শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

জাহাঙ্গীর বললেন

আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার

গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক ও বরখাস্ত সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, আমি আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক হিসেবে থাকতে চাই। তিনি দাবি করে বলেন, আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার।

শুক্রবার রাতে রাজধানীর বনানীতে একটি অফিসে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে তিনি এ কথা বলেন।

দল থেকে বহিষ্কার ও প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া এবং মেয়র পদ থেকে বরখাস্ত হওয়াসহ তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত নানা অভিযোগ নিয়ে কথা বলেন তিনি। জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও আমার অভিভাবক যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা আমি মাথা পেতে মেনে নিয়েছি। আমি বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধুকন্যা একদিন আসল সত্যটা জানবেন। তখন তাঁর ভুল ভাঙবে। তিনি বলেন, আমি জাতির পিতাকে নিয়ে কোনো নেতিবাচক কথা বলিনি। আমার আড়াই-তিন ঘণ্টার কথাকে সুপার এডিট করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের মুখে জাতির পিতার কথা শুনে এবং স্কুলজীবন থেকে ছাত্ররাজনীতি- অদ্যাবধি জাতির পিতাই আমার আদর্শ। তাঁর আদর্শ নিয়েই রাজনীতি করে এসেছি। কাজেই তাঁকে কটাক্ষ করা আমার দ্বারা সম্ভব নয়। করিওনি। কিন্তু আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আমার বিভিন্ন বক্তব্যকে সুপার এডিট করে আমাকে ঘায়েল করেছে। সেই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ছড়িয়ে তারাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে। যারা জাতির পিতার নামে এ মিথ্যাচার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিল তাদেরও শাস্তি চাই। ২২ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। চার মিনিটের ওই ভিডিওতে দেখা যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ মন্তব্য করেন জাহাঙ্গীর আলম। এরপর গাজীপুরের মেয়রের শাস্তি দাবিতে মশালমিছিল হয়। রাজনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয় এ বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা। গাজীপুরের পরিস্থিতি শান্ত করতে প্রথমে মেয়রকে শোকজ করে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। এরপর ১৯ নভেম্বর আওয়ামী লীগ থেকে আজীবন বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় দল। সেই সঙ্গে দলে তার প্রাথমিক সদস্যপদও খারিজ করা হয়। ২৫ নভেম্বর বিভিন্ন অভিযোগ এনে মেয়র পদ থেকে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ২২ সেপ্টেম্বর ফেসবুকে আপনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে আপনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দিয়েছেন।

জাহাঙ্গীর আলম : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের মহান স্থপতি। ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের মুখে জাতির পিতার আদর্শের কথা শুনতাম। স্কুলজীবনে মহান নেতার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করি। স্কুল ছাত্রলীগ, কলেজ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলাম। এরপর দলীয় মনোনয়নে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, এরপর গাজীপুর সিটি করপোরেশনে নৌকা নিয়ে বিশাল ভোটের ব্যবধানে মেয়র নির্বাচিত হই। এরপর শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে গ্রামকে শহর করতে নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করি। মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করি। ‘বাংলাদেশের একজন মানুষও ক্ষুধার্ত থাকবে না, গৃহহারা থাকবে না। বিনা চিকিৎসায় কষ্ট পাবে না।’ জাতির পিতার এই মহান বাণী স্মরণে রেখে শত শত গরিব মেধাবী ছাত্রছাত্রীর পড়ালেখার ব্যবস্থা করি। অনেক বেকারের কর্মসংস্থান করি। মানুষের কল্যাণেই কাজ করছি। ঢাকা-গাজীপুর মহাসড়ককে যানজটমুক্ত করতে নিজস্ব ট্রাফিক ব্যবস্থা করেছি। আমি বিশ্বাস করি, খুব কম সময়েও আমি সফলতা অর্জনের কাছাকাছি এসেছিলাম। এতে স্থানীয় রাজনীতিতে কারও কারও চক্ষুশূল হতে থাকি। সে কারণে আমাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার পথ খুঁজছিলেন তারা। সে পথ তারা বেছে নেন একটি ভিডিও। যেখানে আমার তিন ঘণ্টার কথা কেটে একত্রিত করে ‘তিন মিনিট’ বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়ে দেন। এতে আওয়ামী লীগ ও জাতির পিতার আদর্শের মানুষ কষ্ট পায়। ভিডিওতে যেভাবে আমার বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে আমি তা বলিনি। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটের কথাগুলো একত্রিত করে তথ্য বিকৃত করা হয়েছে। এখানে আমাকে ভিকটিম করার চেয়ে মূলত জাতির পিতাকে তারাই ছোট করেছেন। তারা সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। জাতির পিতাকে অবমাননা করেছেন। আমাকে জাতির সামনে ছোট করেছেন। এটা ডিজিটাল আইনের আওতায় পড়ে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : তাহলে ভিডিওটা ছড়িয়ে দেওয়ার পর কেন মামলা করলেন না?

জাহাঙ্গীর আলম : আমি দেশের বাইরে ছিলাম। ভিডিওটি পুঁজি করে একটি পক্ষ গাজীপুরকে অচল করার পাঁয়তারা করছিল। আমি সে সময় যদি মামলা করতাম অথবা আমার পক্ষে কেউ মামলা করত তাহলে শিল্প এলাকা গাজীপুর আরও বেশি অচল হয়ে পড়ত। বিষয়টি নিয়ে পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নিলে মূলত প্রভাবটা পড়ত আমাদের শিল্পে। যেখানে ২৫০০-২৬০০ গার্মেন্ট রয়েছে। ১৭০০ বায়ার। প্রায় ২১ লাখ শ্রমিক থাকে। গার্মেন্ট শিল্পে এর প্রভাব পড়লে আমার দেশেরই ক্ষতি হতো। সে সময় নেত্রীও (প্রধানমন্ত্রী) দেশের বাইরে ছিলেন। আমি পাল্টাপাল্টি কিছু করতে গেলে যদি নেত্রী যদি আমাকে কিছু বলেন। সে কারণেই মামলাসহ পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিইনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতির পিতাকে অবমাননা ও মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দেওয়ায় আপনার বিরুদ্ধে রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও পঞ্চগড়ে মামলা হয়েছে। এ ব্যাপারে কী বলবেন?

জাহাঙ্গীর আলম : আমি আগেই বলেছি জাতির পিতাকে নিয়ে আমি কোনো ধরনের অবমাননাকর বক্তব্য দিইনি। আর আমার কক্ষে তিন ঘণ্টার বিভিন্ন আলাপচারিতা সুপার এডিট করে তিন মিনিটে ছড়িয়ে দিয়ে প্রতিপক্ষই জাতির পিতা এবং শহীদদের অবমাননা করেছেন। মামলা হলে তাদের বিরুদ্ধেই হওয়া উচিত। কারণ তারাই জাতির পিতাকে অবমাননা করেছেন। এতে সংবিধান লঙ্ঘন হয়েছে। আবার আমারও গোপনীয়তা লঙ্ঘন হয়েছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় মামলা হচ্ছে, কেন হচ্ছে সব জানি। গাজীপুরে দেশের ৬৪ জেলার মানুষই বসবাস করে। আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তাদের দিয়ে বিভিন্ন স্থানে মামলা করাচ্ছেন। আমার প্রতিপক্ষ আমার চেয়ে দলকেই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। আমার অভিভাবক বঙ্গবন্ধুকন্যার কাছে যাওয়ার সুযোগ পেলে সব বলব। হয়তো সেদিন নেত্রীকে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি বলতে চান নেত্রীর কাছে সঠিক তথ্য যায়নি?

জাহাঙ্গীর আলম : নেত্রীর কাছে কাটাছেঁড়া তথ্য গেছে, এর বেশি কিছু বলব না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্থানীয়দের অভিযোগ- আপনি ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের রাজনীতি করেছেন। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং মেয়র হওয়ার পর জামায়াত-শিবিরসহ বিএনপি নেতাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছেন।

জাহাঙ্গীর আলম : আমার ভুলত্রুটি থাকতে পারে, কিন্তু কখনো অন্য সংগঠন করেছি, কেউ প্রমাণ দিতে পারলে জীবনে কাউকে মুখ দেখাব না। জাতির পিতা আমার আদর্শ। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আমার একমাত্র অভিভাবক। আমি কখনই জামায়াত-শিবির বা বিএনপিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিইনি। যারাই এ অভিযোগ করছেন তারা মিথ্যাচার করছেন। এখন কেন এসব অভিযোগ? হয়তো যারা আমাকে দিয়ে অন্যায় কোনো কাজ হাসিল করতে পারেননি তারাই এমন অভিযোগ করছেন। স্কুল ছাত্রলীগ, কলেজ ছাত্রলীগসহ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলাম। তা-ও বিরোধী দলের সময়ে। সুসময়ে নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে আপনি সাধারণ ঝুট ব্যবসায়ী থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন! একই সঙ্গে মেয়র হওয়ার পর ট্রেড লাইন্সেস দেওয়ার নামে ব্যবসায়ীদের জিম্মি ও শেয়ার লিখে নিতেন।

জাহাঙ্গীর আলম : কোটি কোটি টাকা তো দূরের কথা। এক কোটি টাকার ওজন কত? এটা কি জানেন? তথ্য যাচাই না করেই সংবাদ প্রচার করা কি গণমাধ্যমের কাজ? হ্যাঁ, আমি ঝুট ব্যবসা করি। এটা কি হারাম? কোনো ব্যবসাই হারাম নয়। হাদিসেও ব্যবসাকে হালাল বলা হয়েছে। হালাল ব্যবসা করার আমার কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আছে। এ ব্যবসা দাঁড় করাতে ঋণ নিয়েছি। আমি কোটি কোটি টাকার মালিক না। একজন সফল ব্যবসায়ী বলতে পারেন। আর মেয়র হওয়ার পর ট্রেড লাইন্সেস নবায়ন কিংবা ট্টেড লাইন্সেস নিতে কোনো ব্যবসায়ীকে হয়রানি করা হয়নি। জিম্মি করার প্রশ্নই আসে না। আর শেয়ার লিখে নেওয়ার একটি প্রমাণও কেউ দিতে পারবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলীয় পদ থেকে বহিষ্কারের পর কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ বিষয়ে আপনার বক্তব্য কী?

জাহাঙ্গীর আলম : মেয়র পদের চেয়ে আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক থাকা আমার কাছে বড়। যেসব কারণে মেয়র থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে এর একটির সঙ্গেও আমি জড়িত নই। আর দল থেকে বহিষ্কার? আগেই বলেছি, আমি জাতির পিতা এবং মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নিয়ে এমন বক্তব্য দিইনি। আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। তার পরও উন্নত বাংলাদেশের রূপকার, মানবতার মা, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমার একটাই দাবি- আমি আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক হিসেবে থাকতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু
বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রের তলদেশের আশ্চর্য প্রাণী
সমুদ্রের তলদেশের আশ্চর্য প্রাণী

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: মঈন খান
জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: মঈন খান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ ময়মনসিংহ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ময়মনসিংহ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব
আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘যত ষড়যন্ত্রই হোক নির্বাচন যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে’
‘যত ষড়যন্ত্রই হোক নির্বাচন যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অবশেষে বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন কিউবা মিচেল
অবশেষে বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন কিউবা মিচেল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার
সিংড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালুখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির আলোচনা ও মাদকবিরোধী শপথ
কালুখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির আলোচনা ও মাদকবিরোধী শপথ

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কৃষকদের কাছ থেকে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল কিনবে সরকার
কৃষকদের কাছ থেকে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল কিনবে সরকার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বাসচাপায় শিশুর মৃত্যু
বাগেরহাটে বাসচাপায় শিশুর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড জুটির পরও হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জুটির পরও হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে কীটনাশকের বিষে উর্বরতা হারাচ্ছে কৃষিজমি
রংপুরে কীটনাশকের বিষে উর্বরতা হারাচ্ছে কৃষিজমি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ‘ষষ্ঠক নেতা কোর্স’ সম্পন্ন, নেতৃত্ব বিকাশে স্কাউটিং-এর ওপর জোর
বীরগঞ্জে ‘ষষ্ঠক নেতা কোর্স’ সম্পন্ন, নেতৃত্ব বিকাশে স্কাউটিং-এর ওপর জোর

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোট: নিবন্ধনের অ্যাপ উদ্বোধন হবে ১৮ নভেম্বর
প্রবাসী ভোট: নিবন্ধনের অ্যাপ উদ্বোধন হবে ১৮ নভেম্বর

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবায় ডায়াথার্মি মেশিন বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবায় ডায়াথার্মি মেশিন বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আগাম ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষে অনেকের ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে
আগাম ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষে অনেকের ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটের নতুন জেলা প্রশাসক গোলাম মো. বাতেন
বাগেরহাটের নতুন জেলা প্রশাসক গোলাম মো. বাতেন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে স্যান্ডউইচ খেয়ে ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভিয়েতনামে স্যান্ডউইচ খেয়ে ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় তিন শতাধিক অসহায় পরিবার পেল অর্থ সহায়তা
বগুড়ায় তিন শতাধিক অসহায় পরিবার পেল অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম চালু করল ইউজিসি
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম চালু করল ইউজিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুদানে আরএসএফের হামলায় রাজধানী থেকে পালিয়েছে ৩২৪০ পরিবার
সুদানে আরএসএফের হামলায় রাজধানী থেকে পালিয়েছে ৩২৪০ পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামী-স্ত্রী সেজে আসামি ধরলেন দুই পুরুষ পুলিশ সদস্য
স্বামী-স্ত্রী সেজে আসামি ধরলেন দুই পুরুষ পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইজিবাইকের মোটরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকের মোটরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন
প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা