শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জুন, ২০২২ আপডেট:

বছরে যোগ হবে ৯২ হাজার কোটি টাকা

সরাসরি উপকৃত হবে ৩ কোটি মানুষ, দুই তীরে সমৃদ্ধ নগরী গড়ে উঠবে মাল্টিমোডাল যোগাযোগব্যবস্থা
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বছরে যোগ হবে ৯২ হাজার কোটি টাকা

স্বপ্ন নয়, পদ্মা সেতু এখন বাস্তবতা! প্রমত্তা পদ্মার দুই পাড়ের মধ্যে এমন এক সংযোগ গড়ে তোলা হলো, যা নিয়ে এতদিন দেশের মানুষ শুধু আশায় বুক বেঁধেছে। সেই আশার বেলুনে এবার লেগেছে উত্তুঙ্গ হাওয়া। কথিত দুর্নীতির অভিযোগ, ভয়াবহ স্রোতের বাধা এবং নিজস্ব অর্থায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে গেছে দেশের বৃহত্তম এই সেতু। এবার মানুষের চোখে পিছিয়ে পড়া দক্ষিণাঞ্চল ও পদ্মার দুই পাড়ের উন্নয়ন নিয়ে স্বপ্ন খেলা করছে। সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে, পদ্মা সেতুকে ঘিরে এর দুই পাড়কে গড়ে তোলা হবে হংকংয়ের মতো উন্নত ও সমৃদ্ধ জনপদে। যার প্রভাবে পাল্টে যাবে দেশের অর্থনীতি। পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এটি বাঙালি জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অবকাঠামো। এই সেতুকে কেন্দ্র করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারলে পুরো দেশের অর্থনীতি বদলে যাবে। দক্ষিণাঞ্চল তথা বাংলাদেশের কৃষি-শিল্প-অর্থনীতি-শিক্ষা-বাণিজ্য সব ক্ষেত্রেই পদ্মা সেতুর বিশাল ভূমিকা থাকবে। পদ্মার দুই পাড়ে অর্থনৈতিক জোন গড়ে উঠবে। দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তারা নতুন নতুন বিনিয়োগ নিয়ে আসবেন। বিশেষায়িত অর্থনৈতিক জোনে স্থাপন হবে নতুন নতুন শিল্প-কারখানা। পদ্মা সেতুই হবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ। নীতি-নির্ধারকরা বলছেন, পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে নদীর পাশেই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, অলিম্পিক ভিলেজ, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, নৌ-বন্দর, অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনাল, বিশেষ অর্থনৈতিক জোন, ইকোনমিক করিডোর গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এই ইকোনমিক করিডোরকে কার্যকর করার জন্য পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে রেল, সড়ক ও নৌ পরিবহন ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে দেশে প্রথমবারের মতো গড়ে তোলা হবে সমন্বিত মাল্টিমোডাল যোগাযোগব্যবস্থা। সড়ক, নৌ, আকাশপথের সঙ্গে সহজ ও সাশ্রয়ী যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে ওঠার পাশাপাশি এবং স্থাপনা তৈরির জন্য প্রচুর জমি থাকায় পদ্মার দুই পাড় হয়ে উঠবে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের ‘কমার্শিয়াল ও বিজনেস হাব’। সংশ্লিষ্টরা জানান, দক্ষিণ চীন সাগর তীরবর্তী শহর হংকং-এর আদলে পরিকল্পিত সুসজ্জিত নগরী হিসেবে পদ্মা সেতুর দুই তীরবর্তী এলাকা গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। পদ্মা নদীর পাশেই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, অলিম্পিক ভিলেজ, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, নৌ-বন্দর, অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনাল, বিশেষ অর্থনৈতিক জোন স্থাপন করা হবে। এর সঙ্গে দক্ষিণের জেলাগুলোকে যুক্ত করে পুরো এলাকাটিকে গড়ে তোলা হবে অর্থনৈতিক করিডোর হিসেবে। এই সেতু দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে রাজধানী ঢাকার যোগসূত্র স্থাপন করবে তাই নয়, একে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের প্রথম কোনো সমন্বিত যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে উঠবে। দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলায় ইতোমধ্যে শিল্পায়নের কাজ শুরু হয়েছে। উন্নয়ন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের কথা মাথায় রেখে দোতলা এ সেতুতে যানবাহনের পাশাপাশি রেলসংযোগ স্থাপন হচ্ছে। এ পথটি ট্রান্স-এশীয় রেলপথের অংশ হবে। যাত্রীবাহী ট্রেনের পাশাপাশি চলবে মালবোঝাই ট্রেন। মোংলা বন্দর ও বেনাপোল স্থলবন্দরের সঙ্গে রাজধানী এবং বন্দরনগরে চট্টগ্রামের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে। পাশাপাশি পটুয়াখালীর পায়রা সমুদ্রবন্দর ও দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ‘এনার্জি হাব’ তৈরির কাজ শেষ হয়ে গেলে পাল্টে যাবে দক্ষিণাঞ্চলের আর্থসামাজিক চিত্র। পুরো দেশের অর্থনীতিতে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

অর্থনীতিতে যোগ হবে ৯২ হাজার কোটি টাকা : বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) পর্যালোচনা বলছে, পদ্মা সেতু চালুর পর দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশে উন্নীত হবে। বিশ্বব্যাংক বলেছে, পদ্মা সেতু চালু হলে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে প্রায় ১ শতাংশ হারে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) মতে, এ সেতুর ফলে দেশের জিডিপি ১ দশমিক ২ ও আঞ্চলিক জিডিপি ৩ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)’র ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘আমাদের জিডিপি ৪৫০ বিলিয়ন ডলার হলে, পদ্মা সেতুতে রেল এবং সেতু একত্রে চালুর ফলে, অর্থনীতিতে বছরে ২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে ১০ বিলিয়ন (১ হাজার কোটি) ডলার যোগ করবে। এই সেতু নির্মাণে আমাদের যে খরচ ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার তার সাড়ে ৩ গুণ বেশি আমাদের অর্থনীতিতে যোগ করবে।’ স্থানীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকা। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সম্প্রতি বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু চালু হলে জিডিপি ১ দশমিক ৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ার গবেষণা ছিল। এখন মনে হয়, সেটি ২ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। পদ্মা সেতুর টাকা, যেটা ২৫ বছরে ফেরত আসার কথা; এখন দেখা যায়, সেটি ১৫-১৬ বছরে উঠে আসবে।’

সরাসরি উপকৃত হবে কোটি মানুষ : বিশ্বব্যাংকের এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের প্রায় ৩ কোটি মানুষ সরাসরি উপকৃত হবে, যা মোট জনসংখ্যার এক-পঞ্চমাংশ। এ সেতুর মাধ্যমে আঞ্চলিক বাণিজ্য সমৃদ্ধ হবে, পাশাপাশি দারিদ্র্য বিমোচন হবে এবং উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধির গতি ত্বরান্বিত হবে। দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে রাজধানী ঢাকার দূরত্ব গড়ে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত কমবে। কমবে মানুষ ও পণ্য পরিবহনের সময় ও অর্থ। বদলে যাবে কৃষিতে উন্নত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের জীবনমান। খুব সহজেই স্বল্পতম সময়ে তাদের কৃষিপণ্য রাজধানী ঢাকায় চলে আসবে। যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ, জ্বালানি ও আমদানি ব্যয় হ্রাস পাবে। এ সেতুর মাধ্যমে শিল্পায়ন ও বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড প্রসারের লক্ষ্যে পুঁজির প্রবাহ বাড়বে। পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেড়ে যাবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

ভবিষ্যতের বাংলাদেশ : ১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথার পাঁচ দশক পরে এসে তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ আরও একটি বীরত্বগাথা রচিত হতে দেখল। তীব্র স্রোত নিয়ে বঙ্গোপসাগরের দিকে বয়ে যাওয়া প্রমত্তা পদ্মা, যার বুক দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে (মাওয়া পয়েন্টে) ১ লাখ ৪০ হাজার ঘন মিটার পানি প্রবাহিত হয় (বিশ্বে আমাজন নদী ছাড়া আর কোনো নদী দিয়ে এত বেশি পানি প্রবাহিত হয় না); এমন একটি নদীর তলদেশে পিলারের পর পিলার তুলে, নিজস্ব অর্থায়নে দুই পাড়ের মধ্যে যে সংযোগ গড়ে তোলা হলো- এটিকে কেবল একটি সেতু না বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের সাহসী বীরত্বগাথা বলেই মন্তব্য করেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। তার মতে, এই সেতু নির্মাণে যেসব চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে, বারবার নানা ধরনের বাধা তৈরি হয়েছে- সেসব বাধা অতিক্রম করা মোটেও সহজ ছিল না। এতসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে প্রমত্তা পদ্মার বুকচিরে দুই পাড়ের মধ্যে যে সেতুবন্ধ রচিত হলো সেটি তো আসলে ভবিষ্যতের উন্নত বাংলাদেশকেই প্রতিফলিত করে। ইতিহাসের স্মরণীয় এই দিনটিকে মাথায় রেখে তিন বছর আগে এই কথাটিই এক লেখায় উল্লেখ করেছিলেন পদ্মা সেতু প্রকল্পের বিশেষজ্ঞ দলের প্রধান জাতীয় অধ্যাপক ও প্রকৌশলী জামিলুর রেজা চৌধুরী। প্রয়াত এই শিক্ষাবিদ সেই সময় বলেছিলেন, ‘পদ্মা সেতুকে ঘিরে পদ্মার দুই পাড়ে সিঙ্গাপুর ও চীনের সাংহাই নগরের আদলে শহর গড়ে তোলার কথাবার্তা হচ্ছে। নদীর দুই তীরে আসলেই আধুনিক নগর গড়ে তোলা সম্ভব। ...এই সেতুকে ঘিরে পর্যটনে যুক্ত হবে নতুন মাত্রা। অনেক আধুনিক মানের হোটেল-রিসোর্ট গড়ে উঠবে। এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ২০৩৫-৪০ সালে বাংলাদেশ যে উন্নত দেশ হবে, সে ক্ষেত্রেও এই সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সব মিলিয়ে বলা যায়, স্বপ্নের এই সেতুকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ।’

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান
ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান

২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়
লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপ হিউজের মতোই বলের আঘাতে মারা গেলেন আরেক অজি ক্রিকেটার!
ফিলিপ হিউজের মতোই বলের আঘাতে মারা গেলেন আরেক অজি ক্রিকেটার!

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় পগবা
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় পগবা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
দুপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধানক্ষেতে পড়ে ছিল কৃষকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ
ধানক্ষেতে পড়ে ছিল কৃষকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাক্টর-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
বীরগঞ্জে ট্রাক্টর-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও যা জানা গেলো
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও যা জানা গেলো

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনই অবসরে যাচ্ছেন না সুনীল ছেত্রী
এখনই অবসরে যাচ্ছেন না সুনীল ছেত্রী

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০
মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর
শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা
ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়
প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস
ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান
‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার
আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম