শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২২

ঢাকায় প্রবেশপথে পুলিশের তল্লাশি গণপরিবহন কম

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকায় প্রবেশপথে পুলিশের তল্লাশি গণপরিবহন কম

রাজধানীতে প্রবেশপথগুলোয় গতকাল কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা দেখা গেছে। র‌্যাব ও পুলিশ রাজধানীর প্রবেশপথগুলোয় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে। এতে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে বিদেশগামীসহ সাধারণ পথচারীদের।

বিএনপির আজকের গণসমাবেশ কেন্দ্র করে নয়াপল্টনে সংঘর্ষ ও দলটির নেতা-কর্মীদের গ্রেফতারের পর গতকাল রাজধানীর প্রধান সড়কগুলো অনেকটাই ফাঁকা ছিল। রাস্তায় গণপরিবহনও ছিল কম। ঢাকায় প্রবেশমুখ আবদুল্লাহপুর, গাবতলী, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, পূর্বাচলের মস্তুল, গুলিস্তান, বাবুবাজারসহ বিভিন্ন স্থানেও পুলিশের চেকপোস্ট বসানো হয়। গণপরিবহন, ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার, বাস থামিয়ে তল্লাশি করা হয় এসব স্থানে। কোনো যাত্রীর সঙ্গে ব্যাগ থাকলে তা-ও যাচাই করা হয়। ঢাকার অলিগলি-মোড়ে মোটরসাইকেল ও গাড়ি নিয়ে টহল দিতে দেখা গেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের। গুরুত্বপূর্ণ সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা, অফিস ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও বাড়ানো হয়েছে র‌্যাব-পুলিশের নিরাপত্তাব্যবস্থা। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুরো রাজধানী একটি নিরাপত্তা বলয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। পোশাকে-সাদা পোশাকে ব্যাপক নজরদারি চলছে। থানা পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশ ও সাইবার ইউনিট সার্বক্ষণিক নজরদারি করছে। গোয়েন্দা পুলিশের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ডগ স্কোয়াড, সোয়াট টিম প্রস্তুত আছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টঙ্গী থেকে উত্তরা পর্যন্ত বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের টঙ্গী সেতু দিয়ে যারা ঢাকায় আসছেন তাদেরসহ পরিবহনগুলোয় ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়। উত্তরা বিএনএস সেন্টারের সামনে সেতুর মুখে বসানো হয় চেকপোস্ট। দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে ঢাকার প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ ও আনসার সদস্যদের তল্লাশি করতে দেখা গেছে। খুলনা, বরিশাল, যশোর, চট্টগ্রামসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে রাজধানীতে ঢোকার বাসগুলোর যাত্রীদের ব্যাগ ও দেহ তল্লাশি ছাড়াও মোবাইল ফোনও পরীক্ষা করেন তারা। গতকাল মতিঝিল, শাপলা চত্বর, ফকিরাপুল, সচিবালয়, জিরো পয়েন্টসহ বেশ কয়েকটি স্থানে র‌্যাবকে চেকপোস্ট বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করতে দেখা গেছে। কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, বাইরে একসঙ্গে বেশি মানুষকে জড়ো হতে দিচ্ছে না পুলিশ। স্টেশনের ভিতরে রেলওয়ের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনীর পাশাপাশি পুলিশ বুথেও পর্যবেক্ষক টিম কাজ করছে। গতকাল বেলা ১১টায় নাইটিঙ্গেল মোড়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন খুলনা থেকে আসা রাসেল সরকার নামে এক যুবক। ১২ ডিসেম্বর ভোরে তার ফ্লাইট। ট্রাভেল এজেন্সির কাছে তার পাসপোর্ট-টিকিট জমা। তাকে ৯ ডিসেম্বর দুপুরের আগেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে বলা হয়। তিনি বলেন, ‘খুলনা থেকে মা ও বোনকে নিয়ে ঢাকায় এসেছি। কিন্তু এখানে এসে তো ভিতরে ঢুকতে পারছি না। পুলিশকে বারবার অনুরোধ করেছি কিন্তু কোনোরকমেই তারা আমাকে ঢুকতে দেয়নি। এখন আমি কী করব? আমি চার বছর সৌদি আরব ছিলাম। এখন আবারও সে দেশে যাচ্ছি।’ গণপরিবহন কম : গতকাল রাজধানীর মহাখালী বাস টার্মিনাল, নাবিস্কো, সাতরাস্তা, মগবাজার, কাকরাইল, মৎস্য ভবন, শাহবাগ ও ফার্মগেট এলাকা ঘুরে তেমন গণপরিবহন চলতে দেখা যায়নি। রাজধানীর মিরপুর থেকে কাকরাইল এসেছেন নাসিরুদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘খুবই কম গণপরিবহন দেখতে পেয়েছি। এ রকম সাধারণত দেখা যায় না। শুক্রবার মানুষ পরিবার-পরিজন নিয়ে চিড়িয়াখানা, জাদুঘরে বেড়াতে যায়। ভীতিকর পরিস্থিতি কাজ করছে সবার মধ্যে।’ মহাখালীতে কথা হয় বৈশাখী পরিবহনের চালক মাইদুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘রাস্তায় যাত্রী নেই। ভাড়াই পাচ্ছি না।’ আলিফ পরিবহনের সহকারী রুবেল বলেন, ‘রাস্তাঘাট অনেকটা ফাঁকা।’ ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কে তল্লাশি : রাজধানীতে বিএনপির আজকের সমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল বিভিন্ন জেলা থেকে রাজধানীমুখী যানবাহন সীমিত ছিল। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কের পথে পথে পুলিশ যানবাহন ও যাত্রীদের তল্লাশি চালিয়েছে বলে জানা গেছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

নারায়ণগঞ্জ ও সিদ্ধিরগঞ্জ : যে কোনো অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা এড়াতে গত ৭ ডিসেম্বর থেকে পুলিশ ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পথে পথে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহনে এবং যাত্রীদের তল্লাশি ও  জিজ্ঞাসাবাদ করছে। তল্লাশিকালে গত তিন দিনে কাউকে আটক বা গ্রেফতার করা হয়নি। এদিকে বিএনপি নেতাদের দাবি, ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশকে কেন্দ্র করেই পুলিশ বাধা দেওয়ার জন্য পথে পথে তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মশিউর রহমান (পিপিএম বার) জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের জন্য ৩০০ পুলিশ সদস্যকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সিদ্ধিরগঞ্জের অংশের দুটি পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হবে। এর মধ্যে ২২০ জন পুলিশ সদস্যকে সাইনবোর্ড এলাকায় এবং বাকি ৮০ জন পুলিশ সদস্যকে মৌচাক এলাকায় রাখা হবে। শনিবার ভোর থেকে মহাসড়কে তারা দায়িত্ব পালন শুরু করবেন। আমরা নিরাপত্তাব্যবস্থা আরও জোরদার করার জন্য চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছি, কেউ যাতে নাশকতামূলক কর্মকান্ড করতে না পারে সে বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ পুলিশ তৎপর রয়েছে। আমাদের রুটিনওয়ার্ক থেকেই এ কার্যক্রম পরিচালনা করছি। হাইওয়ে পুলিশ ভুলতা ক্যাম্পের টিআই ওমর ফারুক জানান, আমাদের পক্ষ থেকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা এলাকায় একটি চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। আপাতত চেকপোস্ট বাড়ানোর সম্ভাবনা নেই। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম আজাদ জানান, আমাদের গত দুই দিনের মতো ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনাঘাট টোল প্লাজা এলাকায় একটি চেকপোস্ট থাকবে। নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খ-সার্কেল) শেখ বিল্লাল হোসেন জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সোনারগাঁয়ের কাঁচপুর, মোঘরাপাড়া, মেঘনাঘাট টোল প্লাজা এবং বন্দরের মদনপুর এলাকার চারটি পয়েন্টে শতাধিক পুলিশ মোতায়েন থাকবে। পরবর্তী কোনো নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত এই তল্লাশি কার্যক্রম চলবে। মাদারীপুর : ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকাগামী বাস চলাচল হঠাৎ করে কমে গেছে। কোনো পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই গতকাল ভোর থেকে সীমিত আকারে চলেছে বাস। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। বাস চলাচল কমে যাওয়ায় বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ডে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর বাড়ি ফিরে যান অনেকে। তবে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সরেজমিন ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের শিবচরের সূর্যনগর, বন্দরখোলা, পাচ্চর, কুতুবপুর, কাঁঠালবাড়ী সীমানা ও পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কিছুক্ষণ পর পর দক্ষিণ অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে পরিবহন আসছে। এসব পরিবহনের কোনো কোনো বাসে পাঁচজন আবার কোনো কোনো বাসে তিনজন করে যাত্রী নিয়ে রাজধানীর দিকে যাচ্ছে। কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) : কেরানীগঞ্জে ঢাকার প্রবেশপথে চেকপোস্ট বসিয়ে পুলিশের ব্যাপক তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হয়েছে। গতকাল সকাল থেকেই হাসনাবাদে বুড়িগঙ্গা প্রথম সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে, কদমতলী গোলচত্বরে বাবুবাজার সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে এবং ঘাটারচরে বসিলা সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। দক্ষিণবঙ্গ, মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ ও দোহার উপজেলা থেকে বাস, মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য যানবাহনে করে আসা মানুষকে তল্লাশি করার জন্যই এই চেকপোস্ট বসানো হয়। পুলিশ রাজধানী ঢাকার প্রবেশের এই তিন সেতুর প্রবেশপথে চেকপোস্ট বসিয়ে দিনভর বিভিন্ন যানবাহনে ও পায়ে হাঁটা মানুষের দেহ তল্লাশি ও তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। টঙ্গী : রাজধানীর প্রবেশমুখ গাজীপুরের টঙ্গী-আবদুল্লাহপুর সংযোগস্থলে তল্লাশিচৌকি বসিয়েছে পুলিশ। ফলে সড়কে গতকাল ছিল না পর্যাপ্ত গাড়ি। এ অবস্থায় মানুষ হেঁটে হেঁটে গন্তব্যস্থানে পৌঁছাছে। সাভার : রাজধানীর অন্যতম প্রবেশমুখ সাভার ও আশুলিয়ায় মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে চৌকি বসিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ। চেকপোস্টের সংখ্যা বেড়েছে, মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত ৫ শতাধিক পুলিশ। গতকাল দুপুর ২টায় সাভারের সড়কগুলো ঘুরে দেখা গেছে, পয়েন্টে পয়েন্টে রয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। বাগেরহাট : ঢাকায় মহাসমাবেশকে ঘিরে বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে বিএনপি ও তার অংঙ্গ সংগঠনের ১০ নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ নিয়ে তিন দিনে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ৩৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কুমিল্লা : কুমিল্লায় ঢাকামুখী বাসে যাত্রী অন্য দিনের চেয়ে গতকাল অনেক কম ছিল। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ছিল না যাত্রীবাহী পরিবহনের আধিক্য। শাসনগাছা বাস টার্মিনাল সূত্রে জানা গেছে, অন্য দিনের চেয়ে শুক্রবার ঢাকা অভিমুখে বাসযাত্রী কম থাকে। তবে ঢাকার সমাবেশকে উপলক্ষ্য করে পুলিশি তৎপরতা বেড়ে যাওয়ায় অন্য শুক্রবারের চেয়ে আজকে যাত্রীর সংখ্যা দুই-তৃতীয়াংশের মতো কমে গেছে। যার কারণে বাস ছাড়ছে ধীরে ধীরে। টাঙ্গাইল : বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গায় যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি ও বাসের কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছে পুলিশ। তবে বঙ্গবন্ধু সেতুতে স্বাভাবিকভাবেই যানবাহন চলাচল করেছে। বগুড়া : ঢাকায় বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে গতকাল বগুড়া থেকে বাস ছেড়ে গেলেও যাত্রী সংখ্যা ছিল একেবারে কম। সকাল থেকে ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটের বাসগুলো চলাচল করলেও বেশির ভাগ সিট ছিল ফাঁকা। যাত্রীরা বলছেন, ঢাকায় বিএনপির সমাবেশের জন্য ঢাকায় তারা যাচ্ছেন না। গাজীপুর : গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে গতকাল ছুটির দিনে অন্য দিনের চেয়ে ঢাকাগামী দূরপাল্লার বাস কম চলতে দেখা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা