শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বিএনপি জোটের বেহাল দশা

শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি জোটের বেহাল দশা

বেহাল অবস্থায় পড়া বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের কার্যক্রম নেই। তারা মাঝেমধ্যে নামমাত্র দু-একটা কর্মসূচি দিলেও সেগুলোও হচ্ছে আলাদাভাবে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সমমনা দলগুলো যুগপৎ একই কর্মসূচি পালন করলেও এখন শরিকরা যার যার মতো করে একেক ধরনের কর্মসূচি দিচ্ছে। রাজপথে নেতৃত্বাধীন প্রধান বিরোধী দল বিএনপির অবমূল্যায়ন, অবহেলা ও অবমাননা আর দলটির ‘একলা চলো নীতি’তে বছর দেড়েক আগেই বিলুপ্ত হয়েছে ২০ দলীয় জোট। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর অনেকটাই ক্ষোভ আর হতাশা ভর করেছে সমমনা দল ও জোটগুলোর ওপর। নতুন করে আন্দোলনের কর্মকৌশল নিয়ে কথা বলার মতো নেতা বিএনপিতে খুঁজে পাচ্ছেন না তারা। বিএনপি হাইকমান্ড তারেক রহমান দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা কারাগারে। গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত দেওয়ার কেউ নেই। ফলে সমমনা দলগুলোর নেতারা অপেক্ষার প্রহর গুনছেন। তাদের প্রত্যাশা ধীরে ধীরে সবকিছুই আবারও ঠিক হয়ে যাবে। সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো এ তথ্য জানিয়েছে।

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে কী হয়েছে, সারা দেশের মানুষসহ সারা বিশ্ব দেখেছে। নির্বাচনের পর আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন করে বৃহৎ রাজনৈতিক জোট গঠনের বিষয়ে এখনো আলোচনা হয়নি।

জানা যায়, সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে মাঠে আছে কমপক্ষে ৪০টি রাজনৈতিক দল। এতে রয়েছে আ স ম আবদুর রবের জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), মাহমুদুর রহমান মান্নার নাগরিক ঐক্য, ড. রেজা কিবরিয়া ও নুরুল হক নূরের পৃৃথক গণ অধিকার পরিষদ, জোনায়েদ সাকির গণসংহতি আন্দোলন, সাইফুল হকের বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টি, রফিকুল ইসলামের ভাসানী অনুসারী পরিষদ এবং হাসনাত কাউয়ূমের রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, ফরিদুজ্জামান ফরহাদ ও মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফার ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি), খন্দকার লুৎফর রহমান ও এস এম শাহাদাত হোসেনের জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), মো. আকবর হোসেনের ডেমোক্রেটিক লীগ, গরিবে নেওয়াজ ও সৈয়দ মাহবুব হোসেনের পিপলস লীগ, আবদুর রকিব ও আবদুল করিমের ইসলামী ঐক্যজোট, এম এন শাওন সাদেকী ও দিলীপ কুমার দাসের বাংলাদেশ ন্যাপ, নুরুল আমিন ব্যাপারী ও শাহ আহমেদ বাদলের বিকল্পধারা বাংলাদেশ, নূরুল ইসলামের সাম্যবাদী দল, এ টি এম গোলাম মাওলা চৌধুরী ও আবু সৈয়দের গণদল, আজহারুল ইসলাম ও গোলাম মোস্তফা আকন্দের ন্যাপ ভাসানী এবং সুকৃতি মণ্ডলের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ মাইনরিটি পার্টি, মোস্তফা জামাল হায়দারের জাতীয় পার্টি (জাফর), আবদুল করিম আব্বাস ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (বিএলডিপি), মোস্তাফিজুর রহমান ইরানের বাংলাদেশ লেবার পার্টি, সৈয়দ এহসানুল হুদার বাংলাদেশ জাতীয় দল, কে এম আবু তাহেরের এনডিপি, জুলফিকার বুলবুল চৌধুরীর বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, মুফতি মহিউদ্দিন ইকরামের জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, মাওলানা আবদুর রকীবের ইসলামী ঐক্যজোট, তাসমিয়া প্রধানের জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), নুরুল ইসলামের বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল এবং আবুল কাসেমের বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টিসহ আরও অনেক দল। এ ছাড়া বিএনপির সঙ্গে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে শরিক হয়েছে আবুল কালাম আজাদের সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি, শামসুল আলমের সমাজতান্ত্রিক মজদুর পার্টি ও হারুন আল রশিদের প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল নিয়ে গঠিত ‘গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য’ এবং মোস্তফা মোহসীন মন্টুর ‘গণফোরাম’। কিন্তু নাম এবং সাইন বোর্ডসর্বস্ব এসব দলের শক্তি-সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিএনপির সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলনে শরিক হয়েছে, তাদের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ছাড়া আর কারও নাম-ধাম-পরিচয় রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে তেমন শোনা যায় না। কতগুলো দল আছে, যাদের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককেও সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা জোট নেতারাই চেনেন না।

জানা যায়, অধিকাংশ দল মূল দলের খণ্ডিতাংশ। সভাপতির সঙ্গে দ্বন্দ্বে সাধারণ সম্পাদক দলের কয়েকজনকে নিয়ে আলাদা দল করেছেন অথবা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর দলের চতুর্থ সারির কোনো নেতাকে দিয়ে ‘বিকল্প’ দল বানিয়ে রাখা হয়েছে। এদের অধিকাংশেরই নেই নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন এবং সাংগঠনিক শক্তি বা জনভিত্তিও নেই ‘ওয়ানম্যান শো’ এসব রাজনৈতিক দলের। বিএনপি কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করলে ২০ জন কর্মী নিয়েও কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারে না। এসব দলের নেতাদের ‘শক্তি’ হচ্ছে চড়া গলায় সরকার পতনের আওয়াজ তোলা। নাম ও সাইন বোর্ডসর্বস্ব এসব দল নিয়ে বিএনপির পুরনো মিত্রদের কেউ কেউ প্রকাশ্যে আপত্তি তুলেছেন। তারা বলছেন, যাদের কোনো সাংগঠনিক ভিত্তি নেই, জনসমর্থন নেই, ভোট নেই, তাদের দিয়ে জোট গঠন করে আন্দোলন হবে না। এলডিপি প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভবিষ্যতে যদি বিএনপির পক্ষ থেকে নতুন করে বৃহৎ কোনো রাজনৈতিক জোট গঠনের চিন্তাভাবনা করা হয়, তাতে এলডিপির সমর্থন থাকবে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, সামনে থেকে আমরা সমমনা জোট ও রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে একসঙ্গেই আন্দোলন ও কর্মসূচি পালন করব। খুব শিগগিরই এ সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে। কাজেই জোট কিংবা সমমনা দলের সঙ্গে বিএনপির যোগাযোগ নেই অথবা সম্পর্ক দুর্বল- এসব কথা বলার কোনো সুযোগ নেই। নাগরিক ঐক্যের শীর্ষ নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ৭ জানুয়ারি তার ভাষায় তথাকথিত নির্বাচনের পর বিএনপির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগটা কম হচ্ছে। তবে হতাশার কিছু নেই।

গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী বলেন, সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের লোকেরা নিজেদের যতই ‘স্থায়ী সরকার’ মনে করুক না কেন, তারা কখনোই স্থায়ী হবে না। এভাবে জোর-জবরদস্তি করে সরকার কখনো টিকে থাকতে পারবে না।

গত বছর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের আগে হঠাৎ করেই ২০ দলীয় জোট বিলুপ্তির মধ্য দিয়ে বিএনপি এককভাবে চলার ঘোষণা দেয়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে এরই মধ্যে তৈরি হয়েছে একাধিক রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম। তারই ধারাবাহিকতায় গত বছরের ৮ আগস্ট জেএসডি, নাগরিক ঐক্যসহ কয়েকটি দলের সমন্বয়ে গঠিত হয় গণতন্ত্র মঞ্চ। বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে তৈরি হওয়া দলগুলোকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে বিলুপ্ত করা হয় দুই দশকের রাজপথে বিএনপির পাশে থাকা ২০ দলীয় জোট। এরপর থেকেই সমমনা দল ও জোট নিয়ে তৈরি হয় বিএনপি নেতৃত্বাধীন অঘোষিত রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ বলেন, জোট রাজনীতির কারণে বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল বিএনপির প্রতি আস্থা রেখেছে। জোট রাজনীতির সুবিধা ও অসুবিধা অনেক। প্রয়োজনেই জোট গঠন করা হয়েছিল। আবারও প্রয়োজনে আরও বড় জোট গঠন করা হতে পারে। তবে সরকার বিদায়ের আন্দোলন অব্যাহত আছে এবং থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও
পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’
‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ
আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ
বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট
গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০
নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন
কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়