শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

পাল্টাপাল্টি শোডাউনে উত্তপ্ত রাজপথ

তত্ত্বাবধায়কের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে না : আওয়ামী লীগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তত্ত্বাবধায়কের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে না : আওয়ামী লীগ

সংবিধানবিরোধী কোনো দাবি আওয়ামী লীগ মানবে না জানিয়ে দলটির শীর্ষ নেতারা বলেছেন, বিএনপিসহ যেসব রাজনৈতিক দল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বপ্ন দেখছে, তাদের     সে স্বপ্ন বাংলার মাটিতে আর বাস্তবায়ন হবে না। নির্বাচন হবে সংবিধান অনুযায়ী। গতকাল রাজধানীর ১০টি জায়গায় পৃথক সমাবেশে নেতারা এসব কথা বলেন। এসব সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে চারটি সমাবেশ উত্তরে আর দক্ষিণে ছয়টি স্থানে নির্বাচনী আসন ধরে সমাবেশ হয়েছে। সব থানা থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে এ সমাবেশে যোগ দেন। প্রতিটি কর্মসূচিতে বক্তৃতা শেষে শান্তি মিছিল হয়। এ ছাড়া বিভাগীয় শহরগুলোতে একই কর্মসূচি পালন করেন ক্ষমতাসীন দলটির নেতারা। মহানগর উত্তরে চারটি সমাবেশ ছিল- মিরপুর ১ নম্বর গোলচত্বর, মোহাম্মদপুর টাউন হল, মধ্য বাড্ডা ও উত্তরার আমির কমপ্লেক্সের সামনে। মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সমাবেশগুলো হয়েছে- বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে, শ্যামপুর রেলগেট, যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা, ঢাকেশ্বরী বালুর মাঠ, মুগদা স্টেডিয়াম ও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা এসব সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে টাউন হলের সমাবেশে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, নির্বাচন ছাড়া কোনো সরকার উৎখাত করা যাবে না। নির্বাচনই হলো ক্ষমতা বদলের একমাত্র পথ। কাজে যতই ষড়যন্ত্র করেন, সব ষড়যন্ত্রকে নস্যাৎ করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। তিনি ষড়যন্ত্রের পথ পরিহার করে বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানান। শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ এম এ সাত্তার এবং সভা পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মিয়া চাঁন। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সোবাহান গোলাপ, মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি বজলুর রহমান, স্থানীয় সংসদ সদস্য সাদেক খান, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানাসহ স্থানীয় নেতারা। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বলেন, বিএনপি কেবল সরকার পতনের লক্ষ্যে কিংবা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উদ্দেশ্য নিয়ে মাঠে নামেনি। তারা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাঠে নেমেছে। তিনি বলেন, বিএনপিসহ যেসব রাজনৈতিক দল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বপ্ন দেখছে, তাদের সে স্বপ্ন বাংলার মাটিতে আর বাস্তবায়ন হবে না। এ দেশে সংবিধান অনুযায়ী নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। সে নির্বাচনে অবশ্যই শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী দেখতে চাই। শান্তি সমাবেশে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুস সাত্তার মাসুদ সভাপতিত্ব করেন। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য ও সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ কামাল, দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ, প্রচার সম্পাদক সাইফুন্নবী সাগর প্রমুখ। উত্তরার আজমপুর আমিন কমপ্লেক্সের সামনে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, আওয়ামী লীগ রাজপথের দল, রাজপথেই থাকবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জনগণের ভোটে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসবে। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য হাবিব হাসান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি, মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শবনম জাহান শীলা প্রমুখ।

ঢাকা-৭ আসনের (লালবাগ, চকবাজার, কোতোয়ালি ও বংশাল থানা) আয়োজনে ঢাকেশ্বরী বালুর মাঠে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, জনগণের কাছ থেকে সাড়া না পেয়ে বিএনপি ষড়যন্ত্রের পথে হাঁটছে। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে গোলযোগ সৃষ্টি করতে চায়। কিন্তু দেশের জনগণ তা মেনে নেবে না। তারা আক্রমণ করলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তুলব।

এতে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আশরাফ তালুকদার প্রমুখ। বাড্ডায় ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, নতুন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার সুযোগ নেই। প্রয়োজনে বিএনপির সঙ্গে অন্য বিষয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাদের খান, বশিরউদ্দিন আহমেদ, আবুল কাসেম প্রমুখ। ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু জাদুঘর প্রাঙ্গণে আওয়ামী লীগের ঢাকা-১০ সাংগঠনিক টিম আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে  দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, বিএনপি সন্ত্রাসী দল। এ দল ক্ষমতায় থাকলে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের সৃষ্টি করে। ক্ষমতার বাইরে থাকলে দেশের মানুষের শান্তি নষ্ট করে। এদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, বিএনপি বলেছিল আওয়ামী লীগ ১০০ বছরেও ক্ষমতায় যেতে পারবে না। আমি বলি, আওয়ামী লীগকে ১০০ বছরেও নামাইতে পারবেন না। সংসদ সদস্য নুরুল আমিন রুহুলের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির। মিরপুর-১ গোল চত্বরে বিএনপির সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, যারা দেশে সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে শত শত মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর যারা আঘাত এনেছে, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। এতে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক শামছুন্নাহার চাপা, ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি প্রমুখ। ডেমরার চৌরাস্তায় সমাবেশে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও নৈরাজ্য কিছুতেই প্রতিষ্ঠিত হতে দেওয়া যাবে না। রফিকুল ইসলাম খান মাসুদের সভাপতিত্বে ও মশিউর রহমান মোল্লা সজলের পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন মিসবাহুর রহামান ভূঁইয়া রতন, গোলাম সারোয়ার কবির। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কদমতলী থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে আকাশ কুমার ভৌমিক, সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাহিদা বেগম, হাজী নুর হোসেন, ওয়ার্ড কাউন্সিলর সফিকুর রহমান সাইজুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা-৯ আসনের মুগদা স্টেডিয়ামে (মুগদা, সবুজবাগ ও খিলগাঁও থানা) শান্তি সমাবেশে দলের আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু, ঢাকা-৫ আসনের যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তায় (যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা) শান্তি সমাবেশে বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, ঢাকা-৪ সংসদীয় আসনে শ্যামপুর রেলগেটে (শ্যামপুর ও কদমতলী থানা) শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম বক্তৃতা করেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা জানান, শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, বিএনপি দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে না। তাদের চিন্তা-চেতনা, নীতি-আদর্শের মূল লক্ষ্য হচ্ছে দেশকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেওয়া। খুলনায় মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মহানগর সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক।

নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর জানান, রংপুরে শান্তি সমাবেশ করেছে আওয়ামী লীগ। রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের ৬ থানায় এ শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে নগরীর বঙ্গবন্ধু চত্বরে বিকালে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ডা. দেলোয়ার হোসেন। রায়হান আহমেদ মানিকের সভাপতিত্বে ও  নাজমুল করিম ডলারের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন তুষার কান্তি ম ল, কায়ছার রাশেদ খান শরীফ প্রমুখ।

গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গাজীপুর মহানগরের চান্দনা চৌরাস্তায় বাসন থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আবদুল বারীর সভাপতিত্বে ও আবুল কাশেমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন আফজাল হোসেন সরকার রিপন, সিরাজুল ইসলাম, ফাইজুল আলম দীলিপ প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
সর্বশেষ খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৩৯ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ
পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও সামগ্রী বিতরণ

নগর জীবন

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং, ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

নগর জীবন

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু

নগর জীবন

আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই

নগর জীবন

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর

নগর জীবন