শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার - ড. বদিউল আলম মজুমদার

মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে ক্লাবে পরিণত সংসদ

নির্বাচন কমিশন সংবিধান লঙ্ঘন করেছে, ধ্বংস করেছে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে ক্লাবে পরিণত সংসদ

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, যে নির্বাচন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর করবে না, সে নির্বাচন অসাংবিধানিক। যে নির্বাচন আমাদের গণতন্ত্র সুসংহত করবে না; গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করবে সেটা সংবিধানের লঙ্ঘন। বিগত তিনটি নির্বাচন কমিশন গঠনে ত্রুটি ছিল। তারা পাতানো-একতরফা নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। সংবিধান লঙ্ঘন করেছে।

রাজনৈতিক দল, অংশীজনের সহযোগিতা ছাড়া সবচেয়ে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন দিয়েও সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয় বলেও উল্লেখ করেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি সংবিধান সংশোধন করে গণভোটের বিধান চালু করার পরামর্শ দেন।

গত শুক্রবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. বদিউল আলম মজুমদার এসব কথা বলেন। এ সময় রাষ্ট্র সংস্কার, সংবিধান সংশোধন, নির্বাচন কমিশন নিয়োগ, নির্বাচনি আইন সংস্কার বিষয়ে কথা বলেন তিনি। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ নিয়ে চলছে নানামুখী আলোচনা। অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারে ইতোমধ্যে ছয়টি কমিশন গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে অবাধ-নিরপেক্ষ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে কী কী সংস্কার প্রয়োজন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান।

আগামী সংসদ নির্বাচন কবে হবে-জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট জমা হওয়ার পর সাত দিন ধরে একটি সংলাপ হবে এবং কী কী করতে হবে। সবার সম্মতির ভিত্তিতেই কখন নির্বাচন হবে তা নির্ধারিত হবে। এটা ঐকমত্যের বিষয়। রাজনৈতিক দল ও সরকারের। এ ক্ষেত্রে সরকারসহ সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক হবে। এটাই হচ্ছে কাক্সিক্ষত।

সুজন সম্পাদক বলেন, আমাদের দেশে পরপর তিনটি নির্বাচন হয়েছে জালিয়াতির মাধ্যমে। একতরফা নির্বাচন হয়েছে। সেটা গণতান্ত্রিক নির্বাচন নয়। গণতান্ত্রিক নির্বাচন হলো প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। নির্বাচন মানে হলো, বিকল্প থেকে বেছে নেওয়া। তাই বিকল্প থাকতে হবে। তবে সেটাও হতে হবে যথার্থ বিকল্প। বিকল্প থেকে যাতে মানুষ ভিন্নমত, ভিন্নপথ বেছে নিতে পারে। নির্বাচন যদি সুষ্ঠু না হয়, তার কী পরিণতি-আমরা অতীত থেকে দেখেছি। গত তিনটি বিতর্কিত নির্বাচন হওয়ার পরে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা জনগণের স্বার্থে কাজ করার কোনো প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেনি। কারণ তাদের ভোটের দরকার ছিল না। যারা তাদের ক্ষমতায় এনেছে, টিকিয়ে রেখেছে তারা তাদের সঙ্গে কাজ করেছে। প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কিংবা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। তিনি আরও বলেন, নির্বাচন যদি সুষ্ঠু না হয়, তাহলে দায়বদ্ধতা কাঠামো ভেঙে যায়। পাঁচ বছর পরপর জনগণের কাছে ভোট ভিক্ষা করার মাধ্যমে জনগণের কাছে দায়বদ্ধতা নিশ্চিত হয়। জনগণের সঙ্গে তাদের কাজ করতে হয়, তা না হলে কিন্তু জনগণ লাল কার্ড দেখাতে পারে। নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে যারা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হন, তারা বিতর্কিত হন। তাদের নিয়ে যারা সরকার গঠন করবে তারা জনগণের শাসন নিশ্চিত করবে না।

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ১ অক্টোবরের আগেই পুরোপুরি গঠন হবে বলে আশা করছি। আমরা যাতে দ্রুত কার্যক্রম শুরু করতে পারি। নির্বাচন সংস্কার কমিটির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিটির কাজের সম্পৃক্ততা রয়েছে। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচন পদ্ধতি হবে কি না-এ ব্যাপারে ব্যাপক আলাপ-আলোচনা চলছে। অনেক দলও এটা নিয়ে আলোচনা করছে। বাম দলগুলো আলোচনা করছে। এটা করতে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। সংবিধান সংস্কার কমিটির সঙ্গে একত্রে কাজ করার চেষ্টা করব আমরা। আবার দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ হবে কি না? আমাদের টাইম লিমিট থাকবে কি না? আবার স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যাপারে হয়তো কিছু কিছু পরিবর্তন করতে হবে।

রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য কী কী বিষয়ে সংস্কার প্রয়োজন-জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক কাজ আছে যা সংবিধান সংশোধন কমিটির মধ্যে পড়ে। ছয়টি যে কমিটি করা হয়েছে সেগুলো রয়েছে। আরও কিছু সংস্কার আমাদের প্রয়োজন রয়েছে। যেমন স্থানীয় সরকার বিকেন্দ্রীকরণ দরকার। সামরিক বাহিনীর কিছু সংস্কার প্রয়োজন। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের জন্য একটি আইন করা দরকার। অনেক দেশে রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সংবিধানের বিধান রয়েছে। এটা ইসির পলিটিক্যাল পার্টি নিবন্ধনের মধ্যে আসতে পারে। যেমন জার্মানিতে রাজনৈতিক দল সম্পর্কিত বিষয় রয়েছে সংবিধানে। বর্তমানে একজন উপদেষ্টা বলছেন যে রাজনৈতিক দলের জন্য অ্যাক্ট করার বিষয়টি ভাবা যেতে পারে।

তিনি বলেন, নির্বাচনের জন্য অনেক অংশীজন থাকে। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন করা। তারা যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে এজন্য নির্বাচন কমিশনকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। তাদের চাকরির সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের প্রতিটি নির্বাচন কমিশন সঠিকভাবে গঠিত হয়নি। বিগত তিনটি নির্বাচন কমিশন গঠনে ত্রুটি রয়েছে। আগের দুটি কমিশন গঠিত হয়েছে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে। আগে একটি অনুসন্ধান কমিটি হতো। তারা ১০ জনের নাম প্রস্তাব করত। সেখান থেকে পাঁচজনকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিতেন। কিন্তু বিগত সময়ে মূলত প্রধানমন্ত্রী তাদের নিয়োগ দিতেন। প্রধানমন্ত্রী দলীয় তাই তিনি তাঁর অনুগতদের নিয়োগ দেবেন এটাই স্বাভাবিক। এটাই হয়ে আসছে। তিনি আরও বলেন, যে নির্বাচন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর করবে না সে নির্বাচন অসাংবিধানিক। যে নির্বাচন আমাদের গণতন্ত্র সুসংহত করবে না তা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করবে। সেটা সংবিধানের লঙ্ঘন। এজন্যই আমাদের আউয়াল কমিশন সংবিধানের লঙ্ঘন করেছে। নূরুল হুদা কমিশন লঙ্ঘন করেছে। তারা পাতানো নির্বাচন করেছে। একইভাবে রকিব কমিশনও আমাদের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। এটা করতে গিয়ে তারা সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। তারা সংবিধানের মৌলিক কাঠামো গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে।

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, ইসি নিয়োগের আইনে ত্রুটি আছে। ২০২২ সালে যে আইনটি করা হয়েছে সেটা একটা দায়মুক্তির আইন। তা ছাড়া আইনের আওতায় সার্চ কমিটির দুজন ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। যারা দলীয়। যেমন বিগত কমিশন নিয়োগের সময় কমিটিতে ছিলেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন। তিনি ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। আরও একজন ছিলেন। তিনিও দলীয় কমিটিতে ছিলেন। নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইনটিতেই বড় ত্রুটি রয়েছে। এর পরে যাদের এ আইনের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয় তারাও ত্রুটিপূর্ণ পক্ষপাতদুষ্ট। তিনি আরও বলেন, আরেকটি ত্রুটি হচ্ছে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে যে হলফনামা জমা দেওয়া হয়, সেগুলোয় ত্রুটি। কেননা হলফনামা যাচাই করার কোনো প্রক্রিয়া নেই। যদিও নির্বাচন কমিশনের এটা যাচাই করার অধিকার রয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলে, তারা আইনগতভাবে যাচাই করতে বাধ্য নয়। এটা কমিশনের অজুহাত মনে হয়। সুষ্ঠু নির্বাচন করার খাতিরে সবকিছু করার অধিকার রয়েছে কমিশনের।

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, নির্বাচন আইনের মধ্যে আরেকটি ত্রুটি রয়েছে আরপিওতে। আরপিওর বড় ত্রুটি হলো, ছাত্রদের দাবি ছিল লেজুড়ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা। আরপিও অনুযায়ী লেজুড়ভিত্তিক ছাত্র সংগঠন বেআইনি। কিন্তু আরপিও রাজনৈতিক দল নিবন্ধন অনুচ্ছেদে রয়েছে-নিবন্ধিত দলের গঠনতন্ত্রে কোনো অঙ্গ বা সহযোগী সংগঠন থাকতে পারবে না। তবে এ আইনের ভাষা অনেক দুর্বল। দলগুলো গঠনতন্ত্র থেকে অঙ্গ বা সহযোগী সংগঠন শব্দগুচ্ছ বাদ দিয়েছে, কিন্তু ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বলে রেখে দিয়েছে। এ ত্রুটিটা দূর করা দরকার। আরও একটি ত্রুটি রয়েছে সেটা মূলত প্রয়োগের বিষয়। সেটা হচ্ছে, নিবন্ধিত দলের বিদেশি শাখা থাকতে পারবে না। আমাদের সবকটি রাজনৈতিক দলের বিদেশি শাখা রয়েছে। নির্বাচিত দলের বিদেশি শাখা থাকার কথা নয়। এটা আরও জোরালো আইন করতে হবে এবং চর্চায় আনতে। সুজন সম্পাদক বলেন, নির্বাচনে আরেকটা বড় ত্রুটি হচ্ছে-আমাদের নির্বাচনে টাকার খেলা হয়। নির্বাচনে টাকার খেলার কারণে ব্যবসায়ীদের আধিক্য দেখা যায় সংসদে। টাকার খেলা বন্ধ করতে হলে আমাদের অনেক কাজ করা দরকার। এজন্য প্রথমেই মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করা দরকার। মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করার কথা বলা সহজ, কিন্তু বাস্তবায়ন কঠিন। মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে আমাদের সংসদটা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের অংশবিশেষে পরিণত হয়েছে। ব্যবসায়ীদের ক্লাবে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য আমাদের মনোনয়ন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনতে হব। রাজনৈতিক দল যদি প্যানেল তৈরি করে, সে প্যানেল থেকে যদি দলগুলো মনোনয়ন দেয় তাহলে হয়তো কিছুটা বাণিজ্য বন্ধ হবে। জনপ্রিয় ব্যক্তিরা মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আইন সংস্কার করার দরকার যাতে মনোনয়ন বাণিজ্যের লাগাম টানা যায়। তিনি আরও বলেন, আরেকটি হলো নির্বাচনি ব্যয়ের ব্যাপারে মনিটরিং করা দরকার। অনেক দেশে নির্বাচনি ব্যয় প্রতিনিয়ত মনিটরিং করা হয়। নির্বাচনি ব্যয় যখন জমা দেয়, সেটা অডিট করা দরকার। অনেকেই নির্বাচনি ব্যয় জমা দেয় না, যারা বিজয়ী হয় না, তারা জমা দেয় না। আর যারা বিজয়ী হয় তারা যা দেয় তা সত্য নয়। এগুলো যাচাইবাছাই করা দরকার। এ ছাড়া আর একটি ত্রুটি হচ্ছে নারীর অন্তর্ভুক্তি তথা জেন্ডার গ্যাপ। এ ক্ষেত্রে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা করতে হবে। সরকারি দলের লোকজনের বাড়িতে বসিয়ে ভোটার তালিকা করা হতো। তাই এ ত্রুটিগুলো দূর করতে হবে। যুগোপযোগী আইনের মাধ্যমে সঠিক রেল গার্ড তৈরি করতে হবে। কতগুলো বিধিনিষেধ আরোপ করতে হবে। যেগুলো মেনে চললে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ সুগম হবে। এখানে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, আমাদের আরপিও মোটামুটি গ্রহণযোগ্য। আইনি কাঠামোতে তেমন কোনো দুর্বলতা নেই। বর্তমানে যে আইনি কাঠামো রয়েছে তা দিয়ে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করা যায়। কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যদি এটা মেনে চলে এবং রাজনৈতিক দলগুলো যদি তাদের আচরণ বদলায়। রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে যদি পরিবর্তন না আসে তবে আইনি কাঠামো পরিবর্তন করে কোনো কাজ হবে না।

এক প্রশ্নের জবাবে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কিছু অংশীজন থাকে। প্রথম- অংশীজন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এরপর হচ্ছে সরকার। সরকার মানে প্রশাসন, সরকার মানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করে। সঙ্গে যাদের পোলিং অফিসার, রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব দেওয়া হয় তারা যদি দলীয় হয় তাহলে কোনো লাভ হবে না। এগুলো আইন দিয়ে কিছু করা সম্ভব হবে না। নির্বাচনে দ্বিতীয় অংশীজন রাজনৈতিক দল। রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যদি টাকার খেলা খেলেন। তারা যদি পেশিশক্তির প্রয়োগ করেন। তাহলেও সুষ্ঠু নির্বাচন সুদূরপরাহত হয়ে যায়। এরপর আরেক অংশীজন হচ্ছে গণমাধ্যম। গণমাধ্যম অন্যায়গুলো তুলে ধরবে। অংশীজন হিসেবে নাগরিক সমাজের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে নির্বাচনে। সব অংশীজন যদি তাদের ভূমিকা নিষ্ঠার সঙ্গে, শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করেন তাহলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। তারা যদি সদাচরণ না করেন- তবে সবচেয়ে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবে না। কারণ প্রায় ১০ লাখের মতো লোক নির্বাচনি দায়িত্ব পালন করেন, সবার ওপর নজরদারি করা সম্ভব হবে না। সরকার যদি নিরপেক্ষ হয়, তবে কর্মকর্তা নিরপেক্ষ আচরণ করেন।

নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, সঠিক নির্বাচন কমিশন গঠন করা গুরুত্বপূর্ণ, আইনি কাঠামো গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করা। দিন বদলের সনদে ২০১৮ সালে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ বলেছিল দিন বদল করবে, কোনো দলীয়করণ করবে না। রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন আনবে। কিন্তু কিছুই করেনি। তারা কথা রাখেনি বলেই আজকে এই অবস্থা। আমরা যখন সংস্কারের কথা বলেছি- তখন আমরা সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছি। সংস্কারবাদী হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। সংস্কারবাদী গালিতে পরিণত হয়েছিল। এখন আমরা সবাই সংস্কার চাই। তখন যদি সংস্কারগুলো আমরা করতাম তাহলে এ অবস্থায় আসতে হতো না। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন নির্বাচন বাতিল করার ক্ষমতা রাখে। অগ্রহণযোগ্য নির্বাচন বাতিল করতে পারে। এ ক্ষমতা তাদের আছে। যদিও আউয়াল কমিশন বলেছে- তাদের সেই ক্ষমতা ছিল না।

বিগত নির্বাচনি অনিয়ম নিয়ে তদন্ত হবে কি না জানতে চাইলে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমরা তদন্তের লোক না। আমরা তদন্তের সুপারিশ করতে পারি। বিগত তিনটা নির্বাচন নিয়ে আমাদের গবেষণা হওয়া দরকার। তদন্ত হওয়া দরকার। আসলে নির্বাচন কি হয়েছিল? এটা সরকারের পক্ষ থেকে এ তদন্ত করার উদ্যোগ  নেওয়া যেতে পারে। নির্বাচন পদ্ধতি কী হবে প্রশ্নে তিনি বলেন, ইভিএম ব্যবহার করা হয়েছে। ইভিএমে ভোটার ভেরিয়েবল পেপার অডিট ট্রেইল বা ভিভিপিএটি যুক্ত ছিল না। ভারতে উচ্চ আদালতের নির্দেশে এটি সংযুক্ত হয়েছে। ইভিএম নিয়ে বিতর্ক রয়েছে ভারতেও। ইভিএমের যে ফলাফল কমিশন ঘোষণা করত সেটাই মেনে নিতে হতো। এখানে রি-কাউন্ট করার কোনো সুযোগ ছিল না। ইভিএম নিয়ে অনেক বাণিজ্য হয়েছে। ব্যাপকভাবে দুর্নীতি হয়েছে। ইভিএম কিনে অপরাধী কর্মকান্ড করেছে বিগত নির্বাচন কমিশনগুলো। ইভিএম ব্যবহারের আগে রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া প্রয়োজন ছিল। নূরুল হুদা কমিশন বলেছিল যে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ করেই এটা করা হয়েছে। যদিও রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য ছিল না। তবু তারা ছয়টি আসনে ইভিএম ব্যবহার করেছে। আউয়াল কমিশন জোরেশোরে লেগেছিল সব আসনে ইভিএম ব্যবহার করতে। আবার সংলাপে দলগুলো ইভিএম নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছিল তা পাল্টে দিয়েছিল ইসি। ইভিএমকে ব্ল্যাক বক্স বলা হয়। মানুষের যখন ধারণা থাকে না তখন মানুষের মধ্যে সন্দেহ থাকে। কিন্তু অনেক দেশেই এখনো ইভিএম ব্যবহৃত হয়। তিনি বলেন, আমাদের প্রেক্ষাপটে যদি ইভিএম ব্যবহার করতে হয় তবে উন্নত মানের ইভিএম ব্যবহার করতে হবে। আর ইভিএম শুধু ভোটার শনাক্তের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। ইভিএম ভোট দেওয়ার ব্যাপারে ব্যবহার না করে ডিজিটাল আইডেন্টিফিকেশনের মাধ্যমে ব্যবহার করা যেতে পারে। আরও অন্য টেকনোলজি রয়েছে। আমাদের অবশ্যই টেকনোলজির দিকে যেতে হবে। অনেক দেশে যেমন ইন্টারনেট ভোটিং হয়।

এ নির্বাচন বিশ্লেষক বলেন, ব্যালটের ব্যাপারেই মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে। মানুষের নির্বাচনব্যবস্থার ওপর আস্থা চলে গেছে। পেপার দিয়েই আস্তা ফেরাতে হবে। আমরা যদি ইভিএম ব্যবহার করতে চাই তাহলে আমাদের আস্তে আস্তে সীমিত আকারে ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন ছোট নির্বাচনে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে আস্থা সৃষ্টি করতে হবে। তাহলে পরবর্তীতে সবাই সম্মত হলে এটা ব্যবহার করা যেতে পারে। বর্তমানে ইভিএম থেকে দূরে থাকাই ভালো। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার দলীয় ভিত্তিতে হবে কি না? নাকি নির্দলীয় হবে আবারও। এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে হবে। আবার স্থানীয় সরকার বর্তমানে যেভাবে আছে, বিশেষ করে চেয়ারম্যানসর্বস্ব, মেয়রসর্বস্ব। এভাবে হবে কি না সেগুলোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আবার এসবের বিকল্প হতে পারে। পার্লামেন্টারি সিস্টেম হবে কি না সেটা চিন্তা করতে হবে। এসব নির্বাচন পদ্ধতির দিকেও আমাদের নজর দিতে হবে। এসব বিষয় আমাদের সুপারিশে আসবে। স্থানীয় এবং জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে সবকিছু থাকবে কমিশনের প্রতিবেদনে।

প্রশাসনের বিষয়ে তিনি বলেন, আগে প্রশাসনের মেধা ছিল। সর্বোচ্চ মেধাবীদের নিয়োগ দেওয়া হতো। তারা কতগুলো শৃঙ্খলা মেনে চলত, সততা ছিল তাদের মধ্যে। স্বাধীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সিভিল প্রশাসন হচ্ছে জনগণের সেবক। কিন্তু বর্তমানে দেখা যায় তাদের স্যার না বললে তারা মাইন্ড করেন। অনেক সময় তাদের প্রধান অতিথি করতে হবে। আসলে তা নয়, তারা সবাই জনগণের সেবক। প্রশাসনে আমাদের প্রভুত্বের কাঠামো ভাঙতে হবে। প্রশাসনে দুর্নীতি ঢুকেছে। চরমভাবে দলীয়করণ এবং দুর্নীতির কারণেই প্রশাসন ভেঙে পড়েছে। মেধা দিয়ে তারা আসছেন না। দলীয় পরিচয়ে তারা আসছেন। এগুলোতে সংস্কার করা দরকার। আমাদের এতগুলো ক্যাডার আছে। এতগুলো ক্যাডার দরকার আছে কি না সেটা দেখা দরকার। সরকারি কর্মকর্তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হওয়া উচিত তারা জনগণের সেবক। তারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। তাদের সেরকম মানসিকতা দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে হবে। জনগণকে সেবা দিতে হবে। প্রভু হওয়া নয়,

জনগণ রাষ্ট্রের মালিক। রাষ্ট্রে জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠায় কী করা যেতে পারে প্রশ্নে তিনি বলেন, জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথমত- জনগণের মাধ্যমে শাসন করতে হবে। জনগণের ভোটের অধিকার থাকতে হবে। ভোটার অধিকার নিশ্চিত হওয়া দরকার। জনগণ সত্যিকার প্রতিনিধি যাতে নির্বাচিত করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। তারা যাতে জনগণের কল্যাণে কাজ করেন। জনপ্রতিনিধিরা অনেকেই বিভিন্ন রকম অপকর্মে জড়িত হবে। তাদের সম্পদের হিসাব দেওয়া দরকার। স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা নিশ্চিত যাতে হয়। সেটা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করতে হবে। সংবিধান সংশোধন করতে হলে আমাদের আগে গণভোটের বিধান ছিল। এ গণভোটের বিধান ফিরিয়ে আনা দরকার। তাতে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা দরকার। জনগণের কার্যকর অংশ নিশ্চিত করতে হলে তাদের তথ্য দরকার। তিনি বলেন, সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন করবে সরকার, নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট অথরিটি ও রাজনৈতিক দল। এগুলো চর্চার মাধ্যমে বোঝা যাবে। এগুলো কার্যকর হবে কি না। তারা কার্যকর করতে চাইলে করতে পারেন। আইনের কিছু সীমাবদ্ধতা থাকলেও তাদের সদিচ্ছার মাধ্যমে অনেক কিছু হতে পারে। আমাদের নির্বাচন কমিশনের অগাধ ক্ষমতা রয়েছে। নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচনের খাতিরে প্রয়োজনে আইন-কানুন বদলাতে পারে। তারা যে বলে তারা নির্বাচন করতে বাধ্য ছিল। এটা আসলে সঠিক না। তারা যদি ওই নির্বাচন না করত তাহলে আমাদের ইতিহাস বদলে যেত।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে সরকারের পতন। ভবিষ্যতে পলিটিক্যাল পার্টিগুলো এ থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজ করবে বলে আপনি মনে করেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেউ কথা রাখেনি। আমাদেরও তো কেউ কথা রাখেনি। বিগত নির্বাচনগুলো যদি সঠিক হতো তাহলে এরকম বিয়োগান্তক ঘটনা আমাদের দেখতে হতো না। তিনি বলেন, ২০১৪ সালে যদি আমাদের একতরফা নির্বাচন না হতো, নির্বাচন কমিশন বলতে পারত যে এর মাধ্যমে সংবিধান গণতন্ত্র রক্ষা হবে না। আমরা নির্বাচন করতে সম্মত না। হয়তো আমাদের ইতিহাস বদলে যেত। একশ্রেণির সরকারি দলের লোকজন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তারা সবাই একত্রিত হয়ে আঁতাত করে বিতর্কিত নির্বাচন করেছে। সেসব বিতর্কিত নির্বাচন আমাদের বর্তমান পর্যায়ে নিয়ে এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল
নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট

২১ মিনিট আগে | পরবাস

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা
তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে
রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫
ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুলাউড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
কুলাউড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩টি কলেজের কেউ পাশ করেনি
দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩টি কলেজের কেউ পাশ করেনি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের দুই দিন পর ধানক্ষেত থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের দুই দিন পর ধানক্ষেত থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস পালিত
নোয়াখালীতে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস পালিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পালংশাকের পুষ্টিগুণ
পালংশাকের পুষ্টিগুণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৫

৫৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোটালীপাড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার পেলেন ১৬৪০ কৃষক
কোটালীপাড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার পেলেন ১৬৪০ কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্ল্যাকবেরি ফিরছে অ্যান্ড্রয়েড রূপে
ব্ল্যাকবেরি ফিরছে অ্যান্ড্রয়েড রূপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জিরা নাকি চিয়া সিড, ওজন কমাতে কোনটি সেরা?
জিরা নাকি চিয়া সিড, ওজন কমাতে কোনটি সেরা?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবি উপাচার্যের সঙ্গে ইরানের রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়
বেরোবি উপাচার্যের সঙ্গে ইরানের রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ ফল দেখল দিনাজপুর বোর্ড
৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ ফল দেখল দিনাজপুর বোর্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় ‘৩১ দফা’ বাস্তবায়নে বিএনপির উঠান বৈঠক
মোংলায় ‘৩১ দফা’ বাস্তবায়নে বিএনপির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার জন্য ৯০০ টন খাদ্য নিয়ে যাচ্ছে তুরস্কের জাহাজ
গাজার জন্য ৯০০ টন খাদ্য নিয়ে যাচ্ছে তুরস্কের জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭০০০ টাকায় আইফোনে ফিরে আসছে ফিজিক্যাল কিবোর্ড
৭০০০ টাকায় আইফোনে ফিরে আসছে ফিজিক্যাল কিবোর্ড

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাবনায় পৃথক ঘটনায় দুজনের মরদেহ উদ্ধার
পাবনায় পৃথক ঘটনায় দুজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের ৪৩ প্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের ৪৩ প্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের হুঁশিয়ারি : বিকেল ৫টার মধ্যে দাবি না মানলে ‘লংমার্চ টু যমুনা’
শিক্ষকদের হুঁশিয়ারি : বিকেল ৫টার মধ্যে দাবি না মানলে ‘লংমার্চ টু যমুনা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন