শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:২৯, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে আইন

♦ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অধ্যাদেশের খসড়া উঠছে আজ ♦ পরিবর্তন আসছে সংজ্ঞায় ♦ দালিলিক প্রমাণ হিসেবে যুক্ত হচ্ছে অডিও-ভিডিও
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধে আইন

কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ থাকলে এবং আদালত মনে করলে দল নিষিদ্ধ বা প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করতে পারবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এমন বিধান রেখে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল), ১৯৭৩ অধ্যাদেশের সংশোধন প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করা হয়েছে। খসড়াটি অনুমোদনের জন্য আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সংগঠন বা দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বিচার ও নিষিদ্ধ করতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার বিধান রেখে এ আইনের সংশোধন প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনার সরকার তা করে যেতে পারেনি।

জানা যায়, বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের জন্য ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩ প্রণয়ন করে। ২০১০ সালে শেখ হাসিনার সরকার এ আইনের আওতায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে। এ ট্রাইব্যুনাল ১৯৭১ সালে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে বিচার করে রায় দেন। পরে সে রায় কার্যকর হয়। একই অপরাধের অভিযোগে রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছিল শাসক আওয়ামী লীগ।

সরকারি সূত্রগুলো জানিয়েছেন, সংশোধন প্রস্তাবগুলো চূড়ান্ত করে অল্প সময়ের মধ্যে তা অধ্যাদেশ হিসেবে জারি করা হবে। যেহেতু দেশে এখন সংসদ নেই। এ অধ্যাদেশের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৪। প্রস্তাবিত খসড়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধের পরিধি বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে এসব অপরাধ বিচারের শুনানিতে ঘটনা সম্পর্কে অডিও-ভিডিও তথ্যকে দালিলিক প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করার বিধানও প্রস্তাব করা হয়েছে। বাংলাদেশ ভূখে র ভিতরে মানবতাবিরোধী কোনো অপরাধ সংঘটিত হলে সে অপরাধের বিচারের কথা বলা আছে বিদ্যমান আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে। সেখানে অপরাধের সীমানা হিসেবে বাংলাদেশের জলসীমাকেও যুক্ত করা হয়েছে খসড়ায়। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল গতকাল সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন পরেন। উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩-এ কিছু মারাত্মক বিচ্যুতির কথা দেশিবিদেশি মানবাধিকার সংগঠন বলেছিল। সুশীলসমাজও বিভিন্ন সময় বলেছিল। সরকার যখন এটি সংস্কারের উদ্যোগ নিল, তখন সরকার চেয়েছে বিচারটি যেন দেশি ও বৈশ্বিক পর্যায়ে গ্রহণযোগ্য হয়। একই সঙ্গে এর মাধ্যমে যেন সুবিচার সুনিশ্চিত করা হয়। এজন্য ব্যাপক পরামর্শ করা হয়েছে। একটি অসাধারণ সংশোধন করার জন্য চেষ্টা হয়েছে; যেটি এর বিচারের গুরুত্ব, যৌক্তিকতা ও গ্রহণযোগ্যতা অনেক বাড়িয়ে দেবে। আইন উপদেষ্টা জানান, আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সেই সংশোধনের খসড়া তোলা হবে। উপদেষ্টা পরিষদ এটি গ্রহণ করলে প্রক্রিয়াগত কারণে যত দিন লাগে, তত দিন পরে এটি অধ্যাদেশ হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) অধ্যাদেশের সংশোধন প্রস্তাবের খসড়ায় রাজনৈতিক দলের বিচারের ধারা যুক্ত হচ্ছে কি না-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, এ বিষয়ে একটি দিন অপেক্ষা করেন, দেখবেন। খসড়ায় কী আছে-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, প্রস্তাবে যেটি আছে, সেখানে আদালতকে সেভাবে সরাসরি ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। বলা হয়েছে, আদালত যদি মনে করেন তাহলে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য তাঁরা সুপারিশ করতে পারবেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করবেন।

যেসব পরিবর্তন আসছে : সূত্রের তথ্যানুযায়ী সংশোধনে মানবতাবিরোধী অপরাধের পরিধি বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে গণহত্যা, হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, ধর্ষণ, দাসত্ব, লুটপাট, নির্মূল (কোনো একটি গোষ্ঠীকে), অবরুদ্ধ, নির্বাসিত, কারারুদ্ধ বা অন্য কোনো অমানবিক কাজকে মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। এখন গুম, যৌনদাসী বানানো, জোরপূর্বক পতিতাবৃত্তি, জোরপূর্বক গর্ভধারণ, জোরপূর্বক বন্ধ্যত্বকরণের মতো বিষয়গুলোকে মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে যুক্ত করার প্রস্তাব আনা হচ্ছে।

আইনে উল্লেখ করা অপরাধগুলোর ক্ষেত্রে কোনো কমান্ডার অথবা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নির্দেশ বা অনুমোদন দিলে এবং ঘটনায় সরাসরি অংশ নিলে তাদের বিচার করার কথা বলা আছে। এখন কমান্ডার, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি রাজনৈতিক দলের নেতাকেও বিচারের আওতায় আনার প্রস্তাব করা হয়েছে। খসড়ায় গুম, যৌনদাসী বানানো, জোরপূর্বক পতিতাবৃত্তি, জোরপূর্বক গর্ভধারণ করানোর মতো বিভিন্ন বিষয়ও মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে গণ্য করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

এসব অপরাধের বিচারের শুনানিতে ঘটনা সম্পর্কে অডিও-ভডিও তথ্যকে দালিলিক প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করার বিধানও প্রস্তাব করা হয়েছে। তদন্ত কর্মকর্তাকে যে কোনো স্থানে তল্লাশি করে নথিপত্র জব্দ করার ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে। জাতিসংঘ বা অন্য কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি অনুমতি নিয়ে ট্রাইব্যুনালে শুনানি, তদন্তসহ অন্যান্য কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। ভুক্তভোগী বা তার প্রতিনিধি ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। সাক্ষীর সব ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিতের বিষয়ও যুক্ত করা হচ্ছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ ভূখে র ভিতরে মানবতাবিরোধী কোনো অপরাধ সংঘটিত হলে সে অপরাধের বিচারের কথা বলা আছে বিদ্যমান আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে। সেখানে অপরাধের সীমানা হিসেবে বাংলাদেশের জলসীমাকেও যুক্ত করা হচ্ছে। এমনকি অন্য দেশে কোনো বাংলাদেশি মানবতাবিরোধী অপরাধ করলে তাকেও এ আইনের আওতায় এনে বিচার করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের ভূখ ও জলসীমায় অন্য কোনো দেশের নাগরিক মানবতাবিরোধী অপরাধ করলে তারও বিচার এ আইনে করার বিধান রাখা হচ্ছে। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয় ৫ আগস্ট। স্বৈরাচার পতন আন্দোলনে সরকারি হিসাবে ৮৭৪ জন নিহত হন। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানোর অভিযোগ ওঠে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গণহত্যা ও আওয়ামী লীগের শাসনের সময়ে গুমের অভিযোগগুলোর বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে বিচার কার্যক্রমের প্রাথমিক প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে আইনটি সংশোধনের।

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
খুলনায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকা লুট
খুলনায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকা লুট
ইরানে হামলার তীব্র নিন্দা জামায়াতের
ইরানে হামলার তীব্র নিন্দা জামায়াতের
এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে এবার বোমাতঙ্ক
এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে এবার বোমাতঙ্ক
ডেঙ্গুতে এক দিনে পাঁচ মৃত্যু হাসপাতালে ১৫৯
ডেঙ্গুতে এক দিনে পাঁচ মৃত্যু হাসপাতালে ১৫৯
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
সর্বশেষ খবর
ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত
ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত

এই মাত্র | জাতীয়

এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহে গিয়ে শিশু নিখোঁজ
মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহে গিয়ে শিশু নিখোঁজ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অ্যাম্বুলেন্স-ট্রলি সংঘর্ষে হেলপারের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় অ্যাম্বুলেন্স-ট্রলি সংঘর্ষে হেলপারের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে
উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক
দিনাজপুরে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় একুশে পরিষদের আয়োজনে ফল উৎসব
নওগাঁয় একুশে পরিষদের আয়োজনে ফল উৎসব

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ফের ১২ জনকে পুশইন
লালমনিরহাট সীমান্তে ফের ১২ জনকে পুশইন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বেনাপোলে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা সেতুর দুই প্রান্তে ৩০ কিলোমিটার যানজট
যমুনা সেতুর দুই প্রান্তে ৩০ কিলোমিটার যানজট

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের পরেও সব দলের সঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় বিএনপির
নির্বাচনের পরেও সব দলের সঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় বিএনপির

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের জনগণকে বিদ্রোহ করার আহ্বান নেতানিয়াহুর
ইরানের জনগণকে বিদ্রোহ করার আহ্বান নেতানিয়াহুর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস খুব বেশি নিরাপদ নন : মঞ্জুরুল আলম পান্না
ড. ইউনূস খুব বেশি নিরাপদ নন : মঞ্জুরুল আলম পান্না

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধের বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন না : ড. ইউনূসকে পিনাকী
মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধের বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন না : ড. ইউনূসকে পিনাকী

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা অর্থহীন: ইরান
ইসরায়েলের হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা অর্থহীন: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ দিন পর চক্ষুবিজ্ঞানে চিকিৎসাসেবা পুরোদমে চালু
১৭ দিন পর চক্ষুবিজ্ঞানে চিকিৎসাসেবা পুরোদমে চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল : কার কত সামরিক শক্তি?
ইরান-ইসরায়েল : কার কত সামরিক শক্তি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়ে ‘আরেকটি রেড লাইন’ অতিক্রম করেছে ইসরায়েল, নিন্দা চীনের
ইরানে হামলা চালিয়ে ‘আরেকটি রেড লাইন’ অতিক্রম করেছে ইসরায়েল, নিন্দা চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতরানের এক ইনিংসে ইতিহাসের পাতায় মার্করাম
শতরানের এক ইনিংসে ইতিহাসের পাতায় মার্করাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলার কঠোর নিন্দা জানাল পাকিস্তান
ইরানে ইসরায়েলি হামলার কঠোর নিন্দা জানাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্করাম-বাভুমার ব্যাটিং দৃঢ়তায় শিরোপার অনেক কাছে প্রোটিয়ারা
মার্করাম-বাভুমার ব্যাটিং দৃঢ়তায় শিরোপার অনেক কাছে প্রোটিয়ারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে অনিশ্চয়তা কেটে গেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে অনিশ্চয়তা কেটে গেছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা