শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল

♦ নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা রওশন এরশাদের ♦ বিস্মিত অন্য নেতারা রংপুরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ♦ জি এম কাদেরের নেতৃত্বে আমরা ঐক্যবদ্ধ : চুন্নু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল

সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ গতকাল সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেকে দলের চেয়ারম্যান ঘোষণা দিয়েছেন। একই সঙ্গে ভারত সফরে থাকা জি এম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি দেন। গতকাল সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়। রওশন এরশাদ সেই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ ঘটনায় গতকাল দিনভর রাজনৈতিক মহলে নানা আলোচনা হয়। অনেকেই প্রশ্ন তোলেন, তাহলে জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল?

তবে গত সন্ধ্যায় রওশন এরশাদ গণমাধ্যমকে বলেন, সকালের চিঠিতে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে এই চিঠি পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু ভুলে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের চিঠি গণমাধ্যমে চলে গেছে। নির্ভরযোগ্য এক সূত্র জানিয়েছেন, গতকাল ভারত সফররত জি এম কাদেরের সঙ্গে কেউ কেউ যোগাযোগ করতে সমর্থ হন। তিনি তাদের বলেছেন, রওশন এরশাদ তাকেই (জি এম কাদের) পার্টির চেয়ারম্যান থাকার কথা বলেছেন। জাতীয় পার্টিতে দীর্ঘদিন ধরেই দলীয় নেতৃত্ব নিয়ে টানাপোড়েন চলছে। পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এইচ এম এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ এবং তাঁর ভাই জি এম কাদেরের নেতৃত্বে দলটি স্পষ্টত দ্বিধাবিভক্ত। এরকম পরিস্থিতিতে গতকাল রওশন এরশাদের দলীয় চেয়ারম্যান পদে আসীন হওয়াসংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ মৃত্যুর আগে জি এম কাদেরকে দলের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব দিয়ে যান। সেই থেকে তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এতদিন তার নেতৃত্বেই জাতীয় পার্টির কাজ চলত। অন্যদিকে সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্ব পান রওশন এরশাদ। আর উপনেতার দায়িত্ব পান জি এম কাদের।

সকালে রওশন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমি বেগম রওশন এরশাদ এমপি, জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা কো-চেয়ারম্যান এই মর্মে ঘোষণা করছি যে, পার্টির সিনিয়র নেতাদের পরামর্শ ও সিদ্ধান্তক্রমে দলের গতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করলাম। এর আগে জাতীয় পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্যদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি, নানা ধরনের মামলা-মোকদ্দমা এবং দল পরিচালনায় অযোগ্যতা ও অসাংগঠনিক আচরণের কারণে জাতীয় পার্টির বর্তমান চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সংকট উত্তরণে পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদকে দশম জাতীয় সম্মেলন পর্যন্ত দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।’

রওশন এরশাদের নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণার পর জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও জি এম কাদেরপন্থি নেতা মুজিবুল হক চুন্নু সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে অব্যাহতি দেওয়ার খবরটি মিথ্যা। কয়েকজন কো-চেয়ারম্যানের নাম ব্যবহার করে এ খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত নেননি বা সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করেননি এবং কোনো স্বাক্ষর দেননি। দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। আসলে এটা একটা ফেক (ভুয়া) নিউজ। জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী যে-কেউ ইচ্ছা করলেই চেয়ারম্যান হতে পারবেন না। ইচ্ছা করলেই যে-কাউকে অব্যাহতি দেওয়া যাবে না। অব্যাহতি দেওয়া এবং চেয়ারম্যান হওয়া নিয়মের মধ্যে পড়তে হবে।’ তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি জি এম কাদেরের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আছে। আমার মনে হয় দল থেকে বহিষ্কৃত কিছু ব্যক্তি ম্যাডামের (রওশন এরশাদ) নাম ব্যবহার করে এরকম একটা ফেক নিউজ দিয়েছেন। আমি জাতীয় পার্টির সারা দেশের নেতা-কর্মীদের অনুরোধ করব, দেশবাসীকে বলব, এ ধরনের কোনো ঘটনা জাতীয় পার্টিতে ঘটেনি বা ঘটার কোনো সুযোগ নেই।’ অন্যদিকে সাবেক মহাসচিব ও রওশনপন্থি নেতা মসিউর রহমান রাঙ্গা বলছেন, ‘এ সিদ্ধান্ত না মানলে চুন্নুরা রাস্তায় নামতে পারেন।’

জানা গেছে, রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির নেতা এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শনিবার সাক্ষাৎ করেন। এ সময় রওশন এরশাদ দলের ৪০ জন প্রার্থীর তালিকা প্রধানমন্ত্রীকে হস্তান্তর করেন। এ নিয়ে দলের ভিতরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। দলের নেতা-কর্মীরা ও বেশির ভাগ এমপি জি এম কাদেরের সঙ্গে রয়েছেন।

এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরাও জেনেছি, দেখেছি। এটা নিয়ে আমাদের মহাসচিব যে কথা বলেছেন আমারও একই কথা। আমাদের এরকম কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’ আপনার নাম ও স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে- উল্লেখ করলে তিনি বলেন, ‘এমন সুপারিশে আমি স্বাক্ষর করিনি। আমাদের স্বাক্ষর সবার কাছেই আছে। তবে এমন সুপারিশে স্বাক্ষর করিনি। আমাদের ম্যাডাম (রওশন এরশাদ) নিজেও জানেন না দাবি করেন তিনি।’ এটা একটা ষড়যন্ত্র হতে পারে বলে মনে করেন এই নেতা।

জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সবার সঙ্গে কথা বলে মনে হলো রওশন এরশাদ স্বজ্ঞানে স্বাক্ষর করেননি। সব কো-চেয়ারম্যানই বলছেন, এ বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না। কো-চেয়ারম্যানদের মতামতের ভিত্তিতে চেয়ারম্যান করতে পারবেন এরকম বিধান আমাদের সংবিধানে নেই। প্রেসিডিয়াম মিটিং হতে হবে, কাউন্সিল হতে হবে। আমার কাছে মনে হচ্ছে কোথাও বড় ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে, বিষয়টি বিধিসম্মত মনে হচ্ছে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার মতে এখনো পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের, তিনি বুধবার দেশে আসবেন। তখন কথা বলব আমরা।’ এতে দলে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব বাড়বে কি না- জানতে চাইলে বলেন, ‘একটু তো ভুল বোঝাবুঝি হবেই। তবে যেহেতু কো-চেয়ারম্যানরা বলেছেন তারা স্বাক্ষর করেননি, তাই এর বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট হয়েছে। এসব করে দলকে একটা হাস্যকর পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’ দলের বৃহত্তর স্বার্থে রওশন এবং কাদেরের ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন এই নেতা।

জাতীয় পার্টির একাধিক সূত্রমতে, রওশন এরশাদের আলাদা অবস্থান দলটিকে আবারও ভাঙনের মুখে ঠেলে দিল। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় পার্টি আর ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে আসতে পারবে কি না তা নিয়ে রয়েছে সংশয়। অনেক কৌতূহলী এমপি খোঁজ নিচ্ছেন, রওশন এরশাদের তালিকায় কার কার নাম রয়েছে।

রংপুরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া : আমাদের রংপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, রওশন এরশাদের জাপার চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণাটি গতকাল রংপুরে টক অব দ্য টাউন ছিল। এ নিয়ে রংপুরে চলছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। জন্ম দিয়েছে নানান জল্পনাকল্পনার। জাপার কাদেরপন্থিরা বিষয়টি ভালোভাবে নিতে পারেননি। তাদের অনেকে মনে করছেন খবরটি সঠিক নয়। আবার কাদেরপন্থি অনেকেই নীরবতা অবলম্বন করে ঘটনা পর্যবেক্ষণ করছেন। তবে রওশনপন্থিদের অনেকেই উল্লাস প্রকাশ করেছেন।

১৯৯১ সালের নির্বাচন থেকে জাতীয় পার্টি রংপুরের কিছু আসন একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। জাতীয় পার্টিতে একাধিকবার ভাঙন হলেও রংপুরে এর প্রভাব খুব একটা পড়েনি। সবাই লাঙল প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার চেষ্টা করেন। বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জাপার দেবর-ভাবির এই বিভক্তি আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে দলে। শেষ পর্যন্ত লাঙল কার- এমন প্রশ্নও সামনে আসতে পারে। অনেকের ধারণা, রওশন ও কাদের পন্থিদের বিরোধ প্রকাশ্যে এলে অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটতে পারে। কারণ স্থানীয় জাপার রাজনীতিতে দল থেকে বহিষ্কৃত সংসদের বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গার একটি প্রভাব রয়েছে রংপুরে। রাঙ্গা রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া) আসনের এমপি। সম্প্রতি গঙ্গাচড়ায় রাঙ্গাপন্থিদের সঙ্গে কাদেরপন্থিদের একাধিক অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে গেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, রওশন এরশাদের চেয়ারম্যান ঘোষণাকে কেন্দ্র করে জাতীয় পার্টির বিভক্তি প্রকাশ্যে আসবে এবং সংঘাতের সৃষ্টি হবে। শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি কাদের ও রওশন পৃথক দুটি গ্রুপ হলে লাঙল কে পাবেন- এমনও আলোচনা চলছে।

রওশনের চেয়ারম্যান হওয়ার খবরে মসিউর রহমান রাঙ্গার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে বলেন, ‘রংপুরে জাতীয় পার্টি নিরাপদ। কারও সঙ্গে কোনো বিভেদ নেই। রওশন এরশাদ চেয়ারম্যান হওয়ায় জাতীয় পার্টি লাভবান হবে।’

জি এম কাদেরের ভাতিজা যুবসংহতির কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাবেক এমপি আসিফ শাহরিয়ার বলেন, ‘রওশন এরশাদের ঘোষণাটি সঠিক নয়। যাঁদের স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে তাঁদের অনেকেই বিষয়টি জানেন না।’

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন