শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে শেখ হাসিনা

হাইব্রিড লোক এনে দল ভারী করার দরকার নেই

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
হাইব্রিড লোক এনে দল ভারী করার দরকার নেই

দলের সুসময়ে টাকা দিয়ে কমিটিতে ঢুকে টাকা কামিয়ে দুর্দিন দেখলে চলে যাবে এমন নেতা দলে দরকার নাই বলে সাফ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, হাইব্রিড টাকাওয়ালা লোক এনে আওয়ামী লীগের পাল্লা ভারী করার দরকার নেই। যাদের টাকা নেই, বিলাসিতা নেই, তারাই আওয়ামী লীগের নেতা। টাকা না থাকলেও এমপি হতে পারবে। দল তাদের দায়িত্ব নেবে।  গতকাল রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে রুদ্ধধার বৈঠকে তিনি একথা বলেন। একই সঙ্গে দলীয় এমপি-মন্ত্রী, নেতার বিরুদ্ধে বিষেদগার করা থেকে বিরত থাকতে সব পর্যায়ের নেতাকর্মীকে নিষেধ করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। এ বিষয়ে কঠোর হুসিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, যারা দলীয়, দলীয় প্রার্থী বা নেতার বিরুদ্ধে কথা বলবে, তাদেরকে তো মনোনয়ন দেবই না, সামনে দলের কোন পদপদবীতে রাখবো কিনা সেটাও ভাবতে হবে। দলের সাংগঠনিক সম্পাদকের উদ্দেশে বলেছেন, পুরানো নেতাদের বাদ দিয়ে কোন কমিটি করা যাবে না। আমার স্বাক্ষরিত কমিটিতে যারা নেতা ছিলেন, তারা যেন বাদ না পরে। কমিটি করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে ডিএনএ টেস্ট (ছাত্রলীগ, যুবলীগের সাবেক নেতা বা আওয়ামী লীগের পরিবারের কিনা) তা দেখে কমিটিতে রাখতে নিদের্শ দেন তিনি। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বৈঠকে শোক প্রস্তাব পাঠের পর দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান ও সৈয়দ জেবুন্নেছা হক বক্তৃতা করেন।

জেবুন্নেছা হক বলেন, সুনামগঞ্জের কমিটিতে দলের দুঃসময়ের লোকদের বাদ দেওয়া হয়েছে। নব্য হাইব্রিডদের দিয়ে কমিটি করা হয়েছে। নব্য টাকাওয়ালাদেরকে কমিটিতে রাখা হয়েছে। এই টাকাওয়ালারাই আওয়ামী লীগের সর্বনাশ করছে। এসময় সিলেট বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে উদ্দেশ করে বলেন, নেত্রী পুরানো ৩৩ জনকে কমিটিতে রাখা হয়েছে। বাকী লোক নতুন নিয়ে আসা হয়েছে। যাদেরকে টাকাওয়ালা বলা হচ্ছে, ওরা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা। হ্যা, তাদের টাকা পয়সা হয়েছে, এটা সত্য। দল চালানোর জন্য টাকার প্রয়োজন আছে। সে কারণে তাদেরকে পদপদবী দেওয়া হয়েছে। এসময় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহমদ হোসেনকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, যারা টাকা দিয়ে দলে আসবে, টাকা দিয়ে পদ নেবে, তারা টাকা কামিয়ে দলের দুর্দিন দেখলে চমক দেবে। সব সময় সুসময় থাকে না। দুর্দিন দেখলেই তারা কেটে পড়বে। তিনি বলেন, আমি যখন দলের দায়িত্ব নেই, তখন দলের দেনা ছিল ৭০ হাজার টাকা। সেই অবস্থা থেকে দলকে সংগঠিত করেছি। যারা টাকা দেবে, তারা টাকা কামানোর জন্যই দেয়। সুসময় থাকলে সবাই টাকা দেয়। তারা আবার অন্য জায়গাতেও টাকা দেয়। কাজেই টাকাওয়ালা লোক এনে আওয়ামী লীগের পাল্লা ভারী করার দরকার নেই। আওয়ামী লীগে টাকা হওয়ার জন্য ব্যবসায়ী আনার দরকার নেই। পুরানো ত্যাগী পরীক্ষিতরা গরীব হোক, তারাই আমার কর্মী। তারাই দুর্দিনে থাকবে। আমি যাদেরকে বানাইছি, আমার সাইন করা কমিটি, তাদেও কাউকে বাদ দিতে পারবা না। এবার তোমাদের ছেড়ে দিয়েছি। আগে আমি কমিটিতে স্বাক্ষর করেছি। এসময় আহমদ হোসেনকে প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ জেবুন্নেছা হকের সঙ্গে সমন্বয় করে সুনামগঞ্জের কমিটি করার নিদের্শ দেন।

সভায় শোক প্রস্তাব পাঠ করেন দপ্তর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়ুয়া। এরপর প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান, সৈয়দ জেবুন্নেছা হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছি, ত্রাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সদস্য ড. মুশফিক হোসেন চৌধুরী। সভায় আট সাংগঠনিক সম্পাদক বিভাগীয় রিপোর্ট পেশ করেন। তারা হলেন, আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, শফিউল আলম নাদেল, সুজিত রায় নন্দী। 

কেন্দ্রীয় নেতাদের মুখেও হাইব্রিড:গত সাড়ে চৌদ্দ বছরে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে হাইব্রিড শব্দটি বেশ পুরানো। গতকাল রাতে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকেও হাইব্রিডদের বিষয়টি উঠে আসে। প্রথমে আসে প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ জেবুন্নেছা হকের মুখে। এরপর দলের সদস্য ড. মুশফিক বলেন, হাইব্রিডদের আজকে সর্বত্র জয়জয়কার। নেত্রী দেশের জন্য অনেক উন্নয়ন করেছেন। উন্নয়ন নিয়ে কারো কোন প্রশ্ন নেই। কিন্তু কিছু দুর্বত্ত ও হাইব্রিডরা আওয়ামী লীগের সুনাম ক্ষুন্ন করছে। এই হাইব্রিডদের বিতারিত করতে হবে। এসময় দলের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক জাতির পিতার ছোট বেলার ধানের গোলার গরীবদের জন্য খুলে দেওয়ার প্রসঙ্গে টেনে বলেন, জাতির পিতার হাতে গড়া সেই দলের কিছু কর্মী, কিছু সুবিধাবাদী লোক ফুলে ফেসে উঠছে। হাইব্রিডরা রাতারাতি বড় লোক হয়ে যাচ্ছে। এসময় একজন নেতা বিদেশে অর্থ পাচার নিয়েও কথা বলেন। 

এমপি-মন্ত্রী ও দলের নেতাদের বিরুদ্ধে বিষেদগার নিষেধ: বৈঠকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি প্রায় শুনি দলীয় নেতাকর্মীরা এমপি-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে বিষেদগার করেন। দলের উন্নয়ন প্রচার না করে এমপি কী করলো, সেটা নিয়ে লেগে থাকেন। এতে দলের বদনাম হয়। আমি পরিস্কারভাবে বলছি, কাকে মনোনয়ন দেব, সেটা জরিপ করে দেখছি। এখনো জরিপ চলছে। কিন্তু যারা এমপিদের বিরুদ্ধে বলে, দলের বিপক্ষে বলে, তাকে মনোনয়ন দিব না। তিনি বলেন, যারা এমপি ও দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে বলে ভবিষ্যতে তাদেরকে দলে রাখবো কিনা সেটাও ভেবে দেখবো। 

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নিয়ে যত কথা: আওয়ামী লীগর রাজনীতিতে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ একটি শক্তিশালী সংগঠন। সেই সংগঠন এখন চরম দুর্বল। সম্মেলন হলেও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ কমিটি করতে পারছে না। এ নিয়ে সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম তার রিপোর্টে তুলে আনেন। পরে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এতদিন হয়ে গেল কেন তারা কমিটি করতে পারছে না? তারা কমিটি করতে পারেনি বলে তো বিশেষ বর্ধিত সভায় বক্তৃতা করার সুযোগ দেইনি। এখন কমিটি ভেঙ্গে দেই। এসময় মির্জা আজম বলেন, নেত্রী ওরা তো দলীয় কর্মসূচি গুলো পালন করছে। এসময় দক্ষিণের একজন বিশেষ ব্যক্তির কারণে কমিটি দেরি হচ্ছে বিষয়টি আওয়ামী লীগ সভানেত্রী নিজেই অকিবহাল বলে জানান। এসময় ঢাকা মহানগর উত্তরে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান ও দক্ষিণে ড. আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে সমন্বয় করে কমিটি করতে বলা হয়েছে। কমিটিতে পুরানো লোক যেন বাদ না পরে সেদিকে খেয়াল রাখতে কঠোর নিদের্শনা দেওয়া হয়।

ভারমুক্ত হলেন জেলা-উপজেলার নেতারা: গত ৬ আগস্ট আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় জেলা-উপজেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ পদে যারা ভারপ্রাপ্ত ছিলেন তাদেরকে ভারমুক্ত করা হয়। সেটা গতকাল দলের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে চুড়ান্ত অনুমোদন করা হয়।

২ সেপ্টেম্বর এলিভেডেট এক্সপেক্সওয়ের উদ্বোধন ও জনসভা: আগামী ২ সেপ্টেম্বর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন হচ্ছে। ওইদিন রাজধানীর সাবেক বাণিজ্য মেলার স্থলে জনসভা হওয়ার জোর সম্ভবনা রয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও সেপ্টেম্বরে সিলেট, বরিশালে নির্বাচনী জনসভা করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা।

যথা সময়েই নির্বাচন: দলের কার্যনির্বাহী সভার বৈঠকে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছে, যথা সময়েই নির্বাচন হবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বিএনপি নির্বাচন বানচাল করার নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু তারা সফল হবে না।

বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে কোনো আন্তর্জাতিক শক্তি নাই: সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলে, বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে কোনো আন্তর্জাতিক শক্তি নেই। তারা (বিএনপি-জামায়াত) বলে, তারা আন্তর্জাতিক শক্তি পায়। কোন শক্তিটা আছে, সেটাই আমরা জানতে চাই। কোনো শক্তি নাই তাদের সঙ্গে। লুটেরাদের সঙ্গে কেউ থাকে না।

বিএনপি-জামায়াতের বিষয়ে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, এই খুনি, দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী, জঙ্গি, মানুষ হত্যাকারী, গ্রেনেড হামলাকারী, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি বিএনপি থেকে দেশবাসী সাবধান!

তিনি বলেন, আর জামায়াত বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী, যুদ্ধাপরাধী তারা যে অপরাধ করেছে, তাদের আমরা শাস্তি দিয়েছি। তাদের থেকেও দেশবাসী যেন সাবধান থাকে। শেখ হাসিনা বলেন, দেশবাসীকে বলবে, গণতন্ত্র ওদের মুখের কথা, ওরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসও করে না; ওরা দেশে গণতন্ত্র রাখবেও না। ওরা দেশকে আবার ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবে।

বিএনপি-জামায়াতের বিষয়ে দেশবাসীকে সজাগ করতে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, দেশের মানুষকে সজাগ করতে হবে। ওরা সর্বনাশ ছাড়া দেশকে কিছু দিতে পারে না।

২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে বাংলাদেশের উত্তরণ নিশ্চিত করতে আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতা রাখার আহ্বান জানান তিনি। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের মধ্য দিয়ে যাদের জন্ম, তারা আবার কী গণতন্ত্র দেবে!’

আওয়ামী লীগের ভোট চুরি করা লাগে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মানুষের জন্য কাজ করে।  মানুষের জন্য কাজ করে জনগণের মন জয় করে আওয়ামী লীগ বার বার ক্ষমতা এসেছে। ’

বিএনপির সরকার পতনের আন্দোলনের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা সরকার উৎখাত করতে চায়। তার মানে আবার অন্ধকার যুগে ফিরতে চায়।

বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকার দাবির কড়া সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, ‘আজকে তত্ত্বাবধায়কের জন্য তারা আন্দোলন করে। ...১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়া রাজি ছিল না। খালেদা জিয়া বলেছিল, পাগল আর শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ হয় না। আমার প্রশ্ন তারা কি এখন (তত্ত্বাবধায়কের জন্য) পাগল ও শিশু খুঁজে পেয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা