শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মে, ২০২৩ আপডেট:

চ্যাম্পিয়ন জাকারিয়া রানারআপ সালমান

বসুন্ধরা গ্রুপের আয়োজনে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ও ইসলামিক কনফারেন্সের সমাপনী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চ্যাম্পিয়ন জাকারিয়া রানারআপ সালমান

দেশের ইতিহাসের বৃহৎ হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ‘কুরআনের নূর, পাওয়ার্ড বাই বসুন্ধরা’ প্রথম আসরের সমাপনী ও ইসলামিক কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি-বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) আড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের নগদ অর্থ ও সনদপত্র তুলে দেওয়া হয়। এ উপলক্ষে আইসিসিবির নবরাত্রি হলে বিশ্ববরেণ্য সম্মানিত আলেম-ওলামাদের মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

প্রায় ১০ হাজার প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে চূড়ান্ত ধাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন ঢাকা উত্তরের মারকাজুল ফয়জুল কুরআন মাদরাসার শিক্ষার্থী হাফেজ নুরুদ্দীন মোহাম্মদ জাকারিয়া। পুরস্কার হিসেবে তার হাতে তুলে দেওয়া হয় ১০ লাখ টাকা। দ্বিতীয় বিজয়ী ঢাকা উত্তরের মো. শাহরিয়ার নাফিস সালমান পেয়েছেন ৭ লাখ টাকা। তৃতীয় কুমিল্লার শামসুল উলূম তাহফিজুল হিফজ কোরআন মাদরাসার মো. মোশাররফ হোসাইন পেয়েছেন ৫ লাখ টাকা। চতুর্থ ও পঞ্চম হয়েছেন ঢাকা দক্ষিণের মারকাজুত তাহফিজ মাদরাসার দুই শিক্ষার্থী মো. নাসরুল্লাহ আনাছ ও মোহাম্মদ বশীর আহমদ। পুরস্কার হিসেবে তারা পেয়েছেন ২ লাখ টাকা করে। সেরা আটের বাকি তিনজন ময়মনসিংহের মো. লাবিব আল হাসান, সিলেটের মো. আবু তালহা আনহার ও ঢাকা দক্ষিণের আবদুল্লাহ আল মারুফ পেয়েছেন ১ লাখ টাকা করে। এ ছাড়া বিজয়ীদের বিশেষ সম্মাননা ও সনদপত্র দেওয়া হয়। পরবর্তীতে তারা বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে পিতা-মাতাসহ পবিত্র ওমরাহ হজ পালনের সুযোগ পাবেন। এদিকে প্রতিযোগিতার নবম থেকে ৪৫তম স্থান অধিকারীরাও পেয়েছেন আর্থিক সম্মাননা। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির এই অনন্য আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা করে দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ। পবিত্র রমজান মাসজুড়ে বেসরকারি টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টিফোর চ্যানেলে হাফেজদের এ প্রতিযোগিতা সম্প্রচারিত হয়।

কুরআনের নূর প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ নুরুদ্দীন মোহাম্মদ জাকারিয়ার হাতে পুরস্কার তুলে দেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। রানারআপ হাফেজ শাহরিয়ার নাফিজ সালমানের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর -বাংলাদেশ প্রতিদিন

শনিবার সন্ধ্যায় সমাপনী অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। এরপর বক্তব্য প্রদানের সময় তিনি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে একটি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন। বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিলে আমি বিনামূল্যে জমি দান করব। আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, ‘আমি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে অনুরোধ করব, তিনি যাতে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে দেশে একটি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। ইসলামের খুঁটি যে অনেক শক্ত, তা আমরা সমগ্র বিশ্বকে দেখাতে চাই। আপনারা দোয়া করবেন, যাতে বসুন্ধরা এটি করতে পারে।’

খুদে হাফেজদের মধুর কণ্ঠে আবেগাপ্লুত হয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের হাফেজদের কণ্ঠ যাতে সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে, বসুন্ধরা গ্রুপ সে উদ্যোগ নেবে। এ আয়োজনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে প্রতি বছর ৯ ফেব্রুয়ারি যাতে এটি শুরু হয়, সে ব্যবস্থা করা হবে। এ ধরনের সুন্দর আয়োজনের জন্য তিনি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটিকে ধন্যবাদ জানান।

পুরস্কারের পরিধি বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, এ প্রতিযোগিতায় অন্তত ১৫ জনকে পুরস্কৃত করা উচিত। কেননা দেশের তৃণমূল পর্যায় থেকে ছোট ছোট প্রতিযোগীরা যেভাবে অংশগ্রহণ করেছে, সেভাবে তাদের উৎসাহিত করা দরকার। প্রতি জেলা থেকে যেভাবে প্রতিযোগীরা আসে, আমি চাই না তারা বিরাগভাজন হয়ে ফিরে যায়।

খুদে হাফেজদের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি, অর্থনৈতিক ও মানবিক উন্নতি কামনা করে তিনি বলেন, ‘স্বনামধন্য আলেমরা এখানে উপস্থিত হয়েছেন। হাফেজরা যাতে বাংলায়ও পবিত্র কুরআনকে বুঝতে পারেন, তারা যাতে ভবিষ্যতে আরও অনেক উঁচু স্থানে চলে যেতে পারেন, সে কামনা করি। কারণ এই হাফেজরাই তাদের বুকের ভিতর পবিত্র কুরআনকে সংরক্ষণ করবেন।’ অনুষ্ঠানের সামগ্রিক পরিবেশ দেখে মুগ্ধ হয়ে তিনি বলেন, ‘ইসলাম কত সুন্দর, কত শান্ত, কত নিয়মশৃঙ্খলা মেনে চলে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ আজকের এ অনুষ্ঠান। এত সুন্দর আয়োজন আমি আমার জীবনে দেখিনি। কোনো হইচই নেই। সবাই নির্বিঘ্ন নয়নে চেয়ে আছে। এত সুন্দর সুন্দর তিলাওয়াত শুনে খুবই মুগ্ধ হয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমরা বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ১০৫ বিঘা জমিতে মক্কা-মদিনার আদলে একটি কবরস্থান করছি। আপনাদের সবার দোয়া এবং আল্লাহর ইচ্ছায় আমরা ইসলামের খেদমতে এ ধরনের সব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শায়খুল ইসলাম হুসাইন আহমাদ মাদানি (রহ.)-এর সুযোগ্য নাতি আওলাদে রসুল (সা.) সায়্যিদ মুফতি আফফান মানসুরপুরী (হাফিজাহুল্লাহ)। তিনি ভারত থেকে এসে অনুষ্ঠানে যোগ দেন। প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, কুরআনের প্রতি বসুন্ধরা গ্রুপের যে মুহব্বত আমরা দেখতে পাচ্ছি, আল্লাহ তাঁকে কবুল করুন। খাদেমে কুরআন হওয়া আল্লাহর অশেষ রহমত। বসুন্ধরা গ্রুপকে আল্লাহ সেই তৌফিক দিয়েছেন। আল্লাহ তাঁদের এ ধরনের সব প্রচেষ্টাকে কবুল করুন। তিনি বলেন, সৌদি, দুবাইয়ের মতো বাংলাদেশেও কুরআনের হাফেজদের নিয়ে প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান হচ্ছে। এর কারণ হলো বসুন্ধরা গ্রুপের মতো খাদেমে কুরআন এ দেশে রয়েছে। কুরআনের পথে অর্থ ব্যয়ের সৌভাগ্য সবার হয় না। আল্লাহ যাকে পছন্দ করেন, তাকেই এ সৌভাগ্য দিয়ে থাকেন। আল্লাহর অশেষ রহমত তিনি আমাদের কুরআনের এ অনুষ্ঠানে আসার তৌফিক দিয়েছেন। এজন্য আমরা আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি। আল্লাহ যেন আমাদের জীবনের শেষনিঃশ্বাস পর্যন্ত কুরআনের আলোকে জীবন ধারণের তৌফিক দেন। যারা বিজয়ী হয়েছেন, যারা অংশগ্রহণ করেছেন আল্লাহ তাদের কুরআন-সমৃদ্ধ জীবন দান করুন।

হাফেজদের উৎসাহ জানিয়ে তিনি বলেন, যে কণ্ঠে আল্লাহর কালাম তিলাওয়াত হবে সেই কণ্ঠকে আমাদের চুমু দেওয়া উচিত। কুরআনের নূর এবং আল্লাহর কালামে বড় বড় পাহাড় চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। সেই কালাম খুদে হাফেজদের গলায় শোভা পাচ্ছে। আল্লাহ যেন আমাদের ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করেন। তিনি আরও বলেন, ইজ্জত চাইলে, নাজাত চাইলে ও সফলতা চাইলে পবিত্র কুরআনের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে। কুরআন থেকে দূরে গিয়ে ইজ্জত পাওয়া যাবে না। সফলতা পাওয়া যাবে না। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির প্রধান উপদেষ্টা সায়েম সোবহান আনভীর। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ইসলাম পবিত্র ধর্ম। ইসলাম শান্তি ও মানবতার ধর্ম। ইসলামের আদর্শ এবং পবিত্র কুরআনের বাণী বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে দিতে আমি আপ্রাণ চেষ্টা করব।

হিফজুল কুরআনের এ প্রতিযোগিতাকে আগামীতে আন্তর্জাতিকীকরণের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘আগামীতে কুরআনের এ প্রতিযোগিতা আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশেই আয়োজন করা হবে। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের হাফেজরা অংশগ্রহণ করতে পারবেন।’

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন হাফিজুল্লাহ বলেন, আল্লাহর কালাম উপলক্ষে আলেম- ওলামাদের এ মিলনমেলা। কুরআনকে আমাদের অন্তরের গভীরে স্থান দেওয়া দরকার। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সেই তৌফিক দান করুন। কুরআনকে যারা মর্যাদা দিয়েছেন আল্লাহ যেন তাদের কেয়ামতের দিন ওলামায়ে কেরামের ছায়ায় ও তাদের সঙ্গে আল্লাহর আরশের আশপাশে জায়গায় রাখেন। যারা এমন একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন, তাদের যেন আল্লাহ কুরআনের নূর দিয়ে আলোকিত করে দেন। আমরা যেন আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি, আল্লাহ আমাদের, আমাদের বাচ্চাদের ও অনুষ্ঠানের আয়োজকদের সেই তৌফিক দান করুন।

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম শায়খুল হাদিস মুফতি মুহিব্বুল্লাহিল বাকী আন নদভী বলেন, এ প্রতিযোগিতার বিষয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে জানালে তিনি পরিধি বৃদ্ধির পরামর্শ দেন। সে সময় তিনি বলেছিলেন, ‘পবিত্র কুরআনের হাফেজদের নিয়ে অনুষ্ঠান দেশব্যাপী হবে। আপনারা সব বিভাগীয় শহরে যান। এটা করা হলে সারা দেশের মানুষ দেখবে, কুরআনের হাফেজদের মূল্যায়ন করা হয়। এতে কুরআনের হাফেজদের ও কুরআনের প্রতি মানুষের ভালোবাসা বাড়বে। সবাই পবিত্র কুরআন পড়তে আগ্রহী হবে।’ বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম বলেন, আজকের এ অনুষ্ঠানটি আমরা রমজানে করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সায়েম সোবহান আনভীর সে প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশে সাংস্কৃতিকসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বড় বড় অনুষ্ঠান হয়। আর পবিত্র কুরআনের হাফেজদের নিয়ে সম্মাননা অনুষ্ঠান ছোট পরিসরে হবে এটা কোনোভাবেই হতে পারে না।’ তাঁর সেই পরামর্শে আমরা আজকে এত বড় আয়োজন করতে পেরেছি। তিনি আরও বলেন, বসুন্ধরা গ্রপের এমডি ইসলামিক ইকোনমিকস রিসার্চ সেন্টার স্থাপনের জন্য জায়গা দিয়েছেন। গত বছর সামর্থ্যহীন প্রায় ১৩০ জন গরিব ইমানদার মানুষকে ওমরাহ হজ করিয়েছেন। উনি সব সময় ইসলামের খেদমত ও কুরআনের সম্মানের রক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেন। গরিব-সামর্থ্যহীনেরা যাতে কুরআনের হাফেজ হতে পারেন, এজন্য কুরআনের শিক্ষায় একটি ট্রাস্ট করার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ভালো কাজকে উৎসাহ দিতে হয়। আমাদের রসুল (সা.)ও বিভিন্ন ব্যক্তির ভালো কাজের প্রশংসা করতেন। তিনি হজরত ওমর, আবুবকরের বিভিন্ন কাজের প্রশংসা করতেন। আপনি যদি কারও ভালো কাজের প্রশংসা না করেন, তাহলে মানুষ ভালো কাজের আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। হাফেজদের পুরস্কার দেওয়ার মাধ্যমে আল্লাহর কুরআনকে যারা সম্মানিত করেছেন আল্লাহ তাদের সম্মানিত করুক, বলে মন্তব্য করেছেন জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার শায়খুল হাদিস আল্লামা শেখ আহমদ। তিনি বলেন, কুরআনের হাফেজদের নিয়ে এত বড় আয়োজন করায় বসুন্ধরা গ্রুপকে ধন্যবাদ। তিনি বলেন, পুরস্কার বিতরণ মাহফিলে উপস্থিত হয়ে আমি অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছি। আনন্দিত হওয়ার কারণ হলো এখানে কুরআনে হাফেজদের পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। আল্লামা শেখ আহমদ বলেন, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করায় বসুন্ধারা গ্রুপ ও বায়তুল মোকাররমের মুসল্লি কমিটিকে ধন্যবাদ জানাই। এ ছাড়া যাদের পরিশ্রমের কারণে অনুষ্ঠান সফল হয়েছে তাদেরও ধন্যবাদ। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা হাজি মো. ইয়াকুব আলী বলেন, কুরআনের সংস্করণ ও খুদে হাফেজদের জন্য এমন আয়োজন বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনো হয়নি। এমন আয়োজন এটাই প্রথম; যা ইসলামের প্রতি বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মান ও ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। তিনি আরও বলেন, সারা দেশে হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার পরিকল্পনা ছিল জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির। কিন্তু অর্থাভাবে তা করা যাচ্ছিল না। পরিকল্পনার কথা বসুন্ধরার এমডি সায়েম সোবহান আনভীর সাহেবকে জানাই। তিনি আমাদের পাশে এসে দাঁড়ান। খুদে হাফেজদের সম্মাননার পাশাপাশি তাদের পিতা-মাতাকেও হজের সুযোগ দেওয়া হবে। সবশেষে তিনি বসুন্ধারা গ্রুপের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

এ অনুষ্ঠান কেন্দ্র করে আইসিসিবির নবরাত্রি হল হয়ে ওঠে দেশ-বিদেশের বিখ্যাত ইসলামী স্কলার, আলেমের মিলনমেলা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে সুদূর মিসর থেকে আসেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি শায়খ ড. আহমাদ আহমাদ নাইনা (হাফিজাহুল্লাহ)। তিনি মনোমুগ্ধকর কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে পুরো অনুষ্ঠানস্থলকে বিমোহিত করে তোলেন। এর আগে বিশ্বজয়ী হাফেজ সালেহ আহমদ তাকরিমের সুমধুর কণ্ঠে কুরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। এরপর ইসলামের কল্যাণে বসুন্ধরা গ্রুপ- এ শিরোনামে অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রদর্শন করা হয়। চট্টগ্রামের হাটহাজারীর দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম মাদরাসার মুহতামিম আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহহিয়া (দা বা) অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। বিশ্ববরেণ্য কারি, বাংলাদেশের শায়খুল কুররা, শৈল্পিক তিলাওয়াতের রূপকার শায়খ আহমদ বিন ইউসুফ আযহারী (হাফিজাহুল্লাহ)-ও কুরআন তিলাওয়াত করেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে রাজধানীর ১ হাজার মসজিদের প্রখ্যাত ইমাম, মুহতামিম, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও ইসলামিক স্কলারগণ উপস্থিত ছিলেন। বিভাগীয় শহর, জেলা শহর, উপজেলা ও প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসেন ১৫০ জন আলেম ও ইসলামিক স্কলার। কয়েক দিন ধরে বিপুলসংখ্যক ইসলামিক স্কলার ও আলেমকে একত্র করার এ বড় কর্মযজ্ঞ চলে সরাসরি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের তত্ত্বাবধানে। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এ আয়োজন দেশি-বিদেশি সব ধর্মপ্রাণ মুসলমানের কাছে পৌঁছাতে ৫০টির বেশি গণমাধ্যম, জনপ্রিয় ইসলামিক ফেসবুক ও ইউটিউব পেজ অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করে। গত ১ ফেব্রুয়ারি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ রিয়েলিটি শো আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিল। এরপর অভাবনীয় সাড়া জাগে। সারা দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা হাজারো মাদরাসা থেকে এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে নিবন্ধন করেছিলেন ১০ হাজারের বেশি হাফেজ। সমগ্র বাংলাদেশ থেকে নিবন্ধিত হাফেজদের মধ্য থেকে শ্রেষ্ঠত্ব বাছাইয়ে নেওয়া হয় নিখুঁত পরিকল্পনা। এর সঙ্গে যুক্ত হন দেশের নামজাদা ইসলামিক স্কলাররা। নেপথ্যে থেকে সহযোগিতা করেন বিভিন্ন মাদরাসার মুহতামিম, শিক্ষক, মসজিদের ইমাম থেকে শুরু করে নানা শ্রেণি-পেশার ব্যক্তি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
ডা. জুবাইদা ১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন
ডা. জুবাইদা ১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন
বাতিল হচ্ছে সেই সাইবার আইনের ৯৫ ভাগ মামলা
বাতিল হচ্ছে সেই সাইবার আইনের ৯৫ ভাগ মামলা
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
সর্বশেষ খবর
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে
যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব
বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা
আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

৭ দিনের মধ্যে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭ দিনের মধ্যে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ
হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা