শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ক্ষমতাসীনদের অধীনে ভোটে না বিএনপির

দ্বাদশ নির্বাচনের রূপরেখার প্রস্তুতি, দেওয়া হবে নির্দলীয় সরকারের ফর্মুলা
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতাসীনদের অধীনে ভোটে না বিএনপির

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অধীনে আর কোনো ভোটে না যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। সেটা স্থানীয় সরকারের যে কোনো নির্বাচন হোক, উপনির্বাচন হোক বা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনই হোক। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার থেকে ধারাবাহিকভাবে তিন দিনের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে দলের হাইকমান্ডকে এমন বার্তাই দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তে দলের নীতিনির্ধারকরাও একমত।

বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তাদের সামনে এখন মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার দাবি আদায় করা। সেই সরকারের অধীনে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন চায় দলটি। বিএনপি মনে করে, সুষ্ঠু নির্বাচনের পূর্বশর্ত হচ্ছে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন কমিশন কিংবা স্থানীয় প্রশাসন দলীয় বৃত্তের বাইরে যেতে পারে না। এ কারণেই জাতীয় নির্বাচনের প্রায় দুই বছর আগে নির্দলীয় সরকার দাবি তুলছে। এ দাবিকে মূল এজেন্ডা হিসেবে সামনে রেখে নতুন করে আন্দোলনের ছকও তৈরি করছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজনৈতিক সংস্কারের অংশ হিসেবে প্রথম আওয়ামী লীগের দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই পাঁচটি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। কিন্তু তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ক্ষমতায় এসেই আওয়ামী লীগ এই পদ্ধতি বাতিল করে। তারা এখন ভোট ব্যবস্থাপনার কবর রচনা করেছে। এখন অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, কাউকে ভোট দিতে কেন্দ্রেও যেতে হয় না। দিনের ভোট আগের রাতে হয়ে যায়। দেশে ন্যূনতম গণতান্ত্রিক চর্চা হচ্ছে না। কোনো কিছুরই তোয়াক্কা না করে গায়ের জোরে পুরোপুরি স্বৈরাচারী কায়দায় তারা ক্ষমতায় টিকে আছে। এখানে জনগণের কোনো প্রতিনিধিত্ব নেই। মূলত এ কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীরা মনে করেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো ভোটে যাওয়া ঠিক হবে না।’

জানা যায়, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি একটি রূপরেখা প্রণয়ন করছে। একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার পদ্ধতির একটি ফর্মুলাও দেবে বিএনপি। দলটি মনে করে, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় সরাসরি তত্ত্বাবধায়ক সরকারে আওয়ামী লীগ রাজি না হলেও আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য থেকেই একটি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার পদ্ধতি বের করা সম্ভব। সেই দাবি নিয়ে নিয়েই মাঠে থাকবে বিএনপি।

বিএনপির একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, নির্দলীয় নির্বাচন, বেগম জিয়ার মুক্তি ও জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করাসহ অন্তত ১২ দফা দাবি নিয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই মাঠে নামার পরিকল্পনা নিয়েছে দলটি। এর আগেই বিভাগীয় শহর ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলোতে সমাবেশ করার চিন্তা করছে দলটি। দেশের অন্তত ৩০টি সমাবেশ করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। সভা-সমাবেশসহ রাজপথের নানা কর্মসূচি আর সাংগঠনিক পুনর্গঠন কার্যক্রমে তৃণমূল হতাশায় আচ্ছন্ন থাকা মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উজ্জীবিত হবে। যৌক্তিক দাবি নিয়ে জনগণের কাছে যেতে পারলে জনমত সৃষ্টি করাও সম্ভব হবে। দলের নীতিনির্ধারকরাও এ বিষয়ে একমত পোষণ করেন। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে ২০১৪ সালের নির্বাচনে ১৫৪ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। ওই সময় ভোট পড়েছে মাত্র শতকরা ২ থেকে ৫ শতাংশ। এরপর তাদের অধীনে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের আগের রাতেই আওয়ামী লীগ ভোট কেন্দ্র দখল করে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়। এই আওয়ামী লীগ, নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান প্রশাসন একাকার হয়ে এসব অবৈধ কাজ করেছে। তাই আওয়ামী লীগের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কিংবা অন্য কোনো নির্বাচনে যাওয়া মানে তাদের অনৈতিক কাজকে বৈধতা দেওয়া। এ কারণেই আমরা বলছি, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ও নির্বাচন কমিশন ছাড়া আর কোনো ভোটে যাওয়া ঠিক হবে না। দেশব্যাপী জনমত সৃষ্টি করে আন্দোলনের বিকল্প নেই। সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই হিসেবে ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। আগামী নির্বাচনে অন্তত দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে নির্বাচন কমিশন। তবে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ আছে ২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তারাই নির্ধারণ করবে, কত আসনে ইভিএমে ভোট হবে। এরই মধ্যে নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। সার্চ কমিটির মাধ্যমে ইসি গঠন হবে, না আইন করে গঠন হবে, না অন্য কোনো বিকল্প পদ্ধতি গ্রহণ করা হবে তা নিয়ে এখনই উত্তাপ শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগ আইনি প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশন গঠনের পক্ষে থাকলেও বিএনপি বলছে, সার্চ কমিটিই হোক আর আইনি প্রক্রিয়ায় হোক আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন হতে পারে না।

বিএনপি সূত্র জানায়, এবার আটঘাট বেঁধেই দাবি নিয়ে মাঠে নামতে চায় বিএনপি। এ জন্যই নির্বাহী কমিটির নেতাদের সঙ্গে ধারাবাহিক সভায় নেতাদের মতামতের পাশাপাশি রাজপথে থাকার অঙ্গীকার নেওয়া হচ্ছে। আগামী ২১ সেপ্টেম্বর থেকে ধারাবাহিকভাবে টানা তিন দিন নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা পর্যায়ের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপির হাইকমান্ড। এরপর পর্যায়ক্রমে পেশাজীবী সংগঠনসহ বিশিষ্টজনদেরও মতামত নিয়ে দ্বাদশ নির্বাচনের একটি রূপরেখা প্রণয়ন করবে। ওই রূপরেখা ধরেই দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের পথে এগোবে বিএনপি। সর্বশেষ তিন দিনের রুদ্ধদ্বার সিরিজ বৈঠকে বিএনপির সিনিয়র, মধ্যম ও তরুণ নেতারা বলেছেন, আন্দোলন ছাড়া নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে না। নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনও গঠন হবে না। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি মিলবে না। জনগণের ভোটের অধিকারের ফয়সালা রাজপথেই করতে হবে। বিএনপির হাইকমান্ডও ডিসেম্বরের মধ্যে আন্দোলনে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, আন্দোলন ছাড়া কোনো দাবি আদায় করা সম্ভব হবে না। সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিয়ে আন্দোলনে নামতে হবে। তবে হাইকমান্ড এও হুঁশিয়ারি দেন, এবার দায়িত্বপ্রাপ্ত যেসব নেতা মাঠে থাকবেন না, তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রাজপথে থাকা নেতাদেরই দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে ঠাঁই দেওয়া হবে।  বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম বলেন, আমাদের দাবি একটাই, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখে কোনো ভোট হবে না। তাঁকে অবশ্যই ক্ষমতা ছেড়ে নির্বাচন দিতে হবে। দিনের ভোট রাতে করে ক্ষমতায় আসার সুযোগ আর দেওয়া হবে না। আগামীতে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন আদায়ের জন্য আন্দোলনে এখনই প্রস্তুতি নিতে হবে। বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, আওয়ামী লীগের অধীনে পর পর দুটি সংসদ নির্বাচন, সব সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে, তাদের অধীনে সুষ্ঠু ভোট সম্ভব নয়। তাই বিএনপি নেতা-কর্মীরা মনে করেন, তাদের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদসহ কোনো নির্বাচনেই যাওয়া ঠিক হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা