শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

অপ্রতিরোধ্য মাদক মাফিয়ারা

দেশজুড়ে পাচার ও সরবরাহের বিশাল নেটওয়ার্ক । জনপ্রতিনিধি ও প্রভাবশালী নেতার পৃষ্ঠপোষকতা । দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের যোগসাজশ । সম্পৃক্ততা শোবিজ গ্ল্যামারদের । চাঁদাবাজির টাকা ব্যবহার হচ্ছে ইয়াবা বাণিজ্যের পুঁজিতে
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
অপ্রতিরোধ্য মাদক মাফিয়ারা

করোনায় বিপর্যস্ত দেশে মাদকের অবাধ সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছে। সর্বত্রই মাদকের সরবরাহ, কেনাবেচা এমনকি দেশ থেকে বিদেশেও মাদক পাচারের সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেটের বেপরোয়া তৎপরতা চলছে। বছরের পর বছর ধরে সরকারের সব প্রশাসনকে চ্যালেঞ্জ করে দেশব্যাপী অপ্রতিরোধ্য মাদক বাজার পরিচালনা করে তারা একেকজন হয়ে উঠেছেন মাদক মাফিয়া। পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব, মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকায়ও তারা ডাকসাইটে মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে চিহ্নিত, থানা-আদালতে আছে ডজন ডজন মামলা। অথচ কোনো কিছুতে কিছুই হচ্ছে না তাদের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর রুটিন তৎপরতা, বিভিন্ন বাহিনীর বিশেষ অভিযান, চিরুনি অভিযান, সাঁড়াশি অভিযান, ক্রসফায়ার, গোয়েন্দা তৎপরতার সবকিছুকে ব্যর্থ করে দিয়ে মাদক মাফিয়ারা গড়ে তুলেছে আলাদা সাম্রাজ্য, নিজস্ব বলয়। সারা দেশে রয়েছে তাদের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। অপ্রতিরোধ্য এ সরবরাহব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৫৬ জন জনপ্রতিনিধি, শতাধিক প্রভাবশালী নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নানা পর্যায়ের কয়েক শ লোভী সদস্যকে মাদক বাণিজ্যে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িয়ে নেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে রাজনৈতিক নেতৃত্বের আড়ালে মাদক বাণিজ্যে নেপথ্য পৃষ্ঠপোষকতার ঘৃণ্য চিত্র বেরিয়ে আসে। প্রতিবেদনসূত্রে জানা যায়, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের ওয়ার্ড, থানা, জেলা ও মহানগর পর্যায়ের নেতা থেকে খোদ সংসদ সদস্য পর্যন্ত সম্পৃক্ত রয়েছেন। আছেন সিআইপি খেতাব পাওয়া ধনাঢ্য ব্যবসায়ী থেকে সরকারি কর্মকর্তারাও। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের প্রতিবেদনেও এসব প্রভাবশালী ব্যক্তিকে ১৪১ মাদক মাফিয়ার নেপথ্যশক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সে তালিকা দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকে পাঠানো হয়েছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, মাফিয়া হিসেবে পরিচিতরা সবাই মাদক বাণিজ্যের সুবাদে শত কোটিপতি হয়েছেন, কারও কারও সহায়সম্পদ হাজার কোটি টাকাও ছাড়িয়েছে।

বিদেশের কেমিক্যালে ঢাকায় ইয়াবা!

এদিকে প্রশাসনিক কড়াকড়ির মুখে মাদক সিন্ডিকেটগুলো পাচারঝুঁকি এড়াতে বাংলাদেশেই একাধিক কারখানা বসিয়ে দেদার ইয়াবা প্রস্তুত করছে বলে চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে। রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশান, বনানী,                 উত্তরার সুরক্ষিত বাসাবাড়িতে এ ধরনের কারখানা থাকার ব্যাপারে গোয়েন্দাদের কাছেও তথ্য রয়েছে। এর আগে ঢাকা মহানগর ডিবি একাধিক অভিযানে চলন্তপথে ইয়াবা তৈরির সরঞ্জাম, রাসায়নিক দ্রব্যাদিসহ কয়েক ব্যক্তিকে আটক করতে সক্ষম হয়। তবে তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেও গোয়েন্দারা কোনো কারখানার অবস্থান শনাক্ত করতে পারেননি। দীর্ঘদিন ইয়াবা সরবরাহ ও পাইকারি ব্যবসা পরিচালনার সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন এমন একাধিক ব্যক্তি জানান, প্রায় দুই বছর ধরে প্রশাসনিক ঝুঁকি এড়াতে ট্যাবলেটের পাশাপাশি তরল পদার্থ হিসেবেও ইয়াবা প্রবেশ করেছে ঢাকায়। মিয়ানমারসহ দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবাধে ঢুকছে এটি। টেকনাফ-কক্সবাজার এলাকার মাদক বাণিজ্য নিয়ে অনুসন্ধান চালানো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক কর্মকর্তা ও সাংবাদিক জানিয়েছেন, মূলত দুটি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই সীমান্ত গলিয়ে আসা মাদক ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। এর একটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একশ্রেণির অপরাধী কর্মকর্তাদের বিশেষ ব্যবস্থাপনা এবং অন্যটি হচ্ছে বিভিন্ন মাদক গডফাদারের নিয়ন্ত্রিত ব্যবসায়ীদের মাদক সরবরাহব্যবস্থা। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মাদক চালান মাঝেমধ্যে ধরা পড়লেও তখন কর্মকর্তাদের সমন্বিত মাদক সরবরাহব্যবস্থা যথারীতি চলতেই থাকে। এ কারণেই বিভিন্ন অভিযানে লাখ লাখ এমনকি কোটি কোটি পিস ইয়াবা আটক হলেও সারা দেশে ইয়াবার কোনো সংকট হয় না, দামেও হেরফের হয় না। ইদানীং শাহ আলমের নেতৃত্বাধীন কুমিল্লা সিন্ডিকেটের মাদক ব্যবসায়ীরা সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের আট দেশে ইয়াবা ও গাঁজার চালান পাঠিয়ে ব্যাপক আলোচিত হয়ে উঠেছেন। এরই মধ্যে চক্রটির অন্তত ছয় সদস্যকে মাদকসহ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করা হলেও কুরিয়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় তাদের মাদকের চালান পাঠানো কোনোভাবেই বন্ধ হচ্ছে না। এসব ক্ষেত্রে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের গোয়েন্দা উইং সবচেয়ে ঢিলেঢালা হয়ে পড়ায় পরিস্থিতি দিন দিনই চরম আকার ধারণ করছে। নতুন নতুন রুটে নিত্যনতুন যেসব পদ্ধতিতে মাদক সরবরাহ ঘটছে সেসব ব্যাপারে মাদকের গোয়েন্দা উইং পুরোপুরি অজ্ঞ থাকায় কাক্সিক্ষত অভিযান চালানো সম্ভব হচ্ছে না। মাঝেমধ্যে সংবাদপত্রে এসব নিত্যনতুন কৌশলের খবর প্রকাশ হলে কিছুটা নড়েচড়ে বসেন সংশ্লিষ্টরা।

অনুমোদনহীন বারে মদ বিক্রি : রাজধানীর গুলশান, বনানী, উত্তরার অভিজাত এলাকার বিভিন্ন ক্লাব ও রেস্ট হাউসের আড়ালে দেদার চলছে মদ, জুয়া ও অসামাজিক কার্যকলাপ। অভিজাত এলাকা হিসেবে নানারকম বাড়তি সুবিধায় এ এলাকাগুলোয় ক্লাব, রেস্ট হাউস ঘিরে হরদম বসছে মদ-জুয়ার রমরমা আসর, গড়ে তোলা হয়েছে অসামাজিক কার্যকলাপের আখড়া। এসব আস্তানায় নিরাপদ ভেবে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের আনাগোনা চলে। বিভিন্ন ঘটনায় হইচই সৃষ্টি হলেই লোক দেখানো দু-একটি অভিযান চলে, পরক্ষণেই সবকিছু ম্যানেজও হয়ে যায়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পক্ষ থেকে গুলশান-বনানীর অবৈধভাবে মাদক বিক্রির দায়ে অভিযুক্ত রেস্টুরেন্টগুলোর তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এসব রেস্টুরেন্ট মালিককে ডেকে সতর্ক করে দেওয়াসহ নোটিস প্রদান করা হয়েছে।

চাঁদাবাজির টাকা ইয়াবা ব্যবসায় : যাত্রাবাড়ী থানার মোড়ে যানবাহন থেকে বেপরোয়াভাবে আদায় করা চাঁদাবাজির টাকা এখন ইয়াবা বাণিজ্যের পুঁজি হিসেবে ব্যবহারের চাঞ্চল্যকর খবর পাওয়া গেছে। লকডাউনের ধকলে গাড়ি চলাচল প্রায় বন্ধ হওয়ায় বিকল্প আয়ের পথ হিসেবে মাদক বাণিজ্যে নেমেছেন কিছুসংখ্যক শ্রমিক। এ সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে ধলপুর, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, শনিরআখড়া, শহীদ ফারুক রোড, ইলিশ কাউন্টার, জুরাইনসহ আশপাশ এলাকায় অন্তত ৩০ জন নতুনভাবে মাদক ব্যবসা শুরু করেছেন। ফলে ওই এলাকাসমূহের পুরনো মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রায়ই তাদের মারামারি, হামলা-পাল্টা হামলাসহ নানারকম মহড়া ঘটে বলেও স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন।

মাদকের যত সিন্ডিকেট : অনুসন্ধানে জানা গেছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা-এনএসআই, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা-ডিজিএফআই, পুলিশ, র‌্যাব, কোস্টগার্ড, বিজিবি, আনসার-ভিডিপির তালিকা থেকে একটি সমন্বিত প্রতিবেদন তৈরির পর প্রধানমন্ত্রীর দফতরে দাখিল করা হয়। ওই প্রতিবেদনের বিবরণসূত্রেই জানা যায়, মাদক পাচার ও সরবরাহ বাণিজ্যে কক্সবাজারের পরই অবস্থান রয়েছে কুমিল্লা জেলার। অন্যদিকে থানা পর্যায়ে মাদকের আধিক্যতায় টঙ্গী ও আশুলিয়া থানা এলাকা শীর্ষে অবস্থান করছে। এ দুটি এলাকায় প্রতিদিন গড়ে কোটি টাকার মাদক কেনাবেচা চলে বলে তথ্য রয়েছে। কুমিল্লা জেলার তালিকায় সেখানে ৮৯ জন ডাকসাইটে মাদক ব্যবসায়ীর নাম থাকলেও গডফাদার পর্যায়ের রয়েছেন ১৬ জন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া হচ্ছে মাদক পাচার ও সরবরাহের অন্যতম সীমান্ত ঘাঁটি। সেখানে সকল প্রকার মাদক ও পণ্যের অবাধ চোরাচালান চলে অবাধে। তালিকায় রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-নাটোরের সীমান্তকেন্দ্রিক মোট ২১ জন মাদক গডফাদারের নাম রয়েছে। এরা সীমান্তের ওপার থেকে বড় বড় মাদক চালান এনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাইকারি সরবরাহ দেন। এদিকে মাদকসংক্রান্ত আন্তসংস্থার সমন্বিত প্রতিবেদনে সিলেট অঞ্চলকে এখন হেরোইন চালানের নিরাপদ রুট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সিলেটকেন্দ্রিক এ হেরোইন বাণিজ্যের মাফিয়া লন্ডনে অবস্থান করলেও তার ভাই-ভাতিজারা ঢাকাসহ আট জেলায় নিজস্ব নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা গড়ে তুলেছেন। লন্ডনি মাফিয়ার হেরোইনের চালান বাংলাদেশ পেরিয়ে পাকিস্তানেও যায় বলে জানা গেছে। মাফিয়া নিয়ন্ত্রিত হেরোইন চক্র ছাড়াও সিলেট অঞ্চলে ইয়াবা ও ফেনসিডিলের একচ্ছত্র বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন ১২ জন গডফাদার। এ ছাড়া দেশের ১৬টি সীমান্ত পয়েন্ট যথা দিনাজপুরের হাকিমপুর-হিলি; রাজশাহীর গোদাগাড়ী, চারঘাট; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ-মনাকষা; চুয়াডাঙ্গার দর্শনা; সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ; ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট; সিলেটের গোয়াইনঘাট-জাফলং; হবিগঞ্জের সাতছড়ি; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া; ফেনীর ছাগলনাইয়া; খাগড়াছড়ির রামগড়; বান্দরবানের রুমা-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত পয়েন্টে পৃথক গডফাদারের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ মাদক চক্র সদাতৎপর। এসব চক্র বরাবরই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় পর্যায়ের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে মাদক বাণিজ্য নির্বিঘ্ন রাখে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়