শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ মে, ২০২৩ আপডেট:

ভয়েস অব আমেরিকাকে প্রধানমন্ত্রী

বিএনপির সঙ্গে কথা বলার কিছু নাই

♦ ওদের সঙ্গে বসলে যেন পোড়া মানুষের গন্ধ পাই ♦ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো আইন যুক্তরাষ্ট্রেও আছে ♦ আমেরিকার পরামর্শেই র‌্যাবের সৃষ্টি, হঠাৎ নিষেধাজ্ঞা কেন, বোধগম্য নয়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির সঙ্গে কথা বলার কিছু নাই

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বিএনপির সঙ্গে আগেও বারবার আলোচনা করেছি। তাদের সঙ্গে আর কথা বলার মতো কিছু নাই। ওদের সঙ্গে আর বসতে ইচ্ছা করে না। ওদের সঙ্গে বসলে যেন পোড়া মানুষের গন্ধ পাই।

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা সার্ভিসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। গত সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎকারটি প্রচার করা হয়। বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের অংশীদারিত্বের ৫০ বছর উদযাপনের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ওয়াশিংটন সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সোমবার সংস্থাটির সদর দফতরে আনুষ্ঠানিক আয়োজনে যোগ দেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, একে তো সাজাপ্রাপ্ত আসামি, তারপর আবার আমার বাবা-মা-ভাই-বোনদের খুনি... তারপরও দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে, দেশের গণতন্ত্রকে রক্ষার জন্য কিন্তু আমি অনেক অনেক উদারতা দেখিয়েছি। তবে এখন আর তাদের (বিএনপি) সঙ্গে কথা বলার মতো কিছু নাই।

সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হয়, নির্বাচনকালীন একটি নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের দাবিতে বিএনপি আন্দোলন করছে, বিএনপি নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কোনো আলোচনার চিন্তাভাবনা কি আপনাদের আছে?

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা কিন্তু বারবার বিএনপির সঙ্গে আলোচনা করেছি, ২০১৮ এর নির্বাচনেও। আসলে বিএনপি এমন একটা রাজনৈতিক দল, এই দলটা সৃষ্টি করেছে একজন মিলিটারি ডিক্টেটর, যে ১৯৭৫ সালে আমার বাবা-মা-ভাই-বোনদের হত্যা করে। একজন রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করে পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে এবং ক্ষমতায় আসার আগে তিনি কিন্তু যখন আমার বাবাকে হত্যা করা হলো, তারপর যিনি ক্ষমতায়, তাকে সরাল, তার পরে আরেকজন চিফ জাস্টিস সায়েম, তাকে সরিয়ে অস্ত্র হাতে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসে। তারপর তিনি একটা রাজনৈতিক দল করে। একজন সেনাপ্রধান নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা দিয়ে চেয়ারে বসল, তারপর হ্যাঁ/না ভোটের নামে নাটক করা হলো...। এ কথা সবাইকে মনে রাখতে হবে যে, অস্ত্র হাতে নিয়ে ক্ষমতা দখল করে, ক্ষমতায় বসে থেকে যে রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করেছে, সেটাই হচ্ছে বিএনপি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৮-এর নির্বাচন নিয়ে কিন্তু কারও কোনো অভিযোগ নেই। তখন আমাদের ছিল ১৪ দলীয় জোট, আর বিএনপির নেতৃত্বে ছিল ২০ দলীয় জোট। তাদের জোট ৩০০ সিটের মধ্যে পেয়েছিল ২৯টা, বাকি সিটগুলো কিন্তু আমরা পেলাম। সেটা থেকেই তো বিএনপির অবস্থানটা জনগণের কাছে স্পষ্ট হয়ে যায়। যার ফলে তারা ২০১৪ সালে আর ইলেকশন করবে না, ইলেকশন ঠেকাবে। ইলেকশন ঠেকাতে গিয়ে শুরু করল অগ্নিসন্ত্রাস। এটা মনে হয় কোনো মানুষ ভাবতে পারবে না যে, জীবন্ত মানুষগুলো বাসে করে যাচ্ছে, সেখানে তারা আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াচ্ছে, ট্রাকে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াচ্ছে, লঞ্চে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াচ্ছে, গাড়ি, সিএনজি...। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেশের পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ৩ হাজার ৮০০ গাড়িতে তারা আগুন দিয়েছে। ২৯টা ট্রেনে আগুন দিয়েছে। সিএনজি, প্রাইভেট কার, যাকে যেখানে পেত, গায়ে পেট্রল ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে মানুষ মারাই নাকি তাদের আন্দোলন! ৫০০টা স্কুল তারা জ্বালিয়ে দিয়েছিল আগুন দিয়ে এবং ৭০টা সরকারি অফিস, ৬টা ভূমি অফিস তারা আগুন দিয়ে জ্বালাল, এভাবে তারা ইলেকশন বন্ধ করার চেষ্টা করল। কিন্তু আসলে জনমতের শক্তিটাই সবচেয়ে বড়। কাজেই ইলেকশন বন্ধ করতে পারেনি, আমরা ক্ষমতায় ফিরে আসলাম। বিএনপির সঙ্গে আলোচনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে মারা গেল যখন, লাশ এসেছে, মানবিক কারণে আমি প্রাইম মিনিস্টার, তার পরও আমি গেলাম, সন্তানহারা মাকে সহানুভূতি জানাব...। আমি যখন রওনা হলাম, প্রথমে বলা হলো আমার গাড়ি ওই বাড়ির ভিতর ঢুকতে দেবে না। মেইন গেট বন্ধ, যেখানে আমি চলে আসছি কাঁচি গেটে। খবর এলো যে, ওই গেট দিয়ে ঢুকতে দেবে না। তখন আমি বললাম, যেহেতু এসেই গেছি, মেইন গেট না খুললেও পকেট গেট দিয়েই যাব। আমার গাড়িটা দাঁড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আমার যে অন ডিউটি এসএসএফ ভিতরে ছিল, সে জাস্ট গেট থেকে একটু বের হয়ে এসেছে আমাকে নেওয়ার জন্য, পেছনে চট করে দরজাটা বন্ধ করে দিল। আমাকে ঢুকতে দিল না। আমি তা-ও গাড়ি থেকে নামলাম। নেমে দেখি, তাদের লোকজন ভিতরে। আমাকে ঢুকতে না দিয়ে অপমান করা হলো। এখন আপনারা বলেন, এরপর কার সঙ্গে ডায়ালগ করব আমি? ২০১৪ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি হয় তা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, মানুষকে পুড়িয়ে হত্যার পর প্রত্যেকটা পরিবার যে কষ্ট পাচ্ছে... আর যারা পোড়ার পর বেঁচে আছে, তাদের সবার চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছিলাম। যে অবস্থায় তারা আছে, সেই অবস্থা যদি কেউ চোখে দেখে... তখন আর ওদের (বিএনপি) সঙ্গে বসতে ইচ্ছা হয় না। মনে হয় ওদের সঙ্গে বসলে যেন ওই পোড়া মানুষগুলোর পোড়া গন্ধ পাই। র‌্যাবের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন আমাদের দেশে জঙ্গিবাদ খুব বেশি শুরু হয়ে গেল, আমেরিকায় যখন টুইন টাওয়ারে আক্রমণ হলো, তখন আমেরিকার পরামর্শেই র‌্যাব সৃষ্টি হলো। র‌্যাবের ট্রেইনিংসহ সবকিছুই কিন্তু আমেরিকার করা। যখন আওয়ামী লীগ সরকার আসল এবং একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া আমরা অব্যাহত রাখলাম, তখন হঠাৎ করে র‌্যাবের ওপর এই স্যাংশনটা তারা কেন যে জারি করল, সেটা ঠিক আমার কাছে বোধগম্য না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর র‌্যাবের কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগে তাদের যেসব ভূমিকা ছিল, সেটা খুবই প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ আসার পরে কিন্তু র‌্যাবের কোনো অফিসারও যদি কোনো অপরাধ করে, তাদের কিন্তু বিচার হয়... এটা কিন্তু অন্য দেশে নেই। এমনকি আমি বলব, আমেরিকায়ও নেই। আমাদের দেশে তো এই আইনের শাসনটা বলবৎ আছে এবং যারা যখনই কোনো রকম অপরাধমূলক কাজ করেছে, আমরা কিন্তু তাদের শাস্তি দিয়েছি। র‌্যাব সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উদাহরণ দিতে গিয়ে নারায়ণগঞ্জে সাত খুনের ঘটনায় প্রতিমন্ত্রীর জামাতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সঙ্গে সঙ্গে তাকে কিন্তু গ্রেফতার করা হয়েছে, জেলে দেওয়া হয়েছে, তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, সে শাস্তি পেয়েছে। আমরা এভাবেই কিন্তু দেখি। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে, এভাবে হঠাৎ স্যাংশন দেওয়ার ফলে যেটা হলো, এতে জঙ্গিরা একটু বোধহয় উৎসাহিত হয়ে পড়ল- এটা হলো বাস্তবতা।’ বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে এক প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর সব দেশে এমন আইন আছে, যা বাংলাদেশেও করা হয়েছে। কোনো গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে এ আইন করা হয়নি, বরং যিনি অপরাধ করেন, তাকেই এর আওতায় আনা হয়। নাগরিকদের ডিজিটাল ক্ষেত্রে বিচরণ সুরক্ষিত করতে এ আইন করা হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন শুধু বাংলাদেশে নেই; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যেরও এমন আইন রয়েছে।

সাংবাদিকদের হয়রানি করা এ আইনের লক্ষ্য নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে যদি কেউ অসামাজিক কার্যক্রম, উসকানিমূলক কার্যক্রম, জঙ্গিবাদী কার্যক্রম করে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কেউ যদি এখন আমার একটি মন্ত্রণালয়ে গিয়ে ফাইল চুরির চেষ্টা করে, তাকে কি পুরস্কৃত করতে হবে? কোনো সভ্য দেশে এটা করলে কী ব্যবস্থা হয় তার বিরুদ্ধে? যখন সমগ্র বিশ্ব কভিড-১৯-এর কারণে সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খল ছিল এবং আমরা ভ্যাকসিন কেনা নিয়ে আলোচনা করছিলাম; তখন একজন কর্মকর্তা এই ফাইল চোরকে ধরে ফেলেন। হাতেনাতে ধরা পড়া সত্ত্বেও দেখলাম তাকে হিরো বানানো হলো, তাকে আবার পুরস্কার দেওয়া হলো! তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ আগের চেয়ে বেশি ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে ১২-১৩ কোটির সিমকার্ড রয়েছে। অনেক সমস্যা আছে। অনলাইনে শেখানো হচ্ছে কীভাবে বোমা তৈরি করতে হয়, কীভাবে মানুষ মারতে হয়। এগুলো বন্ধ করা দরকার। আমি মনে করি আন্তর্জাতিকভাবে এ বিষয়ে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। যারা অনলাইনে এ ধরনের অপরাধে শিশু-কিশোরদের জড়িত করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে যথেষ্ট সতর্ক রয়েছে। আমাদের দেশে আগে একটা আইন ছিল, যখন সামরিক স্বৈরশাসক ক্ষমতায় ছিল, যার অধীনে যে কোনো সাংবাদিককে বিনা সমনে গ্রেফতার করা যেত। আমি (আওয়ামী লীগ সরকার) দায়িত্ব নেওয়ার পর এটা বন্ধ করে দিয়েছি। আইন সংস্কারের বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের আইনটা কিন্তু অনেক সহজ অন্যান্য দেশের থেকে। তারপরও আমরা বলছি, অন্যান্য সভ্য দেশে আইনটা কীভাবে প্রয়োগ হচ্ছে, তা আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছি। তারেক রহমানকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে নিতে যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে তাঁর কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অবশ্যই। আমরা বারবার যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আদালতের রায় বাস্তবায়নের জন্য বিএনপির দণ্ডপ্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে, তবে সবকিছু নির্ভর করছে যুক্তরাজ্য সরকারের ওপর। তিনি (তারেক রহমান) সেখানে (ইউকে) আছেন। অপরাধী যেই হোক, তাদের ফিরিয়ে এনে সাজা কার্যকর করতে হবে। এ ব্যাপারে আমরা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এখন এটা সম্পূর্ণ ব্রিটিশ সরকারের ওপর নির্ভর করছে। তারা কি তাকে সেখানে রাখবে নাকি শাস্তি কার্যকর হতে দেবে, এটা সম্পূর্ণভাবে তাদের ওপর নির্ভর করছে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সর্বদা উদ্যোগ রয়েছে। মানি লন্ডারিং, অস্ত্র চোরাচালান, দুর্নীতি এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারেকের বিরুদ্ধে এমন আরও অনেক মামলা বিচারাধীন। তারেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বন্ডে সই করে দেশ ত্যাগ করেন। তাই আমরা চাই এই মামলার রায় কার্যকর করতে যত দ্রুত সম্ভব তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হোক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
সর্বশেষ খবর
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা
৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা
প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম