শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল

♦ নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা রওশন এরশাদের ♦ বিস্মিত অন্য নেতারা রংপুরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ♦ জি এম কাদেরের নেতৃত্বে আমরা ঐক্যবদ্ধ : চুন্নু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল

সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ গতকাল সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেকে দলের চেয়ারম্যান ঘোষণা দিয়েছেন। একই সঙ্গে ভারত সফরে থাকা জি এম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি দেন। গতকাল সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়। রওশন এরশাদ সেই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ ঘটনায় গতকাল দিনভর রাজনৈতিক মহলে নানা আলোচনা হয়। অনেকেই প্রশ্ন তোলেন, তাহলে জাতীয় পার্টি কি ভেঙে গেল?

তবে গত সন্ধ্যায় রওশন এরশাদ গণমাধ্যমকে বলেন, সকালের চিঠিতে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে এই চিঠি পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু ভুলে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের চিঠি গণমাধ্যমে চলে গেছে। নির্ভরযোগ্য এক সূত্র জানিয়েছেন, গতকাল ভারত সফররত জি এম কাদেরের সঙ্গে কেউ কেউ যোগাযোগ করতে সমর্থ হন। তিনি তাদের বলেছেন, রওশন এরশাদ তাকেই (জি এম কাদের) পার্টির চেয়ারম্যান থাকার কথা বলেছেন। জাতীয় পার্টিতে দীর্ঘদিন ধরেই দলীয় নেতৃত্ব নিয়ে টানাপোড়েন চলছে। পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এইচ এম এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ এবং তাঁর ভাই জি এম কাদেরের নেতৃত্বে দলটি স্পষ্টত দ্বিধাবিভক্ত। এরকম পরিস্থিতিতে গতকাল রওশন এরশাদের দলীয় চেয়ারম্যান পদে আসীন হওয়াসংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ মৃত্যুর আগে জি এম কাদেরকে দলের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব দিয়ে যান। সেই থেকে তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এতদিন তার নেতৃত্বেই জাতীয় পার্টির কাজ চলত। অন্যদিকে সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্ব পান রওশন এরশাদ। আর উপনেতার দায়িত্ব পান জি এম কাদের।

সকালে রওশন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমি বেগম রওশন এরশাদ এমপি, জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা কো-চেয়ারম্যান এই মর্মে ঘোষণা করছি যে, পার্টির সিনিয়র নেতাদের পরামর্শ ও সিদ্ধান্তক্রমে দলের গতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করলাম। এর আগে জাতীয় পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্যদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি, নানা ধরনের মামলা-মোকদ্দমা এবং দল পরিচালনায় অযোগ্যতা ও অসাংগঠনিক আচরণের কারণে জাতীয় পার্টির বর্তমান চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। সংকট উত্তরণে পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদকে দশম জাতীয় সম্মেলন পর্যন্ত দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।’

রওশন এরশাদের নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণার পর জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও জি এম কাদেরপন্থি নেতা মুজিবুল হক চুন্নু সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে অব্যাহতি দেওয়ার খবরটি মিথ্যা। কয়েকজন কো-চেয়ারম্যানের নাম ব্যবহার করে এ খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত নেননি বা সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করেননি এবং কোনো স্বাক্ষর দেননি। দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। আসলে এটা একটা ফেক (ভুয়া) নিউজ। জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী যে-কেউ ইচ্ছা করলেই চেয়ারম্যান হতে পারবেন না। ইচ্ছা করলেই যে-কাউকে অব্যাহতি দেওয়া যাবে না। অব্যাহতি দেওয়া এবং চেয়ারম্যান হওয়া নিয়মের মধ্যে পড়তে হবে।’ তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি জি এম কাদেরের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আছে। আমার মনে হয় দল থেকে বহিষ্কৃত কিছু ব্যক্তি ম্যাডামের (রওশন এরশাদ) নাম ব্যবহার করে এরকম একটা ফেক নিউজ দিয়েছেন। আমি জাতীয় পার্টির সারা দেশের নেতা-কর্মীদের অনুরোধ করব, দেশবাসীকে বলব, এ ধরনের কোনো ঘটনা জাতীয় পার্টিতে ঘটেনি বা ঘটার কোনো সুযোগ নেই।’ অন্যদিকে সাবেক মহাসচিব ও রওশনপন্থি নেতা মসিউর রহমান রাঙ্গা বলছেন, ‘এ সিদ্ধান্ত না মানলে চুন্নুরা রাস্তায় নামতে পারেন।’

জানা গেছে, রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির নেতা এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শনিবার সাক্ষাৎ করেন। এ সময় রওশন এরশাদ দলের ৪০ জন প্রার্থীর তালিকা প্রধানমন্ত্রীকে হস্তান্তর করেন। এ নিয়ে দলের ভিতরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। দলের নেতা-কর্মীরা ও বেশির ভাগ এমপি জি এম কাদেরের সঙ্গে রয়েছেন।

এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরাও জেনেছি, দেখেছি। এটা নিয়ে আমাদের মহাসচিব যে কথা বলেছেন আমারও একই কথা। আমাদের এরকম কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’ আপনার নাম ও স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে- উল্লেখ করলে তিনি বলেন, ‘এমন সুপারিশে আমি স্বাক্ষর করিনি। আমাদের স্বাক্ষর সবার কাছেই আছে। তবে এমন সুপারিশে স্বাক্ষর করিনি। আমাদের ম্যাডাম (রওশন এরশাদ) নিজেও জানেন না দাবি করেন তিনি।’ এটা একটা ষড়যন্ত্র হতে পারে বলে মনে করেন এই নেতা।

জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সবার সঙ্গে কথা বলে মনে হলো রওশন এরশাদ স্বজ্ঞানে স্বাক্ষর করেননি। সব কো-চেয়ারম্যানই বলছেন, এ বিষয়ে তাঁরা কিছু জানেন না। কো-চেয়ারম্যানদের মতামতের ভিত্তিতে চেয়ারম্যান করতে পারবেন এরকম বিধান আমাদের সংবিধানে নেই। প্রেসিডিয়াম মিটিং হতে হবে, কাউন্সিল হতে হবে। আমার কাছে মনে হচ্ছে কোথাও বড় ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে, বিষয়টি বিধিসম্মত মনে হচ্ছে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার মতে এখনো পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের, তিনি বুধবার দেশে আসবেন। তখন কথা বলব আমরা।’ এতে দলে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব বাড়বে কি না- জানতে চাইলে বলেন, ‘একটু তো ভুল বোঝাবুঝি হবেই। তবে যেহেতু কো-চেয়ারম্যানরা বলেছেন তারা স্বাক্ষর করেননি, তাই এর বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট হয়েছে। এসব করে দলকে একটা হাস্যকর পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’ দলের বৃহত্তর স্বার্থে রওশন এবং কাদেরের ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করেন এই নেতা।

জাতীয় পার্টির একাধিক সূত্রমতে, রওশন এরশাদের আলাদা অবস্থান দলটিকে আবারও ভাঙনের মুখে ঠেলে দিল। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় পার্টি আর ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে আসতে পারবে কি না তা নিয়ে রয়েছে সংশয়। অনেক কৌতূহলী এমপি খোঁজ নিচ্ছেন, রওশন এরশাদের তালিকায় কার কার নাম রয়েছে।

রংপুরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া : আমাদের রংপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, রওশন এরশাদের জাপার চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণাটি গতকাল রংপুরে টক অব দ্য টাউন ছিল। এ নিয়ে রংপুরে চলছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। জন্ম দিয়েছে নানান জল্পনাকল্পনার। জাপার কাদেরপন্থিরা বিষয়টি ভালোভাবে নিতে পারেননি। তাদের অনেকে মনে করছেন খবরটি সঠিক নয়। আবার কাদেরপন্থি অনেকেই নীরবতা অবলম্বন করে ঘটনা পর্যবেক্ষণ করছেন। তবে রওশনপন্থিদের অনেকেই উল্লাস প্রকাশ করেছেন।

১৯৯১ সালের নির্বাচন থেকে জাতীয় পার্টি রংপুরের কিছু আসন একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। জাতীয় পার্টিতে একাধিকবার ভাঙন হলেও রংপুরে এর প্রভাব খুব একটা পড়েনি। সবাই লাঙল প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার চেষ্টা করেন। বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জাপার দেবর-ভাবির এই বিভক্তি আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে দলে। শেষ পর্যন্ত লাঙল কার- এমন প্রশ্নও সামনে আসতে পারে। অনেকের ধারণা, রওশন ও কাদের পন্থিদের বিরোধ প্রকাশ্যে এলে অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটতে পারে। কারণ স্থানীয় জাপার রাজনীতিতে দল থেকে বহিষ্কৃত সংসদের বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গার একটি প্রভাব রয়েছে রংপুরে। রাঙ্গা রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া) আসনের এমপি। সম্প্রতি গঙ্গাচড়ায় রাঙ্গাপন্থিদের সঙ্গে কাদেরপন্থিদের একাধিক অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে গেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, রওশন এরশাদের চেয়ারম্যান ঘোষণাকে কেন্দ্র করে জাতীয় পার্টির বিভক্তি প্রকাশ্যে আসবে এবং সংঘাতের সৃষ্টি হবে। শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি কাদের ও রওশন পৃথক দুটি গ্রুপ হলে লাঙল কে পাবেন- এমনও আলোচনা চলছে।

রওশনের চেয়ারম্যান হওয়ার খবরে মসিউর রহমান রাঙ্গার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে বলেন, ‘রংপুরে জাতীয় পার্টি নিরাপদ। কারও সঙ্গে কোনো বিভেদ নেই। রওশন এরশাদ চেয়ারম্যান হওয়ায় জাতীয় পার্টি লাভবান হবে।’

জি এম কাদেরের ভাতিজা যুবসংহতির কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাবেক এমপি আসিফ শাহরিয়ার বলেন, ‘রওশন এরশাদের ঘোষণাটি সঠিক নয়। যাঁদের স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে তাঁদের অনেকেই বিষয়টি জানেন না।’

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম