শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫

বাংলাদেশ কি সত্যিই খাদের কিনারে?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ কি সত্যিই খাদের কিনারে?

বিলেতের প্রভাবশালী সংবাদপত্র দ্য গার্ডিয়ান-এর সাংবাদিক হান্না এলিস-পিটারসেন সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করে গেছেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। সবকিছু মিলিয়ে সম্প্রতি তিনি দ্য গার্ডিয়ানে একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। প্রতিবেদনটি দেশে-বিদেশে সাড়া ফেলেছে। এ প্রতিবেদনের এক জায়গায় হান্না বলেছেন, ঢাকার রাজপথ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে তাঁর মনে হয়েছে বাংলাদেশ এখন খাদের কিনারে।

তার এই সাক্ষাৎকার ভিত্তিক প্রতিবেদনটি নিয়ে এ দেশের রাজনীতিতে তোলপাড় চলছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তো বটেই, বিভিন্ন রাজনৈতিক আলোচনাতেও হান্না এলিস-পিটারসেনের এই উক্তিটি নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে। অনেক রাজনীতিবিদ তাঁর উক্তিকে উদ্ধৃত করে বাংলাদেশের সংকট মোকাবিলার জন্য আশু এবং জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছেন। বাস্তবতা কী বলে? বাংলাদেশ কি সত্যি আসলে খাদের কিনারে নাকি হান্না এলিস-পিটারসেনের বক্তব্য একটু বাড়াবাড়ি?

এ কথা ঠিক যে, ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর নতুন সরকার খুব একটা স্বস্তিতে নেই। এই সরকারের মধুচন্দ্রিমা সময় অতিবাহিত হয়েছে। এখন এই সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশার চাপ প্রতিদিন বাড়ছে। প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় হতাশাও তৈরি হয়েছে অনেক ক্ষেত্রে। বাংলাদেশের মানুষ ৫ আগস্টের পর অনেক বড় রকম একটা প্রত্যাশার ফানুস নিয়ে নতুন সরকারের দিকে তাকিয়ে ছিল। ১৫ বছরের দমবদ্ধ অবস্থা থেকে মুক্তির পর এ দেশের জনগণ তাদের পুঞ্জীভূত বঞ্চনার অবসান চাচ্ছেন খুব দ্রুত। আর এই কারণেই দাবি-দাওয়ার চাপ অনেক বেশি। বিশেষ করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের গত ১৭ বছর জমে থাকা অভাব-অভিযোগ, বঞ্চনা, নিপীড়ন ইত্যাদি পূরণের জন্য তারা চটজলদি পথ খোঁজে রাজপথে নামার মাধ্যমে। দায়িত্ব গ্রহণের পর এই সরকার সবচেয়ে যে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে তা হলো কথায় কথায় রাজপথ দখল এবং বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে সড়ক অবরোধ। এটি জনজীবনকে রীতিমতো অতিষ্ঠ করে তোলে। সড়কগুলো অবরোধ হওয়ার ফলে মানুষের কর্মজীবনে এক ভয়ংকর বিশৃঙ্খল অবস্থা সৃষ্টি হয়। আমরা জানি যে, শেখ হাসিনার পতনের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিশেষ করে পুলিশ বাহিনী নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। এই বাহিনীর একটা বড় অংশ দলীয়করণের কারণে রীতিমতো আওয়ামী লীগের পেটোয়া বাহিনীতে পরিণত হয়েছিল। অনেকে গণ অভ্যুত্থানের পর জনরোষের ভয়ে পালিয়ে যান। ফলে পুলিশ প্রশাসনের কার্যক্রম সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ে। বেশ কিছুদিন পুলিশের কোনো কার্যক্রমই ছিল না। নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর একটি ধ্বংসস্তূপের মধ্য থেকে পুলিশ প্রশাসনকে টেনে তুলেছে। এই প্রক্রিয়া এখনো শেষ হয়নি। এই গণ অভ্যুত্থান সামগ্রিকভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা পুলিশের মনোবলকে দুর্বল করে ফেলেছে। পুলিশের বেশ কিছু সদস্য এই গণ অভ্যুত্থানে মারা গেছেন। এটিও গোটা বাহিনীর মনোবল ভেঙে যাওয়ার একটি বড় কারণ। ফলে ৫ আগস্টের পর তারা আগের মতো উদ্যম এবং দায়িত্ব নিয়ে কাজ করছেন না। তাদের মধ্যে একটা ঢিলেঢালা ভাব। এক ধরনের আতঙ্ক এবং হতাশাগ্রস্ত মনোভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ কারণে বিভিন্ন রাস্তায় কথায় কথায় অবরোধ এবং অবস্থান কর্মসূচি থেকে পুলিশ বাহিনী নিরাপদ দূরত্বে থাকছে। গা বাঁচিয়ে তামাশা দেখছে। পুলিশের এই হতাশাজনক অবস্থা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক হওয়ার প্রধান কারণ।

আমরা জানি, ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন থানা থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র লুট হয়েছিল। এসব অস্ত্র এখনো সন্ত্রাসীদের দখলে। অস্ত্র উদ্ধারের নামে যে অভিযান পরিচালিত হয়েছিল, সেই অভিযান মোটেও সফল হয়নি। সন্ত্রাসীদের হাতে আছে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র। পাশাপাশি ৫ আগস্টের পর বেশ কিছু চিহ্নিত সন্ত্রাসী কারাগার থেকে মুক্তি পায়। তারা নতুন করে তাদের নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে। ফলে সারা দেশে চুরি, ছিনতাই, রাহাজানি ইত্যাদি ব্যাপকভাবে বেড়েছে। বিশেষ করে বিচার নিজের হাতে তুলে নেওয়া এবং মব জাস্টিসের নামে এক ধরনের মতলববাজি সারা দেশে রীতিমতো আতঙ্ক বাড়াচ্ছে। সুযোগসন্ধানী দুর্বৃত্তরা এই সুযোগে যে যার মতো দখলবাণিজ্যে শামিল হয়ে প্রতিপক্ষের জমিজমা, ঘাট, হাটবাজার ইত্যাদি সব দখল করে নিচ্ছে। দখল-পাল্টা দখল নিয়েও চলছে হানাহানি-খুনোখুনি। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে সারা দেশে নির্বিচারে নারী নিপীড়নের ঘটনা। বিশেষ করে মাগুড়ায় আছিয়া গোটা বাংলাদেশকে কাঁদিয়ে বিদায় নিয়েছে। এরকম একটা নাজুক পরিস্থিতিতে শুধু সেনাবাহিনীর উপস্থিতির কারণে এখনো মানুষের মধ্যে কিছুটা আশা আছে। দীর্ঘদিন ধরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি একই রকম অবস্থানে থাকলে একটা পর্যায়ে তা মানুষকে ক্ষুব্ধ করে তোলে, হতাশ করে তোলে এবং মানুষ বিরক্ত হতে শুরু করে। কোনো কোনো স্থানে কিছু দুর্বৃত্ত মব করে হামলা করছে, লুটপাট করছে, আগুন লাগিয়ে বিচার নিজের হাতে তুলে নিচ্ছে, রাস্তায় কাউকে প্রতিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করে তাকে পেটানো হচ্ছে- ইত্যাদি ঘটনা একটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশে। এসব উদ্বেগজনক।

এ রকম একটি নাজুক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণেই দেশের অর্থনীতিতেও সৃষ্টি হয়েছে স্থবিরতা। ব্যবসায়ীরা কেউ নতুন বিনিয়োগ করছেন না। সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা অর্থ মন্ত্রণালয়ের জন্য একজন বিশেষ সহকারী নিয়োগ দিয়েছেন। ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী একজন দক্ষ অর্থনীতিবিদ। দেশে-বিদেশে তার বিভিন্ন উদ্ভাবনী অর্থনৈতিক চিন্তার জন্য আলোচিত। তিনি তার দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই একটি মতবিনিময় সভায় বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কে ব্যবসা করতে চাইবে? এই সরকারের মেয়াদ সম্পর্কে মানুষের সুস্পষ্ট ধারণা নেই। এই সরকার কতদিন টিকবে সেটা মানুষ জানে না। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে যে, এই সরকারের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য কী, সে সম্পর্কে একটা অস্পষ্টতা থাকার কারণে বিদেশি বিনিয়োগ যেমন কমছে তেমনি বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণে দেশি শিল্প উদ্যোক্তারাও বিনিয়োগে আগ্রহী নন। আমরা জানি যে, ৫ আগস্টের পর থেকে বহু শিল্পকারখানা আক্রান্ত হয়েছে। সেখানে দুর্বৃত্তরা আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। অনেক শিল্পকারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে লাখ লাখ শ্রমিক এখন বেকার। বেতন-ভাতার দাবিতে প্রতিদিনই বিভিন্ন সড়ক অবরোধ করা হচ্ছে। সাধারণ চোখে আমরা মনে করতে পারি যে, বাংলাদেশ একটা নাজুক সময় পার করছে। দেশটির সার্বিক অবস্থা ভালো নয়।

আমরা যদি পৃথিবীর যে কোনো দেশের বিপ্লবের তাৎপর্য অনুভব করি এবং বিপ্লব-পরবর্তী পরিস্থিতিগুলোকে বিচার-বিশ্লেষণ করতে চাই, তাহলে দেখব যে, বিপ্লবোত্তর সমাজে এই ঘটনাগুলো স্বাভাবিক ঘটনা। বিশেষ করে বিপ্লবের ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে নতুন সভ্যতার সূচনা হয়। নতুন দিন বিনির্মাণের আকাঙ্ক্ষা জাগ্রত হয়। বাংলাদেশ এখন সেই নতুন বিনির্মাণের প্রাক স্তরে রয়েছে। বাংলাদেশের গত ১৫ বছরে যে বিধিব্যবস্থা এবং আইন, প্রশাসন ইত্যাদি সবই ছিল ভঙ্গুর, দলীয়করণে দুষ্ট। একটি নির্দিষ্ট দলকে ক্ষমতায় রাখার অভিপ্রায়ে আবর্তিত। এই অবস্থা থেকে একটি জনগণের সরকার এবং জনগণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা অনেক কঠিন কাজ। ৫ আগস্টের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশ আসলে সেই কঠিন সময়টা পার করেছে। এই কারণেই হয়তো ঢাকার রাস্তায় ঘুরতে গিয়ে গার্ডিয়ানের সাংবাদিক হান্না এলিস-পিটারসেনের মনে হয়েছে বাংলাদেশ খাদের কিনারে। সেজন্যই জনগণের মধ্যে সাময়িক অস্থিরতা, হতাশা। কিন্তু এই অস্থিরতা ও হতাশা বেশি দিন থাকবে না। অতীত ইতিহাস তাই বলে। হান্না এলিস-পিটারসেন যদি বাংলাদেশ সম্পর্কে আরও একটু গভীরভাবে অনুসন্ধান করতেন, এ দেশের মানুষের মন-মানসিকতা, চেতনা, ঐতিহ্য এবং আকাঙ্ক্ষাগুলোকে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করতেন তাহলে কিন্তু তিনি বাংলাদেশকে খাদের কিনারে দেখতেন না। তখন তিনি বাংলাদেশকে দেখতেন একটি নতুন অভিযাত্রার বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে। তখন তিনি তার লেখায় কবি সুকান্তের লেখা উদ্ধৃত করতেন।

সাবাস, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী

অবাক তাকিয়ে রয়

জ্বলে-পুড়ে-মরে ছারখার

তবু মাথা নোয়াবার নয়।

বাংলাদেশ যেন সেই রকমই একটি ঐতিহ্যকে ধারণ করে। যে দেশটি জ্বলে-পুড়ে ছারখার হওয়ার পরও আবার মাথা তুলে দাঁড়ায়। আবার ঘুরে দাঁড়ায়। বাংলাদেশের মানুষের রয়েছে অফুরন্ত প্রাণশক্তি। স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটার অফুরন্ত সাহস। এটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা রাজনৈতিক দুর্যোগ যাই হোক না কেন, বাংলাদেশের মানুষ লড়াই করে, ঘুরে দাঁড়ায়, হারে না, বাংলাদেশের মানুষ দমে না। নতুন স্বপ্নের জাল বোনে। এটাই হলো বাংলাদেশের ইতিহাস।

মার্চ আমাদের স্বাধীনতার মাস। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বর আক্রমণ, হত্যা, লুণ্ঠন এবং অপারেশন সার্চলাইটের পরও বাংলাদেশ হারেনি। তখনো বাংলাদেশ খাদের কিনারায় চলে গিয়েছিল। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশের অকুতোভয় বীর জনগণ সেই খাদের কিনারা থেকে এক অভূতপূর্ব মুক্তি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে দেশকে মুক্ত করেছে। আমরা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি। বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ। অর্থনীতিবিদরা বলতেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ভারাক্রান্ত বাংলাদেশ কখনো উন্নতি করতে পারবে না। বাংলাদেশ হবে ক্ষুধা, দারিদ্র্যের একটি মডেল। মার্কিন দুজন অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশ সম্পর্কে মন্তব্য করেছিলেন যে, বাংলাদেশ যদি ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত হতে পারে তাহলে সেটিই হবে বিশ্বের একটি মডেল। বিশ্বে তাহলে আর কোনো দেশেই ক্ষুধা, দারিদ্র্য থাকবে না। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের সম্মিলিত শ্রম ও প্রচেষ্টা তাদের ভবিষ্যৎ বাণীকে ভুল প্রমাণ করেছে। স্বাধীনতার পর কেউ চিন্তা করেনি যে বাংলাদেশ ক্ষুধা-দারিদ্রের দুষ্টচক্র থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে। কিন্তু বাংলাদেশ সারা বিশ্বকে যেন অবাক করে দেওয়ার জন্যই জন্ম হয়েছে। আমরা দেখি যে ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ পেরিয়ে বাংলাদেশ একটি সুখী-সমৃদ্ধ রাষ্ট্রের পথে অভিযাত্রা করেছে। বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হয়েছে। এই দেশের ১৮ কোটি মানুষ অফুরন্ত প্রাণশক্তি দিয়ে খাদ্য উৎপাদন যেমন বাড়িয়েছে, তেমনি শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে অর্থনীতিকেও নিয়ে গেছে একটি সম্ভাবনার দুয়ারে। ফলে বাংলাদেশ সম্পর্কে স্বাধীনতার পর যে মূল্যায়ন করা হতো, সেই মূল্যায়ন ৫৩ বছর পর এসে ভুল প্রমাণিত হয়েছে। এটি বাংলাদেশের সাফল্য। বাংলাদেশ সম্পর্কে তাই কোনো পূর্ব অনুমান ঠিক নয়। এ দেশের মানুষ আবেগপ্রবণ, ভালোবাসার আলিঙ্গনে আপনার জন্য সবকিছু উজাড় করে দেবে। এ দেশের মানুষ হাসতে হাসতে মরতে পারে। ধ্বংসস্তূপের অন্ধকারে নতুন স্বপ্নের সকাল গড়ে। বাংলাদেশ নিয়ে হতাশার মুহূর্তে এ দেশের জনগণ নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত উন্মোচন করে। আর এ কারণেই বাংলাদেশ নিয়ে আজকে যে হতাশা বা দুর্ভাবনা সেটি হয়তো শেষ বিচারে সঠিক হবে না। কারণ এ দেশের মানুষ পরাজয় মানে না, হার মানে না। একাত্তরে যেমন বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে তেমনি প্রমাণ করেছে চব্বিশে। বাংলাদেশ খাদের কিনারে নয়, বাংলাদেশ এখন নতুন বাংলাদেশ বির্নিমাণের দুর্গম পথে। এ দেশের জনগণের জয় অনিবার্য।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
টেস্টে ১১২ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
টেস্টে ১১২ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে আজহারের আপিল শুনানি ৬ মে
মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে আজহারের আপিল শুনানি ৬ মে
ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়
ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়
বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন
বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন
সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেপ্তার নয়
সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেপ্তার নয়
পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬
পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি
নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা
নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা
নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার
নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার
পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ
পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ
দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র
দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র
সর্বশেষ খবর
সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি

এই মাত্র | নগর জীবন

পেকুয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
পেকুয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযানে ৫ জনের কারাদণ্ড
আড়াইহাজারে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযানে ৫ জনের কারাদণ্ড

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২২ বছর পর খোঁজ মিলল ছেলের, কিন্তু সম্পর্কের বন্ধন জোড়া লাগল না
২২ বছর পর খোঁজ মিলল ছেলের, কিন্তু সম্পর্কের বন্ধন জোড়া লাগল না

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নারায়ণগঞ্জে জুটের গোডাউনে আগুন
নারায়ণগঞ্জে জুটের গোডাউনে আগুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর
কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বাতিল
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বাতিল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত
সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুততম পাঁচ হাজার রানের রেকর্ড রাহুলের দখলে
দ্রুততম পাঁচ হাজার রানের রেকর্ড রাহুলের দখলে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকূপায় সিঙ্গাপুর প্রবাসীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি
শৈলকূপায় সিঙ্গাপুর প্রবাসীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে সাইবারস্ক্যাম: এশীয় অপরাধ সিন্ডিকেটের ভয়াল বিস্তার
বিশ্বজুড়ে সাইবারস্ক্যাম: এশীয় অপরাধ সিন্ডিকেটের ভয়াল বিস্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বিভাগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানসিক শান্তি লাভের আমল
মানসিক শান্তি লাভের আমল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীযুগের পরীক্ষা যেমন ছিল
নবীযুগের পরীক্ষা যেমন ছিল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প
ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটাস কন্যার জন্মদিন পালন, ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্রদল
লোটাস কন্যার জন্মদিন পালন, ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে এলএনজি সরবরাহ সমঝোতা স্মারক নবায়ন করবে কাতার
বাংলাদেশের সঙ্গে এলএনজি সরবরাহ সমঝোতা স্মারক নবায়ন করবে কাতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নদীর চরের খাদে পড়ে ১৩ বছরের কিশোরের মৃত্যু
কুমিল্লায় নদীর চরের খাদে পড়ে ১৩ বছরের কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে ছিনতাই হওয়া প্রাইভেটকারসহ গ্রেপ্তার ৩
বোয়ালমারীতে ছিনতাই হওয়া প্রাইভেটকারসহ গ্রেপ্তার ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান তারেক রহমানের
ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর যেন কোনো মায়ের বুক খালি না হয় : চসিক মেয়র
আর যেন কোনো মায়ের বুক খালি না হয় : চসিক মেয়র

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ক্লাস বর্জনের ডাক দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা
ক্লাস বর্জনের ডাক দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়েট শিক্ষার্থীদের অনশনে এনসিপির সংহতি, ভিসির পদত্যাগ দাবি
কুয়েট শিক্ষার্থীদের অনশনে এনসিপির সংহতি, ভিসির পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স: সম্ভাব্য দাম ও ফিচার ফাঁস
আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স: সম্ভাব্য দাম ও ফিচার ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণাঞ্চলে বিনা মুগ-৮ আবাদে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে
দক্ষিণাঞ্চলে বিনা মুগ-৮ আবাদে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে
পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল
সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!
ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত
কাশ্মীরে হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি
ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!
যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া
বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের
চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার
পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়
হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা
শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম
মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী
উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?
চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!
মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেট টেস্ট: কত রান হলে জিততে পারে বাংলাদেশ?
সিলেট টেস্ট: কত রান হলে জিততে পারে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প
ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুক হামলায় নিহত ৫, আহত অনেকে
কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুক হামলায় নিহত ৫, আহত অনেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি
ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাপের বন্ধু অয়ন: উদ্ধার করেছেন ৩ শতাধিক সাপ
সাপের বন্ধু অয়ন: উদ্ধার করেছেন ৩ শতাধিক সাপ

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুন টাইমলাইনে ইউনূস
জুন টাইমলাইনে ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি

নগর জীবন

মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে
মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ
পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক
আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়
উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

সম্পাদকীয়

বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ
বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়
রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়

নগর জীবন

নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা
নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন
বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়
ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬
পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা
সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র
দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিমানে আত্মহত্যা এমবিবিএস চিকিৎসকের!
অভিমানে আত্মহত্যা এমবিবিএস চিকিৎসকের!

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ থেকেই বিদেশের ইউনিভার্সিটির ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ ইউসিএসআইতে
দেশ থেকেই বিদেশের ইউনিভার্সিটির ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ ইউসিএসআইতে

বিশেষ আয়োজন

নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার
নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে ৩০০ রানের টার্গেট চান টাইগাররা
সিলেটে ৩০০ রানের টার্গেট চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

গবেষণা ও আন্তর্জাতিক র‌্যাংকিংয়ে এগিয়ে যাচ্ছে উত্তরা ইউনিভার্সিটি
গবেষণা ও আন্তর্জাতিক র‌্যাংকিংয়ে এগিয়ে যাচ্ছে উত্তরা ইউনিভার্সিটি

বিশেষ আয়োজন

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চ ছড়িয়েও শেষ হলো না ফাইনাল
রোমাঞ্চ ছড়িয়েও শেষ হলো না ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেপ্তার নয়
সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেপ্তার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি
গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি
বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি

নগর জীবন

উচ্চশিক্ষায় পথপ্রদর্শক ইউল্যাব
উচ্চশিক্ষায় পথপ্রদর্শক ইউল্যাব

বিশেষ আয়োজন

সাবালেঙ্কাকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন ওস্তাপেঙ্কো
সাবালেঙ্কাকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন ওস্তাপেঙ্কো

মাঠে ময়দানে

ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার
ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার

নগর জীবন