেটের মাদক ব্যবসায়ীরা সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের আট দেশে ইয়াবা ও গাঁজার চালান পাঠিয়ে ব্যাপক আলোচিত হয়ে উঠেছেন। এরই মধ্যে চক্রটির অন্তত ছয় সদস্যকে মাদকসহ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করা হলেও কুরিয়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় তাদের মাদকের চালান পাঠানো কোনোভাবেই বন্ধ হচ্ছে না। এসব ক্ষেত্রে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের গোয়েন্দা উইং সবচেয়ে ঢিলেঢালা হয়ে পড়ায় পরিস্থিতি দিন দিনই চরম আকার ধারণ করছে। নতুন নতুন রুটে নিত্যনতুন যেসব পদ্ধতিতে মাদক সরবরাহ ঘটছে সেসব ব্যাপারে মাদকের গোয়েন্দা উইং পুরোপুরি অজ্ঞ থাকায় কাক্সিক্ষত অভিযান চালানো সম্ভব হচ্ছে না। মাঝেমধ্যে সংবাদপত্রে এসব নিত্যনতুন কৌশলের খবর প্রকাশ হলে কিছুটা নড়েচড়ে বসেন সংশ্লিষ্টরা।

অনুমোদনহীন বারে মদ বিক্রি : রাজধানীর গুলশান, বনানী, উত্তরার অভিজাত এলাকার বিভিন্ন ক্লাব ও রেস্ট হাউসের আড়ালে দেদার চলছে মদ, জুয়া ও অসামাজিক কার্যকলাপ। অভিজাত এলাকা হিসেবে নানারকম বাড়তি সুবিধায় এ এলাকাগুলোয় ক্লাব, রেস্ট হাউস ঘিরে হরদম বসছে মদ-জুয়ার রমরমা আসর, গড়ে তোলা হয়েছে অসামাজিক কার্যকলাপের আখড়া। এসব আস্তানায় নিরাপদ ভেবে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের আনাগোনা চলে। বিভিন্ন ঘটনায় হইচই সৃষ্টি হলেই লোক দেখানো দু-একটি অভিযান চলে, পরক্ষণেই সবকিছু ম্যানেজও হয়ে যায়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পক্ষ থেকে গুলশান-বনানীর অবৈধভাবে মাদক বিক্রির দায়ে অভিযুক্ত রেস্টুরেন্টগুলোর তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এসব রেস্টুরেন্ট মালিককে ডেকে সতর্ক করে দেওয়াসহ নোটিস প্রদান করা হয়েছে।

চাঁদাবাজির টাকা ইয়াবা ব্যবসায় : যাত্রাবাড়ী থানার মোড়ে যানবাহন থেকে বেপরোয়াভাবে আদায় করা চাঁদাবাজির টাকা এখন ইয়াবা বাণিজ্যের পুঁজি হিসেবে ব্যবহারের চাঞ্চল্যকর খবর পাওয়া গেছে। লকডাউনের ধকলে গাড়ি চলাচল প্রায় বন্ধ হওয়ায় বিকল্প আয়ের পথ হিসেবে মাদক বাণিজ্যে নেমেছেন কিছুসংখ্যক শ্রমিক। এ সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে ধলপুর, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, শনিরআখড়া, শহীদ ফারুক রোড, ইলিশ কাউন্টার, জুরাইনসহ আশপাশ এলাকায় অন্তত ৩০ জন নতুনভাবে মাদক ব্যবসা শুরু করেছেন। ফলে ওই এলাকাসমূহের পুরনো মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রায়ই তাদের মারামারি, হামলা-পাল্টা হামলাসহ নানারকম মহড়া ঘটে বলেও স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন।

মাদকের যত সিন্ডিকেট : অনুসন্ধানে জানা গেছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা-এনএসআই, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা-ডিজিএফআই, পুলিশ, র‌্যাব, কোস্টগার্ড, বিজিবি, আনসার-ভিডিপির তালিকা থেকে একটি সমন্বিত প্রতিবেদন তৈরির পর প্রধানমন্ত্রীর দফতরে দাখিল করা হয়। ওই প্রতিবেদনের বিবরণসূত্রেই জানা যায়, মাদক পাচার ও সরবরাহ বাণিজ্যে কক্সবাজারের পরই অবস্থান রয়েছে কুমিল্লা জেলার। অন্যদিকে থানা পর্যায়ে মাদকের আধিক্যতায় টঙ্গী ও আশুলিয়া থানা এলাকা শীর্ষে অবস্থান করছে। এ দুটি এলাকায় প্রতিদিন গড়ে কোটি টাকার মাদক কেনাবেচা চলে বলে তথ্য রয়েছে। কুমিল্লা জেলার তালিকায় সেখানে ৮৯ জন ডাকসাইটে মাদক ব্যবসায়ীর নাম থাকলেও গডফাদার পর্যায়ের রয়েছেন ১৬ জন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া হচ্ছে মাদক পাচার ও সরবরাহের অন্যতম সীমান্ত ঘাঁটি। সেখানে সকল প্রকার মাদক ও পণ্যের অবাধ চোরাচালান চলে অবাধে। তালিকায় রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-নাটোরের সীমান্তকেন্দ্রিক মোট ২১ জন মাদক গডফাদারের নাম রয়েছে। এরা সীমান্তের ওপার থেকে বড় বড় মাদক চালান এনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাইকারি সরবরাহ দেন। এদিকে মাদকসংক্রান্ত আন্তসংস্থার সমন্বিত প্রতিবেদনে সিলেট অঞ্চলকে এখন হেরোইন চালানের নিরাপদ রুট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সিলেটকেন্দ্রিক এ হেরোইন বাণিজ্যের মাফিয়া লন্ডনে অবস্থান করলেও তার ভাই-ভাতিজারা ঢাকাসহ আট জেলায় নিজস্ব নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা গড়ে তুলেছেন। লন্ডনি মাফিয়ার হেরোইনের চালান বাংলাদেশ পেরিয়ে পাকিস্তানেও যায় বলে জানা গেছে। মাফিয়া নিয়ন্ত্রিত হেরোইন চক্র ছাড়াও সিলেট অঞ্চলে ইয়াবা ও ফেনসিডিলের একচ্ছত্র বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন ১২ জন গডফাদার। এ ছাড়া দেশের ১৬টি সীমান্ত পয়েন্ট যথা দিনাজপুরের হাকিমপুর-হিলি; রাজশাহীর গোদাগাড়ী, চারঘাট; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ-মনাকষা; চুয়াডাঙ্গার দর্শনা; সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ; ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট; সিলেটের গোয়াইনঘাট-জাফলং; হবিগঞ্জের সাতছড়ি; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া; ফেনীর ছাগলনাইয়া; খাগড়াছড়ির রামগড়; বান্দরবানের রুমা-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত পয়েন্টে পৃথক গডফাদারের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ মাদক চক্র সদাতৎপর। এসব চক্র বরাবরই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় পর্যায়ের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে মাদক বাণিজ্য নির্বিঘ্ন রাখে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা