শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

অপ্রতিরোধ্য মাদক মাফিয়ারা

দেশজুড়ে পাচার ও সরবরাহের বিশাল নেটওয়ার্ক । জনপ্রতিনিধি ও প্রভাবশালী নেতার পৃষ্ঠপোষকতা । দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের যোগসাজশ । সম্পৃক্ততা শোবিজ গ্ল্যামারদের । চাঁদাবাজির টাকা ব্যবহার হচ্ছে ইয়াবা বাণিজ্যের পুঁজিতে
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
অপ্রতিরোধ্য মাদক মাফিয়ারা

করোনায় বিপর্যস্ত দেশে মাদকের অবাধ সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছে। সর্বত্রই মাদকের সরবরাহ, কেনাবেচা এমনকি দেশ থেকে বিদেশেও মাদক পাচারের সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেটের বেপরোয়া তৎপরতা চলছে। বছরের পর বছর ধরে সরকারের সব প্রশাসনকে চ্যালেঞ্জ করে দেশব্যাপী অপ্রতিরোধ্য মাদক বাজার পরিচালনা করে তারা একেকজন হয়ে উঠেছেন মাদক মাফিয়া। পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব, মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকায়ও তারা ডাকসাইটে মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে চিহ্নিত, থানা-আদালতে আছে ডজন ডজন মামলা। অথচ কোনো কিছুতে কিছুই হচ্ছে না তাদের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর রুটিন তৎপরতা, বিভিন্ন বাহিনীর বিশেষ অভিযান, চিরুনি অভিযান, সাঁড়াশি অভিযান, ক্রসফায়ার, গোয়েন্দা তৎপরতার সবকিছুকে ব্যর্থ করে দিয়ে মাদক মাফিয়ারা গড়ে তুলেছে আলাদা সাম্রাজ্য, নিজস্ব বলয়। সারা দেশে রয়েছে তাদের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। অপ্রতিরোধ্য এ সরবরাহব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৫৬ জন জনপ্রতিনিধি, শতাধিক প্রভাবশালী নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নানা পর্যায়ের কয়েক শ লোভী সদস্যকে মাদক বাণিজ্যে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িয়ে নেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে রাজনৈতিক নেতৃত্বের আড়ালে মাদক বাণিজ্যে নেপথ্য পৃষ্ঠপোষকতার ঘৃণ্য চিত্র বেরিয়ে আসে। প্রতিবেদনসূত্রে জানা যায়, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের ওয়ার্ড, থানা, জেলা ও মহানগর পর্যায়ের নেতা থেকে খোদ সংসদ সদস্য পর্যন্ত সম্পৃক্ত রয়েছেন। আছেন সিআইপি খেতাব পাওয়া ধনাঢ্য ব্যবসায়ী থেকে সরকারি কর্মকর্তারাও। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের প্রতিবেদনেও এসব প্রভাবশালী ব্যক্তিকে ১৪১ মাদক মাফিয়ার নেপথ্যশক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সে তালিকা দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকে পাঠানো হয়েছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, মাফিয়া হিসেবে পরিচিতরা সবাই মাদক বাণিজ্যের সুবাদে শত কোটিপতি হয়েছেন, কারও কারও সহায়সম্পদ হাজার কোটি টাকাও ছাড়িয়েছে।

বিদেশের কেমিক্যালে ঢাকায় ইয়াবা!

এদিকে প্রশাসনিক কড়াকড়ির মুখে মাদক সিন্ডিকেটগুলো পাচারঝুঁকি এড়াতে বাংলাদেশেই একাধিক কারখানা বসিয়ে দেদার ইয়াবা প্রস্তুত করছে বলে চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে। রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশান, বনানী,                 উত্তরার সুরক্ষিত বাসাবাড়িতে এ ধরনের কারখানা থাকার ব্যাপারে গোয়েন্দাদের কাছেও তথ্য রয়েছে। এর আগে ঢাকা মহানগর ডিবি একাধিক অভিযানে চলন্তপথে ইয়াবা তৈরির সরঞ্জাম, রাসায়নিক দ্রব্যাদিসহ কয়েক ব্যক্তিকে আটক করতে সক্ষম হয়। তবে তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেও গোয়েন্দারা কোনো কারখানার অবস্থান শনাক্ত করতে পারেননি। দীর্ঘদিন ইয়াবা সরবরাহ ও পাইকারি ব্যবসা পরিচালনার সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন এমন একাধিক ব্যক্তি জানান, প্রায় দুই বছর ধরে প্রশাসনিক ঝুঁকি এড়াতে ট্যাবলেটের পাশাপাশি তরল পদার্থ হিসেবেও ইয়াবা প্রবেশ করেছে ঢাকায়। মিয়ানমারসহ দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবাধে ঢুকছে এটি। টেকনাফ-কক্সবাজার এলাকার মাদক বাণিজ্য নিয়ে অনুসন্ধান চালানো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক কর্মকর্তা ও সাংবাদিক জানিয়েছেন, মূলত দুটি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই সীমান্ত গলিয়ে আসা মাদক ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। এর একটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একশ্রেণির অপরাধী কর্মকর্তাদের বিশেষ ব্যবস্থাপনা এবং অন্যটি হচ্ছে বিভিন্ন মাদক গডফাদারের নিয়ন্ত্রিত ব্যবসায়ীদের মাদক সরবরাহব্যবস্থা। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মাদক চালান মাঝেমধ্যে ধরা পড়লেও তখন কর্মকর্তাদের সমন্বিত মাদক সরবরাহব্যবস্থা যথারীতি চলতেই থাকে। এ কারণেই বিভিন্ন অভিযানে লাখ লাখ এমনকি কোটি কোটি পিস ইয়াবা আটক হলেও সারা দেশে ইয়াবার কোনো সংকট হয় না, দামেও হেরফের হয় না। ইদানীং শাহ আলমের নেতৃত্বাধীন কুমিল্লা সিন্ডিকেটের মাদক ব্যবসায়ীরা সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের আট দেশে ইয়াবা ও গাঁজার চালান পাঠিয়ে ব্যাপক আলোচিত হয়ে উঠেছেন। এরই মধ্যে চক্রটির অন্তত ছয় সদস্যকে মাদকসহ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করা হলেও কুরিয়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় তাদের মাদকের চালান পাঠানো কোনোভাবেই বন্ধ হচ্ছে না। এসব ক্ষেত্রে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের গোয়েন্দা উইং সবচেয়ে ঢিলেঢালা হয়ে পড়ায় পরিস্থিতি দিন দিনই চরম আকার ধারণ করছে। নতুন নতুন রুটে নিত্যনতুন যেসব পদ্ধতিতে মাদক সরবরাহ ঘটছে সেসব ব্যাপারে মাদকের গোয়েন্দা উইং পুরোপুরি অজ্ঞ থাকায় কাক্সিক্ষত অভিযান চালানো সম্ভব হচ্ছে না। মাঝেমধ্যে সংবাদপত্রে এসব নিত্যনতুন কৌশলের খবর প্রকাশ হলে কিছুটা নড়েচড়ে বসেন সংশ্লিষ্টরা।

অনুমোদনহীন বারে মদ বিক্রি : রাজধানীর গুলশান, বনানী, উত্তরার অভিজাত এলাকার বিভিন্ন ক্লাব ও রেস্ট হাউসের আড়ালে দেদার চলছে মদ, জুয়া ও অসামাজিক কার্যকলাপ। অভিজাত এলাকা হিসেবে নানারকম বাড়তি সুবিধায় এ এলাকাগুলোয় ক্লাব, রেস্ট হাউস ঘিরে হরদম বসছে মদ-জুয়ার রমরমা আসর, গড়ে তোলা হয়েছে অসামাজিক কার্যকলাপের আখড়া। এসব আস্তানায় নিরাপদ ভেবে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের আনাগোনা চলে। বিভিন্ন ঘটনায় হইচই সৃষ্টি হলেই লোক দেখানো দু-একটি অভিযান চলে, পরক্ষণেই সবকিছু ম্যানেজও হয়ে যায়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পক্ষ থেকে গুলশান-বনানীর অবৈধভাবে মাদক বিক্রির দায়ে অভিযুক্ত রেস্টুরেন্টগুলোর তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এসব রেস্টুরেন্ট মালিককে ডেকে সতর্ক করে দেওয়াসহ নোটিস প্রদান করা হয়েছে।

চাঁদাবাজির টাকা ইয়াবা ব্যবসায় : যাত্রাবাড়ী থানার মোড়ে যানবাহন থেকে বেপরোয়াভাবে আদায় করা চাঁদাবাজির টাকা এখন ইয়াবা বাণিজ্যের পুঁজি হিসেবে ব্যবহারের চাঞ্চল্যকর খবর পাওয়া গেছে। লকডাউনের ধকলে গাড়ি চলাচল প্রায় বন্ধ হওয়ায় বিকল্প আয়ের পথ হিসেবে মাদক বাণিজ্যে নেমেছেন কিছুসংখ্যক শ্রমিক। এ সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে ধলপুর, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, শনিরআখড়া, শহীদ ফারুক রোড, ইলিশ কাউন্টার, জুরাইনসহ আশপাশ এলাকায় অন্তত ৩০ জন নতুনভাবে মাদক ব্যবসা শুরু করেছেন। ফলে ওই এলাকাসমূহের পুরনো মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রায়ই তাদের মারামারি, হামলা-পাল্টা হামলাসহ নানারকম মহড়া ঘটে বলেও স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন।

মাদকের যত সিন্ডিকেট : অনুসন্ধানে জানা গেছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা-এনএসআই, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা-ডিজিএফআই, পুলিশ, র‌্যাব, কোস্টগার্ড, বিজিবি, আনসার-ভিডিপির তালিকা থেকে একটি সমন্বিত প্রতিবেদন তৈরির পর প্রধানমন্ত্রীর দফতরে দাখিল করা হয়। ওই প্রতিবেদনের বিবরণসূত্রেই জানা যায়, মাদক পাচার ও সরবরাহ বাণিজ্যে কক্সবাজারের পরই অবস্থান রয়েছে কুমিল্লা জেলার। অন্যদিকে থানা পর্যায়ে মাদকের আধিক্যতায় টঙ্গী ও আশুলিয়া থানা এলাকা শীর্ষে অবস্থান করছে। এ দুটি এলাকায় প্রতিদিন গড়ে কোটি টাকার মাদক কেনাবেচা চলে বলে তথ্য রয়েছে। কুমিল্লা জেলার তালিকায় সেখানে ৮৯ জন ডাকসাইটে মাদক ব্যবসায়ীর নাম থাকলেও গডফাদার পর্যায়ের রয়েছেন ১৬ জন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া হচ্ছে মাদক পাচার ও সরবরাহের অন্যতম সীমান্ত ঘাঁটি। সেখানে সকল প্রকার মাদক ও পণ্যের অবাধ চোরাচালান চলে অবাধে। তালিকায় রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-নাটোরের সীমান্তকেন্দ্রিক মোট ২১ জন মাদক গডফাদারের নাম রয়েছে। এরা সীমান্তের ওপার থেকে বড় বড় মাদক চালান এনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাইকারি সরবরাহ দেন। এদিকে মাদকসংক্রান্ত আন্তসংস্থার সমন্বিত প্রতিবেদনে সিলেট অঞ্চলকে এখন হেরোইন চালানের নিরাপদ রুট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সিলেটকেন্দ্রিক এ হেরোইন বাণিজ্যের মাফিয়া লন্ডনে অবস্থান করলেও তার ভাই-ভাতিজারা ঢাকাসহ আট জেলায় নিজস্ব নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা গড়ে তুলেছেন। লন্ডনি মাফিয়ার হেরোইনের চালান বাংলাদেশ পেরিয়ে পাকিস্তানেও যায় বলে জানা গেছে। মাফিয়া নিয়ন্ত্রিত হেরোইন চক্র ছাড়াও সিলেট অঞ্চলে ইয়াবা ও ফেনসিডিলের একচ্ছত্র বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন ১২ জন গডফাদার। এ ছাড়া দেশের ১৬টি সীমান্ত পয়েন্ট যথা দিনাজপুরের হাকিমপুর-হিলি; রাজশাহীর গোদাগাড়ী, চারঘাট; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ-মনাকষা; চুয়াডাঙ্গার দর্শনা; সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ; ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট; সিলেটের গোয়াইনঘাট-জাফলং; হবিগঞ্জের সাতছড়ি; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া; ফেনীর ছাগলনাইয়া; খাগড়াছড়ির রামগড়; বান্দরবানের রুমা-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত পয়েন্টে পৃথক গডফাদারের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ মাদক চক্র সদাতৎপর। এসব চক্র বরাবরই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় পর্যায়ের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে মাদক বাণিজ্য নির্বিঘ্ন রাখে।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানা বাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানা বাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা বাড়ছে রোগ-বালাই
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা বাড়ছে রোগ-বালাই

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির লাশ ঘিরে শোকার্ত স্বজনরা
মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির লাশ ঘিরে শোকার্ত স্বজনরা

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম