শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল

♦ নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা রওশন এরশাদের ♦ বিস্মিত অন্য নেতারা রংপুরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ♦ জি এম কাদেরের নেতৃত্বে আমরা ঐক্যবদ্ধ : চুন্নু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল

সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ গতকাল সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেকে দলের চেয়ারম্যান ঘোষণা দিয়েছেন। একই সঙ্গে ভারত সফরে থাকা জি এম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি দেন। গতকাল সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়। রওশন এরশাদ সেই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ ঘটনায় গতকাল দিনভর রাজনৈতিক মহলে নানা আলোচনা হয়। অনেকেই প্রশ্ন তোলেন, তাহলে জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল?

তবে গত সন্ধ্যায় রওশন এরশাদ গণমাধ্যমকে বলেন, সকালের চিঠিতে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে এই চিঠি পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু ভুলে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের চিঠি গণমাধ্যমে চলে গেছে। নির্ভরযোগ্য এক সূত্র জানিয়েছেন, গতকাল ভারত সফররত জি এম কাদেরের সঙ্গে কেউ কেউ যোগাযোগ করতে সমর্থ হন। তিনি তাদের বলেছেন, রওশন এরশাদ তাকেই (জি এম কাদের) পার্টির চেয়ারম্যান থাকার কথা বলেছেন। জাতীয় পার্টিতে দীর্ঘদিন ধরেই দলীয় নেতৃত্ব নিয়ে টানাপোড়েন চলছে। পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এইচ এম এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ এবং তাঁর ভাই জি এম কাদেরের নেতৃত্বে দলটি স্পষ্টত দ্বিধাবিভক্ত। এরকম পরিস্থিতিতে গতকাল রওশন এরশাদের দলীয় চেয়ারম্যান পদে আসীন হওয়াসংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ মৃত্যুর আগে জি এম কাদেরকে দলের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব দিয়ে যান। সেই থেকে তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এতদিন তার নেতৃত্বেই জাতীয় পার্টির কাজ চলত। অন্যদিকে সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্ব পান রওশন এরশাদ। আর উপনেতার দায়িত্ব পান জি এম কাদের।

সকালে রওশন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমি বেগম রওশন এরশাদ এমপি, জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা কো-চেয়ারম্যান এই মর্মে ঘোষণা করছি যে, পার্টির সিনিয়র নেতাদের পরামর্শ ও সিদ্ধান্তক্রমে দলের গতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করলাম। এর আগে জাতীয় পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্যদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি, নানা ধরনের মামলা-মোকদ্দমা এবং দল পরিচালনায় অযোগ্যতা ও অসাংগঠনিক আচরণের কারণে জাতীয় পার্টির বর্তমান চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সংকট উত্তরণে পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদকে দশম জাতীয় সম্মেলন পর্যন্ত দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।’

রওশন এরশাদের নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণার পর জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও জি এম কাদেরপন্থি নেতা মুজিবুল হক চুন্নু সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে অব্যাহতি দেওয়ার খবরটি মিথ্যা। কয়েকজন কো-চেয়ারম্যানের নাম ব্যবহার করে এ খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত নেননি বা সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করেননি এবং কোনো স্বাক্ষর দেননি। দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। আসলে এটা একটা ফেক (ভুয়া) নিউজ। জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী যে-কেউ ইচ্ছা করলেই চেয়ারম্যান হতে পারবেন না। ইচ্ছা করলেই যে-কাউকে অব্যাহতি দেওয়া যাবে না। অব্যাহতি দেওয়া এবং চেয়ারম্যান হওয়া নিয়মের মধ্যে পড়তে হবে।’ তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি জি এম কাদেরের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আছে। আমার মনে হয় দল থেকে বহিষ্কৃত কিছু ব্যক্তি ম্যাডামের (রওশন এরশাদ) নাম ব্যবহার করে এরকম একটা ফেক নিউজ দিয়েছেন। আমি জাতীয় পার্টির সারা দেশের নেতা-কর্মীদের অনুরোধ করব, দেশবাসীকে বলব, এ ধরনের কোনো ঘটনা জাতীয় পার্টিতে ঘটেনি বা ঘটার কোনো সুযোগ নেই।’ অন্যদিকে সাবেক মহাসচিব ও রওশনপন্থি নেতা মসিউর রহমান রাঙ্গা বলছেন, ‘এ সিদ্ধান্ত না মানলে চুন্নুরা রাস্তায় নামতে পারেন।’

জানা গেছে, রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির নেতা এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শনিবার সাক্ষাৎ করেন। এ সময় রওশন এরশাদ দলের ৪০ জন প্রার্থীর তালিকা প্রধানমন্ত্রীকে হস্তান্তর করেন। এ নিয়ে দলের ভিতরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। দলের নেতা-কর্মীরা ও বেশির ভাগ এমপি জি এম কাদেরের সঙ্গে রয়েছেন।

এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরাও জেনেছি, দেখেছি। এটা নিয়ে আমাদের মহাসচিব যে কথা বলেছেন আমারও একই কথা। আমাদের এরকম কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’ আপনার নাম ও স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে- উল্লেখ করলে তিনি বলেন, ‘এমন সুপারিশে আমি স্বাক্ষর করিনি। আমাদের স্বাক্ষর সবার কাছেই আছে। তবে এমন সুপারিশে স্বাক্ষর করিনি। আমাদের ম্যাডাম (রওশন এরশাদ) নিজেও জানেন না দাবি করেন তিনি।’ এটা একটা ষড়যন্ত্র হতে পারে বলে মনে করেন এই নেতা।

জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সবার সঙ্গে কথা বলে মনে হলো রওশন এরশাদ স্বজ্ঞানে স্বাক্ষর করেননি। সব কো-চেয়ারম্যানই বলছেন, এ বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না। কো-চেয়ারম্যানদের মতামতের ভিত্তিতে চেয়ারম্যান করতে পারবেন এরকম বিধান আমাদের সংবিধানে নেই। প্রেসিডিয়াম মিটিং হতে হবে, কাউন্সিল হতে হবে। আমার কাছে মনে হচ্ছে কোথাও বড় ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে, বিষয়টি বিধিসম্মত মনে হচ্ছে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার মতে এখনো পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের, তিনি বুধবার দেশে আসবেন। তখন কথা বলব আমরা।’ এতে দলে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব বাড়বে কি না- জানতে চাইলে বলেন, ‘একটু তো ভুল বোঝাবুঝি হবেই। তবে যেহেতু কো-চেয়ারম্যানরা বলেছেন তারা স্বাক্ষর করেননি, তাই এর বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট হয়েছে। এসব করে দলকে একটা হাস্যকর পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’ দলের বৃহত্তর স্বার্থে রওশন এবং কাদেরের ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন এই নেতা।

জাতীয় পার্টির একাধিক সূত্রমতে, রওশন এরশাদের আলাদা অবস্থান দলটিকে আবারও ভাঙনের মুখে ঠেলে দিল। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় পার্টি আর ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে আসতে পারবে কি না তা নিয়ে রয়েছে সংশয়। অনেক কৌতূহলী এমপি খোঁজ নিচ্ছেন, রওশন এরশাদের তালিকায় কার কার নাম রয়েছে।

রংপুরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া : আমাদের রংপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, রওশন এরশাদের জাপার চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণাটি গতকাল রংপুরে টক অব দ্য টাউন ছিল। এ নিয়ে রংপুরে চলছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। জন্ম দিয়েছে নানান জল্পনাকল্পনার। জাপার কাদেরপন্থিরা বিষয়টি ভালোভাবে নিতে পারেননি। তাদের অনেকে মনে করছেন খবরটি সঠিক নয়। আবার কাদেরপন্থি অনেকেই নীরবতা অবলম্বন করে ঘটনা পর্যবেক্ষণ করছেন। তবে রওশনপন্থিদের অনেকেই উল্লাস প্রকাশ করেছেন।

১৯৯১ সালের নির্বাচন থেকে জাতীয় পার্টি রংপুরের কিছু আসন একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। জাতীয় পার্টিতে একাধিকবার ভাঙন হলেও রংপুরে এর প্রভাব খুব একটা পড়েনি। সবাই লাঙল প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার চেষ্টা করেন। বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জাপার দেবর-ভাবির এই বিভক্তি আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে দলে। শেষ পর্যন্ত লাঙল কার- এমন প্রশ্নও সামনে আসতে পারে। অনেকের ধারণা, রওশন ও কাদের পন্থিদের বিরোধ প্রকাশ্যে এলে অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটতে পারে। কারণ স্থানীয় জাপার রাজনীতিতে দল থেকে বহিষ্কৃত সংসদের বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গার একটি প্রভাব রয়েছে রংপুরে। রাঙ্গা রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া) আসনের এমপি। সম্প্রতি গঙ্গাচড়ায় রাঙ্গাপন্থিদের সঙ্গে কাদেরপন্থিদের একাধিক অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে গেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, রওশন এরশাদের চেয়ারম্যান ঘোষণাকে কেন্দ্র করে জাতীয় পার্টির বিভক্তি প্রকাশ্যে আসবে এবং সংঘাতের সৃষ্টি হবে। শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি কাদের ও রওশন পৃথক দুটি গ্রুপ হলে লাঙল কে পাবেন- এমনও আলোচনা চলছে।

রওশনের চেয়ারম্যান হওয়ার খবরে মসিউর রহমান রাঙ্গার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে বলেন, ‘রংপুরে জাতীয় পার্টি নিরাপদ। কারও সঙ্গে কোনো বিভেদ নেই। রওশন এরশাদ চেয়ারম্যান হওয়ায় জাতীয় পার্টি লাভবান হবে।’

জি এম কাদেরের ভাতিজা যুবসংহতির কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাবেক এমপি আসিফ শাহরিয়ার বলেন, ‘রওশন এরশাদের ঘোষণাটি সঠিক নয়। যাঁদের স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে তাঁদের অনেকেই বিষয়টি জানেন না।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
সর্বশেষ খবর
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা