শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

কী হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পে

টঙ্গী-গাজীপুর সড়কের অবস্থা ভয়াবহ । এমন যানজট কেউ দেখেনি কোনো দিন
শিমুল মাহমুদ ও আফজাল, টঙ্গী
প্রিন্ট ভার্সন
কী হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পে

রাজধানীর বিমানবন্দর থেকে মাত্র ৩৫-৪০ মিনিটে গাজীপুর যাওয়ার আকাক্সক্ষায় দেশের প্রথম বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের সূচনা হয়েছিল ২০১২ সালে। ১০ বছরেও সেই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি। উপরন্তু বিমানবন্দর থেকে টঙ্গী-গাজীপুর সড়ক নিত্যদুর্ভোগের অনুসঙ্গী হয়ে উঠেছে। টঙ্গী-গাজীপুর সড়ক এখন হাজার হাজার যাত্রী ও পরিবহন কর্মীর আতঙ্কের নাম। প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালে। বিভিন্ন অজুহাতে প্রকল্পের ডিপিপি এ পর্যন্ত চার দফা সংশোধন করা হয়েছে। সময় বাড়ানো হয় চলতি ২০২২ সাল পর্যন্ত। কিন্তু চলতি বছরেও এর নির্মাণকাজ শেষ হচ্ছে না। ১০ বছরে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে না পারলেও এখন আবার ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত এক বছর সময় বাড়ানো হচ্ছে। তবে প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা এর কাজ কবে শেষ হবে তার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণও বলতে পারছেন না। বিআরটি প্রকল্পের বিশৃঙ্খল নির্মাণকাজের কারণে পুরো রাস্তার বিভিন্ন অংশে গর্ত খুঁড়ে, বেষ্টনী দিয়ে এমন অবস্থা করা হয়েছে যাতে যানবাহনের স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৮৫ শতাংশ।

ঢাকা-গাজীপুর রুটের একাধিক পরিবহনকর্মী জানান, তীব্র যানজটের কারণে তাদের ট্রিপসংখ্যা কমে গেছে। কোনো কোনো দিন দুটির বেশি ট্রিপ দেওয়া যায় না। ফলে সারা দিন গাড়ি চালিয়ে তেলের খরচও ওঠে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে এ সড়কে বাস চালানো বন্ধ করে দিতে হবে। এদিকে যানজটের কারণে এ সড়কের একাংশ দিয়ে চলাচল নিরুৎসাহ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। উত্তরা হয়ে গাজীপুর সড়ক ব্যবহার না করার অনুরোধ জানিয়ে যাত্রীদের সতর্ক করেছে ডিএমপি। জরুরি ছাড়া রাজধানীর খিলক্ষেত-উত্তরা হয়ে গাজীপুরমুখী সড়ক ব্যবহার না করতে অনুরোধ জানায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক উত্তরা বিভাগ। যানজট ও অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা এড়াতে এ অনুরোধ জানিয়েছে তারা। মঙ্গলবার ডিএমপির মিডিয়া ও পাবলিকেশন্স বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ অনুরোধ জানানো হয়েছে। ডিএমপি বলেছে, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে প্রবল বৃষ্টিপাত হওয়ায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের বিভিন্ন অংশে বড় বড় গর্তে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে খিলক্ষেত-উত্তরা হয়ে গাজীপুরমুখী যান চলাচল মারাত্মক বিঘিœত হচ্ছে।

বিআরটি প্রকল্পের দুরবস্থার কারণে ঢাকা-গাজীপুর সড়কটি নিয়মিত যানজটের সড়কে পরিণত হয়েছে। কোনো কোনো দিন যানজটের তীব্রতা বাড়লে মহাখালী, বনানী এবং ফ্লাইওভার পেরিয়ে কুড়িল-বাড্ডায় যানজট ছড়িয়ে পড়ে। সড়ক ব্যবহারকারীরা বলছেন, ৩২ জেলার যানবাহনের গেটওয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের একাংশ টঙ্গী-গাজীপুর সড়ক এখন ভয়াবহ দুঃস্বপ্নের অন্য নাম। বিভিন্ন জেলার লাখ লাখ মানুষ এ সড়কের ওপর দিয়ে যাতায়াত করছে প্রতিদিন। অথচ বিআরটি প্রকল্পের নির্মাণকাজের বিড়ম্বনায় আর সড়ক-মহাসড়কে খানাখন্দের কারণে মানুষকে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, জামালপুর, সিলেটসহ বিভিন্ন জেলাগামী পরিবহন টঙ্গীতে এসেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্যামে আটকে থাকছে। বছরের পর বছর ধরে এমন অবস্থা যেন উন্নয়নের নামে বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে। কবে নাগাদ শেষ হবে এ প্রকল্পের কাজ এর কোনো সঠিক তথ্য জানা নেই কারও। এ প্রকল্পের অব্যবস্থাপনায় হতাশ যাত্রী ও পরিবহনকর্মীরা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতির কারণেই এ ভয়াবহ অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে।

সরেজমিন প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মহাসড়কের টঙ্গীসহ বিভিন্ন স্থানে বিআরটি প্রকল্পের খোঁড়াখুঁড়ি ও সড়কে খানাখন্দ, জলাবদ্ধতার কারণে দীর্ঘদিন যানজটের কবলে পরিবহন যাত্রীরা। মহাসড়কে টঙ্গীর বিভিন্ন স্থানে গর্ত ভরাট করা হচ্ছে লাল মাটি দিয়ে। এতে সড়কে গাড়ি চলতে গিয়ে দুরবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি এসব রাস্তা সংস্কারে অনিয়মের কারণে কয়েক মাসের মধ্যেই আবারও ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে সড়কটি। সংস্কার করা রাস্তায় ইট-পাথরের কোনো অস্তিত্বই এখন নেই। সামান্য বৃষ্টির পানিতে সব ধুয়েমুছে গেছে মনে হয়। যে কারণে বড় বড় গর্ত ভরাট করা হচ্ছে মাটি দিয়ে। রাস্তার দিকে তাকালে মনে হয় খাল কিংবা ছোট নদী। এ রাস্তা কিংবা উড়ালসড়ক নির্মাণকাজ সম্পন্ন করতে আর কত সময় লাগবে তা নিয়ে জনমনে নানা সমালোচনা চলছে। এ ছাড়া মহাসড়কের পাশাপাশি শাখা সড়কগুলোও খানাখন্দে ভরে গেছে।

টঙ্গী শিল্প এলাকায় অবস্থিত এক কারখানার কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সুমন বলেন, ‘জ্যামের কারণে গাড়িতে বসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পার করতে হচ্ছে।’ টঙ্গীর মরকুন এলাকার বাসিন্দা অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘জ্যামের ভয়ে বাসা থেকেই বের হই না। এ জ্যামের কারণে মানুষের যে কী কষ্ট তা বলা মুশকিল।’

ট্রাফিকের (দক্ষিণ) সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ফয়জুল ইসলাম বলেন, ‘টঙ্গী আফতাব সিএনজি পাম্পের সামনে থেকে শুরু করে টঙ্গী ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তার উভয় পাশে বৃষ্টির পানি জমে খানাখন্দে পরিণত হয়েছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে বিআরটি প্রকল্পের খোঁড়াখুঁড়ি। যে কারণে গাড়ি ঠিকমতো চলাচল করতে পারছে না। আস্তে আস্তে জ্যাম বাড়তে শুরু করে।’

বিআরটি প্রকল্পের পরিচালক মো. মহিউল ইসলাম বলেন, ‘টঙ্গী মিলগেট এলাকায় পশ্চিম পাশের রাস্তা প্রশস্ত করা হচ্ছে। আশা করি মিলগেটে এলাকা দিয়ে দু-তিন লেনে গাড়ি চলতে পারবে। তখন আর কোনো সমস্যা হবে না। অন্যদিকে পুব পাশে আফতাব সিএনজির সামনে থেকে শুরু করে স্টেশন রোড পর্যন্ত নতুন করে রাস্তা নির্মাণ হবে, যে কারণে খোঁড়াখুঁড়ি করতে হচ্ছে। তবে প্রচ- ঝড়ের কারণে আমরা এক সপ্তাহ পিছিয়ে পড়েছি। আশা করি এক-দুই দিনের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাবে। তা ছাড়া বর্ষা-বৃষ্টির কারণে আমরা কাজ করতে পারছি না। জ্যামের কারণে মানুষের কষ্ট হচ্ছে, এটা আমরা বুঝতে পারি কিন্তু করার কিছুই নেই। আমরা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মিটিং করেছি, যাতে দ্রুত কাজ শেষ করা যায়।’

উল্লেখ্য, গত আগস্টে প্রকল্পের কাজ চলার সময় প্রাইভেট কারে ক্রেন থেকে ভায়াডাক্টের অংশ ছিটকে পড়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়। এরপর বিআরটি প্রকল্পের নিরাপত্তাহীন নির্মাণকাজ নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। নির্মাণসামগ্রী পড়ে এর আগেও একাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও প্রকল্পকাজের ধীরগতিতে ক্ষুব্ধ। ১৬ অক্টোবর সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ প্রকল্পের সাফল্য নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, ‘একটা প্রকল্প আমাদের গলার কাঁটা হয়েছে। সেটি হলো বাস র?্যাপিড ট্রানজিট। এটা আমি আসার আগেই নেওয়া হয়েছিল। এ প্রকল্প কতটা বাস্তবসম্মত ছিল, তাতে ভাবনার ঘাটতি ছিল।’ প্রকল্পটির নির্মাণকাজ চলাকালে ঢাকার উত্তরা ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের যানজট পরিস্থিতি নাজুক হয়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ মূল্যায়ন করছেন মন্ত্রী।

যা আছে বিআরটি প্রকল্পে : রাজধানীর যানজট লাঘবে দ্রুতগতির গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ২০১১ সালে বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর পর্যন্ত নির্দিষ্ট লেনে শুধু বাস চলাচলের জন্য বিআরটি প্রকল্পটি হাতে নেয় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। ২০ দশমিক ৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এ প্রকল্পটি অনুমোদন পায় ২০১২ সালের ২০ নভেম্বর। ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৪০ কোটি টাকা। প্রকল্পের আর্থিক সহযোগিতায় এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা ও গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটির ঋণ হচ্ছে ১ হাজার ৬৫১ কোটি টাকা। বাকি অর্থায়ন সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে। দফায় দফায় সময় বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে প্রকল্পের সর্বশেষ ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২৬৮ কোটি টাকায়। ১০ বছরে ব্যয় বেড়েছে ২ হাজার ২২৮ কোটি টাকা। এ প্রকল্পের জন্য ১ দশমিক ৯০ হেক্টর ভূমি অধিগ্রহণ, পুনর্বাসন ও বাস মালিকদের ক্ষতিপূরণ ছাড়াও ২০ দশমিক ৫০ কিলোমিটার ডেডিকেটেড বাস লেন নির্মাণ, ১০ লেনবিশিষ্ট টঙ্গী সেতু, ৪ দশমিক ৫০ কিলোমিটার এলিভেটেড সড়ক, বিমানবন্দর ইন্টারসেকশনে ৫৫০ মিটারের আন্ডারপাস, ছয়টি ফ্লাইওভার, একটি বাস ডিপো, উভয় পাশে ১২ কিলোমিটার করে ড্রেন নির্মাণের কথা উল্লেখ রয়েছে। এ ছাড়া যাত্রীবহনে ৫০টি আর্টিকুলেটেড বাস (জোড়া বাস) কেনার উল্লেখ রয়েছে। নতুন করে সংশোধন প্রকল্পে ১৩০টি আর্টিকুলেটেড বাস কেনার প্রস্তাব করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

২০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

২১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

১২ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

২০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা