শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২২

ঢাকায় প্রবেশপথে পুলিশের তল্লাশি গণপরিবহন কম

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকায় প্রবেশপথে পুলিশের তল্লাশি গণপরিবহন কম

রাজধানীতে প্রবেশপথগুলোয় গতকাল কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা দেখা গেছে। র‌্যাব ও পুলিশ রাজধানীর প্রবেশপথগুলোয় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে। এতে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে বিদেশগামীসহ সাধারণ পথচারীদের।

বিএনপির আজকের গণসমাবেশ কেন্দ্র করে নয়াপল্টনে সংঘর্ষ ও দলটির নেতা-কর্মীদের গ্রেফতারের পর গতকাল রাজধানীর প্রধান সড়কগুলো অনেকটাই ফাঁকা ছিল। রাস্তায় গণপরিবহনও ছিল কম। ঢাকায় প্রবেশমুখ আবদুল্লাহপুর, গাবতলী, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, পূর্বাচলের মস্তুল, গুলিস্তান, বাবুবাজারসহ বিভিন্ন স্থানেও পুলিশের চেকপোস্ট বসানো হয়। গণপরিবহন, ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার, বাস থামিয়ে তল্লাশি করা হয় এসব স্থানে। কোনো যাত্রীর সঙ্গে ব্যাগ থাকলে তা-ও যাচাই করা হয়। ঢাকার অলিগলি-মোড়ে মোটরসাইকেল ও গাড়ি নিয়ে টহল দিতে দেখা গেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের। গুরুত্বপূর্ণ সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা, অফিস ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও বাড়ানো হয়েছে র‌্যাব-পুলিশের নিরাপত্তাব্যবস্থা। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুরো রাজধানী একটি নিরাপত্তা বলয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। পোশাকে-সাদা পোশাকে ব্যাপক নজরদারি চলছে। থানা পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশ ও সাইবার ইউনিট সার্বক্ষণিক নজরদারি করছে। গোয়েন্দা পুলিশের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ডগ স্কোয়াড, সোয়াট টিম প্রস্তুত আছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টঙ্গী থেকে উত্তরা পর্যন্ত বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের টঙ্গী সেতু দিয়ে যারা ঢাকায় আসছেন তাদেরসহ পরিবহনগুলোয় ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়। উত্তরা বিএনএস সেন্টারের সামনে সেতুর মুখে বসানো হয় চেকপোস্ট। দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে ঢাকার প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ ও আনসার সদস্যদের তল্লাশি করতে দেখা গেছে। খুলনা, বরিশাল, যশোর, চট্টগ্রামসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে রাজধানীতে ঢোকার বাসগুলোর যাত্রীদের ব্যাগ ও দেহ তল্লাশি ছাড়াও মোবাইল ফোনও পরীক্ষা করেন তারা। গতকাল মতিঝিল, শাপলা চত্বর, ফকিরাপুল, সচিবালয়, জিরো পয়েন্টসহ বেশ কয়েকটি স্থানে র‌্যাবকে চেকপোস্ট বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করতে দেখা গেছে। কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, বাইরে একসঙ্গে বেশি মানুষকে জড়ো হতে দিচ্ছে না পুলিশ। স্টেশনের ভিতরে রেলওয়ের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনীর পাশাপাশি পুলিশ বুথেও পর্যবেক্ষক টিম কাজ করছে। গতকাল বেলা ১১টায় নাইটিঙ্গেল মোড়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন খুলনা থেকে আসা রাসেল সরকার নামে এক যুবক। ১২ ডিসেম্বর ভোরে তার ফ্লাইট। ট্রাভেল এজেন্সির কাছে তার পাসপোর্ট-টিকিট জমা। তাকে ৯ ডিসেম্বর দুপুরের আগেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে বলা হয়। তিনি বলেন, ‘খুলনা থেকে মা ও বোনকে নিয়ে ঢাকায় এসেছি। কিন্তু এখানে এসে তো ভিতরে ঢুকতে পারছি না। পুলিশকে বারবার অনুরোধ করেছি কিন্তু কোনোরকমেই তারা আমাকে ঢুকতে দেয়নি। এখন আমি কী করব? আমি চার বছর সৌদি আরব ছিলাম। এখন আবারও সে দেশে যাচ্ছি।’ গণপরিবহন কম : গতকাল রাজধানীর মহাখালী বাস টার্মিনাল, নাবিস্কো, সাতরাস্তা, মগবাজার, কাকরাইল, মৎস্য ভবন, শাহবাগ ও ফার্মগেট এলাকা ঘুরে তেমন গণপরিবহন চলতে দেখা যায়নি। রাজধানীর মিরপুর থেকে কাকরাইল এসেছেন নাসিরুদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘খুবই কম গণপরিবহন দেখতে পেয়েছি। এ রকম সাধারণত দেখা যায় না। শুক্রবার মানুষ পরিবার-পরিজন নিয়ে চিড়িয়াখানা, জাদুঘরে বেড়াতে যায়। ভীতিকর পরিস্থিতি কাজ করছে সবার মধ্যে।’ মহাখালীতে কথা হয় বৈশাখী পরিবহনের চালক মাইদুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘রাস্তায় যাত্রী নেই। ভাড়াই পাচ্ছি না।’ আলিফ পরিবহনের সহকারী রুবেল বলেন, ‘রাস্তাঘাট অনেকটা ফাঁকা।’ ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কে তল্লাশি : রাজধানীতে বিএনপির আজকের সমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল বিভিন্ন জেলা থেকে রাজধানীমুখী যানবাহন সীমিত ছিল। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কের পথে পথে পুলিশ যানবাহন ও যাত্রীদের তল্লাশি চালিয়েছে বলে জানা গেছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

নারায়ণগঞ্জ ও সিদ্ধিরগঞ্জ : যে কোনো অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা এড়াতে গত ৭ ডিসেম্বর থেকে পুলিশ ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পথে পথে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহনে এবং যাত্রীদের তল্লাশি ও  জিজ্ঞাসাবাদ করছে। তল্লাশিকালে গত তিন দিনে কাউকে আটক বা গ্রেফতার করা হয়নি। এদিকে বিএনপি নেতাদের দাবি, ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশকে কেন্দ্র করেই পুলিশ বাধা দেওয়ার জন্য পথে পথে তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মশিউর রহমান (পিপিএম বার) জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের জন্য ৩০০ পুলিশ সদস্যকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সিদ্ধিরগঞ্জের অংশের দুটি পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হবে। এর মধ্যে ২২০ জন পুলিশ সদস্যকে সাইনবোর্ড এলাকায় এবং বাকি ৮০ জন পুলিশ সদস্যকে মৌচাক এলাকায় রাখা হবে। শনিবার ভোর থেকে মহাসড়কে তারা দায়িত্ব পালন শুরু করবেন। আমরা নিরাপত্তাব্যবস্থা আরও জোরদার করার জন্য চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছি, কেউ যাতে নাশকতামূলক কর্মকান্ড করতে না পারে সে বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ পুলিশ তৎপর রয়েছে। আমাদের রুটিনওয়ার্ক থেকেই এ কার্যক্রম পরিচালনা করছি। হাইওয়ে পুলিশ ভুলতা ক্যাম্পের টিআই ওমর ফারুক জানান, আমাদের পক্ষ থেকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা এলাকায় একটি চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। আপাতত চেকপোস্ট বাড়ানোর সম্ভাবনা নেই। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম আজাদ জানান, আমাদের গত দুই দিনের মতো ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনাঘাট টোল প্লাজা এলাকায় একটি চেকপোস্ট থাকবে। নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খ-সার্কেল) শেখ বিল্লাল হোসেন জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সোনারগাঁয়ের কাঁচপুর, মোঘরাপাড়া, মেঘনাঘাট টোল প্লাজা এবং বন্দরের মদনপুর এলাকার চারটি পয়েন্টে শতাধিক পুলিশ মোতায়েন থাকবে। পরবর্তী কোনো নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত এই তল্লাশি কার্যক্রম চলবে। মাদারীপুর : ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকাগামী বাস চলাচল হঠাৎ করে কমে গেছে। কোনো পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই গতকাল ভোর থেকে সীমিত আকারে চলেছে বাস। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। বাস চলাচল কমে যাওয়ায় বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ডে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর বাড়ি ফিরে যান অনেকে। তবে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সরেজমিন ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের শিবচরের সূর্যনগর, বন্দরখোলা, পাচ্চর, কুতুবপুর, কাঁঠালবাড়ী সীমানা ও পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কিছুক্ষণ পর পর দক্ষিণ অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে পরিবহন আসছে। এসব পরিবহনের কোনো কোনো বাসে পাঁচজন আবার কোনো কোনো বাসে তিনজন করে যাত্রী নিয়ে রাজধানীর দিকে যাচ্ছে। কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) : কেরানীগঞ্জে ঢাকার প্রবেশপথে চেকপোস্ট বসিয়ে পুলিশের ব্যাপক তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হয়েছে। গতকাল সকাল থেকেই হাসনাবাদে বুড়িগঙ্গা প্রথম সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে, কদমতলী গোলচত্বরে বাবুবাজার সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে এবং ঘাটারচরে বসিলা সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। দক্ষিণবঙ্গ, মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ ও দোহার উপজেলা থেকে বাস, মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য যানবাহনে করে আসা মানুষকে তল্লাশি করার জন্যই এই চেকপোস্ট বসানো হয়। পুলিশ রাজধানী ঢাকার প্রবেশের এই তিন সেতুর প্রবেশপথে চেকপোস্ট বসিয়ে দিনভর বিভিন্ন যানবাহনে ও পায়ে হাঁটা মানুষের দেহ তল্লাশি ও তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। টঙ্গী : রাজধানীর প্রবেশমুখ গাজীপুরের টঙ্গী-আবদুল্লাহপুর সংযোগস্থলে তল্লাশিচৌকি বসিয়েছে পুলিশ। ফলে সড়কে গতকাল ছিল না পর্যাপ্ত গাড়ি। এ অবস্থায় মানুষ হেঁটে হেঁটে গন্তব্যস্থানে পৌঁছাছে। সাভার : রাজধানীর অন্যতম প্রবেশমুখ সাভার ও আশুলিয়ায় মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে চৌকি বসিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ। চেকপোস্টের সংখ্যা বেড়েছে, মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত ৫ শতাধিক পুলিশ। গতকাল দুপুর ২টায় সাভারের সড়কগুলো ঘুরে দেখা গেছে, পয়েন্টে পয়েন্টে রয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। বাগেরহাট : ঢাকায় মহাসমাবেশকে ঘিরে বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে বিএনপি ও তার অংঙ্গ সংগঠনের ১০ নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ নিয়ে তিন দিনে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ৩৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কুমিল্লা : কুমিল্লায় ঢাকামুখী বাসে যাত্রী অন্য দিনের চেয়ে গতকাল অনেক কম ছিল। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ছিল না যাত্রীবাহী পরিবহনের আধিক্য। শাসনগাছা বাস টার্মিনাল সূত্রে জানা গেছে, অন্য দিনের চেয়ে শুক্রবার ঢাকা অভিমুখে বাসযাত্রী কম থাকে। তবে ঢাকার সমাবেশকে উপলক্ষ্য করে পুলিশি তৎপরতা বেড়ে যাওয়ায় অন্য শুক্রবারের চেয়ে আজকে যাত্রীর সংখ্যা দুই-তৃতীয়াংশের মতো কমে গেছে। যার কারণে বাস ছাড়ছে ধীরে ধীরে। টাঙ্গাইল : বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গায় যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি ও বাসের কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছে পুলিশ। তবে বঙ্গবন্ধু সেতুতে স্বাভাবিকভাবেই যানবাহন চলাচল করেছে। বগুড়া : ঢাকায় বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে গতকাল বগুড়া থেকে বাস ছেড়ে গেলেও যাত্রী সংখ্যা ছিল একেবারে কম। সকাল থেকে ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটের বাসগুলো চলাচল করলেও বেশির ভাগ সিট ছিল ফাঁকা। যাত্রীরা বলছেন, ঢাকায় বিএনপির সমাবেশের জন্য ঢাকায় তারা যাচ্ছেন না। গাজীপুর : গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে গতকাল ছুটির দিনে অন্য দিনের চেয়ে ঢাকাগামী দূরপাল্লার বাস কম চলতে দেখা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে

১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫
যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫

১১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন
গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’
‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত
ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড
মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়