শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে অবৈধ অস্ত্র

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে অবৈধ অস্ত্র

গত ২৫ এপ্রিল রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার বশিকপুর ইউনিয়নের নাগেরহাট এলাকায় লক্ষ্মীপুর জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাকিব ইমামকে ফিল্মি স্টাইলে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। জনসম্মুখে দুর্বৃত্তদের এমন নৃশংস আয়োজন রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়েছে ওই এলাকার সাধারণ মানুষের মাঝে। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই হত্যাকান্ডে অংশ নেওয়া লাদেন বাহিনীর ক্যাডাররা নতুন ৭.৬৫ বোরের চকচকে অত্যাধুনিক অস্ত্রের ব্যবহার করে। এই কিলিং মিশনের জন্যই এসব অস্ত্র সংগ্রহ করেছিল। চাঞ্চল্যকর এই ডবল মার্ডারের নেপথ্য মদদদাতা স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান কাশেম জিহাদী। গত শুক্রবার একটি বিদেশি পিস্তল ও পাঁচ রাউন্ড গুলিসহ সাদ্দাম হোসেন নামের এক অস্ত্র ব্যবসায়ীকে রাজশাহীর কাটাখালির আবহাওয়া পাড়া থেকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-৫ এর একটি দল। সাদ্দাম একটি বইয়ের ভিতরের পাতা কেটে বিশেষ কৌশলে বিক্রির জন্য একজন ক্রেতার কাছে নিয়ে ঢাকার দিকে রওনা হচ্ছিল। তবে এর আগেই সাদ্দামকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। এর আগে গত ১৮ আগস্ট রাজশাহীর পুটিয়া থেকে ছদ্মবেশী বাদাম বিক্রেতা মিলন হোসেনকে চারটি ওয়ান শুটারগান ও ছয় রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার করে র‌্যাব-৫ এর সদস্যরা।

ওপরের তিনটি ঘটনার একটি ভয়ঙ্কর নৃশংসতার অপর দুটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আভিযানিক সাফল্যের। তবে সাম্প্রতিক তথ্যের বরাত দিয়ে গোয়েন্দারা বলছেন, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সহিংসতার লক্ষ্যে  সন্ত্রাসীরা দেশি-বিদেশি অবৈধ অস্ত্রের মজুদ করছে। সীমান্তবর্তী অস্ত্র কারবারিদের দিয়েই সংগ্রহ করছে এসব আগ্নেয়াস্ত্র। এদের মাধ্যমে কয়েক হাত ঘুরে সীমান্ত পেরিয়ে আসা এসব অস্ত্র পৌঁছে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে নিজেদের টার্গেট শিকারের পরিকল্পনা রয়েছে অনেকের। এসব অস্ত্র ভাড়ায় খাটাচ্ছেন তাদের অনেকেই। নিজস্ব অনুসন্ধানসহ একাধিক সংস্থার গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। তারাও স্বীকার করেছেন সীমান্ত দিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র ঢোকার বিষয়টি। একাধিক সূত্র বলছে, খোদ রাজধানীর গুলশান ১ নম্বর গুলশান শপিং প্লাজার নির্মাণ ঘিরে দোকান মালিকদের দুটি গ্রুপ মুখোমুখি গত তিন মাস ধরে। এদের একটি পক্ষের হয়ে কাজ করছে বিদেশে পলাতক ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল গ্রুপের লোকজন। রাজধানীর মতিঝিল এলাকায় বহুল আলোচিত রিয়াজ মিল্কী হত্যা মামলার ফেরারি আসামি চঞ্চলের হয়ে মাঝেমাঝে অস্ত্রের মহড়া দিচ্ছেন দুলাল, পারভেজ। গত তিন দিন আগেও গুলশান থানা পুলিশের সামনে গুলশান শপিং কমপ্লেক্স এলাকায় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে।  নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গুলশান বিভাগ পুলিশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গুলশান শপিং কমপ্লেক্সকে ঘিরে নানা ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। কেউ কেউ এর সুযোগ  নেওয়ারও চেষ্টা করছেন। হাম্মাদ নামের একজনের ভূমিকা অনেকেরই নজর কেড়েছে। সব খবরই আমরা রাখছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকেও অবহিত করা হয়েছে। সিগন্যাল পাওয়া মাত্রই প্রয়োজনীয় সবকিছুই করা হবে। গত ১৬ মার্চ দুপুরে নারায়ণগঞ্জ বন্দরের ফেরাজীকান্দা এলাকায় ফিল্মি স্টাইলে ফাঁকা গুলি ছুড়তে ছুড়তে বাজার দখল করতে যায় স্থানীয় পিজা শামীমের নেতৃত্বে হোন্ডা বাহিনীর সদস্যরা। প্রকাশ্য দিবালোকে এমন ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয়রা। অভিযোগ রয়েছে, পুলিশকে অবহিত করা হলেও তারা এগিয়ে আসেনি। প্রায় ২০ মিনিট ধরে চলে দুর্বৃত্তের মিশন। বাধা দিতে আসলে সন্ত্রাসীদের এলোপাতাড়ি গুলিতে গুলিবিদ্ধ হন জমির মালিক মঈনুল হক পারভেজ (৪২)। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত হন পারভেজের স্ত্রী সুমা আক্তার (৩০) ও বৃদ্ধা মা মাফুজা বেগম (৫৮)। পরবর্তীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৯ দিন পর গত ৪ এপ্রিল মারা যান পারভেজ।গত ২৫ ফেব্রুয়ারি এপ্রিল সকালে নরসিংদীর শিবপুর পৌর এলাকার বাজার সড়কে শিবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি হারুনুর রশিদ খানকে বাড়িতে ঢুকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। গুলি দুটি তার পিঠের দুই জায়গায় বিদ্ধ হলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যান। পুলিশ সদর দফতরের ডিআইজি (অপারেশন্স) মো. আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার তো আমাদের রুটিনওয়ার্ক। অবৈধ অস্ত্রের বিরুদ্ধে আমাদের (পুলিশ) অভিযান চলমান আছে।  এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরই বিশেষ অভিযান শুরু করা হবে। তবে এরই মধ্যে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে পুলিশ, র‌্যাব ও এপিবিএন অবৈধ অস্ত্রের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। অনুসন্ধানে জানা গেছে, কেবল রাজশাহী বিভাগের ৩টি সীমান্ত ঘিরে রয়েছে অন্তত ২২টি অস্ত্র ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। এর প্রতিটিতে ৫ থেকে ১০ জন করে সক্রিয় সদস্য রয়েছে। তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জের তেলকুপি, সোনামসজিদ এবং শিবগঞ্জ পয়েন্ট। অস্ত্র ব্যবসায় সক্রিয় রয়েছেন তেলকুপির সোহেল, লম্বু সোহেল, কামাল। শিবগঞ্জের টিপু সোনামসজিদের আমীর ও রফিক।  র‌্যাব-৫-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিয়াজ শাহরিয়ার জানান, কখনো নানা ছদ্মবেশে, আবার কখনো অভিনব কৌশলে অবৈধ অস্ত্র দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিক্রি করছে অস্ত্র কারবারিরা। এক্ষেত্রে দেশে তৈরি ওয়ান শুটারগান বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা, আর বিদেশি পিস্তল বিক্রি হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায়। জানা গেছে, যশোরের বেনাপোলের বিশু মেম্বার ও আরমান রহস্যজনকভাবে সবকিছুকে ম্যানেজ করেই সক্রিয় রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেভেন পয়েন্ট সিক্স ফাইভ ও নাইন এমএম পিস্তল বেশি ঢুকছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে। আর পয়েন্ট টু-টু বোরের রিভলবার আসছে সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত ব্যবহার করে। কুমিল্লা, যশোরের বেনাপোল ও হিলি সীমান্ত হয়েও নানা ধরনের অস্ত্র ঢুকছে দেশে। আখাউড়া সীমান্তে অস্ত্র কারবারের সঙ্গে জড়িত স্থানীয় সরকারের একজন জনপ্রতিনিধি। দীর্ঘদিন ধরে সন্দীপের হাতিয়া এলাকায় নদীপথে বিভিন্ন ছোট বড় ট্রলার থেকে আনলোড হয় অবৈধ অস্ত্র। চকরিয়া, কক্সবাজারের বহির্নোঙরে থাকা জাহাজ থেকে আনলোড হওয়া এসব অস্ত্র ছোট বড় লাইটার জাহাজ এবং ট্রলারে করে নিয়ে যাওয়া হয় হাতিয়ায়। মোহাম্মদ আলী নামের সেই ব্যক্তির তত্ত্বাবধানে দীর্ঘদিন ধরে অস্ত্র, মাদকসহ নানা অবৈধ পণ্য আনলোড হয় হাতিয়ায়। পরবর্তীতে নানা কৌশলে এগুলো রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পৌঁছানো হয়। মোহাম্মদ আলী একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার তালিকাভুক্ত। সিলেটের কানাইঘাটের সীমান্ত দিয়ে মাঝেমাঝেই আসছে নাইন এমএম। দিনাজপুরের হিলিতে প্রশাসনের দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করেই সক্রিয় রয়েছেন রনি, জাভেদ এবং শাহাবুদ্দীন। রাঙামাটির পার্বত্য এলাকা দিয়ে দেদার ঢুকছে ছোট, বড় অস্ত্র। চাহিদা অনুযায়ী নিয়মিতভাবেই অস্ত্রের জোগান দিয়ে আসছেন লালটন, পাংকুয়া, এসকে, অবনী নামের অস্ত্র ব্যবসায়ীরা।  ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র বলছে, সম্প্রতি মাদকসহ মো. আনিস উদ্দিনকে মগবাজার থেকে আটকের পর একটি অডিও রেকর্ড পায় ডিবি। যেখানে বলতে শোনা যায়, ‘একটি মাল রেখে আসিছ।’ মাদকের অভিযান পরিচালনার সময় অস্ত্র কারবারিদের সন্ধান পাওয়া যায়। এ চক্রটির দলনেতা টেকনাফের মুন্না ওরফে মামা এবং পাবনার আরিফ বঙ্গাল। তারা মাদকের সঙ্গে অস্ত্রের চালান পাঠায়। অস্ত্রের অর্ডার নেয় বিভিন্ন অ্যাপসে। এসব অস্ত্রের দামও সস্তা। ক্ষেত্রবিশেষ ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার মধ্যে এসব অস্ত্র বেচাকেনা হয়। জানা গেছে, গত ২১ জুলাই রাতে কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে একটি ৭ দশমিক ৬৫ এমএম পিস্তল, একটি বিদেশি রিভলবার, একটি শটগান, চারটি দেশি তৈরি এলজি, তিনটি দেশি রামদা ও গুলিসহ আরসার ছয়জনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। এর আগে গত ৯ জুলাই গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় পাইপগানসহ জহিরুল ইসলাম ওরফে লিটন নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে গ্রেফতার করে। গত ২৩ জুন রাজধানীর লালবাগ এলাকা থেকে একটি দেশি পিস্তল ও একটি ম্যাগাজিনসহ রাকেশ আহম্মেদ নামের একজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গত ১৯ জুন সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় বিদেশি পিস্তল ও ৭ রাউন্ড গুলিসহ ফিরোজ সানা (৪০) নামের একজনকে আটক করে। গত ১৫ মে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন, ৩ রাউন্ড গুলিসহ ইয়াসিন উদ্দিন লিটন ওরফে শুটার লিটনকে (৩৬) গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। উল্লিখিত অস্ত্রের বাইরেও এভাবে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আরও অনেক দেশি-বিদেশি অস্ত্র উদ্ধারসহ জড়িতদের গ্রেফতারের তথ্য জানা যায়। দীর্ঘদিন ধরেই অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে কাজ করেন ঢাকা মহানগর পুলিশের কয়েককজন কর্মকর্তা। এ প্রতিবেদককে তারা বলছেন, কিছু প্রযুক্তিগত সুবিধা আগের মতো ব্যবহার করতে না পারার কারণে এমনটাই হচ্ছে গত এক বছর ধরে। এ কারণে অস্ত্র উদ্ধারে সাফল্য বাহিনীগুলোতে কমে আসছে। আমরা ব্যবসায়ীদের আগের মতো মনিটরিং করতে পারছি না। হয়তো বিষয়টির সুরাহা দ্রুতই হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অবৈধ অস্ত্রের এখনই লাগাম টানা উচিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর। এক্ষেত্রে অস্ত্র ব্যবসায়ী কিংবা ব্যবহারকারী কোন রাজনৈতিক দলের তা বিবেচনায় নেওয়া ঠিক হবে না। একাধিক সূত্র বলছে, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ২০টি জেলার দিকে বিশেষ নজর দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পর্যায়ের একটি সভায়। গত ১৯ ফেব্রুয়ারির আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় রাজনৈতিক উত্তাপ-অস্থিরতা ছড়ানোর আগেই টানা অভিযান চালিয়ে লাগাম টানার ব্যাপারে মত দেন বৈঠকে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা। প্রয়োজনে সে জেলাগুলোতে ব্লক রেইড দেওয়া হবে। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অস্ত্র, মাদক এবং জঙ্গিবাদের বিষয়ে আমাদের অবস্থান জিরো টলারেন্স। অবৈধ অস্ত্রের বিষয়ে আমরা খুবই সিরিয়াস। এরই মধ্যে অনেক সফলতাও এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
লুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স
লুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়
হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির
নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী
হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত
ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব
আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত
ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮
নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব
পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন
টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা

৫৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়
বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়
প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড
দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে
ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাইওয়ানের প্রযুক্তি মেলায় যাচ্ছেন কম্পিউটার সমিতির ২৯ সদস্য
তাইওয়ানের প্রযুক্তি মেলায় যাচ্ছেন কম্পিউটার সমিতির ২৯ সদস্য

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চোটে জর্জরিত দল নিয়েও বার্সার ছয় গোলের জয়, লোপেজের হ্যাটট্রিক
চোটে জর্জরিত দল নিয়েও বার্সার ছয় গোলের জয়, লোপেজের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা