শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

থামছেই না মাদকের স্রোত

মালয়েশিয়া মডেল প্রয়োগ করে নিয়ন্ত্রণের সুপারিশ ডিএমপি কমিশনারের
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
থামছেই না মাদকের স্রোত

থামছেই না মাদকের স্রোত। বানের জলের মতোই দেশে ঢুকছে ভয়ংকর সব মাদক। কোনোভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে না মাদকের আগ্রাসন। ফেনসিডিল ইয়াবার পাশাপাশি এখন আইস নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য হচ্ছেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। তবে মাদক নিয়ে কাজ করেন এমন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সীমান্ত এলাকার মাদক ব্যবসায়ীদের কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখা হলে কোনোভাবেই মাদকে ছেয়ে যেত না দেশ।

অন্যদিকে, দেশের মাদক নিয়ন্ত্রণের জন্য কর্তৃপক্ষকে ‘মালয়েশিয়ান মডেল’ নিয়ে কাজ করার কথা বলেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, হুবহু সেরকম না হলেও কর্তৃপক্ষ চাইলে সেই মডেল সামনে রেখে আমাদের দেশের উপযোগী করে আরও ইমপ্রুভাইজড মডেল তৈরি করতে পারে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক আবদুস সবুর মন্ডল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসলে আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। দায়িত্ব নেওয়ার পর আমি কয়েকটি সীমান্তবর্তী জেলায় গিয়েছি। সেখানকার মানুষের মতামত নিচ্ছি, জেলা প্রশাসকদের মতামত নিচ্ছি। মাদক নিয়ন্ত্রণে আমরা বিশেষ কিছু করে দেখানোর চিন্তা করছি। দেখা যাক ভালো কিছু হবে। গতকাল ভোরে দেশের কক্সবাজারে র‌্যাব-১৫ এর মেজর নূর ই শহীদ ফারাবীর নেতৃত্বে একটি দল কক্সবাজারের হইংকং বাজার থেকে ৩ লাখ পিস ইয়াবাসহ দুজনকে গ্রেফতার করে। এর মাত্র দুই দিন আগে একই ব্যাটালিয়নের স্কোয়াড্রন লিডার তানভীর ও মেজর ইউসুফের নেতৃত্বে একটি দল ৪ লাখ ৩০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) লে. কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহমেদের নেতৃত্বে ২৪ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের ৩৪ বিজিবি উখিয়া উপজেলার ৪ নম্বর রাজাপালং ইউপির উখিয়া হিন্দুপাড়া এলাকা থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করে। এর আগে ২০ সেপ্টেম্বর উখিয়া ৪ নম্বর রাজাপালং ইউপির ঠান্ডার মিয়ার বাগান পূর্ব দরগারবিল এলাকা থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবাসহ সাদ্দাম হোসেন (১৮) নামের একজনকে গ্রেফতার করা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক খন্দকার ফারজানা রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা বাস্তবায়নের জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিভিন্ন স্তরে থাকা তদারকি কর্মকর্তারা যদি আন্তরিক না হন তাহলে তা কাগজেকলমেই থেকে যাবে। আবার দেখুন, বিভিন্ন মেকানিজমে কিংবা টেকনিক্যাল মিটিংয়ে একাডেমিশিয়ানদের ডাকা হয় না। এখানেও একমুখী আচরণ। তিনি আরও বলেন, মাদক উদ্ধার হয় মাত্র ১০ শতাংশ। আর ৯০ শতাংশ অধরাই থাকে। তাই সময় এসেছে বিষয়টি নিয়ে আন্তরিকভাবে খতিয়ে দেখার। আর সেজন্য প্রয়োজন বিভিন্ন বাহিনীকে নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগ অর্থাৎ মাস্টার প্ল্যান। এক্ষেত্রে বাস্তবায়নে জড়িত বাহিনীর সদস্যদেরও রাখতে হবে কঠোর নজরদারিতে। অনুসন্ধান বলছে, ইয়াবা, ফেনসিডিল ছাড়াও দেশে নতুন মাদক হিসেবে আইস ও এলএসডির বিস্তার ঘটছে। ৩২ সীমান্ত জেলার মাদকের পয়েন্টগুলো চিহ্নিত হলেও মাদক প্রবেশ কোনোভাবেই বন্ধ করা যাচ্ছে না। দেশে এগুলোর উৎপাদন না হলেও প্রতিবেশী দেশ থেকে তা ঢুকছে অবাধে। করোনাকালেও নানা কৌশলে সীমানা থেকে তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের সব প্রান্তে। আর এখন কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প হয়ে উঠছে মাদক কারবারিদের ‘সেফ জোন’। সমুদ্রপথে বড় বড় চালান আনার পর তা প্রথমে ক্যাম্পের নিরাপদ জায়গায় নেওয়া হয়। দেশে এভাবে মাদকের রমরমা কারবার চললেও ঝিমিয়ে পড়েছে মাদকবিরোধী অভিযান। আর এর প্রভাব পড়েছে ইয়াবা ও ফেনসিডিলের মতো মাদক জব্দ ও মামলায়। কমছে মাদক জব্দ ও আসামি গ্রেফতারের সংখ্যা।

মাদক নিয়ে কাজ করেন এমন অনেক বিশেষজ্ঞ বলছেন, সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে শীর্ষ থেকে মধ্যম মানের মাদক ব্যবসায়ী হবে সর্বোচ্চ ১০ হাজার। তাহলে আমাদের এতগুলো বাহিনীর সদস্যরা কী করছেন? আমরা ১০ হাজার মাদক ব্যবসায়ীকে কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখতে পারছি না? এটা সত্যিই আমাদের ভয়াবহ রকমের ব্যর্থতা। তবে কক্সবাজারে মেজর (অব.) সিনহা হত্যাকান্ড এবং পরবর্তীতে ওসি প্রদীপকে গ্রেফতারের পর কোথাও যেন ছন্দের অমিল দেখতে পাচ্ছেন তারা। 

তবে সীমান্তে নজরদারির অভাবের সঙ্গে কিছুটা দ্বিমত পোষণ করেছেন ডিএমপি কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমি নিজে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি ছিলাম। আমি দেখেছি কক্সবাজারের ওপর বেশি নজর দিলে তখন ব্যবসায়ীরা গহিন পাহাড়ি অঞ্চল বেছে নেয়। পার্বত্য অঞ্চলে এমনও জায়গা রয়েছে যেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা যেতেই পারেন না। সেখানে অভিযান পরিচালনা করা খুবই দুরূহ। তারপরও অনেক সফলতা আসছে।

তবে তিনি মাদক নিয়ন্ত্রণের জন্য মালয়েশিয়ান সরকারের সফলতাকে ভেবে দেখা যেতে পারে বলে মনে করেন। প্রয়োজনে আমাদের দেশের মতো করে মডেল তৈরি করে দেখতে পারে কর্তৃপক্ষ। তিনি বলেন, প্রথমে মালয়েশিয়ান সরকার মাদকসেবীদের সরকারের পক্ষ থেকে মাদক সরবরাহ করেছে। মাদক গ্রহণে সেবীদের জন্য বিভিন্ন এলাকায় আলাদা কেন্দ্রও তৈরি করেছিল। তখন দেখা গেল ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় ভাটা। একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সেবীদের মাদক দেওয়া হয়েছে। তবে ধীরে ধীরে তার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মাঝেমধ্যে মাদকের আদলে তৈরি বস্তুতে মাদক না দিয়ে অন্য কিছু দেওয়া হতো। এভাবে ধীরে ধীরে সেবীরা মাদক গ্রহণ থেকে বেড়িয়ে এসেছে। আবার ব্যবসায়ীরাও মাদক বিক্রি করতে না পেরে পেশা পরিবর্তন করেছে। তবে নির্দিষ্ট সময় পর মাদকসেবী এবং ব্যবসায়ীদের জন্য কঠোর আইন করেছে সেখানকার সরকার।

সম্প্রতি ইয়াবা মামলার তদন্তে উঠে এসেছে, মাদকের টাকা হুন্ডির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করছেন মুস্তাক নামের এক ব্যবসায়ী। তিনি মিয়ানমারের নাগরিক, থাকেন সৌদি আরব। কক্সবাজার ও আশপাশের এলাকার সৌদি প্রবাসীদের তালিকা বাংলাদেশি এজেন্টের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন মুস্তাকের এজেন্টরা। প্রবাসীরা দেশে অর্থ পাঠাতে চাইলে ইয়াবা কেনাবেচার টাকা থেকে তা দেশে তাদের পরিবারের সদস্যদের পরিশোধ করে মুস্তাকের এজেন্টরা। এর বিনিময়ে প্রবাসীদের কাছ থেকে অর্থ নেন মুস্তাক। অনেক দিন ধরে বাংলাদেশে অবস্থানরত মো. শরীফ সহায়তা করেছেন মুস্তাককে। তিনিও এক সময় সৌদি আরবে ছিলেন। মাদক মামলায় গ্রেফতার হয়ে শরীফ বর্তমানে কারাগারে।

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্্) কর্নেল কে এম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে মাদক নির্মূলের চেষ্টা করছি। দেশবাসী তা প্রত্যক্ষ করছে। মাদকের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর র‌্যাব।

২০২০ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, বাংলাদেশ পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব ও কোস্টগার্ডের অভিযানে মামলা হয়েছে ৮৫ হাজার ৭১৮টি, আসামি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৪৩ জন। ইয়াবা জব্দ হয়েছে ৩ কোটি ৬৩ লাখ ৮১ হাজার ১৭ পিস, হেরোইন ২১০ কেজি ৪৩৮ গ্রাম, কোকেন ৩ কেজি ৮৯৩ গ্রাম, আফিম ৭১ কেজি ৬০০ গ্রাম, গাঁজা ৫০ হাজার ৭৮ কেজি ৫৪৯ গ্রাম, ফেনসিডিল ১০ লাখ ৭ হাজার ৯৭৭ বোতল, ফেনসিডিল ১২৯ দশমিক ৪ লিটারসহ অন্যান্য মাদক।

চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত মামলা হয়েছে ৫১ হাজার ৭৫৩টি, আসামি ৬৮ হাজার ৫ জন। ইয়াবা জব্দ হয়েছে ২ কোটি ৫৮ লাখ ৩৮ হাজার ২৬৯ পিস, হেরোইন ২৪৬ কেজি ২২৪ গ্রাম, কোকেন ৫৮ গ্রাম, আফিম ৫৩ কেজি ৬৯৬ গ্রাম, গাঁজা ৪২ হাজার ৭৯৪ কেজি ৫৬৭ গ্রাম, ফেনসিডিল ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৪৫৭ বোতল, ফেনসিডিল ৯৯.৬০৮ লিটারসহ অন্যান্য মাদক।

জানা গেছে, সম্প্রতি আইস ভাবিয়ে তুলছে সংশ্লিষ্টদের। তারা বলছেন, ইয়াবা ব্যবসায়ীরাই এখন আইস আনছে। ২২ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের টেকনাফ থানার মিঠাপানিছড়া থেকে ১০ কোটি টাকার মূল্যের ২ কেজি আইসসহ মুজিব নামে একজনকে গ্রেফতার করে টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি)। ২২ ও ২৩ সেপ্টেম্বর রাজধানীর রমনা, বারিধারা, নিকুঞ্জ ও জোয়ারসাহারা এলাকা থেকে ৫৬০ গ্রাম আইস, ১ হাজার ২০০ পিস ইয়াবা ও দুটি প্রাইভেট কারসহ পাঁচ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর (ডিএনসি)। এর আগে গত ২০ ও ২১ আগস্ট রাজধানীর বনানী, বারিধারা, বনশ্রী ও খিলগাঁও এলাকা থেকে ৫০০ গ্রাম আইস এবং ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ ১০ জনকে গ্রেফতার করে ডিএনসি। ১২ সেপ্টেম্বর র‌্যাব-৭ এর একটি দল ফিশারি ঘাট এলাকা থেকে ৯৭৫ গ্রাম আইসসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে। এর আগে ২৪ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো ১৪০ গ্রাম আইসসহ দুজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। সম্প্রতি র‌্যাব-১৫ কক্সবাজার এলাকা থেকে দুই কেজির একটি চালান জব্দ করেছে। তবে ফেনসিডিল বন্ধ হয়ে গেছে এমনটা কিন্তু নয়। আর তা বলে দিচ্ছে জব্দের পরিসংখ্যানই। ৮ সেপ্টেম্বর রাজশাহীর বাঘা থানার বারশিপাড়া নদীর পাড় থেকে ১ হাজার ৪৮৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে বিজিবির রাজশাহী ব্যাটালিয়ন।

বিজিবি সদর দফতর সূত্রে জানা গেছে, বিজিবির অভিযানে ২০১৭ সালে প্রায় ৪০ লাখ বোতল, ২০১৮ সালে প্রায় ৩৩ লাখ বোতল, ২০১৯ সালে প্রায় ৪০ লাখ এবং ২০২০ সালে প্রায় ৪৬ লাখ বোতল ফেনসিডিল জব্দ হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়