শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

জাহাঙ্গীর বললেন

আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার

গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক ও বরখাস্ত সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, আমি আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক হিসেবে থাকতে চাই। তিনি দাবি করে বলেন, আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার।

শুক্রবার রাতে রাজধানীর বনানীতে একটি অফিসে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে তিনি এ কথা বলেন।

দল থেকে বহিষ্কার ও প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া এবং মেয়র পদ থেকে বরখাস্ত হওয়াসহ তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত নানা অভিযোগ নিয়ে কথা বলেন তিনি। জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও আমার অভিভাবক যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা আমি মাথা পেতে মেনে নিয়েছি। আমি বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধুকন্যা একদিন আসল সত্যটা জানবেন। তখন তাঁর ভুল ভাঙবে। তিনি বলেন, আমি জাতির পিতাকে নিয়ে কোনো নেতিবাচক কথা বলিনি। আমার আড়াই-তিন ঘণ্টার কথাকে সুপার এডিট করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের মুখে জাতির পিতার কথা শুনে এবং স্কুলজীবন থেকে ছাত্ররাজনীতি- অদ্যাবধি জাতির পিতাই আমার আদর্শ। তাঁর আদর্শ নিয়েই রাজনীতি করে এসেছি। কাজেই তাঁকে কটাক্ষ করা আমার দ্বারা সম্ভব নয়। করিওনি। কিন্তু আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আমার বিভিন্ন বক্তব্যকে সুপার এডিট করে আমাকে ঘায়েল করেছে। সেই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ছড়িয়ে তারাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে। যারা জাতির পিতার নামে এ মিথ্যাচার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিল তাদেরও শাস্তি চাই। ২২ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। চার মিনিটের ওই ভিডিওতে দেখা যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ মন্তব্য করেন জাহাঙ্গীর আলম। এরপর গাজীপুরের মেয়রের শাস্তি দাবিতে মশালমিছিল হয়। রাজনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয় এ বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা। গাজীপুরের পরিস্থিতি শান্ত করতে প্রথমে মেয়রকে শোকজ করে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। এরপর ১৯ নভেম্বর আওয়ামী লীগ থেকে আজীবন বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় দল। সেই সঙ্গে দলে তার প্রাথমিক সদস্যপদও খারিজ করা হয়। ২৫ নভেম্বর বিভিন্ন অভিযোগ এনে মেয়র পদ থেকে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ২২ সেপ্টেম্বর ফেসবুকে আপনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে আপনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দিয়েছেন।

জাহাঙ্গীর আলম : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের মহান স্থপতি। ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের মুখে জাতির পিতার আদর্শের কথা শুনতাম। স্কুলজীবনে মহান নেতার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করি। স্কুল ছাত্রলীগ, কলেজ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলাম। এরপর দলীয় মনোনয়নে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, এরপর গাজীপুর সিটি করপোরেশনে নৌকা নিয়ে বিশাল ভোটের ব্যবধানে মেয়র নির্বাচিত হই। এরপর শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে গ্রামকে শহর করতে নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করি। মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করি। ‘বাংলাদেশের একজন মানুষও ক্ষুধার্ত থাকবে না, গৃহহারা থাকবে না। বিনা চিকিৎসায় কষ্ট পাবে না।’ জাতির পিতার এই মহান বাণী স্মরণে রেখে শত শত গরিব মেধাবী ছাত্রছাত্রীর পড়ালেখার ব্যবস্থা করি। অনেক বেকারের কর্মসংস্থান করি। মানুষের কল্যাণেই কাজ করছি। ঢাকা-গাজীপুর মহাসড়ককে যানজটমুক্ত করতে নিজস্ব ট্রাফিক ব্যবস্থা করেছি। আমি বিশ্বাস করি, খুব কম সময়েও আমি সফলতা অর্জনের কাছাকাছি এসেছিলাম। এতে স্থানীয় রাজনীতিতে কারও কারও চক্ষুশূল হতে থাকি। সে কারণে আমাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার পথ খুঁজছিলেন তারা। সে পথ তারা বেছে নেন একটি ভিডিও। যেখানে আমার তিন ঘণ্টার কথা কেটে একত্রিত করে ‘তিন মিনিট’ বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়ে দেন। এতে আওয়ামী লীগ ও জাতির পিতার আদর্শের মানুষ কষ্ট পায়। ভিডিওতে যেভাবে আমার বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে আমি তা বলিনি। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটের কথাগুলো একত্রিত করে তথ্য বিকৃত করা হয়েছে। এখানে আমাকে ভিকটিম করার চেয়ে মূলত জাতির পিতাকে তারাই ছোট করেছেন। তারা সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। জাতির পিতাকে অবমাননা করেছেন। আমাকে জাতির সামনে ছোট করেছেন। এটা ডিজিটাল আইনের আওতায় পড়ে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : তাহলে ভিডিওটা ছড়িয়ে দেওয়ার পর কেন মামলা করলেন না?

জাহাঙ্গীর আলম : আমি দেশের বাইরে ছিলাম। ভিডিওটি পুঁজি করে একটি পক্ষ গাজীপুরকে অচল করার পাঁয়তারা করছিল। আমি সে সময় যদি মামলা করতাম অথবা আমার পক্ষে কেউ মামলা করত তাহলে শিল্প এলাকা গাজীপুর আরও বেশি অচল হয়ে পড়ত। বিষয়টি নিয়ে পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নিলে মূলত প্রভাবটা পড়ত আমাদের শিল্পে। যেখানে ২৫০০-২৬০০ গার্মেন্ট রয়েছে। ১৭০০ বায়ার। প্রায় ২১ লাখ শ্রমিক থাকে। গার্মেন্ট শিল্পে এর প্রভাব পড়লে আমার দেশেরই ক্ষতি হতো। সে সময় নেত্রীও (প্রধানমন্ত্রী) দেশের বাইরে ছিলেন। আমি পাল্টাপাল্টি কিছু করতে গেলে যদি নেত্রী যদি আমাকে কিছু বলেন। সে কারণেই মামলাসহ পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিইনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতির পিতাকে অবমাননা ও মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দেওয়ায় আপনার বিরুদ্ধে রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও পঞ্চগড়ে মামলা হয়েছে। এ ব্যাপারে কী বলবেন?

জাহাঙ্গীর আলম : আমি আগেই বলেছি জাতির পিতাকে নিয়ে আমি কোনো ধরনের অবমাননাকর বক্তব্য দিইনি। আর আমার কক্ষে তিন ঘণ্টার বিভিন্ন আলাপচারিতা সুপার এডিট করে তিন মিনিটে ছড়িয়ে দিয়ে প্রতিপক্ষই জাতির পিতা এবং শহীদদের অবমাননা করেছেন। মামলা হলে তাদের বিরুদ্ধেই হওয়া উচিত। কারণ তারাই জাতির পিতাকে অবমাননা করেছেন। এতে সংবিধান লঙ্ঘন হয়েছে। আবার আমারও গোপনীয়তা লঙ্ঘন হয়েছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় মামলা হচ্ছে, কেন হচ্ছে সব জানি। গাজীপুরে দেশের ৬৪ জেলার মানুষই বসবাস করে। আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তাদের দিয়ে বিভিন্ন স্থানে মামলা করাচ্ছেন। আমার প্রতিপক্ষ আমার চেয়ে দলকেই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। আমার অভিভাবক বঙ্গবন্ধুকন্যার কাছে যাওয়ার সুযোগ পেলে সব বলব। হয়তো সেদিন নেত্রীকে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি বলতে চান নেত্রীর কাছে সঠিক তথ্য যায়নি?

জাহাঙ্গীর আলম : নেত্রীর কাছে কাটাছেঁড়া তথ্য গেছে, এর বেশি কিছু বলব না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্থানীয়দের অভিযোগ- আপনি ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের রাজনীতি করেছেন। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং মেয়র হওয়ার পর জামায়াত-শিবিরসহ বিএনপি নেতাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছেন।

জাহাঙ্গীর আলম : আমার ভুলত্রুটি থাকতে পারে, কিন্তু কখনো অন্য সংগঠন করেছি, কেউ প্রমাণ দিতে পারলে জীবনে কাউকে মুখ দেখাব না। জাতির পিতা আমার আদর্শ। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আমার একমাত্র অভিভাবক। আমি কখনই জামায়াত-শিবির বা বিএনপিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিইনি। যারাই এ অভিযোগ করছেন তারা মিথ্যাচার করছেন। এখন কেন এসব অভিযোগ? হয়তো যারা আমাকে দিয়ে অন্যায় কোনো কাজ হাসিল করতে পারেননি তারাই এমন অভিযোগ করছেন। স্কুল ছাত্রলীগ, কলেজ ছাত্রলীগসহ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলাম। তা-ও বিরোধী দলের সময়ে। সুসময়ে নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে আপনি সাধারণ ঝুট ব্যবসায়ী থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন! একই সঙ্গে মেয়র হওয়ার পর ট্রেড লাইন্সেস দেওয়ার নামে ব্যবসায়ীদের জিম্মি ও শেয়ার লিখে নিতেন।

জাহাঙ্গীর আলম : কোটি কোটি টাকা তো দূরের কথা। এক কোটি টাকার ওজন কত? এটা কি জানেন? তথ্য যাচাই না করেই সংবাদ প্রচার করা কি গণমাধ্যমের কাজ? হ্যাঁ, আমি ঝুট ব্যবসা করি। এটা কি হারাম? কোনো ব্যবসাই হারাম নয়। হাদিসেও ব্যবসাকে হালাল বলা হয়েছে। হালাল ব্যবসা করার আমার কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আছে। এ ব্যবসা দাঁড় করাতে ঋণ নিয়েছি। আমি কোটি কোটি টাকার মালিক না। একজন সফল ব্যবসায়ী বলতে পারেন। আর মেয়র হওয়ার পর ট্রেড লাইন্সেস নবায়ন কিংবা ট্টেড লাইন্সেস নিতে কোনো ব্যবসায়ীকে হয়রানি করা হয়নি। জিম্মি করার প্রশ্নই আসে না। আর শেয়ার লিখে নেওয়ার একটি প্রমাণও কেউ দিতে পারবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলীয় পদ থেকে বহিষ্কারের পর কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ বিষয়ে আপনার বক্তব্য কী?

জাহাঙ্গীর আলম : মেয়র পদের চেয়ে আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক থাকা আমার কাছে বড়। যেসব কারণে মেয়র থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে এর একটির সঙ্গেও আমি জড়িত নই। আর দল থেকে বহিষ্কার? আগেই বলেছি, আমি জাতির পিতা এবং মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নিয়ে এমন বক্তব্য দিইনি। আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। তার পরও উন্নত বাংলাদেশের রূপকার, মানবতার মা, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমার একটাই দাবি- আমি আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক হিসেবে থাকতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা