শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২২

ঢাকায় প্রবেশপথে পুলিশের তল্লাশি গণপরিবহন কম

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকায় প্রবেশপথে পুলিশের তল্লাশি গণপরিবহন কম

রাজধানীতে প্রবেশপথগুলোয় গতকাল কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা দেখা গেছে। র‌্যাব ও পুলিশ রাজধানীর প্রবেশপথগুলোয় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে। এতে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে বিদেশগামীসহ সাধারণ পথচারীদের।

বিএনপির আজকের গণসমাবেশ কেন্দ্র করে নয়াপল্টনে সংঘর্ষ ও দলটির নেতা-কর্মীদের গ্রেফতারের পর গতকাল রাজধানীর প্রধান সড়কগুলো অনেকটাই ফাঁকা ছিল। রাস্তায় গণপরিবহনও ছিল কম। ঢাকায় প্রবেশমুখ আবদুল্লাহপুর, গাবতলী, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, পূর্বাচলের মস্তুল, গুলিস্তান, বাবুবাজারসহ বিভিন্ন স্থানেও পুলিশের চেকপোস্ট বসানো হয়। গণপরিবহন, ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার, বাস থামিয়ে তল্লাশি করা হয় এসব স্থানে। কোনো যাত্রীর সঙ্গে ব্যাগ থাকলে তা-ও যাচাই করা হয়। ঢাকার অলিগলি-মোড়ে মোটরসাইকেল ও গাড়ি নিয়ে টহল দিতে দেখা গেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের। গুরুত্বপূর্ণ সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা, অফিস ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও বাড়ানো হয়েছে র‌্যাব-পুলিশের নিরাপত্তাব্যবস্থা। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুরো রাজধানী একটি নিরাপত্তা বলয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। পোশাকে-সাদা পোশাকে ব্যাপক নজরদারি চলছে। থানা পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশ ও সাইবার ইউনিট সার্বক্ষণিক নজরদারি করছে। গোয়েন্দা পুলিশের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ডগ স্কোয়াড, সোয়াট টিম প্রস্তুত আছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টঙ্গী থেকে উত্তরা পর্যন্ত বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের টঙ্গী সেতু দিয়ে যারা ঢাকায় আসছেন তাদেরসহ পরিবহনগুলোয় ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়। উত্তরা বিএনএস সেন্টারের সামনে সেতুর মুখে বসানো হয় চেকপোস্ট। দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে ঢাকার প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ ও আনসার সদস্যদের তল্লাশি করতে দেখা গেছে। খুলনা, বরিশাল, যশোর, চট্টগ্রামসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে রাজধানীতে ঢোকার বাসগুলোর যাত্রীদের ব্যাগ ও দেহ তল্লাশি ছাড়াও মোবাইল ফোনও পরীক্ষা করেন তারা। গতকাল মতিঝিল, শাপলা চত্বর, ফকিরাপুল, সচিবালয়, জিরো পয়েন্টসহ বেশ কয়েকটি স্থানে র‌্যাবকে চেকপোস্ট বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করতে দেখা গেছে। কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, বাইরে একসঙ্গে বেশি মানুষকে জড়ো হতে দিচ্ছে না পুলিশ। স্টেশনের ভিতরে রেলওয়ের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনীর পাশাপাশি পুলিশ বুথেও পর্যবেক্ষক টিম কাজ করছে। গতকাল বেলা ১১টায় নাইটিঙ্গেল মোড়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন খুলনা থেকে আসা রাসেল সরকার নামে এক যুবক। ১২ ডিসেম্বর ভোরে তার ফ্লাইট। ট্রাভেল এজেন্সির কাছে তার পাসপোর্ট-টিকিট জমা। তাকে ৯ ডিসেম্বর দুপুরের আগেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে বলা হয়। তিনি বলেন, ‘খুলনা থেকে মা ও বোনকে নিয়ে ঢাকায় এসেছি। কিন্তু এখানে এসে তো ভিতরে ঢুকতে পারছি না। পুলিশকে বারবার অনুরোধ করেছি কিন্তু কোনোরকমেই তারা আমাকে ঢুকতে দেয়নি। এখন আমি কী করব? আমি চার বছর সৌদি আরব ছিলাম। এখন আবারও সে দেশে যাচ্ছি।’ গণপরিবহন কম : গতকাল রাজধানীর মহাখালী বাস টার্মিনাল, নাবিস্কো, সাতরাস্তা, মগবাজার, কাকরাইল, মৎস্য ভবন, শাহবাগ ও ফার্মগেট এলাকা ঘুরে তেমন গণপরিবহন চলতে দেখা যায়নি। রাজধানীর মিরপুর থেকে কাকরাইল এসেছেন নাসিরুদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘খুবই কম গণপরিবহন দেখতে পেয়েছি। এ রকম সাধারণত দেখা যায় না। শুক্রবার মানুষ পরিবার-পরিজন নিয়ে চিড়িয়াখানা, জাদুঘরে বেড়াতে যায়। ভীতিকর পরিস্থিতি কাজ করছে সবার মধ্যে।’ মহাখালীতে কথা হয় বৈশাখী পরিবহনের চালক মাইদুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘রাস্তায় যাত্রী নেই। ভাড়াই পাচ্ছি না।’ আলিফ পরিবহনের সহকারী রুবেল বলেন, ‘রাস্তাঘাট অনেকটা ফাঁকা।’ ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কে তল্লাশি : রাজধানীতে বিএনপির আজকের সমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল বিভিন্ন জেলা থেকে রাজধানীমুখী যানবাহন সীমিত ছিল। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কের পথে পথে পুলিশ যানবাহন ও যাত্রীদের তল্লাশি চালিয়েছে বলে জানা গেছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

নারায়ণগঞ্জ ও সিদ্ধিরগঞ্জ : যে কোনো অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা এড়াতে গত ৭ ডিসেম্বর থেকে পুলিশ ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পথে পথে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহনে এবং যাত্রীদের তল্লাশি ও  জিজ্ঞাসাবাদ করছে। তল্লাশিকালে গত তিন দিনে কাউকে আটক বা গ্রেফতার করা হয়নি। এদিকে বিএনপি নেতাদের দাবি, ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশকে কেন্দ্র করেই পুলিশ বাধা দেওয়ার জন্য পথে পথে তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মশিউর রহমান (পিপিএম বার) জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের জন্য ৩০০ পুলিশ সদস্যকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সিদ্ধিরগঞ্জের অংশের দুটি পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হবে। এর মধ্যে ২২০ জন পুলিশ সদস্যকে সাইনবোর্ড এলাকায় এবং বাকি ৮০ জন পুলিশ সদস্যকে মৌচাক এলাকায় রাখা হবে। শনিবার ভোর থেকে মহাসড়কে তারা দায়িত্ব পালন শুরু করবেন। আমরা নিরাপত্তাব্যবস্থা আরও জোরদার করার জন্য চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছি, কেউ যাতে নাশকতামূলক কর্মকান্ড করতে না পারে সে বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ পুলিশ তৎপর রয়েছে। আমাদের রুটিনওয়ার্ক থেকেই এ কার্যক্রম পরিচালনা করছি। হাইওয়ে পুলিশ ভুলতা ক্যাম্পের টিআই ওমর ফারুক জানান, আমাদের পক্ষ থেকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা এলাকায় একটি চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। আপাতত চেকপোস্ট বাড়ানোর সম্ভাবনা নেই। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম আজাদ জানান, আমাদের গত দুই দিনের মতো ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনাঘাট টোল প্লাজা এলাকায় একটি চেকপোস্ট থাকবে। নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খ-সার্কেল) শেখ বিল্লাল হোসেন জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সোনারগাঁয়ের কাঁচপুর, মোঘরাপাড়া, মেঘনাঘাট টোল প্লাজা এবং বন্দরের মদনপুর এলাকার চারটি পয়েন্টে শতাধিক পুলিশ মোতায়েন থাকবে। পরবর্তী কোনো নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত এই তল্লাশি কার্যক্রম চলবে। মাদারীপুর : ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকাগামী বাস চলাচল হঠাৎ করে কমে গেছে। কোনো পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই গতকাল ভোর থেকে সীমিত আকারে চলেছে বাস। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। বাস চলাচল কমে যাওয়ায় বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ডে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর বাড়ি ফিরে যান অনেকে। তবে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সরেজমিন ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের শিবচরের সূর্যনগর, বন্দরখোলা, পাচ্চর, কুতুবপুর, কাঁঠালবাড়ী সীমানা ও পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কিছুক্ষণ পর পর দক্ষিণ অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে পরিবহন আসছে। এসব পরিবহনের কোনো কোনো বাসে পাঁচজন আবার কোনো কোনো বাসে তিনজন করে যাত্রী নিয়ে রাজধানীর দিকে যাচ্ছে। কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) : কেরানীগঞ্জে ঢাকার প্রবেশপথে চেকপোস্ট বসিয়ে পুলিশের ব্যাপক তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হয়েছে। গতকাল সকাল থেকেই হাসনাবাদে বুড়িগঙ্গা প্রথম সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে, কদমতলী গোলচত্বরে বাবুবাজার সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে এবং ঘাটারচরে বসিলা সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। দক্ষিণবঙ্গ, মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ ও দোহার উপজেলা থেকে বাস, মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য যানবাহনে করে আসা মানুষকে তল্লাশি করার জন্যই এই চেকপোস্ট বসানো হয়। পুলিশ রাজধানী ঢাকার প্রবেশের এই তিন সেতুর প্রবেশপথে চেকপোস্ট বসিয়ে দিনভর বিভিন্ন যানবাহনে ও পায়ে হাঁটা মানুষের দেহ তল্লাশি ও তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। টঙ্গী : রাজধানীর প্রবেশমুখ গাজীপুরের টঙ্গী-আবদুল্লাহপুর সংযোগস্থলে তল্লাশিচৌকি বসিয়েছে পুলিশ। ফলে সড়কে গতকাল ছিল না পর্যাপ্ত গাড়ি। এ অবস্থায় মানুষ হেঁটে হেঁটে গন্তব্যস্থানে পৌঁছাছে। সাভার : রাজধানীর অন্যতম প্রবেশমুখ সাভার ও আশুলিয়ায় মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে চৌকি বসিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ। চেকপোস্টের সংখ্যা বেড়েছে, মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত ৫ শতাধিক পুলিশ। গতকাল দুপুর ২টায় সাভারের সড়কগুলো ঘুরে দেখা গেছে, পয়েন্টে পয়েন্টে রয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। বাগেরহাট : ঢাকায় মহাসমাবেশকে ঘিরে বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে বিএনপি ও তার অংঙ্গ সংগঠনের ১০ নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ নিয়ে তিন দিনে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ৩৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কুমিল্লা : কুমিল্লায় ঢাকামুখী বাসে যাত্রী অন্য দিনের চেয়ে গতকাল অনেক কম ছিল। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ছিল না যাত্রীবাহী পরিবহনের আধিক্য। শাসনগাছা বাস টার্মিনাল সূত্রে জানা গেছে, অন্য দিনের চেয়ে শুক্রবার ঢাকা অভিমুখে বাসযাত্রী কম থাকে। তবে ঢাকার সমাবেশকে উপলক্ষ্য করে পুলিশি তৎপরতা বেড়ে যাওয়ায় অন্য শুক্রবারের চেয়ে আজকে যাত্রীর সংখ্যা দুই-তৃতীয়াংশের মতো কমে গেছে। যার কারণে বাস ছাড়ছে ধীরে ধীরে। টাঙ্গাইল : বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গায় যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি ও বাসের কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছে পুলিশ। তবে বঙ্গবন্ধু সেতুতে স্বাভাবিকভাবেই যানবাহন চলাচল করেছে। বগুড়া : ঢাকায় বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে গতকাল বগুড়া থেকে বাস ছেড়ে গেলেও যাত্রী সংখ্যা ছিল একেবারে কম। সকাল থেকে ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটের বাসগুলো চলাচল করলেও বেশির ভাগ সিট ছিল ফাঁকা। যাত্রীরা বলছেন, ঢাকায় বিএনপির সমাবেশের জন্য ঢাকায় তারা যাচ্ছেন না। গাজীপুর : গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে গতকাল ছুটির দিনে অন্য দিনের চেয়ে ঢাকাগামী দূরপাল্লার বাস কম চলতে দেখা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে