শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

কী হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পে

টঙ্গী-গাজীপুর সড়কের অবস্থা ভয়াবহ । এমন যানজট কেউ দেখেনি কোনো দিন
শিমুল মাহমুদ ও আফজাল, টঙ্গী
প্রিন্ট ভার্সন
কী হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পে

রাজধানীর বিমানবন্দর থেকে মাত্র ৩৫-৪০ মিনিটে গাজীপুর যাওয়ার আকাক্সক্ষায় দেশের প্রথম বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের সূচনা হয়েছিল ২০১২ সালে। ১০ বছরেও সেই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি। উপরন্তু বিমানবন্দর থেকে টঙ্গী-গাজীপুর সড়ক নিত্যদুর্ভোগের অনুসঙ্গী হয়ে উঠেছে। টঙ্গী-গাজীপুর সড়ক এখন হাজার হাজার যাত্রী ও পরিবহন কর্মীর আতঙ্কের নাম। প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালে। বিভিন্ন অজুহাতে প্রকল্পের ডিপিপি এ পর্যন্ত চার দফা সংশোধন করা হয়েছে। সময় বাড়ানো হয় চলতি ২০২২ সাল পর্যন্ত। কিন্তু চলতি বছরেও এর নির্মাণকাজ শেষ হচ্ছে না। ১০ বছরে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে না পারলেও এখন আবার ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত এক বছর সময় বাড়ানো হচ্ছে। তবে প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা এর কাজ কবে শেষ হবে তার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণও বলতে পারছেন না। বিআরটি প্রকল্পের বিশৃঙ্খল নির্মাণকাজের কারণে পুরো রাস্তার বিভিন্ন অংশে গর্ত খুঁড়ে, বেষ্টনী দিয়ে এমন অবস্থা করা হয়েছে যাতে যানবাহনের স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৮৫ শতাংশ।

ঢাকা-গাজীপুর রুটের একাধিক পরিবহনকর্মী জানান, তীব্র যানজটের কারণে তাদের ট্রিপসংখ্যা কমে গেছে। কোনো কোনো দিন দুটির বেশি ট্রিপ দেওয়া যায় না। ফলে সারা দিন গাড়ি চালিয়ে তেলের খরচও ওঠে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে এ সড়কে বাস চালানো বন্ধ করে দিতে হবে। এদিকে যানজটের কারণে এ সড়কের একাংশ দিয়ে চলাচল নিরুৎসাহ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। উত্তরা হয়ে গাজীপুর সড়ক ব্যবহার না করার অনুরোধ জানিয়ে যাত্রীদের সতর্ক করেছে ডিএমপি। জরুরি ছাড়া রাজধানীর খিলক্ষেত-উত্তরা হয়ে গাজীপুরমুখী সড়ক ব্যবহার না করতে অনুরোধ জানায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক উত্তরা বিভাগ। যানজট ও অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা এড়াতে এ অনুরোধ জানিয়েছে তারা। মঙ্গলবার ডিএমপির মিডিয়া ও পাবলিকেশন্স বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ অনুরোধ জানানো হয়েছে। ডিএমপি বলেছে, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে প্রবল বৃষ্টিপাত হওয়ায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের বিভিন্ন অংশে বড় বড় গর্তে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে খিলক্ষেত-উত্তরা হয়ে গাজীপুরমুখী যান চলাচল মারাত্মক বিঘিœত হচ্ছে।

বিআরটি প্রকল্পের দুরবস্থার কারণে ঢাকা-গাজীপুর সড়কটি নিয়মিত যানজটের সড়কে পরিণত হয়েছে। কোনো কোনো দিন যানজটের তীব্রতা বাড়লে মহাখালী, বনানী এবং ফ্লাইওভার পেরিয়ে কুড়িল-বাড্ডায় যানজট ছড়িয়ে পড়ে। সড়ক ব্যবহারকারীরা বলছেন, ৩২ জেলার যানবাহনের গেটওয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের একাংশ টঙ্গী-গাজীপুর সড়ক এখন ভয়াবহ দুঃস্বপ্নের অন্য নাম। বিভিন্ন জেলার লাখ লাখ মানুষ এ সড়কের ওপর দিয়ে যাতায়াত করছে প্রতিদিন। অথচ বিআরটি প্রকল্পের নির্মাণকাজের বিড়ম্বনায় আর সড়ক-মহাসড়কে খানাখন্দের কারণে মানুষকে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, জামালপুর, সিলেটসহ বিভিন্ন জেলাগামী পরিবহন টঙ্গীতে এসেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্যামে আটকে থাকছে। বছরের পর বছর ধরে এমন অবস্থা যেন উন্নয়নের নামে বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে। কবে নাগাদ শেষ হবে এ প্রকল্পের কাজ এর কোনো সঠিক তথ্য জানা নেই কারও। এ প্রকল্পের অব্যবস্থাপনায় হতাশ যাত্রী ও পরিবহনকর্মীরা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতির কারণেই এ ভয়াবহ অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে।

সরেজমিন প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মহাসড়কের টঙ্গীসহ বিভিন্ন স্থানে বিআরটি প্রকল্পের খোঁড়াখুঁড়ি ও সড়কে খানাখন্দ, জলাবদ্ধতার কারণে দীর্ঘদিন যানজটের কবলে পরিবহন যাত্রীরা। মহাসড়কে টঙ্গীর বিভিন্ন স্থানে গর্ত ভরাট করা হচ্ছে লাল মাটি দিয়ে। এতে সড়কে গাড়ি চলতে গিয়ে দুরবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি এসব রাস্তা সংস্কারে অনিয়মের কারণে কয়েক মাসের মধ্যেই আবারও ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে সড়কটি। সংস্কার করা রাস্তায় ইট-পাথরের কোনো অস্তিত্বই এখন নেই। সামান্য বৃষ্টির পানিতে সব ধুয়েমুছে গেছে মনে হয়। যে কারণে বড় বড় গর্ত ভরাট করা হচ্ছে মাটি দিয়ে। রাস্তার দিকে তাকালে মনে হয় খাল কিংবা ছোট নদী। এ রাস্তা কিংবা উড়ালসড়ক নির্মাণকাজ সম্পন্ন করতে আর কত সময় লাগবে তা নিয়ে জনমনে নানা সমালোচনা চলছে। এ ছাড়া মহাসড়কের পাশাপাশি শাখা সড়কগুলোও খানাখন্দে ভরে গেছে।

টঙ্গী শিল্প এলাকায় অবস্থিত এক কারখানার কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সুমন বলেন, ‘জ্যামের কারণে গাড়িতে বসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পার করতে হচ্ছে।’ টঙ্গীর মরকুন এলাকার বাসিন্দা অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘জ্যামের ভয়ে বাসা থেকেই বের হই না। এ জ্যামের কারণে মানুষের যে কী কষ্ট তা বলা মুশকিল।’

ট্রাফিকের (দক্ষিণ) সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ফয়জুল ইসলাম বলেন, ‘টঙ্গী আফতাব সিএনজি পাম্পের সামনে থেকে শুরু করে টঙ্গী ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তার উভয় পাশে বৃষ্টির পানি জমে খানাখন্দে পরিণত হয়েছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে বিআরটি প্রকল্পের খোঁড়াখুঁড়ি। যে কারণে গাড়ি ঠিকমতো চলাচল করতে পারছে না। আস্তে আস্তে জ্যাম বাড়তে শুরু করে।’

বিআরটি প্রকল্পের পরিচালক মো. মহিউল ইসলাম বলেন, ‘টঙ্গী মিলগেট এলাকায় পশ্চিম পাশের রাস্তা প্রশস্ত করা হচ্ছে। আশা করি মিলগেটে এলাকা দিয়ে দু-তিন লেনে গাড়ি চলতে পারবে। তখন আর কোনো সমস্যা হবে না। অন্যদিকে পুব পাশে আফতাব সিএনজির সামনে থেকে শুরু করে স্টেশন রোড পর্যন্ত নতুন করে রাস্তা নির্মাণ হবে, যে কারণে খোঁড়াখুঁড়ি করতে হচ্ছে। তবে প্রচ- ঝড়ের কারণে আমরা এক সপ্তাহ পিছিয়ে পড়েছি। আশা করি এক-দুই দিনের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাবে। তা ছাড়া বর্ষা-বৃষ্টির কারণে আমরা কাজ করতে পারছি না। জ্যামের কারণে মানুষের কষ্ট হচ্ছে, এটা আমরা বুঝতে পারি কিন্তু করার কিছুই নেই। আমরা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মিটিং করেছি, যাতে দ্রুত কাজ শেষ করা যায়।’

উল্লেখ্য, গত আগস্টে প্রকল্পের কাজ চলার সময় প্রাইভেট কারে ক্রেন থেকে ভায়াডাক্টের অংশ ছিটকে পড়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়। এরপর বিআরটি প্রকল্পের নিরাপত্তাহীন নির্মাণকাজ নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। নির্মাণসামগ্রী পড়ে এর আগেও একাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও প্রকল্পকাজের ধীরগতিতে ক্ষুব্ধ। ১৬ অক্টোবর সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ প্রকল্পের সাফল্য নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, ‘একটা প্রকল্প আমাদের গলার কাঁটা হয়েছে। সেটি হলো বাস র?্যাপিড ট্রানজিট। এটা আমি আসার আগেই নেওয়া হয়েছিল। এ প্রকল্প কতটা বাস্তবসম্মত ছিল, তাতে ভাবনার ঘাটতি ছিল।’ প্রকল্পটির নির্মাণকাজ চলাকালে ঢাকার উত্তরা ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের যানজট পরিস্থিতি নাজুক হয়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ মূল্যায়ন করছেন মন্ত্রী।

যা আছে বিআরটি প্রকল্পে : রাজধানীর যানজট লাঘবে দ্রুতগতির গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ২০১১ সালে বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর পর্যন্ত নির্দিষ্ট লেনে শুধু বাস চলাচলের জন্য বিআরটি প্রকল্পটি হাতে নেয় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। ২০ দশমিক ৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এ প্রকল্পটি অনুমোদন পায় ২০১২ সালের ২০ নভেম্বর। ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৪০ কোটি টাকা। প্রকল্পের আর্থিক সহযোগিতায় এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা ও গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটির ঋণ হচ্ছে ১ হাজার ৬৫১ কোটি টাকা। বাকি অর্থায়ন সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে। দফায় দফায় সময় বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে প্রকল্পের সর্বশেষ ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২৬৮ কোটি টাকায়। ১০ বছরে ব্যয় বেড়েছে ২ হাজার ২২৮ কোটি টাকা। এ প্রকল্পের জন্য ১ দশমিক ৯০ হেক্টর ভূমি অধিগ্রহণ, পুনর্বাসন ও বাস মালিকদের ক্ষতিপূরণ ছাড়াও ২০ দশমিক ৫০ কিলোমিটার ডেডিকেটেড বাস লেন নির্মাণ, ১০ লেনবিশিষ্ট টঙ্গী সেতু, ৪ দশমিক ৫০ কিলোমিটার এলিভেটেড সড়ক, বিমানবন্দর ইন্টারসেকশনে ৫৫০ মিটারের আন্ডারপাস, ছয়টি ফ্লাইওভার, একটি বাস ডিপো, উভয় পাশে ১২ কিলোমিটার করে ড্রেন নির্মাণের কথা উল্লেখ রয়েছে। এ ছাড়া যাত্রীবহনে ৫০টি আর্টিকুলেটেড বাস (জোড়া বাস) কেনার উল্লেখ রয়েছে। নতুন করে সংশোধন প্রকল্পে ১৩০টি আর্টিকুলেটেড বাস কেনার প্রস্তাব করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়