শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মে, ২০২৩ আপডেট:

চ্যাম্পিয়ন জাকারিয়া রানারআপ সালমান

বসুন্ধরা গ্রুপের আয়োজনে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ও ইসলামিক কনফারেন্সের সমাপনী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চ্যাম্পিয়ন জাকারিয়া রানারআপ সালমান

দেশের ইতিহাসের বৃহৎ হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ‘কুরআনের নূর, পাওয়ার্ড বাই বসুন্ধরা’ প্রথম আসরের সমাপনী ও ইসলামিক কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি-বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) আড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের নগদ অর্থ ও সনদপত্র তুলে দেওয়া হয়। এ উপলক্ষে আইসিসিবির নবরাত্রি হলে বিশ্ববরেণ্য সম্মানিত আলেম-ওলামাদের মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

প্রায় ১০ হাজার প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে চূড়ান্ত ধাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন ঢাকা উত্তরের মারকাজুল ফয়জুল কুরআন মাদরাসার শিক্ষার্থী হাফেজ নুরুদ্দীন মোহাম্মদ জাকারিয়া। পুরস্কার হিসেবে তার হাতে তুলে দেওয়া হয় ১০ লাখ টাকা। দ্বিতীয় বিজয়ী ঢাকা উত্তরের মো. শাহরিয়ার নাফিস সালমান পেয়েছেন ৭ লাখ টাকা। তৃতীয় কুমিল্লার শামসুল উলূম তাহফিজুল হিফজ কোরআন মাদরাসার মো. মোশাররফ হোসাইন পেয়েছেন ৫ লাখ টাকা। চতুর্থ ও পঞ্চম হয়েছেন ঢাকা দক্ষিণের মারকাজুত তাহফিজ মাদরাসার দুই শিক্ষার্থী মো. নাসরুল্লাহ আনাছ ও মোহাম্মদ বশীর আহমদ। পুরস্কার হিসেবে তারা পেয়েছেন ২ লাখ টাকা করে। সেরা আটের বাকি তিনজন ময়মনসিংহের মো. লাবিব আল হাসান, সিলেটের মো. আবু তালহা আনহার ও ঢাকা দক্ষিণের আবদুল্লাহ আল মারুফ পেয়েছেন ১ লাখ টাকা করে। এ ছাড়া বিজয়ীদের বিশেষ সম্মাননা ও সনদপত্র দেওয়া হয়। পরবর্তীতে তারা বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে পিতা-মাতাসহ পবিত্র ওমরাহ হজ পালনের সুযোগ পাবেন। এদিকে প্রতিযোগিতার নবম থেকে ৪৫তম স্থান অধিকারীরাও পেয়েছেন আর্থিক সম্মাননা। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির এই অনন্য আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা করে দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ। পবিত্র রমজান মাসজুড়ে বেসরকারি টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টিফোর চ্যানেলে হাফেজদের এ প্রতিযোগিতা সম্প্রচারিত হয়।

কুরআনের নূর প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ নুরুদ্দীন মোহাম্মদ জাকারিয়ার হাতে পুরস্কার তুলে দেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। রানারআপ হাফেজ শাহরিয়ার নাফিজ সালমানের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর -বাংলাদেশ প্রতিদিন

শনিবার সন্ধ্যায় সমাপনী অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। এরপর বক্তব্য প্রদানের সময় তিনি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে একটি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন। বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিলে আমি বিনামূল্যে জমি দান করব। আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, ‘আমি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে অনুরোধ করব, তিনি যাতে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে দেশে একটি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। ইসলামের খুঁটি যে অনেক শক্ত, তা আমরা সমগ্র বিশ্বকে দেখাতে চাই। আপনারা দোয়া করবেন, যাতে বসুন্ধরা এটি করতে পারে।’

খুদে হাফেজদের মধুর কণ্ঠে আবেগাপ্লুত হয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের হাফেজদের কণ্ঠ যাতে সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে, বসুন্ধরা গ্রুপ সে উদ্যোগ নেবে। এ আয়োজনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে প্রতি বছর ৯ ফেব্রুয়ারি যাতে এটি শুরু হয়, সে ব্যবস্থা করা হবে। এ ধরনের সুন্দর আয়োজনের জন্য তিনি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটিকে ধন্যবাদ জানান।

পুরস্কারের পরিধি বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, এ প্রতিযোগিতায় অন্তত ১৫ জনকে পুরস্কৃত করা উচিত। কেননা দেশের তৃণমূল পর্যায় থেকে ছোট ছোট প্রতিযোগীরা যেভাবে অংশগ্রহণ করেছে, সেভাবে তাদের উৎসাহিত করা দরকার। প্রতি জেলা থেকে যেভাবে প্রতিযোগীরা আসে, আমি চাই না তারা বিরাগভাজন হয়ে ফিরে যায়।

খুদে হাফেজদের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি, অর্থনৈতিক ও মানবিক উন্নতি কামনা করে তিনি বলেন, ‘স্বনামধন্য আলেমরা এখানে উপস্থিত হয়েছেন। হাফেজরা যাতে বাংলায়ও পবিত্র কুরআনকে বুঝতে পারেন, তারা যাতে ভবিষ্যতে আরও অনেক উঁচু স্থানে চলে যেতে পারেন, সে কামনা করি। কারণ এই হাফেজরাই তাদের বুকের ভিতর পবিত্র কুরআনকে সংরক্ষণ করবেন।’ অনুষ্ঠানের সামগ্রিক পরিবেশ দেখে মুগ্ধ হয়ে তিনি বলেন, ‘ইসলাম কত সুন্দর, কত শান্ত, কত নিয়মশৃঙ্খলা মেনে চলে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ আজকের এ অনুষ্ঠান। এত সুন্দর আয়োজন আমি আমার জীবনে দেখিনি। কোনো হইচই নেই। সবাই নির্বিঘ্ন নয়নে চেয়ে আছে। এত সুন্দর সুন্দর তিলাওয়াত শুনে খুবই মুগ্ধ হয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমরা বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ১০৫ বিঘা জমিতে মক্কা-মদিনার আদলে একটি কবরস্থান করছি। আপনাদের সবার দোয়া এবং আল্লাহর ইচ্ছায় আমরা ইসলামের খেদমতে এ ধরনের সব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শায়খুল ইসলাম হুসাইন আহমাদ মাদানি (রহ.)-এর সুযোগ্য নাতি আওলাদে রসুল (সা.) সায়্যিদ মুফতি আফফান মানসুরপুরী (হাফিজাহুল্লাহ)। তিনি ভারত থেকে এসে অনুষ্ঠানে যোগ দেন। প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, কুরআনের প্রতি বসুন্ধরা গ্রুপের যে মুহব্বত আমরা দেখতে পাচ্ছি, আল্লাহ তাঁকে কবুল করুন। খাদেমে কুরআন হওয়া আল্লাহর অশেষ রহমত। বসুন্ধরা গ্রুপকে আল্লাহ সেই তৌফিক দিয়েছেন। আল্লাহ তাঁদের এ ধরনের সব প্রচেষ্টাকে কবুল করুন। তিনি বলেন, সৌদি, দুবাইয়ের মতো বাংলাদেশেও কুরআনের হাফেজদের নিয়ে প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান হচ্ছে। এর কারণ হলো বসুন্ধরা গ্রুপের মতো খাদেমে কুরআন এ দেশে রয়েছে। কুরআনের পথে অর্থ ব্যয়ের সৌভাগ্য সবার হয় না। আল্লাহ যাকে পছন্দ করেন, তাকেই এ সৌভাগ্য দিয়ে থাকেন। আল্লাহর অশেষ রহমত তিনি আমাদের কুরআনের এ অনুষ্ঠানে আসার তৌফিক দিয়েছেন। এজন্য আমরা আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি। আল্লাহ যেন আমাদের জীবনের শেষনিঃশ্বাস পর্যন্ত কুরআনের আলোকে জীবন ধারণের তৌফিক দেন। যারা বিজয়ী হয়েছেন, যারা অংশগ্রহণ করেছেন আল্লাহ তাদের কুরআন-সমৃদ্ধ জীবন দান করুন।

হাফেজদের উৎসাহ জানিয়ে তিনি বলেন, যে কণ্ঠে আল্লাহর কালাম তিলাওয়াত হবে সেই কণ্ঠকে আমাদের চুমু দেওয়া উচিত। কুরআনের নূর এবং আল্লাহর কালামে বড় বড় পাহাড় চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। সেই কালাম খুদে হাফেজদের গলায় শোভা পাচ্ছে। আল্লাহ যেন আমাদের ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করেন। তিনি আরও বলেন, ইজ্জত চাইলে, নাজাত চাইলে ও সফলতা চাইলে পবিত্র কুরআনের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে। কুরআন থেকে দূরে গিয়ে ইজ্জত পাওয়া যাবে না। সফলতা পাওয়া যাবে না। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির প্রধান উপদেষ্টা সায়েম সোবহান আনভীর। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ইসলাম পবিত্র ধর্ম। ইসলাম শান্তি ও মানবতার ধর্ম। ইসলামের আদর্শ এবং পবিত্র কুরআনের বাণী বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে দিতে আমি আপ্রাণ চেষ্টা করব।

হিফজুল কুরআনের এ প্রতিযোগিতাকে আগামীতে আন্তর্জাতিকীকরণের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘আগামীতে কুরআনের এ প্রতিযোগিতা আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশেই আয়োজন করা হবে। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের হাফেজরা অংশগ্রহণ করতে পারবেন।’

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন হাফিজুল্লাহ বলেন, আল্লাহর কালাম উপলক্ষে আলেম- ওলামাদের এ মিলনমেলা। কুরআনকে আমাদের অন্তরের গভীরে স্থান দেওয়া দরকার। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সেই তৌফিক দান করুন। কুরআনকে যারা মর্যাদা দিয়েছেন আল্লাহ যেন তাদের কেয়ামতের দিন ওলামায়ে কেরামের ছায়ায় ও তাদের সঙ্গে আল্লাহর আরশের আশপাশে জায়গায় রাখেন। যারা এমন একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন, তাদের যেন আল্লাহ কুরআনের নূর দিয়ে আলোকিত করে দেন। আমরা যেন আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি, আল্লাহ আমাদের, আমাদের বাচ্চাদের ও অনুষ্ঠানের আয়োজকদের সেই তৌফিক দান করুন।

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম শায়খুল হাদিস মুফতি মুহিব্বুল্লাহিল বাকী আন নদভী বলেন, এ প্রতিযোগিতার বিষয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে জানালে তিনি পরিধি বৃদ্ধির পরামর্শ দেন। সে সময় তিনি বলেছিলেন, ‘পবিত্র কুরআনের হাফেজদের নিয়ে অনুষ্ঠান দেশব্যাপী হবে। আপনারা সব বিভাগীয় শহরে যান। এটা করা হলে সারা দেশের মানুষ দেখবে, কুরআনের হাফেজদের মূল্যায়ন করা হয়। এতে কুরআনের হাফেজদের ও কুরআনের প্রতি মানুষের ভালোবাসা বাড়বে। সবাই পবিত্র কুরআন পড়তে আগ্রহী হবে।’ বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম বলেন, আজকের এ অনুষ্ঠানটি আমরা রমজানে করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সায়েম সোবহান আনভীর সে প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশে সাংস্কৃতিকসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বড় বড় অনুষ্ঠান হয়। আর পবিত্র কুরআনের হাফেজদের নিয়ে সম্মাননা অনুষ্ঠান ছোট পরিসরে হবে এটা কোনোভাবেই হতে পারে না।’ তাঁর সেই পরামর্শে আমরা আজকে এত বড় আয়োজন করতে পেরেছি। তিনি আরও বলেন, বসুন্ধরা গ্রপের এমডি ইসলামিক ইকোনমিকস রিসার্চ সেন্টার স্থাপনের জন্য জায়গা দিয়েছেন। গত বছর সামর্থ্যহীন প্রায় ১৩০ জন গরিব ইমানদার মানুষকে ওমরাহ হজ করিয়েছেন। উনি সব সময় ইসলামের খেদমত ও কুরআনের সম্মানের রক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেন। গরিব-সামর্থ্যহীনেরা যাতে কুরআনের হাফেজ হতে পারেন, এজন্য কুরআনের শিক্ষায় একটি ট্রাস্ট করার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ভালো কাজকে উৎসাহ দিতে হয়। আমাদের রসুল (সা.)ও বিভিন্ন ব্যক্তির ভালো কাজের প্রশংসা করতেন। তিনি হজরত ওমর, আবুবকরের বিভিন্ন কাজের প্রশংসা করতেন। আপনি যদি কারও ভালো কাজের প্রশংসা না করেন, তাহলে মানুষ ভালো কাজের আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। হাফেজদের পুরস্কার দেওয়ার মাধ্যমে আল্লাহর কুরআনকে যারা সম্মানিত করেছেন আল্লাহ তাদের সম্মানিত করুক, বলে মন্তব্য করেছেন জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার শায়খুল হাদিস আল্লামা শেখ আহমদ। তিনি বলেন, কুরআনের হাফেজদের নিয়ে এত বড় আয়োজন করায় বসুন্ধরা গ্রুপকে ধন্যবাদ। তিনি বলেন, পুরস্কার বিতরণ মাহফিলে উপস্থিত হয়ে আমি অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছি। আনন্দিত হওয়ার কারণ হলো এখানে কুরআনে হাফেজদের পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। আল্লামা শেখ আহমদ বলেন, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করায় বসুন্ধারা গ্রুপ ও বায়তুল মোকাররমের মুসল্লি কমিটিকে ধন্যবাদ জানাই। এ ছাড়া যাদের পরিশ্রমের কারণে অনুষ্ঠান সফল হয়েছে তাদেরও ধন্যবাদ। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা হাজি মো. ইয়াকুব আলী বলেন, কুরআনের সংস্করণ ও খুদে হাফেজদের জন্য এমন আয়োজন বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনো হয়নি। এমন আয়োজন এটাই প্রথম; যা ইসলামের প্রতি বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মান ও ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। তিনি আরও বলেন, সারা দেশে হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার পরিকল্পনা ছিল জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির। কিন্তু অর্থাভাবে তা করা যাচ্ছিল না। পরিকল্পনার কথা বসুন্ধরার এমডি সায়েম সোবহান আনভীর সাহেবকে জানাই। তিনি আমাদের পাশে এসে দাঁড়ান। খুদে হাফেজদের সম্মাননার পাশাপাশি তাদের পিতা-মাতাকেও হজের সুযোগ দেওয়া হবে। সবশেষে তিনি বসুন্ধারা গ্রুপের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

এ অনুষ্ঠান কেন্দ্র করে আইসিসিবির নবরাত্রি হল হয়ে ওঠে দেশ-বিদেশের বিখ্যাত ইসলামী স্কলার, আলেমের মিলনমেলা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে সুদূর মিসর থেকে আসেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি শায়খ ড. আহমাদ আহমাদ নাইনা (হাফিজাহুল্লাহ)। তিনি মনোমুগ্ধকর কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে পুরো অনুষ্ঠানস্থলকে বিমোহিত করে তোলেন। এর আগে বিশ্বজয়ী হাফেজ সালেহ আহমদ তাকরিমের সুমধুর কণ্ঠে কুরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। এরপর ইসলামের কল্যাণে বসুন্ধরা গ্রুপ- এ শিরোনামে অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রদর্শন করা হয়। চট্টগ্রামের হাটহাজারীর দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম মাদরাসার মুহতামিম আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহহিয়া (দা বা) অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। বিশ্ববরেণ্য কারি, বাংলাদেশের শায়খুল কুররা, শৈল্পিক তিলাওয়াতের রূপকার শায়খ আহমদ বিন ইউসুফ আযহারী (হাফিজাহুল্লাহ)-ও কুরআন তিলাওয়াত করেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে রাজধানীর ১ হাজার মসজিদের প্রখ্যাত ইমাম, মুহতামিম, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও ইসলামিক স্কলারগণ উপস্থিত ছিলেন। বিভাগীয় শহর, জেলা শহর, উপজেলা ও প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসেন ১৫০ জন আলেম ও ইসলামিক স্কলার। কয়েক দিন ধরে বিপুলসংখ্যক ইসলামিক স্কলার ও আলেমকে একত্র করার এ বড় কর্মযজ্ঞ চলে সরাসরি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের তত্ত্বাবধানে। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এ আয়োজন দেশি-বিদেশি সব ধর্মপ্রাণ মুসলমানের কাছে পৌঁছাতে ৫০টির বেশি গণমাধ্যম, জনপ্রিয় ইসলামিক ফেসবুক ও ইউটিউব পেজ অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করে। গত ১ ফেব্রুয়ারি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ রিয়েলিটি শো আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিল। এরপর অভাবনীয় সাড়া জাগে। সারা দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা হাজারো মাদরাসা থেকে এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে নিবন্ধন করেছিলেন ১০ হাজারের বেশি হাফেজ। সমগ্র বাংলাদেশ থেকে নিবন্ধিত হাফেজদের মধ্য থেকে শ্রেষ্ঠত্ব বাছাইয়ে নেওয়া হয় নিখুঁত পরিকল্পনা। এর সঙ্গে যুক্ত হন দেশের নামজাদা ইসলামিক স্কলাররা। নেপথ্যে থেকে সহযোগিতা করেন বিভিন্ন মাদরাসার মুহতামিম, শিক্ষক, মসজিদের ইমাম থেকে শুরু করে নানা শ্রেণি-পেশার ব্যক্তি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন