শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

জাহাঙ্গীর বললেন

আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার

গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক ও বরখাস্ত সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, আমি আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক হিসেবে থাকতে চাই। তিনি দাবি করে বলেন, আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার।

শুক্রবার রাতে রাজধানীর বনানীতে একটি অফিসে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে তিনি এ কথা বলেন।

দল থেকে বহিষ্কার ও প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া এবং মেয়র পদ থেকে বরখাস্ত হওয়াসহ তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত নানা অভিযোগ নিয়ে কথা বলেন তিনি। জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও আমার অভিভাবক যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা আমি মাথা পেতে মেনে নিয়েছি। আমি বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধুকন্যা একদিন আসল সত্যটা জানবেন। তখন তাঁর ভুল ভাঙবে। তিনি বলেন, আমি জাতির পিতাকে নিয়ে কোনো নেতিবাচক কথা বলিনি। আমার আড়াই-তিন ঘণ্টার কথাকে সুপার এডিট করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের মুখে জাতির পিতার কথা শুনে এবং স্কুলজীবন থেকে ছাত্ররাজনীতি- অদ্যাবধি জাতির পিতাই আমার আদর্শ। তাঁর আদর্শ নিয়েই রাজনীতি করে এসেছি। কাজেই তাঁকে কটাক্ষ করা আমার দ্বারা সম্ভব নয়। করিওনি। কিন্তু আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আমার বিভিন্ন বক্তব্যকে সুপার এডিট করে আমাকে ঘায়েল করেছে। সেই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ছড়িয়ে তারাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে। যারা জাতির পিতার নামে এ মিথ্যাচার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিল তাদেরও শাস্তি চাই। ২২ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। চার মিনিটের ওই ভিডিওতে দেখা যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ মন্তব্য করেন জাহাঙ্গীর আলম। এরপর গাজীপুরের মেয়রের শাস্তি দাবিতে মশালমিছিল হয়। রাজনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয় এ বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা। গাজীপুরের পরিস্থিতি শান্ত করতে প্রথমে মেয়রকে শোকজ করে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। এরপর ১৯ নভেম্বর আওয়ামী লীগ থেকে আজীবন বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় দল। সেই সঙ্গে দলে তার প্রাথমিক সদস্যপদও খারিজ করা হয়। ২৫ নভেম্বর বিভিন্ন অভিযোগ এনে মেয়র পদ থেকে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ২২ সেপ্টেম্বর ফেসবুকে আপনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে আপনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দিয়েছেন।

জাহাঙ্গীর আলম : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের মহান স্থপতি। ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের মুখে জাতির পিতার আদর্শের কথা শুনতাম। স্কুলজীবনে মহান নেতার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করি। স্কুল ছাত্রলীগ, কলেজ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলাম। এরপর দলীয় মনোনয়নে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, এরপর গাজীপুর সিটি করপোরেশনে নৌকা নিয়ে বিশাল ভোটের ব্যবধানে মেয়র নির্বাচিত হই। এরপর শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে গ্রামকে শহর করতে নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করি। মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করি। ‘বাংলাদেশের একজন মানুষও ক্ষুধার্ত থাকবে না, গৃহহারা থাকবে না। বিনা চিকিৎসায় কষ্ট পাবে না।’ জাতির পিতার এই মহান বাণী স্মরণে রেখে শত শত গরিব মেধাবী ছাত্রছাত্রীর পড়ালেখার ব্যবস্থা করি। অনেক বেকারের কর্মসংস্থান করি। মানুষের কল্যাণেই কাজ করছি। ঢাকা-গাজীপুর মহাসড়ককে যানজটমুক্ত করতে নিজস্ব ট্রাফিক ব্যবস্থা করেছি। আমি বিশ্বাস করি, খুব কম সময়েও আমি সফলতা অর্জনের কাছাকাছি এসেছিলাম। এতে স্থানীয় রাজনীতিতে কারও কারও চক্ষুশূল হতে থাকি। সে কারণে আমাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার পথ খুঁজছিলেন তারা। সে পথ তারা বেছে নেন একটি ভিডিও। যেখানে আমার তিন ঘণ্টার কথা কেটে একত্রিত করে ‘তিন মিনিট’ বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়ে দেন। এতে আওয়ামী লীগ ও জাতির পিতার আদর্শের মানুষ কষ্ট পায়। ভিডিওতে যেভাবে আমার বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে আমি তা বলিনি। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটের কথাগুলো একত্রিত করে তথ্য বিকৃত করা হয়েছে। এখানে আমাকে ভিকটিম করার চেয়ে মূলত জাতির পিতাকে তারাই ছোট করেছেন। তারা সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। জাতির পিতাকে অবমাননা করেছেন। আমাকে জাতির সামনে ছোট করেছেন। এটা ডিজিটাল আইনের আওতায় পড়ে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : তাহলে ভিডিওটা ছড়িয়ে দেওয়ার পর কেন মামলা করলেন না?

জাহাঙ্গীর আলম : আমি দেশের বাইরে ছিলাম। ভিডিওটি পুঁজি করে একটি পক্ষ গাজীপুরকে অচল করার পাঁয়তারা করছিল। আমি সে সময় যদি মামলা করতাম অথবা আমার পক্ষে কেউ মামলা করত তাহলে শিল্প এলাকা গাজীপুর আরও বেশি অচল হয়ে পড়ত। বিষয়টি নিয়ে পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নিলে মূলত প্রভাবটা পড়ত আমাদের শিল্পে। যেখানে ২৫০০-২৬০০ গার্মেন্ট রয়েছে। ১৭০০ বায়ার। প্রায় ২১ লাখ শ্রমিক থাকে। গার্মেন্ট শিল্পে এর প্রভাব পড়লে আমার দেশেরই ক্ষতি হতো। সে সময় নেত্রীও (প্রধানমন্ত্রী) দেশের বাইরে ছিলেন। আমি পাল্টাপাল্টি কিছু করতে গেলে যদি নেত্রী যদি আমাকে কিছু বলেন। সে কারণেই মামলাসহ পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিইনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতির পিতাকে অবমাননা ও মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দেওয়ায় আপনার বিরুদ্ধে রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও পঞ্চগড়ে মামলা হয়েছে। এ ব্যাপারে কী বলবেন?

জাহাঙ্গীর আলম : আমি আগেই বলেছি জাতির পিতাকে নিয়ে আমি কোনো ধরনের অবমাননাকর বক্তব্য দিইনি। আর আমার কক্ষে তিন ঘণ্টার বিভিন্ন আলাপচারিতা সুপার এডিট করে তিন মিনিটে ছড়িয়ে দিয়ে প্রতিপক্ষই জাতির পিতা এবং শহীদদের অবমাননা করেছেন। মামলা হলে তাদের বিরুদ্ধেই হওয়া উচিত। কারণ তারাই জাতির পিতাকে অবমাননা করেছেন। এতে সংবিধান লঙ্ঘন হয়েছে। আবার আমারও গোপনীয়তা লঙ্ঘন হয়েছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় মামলা হচ্ছে, কেন হচ্ছে সব জানি। গাজীপুরে দেশের ৬৪ জেলার মানুষই বসবাস করে। আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তাদের দিয়ে বিভিন্ন স্থানে মামলা করাচ্ছেন। আমার প্রতিপক্ষ আমার চেয়ে দলকেই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। আমার অভিভাবক বঙ্গবন্ধুকন্যার কাছে যাওয়ার সুযোগ পেলে সব বলব। হয়তো সেদিন নেত্রীকে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি বলতে চান নেত্রীর কাছে সঠিক তথ্য যায়নি?

জাহাঙ্গীর আলম : নেত্রীর কাছে কাটাছেঁড়া তথ্য গেছে, এর বেশি কিছু বলব না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্থানীয়দের অভিযোগ- আপনি ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের রাজনীতি করেছেন। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং মেয়র হওয়ার পর জামায়াত-শিবিরসহ বিএনপি নেতাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছেন।

জাহাঙ্গীর আলম : আমার ভুলত্রুটি থাকতে পারে, কিন্তু কখনো অন্য সংগঠন করেছি, কেউ প্রমাণ দিতে পারলে জীবনে কাউকে মুখ দেখাব না। জাতির পিতা আমার আদর্শ। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আমার একমাত্র অভিভাবক। আমি কখনই জামায়াত-শিবির বা বিএনপিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিইনি। যারাই এ অভিযোগ করছেন তারা মিথ্যাচার করছেন। এখন কেন এসব অভিযোগ? হয়তো যারা আমাকে দিয়ে অন্যায় কোনো কাজ হাসিল করতে পারেননি তারাই এমন অভিযোগ করছেন। স্কুল ছাত্রলীগ, কলেজ ছাত্রলীগসহ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলাম। তা-ও বিরোধী দলের সময়ে। সুসময়ে নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে আপনি সাধারণ ঝুট ব্যবসায়ী থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন! একই সঙ্গে মেয়র হওয়ার পর ট্রেড লাইন্সেস দেওয়ার নামে ব্যবসায়ীদের জিম্মি ও শেয়ার লিখে নিতেন।

জাহাঙ্গীর আলম : কোটি কোটি টাকা তো দূরের কথা। এক কোটি টাকার ওজন কত? এটা কি জানেন? তথ্য যাচাই না করেই সংবাদ প্রচার করা কি গণমাধ্যমের কাজ? হ্যাঁ, আমি ঝুট ব্যবসা করি। এটা কি হারাম? কোনো ব্যবসাই হারাম নয়। হাদিসেও ব্যবসাকে হালাল বলা হয়েছে। হালাল ব্যবসা করার আমার কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আছে। এ ব্যবসা দাঁড় করাতে ঋণ নিয়েছি। আমি কোটি কোটি টাকার মালিক না। একজন সফল ব্যবসায়ী বলতে পারেন। আর মেয়র হওয়ার পর ট্রেড লাইন্সেস নবায়ন কিংবা ট্টেড লাইন্সেস নিতে কোনো ব্যবসায়ীকে হয়রানি করা হয়নি। জিম্মি করার প্রশ্নই আসে না। আর শেয়ার লিখে নেওয়ার একটি প্রমাণও কেউ দিতে পারবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলীয় পদ থেকে বহিষ্কারের পর কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ বিষয়ে আপনার বক্তব্য কী?

জাহাঙ্গীর আলম : মেয়র পদের চেয়ে আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক থাকা আমার কাছে বড়। যেসব কারণে মেয়র থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে এর একটির সঙ্গেও আমি জড়িত নই। আর দল থেকে বহিষ্কার? আগেই বলেছি, আমি জাতির পিতা এবং মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নিয়ে এমন বক্তব্য দিইনি। আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। তার পরও উন্নত বাংলাদেশের রূপকার, মানবতার মা, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমার একটাই দাবি- আমি আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক হিসেবে থাকতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা