শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার - ড. বদিউল আলম মজুমদার

মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে ক্লাবে পরিণত সংসদ

নির্বাচন কমিশন সংবিধান লঙ্ঘন করেছে, ধ্বংস করেছে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
গোলাম রাব্বানী
মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে ক্লাবে পরিণত সংসদ

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, যে নির্বাচন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর করবে না, সে নির্বাচন অসাংবিধানিক। যে নির্বাচন আমাদের গণতন্ত্র সুসংহত করবে না; গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করবে সেটা সংবিধানের লঙ্ঘন। বিগত তিনটি নির্বাচন কমিশন গঠনে ত্রুটি ছিল। তারা পাতানো-একতরফা নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। সংবিধান লঙ্ঘন করেছে।

রাজনৈতিক দল, অংশীজনের সহযোগিতা ছাড়া সবচেয়ে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন দিয়েও সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয় বলেও উল্লেখ করেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি সংবিধান সংশোধন করে গণভোটের বিধান চালু করার পরামর্শ দেন।

গত শুক্রবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. বদিউল আলম মজুমদার এসব কথা বলেন। এ সময় রাষ্ট্র সংস্কার, সংবিধান সংশোধন, নির্বাচন কমিশন নিয়োগ, নির্বাচনি আইন সংস্কার বিষয়ে কথা বলেন তিনি। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ নিয়ে চলছে নানামুখী আলোচনা। অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারে ইতোমধ্যে ছয়টি কমিশন গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে অবাধ-নিরপেক্ষ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে কী কী সংস্কার প্রয়োজন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান।

আগামী সংসদ নির্বাচন কবে হবে-জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট জমা হওয়ার পর সাত দিন ধরে একটি সংলাপ হবে এবং কী কী করতে হবে। সবার সম্মতির ভিত্তিতেই কখন নির্বাচন হবে তা নির্ধারিত হবে। এটা ঐকমত্যের বিষয়। রাজনৈতিক দল ও সরকারের। এ ক্ষেত্রে সরকারসহ সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক হবে। এটাই হচ্ছে কাক্সিক্ষত।

সুজন সম্পাদক বলেন, আমাদের দেশে পরপর তিনটি নির্বাচন হয়েছে জালিয়াতির মাধ্যমে। একতরফা নির্বাচন হয়েছে। সেটা গণতান্ত্রিক নির্বাচন নয়। গণতান্ত্রিক নির্বাচন হলো প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। নির্বাচন মানে হলো, বিকল্প থেকে বেছে নেওয়া। তাই বিকল্প থাকতে হবে। তবে সেটাও হতে হবে যথার্থ বিকল্প। বিকল্প থেকে যাতে মানুষ ভিন্নমত, ভিন্নপথ বেছে নিতে পারে। নির্বাচন যদি সুষ্ঠু না হয়, তার কী পরিণতি-আমরা অতীত থেকে দেখেছি। গত তিনটি বিতর্কিত নির্বাচন হওয়ার পরে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা জনগণের স্বার্থে কাজ করার কোনো প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেনি। কারণ তাদের ভোটের দরকার ছিল না। যারা তাদের ক্ষমতায় এনেছে, টিকিয়ে রেখেছে তারা তাদের সঙ্গে কাজ করেছে। প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কিংবা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। তিনি আরও বলেন, নির্বাচন যদি সুষ্ঠু না হয়, তাহলে দায়বদ্ধতা কাঠামো ভেঙে যায়। পাঁচ বছর পরপর জনগণের কাছে ভোট ভিক্ষা করার মাধ্যমে জনগণের কাছে দায়বদ্ধতা নিশ্চিত হয়। জনগণের সঙ্গে তাদের কাজ করতে হয়, তা না হলে কিন্তু জনগণ লাল কার্ড দেখাতে পারে। নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে যারা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হন, তারা বিতর্কিত হন। তাদের নিয়ে যারা সরকার গঠন করবে তারা জনগণের শাসন নিশ্চিত করবে না।

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ১ অক্টোবরের আগেই পুরোপুরি গঠন হবে বলে আশা করছি। আমরা যাতে দ্রুত কার্যক্রম শুরু করতে পারি। নির্বাচন সংস্কার কমিটির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিটির কাজের সম্পৃক্ততা রয়েছে। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচন পদ্ধতি হবে কি না-এ ব্যাপারে ব্যাপক আলাপ-আলোচনা চলছে। অনেক দলও এটা নিয়ে আলোচনা করছে। বাম দলগুলো আলোচনা করছে। এটা করতে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। সংবিধান সংস্কার কমিটির সঙ্গে একত্রে কাজ করার চেষ্টা করব আমরা। আবার দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ হবে কি না? আমাদের টাইম লিমিট থাকবে কি না? আবার স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যাপারে হয়তো কিছু কিছু পরিবর্তন করতে হবে।

রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য কী কী বিষয়ে সংস্কার প্রয়োজন-জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক কাজ আছে যা সংবিধান সংশোধন কমিটির মধ্যে পড়ে। ছয়টি যে কমিটি করা হয়েছে সেগুলো রয়েছে। আরও কিছু সংস্কার আমাদের প্রয়োজন রয়েছে। যেমন স্থানীয় সরকার বিকেন্দ্রীকরণ দরকার। সামরিক বাহিনীর কিছু সংস্কার প্রয়োজন। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের জন্য একটি আইন করা দরকার। অনেক দেশে রাজনৈতিক দলের বিষয়ে সংবিধানের বিধান রয়েছে। এটা ইসির পলিটিক্যাল পার্টি নিবন্ধনের মধ্যে আসতে পারে। যেমন জার্মানিতে রাজনৈতিক দল সম্পর্কিত বিষয় রয়েছে সংবিধানে। বর্তমানে একজন উপদেষ্টা বলছেন যে রাজনৈতিক দলের জন্য অ্যাক্ট করার বিষয়টি ভাবা যেতে পারে।

তিনি বলেন, নির্বাচনের জন্য অনেক অংশীজন থাকে। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন করা। তারা যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে এজন্য নির্বাচন কমিশনকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। তাদের চাকরির সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের প্রতিটি নির্বাচন কমিশন সঠিকভাবে গঠিত হয়নি। বিগত তিনটি নির্বাচন কমিশন গঠনে ত্রুটি রয়েছে। আগের দুটি কমিশন গঠিত হয়েছে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে। আগে একটি অনুসন্ধান কমিটি হতো। তারা ১০ জনের নাম প্রস্তাব করত। সেখান থেকে পাঁচজনকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিতেন। কিন্তু বিগত সময়ে মূলত প্রধানমন্ত্রী তাদের নিয়োগ দিতেন। প্রধানমন্ত্রী দলীয় তাই তিনি তাঁর অনুগতদের নিয়োগ দেবেন এটাই স্বাভাবিক। এটাই হয়ে আসছে। তিনি আরও বলেন, যে নির্বাচন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর করবে না সে নির্বাচন অসাংবিধানিক। যে নির্বাচন আমাদের গণতন্ত্র সুসংহত করবে না তা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করবে। সেটা সংবিধানের লঙ্ঘন। এজন্যই আমাদের আউয়াল কমিশন সংবিধানের লঙ্ঘন করেছে। নূরুল হুদা কমিশন লঙ্ঘন করেছে। তারা পাতানো নির্বাচন করেছে। একইভাবে রকিব কমিশনও আমাদের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। এটা করতে গিয়ে তারা সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। তারা সংবিধানের মৌলিক কাঠামো গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে।

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, ইসি নিয়োগের আইনে ত্রুটি আছে। ২০২২ সালে যে আইনটি করা হয়েছে সেটা একটা দায়মুক্তির আইন। তা ছাড়া আইনের আওতায় সার্চ কমিটির দুজন ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। যারা দলীয়। যেমন বিগত কমিশন নিয়োগের সময় কমিটিতে ছিলেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন। তিনি ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। আরও একজন ছিলেন। তিনিও দলীয় কমিটিতে ছিলেন। নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইনটিতেই বড় ত্রুটি রয়েছে। এর পরে যাদের এ আইনের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয় তারাও ত্রুটিপূর্ণ পক্ষপাতদুষ্ট। তিনি আরও বলেন, আরেকটি ত্রুটি হচ্ছে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে যে হলফনামা জমা দেওয়া হয়, সেগুলোয় ত্রুটি। কেননা হলফনামা যাচাই করার কোনো প্রক্রিয়া নেই। যদিও নির্বাচন কমিশনের এটা যাচাই করার অধিকার রয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলে, তারা আইনগতভাবে যাচাই করতে বাধ্য নয়। এটা কমিশনের অজুহাত মনে হয়। সুষ্ঠু নির্বাচন করার খাতিরে সবকিছু করার অধিকার রয়েছে কমিশনের।

বদিউল আলম মজুমদার বলেন, নির্বাচন আইনের মধ্যে আরেকটি ত্রুটি রয়েছে আরপিওতে। আরপিওর বড় ত্রুটি হলো, ছাত্রদের দাবি ছিল লেজুড়ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা। আরপিও অনুযায়ী লেজুড়ভিত্তিক ছাত্র সংগঠন বেআইনি। কিন্তু আরপিও রাজনৈতিক দল নিবন্ধন অনুচ্ছেদে রয়েছে-নিবন্ধিত দলের গঠনতন্ত্রে কোনো অঙ্গ বা সহযোগী সংগঠন থাকতে পারবে না। তবে এ আইনের ভাষা অনেক দুর্বল। দলগুলো গঠনতন্ত্র থেকে অঙ্গ বা সহযোগী সংগঠন শব্দগুচ্ছ বাদ দিয়েছে, কিন্তু ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বলে রেখে দিয়েছে। এ ত্রুটিটা দূর করা দরকার। আরও একটি ত্রুটি রয়েছে সেটা মূলত প্রয়োগের বিষয়। সেটা হচ্ছে, নিবন্ধিত দলের বিদেশি শাখা থাকতে পারবে না। আমাদের সবকটি রাজনৈতিক দলের বিদেশি শাখা রয়েছে। নির্বাচিত দলের বিদেশি শাখা থাকার কথা নয়। এটা আরও জোরালো আইন করতে হবে এবং চর্চায় আনতে। সুজন সম্পাদক বলেন, নির্বাচনে আরেকটা বড় ত্রুটি হচ্ছে-আমাদের নির্বাচনে টাকার খেলা হয়। নির্বাচনে টাকার খেলার কারণে ব্যবসায়ীদের আধিক্য দেখা যায় সংসদে। টাকার খেলা বন্ধ করতে হলে আমাদের অনেক কাজ করা দরকার। এজন্য প্রথমেই মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করা দরকার। মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করার কথা বলা সহজ, কিন্তু বাস্তবায়ন কঠিন। মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে আমাদের সংসদটা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের অংশবিশেষে পরিণত হয়েছে। ব্যবসায়ীদের ক্লাবে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য আমাদের মনোনয়ন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনতে হব। রাজনৈতিক দল যদি প্যানেল তৈরি করে, সে প্যানেল থেকে যদি দলগুলো মনোনয়ন দেয় তাহলে হয়তো কিছুটা বাণিজ্য বন্ধ হবে। জনপ্রিয় ব্যক্তিরা মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আইন সংস্কার করার দরকার যাতে মনোনয়ন বাণিজ্যের লাগাম টানা যায়। তিনি আরও বলেন, আরেকটি হলো নির্বাচনি ব্যয়ের ব্যাপারে মনিটরিং করা দরকার। অনেক দেশে নির্বাচনি ব্যয় প্রতিনিয়ত মনিটরিং করা হয়। নির্বাচনি ব্যয় যখন জমা দেয়, সেটা অডিট করা দরকার। অনেকেই নির্বাচনি ব্যয় জমা দেয় না, যারা বিজয়ী হয় না, তারা জমা দেয় না। আর যারা বিজয়ী হয় তারা যা দেয় তা সত্য নয়। এগুলো যাচাইবাছাই করা দরকার। এ ছাড়া আর একটি ত্রুটি হচ্ছে নারীর অন্তর্ভুক্তি তথা জেন্ডার গ্যাপ। এ ক্ষেত্রে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা করতে হবে। সরকারি দলের লোকজনের বাড়িতে বসিয়ে ভোটার তালিকা করা হতো। তাই এ ত্রুটিগুলো দূর করতে হবে। যুগোপযোগী আইনের মাধ্যমে সঠিক রেল গার্ড তৈরি করতে হবে। কতগুলো বিধিনিষেধ আরোপ করতে হবে। যেগুলো মেনে চললে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ সুগম হবে। এখানে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, আমাদের আরপিও মোটামুটি গ্রহণযোগ্য। আইনি কাঠামোতে তেমন কোনো দুর্বলতা নেই। বর্তমানে যে আইনি কাঠামো রয়েছে তা দিয়ে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করা যায়। কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যদি এটা মেনে চলে এবং রাজনৈতিক দলগুলো যদি তাদের আচরণ বদলায়। রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে যদি পরিবর্তন না আসে তবে আইনি কাঠামো পরিবর্তন করে কোনো কাজ হবে না।

এক প্রশ্নের জবাবে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কিছু অংশীজন থাকে। প্রথম- অংশীজন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এরপর হচ্ছে সরকার। সরকার মানে প্রশাসন, সরকার মানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করে। সঙ্গে যাদের পোলিং অফিসার, রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব দেওয়া হয় তারা যদি দলীয় হয় তাহলে কোনো লাভ হবে না। এগুলো আইন দিয়ে কিছু করা সম্ভব হবে না। নির্বাচনে দ্বিতীয় অংশীজন রাজনৈতিক দল। রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যদি টাকার খেলা খেলেন। তারা যদি পেশিশক্তির প্রয়োগ করেন। তাহলেও সুষ্ঠু নির্বাচন সুদূরপরাহত হয়ে যায়। এরপর আরেক অংশীজন হচ্ছে গণমাধ্যম। গণমাধ্যম অন্যায়গুলো তুলে ধরবে। অংশীজন হিসেবে নাগরিক সমাজের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে নির্বাচনে। সব অংশীজন যদি তাদের ভূমিকা নিষ্ঠার সঙ্গে, শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করেন তাহলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। তারা যদি সদাচরণ না করেন- তবে সবচেয়ে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবে না। কারণ প্রায় ১০ লাখের মতো লোক নির্বাচনি দায়িত্ব পালন করেন, সবার ওপর নজরদারি করা সম্ভব হবে না। সরকার যদি নিরপেক্ষ হয়, তবে কর্মকর্তা নিরপেক্ষ আচরণ করেন।

নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, সঠিক নির্বাচন কমিশন গঠন করা গুরুত্বপূর্ণ, আইনি কাঠামো গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করা। দিন বদলের সনদে ২০১৮ সালে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ বলেছিল দিন বদল করবে, কোনো দলীয়করণ করবে না। রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন আনবে। কিন্তু কিছুই করেনি। তারা কথা রাখেনি বলেই আজকে এই অবস্থা। আমরা যখন সংস্কারের কথা বলেছি- তখন আমরা সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছি। সংস্কারবাদী হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। সংস্কারবাদী গালিতে পরিণত হয়েছিল। এখন আমরা সবাই সংস্কার চাই। তখন যদি সংস্কারগুলো আমরা করতাম তাহলে এ অবস্থায় আসতে হতো না। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন নির্বাচন বাতিল করার ক্ষমতা রাখে। অগ্রহণযোগ্য নির্বাচন বাতিল করতে পারে। এ ক্ষমতা তাদের আছে। যদিও আউয়াল কমিশন বলেছে- তাদের সেই ক্ষমতা ছিল না।

বিগত নির্বাচনি অনিয়ম নিয়ে তদন্ত হবে কি না জানতে চাইলে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমরা তদন্তের লোক না। আমরা তদন্তের সুপারিশ করতে পারি। বিগত তিনটা নির্বাচন নিয়ে আমাদের গবেষণা হওয়া দরকার। তদন্ত হওয়া দরকার। আসলে নির্বাচন কি হয়েছিল? এটা সরকারের পক্ষ থেকে এ তদন্ত করার উদ্যোগ  নেওয়া যেতে পারে। নির্বাচন পদ্ধতি কী হবে প্রশ্নে তিনি বলেন, ইভিএম ব্যবহার করা হয়েছে। ইভিএমে ভোটার ভেরিয়েবল পেপার অডিট ট্রেইল বা ভিভিপিএটি যুক্ত ছিল না। ভারতে উচ্চ আদালতের নির্দেশে এটি সংযুক্ত হয়েছে। ইভিএম নিয়ে বিতর্ক রয়েছে ভারতেও। ইভিএমের যে ফলাফল কমিশন ঘোষণা করত সেটাই মেনে নিতে হতো। এখানে রি-কাউন্ট করার কোনো সুযোগ ছিল না। ইভিএম নিয়ে অনেক বাণিজ্য হয়েছে। ব্যাপকভাবে দুর্নীতি হয়েছে। ইভিএম কিনে অপরাধী কর্মকান্ড করেছে বিগত নির্বাচন কমিশনগুলো। ইভিএম ব্যবহারের আগে রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া প্রয়োজন ছিল। নূরুল হুদা কমিশন বলেছিল যে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ করেই এটা করা হয়েছে। যদিও রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য ছিল না। তবু তারা ছয়টি আসনে ইভিএম ব্যবহার করেছে। আউয়াল কমিশন জোরেশোরে লেগেছিল সব আসনে ইভিএম ব্যবহার করতে। আবার সংলাপে দলগুলো ইভিএম নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছিল তা পাল্টে দিয়েছিল ইসি। ইভিএমকে ব্ল্যাক বক্স বলা হয়। মানুষের যখন ধারণা থাকে না তখন মানুষের মধ্যে সন্দেহ থাকে। কিন্তু অনেক দেশেই এখনো ইভিএম ব্যবহৃত হয়। তিনি বলেন, আমাদের প্রেক্ষাপটে যদি ইভিএম ব্যবহার করতে হয় তবে উন্নত মানের ইভিএম ব্যবহার করতে হবে। আর ইভিএম শুধু ভোটার শনাক্তের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। ইভিএম ভোট দেওয়ার ব্যাপারে ব্যবহার না করে ডিজিটাল আইডেন্টিফিকেশনের মাধ্যমে ব্যবহার করা যেতে পারে। আরও অন্য টেকনোলজি রয়েছে। আমাদের অবশ্যই টেকনোলজির দিকে যেতে হবে। অনেক দেশে যেমন ইন্টারনেট ভোটিং হয়।

এ নির্বাচন বিশ্লেষক বলেন, ব্যালটের ব্যাপারেই মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে। মানুষের নির্বাচনব্যবস্থার ওপর আস্থা চলে গেছে। পেপার দিয়েই আস্তা ফেরাতে হবে। আমরা যদি ইভিএম ব্যবহার করতে চাই তাহলে আমাদের আস্তে আস্তে সীমিত আকারে ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন ছোট নির্বাচনে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে আস্থা সৃষ্টি করতে হবে। তাহলে পরবর্তীতে সবাই সম্মত হলে এটা ব্যবহার করা যেতে পারে। বর্তমানে ইভিএম থেকে দূরে থাকাই ভালো। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার দলীয় ভিত্তিতে হবে কি না? নাকি নির্দলীয় হবে আবারও। এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে হবে। আবার স্থানীয় সরকার বর্তমানে যেভাবে আছে, বিশেষ করে চেয়ারম্যানসর্বস্ব, মেয়রসর্বস্ব। এভাবে হবে কি না সেগুলোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আবার এসবের বিকল্প হতে পারে। পার্লামেন্টারি সিস্টেম হবে কি না সেটা চিন্তা করতে হবে। এসব নির্বাচন পদ্ধতির দিকেও আমাদের নজর দিতে হবে। এসব বিষয় আমাদের সুপারিশে আসবে। স্থানীয় এবং জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে সবকিছু থাকবে কমিশনের প্রতিবেদনে।

প্রশাসনের বিষয়ে তিনি বলেন, আগে প্রশাসনের মেধা ছিল। সর্বোচ্চ মেধাবীদের নিয়োগ দেওয়া হতো। তারা কতগুলো শৃঙ্খলা মেনে চলত, সততা ছিল তাদের মধ্যে। স্বাধীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সিভিল প্রশাসন হচ্ছে জনগণের সেবক। কিন্তু বর্তমানে দেখা যায় তাদের স্যার না বললে তারা মাইন্ড করেন। অনেক সময় তাদের প্রধান অতিথি করতে হবে। আসলে তা নয়, তারা সবাই জনগণের সেবক। প্রশাসনে আমাদের প্রভুত্বের কাঠামো ভাঙতে হবে। প্রশাসনে দুর্নীতি ঢুকেছে। চরমভাবে দলীয়করণ এবং দুর্নীতির কারণেই প্রশাসন ভেঙে পড়েছে। মেধা দিয়ে তারা আসছেন না। দলীয় পরিচয়ে তারা আসছেন। এগুলোতে সংস্কার করা দরকার। আমাদের এতগুলো ক্যাডার আছে। এতগুলো ক্যাডার দরকার আছে কি না সেটা দেখা দরকার। সরকারি কর্মকর্তাদের দৃষ্টিভঙ্গি হওয়া উচিত তারা জনগণের সেবক। তারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। তাদের সেরকম মানসিকতা দৃষ্টিভঙ্গি থাকতে হবে। জনগণকে সেবা দিতে হবে। প্রভু হওয়া নয়,

জনগণ রাষ্ট্রের মালিক। রাষ্ট্রে জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠায় কী করা যেতে পারে প্রশ্নে তিনি বলেন, জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথমত- জনগণের মাধ্যমে শাসন করতে হবে। জনগণের ভোটের অধিকার থাকতে হবে। ভোটার অধিকার নিশ্চিত হওয়া দরকার। জনগণ সত্যিকার প্রতিনিধি যাতে নির্বাচিত করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। তারা যাতে জনগণের কল্যাণে কাজ করেন। জনপ্রতিনিধিরা অনেকেই বিভিন্ন রকম অপকর্মে জড়িত হবে। তাদের সম্পদের হিসাব দেওয়া দরকার। স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা নিশ্চিত যাতে হয়। সেটা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করতে হবে। সংবিধান সংশোধন করতে হলে আমাদের আগে গণভোটের বিধান ছিল। এ গণভোটের বিধান ফিরিয়ে আনা দরকার। তাতে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা দরকার। জনগণের কার্যকর অংশ নিশ্চিত করতে হলে তাদের তথ্য দরকার। তিনি বলেন, সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন করবে সরকার, নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট অথরিটি ও রাজনৈতিক দল। এগুলো চর্চার মাধ্যমে বোঝা যাবে। এগুলো কার্যকর হবে কি না। তারা কার্যকর করতে চাইলে করতে পারেন। আইনের কিছু সীমাবদ্ধতা থাকলেও তাদের সদিচ্ছার মাধ্যমে অনেক কিছু হতে পারে। আমাদের নির্বাচন কমিশনের অগাধ ক্ষমতা রয়েছে। নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচনের খাতিরে প্রয়োজনে আইন-কানুন বদলাতে পারে। তারা যে বলে তারা নির্বাচন করতে বাধ্য ছিল। এটা আসলে সঠিক না। তারা যদি ওই নির্বাচন না করত তাহলে আমাদের ইতিহাস বদলে যেত।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে সরকারের পতন। ভবিষ্যতে পলিটিক্যাল পার্টিগুলো এ থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজ করবে বলে আপনি মনে করেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেউ কথা রাখেনি। আমাদেরও তো কেউ কথা রাখেনি। বিগত নির্বাচনগুলো যদি সঠিক হতো তাহলে এরকম বিয়োগান্তক ঘটনা আমাদের দেখতে হতো না। তিনি বলেন, ২০১৪ সালে যদি আমাদের একতরফা নির্বাচন না হতো, নির্বাচন কমিশন বলতে পারত যে এর মাধ্যমে সংবিধান গণতন্ত্র রক্ষা হবে না। আমরা নির্বাচন করতে সম্মত না। হয়তো আমাদের ইতিহাস বদলে যেত। একশ্রেণির সরকারি দলের লোকজন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তারা সবাই একত্রিত হয়ে আঁতাত করে বিতর্কিত নির্বাচন করেছে। সেসব বিতর্কিত নির্বাচন আমাদের বর্তমান পর্যায়ে নিয়ে এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’
‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৪ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন