শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

শোডাউনে থাকবে আওয়ামী লীগ

কেন্দ্র থেকে শুরু করে জেলা উপজেলা সম্মেলন ডিসেম্বর জুড়ে, ঢাকায়ও নানা কর্মসূচি
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শোডাউনে থাকবে আওয়ামী লীগ

টানা কর্মসূচি নিয়ে রাজধানীসহ সারা দেশে ব্যাপক শোডাউন করবে আওয়ামী লীগ। কেন্দ্র থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলা এবং দলের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সম্মেলন অব্যাহত রাখবে ক্ষমতাসীনরা। রাজধানী ঢাকায় জোনভিত্তিক ব্যাপক কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছেন দলটির নেতারা। বিএনপিসহ সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচি মোকাবিলায় এমন পরিকল্পনা আছে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিতে বিশ্বাসী নই। দলের কেন্দ্রীয় সম্মেলন ২৪ ডিসেম্বর। চলতি মাসসহ ডিসেম্বরে সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সম্মেলন রয়েছে কয়েকটি। এ ছাড়াও দিবসভিত্তিক কর্মসূচি রয়েছে। জেলা-উপজেলা সম্মেলন চলছে। আমরা সাংগঠনিক কাজের মধ্যেই আছি। চলতি মাস থেকে এ কর্মসূচি আরও জোরদার করা হবে। রাজপথে সক্রিয় কর্মসূচি নিয়ে আমরা স্বাধীনতাবিরোধীদের আস্ফালন প্রতিহত করব।’

দলটির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিএনপির সঙ্গে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিতে না গেলেও রাজধানীতে টানা কর্মসূচি নিয়ে শোডাউন করবে আওয়ামী লীগ। চলতি মাসের ২৬ তারিখ মহিলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন করা হবে। ৩ ডিসেম্বর ছাত্রলীগের সম্মেলন, ৯ ডিসেম্বর যুব মহিলা লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়াও ২৪ ডিসেম্বর দলের জাতীয় সম্মেলন। প্রতিটি সম্মেলন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, বিএনপি নেতারা ঘোষণা দিয়েছেন ১০ ডিসেম্বরের পর দেশ খালেদা জিয়ার কথায় চলবে। এটা সরকারের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র। তারা বলছেন, খালেদা জিয়ার কথায় এখন বিএনপিই চলে না। দেশ চলা দুঃস্বপ্ন। কিন্তু তারা একটা ‘গ-গোল’      করতে চায়। বিএনপি নেতাদের সাম্প্রতিক কর্মকান্ডে তা প্রতীয়মান হয়েছে। সে কারণে তারা দলীয় কর্মসূচিতে লাঠিসোঁটা নিয়ে আসছে। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘খুনি, সন্ত্রাসী, স্বাধীনতাবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, মানবতাবিরোধীদের রাজনৈতিক দল হচ্ছে বিএনপি। এই দলের আন্দোলন মানেই আগুন-সন্ত্রাস ও মানুষ পোড়ানো, হত্যা, খুন এবং গুম করা। বিএনপির টার্গেট পেছনের দরজা দিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করা। তারা কোনোভাবেই নির্বাচনে বিশ্বাসী নয়। বিএনপির রাজনীতির নামে মানুষ হত্যার অপরাজনীতি কঠোরভাবে দমন করা হবে। আমরা তাদের ছাড় দেব না। তবে গণতান্ত্রিক আন্দোলন করলে স্বাগত জানানো হবে।’

জানা গেছে, আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের দিন রাজধানী ও প্রবেশমুখগুলোতে সতর্ক পাহারায় থাকবে আওয়ামী লীগ। রাজধানীর প্রবেশমুখ সাভার, উত্তরা, ধোলাইপাড়, শনির আখড়া, গাবতলী, আমিনবাজার, গাজীপুরের টঙ্গী, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জে বড় ধরনের শোডাউন করবে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকবে আওয়ামী লীগ। ইতোমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ডিসেম্বর মাস স্বাধীনতার মাস, এই মাসে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে রাজপথ দখলে নিতে দেবে না স্বাধীনতাকামী জনগণ। জেলা-উপজেলা সম্মেলনের পাশাপাশি বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মাঠে থাকবেন। বিশেষ করে ঢাকায় বিভিন্ন পয়েন্টে নানা কর্মসূচি পালন করা হবে।

ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ডিসেম্বর মাস ধরেই ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করবে আওয়ামী লীগ। বিশেষ করে ১-১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত জোনভিত্তিক কর্মসূচি পালন করা হবে। এ প্রসঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা জোনভিত্তিক কর্মসূচি শুরু করেছি। ইতোমধ্যে গুলশান জোনের কর্মসূচিতে জনস্রোত নামিয়ে প্রমাণ করেছি এই রাজধানী স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির। ডিসেম্বর মাসব্যাপী কর্মসূচি নিয়ে আমরা মাঠে থাকব। যেখানেই বিএনপির নৈরাজ্য সেখানেই প্রতিহত করা হবে।’ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি সম্পর্কে জানতে চাইলে সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আশরাফ তালুকদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বাধা না দিতে দলীয় সভানেত্রীর নির্দেশনা আছে। কিন্তু আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামায়াত যদি নাশকতার পথ বেছে নেয় তাহলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’

ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ বলেন, রাজধানীর প্রবেশপথে ঢাকা জেলার উদ্যোগে ১০ ডিসেম্বর সাভারের মির্জা গোলাম হাফিজ কলেজ মাঠে জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে লক্ষাধিক নেতা-কর্মীর জমায়েত করা হবে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ওই জনসভায় প্রধান অতিথি থাকবেন।

দলীয় সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের জেলা-উপজেলায় বিভিন্ন কর্মসূচি চলছে। প্রতিদিনই কোনো কোনো উপজেলা বা জেলায় সম্মেলন করা হচ্ছে। প্রতিটি সম্মেলনে ব্যাপক সমাগম উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সম্মেলনের মাধ্যমে সংগঠনকে চাঙা করা হচ্ছে। অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্য রুখতে দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত থাকতে বলা হচ্ছে।

আজ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১০ লাখ লোক সমাগমের টার্গেট : আওয়ামী যুবলীগের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ শুক্রবার। এবার প্রতিষ্ঠার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করবে তারা। এ উপলক্ষে আজ রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যুব মহাসমাবেশ করবে সংগঠনটি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। ১০ লাখ লোকের জমায়েতের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচিতে বড় শোডাউন দিতে চায় সংগঠনটি। সংগঠনটির শীর্ষ নেতারা বলছেন, এ সমাবেশ হবে তারুণ্যের, সাহসের। সমাবেশ হবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। সমাবেশ সফল করতে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন স্থানে বর্ধিত সভা, কর্মিসভা করেছেন। যুবলীগের এ মহাসমাবেশকে ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ, উদ্দীপনা কাজ করছে নেতা-কর্মীদের মাঝে। সারা দেশের বিভিন্ন শাখা থেকে সমাবেশে যোগ দেবেন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী ও ভাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও যুবলীগের সমাবেশে যোগ দেবেন। যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে ব্যানার, ফেস্টুন আর পোস্টার লাগানো হয়েছে। বেলা ১১টায় মূল মঞ্চের সামনের ছোট মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হবে। চলবে জুমার নামাজের আগ পর্যন্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঞ্চে উপস্থিত হওয়ার পর শুরু হবে মূল অনুষ্ঠান। সেখানে থিম সংগীতসহ প্রায় ২৫ মিনিট দেশবরেণ্য শিল্পীদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনা করা হবে।

যুব সমাবেশে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট বিশাল শোডাউন দিয়ে সেখানে যোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন। এরই মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফেস্টুন টানিয়ে নিজের উপস্থিতি জানান দিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে কর্মী-সমর্থক ও যুবলীগের ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাদের আবারও সক্রিয় করতে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন সম্রাট। আজকের সমাবেশে ৬০ হাজার লাল গেঞ্জি ও যুবলীগের দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে সকাল ৯টা থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নির্দিষ্ট স্থানে উপস্থিত থাকবেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

২০ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা