শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে শেখ হাসিনা

হাইব্রিড লোক এনে দল ভারী করার দরকার নেই

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
হাইব্রিড লোক এনে দল ভারী করার দরকার নেই

দলের সুসময়ে টাকা দিয়ে কমিটিতে ঢুকে টাকা কামিয়ে দুর্দিন দেখলে চলে যাবে এমন নেতা দলে দরকার নাই বলে সাফ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, হাইব্রিড টাকাওয়ালা লোক এনে আওয়ামী লীগের পাল্লা ভারী করার দরকার নেই। যাদের টাকা নেই, বিলাসিতা নেই, তারাই আওয়ামী লীগের নেতা। টাকা না থাকলেও এমপি হতে পারবে। দল তাদের দায়িত্ব নেবে।  গতকাল রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে রুদ্ধধার বৈঠকে তিনি একথা বলেন। একই সঙ্গে দলীয় এমপি-মন্ত্রী, নেতার বিরুদ্ধে বিষেদগার করা থেকে বিরত থাকতে সব পর্যায়ের নেতাকর্মীকে নিষেধ করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। এ বিষয়ে কঠোর হুসিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, যারা দলীয়, দলীয় প্রার্থী বা নেতার বিরুদ্ধে কথা বলবে, তাদেরকে তো মনোনয়ন দেবই না, সামনে দলের কোন পদপদবীতে রাখবো কিনা সেটাও ভাবতে হবে। দলের সাংগঠনিক সম্পাদকের উদ্দেশে বলেছেন, পুরানো নেতাদের বাদ দিয়ে কোন কমিটি করা যাবে না। আমার স্বাক্ষরিত কমিটিতে যারা নেতা ছিলেন, তারা যেন বাদ না পরে। কমিটি করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে ডিএনএ টেস্ট (ছাত্রলীগ, যুবলীগের সাবেক নেতা বা আওয়ামী লীগের পরিবারের কিনা) তা দেখে কমিটিতে রাখতে নিদের্শ দেন তিনি। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বৈঠকে শোক প্রস্তাব পাঠের পর দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান ও সৈয়দ জেবুন্নেছা হক বক্তৃতা করেন।

জেবুন্নেছা হক বলেন, সুনামগঞ্জের কমিটিতে দলের দুঃসময়ের লোকদের বাদ দেওয়া হয়েছে। নব্য হাইব্রিডদের দিয়ে কমিটি করা হয়েছে। নব্য টাকাওয়ালাদেরকে কমিটিতে রাখা হয়েছে। এই টাকাওয়ালারাই আওয়ামী লীগের সর্বনাশ করছে। এসময় সিলেট বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে উদ্দেশ করে বলেন, নেত্রী পুরানো ৩৩ জনকে কমিটিতে রাখা হয়েছে। বাকী লোক নতুন নিয়ে আসা হয়েছে। যাদেরকে টাকাওয়ালা বলা হচ্ছে, ওরা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা। হ্যা, তাদের টাকা পয়সা হয়েছে, এটা সত্য। দল চালানোর জন্য টাকার প্রয়োজন আছে। সে কারণে তাদেরকে পদপদবী দেওয়া হয়েছে। এসময় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহমদ হোসেনকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, যারা টাকা দিয়ে দলে আসবে, টাকা দিয়ে পদ নেবে, তারা টাকা কামিয়ে দলের দুর্দিন দেখলে চমক দেবে। সব সময় সুসময় থাকে না। দুর্দিন দেখলেই তারা কেটে পড়বে। তিনি বলেন, আমি যখন দলের দায়িত্ব নেই, তখন দলের দেনা ছিল ৭০ হাজার টাকা। সেই অবস্থা থেকে দলকে সংগঠিত করেছি। যারা টাকা দেবে, তারা টাকা কামানোর জন্যই দেয়। সুসময় থাকলে সবাই টাকা দেয়। তারা আবার অন্য জায়গাতেও টাকা দেয়। কাজেই টাকাওয়ালা লোক এনে আওয়ামী লীগের পাল্লা ভারী করার দরকার নেই। আওয়ামী লীগে টাকা হওয়ার জন্য ব্যবসায়ী আনার দরকার নেই। পুরানো ত্যাগী পরীক্ষিতরা গরীব হোক, তারাই আমার কর্মী। তারাই দুর্দিনে থাকবে। আমি যাদেরকে বানাইছি, আমার সাইন করা কমিটি, তাদেও কাউকে বাদ দিতে পারবা না। এবার তোমাদের ছেড়ে দিয়েছি। আগে আমি কমিটিতে স্বাক্ষর করেছি। এসময় আহমদ হোসেনকে প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ জেবুন্নেছা হকের সঙ্গে সমন্বয় করে সুনামগঞ্জের কমিটি করার নিদের্শ দেন।

সভায় শোক প্রস্তাব পাঠ করেন দপ্তর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়ুয়া। এরপর প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান, সৈয়দ জেবুন্নেছা হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছি, ত্রাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সদস্য ড. মুশফিক হোসেন চৌধুরী। সভায় আট সাংগঠনিক সম্পাদক বিভাগীয় রিপোর্ট পেশ করেন। তারা হলেন, আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, শফিউল আলম নাদেল, সুজিত রায় নন্দী। 

কেন্দ্রীয় নেতাদের মুখেও হাইব্রিড:গত সাড়ে চৌদ্দ বছরে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে হাইব্রিড শব্দটি বেশ পুরানো। গতকাল রাতে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকেও হাইব্রিডদের বিষয়টি উঠে আসে। প্রথমে আসে প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ জেবুন্নেছা হকের মুখে। এরপর দলের সদস্য ড. মুশফিক বলেন, হাইব্রিডদের আজকে সর্বত্র জয়জয়কার। নেত্রী দেশের জন্য অনেক উন্নয়ন করেছেন। উন্নয়ন নিয়ে কারো কোন প্রশ্ন নেই। কিন্তু কিছু দুর্বত্ত ও হাইব্রিডরা আওয়ামী লীগের সুনাম ক্ষুন্ন করছে। এই হাইব্রিডদের বিতারিত করতে হবে। এসময় দলের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক জাতির পিতার ছোট বেলার ধানের গোলার গরীবদের জন্য খুলে দেওয়ার প্রসঙ্গে টেনে বলেন, জাতির পিতার হাতে গড়া সেই দলের কিছু কর্মী, কিছু সুবিধাবাদী লোক ফুলে ফেসে উঠছে। হাইব্রিডরা রাতারাতি বড় লোক হয়ে যাচ্ছে। এসময় একজন নেতা বিদেশে অর্থ পাচার নিয়েও কথা বলেন। 

এমপি-মন্ত্রী ও দলের নেতাদের বিরুদ্ধে বিষেদগার নিষেধ: বৈঠকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি প্রায় শুনি দলীয় নেতাকর্মীরা এমপি-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে বিষেদগার করেন। দলের উন্নয়ন প্রচার না করে এমপি কী করলো, সেটা নিয়ে লেগে থাকেন। এতে দলের বদনাম হয়। আমি পরিস্কারভাবে বলছি, কাকে মনোনয়ন দেব, সেটা জরিপ করে দেখছি। এখনো জরিপ চলছে। কিন্তু যারা এমপিদের বিরুদ্ধে বলে, দলের বিপক্ষে বলে, তাকে মনোনয়ন দিব না। তিনি বলেন, যারা এমপি ও দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে বলে ভবিষ্যতে তাদেরকে দলে রাখবো কিনা সেটাও ভেবে দেখবো। 

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নিয়ে যত কথা: আওয়ামী লীগর রাজনীতিতে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ একটি শক্তিশালী সংগঠন। সেই সংগঠন এখন চরম দুর্বল। সম্মেলন হলেও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ কমিটি করতে পারছে না। এ নিয়ে সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম তার রিপোর্টে তুলে আনেন। পরে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এতদিন হয়ে গেল কেন তারা কমিটি করতে পারছে না? তারা কমিটি করতে পারেনি বলে তো বিশেষ বর্ধিত সভায় বক্তৃতা করার সুযোগ দেইনি। এখন কমিটি ভেঙ্গে দেই। এসময় মির্জা আজম বলেন, নেত্রী ওরা তো দলীয় কর্মসূচি গুলো পালন করছে। এসময় দক্ষিণের একজন বিশেষ ব্যক্তির কারণে কমিটি দেরি হচ্ছে বিষয়টি আওয়ামী লীগ সভানেত্রী নিজেই অকিবহাল বলে জানান। এসময় ঢাকা মহানগর উত্তরে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান ও দক্ষিণে ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে সমন্বয় করে কমিটি করতে বলা হয়েছে। কমিটিতে পুরানো লোক যেন বাদ না পরে সেদিকে খেয়াল রাখতে কঠোর নিদের্শনা দেওয়া হয়।

ভারমুক্ত হলেন জেলা-উপজেলার নেতারা: গত ৬ আগস্ট আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় জেলা-উপজেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ পদে যারা ভারপ্রাপ্ত ছিলেন তাদেরকে ভারমুক্ত করা হয়। সেটা গতকাল দলের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে চুড়ান্ত অনুমোদন করা হয়।

২ সেপ্টেম্বর এলিভেডেট এক্সপেক্সওয়ের উদ্বোধন ও জনসভা: আগামী ২ সেপ্টেম্বর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন হচ্ছে। ওইদিন রাজধানীর সাবেক বাণিজ্য মেলার স্থলে জনসভা হওয়ার জোর সম্ভবনা রয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও সেপ্টেম্বরে সিলেট, বরিশালে নির্বাচনী জনসভা করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা।

যথা সময়েই নির্বাচন: দলের কার্যনির্বাহী সভার বৈঠকে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছে, যথা সময়েই নির্বাচন হবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বিএনপি নির্বাচন বানচাল করার নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু তারা সফল হবে না।

বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে কোনো আন্তর্জাতিক শক্তি নাই: সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলে, বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে কোনো আন্তর্জাতিক শক্তি নেই। তারা (বিএনপি-জামায়াত) বলে, তারা আন্তর্জাতিক শক্তি পায়। কোন শক্তিটা আছে, সেটাই আমরা জানতে চাই। কোনো শক্তি নাই তাদের সঙ্গে। লুটেরাদের সঙ্গে কেউ থাকে না।

বিএনপি-জামায়াতের বিষয়ে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, এই খুনি, দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী, জঙ্গি, মানুষ হত্যাকারী, গ্রেনেড হামলাকারী, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি বিএনপি থেকে দেশবাসী সাবধান!

তিনি বলেন, আর জামায়াত বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী, যুদ্ধাপরাধী তারা যে অপরাধ করেছে, তাদের আমরা শাস্তি দিয়েছি। তাদের থেকেও দেশবাসী যেন সাবধান থাকে। শেখ হাসিনা বলেন, দেশবাসীকে বলবে, গণতন্ত্র ওদের মুখের কথা, ওরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসও করে না; ওরা দেশে গণতন্ত্র রাখবেও না। ওরা দেশকে আবার ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবে।

বিএনপি-জামায়াতের বিষয়ে দেশবাসীকে সজাগ করতে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, দেশের মানুষকে সজাগ করতে হবে। ওরা সর্বনাশ ছাড়া দেশকে কিছু দিতে পারে না।

২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে বাংলাদেশের উত্তরণ নিশ্চিত করতে আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতা রাখার আহ্বান জানান তিনি। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের মধ্য দিয়ে যাদের জন্ম, তারা আবার কী গণতন্ত্র দেবে!’

আওয়ামী লীগের ভোট চুরি করা লাগে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মানুষের জন্য কাজ করে।  মানুষের জন্য কাজ করে জনগণের মন জয় করে আওয়ামী লীগ বার বার ক্ষমতা এসেছে। ’

বিএনপির সরকার পতনের আন্দোলনের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা সরকার উৎখাত করতে চায়। তার মানে আবার অন্ধকার যুগে ফিরতে চায়।

বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকার দাবির কড়া সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, ‘আজকে তত্ত্বাবধায়কের জন্য তারা আন্দোলন করে। ...১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়া রাজি ছিল না। খালেদা জিয়া বলেছিল, পাগল আর শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ হয় না। আমার প্রশ্ন তারা কি এখন (তত্ত্বাবধায়কের জন্য) পাগল ও শিশু খুঁজে পেয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম