শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

থামছেই না মাদকের স্রোত

মালয়েশিয়া মডেল প্রয়োগ করে নিয়ন্ত্রণের সুপারিশ ডিএমপি কমিশনারের
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
থামছেই না মাদকের স্রোত

থামছেই না মাদকের স্রোত। বানের জলের মতোই দেশে ঢুকছে ভয়ংকর সব মাদক। কোনোভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে না মাদকের আগ্রাসন। ফেনসিডিল ইয়াবার পাশাপাশি এখন আইস নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য হচ্ছেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। তবে মাদক নিয়ে কাজ করেন এমন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সীমান্ত এলাকার মাদক ব্যবসায়ীদের কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখা হলে কোনোভাবেই মাদকে ছেয়ে যেত না দেশ।

অন্যদিকে, দেশের মাদক নিয়ন্ত্রণের জন্য কর্তৃপক্ষকে ‘মালয়েশিয়ান মডেল’ নিয়ে কাজ করার কথা বলেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, হুবহু সেরকম না হলেও কর্তৃপক্ষ চাইলে সেই মডেল সামনে রেখে আমাদের দেশের উপযোগী করে আরও ইমপ্রুভাইজড মডেল তৈরি করতে পারে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক আবদুস সবুর মন্ডল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসলে আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। দায়িত্ব নেওয়ার পর আমি কয়েকটি সীমান্তবর্তী জেলায় গিয়েছি। সেখানকার মানুষের মতামত নিচ্ছি, জেলা প্রশাসকদের মতামত নিচ্ছি। মাদক নিয়ন্ত্রণে আমরা বিশেষ কিছু করে দেখানোর চিন্তা করছি। দেখা যাক ভালো কিছু হবে। গতকাল ভোরে দেশের কক্সবাজারে র‌্যাব-১৫ এর মেজর নূর ই শহীদ ফারাবীর নেতৃত্বে একটি দল কক্সবাজারের হইংকং বাজার থেকে ৩ লাখ পিস ইয়াবাসহ দুজনকে গ্রেফতার করে। এর মাত্র দুই দিন আগে একই ব্যাটালিয়নের স্কোয়াড্রন লিডার তানভীর ও মেজর ইউসুফের নেতৃত্বে একটি দল ৪ লাখ ৩০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) লে. কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহমেদের নেতৃত্বে ২৪ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের ৩৪ বিজিবি উখিয়া উপজেলার ৪ নম্বর রাজাপালং ইউপির উখিয়া হিন্দুপাড়া এলাকা থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করে। এর আগে ২০ সেপ্টেম্বর উখিয়া ৪ নম্বর রাজাপালং ইউপির ঠান্ডার মিয়ার বাগান পূর্ব দরগারবিল এলাকা থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবাসহ সাদ্দাম হোসেন (১৮) নামের একজনকে গ্রেফতার করা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক খন্দকার ফারজানা রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা বাস্তবায়নের জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিভিন্ন স্তরে থাকা তদারকি কর্মকর্তারা যদি আন্তরিক না হন তাহলে তা কাগজেকলমেই থেকে যাবে। আবার দেখুন, বিভিন্ন মেকানিজমে কিংবা টেকনিক্যাল মিটিংয়ে একাডেমিশিয়ানদের ডাকা হয় না। এখানেও একমুখী আচরণ। তিনি আরও বলেন, মাদক উদ্ধার হয় মাত্র ১০ শতাংশ। আর ৯০ শতাংশ অধরাই থাকে। তাই সময় এসেছে বিষয়টি নিয়ে আন্তরিকভাবে খতিয়ে দেখার। আর সেজন্য প্রয়োজন বিভিন্ন বাহিনীকে নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগ অর্থাৎ মাস্টার প্ল্যান। এক্ষেত্রে বাস্তবায়নে জড়িত বাহিনীর সদস্যদেরও রাখতে হবে কঠোর নজরদারিতে। অনুসন্ধান বলছে, ইয়াবা, ফেনসিডিল ছাড়াও দেশে নতুন মাদক হিসেবে আইস ও এলএসডির বিস্তার ঘটছে। ৩২ সীমান্ত জেলার মাদকের পয়েন্টগুলো চিহ্নিত হলেও মাদক প্রবেশ কোনোভাবেই বন্ধ করা যাচ্ছে না। দেশে এগুলোর উৎপাদন না হলেও প্রতিবেশী দেশ থেকে তা ঢুকছে অবাধে। করোনাকালেও নানা কৌশলে সীমানা থেকে তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের সব প্রান্তে। আর এখন কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প হয়ে উঠছে মাদক কারবারিদের ‘সেফ জোন’। সমুদ্রপথে বড় বড় চালান আনার পর তা প্রথমে ক্যাম্পের নিরাপদ জায়গায় নেওয়া হয়। দেশে এভাবে মাদকের রমরমা কারবার চললেও ঝিমিয়ে পড়েছে মাদকবিরোধী অভিযান। আর এর প্রভাব পড়েছে ইয়াবা ও ফেনসিডিলের মতো মাদক জব্দ ও মামলায়। কমছে মাদক জব্দ ও আসামি গ্রেফতারের সংখ্যা।

মাদক নিয়ে কাজ করেন এমন অনেক বিশেষজ্ঞ বলছেন, সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে শীর্ষ থেকে মধ্যম মানের মাদক ব্যবসায়ী হবে সর্বোচ্চ ১০ হাজার। তাহলে আমাদের এতগুলো বাহিনীর সদস্যরা কী করছেন? আমরা ১০ হাজার মাদক ব্যবসায়ীকে কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখতে পারছি না? এটা সত্যিই আমাদের ভয়াবহ রকমের ব্যর্থতা। তবে কক্সবাজারে মেজর (অব.) সিনহা হত্যাকান্ড এবং পরবর্তীতে ওসি প্রদীপকে গ্রেফতারের পর কোথাও যেন ছন্দের অমিল দেখতে পাচ্ছেন তারা। 

তবে সীমান্তে নজরদারির অভাবের সঙ্গে কিছুটা দ্বিমত পোষণ করেছেন ডিএমপি কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমি নিজে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি ছিলাম। আমি দেখেছি কক্সবাজারের ওপর বেশি নজর দিলে তখন ব্যবসায়ীরা গহিন পাহাড়ি অঞ্চল বেছে নেয়। পার্বত্য অঞ্চলে এমনও জায়গা রয়েছে যেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা যেতেই পারেন না। সেখানে অভিযান পরিচালনা করা খুবই দুরূহ। তারপরও অনেক সফলতা আসছে।

তবে তিনি মাদক নিয়ন্ত্রণের জন্য মালয়েশিয়ান সরকারের সফলতাকে ভেবে দেখা যেতে পারে বলে মনে করেন। প্রয়োজনে আমাদের দেশের মতো করে মডেল তৈরি করে দেখতে পারে কর্তৃপক্ষ। তিনি বলেন, প্রথমে মালয়েশিয়ান সরকার মাদকসেবীদের সরকারের পক্ষ থেকে মাদক সরবরাহ করেছে। মাদক গ্রহণে সেবীদের জন্য বিভিন্ন এলাকায় আলাদা কেন্দ্রও তৈরি করেছিল। তখন দেখা গেল ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় ভাটা। একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সেবীদের মাদক দেওয়া হয়েছে। তবে ধীরে ধীরে তার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মাঝেমধ্যে মাদকের আদলে তৈরি বস্তুতে মাদক না দিয়ে অন্য কিছু দেওয়া হতো। এভাবে ধীরে ধীরে সেবীরা মাদক গ্রহণ থেকে বেড়িয়ে এসেছে। আবার ব্যবসায়ীরাও মাদক বিক্রি করতে না পেরে পেশা পরিবর্তন করেছে। তবে নির্দিষ্ট সময় পর মাদকসেবী এবং ব্যবসায়ীদের জন্য কঠোর আইন করেছে সেখানকার সরকার।

সম্প্রতি ইয়াবা মামলার তদন্তে উঠে এসেছে, মাদকের টাকা হুন্ডির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করছেন মুস্তাক নামের এক ব্যবসায়ী। তিনি মিয়ানমারের নাগরিক, থাকেন সৌদি আরব। কক্সবাজার ও আশপাশের এলাকার সৌদি প্রবাসীদের তালিকা বাংলাদেশি এজেন্টের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন মুস্তাকের এজেন্টরা। প্রবাসীরা দেশে অর্থ পাঠাতে চাইলে ইয়াবা কেনাবেচার টাকা থেকে তা দেশে তাদের পরিবারের সদস্যদের পরিশোধ করে মুস্তাকের এজেন্টরা। এর বিনিময়ে প্রবাসীদের কাছ থেকে অর্থ নেন মুস্তাক। অনেক দিন ধরে বাংলাদেশে অবস্থানরত মো. শরীফ সহায়তা করেছেন মুস্তাককে। তিনিও এক সময় সৌদি আরবে ছিলেন। মাদক মামলায় গ্রেফতার হয়ে শরীফ বর্তমানে কারাগারে।

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্্) কর্নেল কে এম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে মাদক নির্মূলের চেষ্টা করছি। দেশবাসী তা প্রত্যক্ষ করছে। মাদকের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর র‌্যাব।

২০২০ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, বাংলাদেশ পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব ও কোস্টগার্ডের অভিযানে মামলা হয়েছে ৮৫ হাজার ৭১৮টি, আসামি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৪৩ জন। ইয়াবা জব্দ হয়েছে ৩ কোটি ৬৩ লাখ ৮১ হাজার ১৭ পিস, হেরোইন ২১০ কেজি ৪৩৮ গ্রাম, কোকেন ৩ কেজি ৮৯৩ গ্রাম, আফিম ৭১ কেজি ৬০০ গ্রাম, গাঁজা ৫০ হাজার ৭৮ কেজি ৫৪৯ গ্রাম, ফেনসিডিল ১০ লাখ ৭ হাজার ৯৭৭ বোতল, ফেনসিডিল ১২৯ দশমিক ৪ লিটারসহ অন্যান্য মাদক।

চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত মামলা হয়েছে ৫১ হাজার ৭৫৩টি, আসামি ৬৮ হাজার ৫ জন। ইয়াবা জব্দ হয়েছে ২ কোটি ৫৮ লাখ ৩৮ হাজার ২৬৯ পিস, হেরোইন ২৪৬ কেজি ২২৪ গ্রাম, কোকেন ৫৮ গ্রাম, আফিম ৫৩ কেজি ৬৯৬ গ্রাম, গাঁজা ৪২ হাজার ৭৯৪ কেজি ৫৬৭ গ্রাম, ফেনসিডিল ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৪৫৭ বোতল, ফেনসিডিল ৯৯.৬০৮ লিটারসহ অন্যান্য মাদক।

জানা গেছে, সম্প্রতি আইস ভাবিয়ে তুলছে সংশ্লিষ্টদের। তারা বলছেন, ইয়াবা ব্যবসায়ীরাই এখন আইস আনছে। ২২ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের টেকনাফ থানার মিঠাপানিছড়া থেকে ১০ কোটি টাকার মূল্যের ২ কেজি আইসসহ মুজিব নামে একজনকে গ্রেফতার করে টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি)। ২২ ও ২৩ সেপ্টেম্বর রাজধানীর রমনা, বারিধারা, নিকুঞ্জ ও জোয়ারসাহারা এলাকা থেকে ৫৬০ গ্রাম আইস, ১ হাজার ২০০ পিস ইয়াবা ও দুটি প্রাইভেট কারসহ পাঁচ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর (ডিএনসি)। এর আগে গত ২০ ও ২১ আগস্ট রাজধানীর বনানী, বারিধারা, বনশ্রী ও খিলগাঁও এলাকা থেকে ৫০০ গ্রাম আইস এবং ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ ১০ জনকে গ্রেফতার করে ডিএনসি। ১২ সেপ্টেম্বর র‌্যাব-৭ এর একটি দল ফিশারি ঘাট এলাকা থেকে ৯৭৫ গ্রাম আইসসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে। এর আগে ২৪ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো ১৪০ গ্রাম আইসসহ দুজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। সম্প্রতি র‌্যাব-১৫ কক্সবাজার এলাকা থেকে দুই কেজির একটি চালান জব্দ করেছে। তবে ফেনসিডিল বন্ধ হয়ে গেছে এমনটা কিন্তু নয়। আর তা বলে দিচ্ছে জব্দের পরিসংখ্যানই। ৮ সেপ্টেম্বর রাজশাহীর বাঘা থানার বারশিপাড়া নদীর পাড় থেকে ১ হাজার ৪৮৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে বিজিবির রাজশাহী ব্যাটালিয়ন।

বিজিবি সদর দফতর সূত্রে জানা গেছে, বিজিবির অভিযানে ২০১৭ সালে প্রায় ৪০ লাখ বোতল, ২০১৮ সালে প্রায় ৩৩ লাখ বোতল, ২০১৯ সালে প্রায় ৪০ লাখ এবং ২০২০ সালে প্রায় ৪৬ লাখ বোতল ফেনসিডিল জব্দ হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা