শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

অপ্রতিরোধ্য মাদক মাফিয়ারা

দেশজুড়ে পাচার ও সরবরাহের বিশাল নেটওয়ার্ক । জনপ্রতিনিধি ও প্রভাবশালী নেতার পৃষ্ঠপোষকতা । দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের যোগসাজশ । সম্পৃক্ততা শোবিজ গ্ল্যামারদের । চাঁদাবাজির টাকা ব্যবহার হচ্ছে ইয়াবা বাণিজ্যের পুঁজিতে
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
অপ্রতিরোধ্য মাদক মাফিয়ারা

করোনায় বিপর্যস্ত দেশে মাদকের অবাধ সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছে। সর্বত্রই মাদকের সরবরাহ, কেনাবেচা এমনকি দেশ থেকে বিদেশেও মাদক পাচারের সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেটের বেপরোয়া তৎপরতা চলছে। বছরের পর বছর ধরে সরকারের সব প্রশাসনকে চ্যালেঞ্জ করে দেশব্যাপী অপ্রতিরোধ্য মাদক বাজার পরিচালনা করে তারা একেকজন হয়ে উঠেছেন মাদক মাফিয়া। পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব, মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকায়ও তারা ডাকসাইটে মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে চিহ্নিত, থানা-আদালতে আছে ডজন ডজন মামলা। অথচ কোনো কিছুতে কিছুই হচ্ছে না তাদের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর রুটিন তৎপরতা, বিভিন্ন বাহিনীর বিশেষ অভিযান, চিরুনি অভিযান, সাঁড়াশি অভিযান, ক্রসফায়ার, গোয়েন্দা তৎপরতার সবকিছুকে ব্যর্থ করে দিয়ে মাদক মাফিয়ারা গড়ে তুলেছে আলাদা সাম্রাজ্য, নিজস্ব বলয়। সারা দেশে রয়েছে তাদের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। অপ্রতিরোধ্য এ সরবরাহব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৫৬ জন জনপ্রতিনিধি, শতাধিক প্রভাবশালী নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নানা পর্যায়ের কয়েক শ লোভী সদস্যকে মাদক বাণিজ্যে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িয়ে নেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে রাজনৈতিক নেতৃত্বের আড়ালে মাদক বাণিজ্যে নেপথ্য পৃষ্ঠপোষকতার ঘৃণ্য চিত্র বেরিয়ে আসে। প্রতিবেদনসূত্রে জানা যায়, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের ওয়ার্ড, থানা, জেলা ও মহানগর পর্যায়ের নেতা থেকে খোদ সংসদ সদস্য পর্যন্ত সম্পৃক্ত রয়েছেন। আছেন সিআইপি খেতাব পাওয়া ধনাঢ্য ব্যবসায়ী থেকে সরকারি কর্মকর্তারাও। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের প্রতিবেদনেও এসব প্রভাবশালী ব্যক্তিকে ১৪১ মাদক মাফিয়ার নেপথ্যশক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সে তালিকা দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকে পাঠানো হয়েছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, মাফিয়া হিসেবে পরিচিতরা সবাই মাদক বাণিজ্যের সুবাদে শত কোটিপতি হয়েছেন, কারও কারও সহায়সম্পদ হাজার কোটি টাকাও ছাড়িয়েছে।

বিদেশের কেমিক্যালে ঢাকায় ইয়াবা!

এদিকে প্রশাসনিক কড়াকড়ির মুখে মাদক সিন্ডিকেটগুলো পাচারঝুঁকি এড়াতে বাংলাদেশেই একাধিক কারখানা বসিয়ে দেদার ইয়াবা প্রস্তুত করছে বলে চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে। রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশান, বনানী,                 উত্তরার সুরক্ষিত বাসাবাড়িতে এ ধরনের কারখানা থাকার ব্যাপারে গোয়েন্দাদের কাছেও তথ্য রয়েছে। এর আগে ঢাকা মহানগর ডিবি একাধিক অভিযানে চলন্তপথে ইয়াবা তৈরির সরঞ্জাম, রাসায়নিক দ্রব্যাদিসহ কয়েক ব্যক্তিকে আটক করতে সক্ষম হয়। তবে তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেও গোয়েন্দারা কোনো কারখানার অবস্থান শনাক্ত করতে পারেননি। দীর্ঘদিন ইয়াবা সরবরাহ ও পাইকারি ব্যবসা পরিচালনার সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন এমন একাধিক ব্যক্তি জানান, প্রায় দুই বছর ধরে প্রশাসনিক ঝুঁকি এড়াতে ট্যাবলেটের পাশাপাশি তরল পদার্থ হিসেবেও ইয়াবা প্রবেশ করেছে ঢাকায়। মিয়ানমারসহ দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবাধে ঢুকছে এটি। টেকনাফ-কক্সবাজার এলাকার মাদক বাণিজ্য নিয়ে অনুসন্ধান চালানো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক কর্মকর্তা ও সাংবাদিক জানিয়েছেন, মূলত দুটি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই সীমান্ত গলিয়ে আসা মাদক ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। এর একটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একশ্রেণির অপরাধী কর্মকর্তাদের বিশেষ ব্যবস্থাপনা এবং অন্যটি হচ্ছে বিভিন্ন মাদক গডফাদারের নিয়ন্ত্রিত ব্যবসায়ীদের মাদক সরবরাহব্যবস্থা। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মাদক চালান মাঝেমধ্যে ধরা পড়লেও তখন কর্মকর্তাদের সমন্বিত মাদক সরবরাহব্যবস্থা যথারীতি চলতেই থাকে। এ কারণেই বিভিন্ন অভিযানে লাখ লাখ এমনকি কোটি কোটি পিস ইয়াবা আটক হলেও সারা দেশে ইয়াবার কোনো সংকট হয় না, দামেও হেরফের হয় না। ইদানীং শাহ আলমের নেতৃত্বাধীন কুমিল্লা সিন্ডিকেটের মাদক ব্যবসায়ীরা সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের আট দেশে ইয়াবা ও গাঁজার চালান পাঠিয়ে ব্যাপক আলোচিত হয়ে উঠেছেন। এরই মধ্যে চক্রটির অন্তত ছয় সদস্যকে মাদকসহ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করা হলেও কুরিয়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় তাদের মাদকের চালান পাঠানো কোনোভাবেই বন্ধ হচ্ছে না। এসব ক্ষেত্রে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের গোয়েন্দা উইং সবচেয়ে ঢিলেঢালা হয়ে পড়ায় পরিস্থিতি দিন দিনই চরম আকার ধারণ করছে। নতুন নতুন রুটে নিত্যনতুন যেসব পদ্ধতিতে মাদক সরবরাহ ঘটছে সেসব ব্যাপারে মাদকের গোয়েন্দা উইং পুরোপুরি অজ্ঞ থাকায় কাক্সিক্ষত অভিযান চালানো সম্ভব হচ্ছে না। মাঝেমধ্যে সংবাদপত্রে এসব নিত্যনতুন কৌশলের খবর প্রকাশ হলে কিছুটা নড়েচড়ে বসেন সংশ্লিষ্টরা।

অনুমোদনহীন বারে মদ বিক্রি : রাজধানীর গুলশান, বনানী, উত্তরার অভিজাত এলাকার বিভিন্ন ক্লাব ও রেস্ট হাউসের আড়ালে দেদার চলছে মদ, জুয়া ও অসামাজিক কার্যকলাপ। অভিজাত এলাকা হিসেবে নানারকম বাড়তি সুবিধায় এ এলাকাগুলোয় ক্লাব, রেস্ট হাউস ঘিরে হরদম বসছে মদ-জুয়ার রমরমা আসর, গড়ে তোলা হয়েছে অসামাজিক কার্যকলাপের আখড়া। এসব আস্তানায় নিরাপদ ভেবে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের আনাগোনা চলে। বিভিন্ন ঘটনায় হইচই সৃষ্টি হলেই লোক দেখানো দু-একটি অভিযান চলে, পরক্ষণেই সবকিছু ম্যানেজও হয়ে যায়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পক্ষ থেকে গুলশান-বনানীর অবৈধভাবে মাদক বিক্রির দায়ে অভিযুক্ত রেস্টুরেন্টগুলোর তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এসব রেস্টুরেন্ট মালিককে ডেকে সতর্ক করে দেওয়াসহ নোটিস প্রদান করা হয়েছে।

চাঁদাবাজির টাকা ইয়াবা ব্যবসায় : যাত্রাবাড়ী থানার মোড়ে যানবাহন থেকে বেপরোয়াভাবে আদায় করা চাঁদাবাজির টাকা এখন ইয়াবা বাণিজ্যের পুঁজি হিসেবে ব্যবহারের চাঞ্চল্যকর খবর পাওয়া গেছে। লকডাউনের ধকলে গাড়ি চলাচল প্রায় বন্ধ হওয়ায় বিকল্প আয়ের পথ হিসেবে মাদক বাণিজ্যে নেমেছেন কিছুসংখ্যক শ্রমিক। এ সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে ধলপুর, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, শনিরআখড়া, শহীদ ফারুক রোড, ইলিশ কাউন্টার, জুরাইনসহ আশপাশ এলাকায় অন্তত ৩০ জন নতুনভাবে মাদক ব্যবসা শুরু করেছেন। ফলে ওই এলাকাসমূহের পুরনো মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রায়ই তাদের মারামারি, হামলা-পাল্টা হামলাসহ নানারকম মহড়া ঘটে বলেও স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন।

মাদকের যত সিন্ডিকেট : অনুসন্ধানে জানা গেছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা-এনএসআই, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা-ডিজিএফআই, পুলিশ, র‌্যাব, কোস্টগার্ড, বিজিবি, আনসার-ভিডিপির তালিকা থেকে একটি সমন্বিত প্রতিবেদন তৈরির পর প্রধানমন্ত্রীর দফতরে দাখিল করা হয়। ওই প্রতিবেদনের বিবরণসূত্রেই জানা যায়, মাদক পাচার ও সরবরাহ বাণিজ্যে কক্সবাজারের পরই অবস্থান রয়েছে কুমিল্লা জেলার। অন্যদিকে থানা পর্যায়ে মাদকের আধিক্যতায় টঙ্গী ও আশুলিয়া থানা এলাকা শীর্ষে অবস্থান করছে। এ দুটি এলাকায় প্রতিদিন গড়ে কোটি টাকার মাদক কেনাবেচা চলে বলে তথ্য রয়েছে। কুমিল্লা জেলার তালিকায় সেখানে ৮৯ জন ডাকসাইটে মাদক ব্যবসায়ীর নাম থাকলেও গডফাদার পর্যায়ের রয়েছেন ১৬ জন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া হচ্ছে মাদক পাচার ও সরবরাহের অন্যতম সীমান্ত ঘাঁটি। সেখানে সকল প্রকার মাদক ও পণ্যের অবাধ চোরাচালান চলে অবাধে। তালিকায় রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-নাটোরের সীমান্তকেন্দ্রিক মোট ২১ জন মাদক গডফাদারের নাম রয়েছে। এরা সীমান্তের ওপার থেকে বড় বড় মাদক চালান এনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাইকারি সরবরাহ দেন। এদিকে মাদকসংক্রান্ত আন্তসংস্থার সমন্বিত প্রতিবেদনে সিলেট অঞ্চলকে এখন হেরোইন চালানের নিরাপদ রুট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সিলেটকেন্দ্রিক এ হেরোইন বাণিজ্যের মাফিয়া লন্ডনে অবস্থান করলেও তার ভাই-ভাতিজারা ঢাকাসহ আট জেলায় নিজস্ব নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা গড়ে তুলেছেন। লন্ডনি মাফিয়ার হেরোইনের চালান বাংলাদেশ পেরিয়ে পাকিস্তানেও যায় বলে জানা গেছে। মাফিয়া নিয়ন্ত্রিত হেরোইন চক্র ছাড়াও সিলেট অঞ্চলে ইয়াবা ও ফেনসিডিলের একচ্ছত্র বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন ১২ জন গডফাদার। এ ছাড়া দেশের ১৬টি সীমান্ত পয়েন্ট যথা দিনাজপুরের হাকিমপুর-হিলি; রাজশাহীর গোদাগাড়ী, চারঘাট; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ-মনাকষা; চুয়াডাঙ্গার দর্শনা; সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ; ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট; সিলেটের গোয়াইনঘাট-জাফলং; হবিগঞ্জের সাতছড়ি; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া; ফেনীর ছাগলনাইয়া; খাগড়াছড়ির রামগড়; বান্দরবানের রুমা-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত পয়েন্টে পৃথক গডফাদারের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ মাদক চক্র সদাতৎপর। এসব চক্র বরাবরই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় পর্যায়ের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে মাদক বাণিজ্য নির্বিঘ্ন রাখে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা