শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ জুন, ২০২৩

সাক্ষাৎকার । জি এম কাদের

ক্ষমতায় বসানো নামানোর জন্য রাজনীতি করি না

♦ বিএনপির প্রত্যাশা ছিল জাতীয় পার্টিও সংসদ থেকে পদত্যাগ করবে ♦ বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ভোট সম্ভব নয়
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
ক্ষমতায় বসানো নামানোর জন্য রাজনীতি করি না

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান, জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, আমরা কাউকে ক্ষমতায় বসানো বা কাউকে ক্ষমতা থেকে নামানোর জন্য রাজনীতি করি না। বিএনপির সাত এমপি সংসদ থেকে পদত্যাগের সময় তাদের প্রত্যাশা ছিল জাতীয় পার্টিও সংসদ থেকে পদত্যাগ করবে। তিনি বলেন, সবকিছুই যেখানে সরকারি দল আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে সেখানে বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। বর্তমান সরকারের কঠোর সমালোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মন্ত্রিত্ব বা সরকার থেকে সুযোগ-সুবিধা পেলেই চুপ হয়ে যাব- এ ধরনের প্রচারণা সঠিক নয়। জাতীয় পার্টি জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনীতি করছে। রবিবার বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় সাবেক এই মন্ত্রী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক অবস্থাসহ নানা বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেন।

জাতীয় পার্টির প্রধান উপদেষ্টা রওশন এরশাদের নেতৃত্বে ৪২ জেলায় পৃথক কমিটি গঠন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জি এম কাদের বলেন, জাতীয় পার্টির নাম ব্যবহার করলেই এটা জাতীয় পার্টি নয়। এটা জাতীয় পার্টিকে দুর্বল করা বা সমস্যায় ফেলার মনোভাব নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। এটা নিয়ে আমরা খুব একটা উদ্বিগ্ন নই। জাপার সাংগঠনিক বিষয়ে তিনি বলেন, প্রতি সপ্তাহেই দু-তিনটা কাউন্সিল হচ্ছে। করোনাকালে আইনি বাধায় পিছিয়ে পড়েছি। আশা করি, আগামী বছরের জুলাই-আগস্টে সব জেলা সম্মেলন করে জাতীয় সম্মেলন করতে পারব। পাশাপাশি অঙ্গ-সংগঠনগুলোর কমিটি গঠনের কাজও চলছে। মার্কিন ভিসানীতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জি এম কাদের বলেন, আমেরিকার ভিসানীতি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সহায়ক হবে। যারা এ নীতি ঘোষণা করেছেন তারা কতটা কার্যকর করেন তার ওপর নির্ভর করবে সবকিছু। নীতিমালা হিসেবে এটা কার্যকর হবে বলে আমার বিশ্বাস। সুষ্ঠু ভোটের জন্য এগুলো সহায়ক। বর্তমান সরকার ব্যবস্থা প্রসঙ্গে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, বাকশালের আদলে দেশ চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ প্লাস। আওয়ামী লীগের প্রধান যারা তারা এখন আওয়ামী লীগ প্লাস পরিচালনা করছেন। আওয়ামী লীগ প্লাসের মধ্যে আওয়ামী লীগ, প্রশাসন, পুলিশ, প্রতিরক্ষা বাহিনীসহ সবাই। কয়েক দিন আগে আওয়ামী লীগের এক শিক্ষিত ও মার্জিত নেতা যেভাবে প্রধান বিচারপতিকে সরিয়ে দেওয়ার কথা বলেছেন, তাতে মনে হচ্ছে, বিচার বিভাগও আওয়ামী লীগ প্লাসের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা চলছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, তারা এতটাই শক্তিশালী যে, আওয়ামী লীগ প্লাসের নির্দেশনা মেনে চলা সবার জন্য বাধ্যতামূলক। কেউ না মানলে তাকে শাস্তি পেতে হবে। মনে হচ্ছে, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং পাবলিক সার্ভিস কমিশনও আওয়ামী লীগ প্লাসের সদস্য হয়েছে। এতে দেশের মানুষের জন্য স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষমতা নেই। এমন বাস্তবতায় মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা, মেধার ভিত্তিতে চাকরি পাওয়া বা মানবাধিকার রক্ষার জন্য কাজ করা আওয়ামী লীগ প্লাসের বাইরে চিন্তা করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগ প্লাসের বাইরে বের হতে না পারলে দেশে সঠিক রাজনীতি সম্ভব হবে না। তিনি বলেন, যে কাঠামোতে বাকশাল তৈরি করা হয়েছিল ঠিক তেমন করেই আওয়ামী লীগ প্লাস সৃষ্টি করা হয়েছে। সংবিধান সংশোধন করে বাকশাল করা হয়েছিল কিন্তু আওয়ামী লীগ প্লাস আইনগতভাবে করা হয়নি। যেমন বাকশালের জন্য কিছু আইন করা হয়েছিল; যা আওয়ামী লীগ প্লাসের জন্য নেই। তাছাড়া সব সংস্থাই ওই দলের সদস্যের মতো কাজ করছে। তারা যাকে যেখানে কাজ করতে বলবেন, তিনি সেখানেই কাজ করবেন। অথবা যাকে নির্বাচন করতে বলবেন তিনি নির্বাচিত হবেন। এভাবেই আওয়ামী লীগ প্লাস একটি দল দাঁড়িয়ে গেছে। সদস্য হোক বা না হোক, ইচ্ছায় হোক আর না হোক, সবাই সেই দলের নিয়ন্ত্রণে যেতে বাধ্য হচ্ছে।

বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে জি এম কাদের বলেন, যখন সবকিছুই আওয়ামী লীগ প্লাস বা সে দলের নেতাদের নিয়ন্ত্রণে সেখানে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না। তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে নির্বাচনে ফলাফল অসম্ভব এবং তারা কখনোই পরাজিত হতে চাইবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে যখন যে সরকার আসে তারা নিজের আয়ত্তে ভোট করতে চায়। আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান অনুযায়ী আগামীতে ভোটের কথা। ’৯১ সালের নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হয়নি। নির্বাচনব্যবস্থা সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে রাখার দাবি অতীতে ছিল, এখনো আছে। ২০১৪, ২০১৮-এর ধারায় ’২৪ সালে নির্বাচন হলে ভোটের প্রয়োজন হবে না। একটা তালিকা করে গেজেট প্রকাশ করলেই হবে। পয়সা নষ্ট করার মানে নেই। তিনি বলেন, জনসমর্থন থাকলে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। যদি আগামীতে সুষ্ঠু ভোট হয় তাহলে দেশ গণতন্ত্রের পথে হাঁটতে পারবে। বিএনপি আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন বর্জনের কথা বলছে। জাতীয় পার্টি নির্বাচনের বিষয়ে কী ভাবছে- জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, আমরা পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেব। বিএনপির সংসদ বর্জন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিএনপি থেকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আমাদের সংসদ থেকে পদত্যাগের অফার দেওয়া হয়নি। অনেকে প্রতাশা করেছিল, আমরাও সংসদ থেকে বেরিয়ে আসব। তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি নিজস্ব সত্তায় চলবে। আমরা কাউকে ক্ষমতায় বসানো বা কাউকে ক্ষমতা থেকে নামানোর জন্য রাজনীতি করি না। দেশের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমাদের রাজনীতি। সংসদ থেকে বেরিয়ে এসে বিএনপি কতটুকু লাভ করতে পেরেছে এটা তাদের বিবেচ্য বিষয়। আমরা বেরিয়ে গেলে আমাদের দল ক্ষতিগ্রস্ত হতো। ভবিষ্যতে যদি দেখি আমাদের বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ নেই, এখানে থেকে জনগণও কোনো উপকার পাচ্ছে না তখন আমরা সংসদে থাকব কি না বিবেচনা করব। বিএনপি বলছে, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে ভোট আর আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধানের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। এক্ষেত্রে জাতীয় পার্টি কোনো প্রস্তাবনা দেবে কি না- জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে সংবিধানই একমাত্র পথ নয়। নির্বাচন ব্যবস্থাকে সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে আনতে হবে। অতীতেও সংবিধানের বাইরে নির্বাচন হয়েছে। সংবিধানের ভিতরে থেকেও একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের সম্ভাবনা সৃষ্টি করা যাবে আমরা এমন একটা ধারণা চিন্তা করেছি। ধারণাটা প্রকাশ করব যদি প্রয়োজন হয়। তবে এখন সরকার এদিকে মোটেই পা বাড়াচ্ছে না। আমরা ফর্মুলা দিতে পারব। তবে সরকারকে ছাড় দিতে হবে। সবকিছু আয়ত্তে রাখার ইচ্ছা থেকে সরকারকে বেরিয়ে আসতে হবে।

সরকার নমনীয় হবে কি না, জানতে চাইলে বলেন, সরকারের পক্ষে খুব কঠিন। পরিস্থিতি যেভাবে সরকার সৃষ্টি করেছে তাতে সরকার নমনীয় হলে ধ্বংস হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কিছুটা নমনীয় হলে বাকিরা ঠেলে ফেলে দেবে এমন ভয়-আশঙ্কা তাদের কাজ করে। তারা নমনীয় হতে চাইবে না বলে মনে হয়।

চাওয়া-পাওয়ার হিসাব না মেলার কারণেই সরকারের কঠোর সমালোচনা করছেন কি না? অতীতে জোটের মন্ত্রী থাকাকালীন এত কঠোর সমালোচনা করতে দেখা যায়নি- এমন প্রশ্নের জবাবে জি এম কাদের বলেন, যখন মন্ত্রী ছিলাম তখন সরকারের সমালোচনা করার মতো অবস্থা ছিল না। মন্ত্রী হলে স্বাভাবিকভাবে আমাকে সরকারকে ডিফেন্ড করতে হবে। আমার মন্ত্রণালয়ের বিষয়ে খুবই সতর্ক ছিলাম। মন্ত্রিত্বের জন্য আমি কোনোদিন রাজনীতি করিনি। মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করার বিষয়ও জনগণ জানে। পরবর্তীতে যখন আমি নির্বাচন করিনি তখন আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মন্ত্রী হওয়ার জন্য, মন্ত্রিত্ব নেইনি। সুযোগ-সুবিধা ও মন্ত্রিত্বের জন্য সরকারের সমালোচনা করছি, মন্ত্রিত্ব পেলেই চুপ হয়ে যাব, এ ধরনের প্রচারণা সঠিক নয়। তখনকার আওয়ামী লীগ সরকার আর এখনকার আওয়ামী লীগ সরকারে মধ্যে পার্থক্য আছে, এটা জনগণই আমার সঙ্গে একমত হবে নিশ্চয়। তিনি বলেন, পৃথিবীর সব দেশে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করার সুযোগ আছে। আমাদের দেশে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের সুযোগ নেই। কথা বলার সুযোগ নেই। আবার অমিয়মতান্ত্রিক পথে গেলে কঠোরভাবে দমন করা হয়। এ জন্য বিদেশিরা আমাদের এখানে হস্তক্ষেপ করছে। দেশবাসীর কাছে আশা-ভরসার স্থল হয়ে গেছে বিদেশিরা। সমর্থনও পাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্য। এর সুযোগও বিদেশিরা নিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু: মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু: মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সুদানে ড্রোন হামলায় নিহত বেড়ে ৬৭
সুদানে ড্রোন হামলায় নিহত বেড়ে ৬৭

৪৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ব্যাটিংয়ে ভয়াবহ দুর্দশা! রঞ্জি ট্রফিতেও ফ্লপ
ভারতীয় ব্যাটিংয়ে ভয়াবহ দুর্দশা! রঞ্জি ট্রফিতেও ফ্লপ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই
সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুই জীবনের অনিবার্য সত্য
মৃত্যুই জীবনের অনিবার্য সত্য

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে যেসব স্থান ও সময় সম্মানিত
ইসলামে যেসব স্থান ও সময় সম্মানিত

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন
বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র বিক্রিতে নতুন রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
অস্ত্র বিক্রিতে নতুন রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহের সেঞ্চুরি: লিভারপুলের শিরোপা দৌড়ে নতুন মাত্রা
সালাহের সেঞ্চুরি: লিভারপুলের শিরোপা দৌড়ে নতুন মাত্রা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারী বিপিএল হচ্ছে না
নারী বিপিএল হচ্ছে না

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প
আবারও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে
নওগাঁয় তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকা জোগাড়ে করের বোঝা
টাকা জোগাড়ে করের বোঝা

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

এবারও প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে সৌদিকেই বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প
এবারও প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে সৌদিকেই বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি করল বাংলাদেশ হাইকমিশন
মালদ্বীপে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি করল বাংলাদেশ হাইকমিশন

১ ঘন্টা আগে | পরবাস

কঙ্গোতে তুমুল সংঘর্ষ, ১৩ শান্তিরক্ষী নিহত
কঙ্গোতে তুমুল সংঘর্ষ, ১৩ শান্তিরক্ষী নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ সুদহারে বিপাকে ব্যবসা ও কর্মসংস্থান
উচ্চ সুদহারে বিপাকে ব্যবসা ও কর্মসংস্থান

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রকল্পে বিনিয়োগ কাটছাঁট, রাজস্ব ও কর্মসংস্থানে প্রভাব
প্রকল্পে বিনিয়োগ কাটছাঁট, রাজস্ব ও কর্মসংস্থানে প্রভাব

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

তীব্র শীতে স্থবির কুড়িগ্রামের জনপদ
তীব্র শীতে স্থবির কুড়িগ্রামের জনপদ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পথহারা অর্থনীতি তাকিয়ে তারকাদের দিকে
পথহারা অর্থনীতি তাকিয়ে তারকাদের দিকে

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গা
ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাচারের এক টাকাও ফেরত আসেনি
পাচারের এক টাকাও ফেরত আসেনি

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল
রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়
তীব্র শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলাপিদের না মেরে বাঁচিয়ে রাখতে হবে
খেলাপিদের না মেরে বাঁচিয়ে রাখতে হবে

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অনিশ্চয়তায় ধুঁকছে বস্ত্র খাত
অনিশ্চয়তায় ধুঁকছে বস্ত্র খাত

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা না কাটলে অর্থনীতিতে নিশ্চয়তা ফিরবে না
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা না কাটলে অর্থনীতিতে নিশ্চয়তা ফিরবে না

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

২১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

৯ ঘন্টা আগে | পরবাস

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী
মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী
মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মালা বিক্রেতা মোনালিসা টক্কর দিচ্ছে বলিউডের সারা আলি খানকে!
মালা বিক্রেতা মোনালিসা টক্কর দিচ্ছে বলিউডের সারা আলি খানকে!

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

১০ ঘন্টা আগে | পরবাস

কোরআন অবমাননায় ডেনমার্কে প্রথম মামলা
কোরআন অবমাননায় ডেনমার্কে প্রথম মামলা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল
রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের বিক্ষোভ

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম

নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ
নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ

দেশগ্রাম

বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন

খবর

রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ
রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ
পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ

দেশগ্রাম