শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

জাহাঙ্গীর বললেন

আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার

গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক ও বরখাস্ত সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, আমি আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক হিসেবে থাকতে চাই। তিনি দাবি করে বলেন, আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার।

শুক্রবার রাতে রাজধানীর বনানীতে একটি অফিসে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে তিনি এ কথা বলেন।

দল থেকে বহিষ্কার ও প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া এবং মেয়র পদ থেকে বরখাস্ত হওয়াসহ তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত নানা অভিযোগ নিয়ে কথা বলেন তিনি। জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও আমার অভিভাবক যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা আমি মাথা পেতে মেনে নিয়েছি। আমি বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধুকন্যা একদিন আসল সত্যটা জানবেন। তখন তাঁর ভুল ভাঙবে। তিনি বলেন, আমি জাতির পিতাকে নিয়ে কোনো নেতিবাচক কথা বলিনি। আমার আড়াই-তিন ঘণ্টার কথাকে সুপার এডিট করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের মুখে জাতির পিতার কথা শুনে এবং স্কুলজীবন থেকে ছাত্ররাজনীতি- অদ্যাবধি জাতির পিতাই আমার আদর্শ। তাঁর আদর্শ নিয়েই রাজনীতি করে এসেছি। কাজেই তাঁকে কটাক্ষ করা আমার দ্বারা সম্ভব নয়। করিওনি। কিন্তু আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আমার বিভিন্ন বক্তব্যকে সুপার এডিট করে আমাকে ঘায়েল করেছে। সেই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ছড়িয়ে তারাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে। যারা জাতির পিতার নামে এ মিথ্যাচার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিল তাদেরও শাস্তি চাই। ২২ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। চার মিনিটের ওই ভিডিওতে দেখা যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ মন্তব্য করেন জাহাঙ্গীর আলম। এরপর গাজীপুরের মেয়রের শাস্তি দাবিতে মশালমিছিল হয়। রাজনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয় এ বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা। গাজীপুরের পরিস্থিতি শান্ত করতে প্রথমে মেয়রকে শোকজ করে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। এরপর ১৯ নভেম্বর আওয়ামী লীগ থেকে আজীবন বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় দল। সেই সঙ্গে দলে তার প্রাথমিক সদস্যপদও খারিজ করা হয়। ২৫ নভেম্বর বিভিন্ন অভিযোগ এনে মেয়র পদ থেকে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ২২ সেপ্টেম্বর ফেসবুকে আপনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে আপনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দিয়েছেন।

জাহাঙ্গীর আলম : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের মহান স্থপতি। ছোটবেলা থেকেই বাবা-মায়ের মুখে জাতির পিতার আদর্শের কথা শুনতাম। স্কুলজীবনে মহান নেতার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করি। স্কুল ছাত্রলীগ, কলেজ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলাম। এরপর দলীয় মনোনয়নে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, এরপর গাজীপুর সিটি করপোরেশনে নৌকা নিয়ে বিশাল ভোটের ব্যবধানে মেয়র নির্বাচিত হই। এরপর শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে গ্রামকে শহর করতে নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করি। মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করি। ‘বাংলাদেশের একজন মানুষও ক্ষুধার্ত থাকবে না, গৃহহারা থাকবে না। বিনা চিকিৎসায় কষ্ট পাবে না।’ জাতির পিতার এই মহান বাণী স্মরণে রেখে শত শত গরিব মেধাবী ছাত্রছাত্রীর পড়ালেখার ব্যবস্থা করি। অনেক বেকারের কর্মসংস্থান করি। মানুষের কল্যাণেই কাজ করছি। ঢাকা-গাজীপুর মহাসড়ককে যানজটমুক্ত করতে নিজস্ব ট্রাফিক ব্যবস্থা করেছি। আমি বিশ্বাস করি, খুব কম সময়েও আমি সফলতা অর্জনের কাছাকাছি এসেছিলাম। এতে স্থানীয় রাজনীতিতে কারও কারও চক্ষুশূল হতে থাকি। সে কারণে আমাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার পথ খুঁজছিলেন তারা। সে পথ তারা বেছে নেন একটি ভিডিও। যেখানে আমার তিন ঘণ্টার কথা কেটে একত্রিত করে ‘তিন মিনিট’ বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়ে দেন। এতে আওয়ামী লীগ ও জাতির পিতার আদর্শের মানুষ কষ্ট পায়। ভিডিওতে যেভাবে আমার বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে আমি তা বলিনি। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটের কথাগুলো একত্রিত করে তথ্য বিকৃত করা হয়েছে। এখানে আমাকে ভিকটিম করার চেয়ে মূলত জাতির পিতাকে তারাই ছোট করেছেন। তারা সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। জাতির পিতাকে অবমাননা করেছেন। আমাকে জাতির সামনে ছোট করেছেন। এটা ডিজিটাল আইনের আওতায় পড়ে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : তাহলে ভিডিওটা ছড়িয়ে দেওয়ার পর কেন মামলা করলেন না?

জাহাঙ্গীর আলম : আমি দেশের বাইরে ছিলাম। ভিডিওটি পুঁজি করে একটি পক্ষ গাজীপুরকে অচল করার পাঁয়তারা করছিল। আমি সে সময় যদি মামলা করতাম অথবা আমার পক্ষে কেউ মামলা করত তাহলে শিল্প এলাকা গাজীপুর আরও বেশি অচল হয়ে পড়ত। বিষয়টি নিয়ে পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নিলে মূলত প্রভাবটা পড়ত আমাদের শিল্পে। যেখানে ২৫০০-২৬০০ গার্মেন্ট রয়েছে। ১৭০০ বায়ার। প্রায় ২১ লাখ শ্রমিক থাকে। গার্মেন্ট শিল্পে এর প্রভাব পড়লে আমার দেশেরই ক্ষতি হতো। সে সময় নেত্রীও (প্রধানমন্ত্রী) দেশের বাইরে ছিলেন। আমি পাল্টাপাল্টি কিছু করতে গেলে যদি নেত্রী যদি আমাকে কিছু বলেন। সে কারণেই মামলাসহ পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিইনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতির পিতাকে অবমাননা ও মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের নিয়ে ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দেওয়ায় আপনার বিরুদ্ধে রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও পঞ্চগড়ে মামলা হয়েছে। এ ব্যাপারে কী বলবেন?

জাহাঙ্গীর আলম : আমি আগেই বলেছি জাতির পিতাকে নিয়ে আমি কোনো ধরনের অবমাননাকর বক্তব্য দিইনি। আর আমার কক্ষে তিন ঘণ্টার বিভিন্ন আলাপচারিতা সুপার এডিট করে তিন মিনিটে ছড়িয়ে দিয়ে প্রতিপক্ষই জাতির পিতা এবং শহীদদের অবমাননা করেছেন। মামলা হলে তাদের বিরুদ্ধেই হওয়া উচিত। কারণ তারাই জাতির পিতাকে অবমাননা করেছেন। এতে সংবিধান লঙ্ঘন হয়েছে। আবার আমারও গোপনীয়তা লঙ্ঘন হয়েছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় মামলা হচ্ছে, কেন হচ্ছে সব জানি। গাজীপুরে দেশের ৬৪ জেলার মানুষই বসবাস করে। আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তাদের দিয়ে বিভিন্ন স্থানে মামলা করাচ্ছেন। আমার প্রতিপক্ষ আমার চেয়ে দলকেই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। আমার অভিভাবক বঙ্গবন্ধুকন্যার কাছে যাওয়ার সুযোগ পেলে সব বলব। হয়তো সেদিন নেত্রীকে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি বলতে চান নেত্রীর কাছে সঠিক তথ্য যায়নি?

জাহাঙ্গীর আলম : নেত্রীর কাছে কাটাছেঁড়া তথ্য গেছে, এর বেশি কিছু বলব না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্থানীয়দের অভিযোগ- আপনি ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের রাজনীতি করেছেন। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং মেয়র হওয়ার পর জামায়াত-শিবিরসহ বিএনপি নেতাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছেন।

জাহাঙ্গীর আলম : আমার ভুলত্রুটি থাকতে পারে, কিন্তু কখনো অন্য সংগঠন করেছি, কেউ প্রমাণ দিতে পারলে জীবনে কাউকে মুখ দেখাব না। জাতির পিতা আমার আদর্শ। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আমার একমাত্র অভিভাবক। আমি কখনই জামায়াত-শিবির বা বিএনপিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিইনি। যারাই এ অভিযোগ করছেন তারা মিথ্যাচার করছেন। এখন কেন এসব অভিযোগ? হয়তো যারা আমাকে দিয়ে অন্যায় কোনো কাজ হাসিল করতে পারেননি তারাই এমন অভিযোগ করছেন। স্কুল ছাত্রলীগ, কলেজ ছাত্রলীগসহ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলাম। তা-ও বিরোধী দলের সময়ে। সুসময়ে নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে আপনি সাধারণ ঝুট ব্যবসায়ী থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন! একই সঙ্গে মেয়র হওয়ার পর ট্রেড লাইন্সেস দেওয়ার নামে ব্যবসায়ীদের জিম্মি ও শেয়ার লিখে নিতেন।

জাহাঙ্গীর আলম : কোটি কোটি টাকা তো দূরের কথা। এক কোটি টাকার ওজন কত? এটা কি জানেন? তথ্য যাচাই না করেই সংবাদ প্রচার করা কি গণমাধ্যমের কাজ? হ্যাঁ, আমি ঝুট ব্যবসা করি। এটা কি হারাম? কোনো ব্যবসাই হারাম নয়। হাদিসেও ব্যবসাকে হালাল বলা হয়েছে। হালাল ব্যবসা করার আমার কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আছে। এ ব্যবসা দাঁড় করাতে ঋণ নিয়েছি। আমি কোটি কোটি টাকার মালিক না। একজন সফল ব্যবসায়ী বলতে পারেন। আর মেয়র হওয়ার পর ট্রেড লাইন্সেস নবায়ন কিংবা ট্টেড লাইন্সেস নিতে কোনো ব্যবসায়ীকে হয়রানি করা হয়নি। জিম্মি করার প্রশ্নই আসে না। আর শেয়ার লিখে নেওয়ার একটি প্রমাণও কেউ দিতে পারবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলীয় পদ থেকে বহিষ্কারের পর কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ বিষয়ে আপনার বক্তব্য কী?

জাহাঙ্গীর আলম : মেয়র পদের চেয়ে আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক থাকা আমার কাছে বড়। যেসব কারণে মেয়র থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে এর একটির সঙ্গেও আমি জড়িত নই। আর দল থেকে বহিষ্কার? আগেই বলেছি, আমি জাতির পিতা এবং মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নিয়ে এমন বক্তব্য দিইনি। আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। তার পরও উন্নত বাংলাদেশের রূপকার, মানবতার মা, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমার একটাই দাবি- আমি আওয়ামী লীগের একজন সমর্থক হিসেবে থাকতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা