শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল

♦ নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা রওশন এরশাদের ♦ বিস্মিত অন্য নেতারা রংপুরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ♦ জি এম কাদেরের নেতৃত্বে আমরা ঐক্যবদ্ধ : চুন্নু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল

সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ গতকাল সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেকে দলের চেয়ারম্যান ঘোষণা দিয়েছেন। একই সঙ্গে ভারত সফরে থাকা জি এম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি দেন। গতকাল সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়। রওশন এরশাদ সেই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ ঘটনায় গতকাল দিনভর রাজনৈতিক মহলে নানা আলোচনা হয়। অনেকেই প্রশ্ন তোলেন, তাহলে জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল?

তবে গত সন্ধ্যায় রওশন এরশাদ গণমাধ্যমকে বলেন, সকালের চিঠিতে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে এই চিঠি পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু ভুলে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের চিঠি গণমাধ্যমে চলে গেছে। নির্ভরযোগ্য এক সূত্র জানিয়েছেন, গতকাল ভারত সফররত জি এম কাদেরের সঙ্গে কেউ কেউ যোগাযোগ করতে সমর্থ হন। তিনি তাদের বলেছেন, রওশন এরশাদ তাকেই (জি এম কাদের) পার্টির চেয়ারম্যান থাকার কথা বলেছেন। জাতীয় পার্টিতে দীর্ঘদিন ধরেই দলীয় নেতৃত্ব নিয়ে টানাপোড়েন চলছে। পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এইচ এম এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ এবং তাঁর ভাই জি এম কাদেরের নেতৃত্বে দলটি স্পষ্টত দ্বিধাবিভক্ত। এরকম পরিস্থিতিতে গতকাল রওশন এরশাদের দলীয় চেয়ারম্যান পদে আসীন হওয়াসংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ মৃত্যুর আগে জি এম কাদেরকে দলের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব দিয়ে যান। সেই থেকে তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এতদিন তার নেতৃত্বেই জাতীয় পার্টির কাজ চলত। অন্যদিকে সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্ব পান রওশন এরশাদ। আর উপনেতার দায়িত্ব পান জি এম কাদের।

সকালে রওশন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমি বেগম রওশন এরশাদ এমপি, জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা কো-চেয়ারম্যান এই মর্মে ঘোষণা করছি যে, পার্টির সিনিয়র নেতাদের পরামর্শ ও সিদ্ধান্তক্রমে দলের গতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করলাম। এর আগে জাতীয় পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্যদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি, নানা ধরনের মামলা-মোকদ্দমা এবং দল পরিচালনায় অযোগ্যতা ও অসাংগঠনিক আচরণের কারণে জাতীয় পার্টির বর্তমান চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সংকট উত্তরণে পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদকে দশম জাতীয় সম্মেলন পর্যন্ত দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।’

রওশন এরশাদের নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণার পর জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও জি এম কাদেরপন্থি নেতা মুজিবুল হক চুন্নু সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে অব্যাহতি দেওয়ার খবরটি মিথ্যা। কয়েকজন কো-চেয়ারম্যানের নাম ব্যবহার করে এ খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত নেননি বা সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করেননি এবং কোনো স্বাক্ষর দেননি। দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। আসলে এটা একটা ফেক (ভুয়া) নিউজ। জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী যে-কেউ ইচ্ছা করলেই চেয়ারম্যান হতে পারবেন না। ইচ্ছা করলেই যে-কাউকে অব্যাহতি দেওয়া যাবে না। অব্যাহতি দেওয়া এবং চেয়ারম্যান হওয়া নিয়মের মধ্যে পড়তে হবে।’ তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি জি এম কাদেরের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আছে। আমার মনে হয় দল থেকে বহিষ্কৃত কিছু ব্যক্তি ম্যাডামের (রওশন এরশাদ) নাম ব্যবহার করে এরকম একটা ফেক নিউজ দিয়েছেন। আমি জাতীয় পার্টির সারা দেশের নেতা-কর্মীদের অনুরোধ করব, দেশবাসীকে বলব, এ ধরনের কোনো ঘটনা জাতীয় পার্টিতে ঘটেনি বা ঘটার কোনো সুযোগ নেই।’ অন্যদিকে সাবেক মহাসচিব ও রওশনপন্থি নেতা মসিউর রহমান রাঙ্গা বলছেন, ‘এ সিদ্ধান্ত না মানলে চুন্নুরা রাস্তায় নামতে পারেন।’

জানা গেছে, রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির নেতা এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শনিবার সাক্ষাৎ করেন। এ সময় রওশন এরশাদ দলের ৪০ জন প্রার্থীর তালিকা প্রধানমন্ত্রীকে হস্তান্তর করেন। এ নিয়ে দলের ভিতরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। দলের নেতা-কর্মীরা ও বেশির ভাগ এমপি জি এম কাদেরের সঙ্গে রয়েছেন।

এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরাও জেনেছি, দেখেছি। এটা নিয়ে আমাদের মহাসচিব যে কথা বলেছেন আমারও একই কথা। আমাদের এরকম কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’ আপনার নাম ও স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে- উল্লেখ করলে তিনি বলেন, ‘এমন সুপারিশে আমি স্বাক্ষর করিনি। আমাদের স্বাক্ষর সবার কাছেই আছে। তবে এমন সুপারিশে স্বাক্ষর করিনি। আমাদের ম্যাডাম (রওশন এরশাদ) নিজেও জানেন না দাবি করেন তিনি।’ এটা একটা ষড়যন্ত্র হতে পারে বলে মনে করেন এই নেতা।

জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সবার সঙ্গে কথা বলে মনে হলো রওশন এরশাদ স্বজ্ঞানে স্বাক্ষর করেননি। সব কো-চেয়ারম্যানই বলছেন, এ বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না। কো-চেয়ারম্যানদের মতামতের ভিত্তিতে চেয়ারম্যান করতে পারবেন এরকম বিধান আমাদের সংবিধানে নেই। প্রেসিডিয়াম মিটিং হতে হবে, কাউন্সিল হতে হবে। আমার কাছে মনে হচ্ছে কোথাও বড় ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে, বিষয়টি বিধিসম্মত মনে হচ্ছে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার মতে এখনো পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের, তিনি বুধবার দেশে আসবেন। তখন কথা বলব আমরা।’ এতে দলে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব বাড়বে কি না- জানতে চাইলে বলেন, ‘একটু তো ভুল বোঝাবুঝি হবেই। তবে যেহেতু কো-চেয়ারম্যানরা বলেছেন তারা স্বাক্ষর করেননি, তাই এর বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট হয়েছে। এসব করে দলকে একটা হাস্যকর পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’ দলের বৃহত্তর স্বার্থে রওশন এবং কাদেরের ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন এই নেতা।

জাতীয় পার্টির একাধিক সূত্রমতে, রওশন এরশাদের আলাদা অবস্থান দলটিকে আবারও ভাঙনের মুখে ঠেলে দিল। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় পার্টি আর ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে আসতে পারবে কি না তা নিয়ে রয়েছে সংশয়। অনেক কৌতূহলী এমপি খোঁজ নিচ্ছেন, রওশন এরশাদের তালিকায় কার কার নাম রয়েছে।

রংপুরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া : আমাদের রংপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, রওশন এরশাদের জাপার চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণাটি গতকাল রংপুরে টক অব দ্য টাউন ছিল। এ নিয়ে রংপুরে চলছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। জন্ম দিয়েছে নানান জল্পনাকল্পনার। জাপার কাদেরপন্থিরা বিষয়টি ভালোভাবে নিতে পারেননি। তাদের অনেকে মনে করছেন খবরটি সঠিক নয়। আবার কাদেরপন্থি অনেকেই নীরবতা অবলম্বন করে ঘটনা পর্যবেক্ষণ করছেন। তবে রওশনপন্থিদের অনেকেই উল্লাস প্রকাশ করেছেন।

১৯৯১ সালের নির্বাচন থেকে জাতীয় পার্টি রংপুরের কিছু আসন একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। জাতীয় পার্টিতে একাধিকবার ভাঙন হলেও রংপুরে এর প্রভাব খুব একটা পড়েনি। সবাই লাঙল প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার চেষ্টা করেন। বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জাপার দেবর-ভাবির এই বিভক্তি আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে দলে। শেষ পর্যন্ত লাঙল কার- এমন প্রশ্নও সামনে আসতে পারে। অনেকের ধারণা, রওশন ও কাদের পন্থিদের বিরোধ প্রকাশ্যে এলে অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটতে পারে। কারণ স্থানীয় জাপার রাজনীতিতে দল থেকে বহিষ্কৃত সংসদের বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গার একটি প্রভাব রয়েছে রংপুরে। রাঙ্গা রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া) আসনের এমপি। সম্প্রতি গঙ্গাচড়ায় রাঙ্গাপন্থিদের সঙ্গে কাদেরপন্থিদের একাধিক অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে গেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, রওশন এরশাদের চেয়ারম্যান ঘোষণাকে কেন্দ্র করে জাতীয় পার্টির বিভক্তি প্রকাশ্যে আসবে এবং সংঘাতের সৃষ্টি হবে। শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি কাদের ও রওশন পৃথক দুটি গ্রুপ হলে লাঙল কে পাবেন- এমনও আলোচনা চলছে।

রওশনের চেয়ারম্যান হওয়ার খবরে মসিউর রহমান রাঙ্গার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে বলেন, ‘রংপুরে জাতীয় পার্টি নিরাপদ। কারও সঙ্গে কোনো বিভেদ নেই। রওশন এরশাদ চেয়ারম্যান হওয়ায় জাতীয় পার্টি লাভবান হবে।’

জি এম কাদেরের ভাতিজা যুবসংহতির কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাবেক এমপি আসিফ শাহরিয়ার বলেন, ‘রওশন এরশাদের ঘোষণাটি সঠিক নয়। যাঁদের স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে তাঁদের অনেকেই বিষয়টি জানেন না।’

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা