শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার - ড. বদিউল আলম মজুমদার

মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে ক্লাবে পরিণত সংসদ

নির্বাচন কমিশন সংবিধান লঙ্ঘন করেছে, ধ্বংস করেছে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে ক্লাবে পরিণত সংসদ

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, যে নির্বাচন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর করবে না, সে নির্বাচন অসাংবিধানিক। যে নির্বাচন আমাদের গণতন্ত্র সুসংহত করবে না; গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করবে সেটা সংবিধানের লঙ্ঘন। বিগত তিনটি নির্বাচন কমিশন গঠনে ত্রুটি ছিল। তারা পাতানো-একতরফা নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। সংবিধান লঙ্ঘন করেছে।

রাজনৈতিক দল, অংশীজনের সহযোগিতা ছাড়া সবচেয়ে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন দিয়েও সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয় বলেও উল্লেখ করেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি সংবিধান সংশোধন করে গণভোটের বিধান চালু করার পরামর্শ দেন।

গত শুক্রবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. বদিউল আলম মজুমদার এসব কথা বলেন। এ সময় রাষ্ট্র সংস্কার, সংবিধান সংশোধন, নির্বাচন কমিশন নিয়োগ, নির্বাচনি আইন সংস্কার বিষয়ে কথা বলেন তিনি। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ নিয়ে চলছে নানামুখী আলোচনা। অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারে ইতোমধ্যে ছয়টি কমিশন গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে অবাধ-নিরপেক্ষ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে কী কী সংস্কার প্রয়োজন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান।

আগামী সংসদ নির্বাচন কবে হবে-জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট জমা হওয়ার পর সাত দিন ধরে একটি সংলাপ হবে এবং কী কী করতে হবে। সবার সম্মতির ভিত্তিতেই কখন নির্বাচন হবে তা নির্ধারিত হবে। এটা ঐকমত্যের বিষয়। রাজনৈতিক দল ও সরকারের। এ ক্ষেত্রে সরকারসহ সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক হবে। এটাই হচ্ছে কাক্সিক্ষত।

সুজন সম্পাদক বলেন, আমাদের দেশে পরপর তিনটি নির্বাচন হয়েছে জালিয়াতির মাধ্যমে। একতরফা নির্বাচন হয়েছে। সেটা গণতান্ত্রিক নির্বাচন নয়। গণতান্ত্রিক নির্বাচন হলো প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। নির্বাচন মানে হলো, বিকল্প থেকে বেছে নেওয়া। তাই বিকল্প থাকতে হবে। তবে সেটাও হতে হবে যথার্থ বিকল্প। বিকল্প থেকে যাতে মানুষ ভিন্নমত, ভিন্নপথ বেছে নিতে পারে। নির্বাচন যদি সুষ্ঠু না হয়, তার কী পরিণতি-আমরা অতীত থেকে দেখেছি। গত তিনটি বিতর্কিত নির্বাচন হওয়ার পরে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা জনগণের স্বার্থে কাজ করার কোনো প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেনি। কারণ তাদের ভোটের দরকার ছিল না। যারা তাদের ক্ষমতায় এনেছে, টিকিয়ে রেখেছে তারা তাদের সঙ্গে কাজ করেছে। প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কিংবা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। তিনি আরও বলেন, নির্বাচন যদি সুষ্ঠু না হয়, তাহলে দায়বদ্ধতা কাঠামো ভেঙে যায়। পাঁচ বছর পরপর জনগণের কাছে ভোট ভিক্ষা করার মাধ্যমে জনগণের কাছে দায়বদ্ধতা নিশ্চিত হয়। জনগণের সঙ্গে তাদের কাজ করতে হয়, তা না হলে কিন্তু জনগণ লাল কার্ড দেখাতে পারে। নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে যারা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হন, তারা বিতর্কিত হন। তাদের নিয়ে যারা সরকার গঠন করবে তারা জনগণের শাসন নিশ্চিত করবে না।

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ১ অক্টোবরের আগেই পুরোপুরি গঠন হবে বলে আশা করছি। আমরা যাতে দ্রুত কার্যক্রম শুরু করতে পারি। নির্বাচন সংস্কার কমিটির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিটির কাজের সম্পৃক্ততা রয়েছে। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচন পদ্ধতি হবে কি না-এ ব্যাপারে ব্যাপক আলাপ-আলোচনা চলছে। অনেক দলও এটা নিয়ে আলোচনা করছে। বাম দলগুলো আলোচনা করছে। এটা করতে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। সংবিধান সংস্কার কমিটির সঙ্গে একত্রে কাজ করার চেষ্টা করব আমরা। আবার দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ হবে কি না? আমাদের টাইম লিমিট থাকবে কি না? আবার স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যাপারে হয়তো কিছু কিছু পরিবর্তন করতে হবে।

রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য কী কী বিষয়ে সংস্কার প্রয়োজন-জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক কাজ আছে যা সংবিধান সংশোধন কমিটির মধ্যে পড়ে। ছয়টি যে কমিটি করা হয়েছে সেগুলো রয়েছে। আরও কিছু সংস্কার আমাদের প্রয়োজন রয়েছে। যেমন স্থানীয় সরকার বিকেন্দ্রীকরণ দরকার। সামরিক বাহিনীর কিছু সংস্কার প্রয়োজন। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের জন্য একটি আইন করা দরকার। অনেক দেশে রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সংবিধানের বিধান রয়েছে। এটা ইসির পলিটিক্যাল পার্টি নিবন্ধনের মধ্যে আসতে পারে। যেমন জার্মানিতে রাজনৈতিক দল সম্পর্কিত বিষয় রয়েছে সংবিধানে। বর্তমানে একজন উপদেষ্টা বলছেন যে রাজনৈতিক দলের জন্য অ্যাক্ট করার বিষয়টি ভাবা যেতে পারে।

তিনি বলেন, নির্বাচনের জন্য অনেক অংশীজন থাকে। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন করা। তারা যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে এজন্য নির্বাচন কমিশনকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। তাদের চাকরির সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের প্রতিটি নির্বাচন কমিশন সঠিকভাবে গঠিত হয়নি। বিগত তিনটি নির্বাচন কমিশন গঠনে ত্রুটি রয়েছে। আগের দুটি কমিশন গঠিত হয়েছে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে। আগে একটি অনুসন্ধান কমিটি হতো। তারা ১০ জনের নাম প্রস্তাব করত। সেখান থেকে পাঁচজনকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিতেন। কিন্তু বিগত সময়ে মূলত প্রধানমন্ত্রী তাদের নিয়োগ দিতেন। প্রধানমন্ত্রী দলীয় তাই তিনি তাঁর অনুগতদের নিয়োগ দেবেন এটাই স্বাভাবিক। এটাই হয়ে আসছে। তিনি আরও বলেন, যে নির্বাচন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর করবে না সে নির্বাচন অসাংবিধানিক। যে নির্বাচন আমাদের গণতন্ত্র সুসংহত করবে না তা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করবে। সেটা সংবিধানের লঙ্ঘন। এজন্যই আমাদের আউয়াল কমিশন সংবিধানের লঙ্ঘন করেছে। নূরুল হুদা কমিশন লঙ্ঘন করেছে। তারা পাতানো নির্বাচন করেছে। একইভাবে রকিব কমিশনও আমাদের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। এটা করতে গিয়ে তারা সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। তারা সংবিধানের মৌলিক কাঠামো গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে।

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, ইসি নিয়োগের আইনে ত্রুটি আছে। ২০২২ সালে যে আইনটি করা হয়েছে সেটা একটা দায়মুক্তির আইন। তা ছাড়া আইনের আওতায় সার্চ কমিটির দুজন ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। যারা দলীয়। যেমন বিগত কমিশন নিয়োগের সময় কমিটিতে ছিলেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন। তিনি ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। আরও একজন ছিলেন। তিনিও দলীয় কমিটিতে ছিলেন। নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইনটিতেই বড় ত্রুটি রয়েছে। এর পরে যাদের এ আইনের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয় তারাও ত্রুটিপূর্ণ পক্ষপাতদুষ্ট। তিনি আরও বলেন, আরেকটি ত্রুটি হচ্ছে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে যে হলফনামা জমা দেওয়া হয়, সেগুলোয় ত্রুটি। কেননা হলফনামা যাচাই করার কোনো প্রক্রিয়া নেই। যদিও নির্বাচন কমিশনের এটা যাচাই করার অধিকার রয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলে, তারা আইনগতভাবে যাচাই করতে বাধ্য নয়। এটা কমিশনের অজুহাত মনে হয়। সুষ্ঠু নির্বাচন করার খাতিরে সবকিছু করার অধিকার রয়েছে কমিশনের।

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, নির্বাচন আইনের মধ্যে আরেকটি ত্রুটি রয়েছে আরপিওতে। আরপিওর বড় ত্রুটি হলো, ছাত্রদের দাবি ছিল লেজুড়ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা। আরপিও অনুযায়ী লেজুড়ভিত্তিক ছাত্র সংগঠন বেআইনি। কিন্তু আরপিও রাজনৈতিক দল নিবন্ধন অনুচ্ছেদে রয়েছে-নিবন্ধিত দলের গঠনতন্ত্রে কোনো অঙ্গ বা সহযোগী সংগঠন থাকতে পারবে না। তবে এ আইনের ভাষা অনেক দুর্বল। দলগুলো গঠনতন্ত্র থেকে অঙ্গ বা সহযোগী সংগঠন শব্দগুচ্ছ বাদ দিয়েছে, কিন্তু ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বলে রেখে দিয়েছে। এ ত্রুটিটা দূর করা দরকার। আরও একটি ত্রুটি রয়েছে সেটা মূলত প্রয়োগের বিষয়। সেটা হচ্ছে, নিবন্ধিত দলের বিদেশি শাখা থাকতে পারবে না। আমাদের সবকটি রাজনৈতিক দলের বিদেশি শাখা রয়েছে। নির্বাচিত দলের বিদেশি শাখা থাকার কথা নয়। এটা আরও জোরালো আইন করতে হবে এবং চর্চায় আনতে। সুজন সম্পাদক বলেন, নির্বাচনে আরেকটা বড় ত্রুটি হচ্ছে-আমাদের নির্বাচনে টাকার খেলা হয়। নির্বাচনে টাকার খেলার কারণে ব্যবসায়ীদের আধিক্য দেখা যায় সংসদে। টাকার খেলা বন্ধ করতে হলে আমাদের অনেক কাজ করা দরকার। এজন্য প্রথমেই মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করা দরকার। মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করার কথা বলা সহজ, কিন্তু বাস্তবায়ন কঠিন। মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে আমাদের সংসদটা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের অংশবিশেষে পরিণত হয়েছে। ব্যবসায়ীদের ক্লাবে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য আমাদের মনোনয়ন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনতে হব। রাজনৈতিক দল যদি প্যানেল তৈরি করে, সে প্যানেল থেকে যদি দলগুলো মনোনয়ন দেয় তাহলে হয়তো কিছুটা বাণিজ্য বন্ধ হবে। জনপ্রিয় ব্যক্তিরা মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আইন সংস্কার করার দরকার যাতে মনোনয়ন বাণিজ্যের লাগাম টানা যায়। তিনি আরও বলেন, আরেকটি হলো নির্বাচনি ব্যয়ের ব্যাপারে মনিটরিং করা দরকার। অনেক দেশে নির্বাচনি ব্যয় প্রতিনিয়ত মনিটরিং করা হয়। নির্বাচনি ব্যয় যখন জমা দেয়, সেটা অডিট করা দরকার। অনেকেই নির্বাচনি ব্যয় জমা দেয় না, যারা বিজয়ী হয় না, তারা জমা দেয় না। আর যারা বিজয়ী হয় তারা যা দেয় তা সত্য নয়। এগুলো যাচাইবাছাই করা দরকার। এ ছাড়া আর একটি ত্রুটি হচ্ছে নারীর অন্তর্ভুক্তি তথা জেন্ডার গ্যাপ। এ ক্ষেত্রে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা করতে হবে। সরকারি দলের লোকজনের বাড়িতে বসিয়ে ভোটার তালিকা করা হতো। তাই এ ত্রুটিগুলো দূর করতে হবে। যুগোপযোগী আইনের মাধ্যমে সঠিক রেল গার্ড তৈরি করতে হবে। কতগুলো বিধিনিষেধ আরোপ করতে হবে। যেগুলো মেনে চললে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ সুগম হবে। এখানে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, আমাদের আরপিও মোটামুটি গ্রহণযোগ্য। আইনি কাঠামোতে তেমন কোনো দুর্বলতা নেই। বর্তমানে যে আইনি কাঠামো রয়েছে তা দিয়ে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করা যায়। কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যদি এটা মেনে চলে এবং রাজনৈতিক দলগুলো যদি তাদের আচরণ বদলায়। রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে যদি পরিবর্তন না আসে তবে আইনি কাঠামো পরিবর্তন করে কোনো কাজ হবে না।

এক প্রশ্নের জবাবে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কিছু অংশীজন থাকে। প্রথম- অংশীজন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এরপর হচ্ছে সরকার। সরকার মানে প্রশাসন, সরকার মানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করে। সঙ্গে যাদের পোলিং অফিসার, রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব দেওয়া হয় তারা যদি দলীয় হয় তাহলে কোনো লাভ হবে না। এগুলো আইন দিয়ে কিছু করা সম্ভব হবে না। নির্বাচনে দ্বিতীয় অংশীজন রাজনৈতিক দল। রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যদি টাকার খেলা খেলেন। তারা যদি পেশিশক্তির প্রয়োগ করেন। তাহলেও সুষ্ঠু নির্বাচন সুদূরপরাহত হয়ে যায়। এরপর আরেক অংশীজন হচ্ছে গণমাধ্যম। গণমাধ্যম অন্যায়গুলো তুলে ধরবে। অংশীজন হিসেবে নাগরিক সমাজের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে নির্বাচনে। সব অংশীজন যদি তাদের ভূমিকা নিষ্ঠার সঙ্গে, শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করেন তাহলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। তারা যদি সদাচরণ না করেন- তবে সবচেয়ে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবে না। কারণ প্রায় ১০ লাখের মতো লোক নির্বাচনি দায়িত্ব পালন করেন, সবার ওপর নজরদারি করা সম্ভব হবে না। সরকার যদি নিরপেক্ষ হয়, তবে কর্মকর্তা নিরপেক্ষ আচরণ করেন।

নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, সঠিক নির্বাচন কমিশন গঠন করা গুরুত্বপূর্ণ, আইনি কাঠামো গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করা। দিন বদলের সনদে ২০১৮ সালে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ বলেছিল দিন বদল করবে, কোনো দলীয়করণ করবে না। রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন আনবে। কিন্তু কিছুই করেনি। তারা কথা রাখেনি বলেই আজকে এই অবস্থা। আমরা যখন সংস্কারের কথা বলেছি- তখন আমরা সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছি। সংস্কারবাদী হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। সংস্কারবাদী গালিতে পরিণত হয়েছিল। এখন আমরা সবাই সংস্কার চাই। তখন যদি সংস্কারগুলো আমরা করতাম তাহলে এ অবস্থায় আসতে হতো না। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন নির্বাচন বাতিল করার ক্ষমতা রাখে। অগ্রহণযোগ্য নির্বাচন বাতিল করতে পারে। এ ক্ষমতা তাদের আছে। যদিও আউয়াল কমিশন বলেছে- তাদের সেই ক্ষমতা ছিল না।

বিগত নির্বাচনি অনিয়ম নিয়ে তদন্ত হবে কি না জানতে চাইলে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমরা তদন্তের লোক না। আমরা তদন্তের সুপারিশ করতে পারি। বিগত তিনটা নির্বাচন নিয়ে আমাদের গবেষণা হওয়া দরকার। তদন্ত হওয়া দরকার। আসলে নির্বাচন কি হয়েছিল? এটা সরকারের পক্ষ থেকে এ তদন্ত করার উদ্যোগ  নেওয়া যেতে পারে। নির্বাচন পদ্ধতি কী হবে প্রশ্নে তিনি বলেন, ইভিএম ব্যবহার করা হয়েছে। ইভিএমে ভোটার ভেরিয়েবল পেপার অডিট ট্রেইল বা ভিভিপিএটি যুক্ত ছিল না। ভারতে উচ্চ আদালতের নির্দেশে এটি সংযুক্ত হয়েছে। ইভিএম নিয়ে বিতর্ক রয়েছে ভারতেও। ইভিএমের যে ফলাফল কমিশন ঘোষণা করত সেটাই মেনে নিতে হতো। এখানে রি-কাউন্ট করার কোনো সুযোগ ছিল না। ইভিএম নিয়ে অনেক বাণিজ্য হয়েছে। ব্যাপকভাবে দুর্নীতি হয়েছে। ইভিএম কিনে অপরাধী কর্মকান্ড করেছে বিগত নির্বাচন কমিশনগুলো। ইভিএম ব্যবহারের আগে রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া প্রয়োজন ছিল। নূরুল হুদা কমিশন বলেছিল যে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ করেই এটা করা হয়েছে। যদিও রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য ছিল না। তবু তারা ছয়টি আসনে ইভিএম ব্যবহার করেছে। আউয়াল কমিশন জোরেশোরে লেগেছিল সব আসনে ইভিএম ব্যবহার করতে। আবার সংলাপে দলগুলো ইভিএম নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছিল তা পাল্টে দিয়েছিল ইসি। ইভিএমকে ব্ল্যাক বক্স বলা হয়। মানুষের যখন ধারণা থাকে না তখন মানুষের মধ্যে সন্দেহ থাকে। কিন্তু অনেক দেশেই এখনো ইভিএম ব্যবহৃত হয়। তিনি বলেন, আমাদের প্রেক্ষাপটে যদি ইভিএম ব্যবহার করতে হয় তবে উন্নত মানের ইভিএম ব্যবহার করতে হবে। আর ইভিএম শুধু ভোটার শনাক্তের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। ইভিএম ভোট দেওয়ার ব্যাপারে ব্যবহার না করে ডিজিটাল আইডেন্টিফিকেশনের মাধ্যমে ব্যবহার করা যেতে পারে। আরও অন্য টেকনোলজি রয়েছে। আমাদের অবশ্যই টেকনোলজির দিকে যেতে হবে। অনেক দেশে যেমন ইন্টারনেট ভোটিং হয়।

এ নির্বাচন বিশ্লেষক বলেন, ব্যালটের ব্যাপারেই মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে। মানুষের নির্বাচনব্যবস্থার ওপর আস্থা চলে গেছে। পেপার দিয়েই আস্তা ফেরাতে হবে। আমরা যদি ইভিএম ব্যবহার করতে চাই তাহলে আমাদের আস্তে আস্তে সীমিত আকারে ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন ছোট নির্বাচনে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে আস্থা সৃষ্টি করতে হবে। তাহলে পরবর্তীতে সবাই সম্মত হলে এটা ব্যবহার করা যেতে পারে। বর্তমানে ইভিএম থেকে দূরে থাকাই ভালো। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার দলীয় ভিত্তিতে হবে কি না? নাকি নির্দলীয় হবে আবারও। এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে হবে। আবার স্থানীয় সরকার বর্তমানে যেভাবে আছে, বিশেষ করে চেয়ারম্যানসর্বস্ব, মেয়রসর্বস্ব। এভাবে হবে কি না সেগুলোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আবার এসবের বিকল্প হতে পারে। পার্লামেন্টারি সিস্টেম হবে কি না সেটা চিন্তা করতে হবে। এসব নির্বাচন পদ্ধতির দিকেও আমাদের নজর দিতে হবে। এসব বিষয় আমাদের সুপারিশে আসবে। স্থানীয় এবং জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে সবকিছু থাকবে কমিশনের প্রতিবেদনে।

প্রশাসনের বিষয়ে তিনি বলেন, আগে প্রশাসনের মেধা ছিল। সর্বোচ্চ মেধাবীদের নিয়োগ দেওয়া হতো। তারা কতগুলো শৃঙ্খলা মেনে চলত, সততা ছিল তাদের মধ্যে। স্বাধীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সিভিল প্রশাসন হচ্ছে জনগণের সেবক। কিন্তু বর্তমানে দেখা যায় তাদের স্যার না বললে তারা মাইন্ড করেন। অনেক সময় তাদের প্রধান অতিথি করতে হবে। আসলে তা নয়, তারা সবাই জনগণের সেবক। প্রশাসনে আমাদের প্রভুত্বের কাঠামো ভাঙতে হবে। প্রশাসনে দুর্নীতি ঢুকেছে। চরমভাবে দলীয়করণ এবং দুর্নীতির কারণেই প্রশাসন ভেঙে পড়েছে। মেধা দিয়ে তারা আসছেন না। দলীয় পরিচয়ে তারা আসছেন। এগুলোতে সংস্কার করা দরকার। আমাদের এতগুলো ক্যাডার আছে। এতগুলো ক্যাডার দরকার আছে কি না সেটা দেখা দরকার। সরকারি কর্মকর্তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হওয়া উচিত তারা জনগণের সেবক। তারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। তাদের সেরকম মানসিকতা দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে হবে। জনগণকে সেবা দিতে হবে। প্রভু হওয়া নয়,

জনগণ রাষ্ট্রের মালিক। রাষ্ট্রে জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠায় কী করা যেতে পারে প্রশ্নে তিনি বলেন, জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথমত- জনগণের মাধ্যমে শাসন করতে হবে। জনগণের ভোটের অধিকার থাকতে হবে। ভোটার অধিকার নিশ্চিত হওয়া দরকার। জনগণ সত্যিকার প্রতিনিধি যাতে নির্বাচিত করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। তারা যাতে জনগণের কল্যাণে কাজ করেন। জনপ্রতিনিধিরা অনেকেই বিভিন্ন রকম অপকর্মে জড়িত হবে। তাদের সম্পদের হিসাব দেওয়া দরকার। স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা নিশ্চিত যাতে হয়। সেটা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করতে হবে। সংবিধান সংশোধন করতে হলে আমাদের আগে গণভোটের বিধান ছিল। এ গণভোটের বিধান ফিরিয়ে আনা দরকার। তাতে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা দরকার। জনগণের কার্যকর অংশ নিশ্চিত করতে হলে তাদের তথ্য দরকার। তিনি বলেন, সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন করবে সরকার, নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট অথরিটি ও রাজনৈতিক দল। এগুলো চর্চার মাধ্যমে বোঝা যাবে। এগুলো কার্যকর হবে কি না। তারা কার্যকর করতে চাইলে করতে পারেন। আইনের কিছু সীমাবদ্ধতা থাকলেও তাদের সদিচ্ছার মাধ্যমে অনেক কিছু হতে পারে। আমাদের নির্বাচন কমিশনের অগাধ ক্ষমতা রয়েছে। নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচনের খাতিরে প্রয়োজনে আইন-কানুন বদলাতে পারে। তারা যে বলে তারা নির্বাচন করতে বাধ্য ছিল। এটা আসলে সঠিক না। তারা যদি ওই নির্বাচন না করত তাহলে আমাদের ইতিহাস বদলে যেত।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে সরকারের পতন। ভবিষ্যতে পলিটিক্যাল পার্টিগুলো এ থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজ করবে বলে আপনি মনে করেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেউ কথা রাখেনি। আমাদেরও তো কেউ কথা রাখেনি। বিগত নির্বাচনগুলো যদি সঠিক হতো তাহলে এরকম বিয়োগান্তক ঘটনা আমাদের দেখতে হতো না। তিনি বলেন, ২০১৪ সালে যদি আমাদের একতরফা নির্বাচন না হতো, নির্বাচন কমিশন বলতে পারত যে এর মাধ্যমে সংবিধান গণতন্ত্র রক্ষা হবে না। আমরা নির্বাচন করতে সম্মত না। হয়তো আমাদের ইতিহাস বদলে যেত। একশ্রেণির সরকারি দলের লোকজন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তারা সবাই একত্রিত হয়ে আঁতাত করে বিতর্কিত নির্বাচন করেছে। সেসব বিতর্কিত নির্বাচন আমাদের বর্তমান পর্যায়ে নিয়ে এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?
ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর
সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’
ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক
দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা